On Saturday, October 15, 2016 3:42 AM, Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com> wrote:
বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে ১৩৬০ কোটি টাকার চুক্তি স্বাক্ষরিত
বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে আজ অবকাঠামো, যোগাযোগ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং ক্রীড়া খাতসহ ১৩টি প্রকল্পের জন্য ১ হাজার ৩৬০ কোটি ডলারের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বাংলাদেশ সফর উপলক্ষ্যে আজ নগরীর একটি হোটেলে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) এবং চায়না কাউন্সিল ফর দ্য প্রমোশন অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড (সিসিপিআইটি)-এর যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-চীন বিজনেস ফোরামে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।
চুক্তি স্বাক্ষর শেষে এফবিসিসিআই সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ বলেন, সমগ্র চুক্তির মধ্যে ১১টি স্বাক্ষরিত হয়েছে বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে। বাকি চুক্তিগুলো স্বাক্ষরিত হয়েছে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে।
চায়না চেম্বার অব ইন্টান্যাশনাল কমার্স-এর উপ-মহাপরিচালক সাম জিয়াও বলেন, চীনের পক্ষে দুই তৃতীয়াংশ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানিগুলো। বাকি চুক্তিগুলো স্বাক্ষর করেছে বেসরকারি ফার্মসমূহ।
সিসিপিআইটি-এর ভাইস চেয়ারম্যান চেন ঝু অনুষ্ঠানে বক্তৃকালে বাংলাদেশকে চীনের ঘনিষ্ঠ বন্ধু আখ্যায়িত করে বলেন, এ দেশের সঙ্গে আমাদের ৪৬ বছরের কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে।
তিনি চট্টগ্রামে বিশেস অর্থনৈতিক অঞ্চলে (এসইজেড) চীনকে ভূমি বরাদ্দ দেয়ার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বলেন, 'আমার বিশ্বাস এসইজেড-এ চীনের আরো বিনিয়োগে বাংলাদেশ লাভবান হবে।'
তোফায়েল আহমেদ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতায় বলেন, চীন, ভারত ও মিয়ানমার (বিসিআইএম) ইকোনমিক করিডোর প্রতিষ্ঠিত হলে দু'দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ভবিষ্যতে আরো ভালো হবে।
বিসিআইএম দেশসমূহের মধ্যে উপ-আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সহযোগিতার মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির জন্য বিসিআইএম ইকোনমিক করিডোর একটি প্রাথকি উদ্যোগ।
তিনি জুলাই-আগস্ট সময়ের উল্লেখ করে বলেন, বিগত বছরের এই সময়ের চেয়ে এ বছরে চীনে রফতানি ২৫ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে। তিনি আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে চীনে বাংলাদেশী পণ্য রফতানি বৃদ্ধি পেয়ে দুই বিলিয়ন মার্কিন ডলার হবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বাংলাদেশ সফর উপলক্ষ্যে আজ নগরীর একটি হোটেলে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) এবং চায়না কাউন্সিল ফর দ্য প্রমোশন অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড (সিসিপিআইটি)-এর যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-চীন বিজনেস ফোরামে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।
চুক্তি স্বাক্ষর শেষে এফবিসিসিআই সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ বলেন, সমগ্র চুক্তির মধ্যে ১১টি স্বাক্ষরিত হয়েছে বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে। বাকি চুক্তিগুলো স্বাক্ষরিত হয়েছে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে।
চায়না চেম্বার অব ইন্টান্যাশনাল কমার্স-এর উপ-মহাপরিচালক সাম জিয়াও বলেন, চীনের পক্ষে দুই তৃতীয়াংশ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানিগুলো। বাকি চুক্তিগুলো স্বাক্ষর করেছে বেসরকারি ফার্মসমূহ।
সিসিপিআইটি-এর ভাইস চেয়ারম্যান চেন ঝু অনুষ্ঠানে বক্তৃকালে বাংলাদেশকে চীনের ঘনিষ্ঠ বন্ধু আখ্যায়িত করে বলেন, এ দেশের সঙ্গে আমাদের ৪৬ বছরের কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে।
তিনি চট্টগ্রামে বিশেস অর্থনৈতিক অঞ্চলে (এসইজেড) চীনকে ভূমি বরাদ্দ দেয়ার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বলেন, 'আমার বিশ্বাস এসইজেড-এ চীনের আরো বিনিয়োগে বাংলাদেশ লাভবান হবে।'
তোফায়েল আহমেদ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতায় বলেন, চীন, ভারত ও মিয়ানমার (বিসিআইএম) ইকোনমিক করিডোর প্রতিষ্ঠিত হলে দু'দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ভবিষ্যতে আরো ভালো হবে।
বিসিআইএম দেশসমূহের মধ্যে উপ-আঞ্চলিক অর্থনৈতিক সহযোগিতার মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির জন্য বিসিআইএম ইকোনমিক করিডোর একটি প্রাথকি উদ্যোগ।
তিনি জুলাই-আগস্ট সময়ের উল্লেখ করে বলেন, বিগত বছরের এই সময়ের চেয়ে এ বছরে চীনে রফতানি ২৫ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে। তিনি আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে চীনে বাংলাদেশী পণ্য রফতানি বৃদ্ধি পেয়ে দুই বিলিয়ন মার্কিন ডলার হবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
__._,_.___