নজরে পশ্চিমবঙ্গের ১২৫ টি স্কুল
শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে ধর্মের ভিত্তিতে
গোপনে আরএসএস-ভাবধারা প্রচার? ১২৫টি স্কুলকে নোটিস পাঠাচ্ছে রাজ্য, নিয়ম মেনেই হচ্ছে সব, দাবি বিজেপির
By: Krishnendu Adhikary & Samit sengupta, ABP Ananda | Last Updated: Friday, 10 March 2017 7:51 PM
কলকাতা: শিক্ষায় ধর্মান্ধতা নয়। ধর্মের ভিত্তিতে চলবে না রাজ্যের কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। রাজ্য সরকার শুধু একথা স্পষ্টই করে দেয়নি, পদক্ষেপ নেওয়াও শুরু করেছে।
সরকারি সূত্রে খবর, রাজের এমন ১২৫টি স্কুলকে চিহ্নিত করা হয়েছে যেগুলির মধ্যে ৯৬ টির সরকারের কাছে থেকে পাওয়া নো অবজেকশন সার্টিফিকেট নেই। তাহলে কীভাবে চলছে স্কুল? চিঠি দিয়ে জানতে চেয়েছে সরকার।
বুধবার বিধানসভায় প্রশ্নোত্তর পর্বে সিপিএম বিধায়ক মানস মুখোপাধ্যায় অভিযোগ করেন, শিক্ষা দেওয়ার আড়ালে রাজ্যের বিভিন্ন স্কুলে হিন্দুত্ববাদের শিক্ষা দিচ্ছে আরএসএস। শিশুমনকে বিষিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। তিনি বলেন, বিবেকানন্দ বিদ্যা বিকাশ পরিষদ তৈরি করে স্কুল চালাচ্ছে। লক্ষ্য আগামী ২ বছরে ৬০০ স্কুল তৈরি করা। রাজ্য সরকারের সতর্ক হওয়া দরকার।
শিক্ষা বাজেটের জবাবি ভাষণ দিতে গিয়ে বুধবার বিধানসভায় শিক্ষামন্ত্রী স্পষ্ট জানিয়ে দেন, ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে ধর্ম নিয়ে বিভাজন বরদাস্ত করা হবে না। তদন্ত করে প্রয়োজনে অনুমোদন বাতিল করা হবে। ইতিমধ্যেই রাজ্যের ১২৫টি স্কুলের ওপর নজরদারি করা হচ্ছে। তদন্তে হিন্দুত্ববাদের শিক্ষা প্রমাণিত হলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ইতিমধ্যেই ১০টি স্কুলকে শোকজও করেছে রাজ্য সরকার। বুধবার বিধানসভায় পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানান, সারদা নামে ৯টি স্কুল ও সরস্বতী বিদ্যামন্দির নামে একটি স্কুল সরকারি অনুমোদন পেয়েছে। কিন্তু তারা মধ্যশিক্ষা পর্ষদের পাঠ্যক্রম মেনে পড়াচ্ছে না। তাই ওই স্কুলগুলোকে শোকজ করা হয়েছে।
পাশাপাশি, পার্থ চট্টোপাধ্যায় আরও অভিযোগ করেন, স্কুলগুলি সব বাম আমলে তৈরি। বিষয়টি মুখ্যমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্র দফতরের নজরে এসেছে। বেশকিছু জায়গায় স্কুল ভাড়া নিয়ে ধর্মীয় বক্তৃতা দেওয়া হচ্ছে। সরকারি অনুমতি না নিয়ে এভাবে স্কুল ভাড়া দেওয়া যাবে না।
যদিও রাজ্যের এই পদক্ষেপের বিরোধিতা করেছে বিজেপি। রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, কেন এমন বলা হচ্ছে জানি না। বিবেকানন্দ বিদ্যা বাকাশ পরিষদ অধীনে ৩৫০-এর স্কুল আছে। আর কিছু বিদ্যাভারতী স্কুল। গান, গীতাপাঠ হয়। আমার বিশ্বাস নিয়ম মেনেই হচ্ছে।
রাজ্য সরকারের পদক্ষেপ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে আরএসএসও। সহকারী প্রচারক দেবাশিস চৌধুরী বলেন, যদি ক্রিষ্টান স্কুলে বাইবেল পাঠ করানো বা মুসলিম স্কুলে ইসলাম নিয়ে আলোচনা হতে পারে, তাহলে (এক্ষেত্রে) প্রশ্ন উঠছে কেন? তাঁর আরও প্রশ্ন, হিন্দুত্ববাদ নিয়ে পড়াশোনা কি দেশদ্রোহিতা?
রাজ্য সরকারের অনুমোদন বা নো অবজেকশন সার্টিফিকেট ছাড়া কীভাবে চলছে স্কুল? সরকারের বক্তব্য স্পষ্ট, হিন্দুত্ববাদের শিক্ষা দিলে অনুমোদন বাতিল করা হবে সেই স্কুলের।
সরকারি সূত্রে খবর, রাজের এমন ১২৫টি স্কুলকে চিহ্নিত করা হয়েছে যেগুলির মধ্যে ৯৬ টির সরকারের কাছে থেকে পাওয়া নো অবজেকশন সার্টিফিকেট নেই। তাহলে কীভাবে চলছে স্কুল? চিঠি দিয়ে জানতে চেয়েছে সরকার।
বুধবার বিধানসভায় প্রশ্নোত্তর পর্বে সিপিএম বিধায়ক মানস মুখোপাধ্যায় অভিযোগ করেন, শিক্ষা দেওয়ার আড়ালে রাজ্যের বিভিন্ন স্কুলে হিন্দুত্ববাদের শিক্ষা দিচ্ছে আরএসএস। শিশুমনকে বিষিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। তিনি বলেন, বিবেকানন্দ বিদ্যা বিকাশ পরিষদ তৈরি করে স্কুল চালাচ্ছে। লক্ষ্য আগামী ২ বছরে ৬০০ স্কুল তৈরি করা। রাজ্য সরকারের সতর্ক হওয়া দরকার।
শিক্ষা বাজেটের জবাবি ভাষণ দিতে গিয়ে বুধবার বিধানসভায় শিক্ষামন্ত্রী স্পষ্ট জানিয়ে দেন, ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে ধর্ম নিয়ে বিভাজন বরদাস্ত করা হবে না। তদন্ত করে প্রয়োজনে অনুমোদন বাতিল করা হবে। ইতিমধ্যেই রাজ্যের ১২৫টি স্কুলের ওপর নজরদারি করা হচ্ছে। তদন্তে হিন্দুত্ববাদের শিক্ষা প্রমাণিত হলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ইতিমধ্যেই ১০টি স্কুলকে শোকজও করেছে রাজ্য সরকার। বুধবার বিধানসভায় পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানান, সারদা নামে ৯টি স্কুল ও সরস্বতী বিদ্যামন্দির নামে একটি স্কুল সরকারি অনুমোদন পেয়েছে। কিন্তু তারা মধ্যশিক্ষা পর্ষদের পাঠ্যক্রম মেনে পড়াচ্ছে না। তাই ওই স্কুলগুলোকে শোকজ করা হয়েছে।
পাশাপাশি, পার্থ চট্টোপাধ্যায় আরও অভিযোগ করেন, স্কুলগুলি সব বাম আমলে তৈরি। বিষয়টি মুখ্যমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্র দফতরের নজরে এসেছে। বেশকিছু জায়গায় স্কুল ভাড়া নিয়ে ধর্মীয় বক্তৃতা দেওয়া হচ্ছে। সরকারি অনুমতি না নিয়ে এভাবে স্কুল ভাড়া দেওয়া যাবে না।
যদিও রাজ্যের এই পদক্ষেপের বিরোধিতা করেছে বিজেপি। রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, কেন এমন বলা হচ্ছে জানি না। বিবেকানন্দ বিদ্যা বাকাশ পরিষদ অধীনে ৩৫০-এর স্কুল আছে। আর কিছু বিদ্যাভারতী স্কুল। গান, গীতাপাঠ হয়। আমার বিশ্বাস নিয়ম মেনেই হচ্ছে।
রাজ্য সরকারের পদক্ষেপ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে আরএসএসও। সহকারী প্রচারক দেবাশিস চৌধুরী বলেন, যদি ক্রিষ্টান স্কুলে বাইবেল পাঠ করানো বা মুসলিম স্কুলে ইসলাম নিয়ে আলোচনা হতে পারে, তাহলে (এক্ষেত্রে) প্রশ্ন উঠছে কেন? তাঁর আরও প্রশ্ন, হিন্দুত্ববাদ নিয়ে পড়াশোনা কি দেশদ্রোহিতা?
রাজ্য সরকারের অনুমোদন বা নো অবজেকশন সার্টিফিকেট ছাড়া কীভাবে চলছে স্কুল? সরকারের বক্তব্য স্পষ্ট, হিন্দুত্ববাদের শিক্ষা দিলে অনুমোদন বাতিল করা হবে সেই স্কুলের।
State Government issues show cause notice to 125 schools for promoting religious intolerance : https://www.youtube.com/watch?v=43WdkEEdH2k
'শিক্ষার নামে ধর্মান্ধতা চলবে না', হুঁশিয়ারি - India.com
1 day ago - কলকাতা, ১০ মার্চ : ১২৫টি স্কুলকে নোটিশ পাঠাল শিক্ষা দফতর l অভিযোগ, ওই স্কুলগুলিতে অসহিষ্ণুতার পাঠ দেওয়া হচ্ছে l. এ বিষয়ে হুঁশিয়ারি দিয়ে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ধর্মের ভিত্তিতে কোনও স্কুল করতে দেওয়া হবে না l ধর্মের ভিত্তিতে কোনও স্কুল হলে, সেগুলি বন্ধ করে দেওয়া হবে বলেও সুর ...
স্কুলে হিন্দুত্ববাদী শিক্ষা দেওয়ার অভিযোগ, ১০ স্কুলকে শোকজ় ... - হোম
3 days ago - কলকাতা, ৯ মার্চ : স্কুলে দেওয়া হচ্ছে হিন্দুত্ববাদের পাঠ। এই অভিযোগের ভিত্তিতে রাজ্যের দশটি স্কুলকে শোকজ় করলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ১০টি স্কুলের মধ্যে ন'টি সারদা ... দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। এই প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, স্কুল ভাড়া দিয়ে ধর্মের নামে যাগযজ্ঞ করার বিষয়টি মুখ্যমন্ত্রীর নজরে এসেছে।
'অসহিষ্ণুতা'র পাঠ, ১২৫টি স্কুলকে নোটিস পাঠাল শিক্ষা দফতর
1 day ago - সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: স্কুলে অসহিষ্ণুতার পাঠ পড়ানো হচ্ছে, এই অভিযোগে ১২৫টি স্কুলকে শো-কজ নোটিস পাঠাল শিক্ষা দফতর৷ অভিযোগ, শিক্ষার নামে পড়ুয়াদের ... ওই সব শিক্ষাঙ্গনে৷ এর আগে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় আরএসএস-কে হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, ধর্মের ভিত্তিতে কোনও স্কুল করতে দেবেন না, সব বন্ধ করে দেবেন৷ ... আমরা সেইসব স্কুলকে চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি, যেখানে ধর্মীয় মৌলবাদের পাঠ দেওয়া হচ্ছে৷" এদিনই প্রথম নয় অবশ্য,
ভাষা ধর্ম পাঠ্যবই এবং গণমানুষের প্রত্যাশা | উপ-সম্পাদকীয় | Weekly ...
Feb 25, 2017 - শিক্ষা বছরের শুরুতে এবং ভাষা অধিকার আন্দোলনের মাসে তর্কটা শিক্ষা আইন, শিক্ষানীতি নিয়ে হলেই ভালো হতো। ... 'সঠিকভাবে' শিক্ষা দেওয়া শিক্ষাপদ্ধতি সংক্রান্ত তর্ক। ... 'পাঠ্যপুস্তক পরিমার্জন, সংযোজন-বিয়োজনের নিয়ম হচ্ছে, বিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মতামত সংগ্রহ, তার ভিত্তিতেবিশেষজ্ঞ পর্যায়ে কর্মশালা এবং তার আলোকে এনসিসিতে (ন্যাশনাল ... ভাষার গায়ে ধর্মের চিহ্ন খচিত থাকে।
__._,_.___