Banner Advertiser

Wednesday, December 21, 2016

[mukto-mona] সাদাকালো : মার্কিন গণতন্ত্রের অগণতান্ত্রিক ঐতিহ্য ....



সাদাকালো

মার্কিন গণতন্ত্রের অগণতান্ত্রিক ঐতিহ্য

আহমদ রফিক

২২ ডিসেম্বর, ২০১৬ ০০:০০



মার্কিন গণতন্ত্রের অগণতান্ত্রিক ঐতিহ্য

যুক্তরাষ্ট্র গোটা বিশ্বে গণতন্ত্রী রাষ্ট্র হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে পরিচিত। তবে মার্কিন গণতন্ত্রের চরিত্র, এর শুদ্ধতা নিয়ে অনেক দিন থেকেই প্রশ্ন উঠেছে।

বিশেষ করে কৃষ্ণাঙ্গদের প্রতি তাদের বৈষম্যমূলক আচরণে এবং সেই আচরণের নির্মমতায়। এই নির্মমতা একসময় সে দেশে এতটা সর্বব্যাপী ছিল যে তা কারো চোখ এড়ানোর মতো ছিল না।

এর বিরুদ্ধে শুধু যে কৃষ্ণাঙ্গ জনমত ফুঁসে উঠেছিল  তা-ই নয়, জনাকয় নিরপেক্ষ চিন্তার বা প্রগতিবাদী লেখকের রচনায় ক্ষুব্ধ প্রতিবাদ সাহিত্যের ভাষায় প্রকাশ পেয়েছিল। হাওয়ার্ড ফাস্টের কথা যদি বাদও দিই, এরস্কিন কলওয়েলের তীক্ষ বিদ্রূপাত্মক রচনা, বিশেষ করে এ বিষয়ে তাঁর লেখা দু-একটি উপন্যাস তো সেই সামাজিক নির্মমতার চিত্র ধারণ করে আছে। উদাহরণ হিসেবে সেগুলো উল্লেখযোগ্য।

এমনকি সেকালে বিদেশ ভ্রমণের অভিজ্ঞতাসমৃদ্ধ রবীন্দ্রনাথের লেখায় মার্কিন নাগরিকদের কৃষ্ণাঙ্গ নির্যাতন ও কৃষ্ণাঙ্গ হত্যার শিহরণ-জাগানো বিবরণ রয়েছে, তা যত ছোটই হোক। সেই বর্ণবাদের চরিত্র ভয়াবহ, বিশেষ করে দক্ষিণের অঙ্গরাজ্যগুলোতে।

বীভৎস বর্ণবাদী আচরণ ও কর্মকাণ্ডের জন্য যদি দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বসভায় সমালোচিত, নিন্দিত এবং একপর্যায়ে একঘরে হতে পারে, তাহলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নয় কেন? কারণ এখনো যখন বর্ণবাদ মার্কিন সমাজ ও রাষ্ট্রিক প্রশাসন থেকে বিদায় নেয়নি। এখনো, এই একুশ শতকেও তা সমাজে বিদ্যমান; এখনো শ্বেতাঙ্গ মার্কিন পুলিশ নিতান্ত সন্দেহবশত কৃষ্ণাঙ্গ তরুণ বা যুবককে গুলি করে মারে এবং সেই অপরাধের বিচার হয় না। ঘটনা এই সেদিনকার।

সময়টা উনিশ শতক নয়। এখন, এমনকি বিশ শতকেও কৃষ্ণাঙ্গ তরুণ বা যুব সম্প্রদায় বিচ্ছিন্নভাবে এজাতীয় অন্যায়ের পাল্টা জবাব দিতে কসুর করে না। তারা শ্বেতাঙ্গ পুলিশ হত্যার মধ্য দিয়ে প্রতিশোধস্পৃহার প্রকাশ ঘটাচ্ছে। এর পেছনে যেমন রয়েছে বর্ণবাদী অত্যাচার, তেমনি আর্থ-সামাজিক বৈষম্য, কৃষ্ণাঙ্গ সমাজে বিরাজমান দারিদ্র্য, অশিক্ষা, বিচ্ছিন্নতাবোধ ইত্যাদি। একুশ শতকের যুক্তরাষ্ট্র, কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার যুক্তরাষ্ট্রও সেই আদি অভিশাপ থেকে মুক্ত হতে পারেনি।

শ্রেণিবিভাজিত, বর্ণবাদবিভাজিত ও ইহুদিবাদ প্রভাবিত অর্থনীতির যুক্তরাষ্ট্র এখন অগণতান্ত্রিক ও সম্প্রদায়বাদী চেতনার শিকার। এখানে সামাজিক-অর্থনৈতিক বৈষম্য এতটা প্রকট যে এই কিছুদিন আগে প্রবল একটি আন্দোলনের জোয়ার দেখা গিয়েছিল : 'অকুপাই ওয়াল স্ট্রিট', অর্থাৎ অর্থের ভাণ্ডারি ওয়াল স্ট্রিট দখল করো। স্লোগান : ৯৯ শতাংশের ওপর ১ শতাংশের শাসন চলবে না।

সেই আন্দোলন আদর্শ, সংগঠন ও যোগ্য নেতৃত্বের অভাবে গোটা মার্কিন সমাজে বিরাট একটি তাত্ক্ষণিক ঝাঁকুনি দিয়েই থেমে যায়। জোয়ারের মতো যেমন হঠাৎ আসা, তেমনি হঠাৎ যাওয়া। তবে এ আন্দোলন সমাজে সামান্য হলেও দাগ তৈরি করে গেছে। হয়তো এর শিক্ষা—'এই তো শুরু, আবার আসছি'। সেই আসার দিন-তারিখ আমাদের জানা নেই। কারণ আর যা-ই হোক, দেশটা যে যুক্তরাষ্ট্র! এর আদি ঐতিহ্য আলাদা।

আর রাজনৈতিক আদর্শিক বিচারে গণতন্ত্র? সেও অনেক কাল থেকে অভিযোগের কাঠগড়ায়। তা যেমন সামাজিক ন্যায়বিচারের ক্ষেত্রে, তেমনি রাজনৈতিক, গণতান্ত্রিক ও নিরপেক্ষতার বিবেচনায়। দেশের ভেতরে ও বাইরে বৈশ্বিক প্রতিবাদ অগ্রাহ্য করে রোজেনবার্গ দম্পতির মৃত্যুদণ্ড বা মার্টিন লুথার কিংদের সন্ত্রাসী হত্যার মতো বহু ঘটনায় তা প্রতিফলিত। কৃষ্ণাঙ্গদের প্রতি নমনীয় ও উদারপন্থী হিসেবে বিবেচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন কেনেডি এবং তাঁর ভাই রবার্ট কেনেডি হত্যাকাণ্ড যে গভীর ষড়যন্ত্রের পরিণাম, সে রহস্য রহস্যই থেকে গেল যুক্তরাষ্ট্রের মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তির দেশে। অভিযোগ রয়েছে যে এই ষড়যন্ত্রে ছিল সিআইএ ও স্বয়ং তত্কালীন ভাইস প্রেসিডেন্ট লিন্ডন জনসনের সংশ্লিষ্টতা। তাই জনপ্রিয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন কেনেডি হত্যায় সংশ্লিষ্ট বলে কথিত অসওয়াল্ড বা নাইটক্লাব মালিক জ্যাক রুবি—দুজনেরই প্রাণ গেল, যাতে এই হত্যারহস্য উদ্ঘাটিত না হয়, নেপথ্য নায়কদের মুখোশ খুলে না যায়।

এ ব্যাপারে মার্কিন শিষ্য পাকিস্তান একই পথের যাত্রী, কিংবা একপা এগিয়ে। এর জন্মলগ্নে প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী হত্যারহস্য যেমন উদ্ঘাটিত হয়নি, তেমনি চাপা দেওয়া হয়েছে বেনজির হত্যাকাণ্ডের ষড়যন্ত্র, পাছে রুই-কাতলা-বোয়াল জালে ধরা পড়ে। তেমনি খোলা হয়নি ততোধিক রহস্যময় প্রেসিডেন্ট জিয়াউল হকের বিমান দুর্ঘটনার নেপথ্য কথা। জানা যায়নি এটা বিমান দুর্ঘটনা, না পরিকল্পিত ঘটনা! অথচ প্রতিবেশী দেশ ভারতে তিন গান্ধী হত্যার বিচার যথারীতি সম্পন্ন হয়েছে।

দুই.

কথা হচ্ছিল মার্কিন গণতন্ত্রের চরিত্র নিয়ে। আনুষঙ্গিক ভিন্ন কথা এসে গেছে আলোচনায়, তবে একেবারে অপ্রাসঙ্গিক নয়। মার্কিন গণতন্ত্রের চরিত্র প্রকাশে তা যথেষ্ট প্রাসঙ্গিক। সেই কবে রবীন্দ্রনাথ মার্কিন গণতন্ত্রের টুটাফুটা চরিত্র সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য করে অপ্রিয় হয়েছিলেন। আর সেই ভবিষ্যদ্দ্রষ্টার বক্তব্য একালেও সত্য প্রমাণিত হচ্ছে। কবি মার্কিন গণতন্ত্রে ও কথিত গণতান্ত্রিক নির্বাচনে অর্থবিত্তের (তাঁর ভাষায় 'কুবের দেবতার') কুপ্রভাবের কথা উল্লেখ করেছিলেন। এখন তা সেই ধারাবাহিকতায় নানা শাখায় বিস্তৃত, বিশেষত আন্তর্জাতিক রাজনীতির বদৌলতে।

সে রাজনীতি যেমন দেশের অভ্যন্তরে জাতি-ধর্ম-বর্ণ বৈষম্যে দূষিত, তেমনি বিদেশনীতিতে তা অন্যায় আধিপত্যবাদী আগ্রাসনে দুষ্ট। একালে তার চরম অন্যায় উদাহরণ 'গণবিধ্বংসী অস্ত্র' মজুদ করার মিথ্যা অভিযোগে ইরাকে বিনা উসকানিতে সশস্ত্র অভিযান (সঙ্গে দুষ্ট টনি ব্লেয়ার), প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন হত্যা এবং দেশটিকে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংঘাতে ছিন্নভিন্ন করে লাখ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ হয়ে ওঠা। তাতে ওয়াশিংটনের যেমন অপরাধবোধ নেই, তেমনি জনমনে তার গণতান্ত্রিক ভাবমূর্তিতে কলঙ্কের কোনো ছাপ পড়েনি। এমনটাই মার্কিন শাসনব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য। তারা অপরাধকে অপরাধ জ্ঞান করে না।

বিদেশনীতির ক্ষেত্রে মার্কিন গণতান্ত্রিক শাসকশ্রেণির ভিয়েতনামে অন্যায় আগ্রাসন এবং বিশ্বজুড়ে সেখানকার মার্কিন বর্বরতার নিন্দার ঝড় ওয়াশিংটনের সাদাবাড়ির শাসকদের বিচলিত করেনি। তেমনি দেশের ভেতরে নির্বাচন উপলক্ষে প্রেসিডেন্ট নিক্সনের 'ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারি' তাঁকে ক্ষমতার রেস থেকে সরিয়ে দিলেও সেই ধারাবাহিকতার অবসান ঘটেনি। নীতি ও নৈতিকতার স্খলন শাসকদের অঙ্গের ভূষণ হয়ে থাকে। নানা উদাহরণে তা প্রকট।

তাই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের পরাজয় স্বীকারের পরও যুদ্ধের ন্যায়নীতির বিধান লঙ্ঘন করে হিরোশিমা-নাগাসাকিতে অ্যাটম বোমা ফেলে লাখ লাখ মানুষ হত্যার দায় সগর্বে কাঁধে নিতে হোয়াইট হাউসের বাধেনি; অথচ বিদেশি রাষ্ট্রের অপশাসন ক্ষেত্রবিশেষে তাদের মাথাব্যথার কারণ হয়ে ওঠে। অবশ্য আসল উদ্দেশ্য সেখানে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ আগ্রাসন চালানো আপন অর্থনৈতিক স্বার্থবিস্তারে।

এই আগ্রাসী ঐতিহ্যের ভয়াবহতার প্রকাশ আফগানিস্তান, ইরাক, লিবিয়া ও সিরিয়ায় সশস্ত্র সংশ্লিষ্টতা এবং সেখানকার শাসকবিরোধী শক্তিকে সাহায্য করা এবং ধর্মীয় জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটানো। তালেবান, মুজাহিদীন হয়ে সর্বশেষ ভয়ংকর সন্ত্রাসী রাজনৈতিক দল 'আইএস' তো মার্কিন পরাশক্তিরই দান; যদিও সেগুলো পরে বুমেরাং হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু শান্তিপ্রিয় বিশ্বের জন্য সৃষ্টি করেছে ধর্মীয় জঙ্গিবাদের মহা উপদ্রব।

ইহুদিবাদ প্রভাবিত মার্কিন অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক শক্তি এমনই এক অশুভ বিন্যাসে বাঁধা যে সদিচ্ছা থাকলেও নির্বাচিত কোনো নমনীয় চরিত্রের প্রেসিডেন্ট সত্য বা ন্যায়ের পথ ধরে চলতে পারেন না। তাই জন কেনেডি নিহত, বিল ক্লিনটন ফিলিস্তিনি সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ, আর সামাজিক উদারনীতির বাস্তবায়নে ব্যর্থতার সর্বশেষ উদাহরণ প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা; যাঁর কাছে দেশ-বিদেশের মানুষের ছিল অনেক প্রত্যাশা—যেমন তাঁর স্বদেশনীতি, তেমনি বিদেশনীতির ক্ষেত্রে। মার্কিন শাসনব্যবস্থার কঠিন প্রতিক্রিয়াশীল বিন্যাসে তাঁরা কমবেশি 'মিসফিট' অথবা বন্দি।

বিস্ময়কর যে মার্কিন সমাজে একুশ শতকের অত্যাধুনিকতায়ও জাতি-ধর্ম-বর্ণবাদী চেতনা বেড়ে চলেছে, অন্যদিকে বাড়ছে অর্থনৈতিক বৈষম্য ও শ্বেতাঙ্গ-কৃষ্ণাঙ্গ সহিংসতা। সর্বোপরি গড়পড়তা স্বল্পশিক্ষিত শ্বেতাঙ্গ মার্কিন সমাজে জন্ম নিয়েছে মুসলমান বিদ্বেষ আর জঙ্গিদের নিয়ে আতঙ্ক। অনেকটা সম্প্রদায়বাদী ব্যাধির মতোই এর বিস্তার। ওবামার সাধ্য কি এই ব্যাধির অবসান ঘটান।

তাই সম্প্রতি ডালাসে পুলিশ হত্যার স্মরণসভায় ওবামাকে মার্কিন সমাজে (প্রশাসনসহ) ক্রমবর্ধমান জাতিবিদ্বেষ, বর্ণবিদ্বেষ ও ধর্মীয় বিদ্বেষ সম্পর্কে উদ্বেগ-উত্কণ্ঠা প্রকাশ করতে শোনা যায়। তাঁর মতে, এগুলো মার্কিন গণতন্ত্রের গুরুতর ত্রুটি। এই ত্রুটি সংশোধন একক কোনো প্রেসিডেন্টের সদিচ্ছায় সম্ভব নয়। সম্ভব একমাত্র গুণগত সমাজ পরিবর্তনের মতো ঘটনায়, তথা বিপ্লবে, যা যুক্তরাষ্ট্রে অসম্ভবই বলা চলে।

তাই যুক্তরাষ্ট্রে গণতন্ত্রের নামে অগণতন্ত্রের অনাচারই চলবে, যেমন শাসনব্যবস্থায়, তেমনি সমাজে; বিশেষ করে শ্বেতাঙ্গ সমাজে। দূর ভবিষ্যতে যদি মার্কিন জনসংখ্যার কালো-বাদামি-হিস্পানিদের তাৎপর্যপূর্ণ ঘনিষ্ঠতার প্রকাশ ঘটে, তখন নিয়মতান্ত্রিকভাবে কিছু গুণগত পরিবর্তন ঘটতে পারে গণতান্ত্রিক আদর্শকে কেন্দ্র করে। তবে এর বেশি কিছু নয়, বড় কিছু নয়। তার আগে দেশে বিস্তৃত অবৈধ বন্দিশালাগুলো উপড়ে ফেলতে হবে, যেখানে কালা আদমিরা সংখ্যাগরিষ্ঠ।

তিন.

যত দিন তেমন কোনো সামাজিক পরিবর্তন না ঘটবে, তত দিন মার্কিন গণতন্ত্র অগণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থাই ধরে রাখবে। এ ব্যাপারে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকানরা প্রায় একই রাজনৈতিক পথ ধরে চলবে। আর নির্বাচনে ওয়াটারগেট, মিনি ওয়াটারগেটের প্রেতচ্ছায়া প্রভাব বিস্তার করবে। তাই ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতো জাতি-ধর্ম-বর্ণবিদ্বেষী বিশেষভাবে মুসলমান ও কৃষ্ণাঙ্গবিদ্বেষী উন্মাদ, রাজনীতিবোধহীন গড়পড়তা শ্বেতাঙ্গ মার্কিন নাগরিকের সমর্থন লাভ করতে থাকবে।

পূর্বোক্ত নির্বাচনী অনাচারের আরেকটি দুঃখজনক ঘটনা হলো বার্নি স্যান্ডার্সকে নির্বাচনী দৌড় থেকে সরাতে ডেমোক্রেটিক পার্টিরই জাতীয় কমিটির ব্যাপক ষড়যন্ত্রমূলক চেষ্টা, যা ফাঁস করেছে উইকিলিকস, তবে সব শেষ হওয়ার পর। উদ্দেশ্য ছিল হিলারির প্রার্থিতা নিশ্চিত করা। অন্যায় এ অসদাচরণ ডেমোক্রেটিক পার্টির কাছ থেকেও প্রত্যাশিত নয়। এতে মার্কিন ডেমোক্রেসির দূষিত চরিত্রই প্রকাশ পেয়েছে। কবে যে মার্কিন গণতন্ত্র শুদ্ধ গণতান্ত্রিক রূপ ফিরে পাবে, বলা কঠিন। কারণ করপোরেট পুঁজিতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রেতচ্ছায়া এখনো নির্বাচন নিয়ন্ত্রণ করছে। করছে সাদাবাড়ির সিংহাসনে আসীন ব্যক্তিটিকে—তাঁর ব্যক্তিগত আদর্শ যেমনই হোক না কেন।

লেখক : কবি, গবেষক ও ভাষাসংগ্রামী

http://www.kalerkantho.com/print-edition/sub-editorial/2016/12/22/443617

বৃহস্পতিবার । ২২ ডিসেম্বর ২০১৬। ৮ পৌষ ১৪২৩। ২১ রবিউল আউয়াল ১৪৩৮।





__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___