Banner Advertiser

Monday, August 8, 2016

[mukto-mona] On the strange demand by Police to have account of all account holders in banks by Badruddin Omar



Yahoo Mail.® <shah_abdul_hannan@yahoo.com>

Sun, Aug 7, 2016 at 2:53 PM

Reply-To: "Yahoo Mail.®" <shah_abdul_hannan@yahoo.com>

To: Pmo Gov Info <info@pmo.gov.bd>

 

Dear all

 

Please read the article written by Mr. Badruddin Omar under the head line "The expanding hand of corruption" in the daily Jugantor on Sunday 7th August 2016.  The translation of some part of the same is reproduced below.

'A strange demand is being raised by The RAB-Police to have the authority to get the transactions of public in their bank accounts. 

 

 

'The bankers have given objections to this demand as the customers have right to preserve privacy of their transaction. The present law allows police or law enforcement agency to obtain information about a bank account on order of court.

'If now police  is allowed to  know customers accounts transactions  at their will the police will know how much a person owns and they will blackmail them easily. The power may be misused and it will have negative impact on the economy. This concern has been raised by Dr. Salehuddin, Ex Governor of Bangladesh Bank.

'It has been reported in the newspapers that the police has demanded money from a lot of arrested people after the last killing incidence in Gulshan. People are scared of corruption by police and so they suspect further misuse of power by enforcement of such a law and giving police more corruption strength.

------------------------------

 

 

This is a grave warning by a renowned intellectual.The powers of police are mainly exercised  by junior officers of police stations.Their corruption, harassment and arrest business is now at all time high point. Such sweeping power to police will be harmful for all .

shah abdul hannan

 

 

 

Daily Jugantor

দৈনিক যুগান্তর

রোববার, ০৭ আগস্ট২০১৬

দুর্নীতির সম্প্রসারণশীল হাত

বদরুদ্দীন উমর   

 

পুলিশের এক বিস্ময়কর আবদারের কথা সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে এতে বলা হয়েছে, 'গ্রাহকদের ব্যাংক হিসাব বালেনদেনের তথ্য সরাসরি পেতে চায় ্যাব-পুলিশ বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ অনুসন্ধান বা তদন্তের স্বার্থে তারা এসব তথ্যপেতে চায় এতে তদন্ত কাজে গতি আসবে বর্তমানে এসব তথ্য সরাসরি না পাওয়ায় তাদের তদন্ত কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে বলেমনে করে আইনশৃংখলা বাহিনী' (আমাদের সময় আগস্ট ২০১৬)  ধরনের কথা পুলিশের তরফ থেকে আগে কোনোদিনশোনা যায়নি ব্রিটিশ  পাকিস্তানি আমলে যে পুলিশ ছিল সে পুলিশই এখনও আছে স্বাধীন বাংলাদেশে সেই পুরাতন আমলথেকে পুলিশ একই নিয়মে কাজ করে একই নিয়মে তারা দীর্ঘকাল ধরে 'আইনশৃংখলারক্ষা বলতে যা বোঝায় সে কাজ করেআসছে এখন তারা বলছেব্যাংকে সব আমানতকারীর হিসাব বা লেনদেনের তথ্য তাদেরকে পেতে হবেকারণ সেটা নাথাকায় তাদের তদন্ত কাজে গতি আসছে না উপরন্তু বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে!

ব্যাংকাররা স্বাভাবিকভাবেই পুলিশের এই আবদারের বিরোধিতা করছেন কারণ ব্যাংকে থাকা গ্রাহকদের অর্থ সম্পদেরগোপনীয়তা রক্ষার বিধান আছে কিন্তু আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার পক্ষ থেকে সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়ে অনুসন্ধানবা তদন্তের স্বার্থে ব্যাংক গ্রাহকদের তথ্য সরাসরি ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে পাওয়ার অধিকার চাওয়া হয়েছে  বিষয়ে১২ জুলাই অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকে একটি চিঠি পাঠিয়ে মতামত চাওয়া হয় বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ে এবিষয় আলোচনা করে ২৭ জুলাই ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিটের মহাব্যবস্থাপক দেবপ্রসাদ দেবনাথ অর্থ মন্ত্রণালয়েরব্যাংক  আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে একটি চিঠি পাঠান তাতে তিনি জানাননতুন কিছু করতে হলে সরকারের আইন বাসংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মতামত নেয়া যেতে পারে এরপর  বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে একটি চিঠি আইন মন্ত্রণালয়েপাঠানো হয়েছে আইনমন্ত্রী জানানবর্তমানে ব্যাংকিং খাতের এসব তথ্য আইনের মধ্যে থেকে আইনশৃংখলা রক্ষাকারীবাহিনীকে দেয়া যায় কিনানাকি আইন সংশোধন করার প্রয়োজন আছেসেসব বিষয় খতিয়ে দেখা হবে তারপরই  বিষয়েসিদ্ধান্ত নেয়া হবে (আমাদের সময় আগস্ট ২০১৬)

ব্রিটিশ আমলে ১৮৯১ সালের ব্যাংকার্স বুকস এভিডেন্স আইন অনুযায়ীব্যাংকের কোনো গ্রাহকের হিসাবের তথ্য আদালতেরআদেশ ছাড়া কোনো ব্যাংক কর্মকর্তাকে দিতে বাধ্য করা যাবে না ব্যাংক গ্রাহকদের লেনদেন  সম্পদের গোপনীয়তা রক্ষাকরার জন্যই আইনটি হয়েছিল এবং এখনও পর্যন্ত সেই আইনই বলবৎ আছে ব্যাংকের অর্থ দিয়ে কোনো অপরাধ সংঘটিতহলে সেক্ষেত্রে রাষ্ট্র সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের তথ্য জানতে পারে সেজন্য এই আইনের আওতায় প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া জারি আছে

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমদ 'আমাদের সময়'কে বলেনব্যাংকের কাজের মধ্যে অন্যতম শর্তহচ্ছে গ্রাহকের গোপনীয়তা রক্ষা করা এটি রক্ষা করতে ব্যর্থ হলে গ্রাহকরা ব্যাংকবিমুখ হয়ে পড়তে পারেন তখনঅর্থনীতিতে এর বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে তিনি  প্রসঙ্গে আরও বলেনবর্তমানে আইনের কারণেঅনেকেই ব্যাংক থেকে গ্রাহকের তথ্য নিতে পারে এটি দেয়াই বেশি হয়ে গেছে এখন নতুন করে আরও তথ্য দিলে এরঅপব্যবহারের আশংকা রয়েছে

সব জেনেশুনে অর্থ মন্ত্রণালয় প্রাথমিকভাবে পুলিশের এই আবদার নাকচ করে না দিয়ে সেটা আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এবংআইনমন্ত্রী কর্তৃক বিষয়টি খতিয়ে দেখার কথা বলা থেকে স্পষ্ট বোঝা যায় এর সঙ্গে সরকারের সংশ্লিষ্টতা আছে অন্তত এবিষয়ে সরকারের কোনো ঘোরতর আপত্তি নেই বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমদ এক্ষেত্রেঅপব্যবহারের যে আশংকার কথা বলেছেন সেটা গুরুতর ব্যাপার এই অপব্যবহারের বিষয়টি এক্ষেত্রে প্রাধান্য পাওয়া উচিতকারণ যারা ব্যাংকের সব গ্রাহকের তথ্য সাধারণভাবে তাদের কাছে দেয়ার আবদার জানিয়েছেতারা যে নিজেরামহাদুর্নীতিবাজ  বিষয়ে কারও সন্দেহ নেই পুলিশের মধ্যে অতি সামান্যসংখ্যক ব্যতিক্রমী সৎ ব্যক্তি থাকতে পারেন বাআছেন কিন্তু পুলিশের বড় কর্মকর্তা থেকে নিয়ে নিুপর্যায়ের সদস্যরা যে চরম ঘুষখোর  দুর্নীতিবাজ এটা নিয়ে বিতর্কের কিছুনেই এই দুর্নীতিবাজদের হাতে ব্যাংক গ্রাহকদের আমানতের তথ্য এলে তারা যে  নিয়ে দেশে দুর্নীতির বিপর্যয় সৃষ্টি করবেএতে সন্দেহ নেই তারা বলছেদ্রুত  সুষ্ঠু তদন্তের জন্য ব্যাংকের এই তথ্য তাদের হাতে আসা দরকার কিন্তু আইন অনুযায়ীকোনো নির্দিষ্ট মামলার প্রয়োজনীয় তথ্য আদালতের নির্দেশে পুলিশকে দেয়ার বিধান প্রচলিত আইনের মধ্যেই আছে কাজেইএদিক দিয়ে কোনো তদন্ত ক্ষেত্রে অসুবিধার কিছু নেই এজন্য একজন গ্রাহকের হিসাব পুলিশের হস্তগত থাকার কোনোপ্রয়োজন হয় না

পুলিশের হাতে সব গ্রাহকের তথ্য যাওয়ার অর্থ হলঅতি সামান্যসংখ্যক অপরাধীর হিসাব ছাড়াও অগণিত অন্যদের হিসাবওতাদের হাতে যাওয়া এর থেকে পুলিশের বোঝার সুবিধা হয়ে যাবে কত টাকা ব্যাংকে জমা আছে এর সুযোগ নিয়ে পুলিশকর্তৃক এসব গ্রাহককে ব্ল্যাকমেইল করা খুবই সহজ পুলিশ যে  কাজে খুবই অভ্যস্ত এটা কে না জানে কাজেই এক্ষেত্রেব্যাংক যদি পুলিশের আবদার অনুযায়ী কাজ করে তাহলে নিরীহ ব্যাংক গ্রাহকদের মধ্যে আতংক অবশ্যই ছড়িয়ে পড়বেস্পষ্ট করে না বললেও  ধরনের অপব্যবহারের কথা চিন্তা করেই সালেহউদ্দিন আহমদ তার আশংকার কথা ব্যক্ত করেছেনবস্তুতপক্ষে পুলিশের কাছে ব্যাংক গ্রাহকদের এই তথ্য হস্তান্তর করলে দেশের অর্থনীতিতে শুধু নয়সমাজে এক চরমবিশৃংখলা এবং আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুলিশের দ্বারাই সৃষ্টি হবে

গত  জুলাই গুলশানের একটি রেস্তোরাঁয় জঙ্গি হামলার পর পুলিশ হাজার হাজার লোককে ঢালাওভাবে গ্রেফতার করেছেএভাবে গ্রেফতার হওয়া অনেক লোকের পরিবারের থেকে পুলিশ মোটা অংকের টাকা দাবি করছে বলে সংবাদপত্র রিপোর্টেদেখা যাচ্ছে এর ফলে সাধারণ মানুষ বড় রকম হয়রানির শিকার হচ্ছেন কিন্তু এভাবে টাকা আদায় যে এই প্রথম হচ্ছে তাইনয় এটা পুলিশের একটি সাধারণ  নিয়মিত ব্যাপার হিসেবেই পরিচিত অনেক লোককে পুলিশ ধরে নিয়ে যায় তাদের থেকেটাকা আদায়ের ফন্দি হিসেবে এসব জেনেশুনে সরকার ব্যাংক গ্রাহকদের হিসাবের তথ্য লাভের জন্য পুলিশের আবদারসরাসরি নাকচ না করে অর্থআইন ইত্যাদি মন্ত্রণালয়ে যেভাবে চিঠি চালাচালি করছে এটা আশ্চর্য ব্যাপার কিন্তু প্রকৃতপক্ষেএতে আশ্চর্য হওয়ার কিছুই নেইকারণ সরকারি লোকজন নিজেরাও  ধরনের দুর্নীতি হামেশাই করে যাচ্ছে এতে তারাভালোভাবেই অভ্যস্ত

 বিষয়ে আলোচনা শেষ করার আগে প্রাসঙ্গিকভাবে একটি সংবাদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করা দরকার এতে বলা হয়েছে যে,জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন  তথ্য গোপনের অভিযোগে বাংলাদেশ রেলওয়ে (পূর্বাঞ্চলমহাব্যবস্থাপক (বর্তমানেসাময়িকভাবে বরখাস্তইউসুফ আলী মৃধাকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে চার বছর আগে তৎকালীন রেলমন্ত্রীসুরঞ্জিত সেনগুপ্তের তখনকার সহকারী ওমর ফারুক তালুকদারের গাড়িতে বিপুল পরিমাণ অর্থসহ ধরা পড়ার পর ইউসুফমৃধার বিরুদ্ধে তদন্তে নেমেছিল দুর্নীতি দমন কমিশন সেই মামলার রায়ে মৃধার পাঁচ বছর কারাদণ্ড এবং পনেরো লাখ টাকাজরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে (যুগান্তর০৪.০৮.২০১৬) খুব ভালো কথা কিন্তু সুরঞ্জিতসেনগুপ্তের সহকারী নিজের গাড়িতে যে নগদ ৭০ লাখ টাকা রাতে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার পথে ধরাপড়েছিলেনতার কী হলতাকে তো সেই টাকা নিজের ব্যাংক হিসাবে জমা দেয়ার অনুমতি দেয়া হয়েছিল সে টাকার কীহলকার পকেটে গেল সে টাকাকীভাবে ভাগাভাগি হল সে টাকাতার কোনো খবর নেই ওমর ফারুকের বিরুদ্ধে মামলা ওতার কোনো শাস্তি নেই যে মন্ত্রীর বাড়িতে টাকাটা নিয়ে যাওয়া হচ্ছিলবেগতিক দেখে সরকার তাকে রেলমন্ত্রীর পদ থেকেঅপসারিত করেছিল কিন্তু দুর্নীতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তাকে প্রায় সঙ্গে সঙ্গে রহস্যজনকভাবে জনগণের ট্যাক্সের টাকাখাইয়ে দফতরবিহীন মন্ত্রিত্বের পদে বহাল করা হয়েছিল!

সরকারের নিজের এই অবস্থায় পুলিশ বেপরোয়াভাবে এদেশে ঘুষ-দুর্নীতির অবাধ রাজত্ব কায়েম করেছে এই পরিপ্রেক্ষিতেঢালাওভাবে সব ব্যাংক গ্রাহকের হিসাবের তথ্য যদি পুলিশের হাতে যায়তাহলে দেশে কী অরাজক পরিস্থিতি অর্থনীতি ওসমাজে দেখা দেবেতা অনুমানের জন্য গবেষণার কোনো প্রয়োজন নেই

০৬.০৮.২০১৬

বদরুদ্দীন উমর : সভাপতিজাতীয় মুক্তি কাউন্সিল

 



__._,_.___

Posted by: "Darmanar" <darmanar@darmanar.org>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___