"মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে মেডাম খালেদা ক্যান্টমেন্টে প্রায় ছয় মাস বন্দী ছিলেন। আমাকে সে সময় জিয়াউর রহমান চার দফা পাঠিয়েছিলেন মেডাম খালেদাকে উদ্ধার করে ফীরিয়ে নিয়ে আসার জন্য। প্রতিবার-ই আমাকে ব্যার্থ হয়ে ফীরে আসতে হয়েছিল। কারন মেডাম খালেদা আমাকে প্রত্যেক দফায় শুধু একটি কথাই বলতেন,,তিনি খুব আনন্দে ও শান্তিতে দিন কাটাচ্ছেন,এখানে তাঁর কোন সমস্যাই হচ্ছে না। মাননীয় স্পিকার,জাতির ঐ ক্রান্তিলগ্ন অবস্থায় মেডাম খালেদা সেদিন কোন ধরনের আনন্দ ও শান্তিতে ছিলেন? জাতি আজ জানতে চায়।
------------ জাতীয় সংসদে মেজর (অবঃ) হাফিজ (সাবেক সংসদ সদস্য জাতীয় পার্টি) এবং বর্তমান স্থায়ী কমির্টির সদস্য বিএনপি।
Sent: Thursday, November 17, 2016 1:10 AM
To: nabdc@googlegroups.com; pfc-friends@googlegroups.com; NewEngland Awami League; RANU CHOWDHURY; Mohammad Gani; Post Card
Subject: {PFC-Friends} আবার সেই স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের আমলের নির্বাচন করছে স্বৈরশাসক আওয়ামীলীগ।আগামী ২৮ ডিসেম্বর সারাদেশে একদলীয় জেলা পরিষদ নির্বাচন
আবার সেই স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের আমলের নির্বাচন করছে স্বৈরশাসক আওয়ামীলীগ।আগামী ২৮ ডিসেম্বর সারাদেশে একদলীয় জেলা পরিষদ নির্বাচন ।
'মৌলিক গণতন্ত্র' নামের উদ্ভট ব্যবস্থায় আগামী ২৮ ডিসেম্বর সারাদেশে একদলীয় জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আওয়ামীলীগের কেন্দ্রিয় নির্দেশে জেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো কোনো আগ্রহ দেখাচ্ছে না। সে কারণটি হলো, দেশের বিভিন্ন এলাকায় জনগণের ভোটে নির্বাচিত স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের অনেক জনপ্রতিনিধিকেই বরখাস্ত করেছে বিনাভোটের অনির্বাচিত আওয়ামীলীগের সরকার। এই তালিকায় রয়েছেন সিটি করপোরেশনের চারজন মেয়র, ১০৫ জন উপজেলা চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান, ২১ জন পৌর মেয়র, ৪৪ জন সিটি ও পৌর কাউন্সিলর এবং ১৪০ জন ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বার। বরখাস্ত হওয়া ৩১৪ জনের মধ্যে অনেককেই মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে কারাগারে ঢোকানো হয়েছে। শুধু তা-ই নয়, আদালতে জামিন পাওয়া সত্ত্বেও তাদের বেশিরভাগ মুক্তি পাননি। অনেককে আবার নতুন নতুন মামলায় ফাঁসানো হয়েছে। মূলত সে কারণেও আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়ার আওয়ামীলীগ ও তাদের দোসর ছাড়া কোনো দলই আগ্রহ দেখাচ্ছে না।
আবার সেই স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের আমলের নির্বাচন করছে স্বৈরশাসক আওয়ামীলীগ। পাকিস্তানের স্বৈরশাসক জেনারেল আইয়ুব খান তার প্রবর্তিত মৌলিক গণতন্ত্রের জন্য এ ধরনের ইলেক্টোরাল কলেজ তৈরি করেছিলেন। আইয়ুব খান 'মৌলিক গণতন্ত্র' নামে এমন এক ব্যবস্থা প্রবর্তন করেছিলেন, যে ব্যবস্থায় জনগণ তথা সাধারণ ভোটাররা শুধু ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ভোট দেয়ার সুযোগ পেতো। এভাবে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানে ৪০ হাজার করে ৮০ হাজার মৌলিক গণতন্ত্রী বা বিডি মেম্বার নির্বাচিত হতেন। এরাই পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ এবং পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের দুই প্রাদেশিক পরিষদের সদস্যদের ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতেন। যাদেরকে জনগণ ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতো না।
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.
__._,_.___