Banner Advertiser

Saturday, November 16, 2013

[mukto-mona] এক বিদেশীর জন্য পেছাল হরতাল! ভাবনায় নেই কোটি কোটি শিক্ষার্থী : ক্ষুব্ধ এক অভিভাবকের উক্তি "বিরোধী নেত্রীর মোবাইল নম্বরটা দেন, তাঁকে বলব আমরা কি এতই মূল্যহীন"



এক বিদেশীর জন্য পেছাল হরতাল! ভাবনায় নেই কোটি কোটি শিক্ষার্থী
বিরোধী নেত্রীর মোবাইল নম্বরটা দেন, তাঁকে বলব আমরা কি এতই মূল্যহীনÑ ক্ষুব্ধ এক অভিভাবকের উক্তি
বিভাষ বাড়ৈ ॥ 'আমাদের চার কোটি সন্তানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করার সময় তাদের নেই ভাই, রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আমরা বার বার অনুরোধ করেছিলাম পরীক্ষার সময় তারা যেন হরতাল-অবরোধ না দেন। আমাদের সন্তানরা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দাঁড়িয়ে বুকে-পিঠে প্ল্যাকার্ড নিয়ে আবেদন জানাল। তবু তারা আমাদের সন্তানদের ক্ষতি করল। আজ বিদেশ থেকে কে একজন আসবেন তার জন্য হরতাল পেছাচ্ছেন তারা। দেশের কোটি কোটি সন্তানের চেয়ে একজন বিদেশীর মূল্য তাদের কাছে অনেক বেশি। আমাকে বিরোধীদলীয় নেত্রীর মোবাইল নম্বরটা দেন, আমি তাঁকে একটিবার হলেও বলব- কেন আমাদের নিয়ে তাঁরা এমন করছেন?'
দেশজুড়ে জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষার মাঝে ১৮ দলের দফায় দফায় হরতাল; আর সেই হরতালে একের পর এক সাধারণ মানুষের মৃত্যুতে এখন হতাশ ও ক্ষুব্ধ কোটি কোটি অভিভাবক। হরতালের এ রাজনীতির খেলায় উদ্বিগ্ন বাংলাদেশ অভিভাবক ফোরাম নেত্রী আবিদা সুলতানা শনিবার সন্ধ্যায় এভাবেই তাঁর ক্ষুব্ধ অভিব্যক্তি প্রকাশ করলেন। আরেক অভিভাবক নিপা সুলতানা বললেন, আমার সন্তানের জীবনের কথা বিরোধী নেত্রী ভাবলেন না। তাঁর কাছে আমাদের ক্ষোভের কথা জানাতে চাই। আমাদের সন্তানের মূল্য কোথায়? শনিবার দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আগমনের স্বার্থে বিএনপি-জামায়াত জোট নতুন করে হরতালের সিদ্ধান্ত নিয়েও পিছিয়ে দেয়ার ঘটনায় অভিভাবকদের ক্ষোভ যেন কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। এ ক্ষোভ যতটা না হরতাল পিছিয়ে দেয়ার জন্য, তার চেয়ে বেশি দেশের চার কোটিরও বেশি অভিভাবক ও তাদের সন্তানদের স্বার্থবিরোধী অবস্থান নেয়ায়। রাজনৈতিক বিশ্লেষক থেকে শুরু করে ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ সবাই দলগুলোর দেশের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে বিদেশীদের স্বার্থকে বড় করে দেখার সমালোচনা করেছেন। তাঁরা বলছেন, এবার যেমন কোটি কোটি শিক্ষার্র্থীর জীবন অনিশ্চিত করে একজন বিদেশীর জন্য নেতারা উদার হয়েছেন, তেমনি এক বছর আগে বিএনপির রাজনৈতিক মিত্র জামায়াত হরতালের সময় মার্কিন দূতাবাসের একটি গাড়িতে হামলার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছিল। অথচ দুঃখ প্রকাশ তো পরের কথা, কর্মসূচীর নামে দেশের শত শত গাড়িতে আগুন দেয়া এমনকি অসংখ্য মানুষ হত্যা করেও আজ পর্যন্ত একবার দায়ও স্বীকার করেনি দলগতভাবে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত দলটি। বিরোধী দলের হরতালের রাজনীতি আর সেই রাজনীতির খেলায় মাত্র একজনের স্বার্থ রক্ষার বিষয় সম্পর্কে জানা গেল, ২০ লাখ পরীক্ষার্র্থীর জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষার মাঝে ৭ দিনের হরতালের পর আজ থেকে আবার একই কর্মসূচীর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। আজ থেকে এ সপ্তাহেও টানা হরতাল ডাকার জন্য প্রস্তুতি ছিল বিরোধী দলের। এবার নির্দলীয় সরকারের দাবির সঙ্গে যোগ হয়েছিল দলটির পাঁচ শীর্ষ নেতাকে গ্রেফতারের বিষয়টি। জোট নেত্রী খালেদা জিয়া সব প্রস্তুতি শেষও করেছিলেন ১৮ দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেই। কিন্তু দফায় দফায় হরতাল ডাকা জোট এবার হরতাল ডাকা থেকে পিছিয়ে এসেছে। আর এর একমাত্র কারণ একজন বিদেশিনী। তবে সাধারণ কোন বিদেশিনী নন, তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়াল। বিএনপির সূত্রগুলো স্পষ্ট করেই বলছে, তার ঢাকা সফরকে কেন্দ্র করেই বিএনপির হরতাল থেকে পিছিয়ে আসা। সপ্তাহের শেষ দিন আগামী বৃহস্পতিবার সশস্ত্র বাহিনী দিবসও বিএনপিকে ভাবিয়ে তুলেছে। তবে এমন অবস্থা সম্প্রতি বাংলাদেশ সফর করা ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জীর ক্ষেত্রেও দেখায়নি প্রধান বিরোধী দল। তারা ভাবেনি দেশের লাখ লাখ কোমলমতি শিক্ষার্থীর কথা। এ সব শিক্ষার্থীর পরীক্ষার কথা বিবেচনায় নিয়ে খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বার বার অনুরোধ জানিয়েছেন হরতাল প্রত্যাখ্যান করার। কিন্তু সেসব কারণ বা আহ্বানে মন গলেনি বিরোধী দলের। নির্দলীয় সরকারের দাবিতে অটল থেকে তারা টানা চার দিনের হরতাল দিয়েছে।
আগামীকাল নিশা দেশাই দিল্লী সফরে গেলেই আবার হরতালের প্রস্তুতি নিচ্ছে ১৮ দল। সেক্ষেত্রে আবার সঙ্কটে পড়বে জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষা। বিএনপির একাধিক সূত্র জানিয়েছে, গত ৭ নবেম্বর বিএনপির স্থায়ী কমিটির সর্বশেষ বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগ পর্যন্ত প্রতি সপ্তাহেই ছুটির দিন ও একটি-দুটি কার্যদিবস বাদে হরতাল কর্মসূচী থাকবে। তফসিল ঘোষণার পর অবরোধসহ আরও কঠোর কর্মসূচীর পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। তবে হরতাল হবে না মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরকালে। অথচ অষ্টম ও পঞ্চম শ্রেণীর পাবলিক পরীক্ষার ৫০ লাখ ও সব শ্রেণীর আরও অন্তত সাড়ে ৩ কোটি শিক্ষার্থীর বার্ষিক পরীক্ষার কোন মূল্য নেই এবার বিরোধী দলের কাছে। চার কোটি শিক্ষার্থী ও তাদের উদ্বিগ্ন অভিভাবকদের আকুল আবেদন, শিক্ষামন্ত্রী এমনকি দেশের বিশিষ্ট নাগরিকদের অনুরোধ কোন কিছুই স্পর্শ করল না হরতালের পক্ষে থাকা ১৮ দলের নেতা-নেত্রীদের। এক দফার ৬০ ঘণ্টার হরতালে জেএসসি ও জেডিসির ২০ লাখ শিক্ষার্থীর প্রথম দুই পরীক্ষার সঙ্কট কাটতে না কাটতেই আবার টানা ৮৪ ঘণ্টার হরতালে পুরোপুরি অনিশ্চিত পড়েছে এবারের সব পাবলিক পরীক্ষা। দফায় দফায় হরতালে পরীক্ষা পিছিয়ে নেয়ার পথও যেন বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। অষ্টম শ্রেণীর এ পরীক্ষা কবে হবে কিংবা শেষ করা যাবে কিনা, সেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। আর এ পরীক্ষা এভাবে স্থগিত হতে থাকায় ৩০ লাখ শিক্ষার্থীর আসন্ন প্রাথমিক সমাপনী, সব শ্রেণীর বার্ষিক ও ভর্তিপরীক্ষাসহ সব পরীক্ষাই অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। জাতীয় শিক্ষক-কর্মচারী ফ্রন্টের সমন্বয়কারী মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম বলেছেন, আমাদের দেশের কোটি কোটি শিক্ষার্থীর জীবনের কথা ভেবে দলগুলো কর্মসূচী দেয়নি। অথচ একজনের স্বার্থ ঠিকই দেখেছেন। 'আমাদের চার কোটি সন্তানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করার সময় তাদের নেই ভাই, রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আমরা বার বার অনুরাধ করেছিলাম পরীক্ষার সময় তারা যেন হরতাল-অবরোধ না দেন কিন্তু লাভ হয়নি।' বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যক্ষ এমএ সাত্তার হতাশা প্রকাশ করে বলেন, পরীক্ষার কথা চিন্তা করে কর্মসূচী দেয়ার আহ্বান জানিয়েছিল কোটি কোটি অভিভাবক। আমাদের সন্তানরা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দাঁড়িয়ে বুকে-পিঠে প্ল্যাকার্ড নিয়ে আবেদন জানাল। তবু তারা আমাদের সন্তানদের ক্ষতি করল। দেশের কোটি কোটি সন্তানের চেয়ে একজন বিদেশীর মূল্য তাদের কাছে বেশি। আমাদের কোটি কোটি শিক্ষার্থী হরতাল, অবরোধের ধ্বংসাত্মক কর্মসূচীতে উদ্বিগ্ন। বিরোধী দলে থাকলেই যা খুশি তা করা যায় না। দেশের স্বার্থ না দেখলেও বিদেশের স্বার্থ দেখে ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা এই দলগুলো আগেও দেখিয়েছে। গত বছর ডিসেম্বর মাসে হরতালের সময় প্রগতি সরণিতে মার্কিন দূতাবাসের একটি গাড়ি ভাংচুর ও গাড়িচালক আহত হওয়ার জন্য জামায়াতের দুঃখ প্রকাশ ও ক্ষতিপূরণ দেয়ার খবর এখনও ভুলে যায়নি কেউ। ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে সঙ্গে সঙ্গেই জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল শফিকুল ইসলাম মাসুদ বিবৃতি দিয়ে ওই হামলার দায় নিয়ে বলেছিলেন, দুঃখজনক এ ঘটনার ব্যাপারে প্রাথমিক তদন্ত শেষে এর দায়িত্ব আমরা প্রহণ করছি এবং নিন্দা জানাচ্ছি। এ ঘটনার জন্য দূতাবাস এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি। এর ক্ষতিপূরণ দিতে আমরা প্রস্তুত। জামায়াতে ইসলামী মার্কিন দূতাবাসের গাড়ি ভাংচুরের জন্য ক্ষতিপূরণ দিতে চাইলেও বাংলাদেশের মানুষের যে সম্পদ বিনষ্ট করেছে, তার জন্য কোন ক্ষতিপূরণ দেয়ার কথা বলেনি। তারা একটি গাড়ি ভাংচুরের জন্য মার্কিন দূতাবাসের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছে। কিন্তু মাসের পর মাস সারাদেশে জামায়াত-শিবিরের ক্যাডাররা যে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য চালাচ্ছে, পুলিশসহ সাধারণ মানুষকে হত্যা করছে, তার জন্য দুঃখ প্রকাশ করার প্রয়োজন বোধ করেনি। বিশ্লেষকরা বলছেন, এতেই প্রমাণিত হয়, ইসলামের নামধারী মৌলবাদী এই দলটির দায়বদ্ধতা কার কাছে। দেশের মানুষের প্রতি কী তাদের বিন্দুমাত্র দায়বদ্ধতা নেই?
দেশের সম্পদ বিনষ্ট হওয়ায় তারা বিন্দুমাত্র বিচলিত নয়। তাদের সব দায়বদ্ধতা, সব অনুশোচনা কেবল বিশেষ কারও প্রতি। শনিবার রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ওয়াসিম জাফর তার ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন, 'বিএনপি এক মার্কিনীর স্বার্থ দেখল কিন্তু আমাদের স্বার্থ দেখল না। জামায়াত বিন্দুমাত্র অনুশোচনা না করলেও হরতালে মার্কিন দূতাবাসের একটি গাড়িতে হামলার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে। এ ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে। তবে আমরাও প্রস্তুত হচ্ছি। স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠীর হিসাবের জবাব নেবে এ দেশের নতুন প্রজন্ম।' শিক্ষাবিদ ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন পাটোয়ারী বলছিলেন, গোটা দেশ বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ্য করেছে হরতাল অবরোধের রাজনীতি। হরতালের দিন জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের একটি গাড়ি ভাংচুর করার জন্য দলের পক্ষ থেকে তাদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছে, ক্ষতিপূরণ দেয়ারও প্রস্তাব করেছে। অথচ জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা দেশে কয়েক শ' যানবাহনে হামলা করেছে। ভাংচুর ও আগুন দিয়েছে। জামায়াতের পক্ষ থেকে একবারও স্বীকার করা হয়নি যে, তাদের দলের নেতাকর্মীরা এ সব যানবাহন ভাংচুর ও পোড়ানোর সঙ্গে যুক্ত ছিল। দুঃখ প্রকাশ করা তো দূরের বিষয়, ক্ষতিপূরণের বিষয়টি বোধহয় কল্পনারও বাইরের কথা।
Related:
সীতাকুণ্ডে বিএনপির আগুনে ‍পুড়লো ১২ গাড়ি

চট্টগ্রাম ব্যুরো,  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

Published: 2013-11-16 17:42:51.0 BdST Updated: 2013-11-16 23:26:06.0 BdST

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএনপি-জামায়াত সমর্থকদের সঙ্গে পুলিশ ও বিজিবি সদস্যদের সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। 

 
Watch the  VIDEOS :



মৃত্যুর মিছিল                                                                    শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০১৩, ১ অগ্রহায়ন ১৪২
পেট্রোল বোমায় ১০ মৃত্যু
০ শিবিরের প্রশিক্ষিত ক্যাডারদের ছোড়া পেট্রোল বোমায় রাজধানীতে আহত অর্ধ শতাধিক 
০ শিশু-কিশোর ৯ জন
০ মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন অনেকেই
০ চোখ হারিয়েছে ছাত্র ও সাংবাদিক
স্টাফ রিপোর্টার ॥ বিএনপি-জামায়াতের হরতাল ও বোমার সহিংসতায় মৃত্যুর মিছিল বাড়ছে। বৃহস্পতিবার পেট্রোল বোমায় মারাত্মক দগ্ধ এক গামের্ন্টস কর্মীসহ ২ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে। এরা হচ্ছে মোহাম্মদপুরের পোশাক শ্রমিক নাসিমা আক্তার (২৭) ও ফেনীর আবুল কাসেম (৫০)। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন কাশেমের শরীরের ৯৫ শতাংশ ও নাসিমার ৪৩ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। এ নিয়ে গত তিন দফা হরতালে পিকেটারদের ছোড়া পেট্রোল বোমায় মারাত্মক দগ্ধ হয়ে দুই স্কুলছাত্রসহ প্রায় ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।  .......................................................................
উল্লেখ্য, এর আগের হরতালে সহিংসতায় গাজীপুর চন্দনার চৌরাস্তায় পিকআপ ভ্যানগাড়িতে গান পাউডার দিয়ে আগুন ধরিয়ে দিয়ে মারে ঘুমন্ত স্কুলছাত্র মনির হোসেনকে। পরে পোড়াদগ্ধ শরীর নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। ওই হরতালে গাজীপুর সদর উপজেলার ভোগড়া বাইপাস এলাকায় হরতালের সমর্থকদের দেয়া আগুনে বাসচালক নজরুল ইসলামের মৃত্যু হয়। তিনি সদর উপজেলার হায়দরাবাদ এলাকার বাসিন্দা ছিলেন। আর সাভারের নবীনগরের ক্যান্টনমেন্টের সামনে দিয়ে শিবিরের পেট্রোল বোমায় একটি সিএনজিতে আগুনে যাত্রী মুকুল মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল (৩০) ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার সকালে মারা যায়। তাদের মতো বোমায় মারাত্মক দগ্ধ হয়ে একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় প্রায় ১০ জন মৃত্যু হয়েছে।


হরতালের নাশকতায় অগ্নিদগ্ধ মন্টু পাল নিহত

নভেম্বর ১৫, ২০১৩ জাতীয়

অগ্নিদগ্ধ মন্টু পাল মারা গেছে

নিজস্ব প্রতিবেদক, news69 
প্রকাশিত- শুক্র, 11/15/2013 - 10:21

ঢাকা, ১৫ নভেম্বর : ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অগ্নিদগ্ধ মন্টু চন্দ্র পাল মারা গেছে। হরতালচলাকালীন পেট্রোল বোমায় সে গুরুতর আহত হয়েছিল। মন্টুর শ্যালক প্রদীপ কুমার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গুরুতর আহত মন্টু আজ ভোরে ঢামেক'র আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।

প্রদীপ কুমার জানান, ১০নভেম্বর রাত সাড়ে ৯টার দিকে পুরান ঢাকার লক্ষীবাজার এলাকায় যাত্রী বোঝাই টেম্পুতে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা। এতে মন্টুসহ ৫ যাত্রী আহত হয়।

http://news69bd.com/অগ্নিদগ্ধ-মন্টু-পাল-মারা-গেছে

SpecialTop

ওরে লইয়া অষ্ট প্রহরে যামু



আগুনে পুড়িয়ে মানুষ হত্যার 'খেলা'য় মেতে খালেদা জিয়া কার স্বার্থে আন্দোলন করেছেন?

দীপক চৌধুরী : বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কার স্বার্থে আন্দোলন করেছেন এ প্রশ্নই এখন সবখানে। দৃশ্যত হরতালের নামে সহিংসতা-নাশকতা আর আগুনে পুড়িয়ে মানুষ হত্যার 'খেলা'য় মেতেছেন তিনি। বিদেশি প্রভুদের খুশি করতে কর্মসূচি বন্ধ রাখেন। দেশের চার কোটি শিক্ষার্থী-পরীক্ষার্থীর সমস্যা তার কাছে বড় নয়। তার কাছে লেখাপড়া নয় ক্ষমতা বড় জিনিস। এটাই তার রাজনীতি। ..................................

11122013_004_MONIR

 ।








- See more at: http://www.khabor.com/?p=12485#sthash.SpeCDRP7.dpuf

হরতালে দগ্ধ নাসিমার আর গার্মেন্টসে যাওয়া হল না

আবুল খায়ের

গার্মেন্টস কর্মী নাসিমার (৩০) আর কর্মস্থলে যাওয়া হলো না। গত বুধবার রাত ৯টায় নাসিমা ভাই বোন ও সহকর্মীদের কাছে আকুতির সুরে বলেছিলেন তিনি আবার গার্মেন্টসে যাবেন, কাজ করবেন। কাজ না করলে তার ভাই-বোনেরা না খেয়ে থাকবে। নাসিমা জানেন না কিংবা ভাই বোন ও স্বজনরাও বুঝতে পারেননি এটা তার জীবনের শেষ কথা হবে। কর্মস্থলে ফিরে যাওয়ার আকুতি জানাবার মাত্র সোয়া ৪ ঘণ্টার মাথায় ঐ রাত সোয়া ১টায় নাসিমা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। শুরু হয় স্বজনদের আহাজারি। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল বার্ন ইউনিটে শোকের ছায়া নেমে আসে। নাসিমার পিতা মফিজ উদ্দিন ঢালী অনেক আগে মারা যান। ৪ বোন ও ৩ ভাইয়ের মধ্যে নাসিমা সংসারের অন্যতম উপার্জনক্ষম সদস্য ছিলেন। তার আয়ের উপর সংসার অনেকটা নির্ভরশীল ছিল। ................

বাসে আগুন দেয়ায় ইডেনছাত্রীসহ ॥ পুড়ল আরও ১২
বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০১৩, ২৯ কার্তিক ১৪২
০ পোড়ানো হলো গানপাউডার দিয়ে
০ আরও সাত শিক্ষার্থী গুরুতর দগ্ধ
০ যন্ত্রণায় ছটফট করছে বার্ন ইউনিটে
স্টাফ রিপোর্টার ॥ বিএনপি-জামায়াতের হরতাল সহিংসতায় আবারও অগ্নিদগ্ধ হয়েছে ইডেন মহিলা কলেজের ছাত্রী রাবেয়া আক্তার (২৪)। একই দিনে এক টোকাইসহ আরও ১২ জন অগ্নিদগ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। গত তিন দিনে হরতালকারীদের বোমায় অগ্নিদগ্ধ হয়েছে ৩০ জন।  ......

হরতালের আগুনে আরো ১২ জন পুড়লেন

কামাল তালুকদার ও আবুল হোসেন  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

Published: 2013-11-13 00:42:52.0 BdST Updated: 2013-11-13 01:41:15.0 BdST

বিরোধী দলের হরতালের মধ্যে বাস ও ট্রাকে দেয়া আগুনে পুড়েছেন আরো ১২ জন ...................................



হাসপাতালের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের আবাসিক চিকিৎসক আব্দুল মান্নান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন,পাঁচ জন রোগীর শরীরের ১৫ শতাংশের বেশি পুড়ে গেছে, যার ফলে তাদের বিষয়ে ২৪ ঘণ্টার আগে কিছু বলা যাচ্ছে না।

http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article698963.bdnews











__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] a report from Mr. Vincent on 10th Nov conference



৬৪৬-৬৯৬-৫৫৬৯


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] for our Paki loving friends



https://www.facebook.com/photo.php?v=441343069302924
শিতাংশু গুহ 
৬৪৬-৬৯৬-৫৫৬৯


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

Re: [mukto-mona] মার্ক্সবাদীদের প্রতি



Correction:
My point towards the moderators is ' They  should not  assume that the indulgence of getting it  is not at all open to them. About SD's recalcitrance to go through the texts, the less said, the better.  I have repeatedly requested him to study them but in vain. That's nothing new. We have the experience to argue with many that have pathological anathema to works of not only Marx, but those pf Lenin, Trotsky and Mao.




From: "Sankar Kumar Ray" <sankarray62@rediffmail.com>
Sent: Sun, 17 Nov 2013 09:00:44
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Subject: Re: [mukto-mona] মার্ক্সবাদীদের প্রতি
 

SD's words ('people have started questioning these clowns, who still might be dreaming about the free caviar and vodka days of Moscow without realizing that the emperor got no clothes.)seemed to have been ignored by the moderators . They , I am sorry to say, should not  assume that the indulgence of getting it  is not open to them. About SD's recalcitrance to go through the texts, the less said, the better.  I have repeatedly requested him to study them but in vain. That's nothing new. We have the experience to argue with many that have pathological anathema to works of not only Marx, but those pf Lenin, Trotsky and Mao.




From: Shah Deeldar <shahdeeldar@yahoo.com>
Sent: Sat, 16 Nov 2013 21:54:29
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Cc: "mukto-mona-owner@yahoogroups.com" <mukto-mona-owner@yahoogroups.com>, "bangladesh-progressives@googlegroups.com" <bangladesh-progressives@googlegroups.com>
Subject: Re: [mukto-mona] মার্ক্সবাদীদের প্রতি
 

Good plot with some pointed questions. If you read it few more times and tighten the text, it will flow far better! Thank you.

It is great that people have started questioning these clowns, who still might be dreaming about the free caviar and vodka days of Moscow without realizing that the emperor got no clothes.

-SD   

 
"I speak for the trees, for the trees have no tongues."
-Seuss



On Thursday, November 14, 2013 9:44 PM, daruchini dip <daruchinidip6@gmail.com> wrote:
 
প্রিয় মডারেটর, আমি মুক্ত মনায় কিভাবে লেখা পাঠাতে হয় সেই পেজ পড়ে এই
লেখাটার চেষ্টা করেছি। আমি আপনার ব্লগে দারুচিনি দ্বীপ নামে মন্তব্য করে
থাকি। আমি http://mukto-mona.com/bangla_blog/?p=37992 এই লেখাটা আর কিছু
মন্তব্য পড়ে, একজন কে উত্তর দিতে গিয়েই লেখা আকারে দেয়ার চেষ্টা করেছি।

আমি জানি না যে লেখার শিরোনাম কি মেইলের সাব্জেক্ট হিসাবে ইউজ করতে হয়
নাকি, নিজে যে নামে মন্তব্য করছি সেই নাম। আমার এই সিমাবধতাকে
ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি। নিচে শিরোনাম সহ লেখাটা দিলাম,
আর লেখার শেষে আমার নিক নেমের সাক্ষর। বিনীত

দারুচিনি দ্বীপ


মার্ক্সবাদী দের প্রতি

( মার্ক্সবাদের সপক্ষে নামক লেখায় কিছু মার্ক্সবাদীদের; বিশেষ করে
সুব্রত সরকার কে প্রশ্ন করতে গিয়ে ভাবলাম যে লেখা আকারে দেবার চেষ্টা
করি)

প্রথমে একটা প্রশ্ন দিয়ে শুরু । কিছু মানুষ আজকাল ধুয়া তোলে, "পুঁজিবাদ,
সমাজতন্ত্র বুঝিনা, আমি চাই মানুষের পেটে ভাত থাক"! খুবই ভাল কথা সন্দেহ
নেই, কিন্তু এর বাস্তবতা কতখানি

আপনি নিজে যদি একবেলা পেটভরে খাবার খান, তবে যে অন্য আরেকজন কে বঞ্চিত
করেই খাবারটা খাচ্ছেন এটা বোঝেন কি? যেখানে দুনিয়াতে বিলিওন মানুষ না
খেয়ে থাকে আর বিনা চিকিৎসায় ধুকে ধুকে মরে, সেখানে আপনি যদি ৩ বেলা শুধু
মাত্র ভাত খেয়েও থাকেন তবু কি সেটা স্বার্থপরতা নয়? আপনি কি আরেকজন কে
বঞ্চিত করেই খাবারটা খাচ্ছেন না? একটু পৃথিবীর মোট জিডিপি কে জনসঙ্খ্যা
দিয়ে ভাগ করেই দেখুন না যে ১% এর সম্পদ কেড়ে নিলেই কি বাকি ৯৯% এর পেট
ভরে যাবে?

সেখানে কিছু প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ মারক্সিস্ট শুধু যে ৩ বেলা খাবার খান
তা নয়, শীত কালে খুবই আরামদায়ক পোশাক পড়েন, অনেকের হয়ত গাড়িও আছে। যেখানে
কত লোক কঠিন শীতের ভেতরে খালি গায়ে ফুটপাতে শুয়ে হিহি করে কাঁপছে, আর
মৃত্যুর প্রহর গোনার পাশাপাশি এই বসে আছে যে কখন কেউ তাদের একটা গরম
কাপড় দিয়ে যাবে?

তাহলে এখানে আপনারা নিজেরা এত আরাম করেন, আর মুখে সমানাধিকারের বুলি
আওড়ান, কিন্তু কাজের কাজ কতটা করছেন এখানে?

আধুনিক পুঁজিবাদের এই বিরাট যদি দাঁড়িয়ে থাকে লক্ষ কোটি মানুষের অদৃশ্য
কান্না ঘাম রক্ত অশ্রুর গ্রহ-সমান জেলির উপরে, তবে এদের জন্য কতটা কি
করেছেন আপনারা?

অন্তত ইন্টারনেট বিলটা ( মানুষের বেঁচে থাকার জন্য খাদ্য আর পানি সবচেয়ে
গুরত্ব পুর্ন, ইন্টেরনেট ছাড়াই মানুষ দিনের পর দিনে খুব ভাল ভাবেই
বেঁচেছে, আমি ইন্টারনেট ব্যবহারের বিরুদ্ধে না, আমি শুধু এই অপ্সহন
মার্ক্সিস্ট দের জন্যেই তুলে রাখছি) না দিয়ে তো সেটাও তাদেরকে সব
মারক্সিস্ট দিয়ে দিতে পারেন, যেন সবাই একটা করে কম্বল পায়, সেটা করেন না
কেন?

বড়বড় আর্টকেল ছাপিয়ে আর শীতের ভিতরে হিটিং সিস্টেমে ঘুমিয়ে, গরমের দিনে
এসি গাড়িতে চড়ে ( সবাই না অনেকেই), বড় বড় মানবতার বুলি আওড়ানো যত সহজ,
এইগুলো বিসর্জন দিয়ে কাজটা বাস্তবের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াটা ঠিক ততটাই
কঠিন। এই সহজ জিনিসটা কেন যে অনেক মানুষ অনুধাবন করতে পারেন না কে জানে।

<blockquote> আপনারা প্রত্যেকেই ভালো ক্যারিয়ারের মানুষ, অত্যন্ত
নিরাপদ জীবন যাপন করেন। ফলে ভবিষ্যৎ জীবনের অনিশ্চয়তা আপনাদের ভাবায় না।
ভাবায় যা খুশী করতে পারবার স্বাধীনতা, যা খুশী বলতে পারবার স্বাধীনতা
থাকা না থাকার প্রশ্ন।এই কারণেই আপনারা কোন তথ্য-উপাত্ত ছাড়াই মধ্যবিত্ত
শ্রেণীর ইমার্জেন্স দেখেন, মিলিওনার হতে দেখেন কিন্তু ১% পার্সেন্ট
ভার্সাস ৯৯% আন্দোলন দেখেন না।</blockquote>

এখানে আমি সবিনয়ে প্রশ্ন করতে চাই যে মার্ক্সবাদের পুজারী হিসাবে কি
নিজেরা সত্যি এই ৯৯% এর ভিতর পড়েন? আপনাদের জগত কাপানো বিপ্লবী চে
গুয়েভারা হাভানা চুরুট ঠোটে নিয়ে পোজ দেয়া ছবি বা আইকন কি আপনাদের চোখ
খুলে দিতে পারে না? ফিদেল ক্যাস্ত্রোর কোহিবা চুরুট ফোঁকাটা নিশ্চয়ই ভুলে
জান নি কেউ? একটা হাভানা চুরুটের দাম কত? আর কিউবানদের উপার্জন কত সেটা
কি আপনারা জানেন না? নাকি বলবেন যে উনারা রাষ্ট্রীয় কাজে এবং জনগনের
সেবায় নিজেদের উৎসর্গ করেছেন, তাই কিছু বাড়তি সুবিধা তাদের প্রাপ্য?

সেখানে আমার প্রশ্ন হল যে সেই কিছুটা সুযোগসুবিধা আসলে কত বেশি হতে পারে?
চিরকাল সমাজতন্তের নামে যে রাষ্ট্রীয় ধনতন্ত্রের জন্ম হয়েছে, এবং সেখানে
দেশের সব সম্পদ যে ১% মানুষের চেয়েও অনেক কম লোকের হাতে থাকে সেটা কি
সত্যি আপনারা বোঝেন না? আদর্শবাদ কি আপনাদেরকে এতটাই চিন্তাশুন্যহীন
রোবটে পরিনত করেছে?

মানুষের বেঁচে থাকতে দরকার খাদ্য, বস্ত্র বাসস্থান আর চিকিৎসা। ক্ষুধা
যেখানে সর্বগ্রাসী, সেখানে না হয় আরেকটি মৌলিক চাহিদা যেটা কিনা শিক্ষা
সেটা বাদ দিয়ে গেলাম। তো আপনারা মার্ক্সবাদীরা তো এখানে বলবেন যে আপনারা
তো এই বঞ্চিত মানুষদের জন্যেই কাজ করেন।

তবে আমি বিনীত প্রশ্ন করতে চাই যে আসলে কি কাজ করেছেন এবং কতখানি করেছেন,
এর একটা প্রমান সহ বিস্তারিত বর্ননা দিচ্ছেন না কেন? নাকি বলবেন যে এ
নিয়ে চিন্তা ভাবনা করছেন আর লেখালেখি করছেন যেন জনসচেতনতা বারে?

সেক্ষেত্রে আমার বক্তব্য হল, " ফেসবুক, বা কোন ফোরামে লম্বা লম্বা লেখা
দিয়ে, আর আবেগপুর্ন কিছু বাগাড়ম্বর করার চাইতে আমার মনে হয় পারলে এই
সময়টা সরাসরি সেই বঞ্চিত মানুষদের পিছনেই ব্যয় করুন না কেন?

আর কিছু না ছাড়তে পারেন, প্রথমে সাইবার লাইফের ঝড় থামান, আপনারা জানেন কি
যে ১ এম বি পি এস আনলিমিটেড ইন্টারনেট কিনতে আপনি যে টাকা বাংলা লায়ন বা
কিউবি কে,দেন সেই টাকা দিয়ে ১ মন মোটা চাল পাওয়া যাবে সাথে কিছু কলাইয়ের
ডাল, একটা দরিদ্র পরিবার এতে অন্তত নুনভাত খেয়েও একটা মাস কাটাতে পারবে?

সেখানে নিজেরা এত খরচ করে বাকি ১% ( চিন্তা করবেন না আমি কিন্তু ৯৯%
লোকের একজন; নেহায়েত সৎ মধ্যবিত্ত মানুষ যাকে কিনা খুব হিসাব করে খরচ
করতে হয়) এর টাকা কেড়ে নিয়ে তথাকথিত জনতার সম্পদ জনতাকে ফিরিয়ে দিয়ে কি
সত্যি পৃথিবী কে ক্ষুধা মুক্ত করতে পারবেন? আর পারলেও সেটা কতদিন? জানেন
কি যে ভিক্ষা বৃত্তি করে পেটের ভাত জুটলেও ভিক্ষুকের সংখ্যা কমে না?

এবার অশোক বাবুর প্রতি,

<blockquote>এদের অনেকে সারাদিনে একবারও প্রস্রাবখানায় যেতে পারে না,
বাড়ি থেকে যে টিফিন নিয়ে যায় তা খাওয়ার সময় পায় না, এই পরিস্থিতির মধ্যে
এদের কাজ করতে হয়।</blockquote>

এই তথ্য পেলেন কোথায় যেটা কিন্তু জানান নি। আর পেলেও কেন এইসব তথ্য শুধু
মারক্সিস্ট রাই পায়? আমাদের মত খেটে খাওয়া মধ্যবিত্ত মানুষরা পায়না কেন?

কই আমাকে তো এমন ভাবে কাজ করতে হয় না। যদিও আমি বাংলাদেশেই থাকি।

তবে আমার দু এক জন বন্ধু আর আত্মীয় আরেক পুঁজিবাদী বা তাদের দোসর ইউকে বা
অস্ট্রেলিয়া থাকেন। তাদের মুখ থেকে কেন আমি এই আজব কথা শুনি না? নাকি আমি
মারক্সিস্ট না বলেই আমাকে সত্য কথা বলেন না তাঁরা??

দয়া করে কি এইসব প্রশ্নের জবাব দিবেন? খুবই সোজা প্রশ্ন, পেটে ভাতের সাথে
জড়িত প্রশ্ন,শিক্ষিত মধ্য বিত্তের ৯টা থেকে ছয়টা পর্যন্ত অফিস করে যদি
তাঁরা কিছু সঞ্চয় করেন, তবে সেটা বাড়তি আর অদরকারি হিসাবে জনতার সাথে
শেয়ার করার নামে লুট করার প্রশ্ন , যা মোটেই কোন আদর্শবাদ কে ধারন করে
না, বিজ্ঞানকেও না, শুধুই ধারন করে দ্বিচারিতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ। এই
ব্লগের যেসব লোক কে আপনারা অনেকেই দ্বি চারি বলছেন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার
চাইবার অপরাধে (!) \, সেখানে আসল দ্বিচারিতা কি আপনারা জনগণের সেবক
মার্ক্সবাদীরাই করছেন না??

আমার নিজের অভিজ্ঞতার ২টা ঘটনার সংক্ষিপ্ত বিবরন দিয়ে শেষ করব। প্রমান
চাইলে দিতে পারব না, আগেই বলে রাখছি। আমার এলাকায় "লেদু মিয়া" নামে এক
লোক আছেন ( আসল নাম)! তিনি এখন বৃদ্ধ । শিশুকাল থেকে নিদারুন অভাব অনটনের
মধ্য দিয়ে, না খেয়ে, আধা পেটা খেয়ে কাটাতেন তিনি ( কোন বিপ্লবী কিন্তু
একবেলা ভাত দেয়নি তাকে), অন্যের দোকানে কাজ করতে শিশু কাল থেকেই। আজ তিনি
আমার এলাকার সবচেয়ে বড় টাইলসের ব্যবসায়ী, এবং কোটি পতি। নিজের নামও লিখতে
জানেন না।

আমার জানা মতে কাউকে ঠকিয়ে তিনি এক পয়সা আয় করেনি, পুরোটাই তার রক্ত আর
ঘামের ফসল।অনেক জনসেবা তিনি করে থাকেন সাধ্যমত ( যেখানে বিপ্লবীদের টিকি
চিহ্ন পাওয়া যায় না), এতিম খানা, মসজিদ, মন্দির, গির্জা সব জায়গাতেই তিনি
দান করেন। আরো কত যে কি করেছেন তার হিসাব নেই! তবে জনতার সম্পদের নামে কি
এই লোকের কোটি কটি টাকা জিনি কিনা নিজের ঘাম আর রক্ত ঝরিয়ে, না খেয়ে
থেকে, কোন জনদরদী মার্ক্সসবাদীর একফোঁটা সাহায্য না পেয়ে করেছেন, সেই
সম্পদ টাও কি বাকি ৯৯% কে বিলিয়ে দিতে হবে তার? সেটা কোন যুক্তিতে? এটা
আমার জানা পরোক্ষ ঘটনা, বাবা চাচাদের মুখে শোনা, যদিও লেদু মিয়া আজো বেচে
আছেন, কিন্তু তার সংগ্রামের দিনগুলিতে আমার জন্মই হয়নি। আর লেদু মিয়া কি
পুঁজিতে ব্যাবসা শুরু করেছিলেন জানেন? আপনারা যারা মাল্টিন্যাশনাল
কোমপানীতে কাজ করে, মার্ক্সবাদের পুজা করেন, আপনাদের মাসিক বেতনের
অর্ধেকের কম টাকা নিয়ে ইনার যাত্রা শুরু হয়েছিল।

এবার আমার চোখের সামনে ঘটা একটা ঘটনা। সুজন ( নাম বদলে দিলাম) নামের এক
ছেলে আমার শশুরবাড়িতে ঘরমুছতো আর কাপড় কেচে দিত। এরকম অনেক বাড়িতেই সে
কাজ করত, শিশুকাল থেকে, সেই সাথে একটু বড় হবার পর একই সাথে আরো পরিশ্রম
আর সাথে কিছু জমা টাকা আর ধার করা টাকা ( সব মিলিয়ে মধ্যবিত্ত
মার্ক্সবাদীদের বাড়িভাড়ার সমান আর কি) নিয়ে ফুটপাতে ব্যবসা শুরু করে। এখন
তার বয়স ২৭/২৮ হবে। সে ঢাকার বাহির টাউন সাইডে ৩ কাঠা জমি কিনে ফেলে
রেখেছে কবে দাম বাড়বে সেই আশায়। ওই মাত্র ৩ কাঠা অবশ্যি লেদু মিয়ার কোটি
তাকার কাছে কিছুই না, তবু দুজনের বয়স বিবেচনায় সুজনও পিছিয়ে নেই।তবে কি
ওই ছেলের খেয়ে না খেয়ে জমানো টাকায় কেনা জমি টা মার্ক্সবাদীরা জনতার
সম্পদ ভেবে বিপ্লব করে লুট করবে? সুজন কাউকে ঠকিয়ে টাকাটা উপার্জন করে
নি।

দারুচিনি দ্বীপ

বি.দ্র.এটাই আমার প্রথম লেখা। জানি না ছাপা হবে কিনা, তবে যদি ছাপা হয়
তবে আমার সীমাবদ্ধতাগুলিকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখে লেখাটিকে কিভাবে
আরো সমৃদ্ধ করা যায়, সেটির দিক নির্দেশনা পাঠকরা এবং আরো অভিজ্ঞ লেখকরা
দয়া করে দিবেন, এই আবেদন রাখছি!



Get your own FREE website, FREE domain & FREE mobile app with Company email.  
Know More >


Get your own FREE website, FREE domain & FREE mobile app with Company email.  
Know More >


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] দুর্নীতির (অনুমিত) বরপুত্র তারেকের সীমাহীন দুর্নিতী - হাওয়া ভবনের রাজা (?) এখন ফেরারি আসামি!!! আজ (১৭/১১/২০১৩) তারেকের অর্থ পাচার (চুরি) মামলার রায় দিবে!



দুর্নীতির (অনুমিত) বরপুত্র তারেকের সীমাহীন দুর্নিতী - হাওয়া ভবনের রাজা (?)তারেক এখন ফেরারি আসামি!!!

আজ (১৭/১১/২০১৩)  দুর্নীতির (অনুমিত) বরপুত্র  তারেকের অর্থ পাচার (চুরি) মামলার রায় দিবে!

তা আসুন রায়ের আগে দেখি এবং জেনে নেই

 

তারেকের সীমাহীন দুর্নিতী

http://www.youtube.com/watch?feature=player_embedded&v=39qumUubYh0

 

https://www.facebook.com/photo.php?v=173726899501644

 

অনুমিত  দুর্নীতিবাজ তারেক তার বন্ধু অনুমিত দুর্নীতিবাজ খাম্বা মামুনের আমলনামা.

এই মামলায় অনুমিত  দুর্নীতিবাজ তারেকের দুর্নীতি প্রমান করেছে এবং স্বাক্ষী দিতে এসেছে আমেরিকার এফ বি আইর প্রতিনিধি!

 

http://abouttarekzia.blogspot.co.nz/2011/11/tarek-zia-son-of-khaleda-zia-laundered.html

 

এর পরও কি বিএনপি-জামাত মিথ্যুক নেতা-কর্মীরা  বলবে

দুর্নীতির (অনুমিত) বরপুত্র তারেকের বিরুদ্ধে সরকারের এই মামলা এবং রায় - উদ্দেশ্য মূলক!

 

হাওয়া ভবনের রাজা (?) এখন ফেরারি আসামি!!!

 

তারেক এখন পলাতক আসামি।

তারেক রহমান এখন ১৭টি মামলার অভিযোগ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা মাথায় নিয়ে পরবাস যাপন করছেন

হা্ওয়া ভবন দৃশ্যপটে আসে ২০০০ সালে

রাজধানীর বনানীর ওই ভবনের রাজার নাম পিনু পিনু অবশ্য মানুষের কাছে 'তারেক রহমান' নামেই পরিচিত তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের বড় ছেলে এই ভবনেই তারেকের রাজনীতীতে আনুষ্ঠানিক হাতেখড়ি

৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি ক্ষমতায় আসে ২০০২ সালের ২২ জুন তিনি দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিবের পদ পান তারপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তারেককে

সময় গড়ায় আর হাওয়া ভবন নিয়ে নানা জনশ্রুতি তৈরি হয়

মানুষের মুখে মুখে ফিরতে থাকে এমন সব মন্তব্য-'দ্যাশ চালায় হাওয়া ভবন', 'হাওয়া ভবন এখন দ্বিতীয় গণভবন', 'নাটের গুরু তারেক', 'রাজনীতির কলকাঠি নড়ে হাওয়া ভবনের ইশারায়' ইত্যাদি মানুষ বুঝে যায়, হাওয়া ভবনের একচ্ছত্র রাজা তারেক রহমান

 

কিন্তু রাজত্ব রেশি দিন টেকেনি ২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত তত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় এলে রাজনীতির মোড় ঘুরে যায় উদঘাটিত হয় হাওয়া ভবনের নানা রহস্য

২০০৭ সালের মার্চ তত্বাবধায়ক সরকার তারেককে আটক করে তার বিরুদ্ধে করা হয় ডজন খানেক মামলা ২০০৯ সালে মহাজোট সরকার ক্ষমতায়  এসে তারেকের বিরুদ্ধে দায়ের করে আরো কিছু মামলা

 

তারেকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানা আদালতে ঝুলে আছে ১৭টি মামলা :

  • তারেকের বিরুদ্ধে প্রথম মামলা করা হয় ২০০৭ সালের মার্চে। আইন-শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ এনে দ্রুত বিচার আইনে রাজধানীর কাফরুল থানায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে।
  • পরদিন মার্চ তারেকের বিরুদ্ধে আরো একটি মামলা হয়। ব্যবসায়ী আমিন আহমেদ ভুইয়া বাদি হয়ে তারেকের বিরুদ্ধে কোটি টাকা চাঁদাবাজির মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় তারেক রহমানকে প্রথম রিমান্ডে নেওয়া হয়েছিল।
  • ২০০৭ সালে আগস্ট জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর আয়কর ফাঁকির অভিযোগে একটি মামলা করে।
  • দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বাদী হয়ে অবৈধ উপায়ে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে কাফরুল থানায় মামলা করে। তারেক রহমানের স্ত্রী জোবায়েদা রহমানও মামলার আসামি।
  • একই বছর বসুন্ধরা গ্রুপের কর্মকর্তা সাব্বির হত্যা মামলা ভিন্ন খাতে নিতে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) আরেকটি মামলা করে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে।
  • এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে তারেকের বিরুদ্ধে আরো ৭টি চাঁদাবাজির মামলা করা হয়। উচ্চ আদালতের আদেশে ঢাকার বিভিন্ন থানা আদালতে মামলাগুলোর বেশিরভাগই স্থগিত আছে।
  • ২০০৯ সালে ন্যাটো স্টেট মামলায় বিদেশে অর্থ পাচার করার অভিযোগে দুদক বাদী হয়ে মামলা দায়ের করে।

 

২১ অগাস্ট গ্রেনেড হামলার মামলা :

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সভানেত্রী তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলা এবং তাতে ২২ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় দুটি মামলা করে পুলিশ। এর একটি হত্যা মামলা আরেকটি বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা। বর্তমান সরকারের আমলে দুটি মামলার সম্পূরক  অভিযোগপত্রে তারেক রহমানকে আসামি করা হয়। এ মামলার বিচারিক কার্য়ক্রমও প্রায় শেষের দিকে। তারেককে পলাতক দেখিয়েই ২১ আগস্ট-সংক্রান্ত দুটি মামলার কার্যক্রম চলছে। ২০১১ সালে তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি মালামাল জব্দের পরোয়ানা জারি করা হয়। একই বছরের আগস্ট আদালতে হাজির হতে তার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তিও দেওয়া হয়। এরপরও আদালতে হাজির হননি তিনি।

 

নাইকো দুর্নীতি মামলা :

নাইকো রিসোর্স কোম্পানিকে অবৈধভাবে কাজ পাইয়ে দেয়ার অভিযোগে ২০০৭ সালের ডিসেম্বর মামলাটি করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মামলায় প্রধান আসামি খালেদা জিয়া তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান। মামলার কার্যক্রমও হাইকোর্টের নির্দেশে বর্তমানে স্থগিত রয়েছ।

 

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা :

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়া তারেক রহমানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে ২০০৮ সালের জুলাই রমনা থানায় মামলাটি করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)

মামলায় খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ ছয়জনকে আসামি করে ২০১০ সালের আগস্ট আদালতে অভিযোগপত্র দেয় দুদক। বর্তমানে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত- অভিযোগ গঠন বিষয়ে মামলাটি শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে।

 

সিঙ্গাপুরে অর্থ পাচার মামলা :

২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর দুদকের সহকারী পরিচালক মো. ইব্রহিম বাদী হয়ে ক্যান্টনমেন্ট থানায় মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০০২ এর আওতায় তারেক রহমান তার ঘনিষ্ট বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। ২০০৯ সালের জুলাই দুদক তারেক মামুনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। ২০১১ সালে অগাস্ট তারেক মামুনের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশেষ জজ আদালত- এর বিচারক মো. মোতাহার হোসেন অভিযোগ গঠন করেন।

আটকের পর দেড় বছর কারাভোগ করে তারেক উচ্চ আদালত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে অনুমতি নিয়ে জামিনে মুক্তি পান।

মুক্তির পরপর উন্নত চিকিৎসার উদ্দেশে লন্ডনে যান। এরপর জামিনের মেয়াদ শেষ হলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিদেশে থাকার অনুমতি বাতিল করে বিজ্ঞপ্তি দেয়। তারপরও দেশে না ফেরায় ২৬ মে ঢাকা বিষেশ জজ আদালত- ফৌযদারি কার্য়বিধির ৮৩ ধারায় তারেককে পলাতক দেখিয়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।

 

দুদকের প্রধান আইনজীবী মোশাররাফ হোসেন কাজল বলেন, তারেক এখন ফেরারি আসামি। তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি আছে।

 

তবে এই অভিযোগ মানতে রাজি নন আসামি তারেকের আইনজীবী বিএনপির কেন্দ্রীয় গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সানাউল্লা মিয়া। তিনি বলেন, তারেক পলাতক নন, তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে অনুমতি নিয়ে বিদেশে চিকিৎসায় আছেন।

 

বিষয়ে জানতে চাইলে সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু বলেন, তারেক অসুস্থতার কথা বলে লন্ডনে রাজেনৈতিক কার্যক্রম চালাচ্ছে। তাই তার বিদেশে থাকার অনুমতি বাতিল করা হয়েছে। নিয়ে বিএনপি আদালতে রিট পর্যন্ত করেছিল। আদালত আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন।

 

এখন তারেক কেবল পলাতক আসামি।

 

তারেক রহমান এখন ১৭টি মামলার অভিযোগ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা মাথায় নিয়ে পরবাস যাপন করছেন।



--

দেশে বিদেশে বাঙ্গালীরা এবং বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ গুনুমুগ্ধ ভক্ত গন

সুখে থাকুন, ভালো থাকুন এবং নিরাপদে থাকুন

 

জয় বাংলা , জয় বঙ্গবন্ধু

 

শুভেচ্ছান্তে


Engr. Shafiqur  Rahman Anu
Auckland,
New Zealand
N.B.: If any one is offended by content of this e-mail, please ignore & delete this e-mail. I also request you to inform me by an e- mail - to delete your name from my contact list.


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___