'এমপি অব দ্যা ইয়ার' মনোনয়ন পেলেন টিউলিপ
জুয়েল রাজ, যুক্তরাজ্য
ব্রিটেনে চলতি বছর 'এমপি অব দ্য ইয়ার'র বাছাই তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন টিউলিপ সিদ্দিক। ব্রিটিশ পার্লামেন্ট সদস্যদের মধ্য থেকে প্রতি বছর সেরা এমপি নির্বাচিত করা হয় প্যাচওয়ার্ক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে। ডেভিড ক্যামেরন, জেরেমি করবিন, সাদিক খানের মতো প্রভাবশালী এমপিদের তালিকায় কোনো বাঙালি হিসেবে এবারই প্রথম বাছাই তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানার কন্যা টিউলিপ। বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ পার্লামেন্টে স্পিকার চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত এমপির নাম ঘোষণা করবেন। চুড়ান্ত বিজয়ীর নাম এখনো জানা যায়িনি। টিউলিপ সিদ্দিক বুধবার এক টুইটবার্তায় লিখেন আমি অনেক সম্মানিত বোধ করছি যে, আমাকে 'এমপি অব দ্য ইয়ার'র বাছাই তালিকায় রাখা হয়েছে। কিছুদিন আগে লন্ডনের জনপ্রিয় পত্রিকা ঈভনিং স্ট্যান্ডার্ডের দৃষ্টিতে এ বছর লন্ডনের শীর্ষ প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বদের তালিকায়ও স্থান করে নিয়েছিলেন টিউলিপ। প্রথমবারের মতো এমপি নির্বাচিত হয়ে স্থান করে নিয়েছেন করভিন এর ছায়া মন্ত্রী সভায়। পার্লামেন্টের সেরা ৭ বক্তব্যের বক্তা হিসাবেও এর আগে নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি।
শেখ রেহানা ও শফিক সিদ্দিকী দম্পতির কন্যা টিউলিপ লন্ডনের মিচহামে জন্মগ্রহণ করেন। তার শৈশব কেটেছে বাংলাদেশ, ভারত ও সিঙ্গাপুরে। ১৫ বছর বয়স থেকে তিনি হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড কিলবার্নে বসবাস করছেন। সেখানেই স্কুলে পড়াশোনা করেছেন এবং ওই এলাকার কাউন্সিলর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। লন্ডনের কিংস কলেজ থেকে পলিটিক্স, পলিসি ও গভর্নমেন্ট বিষয়ে তার স্নাতকোত্তর ডিগ্রি রয়েছে। মাত্র ১৬ বছর বয়সে লেবার পার্টির সদস্য হওয়া টিউলিপ অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল গ্রেটার লন্ডন অথরিটি এবং সেইভ দ্য চিলড্রেনের সঙ্গেও কাজ করেছেন। ২০১০ সালে ক্যামডেন কাউন্সিলে প্রথম বাঙালি নারী কাউন্সিলর নির্বাচিত হন তিনি। ২০১৫ সালে তিনি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সদস্য নির্বাচিত হন।
মানবকণ্ঠ/বিএএফ
শেখ রেহানা ও শফিক সিদ্দিকী দম্পতির কন্যা টিউলিপ লন্ডনের মিচহামে জন্মগ্রহণ করেন। তার শৈশব কেটেছে বাংলাদেশ, ভারত ও সিঙ্গাপুরে। ১৫ বছর বয়স থেকে তিনি হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড কিলবার্নে বসবাস করছেন। সেখানেই স্কুলে পড়াশোনা করেছেন এবং ওই এলাকার কাউন্সিলর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। লন্ডনের কিংস কলেজ থেকে পলিটিক্স, পলিসি ও গভর্নমেন্ট বিষয়ে তার স্নাতকোত্তর ডিগ্রি রয়েছে। মাত্র ১৬ বছর বয়সে লেবার পার্টির সদস্য হওয়া টিউলিপ অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল গ্রেটার লন্ডন অথরিটি এবং সেইভ দ্য চিলড্রেনের সঙ্গেও কাজ করেছেন। ২০১০ সালে ক্যামডেন কাউন্সিলে প্রথম বাঙালি নারী কাউন্সিলর নির্বাচিত হন তিনি। ২০১৫ সালে তিনি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সদস্য নির্বাচিত হন।
মানবকণ্ঠ/বিএএফ
__._,_.___