Banner Advertiser

Wednesday, July 12, 2017

[mukto-mona] Re: ফরহাদ মজহার অপহরণে ভারত জড়িত ঃ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা



Surely this puts the credibility of Asian Human Rights Commission on line 😘





কবি-প্রাবন্ধিক ফরহাদ মজহারের বান্ধবী অর্চনা রানীকে আর্থিক সহযোগিতা করার জন্যেই অপহরণের নাটক। ফরহাদ মজহার তার বান্ধবীর সঙ্গে ঘটনার আগে-পরে মোবাইল ফোনে যে ধরনের কথা বলেছেন, কথোপকথনের রের্কডও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী সংগ্রহ করেছে। উভয়ের মোবাইল থেকে যে ম্যাসেজ আদান-প্রদান করেছেন এ রের্কডও রয়েছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে। ৩ জুলাই ভোরে তিনি মোহাম্মদপুর স্যার সৈয়দ রোডের বাসা থেকে বের হন। এরপর নিখোঁজ হন। তার পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয় তাকে অপহরণ করে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। তার পরিবারের কাছে মুক্তিপণ দাবি করে।
 
মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও পুলিশ সদর দফতরের সমন্বয়ে ফরহাদ মজহারের কথিত অপহরণের ঘটনার তদন্ত শুরু হয়। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় এ তদন্তে।
 
তদন্তে শনাক্ত করার হয় এক নারীর মোবাইল ফোন। এ ফোনের সঙ্গে ফরহাদ মজহারের হয়েছে কথা বার্তা। এ মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে খোঁজ পান তদন্তকারী কর্মকর্তারা এক নারীর। ঐ নারী হলেন ফরহাদ মজাহারের "উবিনীগ" নামের এনজিও'র সাবেক কর্মী। তার নাম অর্চনা রানী (২৮)। তিনি সহজ সরল এক নারী। বাঁচার তাগিদে অনেক কাঠখড় পুড়িয়েছেন। ২০০৫ সালে উবিনীগ নামক এনজিওতে চাকরি নেন তিনি। অর্চনা রানী ভাবছেন এই বুঝি তার এক ঠাঁই হলো। কিন্তু কাজের ফাঁকে ফরহাদ মজহারের সঙ্গে তার হয়ে উঠে ঘনিষ্টতা। প্রথম লালন ফকিরের আদর্শে ফরহাদ মজহারকে গুরু মেনে ফকিরী বায়াত নেন। এর থেকে শুরু হয় তাদের ঘনিষ্ঠতা। পরবর্তীতে মন দেওয়া নেওয়া এবং দৈহিক সম্পর্ক।
 
তদন্ত কর্মকর্তাদের বলেন, তিনি ফরহাদ মজহারকে মনপ্রাণে ভালবাসেন ও ভক্তি করেন। প্রায়ই অর্চনা রানীর বাসায় যাতায়াত এবং দৈহিক মেলামেশা করতেন ফরহাদ মজহার।
 
ফরহাদ মজহার তাকে আর্থিক সহযোগিতা করতেন। বাড়ি ভাড়া থেকে শুরু করে সংসারের অন্যান্য খরচ দিতেন তিনি। ২০০৭ সালে অর্চনা রানী অন্তঃসত্তা হয়ে পড়েন। ওই সময় তার অবৈধ গর্ভপাত ঘটনানো হয়। ঐ গর্ভপাত ঘটাতে গিয়ে ঐ সময় অর্চনা রানী শারীরিক ক্ষতিগ্রস্ত হন। সুস্থ হয়ে উঠতে তার অনেক সময় লাগে। ঐ সব ঘটনা ফরহাদ মজহারের পরিবারে জানাজানি হলে অর্চনা রানী উবিনীগ থেকে চাকরি হারান।
 
তিনি চাকরি হারালেও ফরহাদ মজহারের আর্থিক সহযোগিতা অব্যাহত থাকায় অর্চনা রানীর কোন সমস্যা হয়নি। সর্বশেষ তিনি আবার ৪ মাসের অন্তঃসত্তা হয়ে পড়েন। তিনি ফরহাদ মজহারকে বলেন, আপনার সম্পর্ক এখন আমার পেটে।  ফরহাদ মজহার  অর্চনা রানীকে আশস্ত করেন যে, এবার তোমাকে ভাল ডাক্তার দেখানো হবে। আগের মত তোমার শারীরিক ক্ষতি যাতে না হয়। সে বিষয়টি ফরহাদ মজহার গুরুত্ব সহকারে দেখছেন। ইতিমধ্যে অর্চনা রানীর বাবা অসুস্থ হয়েছেন। বাবার চিকিত্সার জন্য অর্চনা রানীর দরকার অনেক টাকা। ফরহাদ মজাহারের কাছে সেই পরিমাণ অর্থ নেই। অবশেষে অর্থের নেপথ্যে ফরহাদ মজহারের অপহরণের নাটক। এ নাটক ছিল তার পরিবারের কাছ থেকে ৩০ লাখ টাকা আদায় করা।
 
অর্চনা রানীর দেওয়া তথ্য, কথপোকথন রেকর্ড ও বিভিন্ন তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে তদন্তকারী কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত হন যে ফরহাদ মজহারের অপহরণের ঘটনা "সাজানো নাটক।" ঘটনার দিন সকাল ১১টার দিকে ফরহাদ মজহার স্ত্রীকে ফোন করে বলেন, ৩০ লাখ টাকা তোমার কাছে রেখে দিও এবং তোমার কাছে ঐ টাকা চাইলে বলবে ডেলিভার হয়ে গেছে। ফিরে এসে বাকিটা দেখব। খুলনা গিয়ে তিনি নিউমার্কেটে (খুলনা) গেছেন ও বের হয়েছেন। ঐ দিন সন্ধ্যায় খুলনা থেকে অর্চনা রানীকে তার দুইটি নম্বরের প্রথম দফা ১৩ হাজার টাকা ও দ্বিতীয় দফায় দুই হাজার টাকা পাঠিয়েছেন ফরহাদ মজহার। সময় সন্ধ্যা ৭টা ১৮ মিনিট ও সন্ধ্যা সাতটা ১৯ মিনিট। বাসের টিকেট নিজে ক্রয় করেছেন। তারও প্রমাণ তদন্তকারী কর্তৃপক্ষের হাতে। তার কথিত অপহরণের সময় মাইক্রোবাসের কথা বলা হলেও গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত ঐ মাইক্রোবাসের কোন হদিস পাননি গোয়েন্দা কর্মকর্তারা।




From: pfc-friends@googlegroups.com <pfc-friends@googlegroups.com> on behalf of Outlook Team <zoglul@hotmail.co.uk>
Sent: Thursday, July 13, 2017 3:27 AM
To: pfc; LA Discussion
Subject: {PFC-Friends} ফরহাদ মজহার অপহরণে ভারত জড়িত ঃ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা
 

From: Zoglul Husain (zoglul@hotmail.co.uk) 


[যে দিন ফরহাদ মজহার অপহৃত হন সে দিনই বাংলাদেশের বহু মহল মনে করেন যে, এই অপহরণে ভারত জড়িত এবং বাংলাদেশের কোন কোন মহলের প্রচণ্ড বাধায় তারা ফরহাদ মজহারকে ভারতে নিতে ব্যর্থ হয় এবং তাকে ফেরৎ দিতে বাধ্য হয়। নীচে দেখুন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা এশিয়ান হিউম্যান রাইটস-এর পর্যবেক্ষণঃ]   

ফরহাদ মজহার অপহরণে ভারত জড়িত ঃ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা



10 Jul, 2017

টুডে ডেস্ক 

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা এশিয়ান হিউম্যান রাইটস গত শুক্রুবার এক প্রতিবেদনে অভিযোগ করেছে কবি, সাহিত্যিক ও বুদ্ধিজিবী ফরহাদ মজহারের অপহরন নাটকে ভারত জড়িত থাকতে পারে । এশিয়ান হিউম্যান রাইটস বলেন, তদন্ত সংস্থাদের তদন্তে ভারতের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যাচ্ছে।

হংকং ভিত্তিক এ সংস্থাটি আরও বলেন, একের পর এক এ ধরনের অপহরন সেই সব বাংলাদেশীদের জন্য মারাত্মক হুমকী হয়ে দেখা দিচ্ছে যারা বাংলাদেশে ভারতের আধিপত্য নিয়ে বেশি সোচ্চার।

এশিয়ান হিউম্যান রাইটস তাদের বিবৃতিতে আরও বলেন, ফরহাদ মজহারকে কারা অপহরণ করেছে এটা যদি বের করা না হয় তাহলে এটা পরিষ্কার হয়ে যাবে যে, বাংলাদেশে অভ্যন্তরিন নিরাপত্তার ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকারের কোন নিয়ন্ত্রণ নাই, সব কিছু করা হচ্ছে দিল্লী থেকে । 

এশিয়ান হিউম্যান রাইটস জোর দিয়ে বলেন, অনেক প্রমাণের সাথে ফরহাদ মজহারের ঘটনা আরেকটা প্রমান হিসেবে যুক্ত হলো । এগুলো দেখিয়ে দিচ্ছে যে, বাংলাদেশে অভ্যন্তরিন নিরাপত্তার ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকারের কোন নিয়ন্ত্রণ নাই, সব কিছু করা হচ্ছে দিল্লী থেকে । 

তারা আরও বলেন, বাংলাদেশ পুলিশ এই অপহরণে জড়িত না হলে ১৮ ঘণ্টায় ফরহাদ মজহারকে ৩০০ কিলোমিটার কারা ভারতীয় সীমান্তে নিয়ে গেল? পুলিশ বা র‍্যাব অপরাধীদের ধরলো না কেন? 

পুরো পড়ুন এখানে, 

Asian Human Rights Commission on Friday questioned the whole episode of abduction and rescue of poet, writer and researcher Farhad Mazhar, taking him in law enforcers' custody and the investigation and suspected that India's hand was in the abduction.

In a statement on Friday, the Hong Kong-based international rights organisation said, 'Farhad's abduction and attempted disappearance is a shocking example to the extreme level of threat to persons who dare to challenge the incumbent regime and India's role in Bangladesh's internal affair.'

AHRC raised seven questions and said that if the case was not investigated properly and the findings were not made public, 'this case too will remain as yet another proof to the allegation that it is not Dhaka that is in control of the affairs in Bangladesh, but it is New Delhi.'

AHRC also said that the detectives interrogated Farhad during which he was slapped, starved and was denied the presence of his lawyer.

'Despite the authorities been able to track Farhad's movement early on what prevented them from rescuing Farhad for 18 hours and until he was taken 300 kilometres away towards the Indian border,' AHRC asked.

'If Farhad's abduction was in fact carried out by some criminals, how was it possible for them to avoid RAB and police check points that are omnipresent in the country? Does it suggest that in fact the RAB or the police was behind the abduction', it said.

'Were the Indian agencies responsible for this abduction, as is believed by a substantial section of the country's population,' AHRC said.

AHRC said the statement by the home minister expressing concern about Farhad's case also suggests that the government of India was behind this case.  

click here


http://www.newsonbd.net/newsdetail/detail/200/322210     






--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.


__._,_.___

Posted by: Farida Majid <farida_majid@hotmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___