Banner Advertiser

Sunday, July 31, 2016

[mukto-mona] গোমর ফাঁক : বিএনপির হারিছ চৌধুরী এখন লন্ডনে !



হারিছ চৌধুরী এখন লন্ডনে !

আমাদের সময়.কম
31.07.2016

পপপমাজহারুল হক : ২০০৭ সালে দুদকের তৈরি করা দুর্নীতিবাজদের তালিকায় নাম দেখেই গাঁ ঢাকা দিয়েছিলেন। এরপর কিছুদিন হবিগঞ্জ ও পরে সিলেটে থাকার পর সীমান্ত পার হয়ে মামা বাড়ি চলে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী। সেখান থেকে ভাই আবুল হাসনাত চৌধুরীরর কাছে ইরান হয়ে মালয়েশিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও লন্ডনে আসেন তিনি। এক সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরব থাকলেও এখন তাতেও নেই আলোচিত হারিস চৌধুরী।
সম্প্রতি হারিছ চৌধুরীর আট একর জমিতে গড়ে তোলা বিলাসবহুল বাড়িতে দেখা যায়, পুরো বাড়িটিই একরকম জনমানবহীন। এত বড় বাড়িতে থাকেন শুধু হারিছের সর্বকনিষ্ঠ ভাই কামাল আহমদ। হারিছের চাচাতো ভাই সিলেট জেলার কানাইঘাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী হারিছ চৌধুরী কোথায় তা জানেন না দাবি করে বলেন, খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হওয়ার আগে থেকেই হারিছ চৌধুরীর স্ত্রী ও এক ছেলে এক মেয়ে লন্ডনে চলে গিয়েছিল। হারিছরা পাঁচ ভাই। তার মধ্যে ঢাকায় থাকেন সেলিম চৌধুরী, সিলেটের কানাইঘাটের বাড়িতে থাকেন কামাল আহমদ চৌধুরী। কানাইঘাটে তাঁদের বাড়িতে আর কেউ থাকে না। জানা গেছে, চারদলীয় জোট সরকারের সময়ে বিএনপির কোণঠাসা জ্যেষ্ঠ নেতারা এখনো হারিছের ওপর সংক্ষুব্ধ। হারিছের কারণে ওই নেতারা খালেদা জিয়ার কাছে ঘেঁষতে পারতেন না। তারেক রহমানও হারিছ চৌধুরীর ওপর সংক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছিলেন।
জোট সরকারের সময় ঢাকা থেকে সিলেটের সীমান্তবর্তী এলাকায় গ্রামের বাড়িতে আসা-যাওয়া করতেন হেলিকপ্টারে। গ্রামে অবস্থানকালে এক মুহূর্তের জন্যও বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটত না। প্রভাব খাটিয়ে বাড়ির ভেতরেই পোস্প অফিস, কৃষি ব্যাংক, মডেল স্কুল, তফশিল অফিস, দাতব্য চিকিৎসালয়, এমনকি পুলিশ ফাঁড়িও স্থাপন করিয়েছিলেন। আশপাশের সব রাস্তা কাঁচা হলেও তাঁর বাড়িতে যাওয়ার আড়াই কিলোমিটার রাস্তা পিচঢালা। বাড়ির ভেতর নির্মাণ করা হয়েছিল নজরকাড়া বাংলো, ছিল চিড়িয়াখানাও। চৌধুরীবাড়ির সেই জৌলুস এখন আর নেই। কারণ বাড়ির 'প্রাণপুরুষ' সেই চৌধুরী ৯ বছর ধরে 'নিখোঁজ'।
চারদলীয় জোট সরকারের সময়ে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার দুটি মামলা হয় তার বিরুদ্ধে। ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি হবিগঞ্জে সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া হত্যাকাণ্ডে বিস্ফোরক আইনের মামলা ও জিয়া দাতব্য ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলারও আসামি এই হারিছ। হারিছ চৌধুরীর বিরুদ্ধে বড় ধরনের অভিযোগে কমপক্ষে ছয়টি মামলা হয়েছে।
পাঁচ বছরের শাসনামলে হারিস গুলশানে কেনেন চারটি বাড়ি। অস্ট্রেলিয়া ও লন্ডনে কেনেন একাধিক ফ্ল্যাট। অবশ্য গুলশানের চারটি বাড়ির মধ্যে একটি তাঁর এক ঘনিষ্ঠ ব্যক্তির নামে বরাদ্দ নিয়েছিলেন হারিছ চৌধুরী। দুদকে মামলা হওয়ার পর হারিছের পরিবারের পক্ষ থেকে বাড়িটি ফেরত দেওয়া হয় ২০১৪ সালে। ঢাকার হাওয়া ভবনের আশীর্বাদপুষ্ট হয়ে দুর্নীতির বরপুত্র হয়ে ওঠা হারিছ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রথম দিকেই আত্মগোপন করেন।
চারদলীয় জোট সরকারের সময়ে বিএনপির কোণঠাসা জ্যেষ্ঠ নেতারা এখনো হারিছের ওপর সংক্ষুব্ধ। হারিছের কারণে ওই নেতারা খালেদা জিয়ার কাছে ঘেঁষতে পারতেন না। তারেক রহমানও হারিছ চৌধুরীর ওপর সংক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছিলেন। লন্ডন সূত্রে জানা গেছে, ২০১১ সালে লন্ডনে দেখা করতে গেলে তারেক রহমান দেখা দেননি হারিছকে। ঢাকার নটর ডেম কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র শুরুতে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েছিলেন। তবে ১৯৭৭ সালে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আহ্বানে জাগদলে যোগ দেন। সিলেট জেলা বিএনপির প্রথম কমিটির সাধারণ সম্পাদক, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাধারণ সম্পাদক, সহসভাপতিসহ বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও যুগ্ম মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। তবে সর্বশেষ কাউন্সিলে বিএনপির কোনো পদেই রাখা হয়নি হারিছকে। দেশে ফিরে আত্মসমর্পণের সিদ্ধান্ত নিলেও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলার সম্পূরক অভিযোগপত্রে তাঁর নাম থাকায় দেশে ফেরার পরিকল্পনা বাদ দেন তিনি।
২০১২ সালের ৭ ডিসেম্বর হারিছ চৌধুরীর ছোট ভাই সৌদি আরবের আল-রাজি ব্যাংকের সাবেক কর্মকর্তা আবুল হাসনাত চৌধুরী ঢাকায় মারা যান। তখন হারিছ ইরানে অবস্থান করছিলেন। গত নির্বাচনের আগে সিলেট-১ আসনে হারিছ চৌধুরীকে প্রার্থী করার দাবি জানিয়ে পোস্টারিংও করা হয়েছিল। ১৯৭৯ ও ১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেট-৫ (কানাইঘাট-জকিগঞ্জ) আসনে বিএনপির প্রার্থী হয়ে পরাজিত হয়েছিলেন হারিছ। তবে খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হওয়ায় পরাজয়ের সব গ্লানি মুছে যায়। হারিছ চৌধুরীর স্ত্রী জোসনা আরা বেগম, ছেলে নাঈম সাফি চৌধুরী ও মেয়ে সামিরা তানজিম (মুন্নু আরা)। মেয়ে ব্যারিস্টার ও ছেলে নরওয়েভিত্তিক একটি তেল কম্পানিতে কাজ করছেন। সর্বশেষ ওয়ান-ইলেভেনের আগে হারিছের সঙ্গে দেখা করতে স্ত্রী-সন্তানরা ঢাকায় এসেছিলেন। হারিছের ইচ্ছা ছিল জাতীয় নির্বাচনে দেশে এসে প্রার্থী হবেন। তবে বিএনপি থেকে কোনো সংকেত মেলেনি। হারিছের চাচাতো ভাই আশিক চৌধুরী বলেন, 'নির্বাচন হলে কানাইঘাট-জকিগঞ্জ আসনে জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল কাহের চৌধুরী মনোনয়ন পেতে পারেন। আমি নিজেও বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত
।'

http://www.amadershomoy.biz/unicode/2016/07/31/149554.htm#.V55ZMtQrJrF


যুক্তরাজ্যে এখন চোরের মত পালিয়ে আছেন হারিছ চৌধুরী ! কিন্তু কেন ...

জবাবটা আশা করছি বিএনপি সমর্থিত ব্লগারেরা দিবেন। হারিছ চৌধুরী। বহুল আলোচিত একটি নাম। তিনি আর কেউ নন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব। বিএনপি ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় তিনি সরকারের গুরুত্বপূর্ণ এ পদটিতে ছিলেন। ওই সময় বিএনপি সরকারের প্রত্যেকের কাছে তিনি ছিলেন বিরাট ক্ষমতার এক মহীরুহ।

হারিছ চৌধুরী কোথায়? - দৈনিক জনতা

বাংলাদেশের রাজনীতিতে বহুল আলোচিত একটি নাম হারিছ চৌধুরী। তিনি ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব। এক সময়ে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা এই রাজনীতিবিদ হঠাৎ ওয়ান-ইলেভেনের প্রথম প্রহরে হাওয়া হয়ে গেছেন। হারিছ চৌধুরীর পালিয়ে থাকার স্থান সম্পর্কে গোপনীয়তা রক্ষায় সর্বোচ্চ চেষ্টা ...
 




__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___