Banner Advertiser

Monday, April 3, 2017

[mukto-mona] Fw: TERROR ALERT: ISIS TERRORIST SYMPATHIZER ZOGLUL FROM UK SPREADING FAKE NEWS







From: Mannan Sarkar <sarkar_mannan@yahoo.com>
Sent: Monday, April 3, 2017 7:52 AM
Subject: TERROR ALERT: ISIS TERRORIST SYMPATHIZER ZOGLUL FROM UK SPREADING FAKE NEWS
 

IN BANGLADESH HEAD OF RAB'S INTELLIGENCE CHIEF LT COL ABUL KALAM AZAD DIED ALONG WITH TWO POLICE OFFICERS AND OTHER CIVILIANS FROM RECENT ISIS INSPIRED LOCAL GROWN TERRORIST ATTACKS RECENTLY, BUT TERRORIST SYMPATHIZER FROM UK ZOGLUL IS AGAIN SPREADING MISINFORMATION, LIES, PROPAGANDA AND FAKE NEWS IN BANGLADESHI BASED USA DISCUSSION GROUPS TO FURTHER HIS TERRORIST AGENDA (HIS POSTING IS SHOWN AT THE BOTTOM). 

নাসিরপুরে অপারেশন হিটব্যাক

নিহতদের মধ্যে দিনাজপুরের লোকমান ও তাঁর স্ত্রী-সন্তানরা!

সালাহ উদ্দিন আহমেদ, দিনাজপুর   
৩ এপ্রিল, ২০১৭নিহতদের মধ্যে দিনাজপুরের লোকমান ও তাঁর স্ত্রী-সন্তানরা!










দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটের ডাঙ্গাপাড়ার লোকমান দীর্ঘদিন ধরে সপরিবারে নিখোঁজ। স্বজনদের দাবি, মৌলভীবাজারে জঙ্গিবিরোধী অভিযানে নিহত হয়েছে তারা। লোকমানের বাড়ির ছবিটি গতকাল তোলা। ছবি : কালের কণ্ঠ
মৌলভীবাজারের নাসিরপুরে সন্দেহভাজন জঙ্গি আস্তানায় পুলিশের অভিযানের সময় বিস্ফোরণে নিহত সাতজনের মধ্যে ছয়জন দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা বলে জানা গেছে। স্বজন, পুলিশ ও জনপ্রতিনিধিরা বলছেন, নিহত এই ছয়জন হলো লোকমান আলী, তাঁর স্ত্রী ও চার সন্তান।
স্বজনরা দাবি করেছেন, বিস্ফোরণে নিহত হওয়ার আগে লোকমানের স্ত্রী ও সন্তানের সঙ্গে তাঁদের ফোনে কথা হয়েছে। লোকমানের ছয় মাস বয়সী ছোট মেয়েসহ তাঁদের গৃহকর্মী পুলিশ হেফাজতে আছে।
তবে মৌলভীবাজারের পুলিশ সুপার বলছেন, শনাক্ত করার আগে বলা যাবে না যে নিহতদের পরিচয় পাওয়া গেছে।
ঘোড়াঘাটের সিংড়া ইউনিয়নের ডাঙ্গাপাড়া ঘুরে জানা গেছে, মৌলভীবাজার সদর উপজেলার খলিলপুর ইউনিয়নের নাসিরপুরে গত বুধবার শুরু হয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে শেষ হওয়া 'অপারেশন হিটব্যাক'-এর সময় বিস্ফোরণে লোকমান আলীর (৩৫) সঙ্গে নিহত হয়েছে তাঁর স্ত্রী শিরিন আক্তার ও মেয়ে আমেনা খাতুন (১২), সুমাইয়া (৯), ফাতেমা (৫) ও মরিয়ম (৩)।
জানা গেছে, ডাঙ্গাপাড়ার নুরুল ইসলামের প্রথম পক্ষের তিন ছেলে ও চার মেয়ের মধ্যে সবার ছোট লোকমান আলী। তিনি স্থানীয় কৃষ্ণপুর মাদরাসা থেকে দাখিল পাস করেন। অন্য দুই ভাইয়ের মধ্যে বড় ভাই জাকারিয়া পেশায় পশু চিকিৎসক আর মানসিক প্রতিবন্ধী মেজ ভাই সোলেমান ঢাকার একটি পোশাক কারখানায় কর্মরত। বিয়ে হয়েছে চার বোনের। জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার কারণে বছর আটেক আগে লোকমানকে বাড়ি থেকে বের করে দেন পরিবারের সদস্যরা। দুই শিশু ও স্ত্রীকে নিয়ে বাড়ি থেকে চলে যান লোকমান। একই উপজেলার বুলাকিপুর ইউয়িনের কলাবাড়ী গ্রামে শ্বশুরবাড়ির সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ ছিল। শ্বশুর আবু বক্কর সিদ্দিকের পাঁচ মেয়ের মধ্যে চারজনের বিয়ে হয়েছে। দ্বিতীয় মেয়ে শিরিন আক্তারের সঙ্গে লোকমানের বিয়ে হয় ২০০২ সালে। শিরিন কলাবাড়ী দাখিল মাদরাসায় অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করেছেন। এ দম্পতির ১৫ বছরের সংসারে পাঁচ মেয়ের জন্ম হয়। সবার ছোট খাদিজার বয়স ছয় মাস।
লোকমানের শ্বশুর আবু বক্কর সিদ্দিক জানান, জামাইয়ের জঙ্গি তৎপরতায় জড়িয়ে পড়ার বিষয়টি আগেই জানতেন তাঁরা। বহুবার বোঝানোর পরও স্বাভাবিক পথে ফিরে না আসায় মেয়েকে বছর  তিনেক আগে বাড়িয়ে ফিরিয়ে আনেন। পরে জঙ্গিবাদে জড়াবেন না এমন অঙ্গীকার করে লোকমান স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে যায়। এরপর আর তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেননি। মাঝে কিছুদিন পোশাক তৈরির কারখানায় কাজ করেছিলেন লোকমান।
আবু বক্কর জানান, মেয়ে ও নাতনিদের নিজের কাছে রাখার ইচ্ছে ছিল তাঁর। তবে মেয়ে ও জামাই কোথায় আছে সেটা তাঁদের জানায়নি। গত বুধবার মৌলভীবাজারের অভিযানের সময় রাত ১২টার দিকে অচেনা নম্বর থেকে নাতনি আমেনার ফোনে তাঁর ঘুম ভাঙে। কান্নায় ভরা নাতনির কণ্ঠ শুনে পরিস্থিতি আঁচ করতে পারছিলেন তাঁরা।
লোকমানের শাশুড়ি জোবেদা জানান, মধ্যরাতে নানা-নাতনির কথা শেষ হওয়ার পর মেয়ে শিরিনের সঙ্গে তাঁর কথা হয়। সবার ভালোমন্দ খবরাখবর বিনিময় করে তাঁদের সঙ্গে 'এটাই শেষ কথা বলে' কাঁদছিল মেয়ে-নাতনিরা। 'পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নিয়ে হাসরের ময়দানে আবার দেখা হবে' শিরিন তাঁর কাছে দোয়া ও ক্ষমা চেয়ে ফোন রেখে দেন।
জোবেদা বলেন, এমন পরিস্থিতির মধ্যে কমপক্ষে দুধের শিশু খাদিজাকে বাঁচিয়ে রাখার আকুতি জানান তিনি। চার সন্তানসহ মা-বাবা বোমায় নিহত হওয়ার আগে ছয় মাসের শিশু খাদিজাসহ কাজের মেয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে আত্মসমর্পণ করে বলে তিনি দাবি করেন।
উল্লেখ্য, জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে গত মঙ্গলবার রাত ২টা থেকে মৌলভীবাজার শহরের বড়হাট এলাকার একটি বাড়ি এবং পরে এর সূত্র ধরে সদর উপজেলার খলিলপুর ইউনিয়নের নাসিরপুরের আরেকটি বাড়ি ঘেরাও করে রাখে পুলিশ। দুটি আস্তানা থেকেই পুলিশকে লক্ষ্য করে গ্রেনেড ছোড়া হয়। পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে।
গত বুধ ও বৃহস্পতিবার পুলিশের বিশেষায়িত দল সোয়াট নাসিরপুরে অভিযান চালায়। এ অভিযানের নাম দেওয়া হয় 'হিট ব্যাক'। সেখান থেকে সাতজনের লাশ উদ্ধার করা হয়। এর মধ্যে একজন পুরুষ, দুজন নারী ও চারটি শিশু রয়েছে। তারা আত্মঘাতী বিস্ফোরণে নিহত হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা হাসাপাতাল মর্গে তাদের ময়নাতদন্ত হয়। হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. পার্থ সারথী দত্ত জানিয়েছিলেন, চারটি শিশুর মধ্যে একটির বয়স তিন মাসের মতো। বাকি তিনটির বয়স দুই, সাত ও ১০ বছর। পুরুষটির বয়স ৩৫ বছর। দুই নারীর একজনের বয়স ২৫ ও অন্যজনের ৩৫ বছর।
নিহতদের মধ্যে মেয়ে, জামাই ও চার নাতনি রয়েছে দাবি করলেও আবু বক্কর সিদ্দিক বলেছেন, তিনি জামাইয়ের লাশ গ্রহণ করতে চান না। তবে কোমলমতি চার নাতনির লাশ দাফন-কাফনের ইচ্ছে আছে তাঁর। তিনি চার শিশুর লাশ হস্তান্তরের অনুরোধ জানান। এ ছাড়া জঙ্গি তৎপরতাকে জাতির শত্রু হিসেবে আখ্যায়িত করে জঙ্গিবাদের মূলোৎপাটনের দাবি জানিয়েছিন আবু বক্কর।
লোকমানের বোন নূর বানু বলেন, ভাইয়ের লাশ দাফনের জন্য বাড়িতে আনার মতো টাকা পয়সা তাঁদের নেই। তাঁর অন্য ভাইয়েরাও উৎসাহ দেখাচ্ছেন না। বাবা উচ্চ রক্তচাপে শয্যাশায়ী।
ঘোড়াঘাট থানার পরিদর্শক ইসরাইল হোসেন বলেন, আত্মঘাতী বিস্ফোরণে সপরিবারে নিহত জঙ্গি লোকমান আলী ঘোড়াঘাটের বাসিন্দা এটা নিশ্চিত হয়েছেন তাঁরা। তিনি আরো জানান, ২০০৮ সালে এলাকা ত্যাগ করেছিলেন লোকমান। ওই বছরের ২৫ অক্টোবর চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ থানায় তাঁর বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে একটি মামলা হয়েছে। মামলা নম্বর ৩৮। গ্রেপ্তারি ও ক্রোক পরোয়ানা ছিল তাঁর বিরুদ্ধে। এ জন্য লোকমানকে খোঁজা হচ্ছিল।
সিংড়া ইউনিয়ন পরিষদের চৌকিদার তারা মিয়া জানান, ২০১৩ সালে মারাপাড়া এলাকায় লোকমানকে ঘিরে ফেলোছিল ঘোড়াঘাট থানা পুলিশ। তবে পালিয়ে যান তিনি।
সিংড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোফাজ্জল হোসেন মণ্ডল জানান, শোলাকিয়ায় ঈদের জামাতে জঙ্গি হামলার সময় নিহত হয়েছিলেন লোকমানের প্রতিবেশী হাই মেকারের ছেলে শফিকুল ইসলাম ওরফে সোহান। এ ছাড়া লোকমান, আবুল কাহার ও মিম নামের তিন জঙ্গির বিষয়ে পুলিশ প্রশাসনের কাছে আগাম তথ্য দিয়েছিলেন তিনি। লোকমান নিহত হলেও কাহার ও মিমের হদিস বের করতে পুলিশের তৎপরতার খবর তিনি জানতে পারেননি।
এদিকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক, মৌলভীবাজার নাসিরপুরে নিহত সাতজনের পরিচয় সম্পর্কে পুলিশ সুপার মো. শাহজালালের সঙ্গে কথা বলেন। গতকাল বিকেলে পুলিশ সুপার কালের কণ্ঠকে বলেন, 'বিভিন্ন নিউজ পোর্টাল, একটি দৈনিকের অনলাইন ও সামাজিক মিডিয়ায় নাসিরপুরে নিহত জঙ্গিদের পরিচয়ের সংবাদ আমরা দেখেছি। বিষয়টি দিনাজপুর পুলিশ সুপারকে জানানো হয়েছে। লোকমান হোসেন নামে যাঁর নাম এসেছে, সেখানকার পুলিশ তাঁর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। লোকমানের পরিবার থেকে নাকি জানানো হয়েছে তারা আসবে না। এসব লাশ তারা গ্রহণ করবে না। তার পরও আমরা বলেছি লাশ গ্রহণ নাই করুক; অন্তত তারা এসে যেন শনাক্ত করে যায়। আমরা তাদের আনার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। কেউ শনাক্ত করার আগে তো আমরা লাশের পরিচয় পাওয়া গেছে সেটা বলতে পারি না।


যেভাবে পালিয়ে যায় জঙ্গিরা
অপারেশন স্ট্রাইক আউট



মাসুক আলতাফ চৌধুরী, কুমিল্লা

কোটবাড়ীর গন্ধমতী গ্রামের আস্তানায় যে দুই জঙ্গি ছিল, তাদের মধ্যে আনিস বুধবার সকাল ১০টার আগেই চলে গেছে। আর রনি পালিয়ে যায় বিকেল পৌনে ৪টায়, জঙ্গি আস্তানা হিসেবে বাড়িটি চিহ্নিত করার আগেই। এ তথ্য জানিয়েছেন চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মো. সফিকুল ইসলাম।

 
ডিআইজি বলেন, জঙ্গিদের একটি কৌশল আছে। একজন বাসা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় আরেকজনকে নির্দিষ্ট করে একটি সময় দিয়ে যায়। এর মধ্যে যদি সে ফিরে না আসে, তাহলে অন্যজন বাসা থেকে বেরিয়ে যাবে। তিনি বলেন, এ পন্থা ব্যবহার করে হয়তো দ্বিতীয়জন বেরিয়ে গেছে, যে কারণে আস্তানায় 'অপারেশন স্ট্রাইক আউটে' কাউকে পাওয়া যায়নি। তবে তারা দু'জনই যে এখানে ছিল, এ বিষয়টি নিশ্চিত।


ডিআইজি বলেন, গত ১৫ মার্চ মিরসরাইয়ের জঙ্গি আস্তানা থেকে যে দু'জনকে গ্রেফতার করা হয়, তাদের দেওয়া তথ্য ও মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে কোটবাড়ীর ওই আস্তানার সন্ধান পাওয়া যায়। গত ২৮ মার্চ রাতে চট্টগ্রাম থেকে এক জঙ্গিকে আটক করা হয়। সেও জানায়, কুমিল্লার গন্ধমতীর আস্তানায় আনাস ওরফে আনিস ও রনি নামের দুই জঙ্গি রয়েছে।


সফিকুল ইসলাম বলেন, গত ১ মার্চ তারা ওই বাসা ভাড়া নেয়। প্রথমে তারা সীতাকুণ্ড এলাকায় বাসা ভাড়া নিতে চেয়েছিল। জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকায় পেরে ওঠেনি। তার পর সঙ্গের জেএমবি সদস্যদের পরামর্শে তারা এখানে চলে আসে। তিনি জানান, এ দুই জঙ্গি পাঁচ মাস আগে নিজেদের বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়। তাদের ছবি পুলিশের কাছে রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, জঙ্গিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।


সদর দক্ষিণ উপজেলার ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের কোটবাড়ী এলাকায় গন্ধমতী গ্রামের জঙ্গি আস্তানায় 'অপারেশন স্ট্রাইক আউট' শুরু হয় শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায়। চার দিন ধরে বাড়িটি ঘিরে রাখে কাউন্টার টেররিজম ইউনিট ও র‌্যাবের চারটি টিম। শুক্রবার সকাল থেকে অভিযান পরিচালনা করে কাউকে না পেলেও বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরকদ্রব্য রয়েছে বলে নিশ্চিত করে পুলিশ।


বোমাগুলো নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে: কোটবাড়ীর জঙ্গি আস্তানা থেকে উদ্ধার হওয়া বোমাগুলো গতকাল সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে নিষ্ক্রিয় করেন বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের সদস্যরা। এ সময় সেখানে একাধিক বিকট শব্দ শোনা যায়। গতকাল দ্বিতীয় দফা অভিযান ও বোমা নিষ্ক্রিয় করার পর সন্ধ্যায় পুলিশ সুপার কার্যালয়ে চট্টগ্রাম রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি সাখাওয়াত হোসেন সাংবাদিকদের জানান, ওই জঙ্গি আস্তানায় তল্লাশি করে ১০ কেজি ওজনের শক্তিশালী তিনটি বোমা, ছয়টি হ্যান্ডগ্রেনেড ও দুটি সুইসাইডাল ভেস্ট পাওয়া গেছে। ২২ সদস্যের বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের সদস্যরা গতকাল সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে এগুলো নিষ্ক্রিয় করেন। দুপুরে একটি বোমা নিষ্ক্রিয় করার সময় আগুন ধরে যায়। এ সময় ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। গতকাল সন্ধ্যা ৬টা থেকে ওই এলাকায় জারি থাকা ১৪৪ ধারাও তুলে নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।


[LA-Discussion] জঙ্গি নাটক সাজাতে গিয়ে ৪ জন শিশুকে মেরে ফেলা হলো !
L
Outlook Team
 
|
Today, 11:40 AM
pfc (pfc-friends@googlegroups.com);
LA Discussion (la-discussion@googlegroups.com)
From: Zoglul Husain (zoglul@hotmail.co.uk)

জঙ্গি নাটক সাজাতে গিয়ে ৪ জন শিশুকে মেরে ফেলা হলো ! 

 

একজন পুরুষ, দুইজন নারী ও চারজন শিশু। শিশুদের বয়স ২ মাস থেকে শুরু করে ১২ বছর। দুই নারীর বয়স একজনের আনুমানিক ৩৫ অন্যজনের ৫৫, আর পুরুষের বয়স ৩৭ এর মত। আপামর বাংলার একটি সাধারণ পরিবারের দৃশ্য।

বৃদ্ধা, নারী, চার শিশু মিলে ছয়জন, বাকি একজন পুরুষ। এই সাতজনই বাংলাদেশের ভয়ঙ্কর জঙ্গি! মৌলভীবাজার নাসিরপুর জঙ্গি আস্তানায় অভিযান শেষে এরাই নিহত হয়েছে।

সোয়াটের অভিযান অপারেশন হিটব্যাক শেষে বৃহস্পতিবার বিকেলে সংবাদ সম্মেলন করে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম বলেন, "আত্মঘাতি বিস্ফোরণে ৭ থেকে ৮ জন জঙ্গি নিহত হয়েছেন।"

৭-৮ জন কখন মারা গেছে জানতে চাইলে মনিরুল বলেন, 'আপনারা শুনেছেন গতকাল বিস্ফোরণ হয়েছিল। সেই সময়ই তারা মারা গিয়েছে। তারা আত্মহনন করেছে। লাশের গন্ধ ছড়িয়ে গেছে। দেহের বিভিন্ন অংশ ছিন্নভিন্ন অবস্থায় পড়ে আছে।'

বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯ টার দিকে মরদেহগুলো হাসপাতালে নেওয়া হয়।

পরিবর্তনের মৌলভীবাজার প্রতিনিধি ইদ্রিস আলী জানান, লাশগুলো ছিন্নভিন্ন অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ। এরপর সেগুলো হাসপাতালে আনা হয়েছে।

কোন বুদ্ধিজীবী, সম্পাদক, সাংবাদিক, সুশীল সমাজ কারো কোন মন্তব্য নেই! দুই মাসের শিশু কিভাবে জঙ্গি হয় কেউ প্রশ্ন করেনা!

komred mahmud



__._,_.___

Posted by: Farida Majid <farida_majid@hotmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___