Banner Advertiser

Saturday, February 23, 2013

[mukto-mona] পাকিদের মতোই কামান দেগে ভাঙল জাতির স্মৃতির মিনার, এও দেখতে হলো বাঙালীকে?




বাংলা না এলে
home sitemap rss
মূল পাতা » প্রথম পাতা » বিস্তারিত
শনিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৩, ১১ ফাল্গুন ১৪১৯



পতাকা ছিঁড়ে জামায়াত বাংলাদেশকে ফের অস্বীকার করল
পাকিদের মতোই কামান দেগে ভাঙল জাতির স্মৃতির মিনার, এও দেখতে হলো বাঙালীকে?
মোরসালিন মিজান ॥ এবার প্রশ্ন উঠতেই পারে- আর কী তবে বাকি থাকল? সত্যিই বাকি নেই কিছু। সবই করে দেখিয়েছে জামায়াত-শিবির এবং যা করছে সবাই বাংলাদেশের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে করছে। সর্বশেষ শুক্রবার চাঁদপুরে জাতীয় পতাকা টুকরো টুকরো করেছে তারা। অথচ এই পতাকা যে ত্রিশ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে পাওয়া! জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। গীতিকবির ভাষায়- এই পতাকা ঐক্যের/ মৈত্রী ও সখ্যের/সূর্য রাঙা বিপ্লবের দীপ্ত পতাকা...। এই পতাকা মায়ের মুখ। এই পতাকা বাংলাদেশ। কবির ভাষায়- ওই পতাকা আমার মায়ের মুখের মতো/ কারুকার্যময়/ ওই পতাকা আমার বাবার চোখের মতো/ দূরদৃষ্টিময়/ ওই পতাকা আমার প্রতিটি দিনের মতো চিরবিস্ময়...। এর পরও কী করে পতাকা পুড়িয়ে দেয়া হয়? এর মানে তো রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয়া। বাংলাদেশ রাষ্ট্রটিকে অস্বীকার করা। 
একইভাবে ভাষার মাসে শহীদ মিনার আক্রমণ করেছে জামায়াত-শিবির। এমন ঘটনায় যেন বিলাপ করে কাঁদছে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ। যে দেশের শিশুটি নিজ হাতে শহীদ মিনার গড়ে তাতে ফুল দিয়ে গাইতে জানে 'আমার ভাইয়র রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/আমি কি ভুলিতে পারি' সে দেশে কী করে আক্রান্ত হয় শহীদ মিনার? স্বাধীনতার ৪২ বছর পর এ দৃশ্য কেউ কল্পনাও করতে পারছেন না। তবে ঘটেছে। একদিন আগে যে শহীদ বেদী ফুলে ফুলে ভরে উঠেছিল, সেটিকে তারা পায়ে মাড়িয়েছে। ফুলের ডালা আছড়ে ভেঙে গুঁড়ো গুঁড়ো করেছে। এদিক ওদিক ছুড়ে মেরেছে। ফুলে আগুন দেয়া যায়! তাও করে দেখিয়েছে জঙ্গীরা। এরা সীমানা প্রাচীর উপড়ে ফেলেছে। সিলেট, ফেনীসহ বিভিন্ন স্থানে এমন ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটানো হয়েছে। সব দেখে মনে হয়েছে, এটি ১৯৫২ সাল। এটি ১৯৭১। ১৯৫২ সালে পাকিস্তানীরা গুঁড়িয়ে দিয়েছিল স্মৃতির মিনার। একবার নয়। বার বার। একই ঘটনা তারা ঘটিয়েছে একাত্তরে। এ কাজ করে পাকিরা যেমন আনন্দ পেয়েছিল, ঠিক সে আনন্দের রেখা দেখা গেছে ২০১৩ সালের আক্রমণকারীদের চোখেমুখে! নজিরবিহীন এ ঘটনা ঘটনানোর সময় স্পষ্টতই মনে হয়েছে, এরা যা করছে জেনেবুঝে করছে। খুব সতর্ক জামায়াত-শিবির বুঝে গেছে, জেগেছে বাঙালী। যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে শাহবাগে চলমান আন্দোলন ছড়িয়ে গেছে সারা দেশে। এভাবে চলতে থাকলে দলের নেতা যুদ্ধাপরাধী গো. আযম, নিজামীদের কেউ বাঁচাতে পারবে না। একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে সর্বোচ্চ শস্তি মৃত্যুদ- অপেক্ষা করছে ঘাতকদের জন্য। এ কারণেই মরিয়া তারা। অনেক দিন ধরেই এরা নানা ব্যানারে গাড়ি ভাংছে, আগুন দিচ্ছে। মানুষ মারছে। কিন্তু বিপরীতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী মানুষ এমন জেগে ওঠবে- ভাবেনি হয়ত। তাই উন্মাদের মতো আচরণ করছে। পতাকা পোড়ানো এবং শহীদ মিনার আক্রমণের পাশাপাশি সম্প্রতি দেশব্যাপী গড়ে ওঠা গণজাগরণ মঞ্চগুলো ভেঙ্গেছে এরা। অপরাধ- এসব মঞ্চ থেকে মুক্তিযুদ্ধের গান কবিতা হয়েছে। সেøাগানমুখর তরুণ প্রজন্ম জানিয়ে দিয়েছে, যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি ছাড়া ঘরে ফিরবে না তারা। এমন ঘোষণায় ভীত রাজাকাররা যুদ্ধাপরাধ ইস্যু পাশ কাটিয়ে নতুন জিকির তুলেছে। এরা বলছে, ইসলাম ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। আর এ অপকর্মটি করছে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীরা! এরপর এরা হামলে পড়েছে মঞ্চগুলোর ওপর। শাহবাগ আন্দোলন নস্যাত করতে মাঠে নেমেছে তারা। যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে চলা আন্দোলনকে বলছে নাস্তিকতা। ইতোমধ্যে আন্দোলনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একজন ব্লগারকে তারা একাত্তরের স্টাইলে খুন করেছে। এবং অতঃপর নিজেদের মিডিয়া ব্যবহার করে জঙ্গীদের উস্কে দেয়ার চেষ্টা। সেই ধারাবাহিকতায় শুক্রবারের আক্রমণ। কিন্তু জাতীয় পতাকা ও শহীদ মিনারের প্রতি এদের এত ক্রোধ কেন? জানতে চাইলে ভাষা সংগ্রামী আহমেদ রফিক জনকণ্ঠকে বলেন, জাতীয় পতাকা আমাদের পরিচয় বহন করে। শহীদ মিনার আমাদের গর্ব। আমাদের অতীত গৌরবের কথা মনে করিয়ে দেয় শহীদ মিনার। সাহস যোগায়। আমাদের জয়ী হতে শেখায়। অন্যদিকে জামায়াতীরা শহীদ মিনারের দিকে তাকালে দেখে পরাজয়ের ইতিহাস। এ কারণে তারা শহীদ দিবস মানেনি। মানে না। একইভাবে স্বাধীন বাংলাদেশকে গ্রহণ করেনি। করে না। অর্জিত স্বদেশ মনে করে না বাংলাদেশকে। ফলে পতাকায় আগুন দিতে পারে। শহীদ মিনার ভাংচুর করতে এদের দুইবার ভাবতে হয় না। একই প্রসঙ্গে ভাষা সংগ্রামী কামাল লোহানী বলেন, জামায়াত সবসময় ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করেছে। এখনও করছে। আর সব ব্যর্থ হলে এরা ধর্মকে সামনে নিয়ে আসে। এই এখনও এরা বলে, শহীদ মিনারে ফুল দিলে পুজো করা হয়। এটা গুনাহ। এই যুক্তি দেখিয়ে শহীদ মিনারে আক্রমণ করা হয়েছে। শেষ বয়সে এসে জাতীয় পতাকা ও শহীদ মিনারের এমন অবমাননা দেখে যারপরনাই ব্যথিত বলে জানান এই ভাষা সংগ্রামী। এদিকে, বহুকাল ধরে শহীদ মিনারকে আশ্রয় করে কর্মকা- পরিচালনা করে আসছে সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর অভিভাবক সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট। শুক্রবারের ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে জোটের নেতা থেকে শুরু করে সাধারণ কর্মীরা। এ প্রসঙ্গে জোটের সভাপতি ও মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দীন ইউসুফ জনকণ্ঠকে বলেন, শহীদ মিনারের পাদদেশে এসে দাঁড়ালে আমাদের চোখে রফিক শফিক বরকতের মুখ ভেসে ওঠে। ভাষার জন্য যে আত্মত্যাগ, সে আত্মত্যাগের ইতিহাস স্মরণ করিয়ে দেয় শহীদ মিনার। কালের ধারাবাহিকতায় আজ ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। কিন্তু বাংলাদেশের কোন অর্জন মেনে নিতে পারে না জামায়াতীরা। তাই অর্জনগুলো নষ্ট করার চক্রান্ত করে। শুক্রবারও তাই করেছে। তিনি বলেন, শহীদ মিনার আক্রমণ করার মধ্য দিয়ে স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবির আমাদের মৃত্যুযন্ত্রণা দিয়েছে। এ দল একাত্তরে মানুষের বাড়িতে আগুন দিয়েছিল, মায়েদের মেয়েদের পাকিস্তানীদের হাতে তুলে দিয়েছিল। লুট করেছিল। সে একই রূপে এখনও ধরা দিচ্ছে এরা। পতাকা পোড়ানোর ঘটনায় ক্ষুব্ধ এই মুক্তিযোদ্ধা আক্ষেপ করে বলেন, এ জন্য কী আমরা যুদ্ধ করেছিলাম! নাসির উদ্দীন ইউসুফ শাহবাগের আন্দোলনের সঙ্গেও সম্পৃক্ত আছেন। এ আন্দোলন সম্পর্কে জামায়াতীরা অপপ্রচার করছে জানিয়ে তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করলে কেউ নাস্তিক হয়ে যায় না। আর কে আস্তিক কে নাস্তিক সেটি জামায়াত নির্ধারণ করে দেয়ার কে? তিনি বলেন, কোন খুনী ধর্ষক লুটেরার মুখে ইসলামের কথা মানায় না। সাম্প্রতিক ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, এর পর জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা নিয়ে নানা অলোচনার সুযোগ নেই। একটিই আলোচনা- এই দলটিকে নিষিদ্ধ করতে হবে। সরকার চাইলে কয়েক দিনের মধ্যেই সেটি সম্ভব বলে জানান তিনি। অন্যথায় সাংস্কৃতিক জোটের নেতৃত্বে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলার ঘোষণা দেন জোট নেতা। 
অবশ্য, এমন একজন দুজন নয়। একটি দুটি সংগঠন নয়। বরং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সকল মানুষ পতাকা পোড়ানোর ঘটনায় ব্যথিত। শহীদ মিনারের অবমাননা সইতে পারছেন না তারা। তাঁদের মতে, এভাবে চলতে থাকলে হুমকির মুখে পড়বে স্বাধীনতা। আর তাই সময় থাকতে নিষিদ্ধ করা হোক জামায়াত-শিবির। নিপাত যাক ইসলামের শত্রুরা।



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] jayjaydin today- my writeup [1 Attachment]

[Attachment(s) from S M Mukul included below]

 

রোববার, ফেব্রুয়ারী ২৪, ২০১৩ : ফাল্গুন ১২, ১৪১৯ বঙ্গাব্দ

অফুরন্ত সম্ভাবনার বাংলাদেশ : আমরাও পারব

এখন প্রয়োজন যোগ্য নেতৃত্বের। সম্পদ আর মেধার সম্ভাবনাকে কাজে লাগালেই আমাদের আরো সাফল্য আসবে। ছোট বড় ব্যবসায়ের ক্ষেত্র বাড়ানোর পাশাপাশি আত্মকর্মসংস্থানমূলক প্রকল্পের প্রতি যুবকদের আকৃষ্ট করতে হবে। তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ, দিকনির্দেশনা, মনিটরিং এবং ব্যাংক লোন সুবিধা দেয়াটাও জরুরি। একইসঙ্গে দেশের শিল্প-উদ্যোক্তাদের শিল্প সম্প্রসারণের প্রতি আকৃষ্ট করতে হবে। দিতে হবে সহায়ক পরিবেশ এবং ব্যাংকিং সুবিধা। তাহলেই দেশে ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।

এস এম মুকুল

 

অফুরন্ত সম্ভাবনার দেশ বাংলাদেশ। কী নেই আমাদের। বাংলাদেশের মাটির নিচে লুকিয়ে আছে সম্পদের বিশাল ভা-ার। তেল, গ্যাস, কয়লা, চুনাপাথর, তামা, লোহা, গন্ধক, নুড়িপাথর, শক্ত পাথর, বালি এসব অফুরন্ত সম্পদকে কাজে লাগাতে পারলেই হলো। বাংলাদেশ কৃষিনির্ভর দেশ থেকে ক্রমেই শিল্পনির্ভর দেশে পরিণত হচ্ছে। দেশে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ছাড়াও গড়ে উঠছে অসংখ্য বৃহৎ শিল্প। গার্মেন্ট শিল্পের বিকাশের ফলে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে ২২ লাখ শ্রমিকসহ অন্তত দুই কোটি লোকের। পর্যটন শিল্পে রয়েছে বাংলাদেশের অফুরন্ত সম্ভাবনা। আমাদের আছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার। আছে বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল সুন্দরবন। প্রাকৃতিক মনোরম দৃশ্য, স্থাপনা, ঐতিহ্যজড়িত পর্যটন স্পট রয়েছে দেশজুড়ে। পর্যটন শিল্পকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠবে অনেক শিল্প, অর্জিত হবে বৈদেশিক মুদ্রা, সৃষ্টি হবে কর্মসংস্থানের। জনশক্তি রপ্তানি আরেক সম্ভাবনাময় খাত। বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রায় ৫০ লাখ বাংলাদেশি কর্মরত রয়েছেন। বাংলাদেশের মানুষ খুব শান্তিপ্রিয়। তারা কাজ করে একটু শান্তিতে থাকতে চায়। কাজেই আমাদের সম্ভাবনার ক্ষেত্র তো অনেক বড়। দেশের মোট জলাশয় ৪৪.৪ লাখ মেট্রিক টন। প্রতি বছর ২০০ কোটি টাকার মাছ কেনাবেচা হয় চাঁচড়া মৎস্যপল্লীতে। দেশের ১ কোটি ২০ লাখ লোক মাছ চাষের সঙ্গে জড়িত। দেশে ইলিশের বার্ষিক উৎপাদন প্রায় ২ লাখ টন। ইলিশের বার্ষিক বাজারমূল্য প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা। ইলিশ আহরণে ৪-৫ লাখ জেলে পূর্ণ ও খ-কালীন এবং ২০-২৫ লাখ লোক বিপণন ও অন্যান্য কাজে জড়িত। বিকশিত হচ্ছে আবাসন শিল্প। এ শিল্পের সঙ্গে প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ কর্মসংস্থান হয়েছে ১ কোটি ২৫ লাখ লোকের। আমদানিনির্ভর বাংলাদেশ ক্রমে রপ্তানিকারক দেশে পরিণত হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশের দ্বিতীয় রপ্তানি পণ্য হিসেবে বিশ্ব বাজারে স্থান করে নিয়েছে ওষুধ শিল্প। গত ১০ বছরে এই শিল্প থেকে রপ্তানি আয় বেড়েছে ১৫ গুণ। আমেরিকাসহ বিশ্বের প্রায় ৬৭টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে বাংলাদেশের ওষুধ। আমাদের দেশ থেকে স্বাধীনতার পর মানুষের চুল, তামাক খাবার হুক্কা, পশুর হাড়, পশুর বর্জ্য, তেঁতুলের বীচির মতো অনেক অপ্রচলিত পণ্য বিদেশে রপ্তানি হতো। এখনো অনেক নতুন নতুন অপ্রচলিত পণ্য রপ্তানি হচ্ছে। রপ্তানির ক্ষেত্রে প্রচলিত পণ্যের সঙ্গে ব্যাপকভাবে অপ্রচলিত পণ্যের সংখ্যা বাড়ছে। চা, চামড়া, সিরামিক থেকে শুরু করে মাছ, শুঁটকি, সবজি, পেয়ারা, চাল, টুপি, নকশিকাঁথা, বাঁশ-বেত শিল্পের তৈরি পণ্য, মৃৎশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। বর্তমান যুগ কম্পিউটারের যুগ। বিশ্বব্যাপী এখাতে বছরে যে সম্ভাবনা রয়েছে তা আমাদের এক বছরের বাজেটের চেয়েও অনেক বেশি। প্রতি বছর এখাতে যথেষ্ট কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে। শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতি বছর প্রায় ৫৫ মিলিয়ন ডলারের সফটওয়্যার এবং ডাটা এন্ট্রি কাজ এশিয়ার দেশগুলোর সাহায্যে করে থাকে। বাংলাদেশ সবেমাত্র সফটওয়্যার, ডাটা এন্ট্রি বাজারে প্রবেশ করছে। এত গেল সম্পদের সম্ভাবনার কথা। এবার বলি আমাদের মেধাশক্তি আর উদ্যোক্তাদের সাফল্যের কথা। রেলগাড়ির আধুনিক সিগন্যালিং সিস্টেম উদ্ভাবন করেছে দশম শ্রেণীর ছাত্র শাহাবুদ্দিন ভূঁইয়া সামি। সামির এই ইলেক্ট্রিক সিস্টেমে ট্রেন তার নিজস্ব গতিতে নির্দিষ্ট স্টেশনে থামবে। রেলগেট বা ক্রসিংগুলোতে কোনো সিগন্যাল ম্যান লাগবে না, রেলগেট বা ক্রসিংয়ের কাছাকাছি ট্রেন আসতেই বাজবে অ্যালার্ম। সাইকেল মেকানিক সোলেমান তাপবিদ্যুৎ উৎপাদন যন্ত্রের উদ্ভাবক! কম পয়সায় পুরনো সোলার প্লেট কিনে সূর্যের আলোয় অবিরাম তাপ ধারণ করে বিদ্যুৎ তৈরির সূত্র উদ্ভাবন করেন তিনি। দেশীয় প্রযুক্তিতে ড্রামের পাত্রে জারকিন ডুবিয়ে বিশেষ পদ্ধতিতে তৈরি হয় তাপবিদ্যুৎ। তিনি ৫০০ থেকে ৫ হাজার ওয়াট বিদ্যুৎ ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন আইপিএস বানাতে পারেন। যশোরের হান্টু একক প্রচেষ্টায় আবিষ্কার করেছেন মাছের নার্সারি, পুকুরে সাশ্রয়ী খরচে অক্সিজেন সরবরাহের যন্ত্র। এই যন্ত্রে প্রচলিত ব্যবস্থার চেয়ে ৯২ শতাংশ কম সময়ে এবং ৮৫ শতাংশ কম ডিজেল বা বিদ্যুৎ খরচ বাঁচিয়ে অক্সিজেন সরবরাহ সম্ভব। বায়ু সঞ্চালক এ যন্ত্রটি যশোরের চাঁচড়ার সোনালি মৎস্য হ্যাচারিতে ব্যবহৃত হচ্ছে। আমাদের সেনাবাহিনীর পরিচালনাধীন বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি ডুয়েল ফুয়েল ইঞ্জিন উদ্ভাবন করেছে। প্রাকৃতিক গ্যাসের সঙ্গে ২০ ভাগ ডিজেল মিশিয়ে ইঞ্জিনটি চালানো যাবে। এই পদ্ধতি ৬৫ ভাগ জ্বালানি সাশ্রয় হবে। গোপালগঞ্জ জেলার মেকানিক সিমসন সাহা শিমু উদ্ভাবন করলেন প্যাডেল চালিত পানি সেচ মেশিন। এই প্রযুক্তিতে ডিজেল বা বিদ্যুৎ ব্যবহারের প্রয়োজন নেই। বাইসাইকেলের মতো প্যাডেল ঘুরানোর মাধ্যমে খাল, নদী থেকে ইরি-বোরো জমিতে সেচ দেয়া সম্ভব। এতে ডিজেল ও বিদ্যুৎ খরচের টাকা বাঁচবে, বায়ু বা শব্দ দূষণের কোনো সম্ভাবনাও নেই। পল্লী চিকিৎসক আবুবকর সিদ্দিক উদ্ভাবন করলেন ওয়াটার ওয়েট পাওয়ার মেশিন। জ্বালানি বিদ্যুৎ ছাড়াই এই মেশিনের সাহায্যে সেচ সুবিধা পাওয়া যাবে এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানি তেলের ব্যবহার কমবে। এ যন্ত্রটি স্যালো মেশিন থেকে ৩৪০ আরপিএম বেশি। এ কারণে যন্ত্রের মাধ্যমে পানি উঠবে বেশি। নিরক্ষর কৃষক মোহাম্মদ আবদুল্লাহ ওরফে কেনু মিস্ত্রি কৃষি কাজে ব্যবহারের জন্য স্বল্পমূল্যে ৩২টি কৃষি যন্ত্র আবিষ্কার করে কৃষকদের মাঝে আশার সঞ্চার করেছেন। তার তৈরি যন্ত্র দিয়ে কম সময়ে অধিক পরিমাণ জমিতে সহজে কাজ করা যায়। কেনু মিস্ত্রি প্রতিবেশি কৃষকদের মাঝে প্রায় চার হাজার যন্ত্র তৈরি করে বিনামূল্যে বিতরণ করেছেন। আরো আছে কত খবর। আমাদের নিরক্ষর কৃষক হরিপদ কাপালি আবিষ্কার করলেন অধিক কম সময়ে ফলনযোগ্য হরিধান। আবিষ্কার উদ্ভাবনে অনেক এগিয়ে আমাদের তরুণরা। আমাদের তরুণ শিক্ষার্থীদের আবিষ্কারের মধ্যে রয়েছে- টেলি কন্ট্রোল ওভার জিওগ্রাফিক, ভয়েস অ্যাক্টিভেট ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস, ভয়েস অ্যান্ড ভিজ্যুয়াল কমান্ড কন্ট্রোল রোবট, হোম সিকিউরিটি সিস্টেম, টিভি ওভার ল্যান, সিমুলেশন অব ৮০৮৫ অ্যাসেম্বলি ল্যাঙ্গুয়েজ প্রোগ্রামিং কিট, পানির অপচয়রোধে প্রিপেইড মিটার, দূর নিয়ন্ত্রক রেগুলেটর, খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আবিষ্কার করেছে বুদ্ধিমান রোবট, ঢাকা আমেরিকান আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা আবিষ্কার করেছে যুদ্ধ রোবট। শরীয়তপুরের কৃষকের ছেলে উদ্ধাবন করল গ্যাসচালিত পাওয়ার পাম্প। এ ধরনের আবিষ্কার উদ্ভাবনের খবর প্রায়ই প্রচারিত হচ্ছে। আমরা এসব ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র আবিষ্কার আর সাফল্যের আনন্দে উদ্বেলিত হই। এসবই যেন মেধাবি বাংলাদেশের প্রতিচিত্র। এসব উদ্ভাবকদের মাঝেই আছে আশা জাগানিয়া সম্ভাবনা। ভাবতে অবাক লাগে, কত বিচিত্র চিন্তাকে ফলপ্রসূ করে তুলছে আমাদের প্রত্যয়ী মেধাবীরা। নিজেদের চেষ্টায় সামর্থ্যের সীমাবদ্ধতার মধ্যেই নিরলস কাজ করছেন তারা। মেধা, সাহস আর চেষ্টাই তাদের একমাত্র শক্তি। পৃষ্ঠপোষকতার অভাব এসব মেধাবীদের যোগ্যস্থানে যেতে দিচ্ছে না। সরকারি-বেসরকারি পৃষ্ঠপোষকতার সমন্বয় থাকলে এসব মেধাকে কাজে লাগিয়ে ছোট ছোট উদ্যোগের সাফল্যে উদ্ভাসিত হয়ে উঠত সোনার বাংলাদেশ। এতে কোনো বিদেশি সাহায্যের প্রয়োজন নেই। দিকনির্দেশনা আর সহযোগিতা পেলে দেশের মানুষই গড়বে দেশ। এখন প্রয়োজন যোগ্য নেতৃত্বের। সম্পদ আর মেধার সম্ভাবনাকে কাজে লাগালেই আমাদের আরো সাফল্য আসবে। ছোট বড় ব্যবসায়ের ক্ষেত্র বাড়ানোর পাশাপাশি আত্মকর্মসংস্থানমূলক প্রকল্পের প্রতি যুবকদের আকৃষ্ট করতে হবে। তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ, দিকনির্দেশনা, মনিটরিং এবং ব্যাংক লোন সুবিধা দেয়াটাও জরুরি। একইসঙ্গে দেশের শিল্প-উদ্যোক্তাদের শিল্প সম্প্রসারণের প্রতি আকৃষ্ট করতে হবে। দিতে হবে সহায়ক পরিবেশ এবং ব্যাংকিং সুবিধা। তাহলেই দেশে ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। দেশীয় সম্ভাবনাময় বড় বড় শিল্প প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ দিতে হবে। এতে সরকারের ওপর থেকে কর্মসংস্থানের চাপ কমবে। রাজস্ব আয় বাড়বে। সুতরাং আমাদের আছে সুযোগ, আছে সম্ভাবনা। এখনই এই সম্ভাবনাগুলোকে কাজে লাগাতে পারলে আমরাও পারব সমৃদ্ধি বাংলাদেশ গড়ে তুলতে। এস এম মুকুল: প্রাবন্ধিক ও কলামিস্ট ষবশযড়শসঁশঁষ@মসধরষ.পড়স

 

 


Attachment(s) from S M Mukul

1 of 1 File(s)


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] Why Jamaat is still alive...



Dear Editor,
Please publish the article attached below.
Thanks and regards.
Prafulla
 
Why Jamaat is still alive...
Prafulla Roy
 
As the mass uprising is continuing at Shahbagh there is a simple question reeling all around. Why is Jamaat still alive? Why is Jamaat surviving?
And answer is Jamaat is still alive and will remain alive. You know why? Let me give you some simple accounts and analyses why Jamaat is still alive today. Even in 2013 we all can see Jamaat in hale and hearty condition because this extremely dirty political party has been patronised and nourished by both pioneer political parties – the Awami League (AL) and BNP. In fact, I would rather say that it is more of AL who tried to optimise their political gain by playing with and around Jamaat. However for BNP, Jamaat is the key co-player to help each other like a dovetailed relationship. And I know as Jamaat is a prime factor for both AL and BNP, these two self-seeking parties will never shun Jamaat for their personal benefits.
 
It goes without saying that only Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and his the then associates were really strong against Jamaat and parties alike and they banned Jamaat being true to their hearts respecting the demand and emotion of pro-liberation forces of Bangladesh.
 
After the gruesome assignation of Bangabandhu by anti-liberation forces in 1975 Jamaat became a deciding factor for all the regimes then on. Ziaur Rahman needed Jamaat because he was in his heart pro-Pakistani and it was Jamaat who could serve his agenda by defending the pro-liberation forces and political parties – which essentially were Awami League (Bakshal) and the left parties. As per his version Ziaur Rahman wanted to make politics difficult and for this he needed Jamaat. Subsequently he harboured many pro-Pakistani politicians and discarded freedom fighters.
 
During Ershad's regime in 80's Jamaat emerged as one of the 3 major parties – the other two are AL and BNP. For portraying to global communities that his parliament was represented by multi-party democracy Ershad welcomed all three. But as it was decided by AL and BNP that they would not join impending farcical election of Ershad in 1986, AL broke the promise with BNP and joined the election with Jamaat. Here for the first time Jamaat started getting an upper hand in politics in Bangladesh. So it was AL of Sheikh Hasina who started the patronage to Jamaat.
 
After the fall of Ershad and establishment of parliamentary system in 1991, both Hasina and Khaleda made an agreement that all the war criminals would be tried and punished. But it could not be maintained because of the avaricious mind-set of Sheikh Hasina. She simply cannot tolerate if any personality emerges as a superseding factor for her. When Jahanara Imam emerged as a leading personality in the movement against war criminals in 1992, the AL floated another movement to outshine her.  Most surprisingly in 1996 AL sat with Jamaat extremely cordially and closely to make an alliance against BNP. In fact there was no emotional gap between these two parties at that time. Before that AL bought the lucrative brainchild of Golam Azam the caretaker government system to make sure its way forward to assuming power.  It was during this time Jamaat realised how important they were for the major political parties. Jamaat's alliance with AL made them more popular and many people who had strong allegiance to AL reduced their negation to Jamaat and thus gradually Jamaat got its full shape.
 
In 2001 when Jamaat went against AL after having been deserted by their ally and joined the alliance led by BNB, Jamaat became an eyesore to AL. To corner Jamaat AL raised the issue of trying war criminals. But by that time Jamaat had already got fused with BNP and received a couple of national flags later to flutter on their cars. However, the tricky AL this time made Jamaat a bait to go to power. They are well-aware that the general people have strong sentiment against Jamaat and they wanted to capitalise this by incorporating trial of war criminals in their election manifesto. We general people grasped it and mobilised thousands to vote for AL in 2008. AL got the landslide – obviously the main reason for such a landslide was the promise of trial.
 
AL started the trial but only under the umbrella of AL itself. Although they had an agreement with BNB for doing such trial, AL did not care about it and gave cold shoulder to BNP. The reason is very clear. AL always wants to get benefit out of any move it makes. They made the start of the trial as an 'ace of spade'. In the real sense they merely did care about the sentiment and emotion of the general people who voted them to power (Padma Bridge project is a burning example). They made Jamaat a bully. In the process of the trial they exerted power through what looks an invisible intimidation. They formed disputable and unskilled War Tribunals just somehow to go ahead with the trial to show people that they were keeping their election manifesto. They pressed the War Tribunals to give verdict of death penalty to Bachchu Razaka. The verdict was rewarding for them in many ways. As Bachchu Razakar has been absconding there was no pressure expected from Jamaat in regard to the death penalty; the verdict provided a threatening signal to Jamaat that if Jamaat would not come to an agreement with AL the fate of others accused would be the same; the verdict played an acid test for AL in regard to observing the repercussion from the general people; and AL could make a show to the general people that they had kept their promises what they had made in their election manifestos.
 
The verdict of Bachchu Razakar paved the way for AL to make Jamaat come to an agreement with them. There was a deal undoubtedly made as was made in 1996. As a result the next verdict saw an unprecedented deviation in handing the punishment to accused. Even having many more proven crimes Kader Mollah was sentenced to 'life imprisonment'!
 
And this got on the nerves of the general people. Born was 'Shahbagh Square'! Hundreds of thousands of youths who now represent lion's share of the population joined. AL high-ups found themselves in jeopardy but did not lose their tricky brains. They got the youths to demand what they need to pave their way next to power.
 
Once again Jamaat is deserted by AL. The equation is very simple. If the death penalties are executed the sentiment of general people will be in favour of AL and BNP's claim for caretaker government will be subsided. If then AL comes to power rare will be the chances from the opposition to raise their voices even if there had been mass irregularities in voting – because AL will then already have the edge by ensuring death penalties for the war criminals. Maybe these death penalties will be unfounded in terms of legal perspectives, but so what when the volatile boom is already there pulsating all over the country? But one thing is utterly sure that AL will never ban Jamaat, because that will evidently increase the crude vote-bank of BNP as a single party. The equation is very simple: the 8% of Jamaat will then join the 39% of BNP which equals 47%. This is far too ahead of AL's 41%. So, if the division remains the vote-bank of BNP will remain less – which is no doubt very good for AL.
 
Now, say had there been no Shahbagh uprising what would have happened? AL then will continue to strike the deal with Jamaat and in exchange of saving the war criminals they will detach Jamaat from BNP. Then on the BNP would have been helpless because much of their political mobilisation depends on Jamaat's active politics. However, it is also true that AL is in real crisis now. If they cannot ensure death penalties now, the 47% will increase to at least 57% – the extra 10% being the 'shouting youths'.
 
The conclusion is: Jamaat will survive and keep alive by the grace of AL and BNP in future.
 
[The writer is a non-partisan political analyst; email: npfreethinker@yahoo.com]
 


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] Shahbag issue now turning!



Been watching the recent debate and turns on the Shahbag movement. The present demand now is to ban religion based parties in politics. The demand has emerged from the streets and is therefore extremely powerful from peoples' content & value point. I would like to submit three important points for consideration. 1. The moment Jamat wil be banned there would sprout a myriad of political formations with different names and the process of banning all of these would push the government in a never ending wild goose chase in implementing the law- this has been the experience with Islamic militant organizations in Pakistan and India. 2. In the history of the world and in contemporary politics no religious based political formation exists independently without the support or supplementing by some other secular political party. In Bangladesh it is BNP, and no law can ban it. The Islamic state was promulgated not by Jamaat but by its the then so called arch-rival the Jatio Party. 3. These religious parties take shelter in religious places and hegemonise the thought of the innocent momins. These are funded by foreign fundamentalists who may or may not use the same political line in their own country. 

Thus there is a implementational hindrance that can never be circumvented. What probably is required is a very high task of continuous cultural movement against this phenomenon and banning religious usage or religious artefacts from the political discourse. ISLAM actually offers the best bedrock for that because this probably is the only religion which through the scriptures has banned using religion and/or dragging religious artefacts in mundane administration or politics. The Pathan and Mughal rule of India successfully implemented that as is now proved by recent historians. Come politics they never allowed religion to creep into policy making. [old histories by Hindu writers are all communalistic barring Romesh Dutt and Ramesh Mazumdar] Any political formation should be taken to court for using religious symbols and artefacts in politics.


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] Re: শাহবাগে সাধারণ ছাত্রদের জোর করে নিয়ে যায় ছাত্রলীগ নেতারা...



The genocidal crime of 1971 is not forgotten or for given! Dictator Zia gave a great break to these mass murderers but he never declared any general amnesty for the killers and rapists (plenty of references are available if you care). The prosecution was only halted when Zia's military gang killed Mujib. So I don't understand why Mujib inviting Bhutto to Bangladesh should be considered as a signal to a general amnesty for the local mass murderers? We failed to prosecute 195 Pakistani animals for the crime but if they ever be caught in Bangladesh, they will be prosecuted according to the law of the land. Make no mistake about it!

-SD   



2013/2/23 Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com>
একটা চুমু   ১৯৫ জন চিন্নিত যুদ্ধাপরাধী  কে কি ভাবে   যুদ্ধাপরাধীর ক্ষমা (OIC সম্মেলন)

 ওআইসি শীর্ষ সম্মেলনে শেখ মুজিবের যোগদান সম্পর্কে শেখ হাসিনার স্বামী মরহুম বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া তার 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ঘিরে কিছু ঘটনা ও বাংলাদেশ' শীর্ষক বইয়ে লিখেছেন, বঙ্গবন্ধু ওআইসি শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করুন, বেগম মুজিব চাননি। আওয়ামী লীগ নেতা তাজউদ্দীন আহমদও ওই সময় বঙ্গবন্ধুর পাকিস্তানের লাহোরে যাওয়ার বিরোধিতা করেছিলেন। কিন্তু তিনি লাহোরে ওআইসি শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানে সিদ্ধান্ত নেন। আলজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট হুয়ারি বুমেদিন বিশেষ বিমান পাঠান শেখ মুজিবকে ঢাকা থেকে লাহোরে নেয়ার জন্য। ওই বিমানেই তিনি লাহোরে যান।
১৯৭৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি লাহোর বিমানবন্দরে বাংলাদেশে গণহত্যার নেতৃত্বদানকারী  ( জল্লাদ ) জেনারেল টিক্কা খান তাকে স্যালুট করেন, তিনি করমর্দন ও  করেন । একাত্তর সালের প্রেক্ষাপটে সবচেয়ে বড় ও প্রধান যুদ্ধাপরাধী ছিল ভুট্টো। কিন্তু ভুট্টোকে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করা তো দূরের কথা, তাকে বাংলাদেশে আমন্ত্রণ জানিয়ে সফরে এনে সম্মান দেখানো হয়েছে। প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ও চিন্তক বদরুদ্দীন উমরের 'বাংলাদেশের রাজনীতি' শীর্ষক বই থেকে জানা যায়, শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ১৯৭৪ সালে লাহোরে ওআইসি সম্মেলনে গিয়ে প্রকাশ্য মঞ্চে জুলফিকার আলী ভুট্টোর গালে চুমু খেয়ে নিজের পরম বন্ধু হিসেবে তাকে ঢাকায় আমন্ত্রণ করেছিলেন। ভুট্টোর ঢাকা সফরের মধ্য দিয়েই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ইতি ঘটেছিল।
আর আমরা জানতে পারলাম একটা চুমু  কি ভাবে ১৯৫ জন চিন্নিত যুদ্ধাপরাধী কে ক্ষমা  করে দেয় 
compiled


 

Date: Sat, 23 Feb 2013 10:24:48 -0500
Subject: Re: শাহবাগে সাধারণ ছাত্রদের জোর করে নিয়ে যায় ছাত্রলীগ নেতারা...
From: shahdeeldar@gmail.com
To: bangladesh-progressives@googlegroups.com
CC: bangladeshiamericans@googlegroups.com; khabor@yahoogroups.com; alochona@yahoogroups.com; mukto-mona@yahoogroups.com; chottala@yahoogroups.com; shahadathussaini@hotmail.com; BDPANA@yahoogroups.com; asifuli@gmail.com


The face value of Shahbag that you would like to portray does not match with many people and victims' sentiment and wishes. The main point is to prosecute the butchers of 1971 and punish them accordingly. It is possible that some students were forced to join the Shahbag gathering but that does not make the movement any less important. Besides, the movement is totally peaceful unlike our opposition's "democratic" response by murdering people and vandalizing properties.

People want justice even it is forty two years late. The criminals that have changed their attire and taken some religious garbs on them should take their punishment whether it is 15 years or more. That is the focal point the Shahbag movement.
Thank you.
-SD


2013/2/23 Asiful Islam <asifuli@yahoo.com>
Dear All:
I think this is the real 'Face Value' of this Sahabagh Movement. I exactly know what this guy was talking about the 'Shabagh Gonomancho' as once upon a time I also lived in Dhaka University Dormitory. I exactly know how this student leaders use the normal students for their political agenda.

My earnest request to all of you- who love Bangladesh please DO NOT support this stage DRAMA. People of our country have no food but these corrupted leaders have millions and millions of dollars in SWISS Bank and other banks in the world. They have many many houses in Singapore, Dubai, London, USA etc. How could they earn such a huge amount of money in a short period of time like 5 years although our poor countrymen have no sufficient food even for twice daily? They sometimes starve. How can these poor people buy a kg of rice for 50 Taka, if they can not  earn even 200 Taka a day? How can they raise their kids with proper education where these politicians use them in the educational institutes for their political gains?

My humble question to you All- don't you think these politicians are using us as their slaves? Please DO NOT be biased, I know everyone of you love your country, so come forward regardless of your political affiliations to protest against them to build a country which is free of corruption and hunger. We need those leaders who are honest and moral to lead our country of the better future.

I DONOT support any political organizations but I support all the good causes to make Bangladesh the BEST country in the world. I DREAM those days will be coming for us.

Thanks.

Sincerely,

Asif Islam



--- On Sat, 2/23/13, Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com> wrote:

From: Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com>
Subject: শাহবাগে সাধারণ ছাত্রদের জোর করে নিয়ে যায় ছাত্রলীগ নেতারা...
To: "bangladesh-progressives googlegroups" <bangladesh-progressives@googlegroups.com>, "bangladeshi googlesgroups" <bangladeshiamericans@googlegroups.com>, "khabor" <khabor@yahoogroups.com>, "alochona" <alochona@yahoogroups.com>, "mokto mona" <mukto-mona@yahoogroups.com>, "chottala yahoogroups" <chottala@yahoogroups.com>
Date: Saturday, February 23, 2013, 12:56 AM

 
শাহবাগে সাধারণ ছাত্রদের জোর করে নিয়ে যায় ছাত্রলীগ নেতারা...
 
আজ অনেক বেশি দুঃখের সাথে বলতে হয় যে, আমরা গণতান্ত্রিক নামে একটি অগণতান্ত্রিক দেশে বাস করছি। যেখানে কথা বলার অধিকারটুকু পর্যন্ত নেই। যেখানে সাধারণ মানুষকে দাস-দাসীর মতো ব্যবহার করছে রাজনৈতিক নেতারা। আমি ঢাকার একটি প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করছি। ছাত্র হলে থাকি। কিন্তু যদি হলের এই তিক্ত স্বাদ বা তিক্ত অভিজ্ঞতা যাই বলি-আগে জানতাম। তাহলে হয়তো গ্রামের সবুজ-শ্যামল পরিবেশ ও মা জননীর কোমল হাতের আদরমাখা পরিবেশ ছেড়ে পড়াশুনার জন্য এতদূর পাড়ি দিতাম না। অবশ্য এসেছিলাম অভিজ্ঞতার জন্য। বাস্তবতাকে জানার জন্য। তাই হয়েছে। সমাজ বা রাষ্ট্রের বাস্তব চিত্র দেখতে পাচ্ছি শহরে এসে। যা গ্রামে থেকে অনুধাবন করা আরও দুরূহ ব্যাপার। বুঝতে পারছি আমাদের রাজনীতিবিদরা আসলে রাজনীতি কেন করেন। শাহবাগের গণজাগরণ বলে মিডিয়াগুলো যে পাগলের প্রলাপ বকছে; তা সরকারের সাজানো নাটক ছাড়া কিছুই নয়। জোর-জবরদস্তি করে, ভয় দেখিয়ে সাধারণ ছাত্রদের সেখানে নিয়ে প্রচার করা হচ্ছে-গণজাগরণ। সকাল-সন্ধ্যা প্রায় প্রতিদিনই প্রোগাম। কিসের প্রোগ্রাম? ছাত্রলীগের! হলে থাকতে হলে ছাত্রলীগ করা বাধ্যতামূলক। আর নয়ত... নয়ত কি বলার অপেক্ষা রাখে না। হাত-পা ভেঙে হল থেকে বের করে দেয়া..!
দুপুর বেলা প্রোগ্রাম করে এসেছি। 'শিবির ধর, জবাই কর!' হৈ হৈ রৈ রৈ, ছাত্রদল গেলি কই!'
তিক্ত স্লোগান দিতে দিতে ক্লান্ত হয়ে ফিরেছি হলে। সামনে পরীক্ষা। পড়াশুনা করে রাত ১১টায় শুয়ে পড়লাম।
-এই ওঠো, ওঠো। প্রোগ্রাম আছে। ডাক শুনি হলের বড় ভাইয়ের (ছাত্রলীগ নেতা)। মোবাইল হাতে নিয়ে দেখি রাত ১২টা। অনুনয়ের সাথে জিজ্ঞেস করলাম।
-ভাই কোথায়?
শাহবাগে...
এ অবস্থায় হয়ত বলতাম ভাই! শরীরটা ক্লান্ত লাগছে, প্রচুর ঘুম পেয়েছে। আজ না গেলে হয় না? কিন্তু সে অধিকারটুকুও হারিয়ে ফেলেছি সেদিনের ওই ঘটনা থেকে। যেদিন মাস্টার্স-এ পড়ুয়া ছাত্রকে হল সভাপতি শফিকের হাতে চড় খেয়ে হল ত্যাগ করতে হয়েছে মায়ের অসুস্থতার জন্য প্রোগ্রামে না গিয়ে বাড়ি যেতে চাওয়ায়।
এভাবে আমাদের প্রতিদিন পড়ালেখা বাদ দিয়ে বিভিন্ন প্রোগ্রামে (বর্তমানে শাহবাগে দিনে ২ বার) যাওয়ার জন্য বাধ্য করা হচ্ছে। অতএব, আমি আমাদের শাসকদের প্রতি বিনীত অনুরোধ জানাব, আমাদেরকে সুষ্ঠু শিক্ষার অধিকারটুকু থেকেও বঞ্চিত করবেন না। আমাদের স্বাধীনভাবে পড়াশুনা করার সুযোগ করে দিন এবং গণমাধ্যম কর্মীদের অনুরোধ করব, আপনারা সাজানো নাটকের বদলে বাস্তব চিত্রগুলো তুলে ধরুন জনগণের সামনে।  
-বিকাশ রায়

--
--
* Disclaimer: You received this message because you had subscribed to the Google Groups "Bangladeshi-Americans Living in New England". Any posting to this group is solely the opinion of the author of the messages to BangladeshiAmericans@googlegroups.com who is responsible for the accuracy of his/her information and the conformance of his/her material with applicable copyright and other laws where applicable. The act of posting to the group indicates the subscriber's agreement to accept the adjudications of the moderator(s). To post to this group, send email to BangladeshiAmericans@googlegroups.com.
To unsubscribe from this group, send email to BangladeshiAmericans-unsubscribe@googlegroups.com
For more options, visit this group at http://groups-beta.google.com/group/BangladeshiAmericans?hl=en ].
 
---
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "Bangladeshi-Americans Living in New England" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to bangladeshiamericans+unsubscribe@googlegroups.com.

For more options, visit https://groups.google.com/groups/opt_out.
 
 

--
--
Disclaimer: All content provided on this discussion forum is for informational purposes only. The owner of this forum makes no representations as to the accuracy or completeness of any information on this site or found by following any link on this site. The owner will not be liable for any errors or omissions in this information nor for the availability of this information. The owner will not be liable for any losses, injuries, or damages from the display or use of this information.
This policy is subject to change at anytime.
 
---
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "Bangladesh Progressives" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to bangladesh-progressives+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/groups/opt_out.
 
 



--
"All great truths begin as blasphemies." GBS



--
"All great truths begin as blasphemies." GBS

__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] Jamaat - No more a Islamic party !





নাম 'জামায়াতে ইসলামী' হলেও এটি এখন আর ইসলামী দল নয়। কারণ এর গঠনতন্ত্র পাল্টে গেছে। দলটির সর্বশেষ সংশোধিত গঠনতন্ত্র থেকে ইসলাম ধর্মের প্রায় সব কিছুই বাদ দেওয়া হয়েছে। জামায়াতের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য এখন আর আল্লাহ প্রদত্ত ও রাসুল (সা.) প্রদর্শিত দ্বীন বা ইসলামী জীবন বিধান কায়েমের প্রচেষ্টা নয়। নিবন্ধন টিকিয়ে রাখতে তারা গণতন্ত্রের লেবাস পরেছে।
জানা গেছে, নির্বাচন কমিশনের (ইসি) শর্ত মানার জন্য জামায়াতে ইসলামী তাদের গঠনতন্ত্র থেকে 'আল্লাহ ব্যতীত কাহাকেও স্বয়ংসম্পূর্ণ বিধানদাতা ও আইনপ্রণেতা মানিয়া লইবে না এবং আল্লাহ্র আনুগত্য ও তাঁহার দেওয়া আইন পালনের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত নয় এমন সকল আনুগত্য মানিয়া লইতে অস্বীকার করিবে'- এ নীতিও বাদ দিয়েছে। সমাজের সর্বস্তরে 'খোদাভীরু নেতৃত্ব' কায়েমের চেষ্টার বদলে 'চরিত্রবান নেতৃত্ব' কথাটি সংযোজন করা হয়েছে। এ ছাড়া ইসলামের শাসন কায়েমের বদলে গঠনতন্ত্র সংশোধন করে জামায়াত গণতান্ত্রিক পদ্ধতির শাসনের কথা বলেছে। 
সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রি. জে. (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন এ বিষয়ে গত শুক্রবার কালের কণ্ঠকে বলেন, 'জামায়াতের গঠনতন্ত্র যেভাবে সংশোধন করা হয়েছে বলে পত্রপত্রিকার মাধ্যমে জেনেছি, তাতে এ দলকে আর ইসলামী দল বলা যায় না। দলটি এখন নামেই ইসলামী। কিন্তু লক্ষ্য-উদ্দেশ্যে এবং কার্যকলাপে তা নয়।' তিনি বলেন, '২০০৮ সালে নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধন পাওয়ার সময় জামায়াত তাদের দলের নামটিও পরিবর্তন করে। আগে ছিল জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ বা জামায়াতে ইসলামের বাংলাদেশি শাখা। পরে বাংলাদেশের একটি দল হিসেবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী রাখা হয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে কখনোই এ দলকে প্রকৃত অর্থে একটি ইসলামী দল মনে করিনি। তাদের কার্যকলাপে তা প্রমাণিত হয় না।'
অবশ্য নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেছেন, জামায়াতের ধর্ম ছেড়ে গণতান্ত্রিক লেবাস ধারণের এই ঘোষণা নিয়ে এখনো বিভ্রান্তি কাটেনি। কারণ গঠনতন্ত্রের সর্বশেষ সংশোধনীতে দলের মৌলিক আকিদা থেকে 'কাহাকেও স্বয়ংসম্পূর্ণ বিধানদাতা ও আইনপ্রণেতা মানিয়া লইবে না এবং আল্লাহ্র আনুগত্য ও তাঁহার দেওয়া আইন পালনের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত নয় এমন সকল আনুগত্য মানিয়া লইতে অস্বীকার করিবে'- এ কথাগুলো বাদ দেওয়া হলেও দলটির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সংবিধানে এ কথাগুলো এখনো বহাল আছে। 
নিবন্ধন পাওয়ার সময় দলের গঠনতন্ত্রের ধারা-২-এর ৫ উপধারা থেকে এ কথাগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে বলে জামায়াত ২০০৮ সালেই নির্বাচন কমিশনকে জানায়। তখন এ অংশটুকু লাল কালি দিয়ে কেটে তা গঠনতন্ত্রের অংশ নয় মর্মে স্বাক্ষর করা হয়। কিন্তু পরে এ সংশোধন কার্যকর করা হয়নি। 
সর্বশেষ গত ২ ডিসেম্বর সাম্প্রদায়িক উদ্দেশ্যপূর্ণ ও সংবিধান এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) পরিপন্থী মোট আটটি ধারা পরিবর্তন বা বিলুপ্ত করে জামায়াতে ইসলামী তাদের সংশোধিত গঠনতন্ত্র নির্বাচন কমিশনে জমা দেয়। এদিন ২ ধারার ৫ উপধারার ওই আপত্তিকর অংশটি সংশোধনের প্রতিশ্রুতি পালন না করার জন্য জামায়াত কমিশনের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করে। দলের আইনবিষয়ক সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় ওয়ার্কিং কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট জসীম উদ্দিন সরকার নির্বাচন কমিশনকে লেখা তিন পৃষ্ঠার এক চিঠিতে এ বিষয়ে দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, 'দল নিবন্ধনের সময় এ অংশটি বাদ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও পরে গঠনতন্ত্র ছাপানোর সময় ভুলবশত তা রয়েই যায়। তবে ২০১০ সালের আগস্টে এ ধারা যথাযথ সংশোধন করে কমিশন সচিবালয়ে জমা দেওয়া হয়েছিল।' চিঠিতে আরো বলা হয়, '২০১০ সালের সংশোধিত গঠনতন্ত্রের ওই কপিটি আজকেও (২ ডিসেম্বর) এ চিঠির সঙ্গে যুক্ত করলাম এবং গঠনতন্ত্রের সর্বশেষ সংশোধনীতেও তা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। আশা করি, এ ব্যাপারে এখন কমিশনের কাছে আর কোনো অস্পষ্টতা থাকবে না।'
এসব ঘটনার পরও জামায়াতের ওয়েবসাইটে এখনো আগের ধর্মীয় লেবাসের গঠনতন্ত্র বহাল রাখা প্রসঙ্গে কমিশন সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা মন্তব্য করেন, 'দলের মূল লক্ষ্য-উদ্দেশ্য থেকে ধর্মীয় আদর্শ পরিত্যাগ করার বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের কাছে স্পষ্ট করলেও জামায়াত নেতারা হয়তো গোপন কোনো কারণে তাঁদের সাধারণ সদস্য-সমর্থক এবং দেশবাসীর কাছে স্পষ্ট করতে চাচ্ছেন না।' 
প্রসঙ্গত, নির্বাচন কমিশন গত ৪ নভেম্বর দলটির সেক্রেটারি জেনারেল বরাবর পাঠানো এক চিঠিতে সংবিধান ও আরপিও অনুসারে জামায়াতে ইসলামীকে গত ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে তাদের গঠনতন্ত্র সংশোধন করতে তাগিদ দেয়। জামায়াত তাদের জন্য প্রতিকূল রাজনৈতিক পরিবেশের কথা উল্লেখ করে গঠনতন্ত্র সংশোধনে আরো দুই মাসের সময় চেয়েছিল। সময় দেওয়া হবে কি না সে সিদ্ধান্ত হওয়ার আগেই দলটি তাদের গঠনতন্ত্র সংশোধন করে কমিশনে জমা দেয়। তবে এ সংশোধন যথাযথ হয়েছে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।
জামায়াতের আগের গঠনতন্ত্রের ৩ ধারায় দলের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য সম্পর্কে ভূমিকাসহ চারটি উপধারায় আল্লাহ প্রদত্ত ও রাসুল (সা.) প্রদর্শিত দ্বীন (ইসলামী জীবন বিধান) কায়েমের প্রচেষ্টার কথা বলা ছিল। সেগুলো বাদ দিয়ে 'বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করা এবং মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন' বাক্যটি সংযোজন করা হয়েছে। 
৫ ধারার ৩ উপধারায় বলা ছিল, 'সংঘবদ্ধ প্রচেষ্টার মাধ্যমে বাংলাদেশে ইসলামের সুবিচারপূর্ণ শাসন কায়েম করিয়া সমাজ হইতে সকল প্রকার জুলুম, শোষণ, দুর্নীতি ও অবিচারের অবসান ঘটাইবার আহ্বান জানাইবে।' এ অংশ থেকে 'ইসলামের' শব্দটি বাদ দিয়ে তার পরিবর্তে 'গণতান্ত্রিক পদ্ধতি' শব্দ দুটি সংযোজন করা হয়েছে। 
৬ ধারার ৪ উপধারায় বলা ছিল, 'ইসলামের পূর্ণাঙ্গ প্রতিষ্ঠাকল্পে গোটা রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় বাঞ্ছিত সংশোধন আনয়নের উদ্দেশ্যে নিয়মতান্ত্রিক পন্থায় সরকার পরিবর্তন এবং সমাজের সর্বস্তরে সৎ ও খোদাভীরু নেতৃত্ব কায়েমের চেষ্টা করা।' এ কথাগুলো থেকে 'খোদাভীরু' শব্দটি বাদ দিয়ে 'চরিত্রবান' শব্দটি যোগ করা হয়েছে। এ ছাড়া 'নিয়মতান্ত্রিক' শব্দটির বদলে 'গণতান্ত্রিক' শব্দটি যুক্ত করা হয়েছে। 
৭ ধারার ১ থেকে ৪ উপধারায় জামায়াতের সদস্য হতে হলে ইসলামে বিশ্বাস ও শরিয়তের নির্ধারিত ফরজ ও ওয়াজিব আদায়ের শর্ত দেওয়া ছিল। এগুলো হচ্ছে- ১. ইসলামের মৌলিক আকিদা ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণসহ বুঝে নেওয়ার পর এই সাক্ষ্য দিতে হবে যে এটাই তাঁর জীবনের আকিদা। ২. জামায়াতের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য ব্যাখ্যাসহকারে বুঝে নেওয়ার পর স্বীকার করতে হবে যে এটা তাঁর জীবনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য। ৩. গঠনতন্ত্র পড়ার পর এই ওয়াদা করতে হবে যে তিনি এর অনুসরণে জামায়াতের নিয়ম-শৃঙ্খলা মেনে চলবেন এবং ৪. শরিয়তের নির্ধারিত ফরজ ও ওয়াজিবগুলো আদায় এবং কবিরা গুনাহ থেকে বিরত থাকবেন। সংশোধিত গঠনতন্ত্রে এই ৪ উপধারা বিলুপ্ত করা হয়েছে। 
জামায়াতকে তাদের গঠনতন্ত্রের ৬৪ পৃষ্ঠার বিশেষ নোটের দফা ৩-এ সংশোধনী আনারও তাগিদ দিয়েছে ইসি। এতে দলের সব কমিটিতে আরপিও অনুসারে ২০২০ সালের মধ্যে ৩৩ শতাংশ মহিলা সদস্যের স্থলে বেশির ভাগ কমিটিতে ২৫ শতাংশ মহিলা সম্পৃক্ত করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছিল। সংশোধিত গঠনতন্ত্রে এটি ৬৯ ধারায় সনি্নবেশ করা হয়েছে

জামায়াত-শিবিরের তা-বের মুখে : শাহবাগে ফের গণজমায়েত : সেস্নাগানে প্রকম্পিত গণজাগরণ মঞ্চ

http://prothom-alo.com/detail/date/2013-02-24/news/331602


তরুণদের মূলধারা




__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] জামায়াত-শিবিরের তা-বের মুখে : শাহবাগে ফের গণজমায়েত : সেস্নাগানে প্রকম্পিত গণজাগরণ মঞ্চ



জামায়াত-শিবিরের তা-বের মুখে : শাহবাগে ফের গণজমায়েত : সেস্নাগানে প্রকম্পিত গণজাগরণ মঞ্চ

বিশ্ববিদ্যালয় বার্তা পরিবেশক
যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি ও জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে ফের গণজমায়েত শুরু হয় শাহবাগ চত্বর। সেস্নাগানে সেস্নাগানে প্রকম্পিত হচ্ছে প্রজন্ম চত্বর। এখানে আবারও অবিরাম আন্দোলন চালানোর ঘোষণা দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। গতকাল সন্ধ্যায় আন্দোলনকারীরা গণজাগরণ মঞ্চে জড়ো হয়ে গণজাগরণ মঞ্চের পক্ষে কেন্দ্রীয়ভাবে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন এবং একই সময়ে সারাদেশে এ বিক্ষোভ মিছিল বের করার ঘোষণা দেয়া হয়। মছিলের আগে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতারের আলটিমেটাম দেন তারা। গতকাল সারাদেশে জামায়াত-শিবিরের তা-বের প্রতিবাদে দুপুর থেকে হাজার হাজার বিক্ষুব্ধ ছাত্র-যুবক ও নানা শ্রেণী-পেশার মানুষ এখানে আবারও জড়ো হয়ে আন্দোলন শুরু করেন। প্রথমে তারা জাদুঘরের সামনে আন্দোলন করলেও সন্ধ্যার দিকে তারা শাহবাগ মোড়ে ঘনজাগরণ মঞ্চে এসে আন্দোলন শুরু করেন। এছাড়াও সারাদেশের পাশাপাশি কেন্দ্রীয়ভাবে শাহবাগ জাদুঘরের সামনে পূর্ব ঘোষিত গণস্বাক্ষর কর্মসূচি চলছে। 
এর আগে টানা ১৭ দিন শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে আন্দোলন শেষে গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে অবিরাম অবস্থান কর্মসূচির সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়েছিল।
গণজাগরণ মঞ্চের আহ্বায়ক ডা. ইমরান এইচ সরকার শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় গণজাগরণ মঞ্চে আন্দোলনকারীদের পক্ষে এ বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি ও আলটিমেটাম দেন। সারাদেশে একযোগে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়ে তিনি সাধারণ মানুষকে আবার রাজপথে নেমে আসার আহ্বান জানান।
ইমরান বলেন, মাহমুদুর রহমান আজকের হামলার জন্য উস্কানি দিয়েছে। তাকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতার করতে হবে। না হলে বৃহত্তর কর্মসূচি দেবে গণজাগরণ মঞ্চ।
দুপুরে কাঁটাবন মোড়ে জামায়াত সমর্থিত হেফাজতে ইসলাম নামের একটি সংগঠন পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এরপরই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কয়েকটি মিছিল বের হয়। মিছিল শেষে জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান নেয় বিক্ষোভকারীরা। বিক্ষোভে সাধারণ মানুষ যোগ দিতে শুরু করলে আস্তে আস্তে গণজাগরণ মঞ্চের বস্নগার, ছাত্রলীগ, ছাত্র ইউনিয়ন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট, ছাত্র ফেডারেশন, জাসদ ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতারা শাহবাগ এলাকায় জমায়েত হন। রাজাকারদের ফাঁসির দাবির সঙ্গে উচ্চারিত হয়- 'জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ কর'। শুরুতে কয়েক ঘণ্টা উপস্থিতরা খালি মুখে সেস্নাগান দিতে থাকেন। পরে বিকেল সাড়ে চারটার দিকে মাইক নিয়ে আসেন আন্দোলনকারীরা। এরপরে আগের মতোই হাজার কণ্ঠে সেস্নাগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে শাহবাগ এলাকা।
সমাবেশ থেকে সারাদেশে জামায়াত-শিবিরের হামলার তীব্র নিন্দা এবং তাদের প্রতিহত করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জাদুঘরের সামনে বাড়তে থাকে মানুষের অংশগ্রহণ। 
জামায়াতের দেশব্যাপী তা-বের প্রতিবাদ জানাতে শহবাগে আসা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র পলাশ বলেন, আমরা কর্মসূচি অব্যাহত রেখে বৃহস্পতিবার রাতে শাহবাগ ছেড়ে বাসায় গিয়েছি মাত্র। জনগণের দুর্ভোগের কথা বিবেচনা করে এটা করা হয়েছে। কিন্তু জামায়াত-শিবির এটাকে আমাদের দুর্বলতা হিসেবে নিয়েছে এবং সারাদেশে তা-ব চালিয়েছে। তাই আমরা তাদের প্রতিহত করতে আবারও এখানে এসেছি। তাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন চালিয়ে যাবেন বলেও জানান এই আন্দোলনকারী। 
শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চের অন্যতম সংগঠক ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি প্রবীর সাহা জানান, জামায়াত-শিবিরের তা-বের প্রতিবাদে আমরা আবারও আগের নিয়মে এখানে জমায়েত হয়েছি। এ গণজাগরণ মঞ্চ তাদের প্রতিহত করবে। নতুন কোন কর্মসূচি দেয়া হবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা মহাসমাবেশ থেকে সারাদেশব্যাপী কর্মসূচি দিয়েছি। এছাড়া আজকের (শুক্রবার) তা-বের বিষয়ে আমরা সবাই মিলে পরবর্তী কর্মসূচি নির্ধারণ করব।
এদিকে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী শুক্রবার মুক্তিযুদ্ধে সব শহীদ ও তার পরবর্তী সময়ে রাজাকার জামায়াত-শিবির চক্রের হাতে নিহত সব শহীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে প্রার্থর্না করা হয়েছে। বাদ জুমা মসজিদে এবং অন্য ধর্মাবলম্বীরা তাদের নিজ নিজ ধর্মী রীতিতে স্ব স্ব উপাসনালয়ে এ প্রার্থনা করেন।






__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___