Banner Advertiser

Tuesday, January 21, 2014

[mukto-mona] ১০ম সংসদ হলফনামা পর্যালোচনা : ২১৩ এমপি কোটিপতি



১০ম সংসদ হলফনামা পর্যালোচনা
২১৩ এমপি কোটিপতি
সংসদে কোটিপতি ব্যবসায়ীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। রাজনীতি রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে।
মসিউর রহমান খান/ জয়দেব দাশ

দশম জাতীয় সংসদে এবার কোটিপতির সংখ্যা ২১৩ জন। ৯০ জন এমপির পাঁচ কোটি টাকার ওপরে সম্পদ আছে। ৫৪ জনের বার্ষিক আয় এক কোটির ওপরে। ১৬৩ জনই পেশায় ব্যবসায়ী। উচ্চশিক্ষিত ২৪১ জন।২১৩ এমপি কোটিপতি

নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের হলফনামা পর্যালোচনা করে বেসরকারি একটি সংস্থার প্রস্তুত করা খসড়া প্রতিবেদন থেকে এ পরিসংখ্যান পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, সংসদে কোটিপতি ব্যবসায়ীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।একই সঙ্গে রাজনীতি রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে। নবম সংসদের চেয়ে এবার কোটিপতির সংখ্যা বেশি। তবে উচ্চশিক্ষিতদের সংখ্যাও বাড়ছে বলে জানিয়েছে ওই সূত্র। বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট দশম জাতীয় সংসদ বর্জন করে।

নির্বাচনে অংশ নেয় আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ ১২টি দল। প্রার্থীরা নিজেদের হলফনামায় এসব তথ্য দিয়েছেন। নির্বাচনী আইন অনুযায়ী প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং তাদের ওপর নির্ভরশীলদের আয়-ব্যয়সহ আট দফা তথ্য মনোনয়নপত্রের সঙ্গে দাখিল করা বাধ্যতামূলক।

উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ভোটারদের ভোটদানের সুবিধার্থে এসব তথ্য জনসমক্ষে প্রকাশ ও প্রচার করে থাকে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এবার হলফনামার তথ্য প্রকাশ নিয়ে ইসির বিরুদ্ধে গড়িমসির অভিযোগ উঠেছিল।

৫ জানুয়ারির নির্বাচনে বিজয়ী দশম সংসদের এমপিরা ইতিমধ্যে শপথ নিয়েছেন। আগামী ২৯ জানুয়ারি এই সংসদের প্রথম অধিবেশন বসতে যাচ্ছে। নতুন সংসদে উচ্চশিক্ষিতদের সংখ্যার আধিক্য থাকলেও নয়জন এমপি স্কুলের গণ্ডি টপকাতে পারেননি। তেমনি অধিকসংখ্যক কোটিপতি থাকলেও ১০ লাখ টাকার ওপরে করদাতার সংখ্যা মাত্র ৩১ জন। এ ছাড়া হত্যাসহ ফৌজদারি মামলার আসামি রয়েছেন ৩১ জন।

২০০৮ সাল থেকে আদালতের নির্দেশে এ তথ্য প্রকাশিত হয়ে এলেও তাতে বিব্রত বোধ করছেন রাজনীতিবিদরা। প্রার্থীদের ব্যক্তিগত তথ্য, বিশেষ করে সম্পদের বিবরণী জনসমক্ষে প্রকাশের ব্যাপারে আওয়ামী লীগ এবার প্রকাশ্যেই আপত্তি জানিয়েছে। তবে তাদের এ আপত্তি আমলে নেয়নি ইসি।

কারণ কমিশনের সদস্যরা বলছেন, হলফনামা আকারে প্রার্থীদের ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশের ব্যাপারে সর্বোচ্চ আদালতের সুস্পষ্ট নির্দেশনা আছে। আগে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়েও এ চেষ্টা করা হয়েছিল। 'ভুয়া ব্যক্তির' মাধ্যমে আবেদন করে আদালতেই তা আটকানোর চেষ্টা করা হয়েছিল।

সে চেষ্টা অবশ্য ব্যর্থ হয়। হলফনামার তথ্য গোপন রাখার জন্য তখনকার নির্বাচন কমিশনও সরকারি দলের পক্ষে নানা চেষ্টা করেছিল। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দেওয়া হলফনামায় আওয়ামী লীগের সাবেক ও বর্তমান মন্ত্রী-সাংসদরা স্বেচ্ছায় তাদের সম্পদের তথ্য দিয়েছেন।

কোটিপতি ক্লাবের সদস্য ২১৩ জন :নতুন এমপিদের মধ্যে পাঁচ কোটি টাকার ওপরে সম্পদ আছে ৯০ জনের। এক কোটির ওপরে সম্পদের মালিক ১২৩ জন। ৫০ লাখ টাকার ওপরে সম্পদ রয়েছে ৩১ জনের। ২৫ লাখ টাকার ওপরে সম্পদ রয়েছে ২০ জনের। পাঁচ লাখ টাকার ওপরে সম্পদ রয়েছে ২৪ জনের।

পাঁচ লাখ টাকার কম সম্পদের মালিক মাত্র আটজন। তাদের তিনজন আওয়ামী লীগের, চারজন জাপার এবং একজন স্বতন্ত্র। অন্যদিকে কোটিপতি এমপিদের মধ্যে আওয়ামী লীগেই রয়েছেন ১৮৩ জন।

জাপার ১৭ জন, ওয়ার্কার্স পার্টির একজন, জাসদের একজন, তরীকত ফেডারেশনের দু'জন, জাতীয় পার্টির (জেপি) একজন এবং স্বতন্ত্র আটজন। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ১৫৩ জনের মধ্যে কোটিপতির সংখ্যা ১১৫ জন। বাকি ১৪৭ আসনে ৩৯০ প্রার্থীর মধ্যে কোটিপতি নির্বাচিত হয়েছেন ৯৮ জন।

৫৪ জনের বার্ষিক আয় কোটি টাকার ওপরে :নতুন এমপিদের মধ্যে বছরে কোটি টাকার ওপরে আয় করেন ৫৪ জন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগেই রয়েছেন ৪৩ জন। জাপার চারজন, তরীকত ফেডারেশনের একজন এবং স্বতন্ত্র এমপি রয়েছেন ছয়জন। পাঁচ লাখ টাকার কম আয় করেন মাত্র ৪৯ জন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের ২৫ জন, জাপার ১২ জন। ৫ থেকে ২৫ লাখ টাকা আয়সীমার মধ্যে রয়েছেন ১১১ এমপি।

কর দেওয়ায় পিছিয়ে এমপিরা :২১৩ জন কোটিপতি ও ৫৪ এমপির বার্ষিক আয় কোটির ওপরে হলেও ১০ লাখ টাকার ওপরে করদাতার সংখ্যা মাত্র ৩১ জন। তাদের ২৬ জন আওয়ামী লীগের, জাপার তিনজন এবং স্বতন্ত্র দু'জন। কোনো কোনো এমপি আয়করের আওতাভুক্ত হলেও আয়কর-সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হলফনামার সঙ্গে পাওয়া যায়নি। যদিও নতুন সংসদের ২৫২ জন এমপি কর দিয়ে থাকেন। তাদের মধ্যে পাঁচ হাজারের নিচের করদাতা ১০৮ জন। এক থেকে ৫ লাখ টাকা কর দেন ৪১ জন।

৪৩ এমপি ঋণগ্রস্ত :দশম সংসদের ২৫৫ জনের এক টাকাও ঋণ নেই। ঋণগ্রস্ত এমপি মাত্র ৪৩ জন। তাদের ১৮ জনের ঋণের পরিমাণ ৫ কোটির ওপরে। তাদের মধ্যে ১৩ জন আওয়ামী লীগের, ২ জন জাপার এবং ৩ জন স্বতন্ত্র এমপি।

সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ ব্যবসায়ীরা :২৯৯ জন এমপির মধ্যে ১৬৩ জনেরই পেশা ব্যবসা। ৪০ জন আইনজীবী, ১৭ জনের পেশা কৃষি, চাকরিজীবী আছেন ১২ জন, গৃহিণী আছেন ৩ জন। পেশা উল্লেখ করেননি ৫ জন। এ ছাড়াও অন্যান্য পেশায় আছেন ৫৯ জন। ১৬৩ জন ব্যবসায়ীর মধ্যে আওয়ামী লীগেই আছেন ১৩২ জন, জাপার ১৬ ও স্বতন্ত্রদের মধ্যে ১১ জন।

এবারের নির্বাচনে ১৫৩ আসনের প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার ফলে ১৪৭ আসনে ভোট অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোট প্রার্থী সংখ্যা ছিল ৫৪৩ জন। এর মধ্যে ২৮২ প্রার্থীর পেশা ছিল ব্যবসা। ব্যবসায়ী প্রার্থীদের অর্ধেকেরও বেশি বিজয়ী হয়েছেন। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ১২ ধারা অনুযায়ী, সরকারের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্কে যুক্ত প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও সংসদ সদস্য থাকার অযোগ্য হলেও এ রকম অনেকেই এবার নির্বাচিত হয়েছেন।

বেশিরভাগ এমপি উচ্চশিক্ষিত :২৯৯ জনের মধ্যে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী ২৪১ জন। সংখ্যাগরিষ্ঠ দল আওয়ামী লীগের ২৩৪ জনের মধ্যে ১৯৬ জন, জাতীয় পার্টির ৩৪ জনের মধ্যে ২৬ জন, জাসদের ৫ জনের মধ্যে ৩ জন, স্বতন্ত্র ১৬ জনের মধ্যে ৮ জন স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী।

এ ছাড়াও ওয়ার্কার্স পার্টির ৬ জন, জাতীয় পার্টির (জেপি) একজন এবং বিএনএফের একজনের শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক বা স্নাতকোত্তর পর্যায়ে। তবে স্কুলের গণ্ডি টপকাতে ব্যর্থ এমপি আছেন ৯ জন। যার মধ্যে আওয়ামী লীগে ৪ জন, জাপায় ২ জন এবং স্বতন্ত্র সদস্য ৩ জন।

এ ছাড়াও ২৯৯ জনের মধ্যে এসএসসি বা তার চেয়ে কম শিক্ষাগত যোগ্যতাসম্পন্ন ২৪ জন। আওয়ামী লীগে ১৫, জাপার ৪ এবং স্বতন্ত্রদের মধ্যে ৫ জন। তরীকত ফেডারেশনের নির্বাচিত ২ সদস্যই এইচএসসি পাস।

মামলায় জর্জরিত এমপিরা :বর্তমান সংসদের আটজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা চলমান। ৪০ জনের বিরুদ্ধে অতীতে হত্যা মামলা ছিল। ৭ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা আগেও ছিল, এখনও আছে। এ ছাড়া বিভিন্ন অপরাধে ফৌজদারি মামলা বিদ্যমান রয়েছে ৩১ জনের বিরুদ্ধে। অতীতে ফৌজদারি মামলায় আসামি ছিলেন ১৩৭ জন। যার মধ্যে ২৮ জনের বিরুদ্ধে অতীতেও ছিল, বর্তমানেও মামলা চালু আছে।

আওয়ামী লীগের এমপিদের মধ্যে অতীতে ১১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা থাকলেও এখন আছে মাত্র ২০ জনের বিরুদ্ধে। এর মধ্যে অতীতে হত্যা মামলার আসামি ছিলেন ৩৫ জন। বর্তমানে রয়েছে মাত্র ৬ জনের বিরুদ্ধে।


http://www.samakal.net/2014/01/22/34455



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] Modi's Caste and Hindutva Political Strategies ISP III Jan 2014



Modi's Caste and Hindutva Political Strategies
 
Ram Puniyani
 
As Narnedra Modi was close to being nominated the Prime Ministerial candidate, another Modi, Sushil Modi, flaunted Modi's backward caste origins. Recently (Jan 2014) in a public rally in Delhi, Narerndra Modi himself brandished his caste while speaking at a public rally. At one level it is surprising that Modi is showcasing his caste, as the aim of RSS, whose trained swayamsevak (volunteer) he is, is to forge a monolithic Hindu identity, papering over the caste differences and underplaying its inherent hierarchy. Hindutva, the RSS politics, is essentially an ideology based on a caste pyramid, where the different castes have a well defined place. The caste system gets its strength through subordinating the dominated castes. Dominated castes, dalits-OBCS, assuming Hindu identity, over and above their caste identity, is the fulcrum of strength of Hindutva politics.
Caste has been the major phenomenon, with which the Hindutva politics had to engage with. The beginning of RSS was more as a reaction to low castes coming up in the society. In 1920s when the dalits launched Non Brahman movement, aimed to fight against landlord-Brahmin combine, the upper castes, came forward to lay the foundation of RSS. This formation was aiming at Hindu Nation, in contrast to the agenda of Ambedkar who was talking of caste annihilation and was conceptualizing the concept of social justice in the framework of rising Indian Nationalism. RSS was also opposed to the national movement, which recognized the need for transformation of caste hierarchy, towards the values of equality. At this point of time the Hindutva ideologues like Golwalkar, upheld the Hindu holy books which had caste equations ingrained in them. These ideologues, overlooking the cruelty of caste system, glorified it as the basis and strength of Hindu society. With independence and the coming into being of Indian Constitution the march of dalits towards equality took the next step aided by the affirmative action provided by Indian Constitution. They did start the journey for their own share sky.
The changes in social scenario by 1980s led to a situation whereby upper caste felt that this undeserving section is being treated like 'son-in-laws' of the Governments in matters of education and jobs. They felt that their 'deserving' children are not able to get their due share of admissions and jobs. The result was anti-dalit violence in Ahmadabad in 1980s. Later the anti OBC violence in mid 1980s, opposing the promotion of OBCs in jobs was witnessed. With Mandal Commission coming in 1990s, the discomfort of upper caste was articulated by RSS progeny, who for electoral compulsions did not formally oppose the Mandal but diverted the social attention by enhancing the mobilization for Ram temple in a big way.
Meanwhile RSS planned for social engineering by which the dalits were co-opted into Hindutva politics and at places put in the forefront like in Babri demolition and also in the anti Muslim violence in Gujarat in particular. The anti-minority violence plays the role of bringing religious identity o the fore. In case of dalits through communal violence 'Hindu identity' came in as the overshadowing one, overshadowing the caste identity. After every case of anti minority violence, the Hindu identity became bigger for dalits. The recent case of Muzzafarnagar violence is the good example to observe this phenomenon. Here the Jats-Muslim bridges were broken through this violence and more so by transforming the Jat identity to the Hindu identity, by showing the fear of Muslims. Earlier also through this social engineering the dalit OBCs like Uma Bharati, Kalyan Singh, Vinay Katiyar have been brought in the forefront of RSS scheme of politics, through the act of Babri demolition and other related communal agenda. With this social engineering one can see the section of dalits veering towards this divisive politics.
At another level there is a conscious ploy through floating organizations like Samajik Samrasta Manch (Social Assimilation Platform), which talks of caste harmony while retaining caste inequality. This idea is in total contrast to the idea of Ambedkar for whom caste annihilation had to be the central agenda of dalit politics. While Ambedkar painfully drew attention to the plight of dalits and struggled for justice for them RSS has subtly and openly opposed the affirmative action for dalits and never raised its voice against atrocities on dalits. Agenda of communal politics is a clever ploy. At one level it opposes all affirmative action for the dominated castes, at another level it co-opts them and at yet another level it talks of harmony between different castes.
There is a twin track strategy as far as caste question is concerned. On one side it aims to project Modi's backward caste identity, and this is for an electoral appeal. At another level it also aims to bring in overarching Hindu identity over and above the caste identity, while retaining the caste pyramid. The overarching Hindu identity is constructed through communal violence, through projecting the fear of the 'other', Muslim or Christian, as the one's threatening 'we the Hindus'. At ideological level it propagated 'Integral Humanism' propounded by Deendayal Upadhyay. This concept of Integral Humanism says that we Hindus believe that different Varnas have come from same Virat Purush (Grand Man). From his mouth came Brahmins, from arms Khstriyas, from thighs Vaishyas and from feet the Shudras were created. It menas that all these Varnas-castes are complimentary to each other.
Modi took this concept to spiritual level, in his recent book, Karmayoga, published by the state information department. In this book Modi says, "Scavenging must have been a spiritual experience for the Valmiki caste, "At some point of time, somebody must have got the enlightenment that it is their (Valmikis') duty to work for the happiness of the entire society and the Gods; that they have to do this job bestowed upon them by Gods; and that this job of cleaning up should continue as an internal spiritual activity for centuries. This should have continued generation after generation. It is impossible to believe that their ancestors did not have the choice of adopting any other work or business." This spiritual experience is reserved for the 'Valmikis', a sub-caste among Dalits, which has been condemned to scavenging jobs for centuries. The functions of the caste are also being glorified and propagated by many a Godmen, one of whom Pandurang Shastri Athwaley clearly stated that any deviation from the pre-assigned caste duty is detrimental for the society. Another God man Sri Sri Ravi Shanker has been propagating about caste harmony through his writing.
There is no linear relationship between this politics and its strategies. This politics, Hindutva, wants to uphold the caste hierarchy in a subtle way and adopts different tactics in dealing with the caste question. Undoubtedly once the non upper caste become assertive as 'Hindus' through ideological indoctrination and become icons of Hindutva politics; that is the biggest 'success' of this politics. Modi being a Hindutva icon, being an OBC, is a big leap for Hindutva agenda of upholding caste system and at the same time making stronger forays on the electoral battlefield.
 
 
--
Issues in Secular Politics
III January 2014
Response only to ram.puniyani@gmail.com


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] Fw: Fwd: RONGE RONGE BAISHAKH , APRIL 20 , SUNDAY , BERKMAR HS !!!!!





On Tuesday, January 21, 2014 2:07 PM, Muhammad Ali <eastsidepc71@gmail.com> wrote:


---------- Forwarded message ----------
From: Bangladesh Foundation Of Georgia <bfgatlanta2010@gmail.com>
Date: Tue, Jan 21, 2014 at 10:47 AM
Subject: Fwd: RONGE RONGE BAISHAKH , APRIL 20 , SUNDAY , BERKMAR HS !!!!!
To: Muhammad Ali <eastsidepc71@gmail.com>







__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] দায়মোচন : বিএনপির নাজুক গোড়ালি



Daily Prothom Alo

দায়মোচন

বিএনপির নাজুক গোড়ালি

ফারুক ওয়াসিফ | আপডেট: ০০:০৮, জানুয়ারি ১৮, ২০১৪ প্রিন্ট সংস্করণ

      

খালেদা জিয়াসরকারেও নেই, সংসদেও নেই। বিএনপি তাহলে কোথায় আছে? রাষ্ট্রে যা নেই, তা সমাজে থাকতে পারে। ক্ষমতার লড়াইয়ে জয়ের জন্য স্প্রিংয়ের মতো বিস্তারশীল সংগঠন লাগে, জনগণের অধিকাংশকে ধারণ করার মতো আদর্শ লাগে। দুটো ক্ষেত্রেই বিএনপি মোটামুটি ব্যর্থ। এ কারণে মহাজোট সরকারের অজনপ্রিয়তা থেকে তারা ফায়দা তুলতে পারেনি। 'মুক্তিযুদ্ধের চেতনা' নামক রাজনৈতিক যুদ্ধে বিএনপি সব সময়ই দুর্বল থেকেছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি যখনই দেশে প্রবল হয়েছে—প্রথমবার জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে গণ-আদালতের সময়, দ্বিতীয়বার ২০০৬ সালের পর—তখনই বিএনপি পিছু হটেছে। দলের শীর্ষনেতাদের অনেকের মুক্তিযুদ্ধে অবদান থাকা সত্ত্বেও বিএনপি কেন মুক্তিযুদ্ধ প্রশ্নে বেকায়দায় থাকে, তার উত্তর দলটির কর্মী-সমর্থকদেরই খুঁজতে হবে।
বিএনপির সাংগঠনিক ও মতাদর্শিক দুর্বলতার সুযোগ জামায়াতও নিয়েছে, আওয়ামী লীগও নিয়েছে। বিএনপি জামায়াত হয়ে গেছে বলে আওয়ামী লীগ যতই রব তোলে, বিএনপি যেন ততই জামায়াতের ওপর নির্ভরশীল হয়। বিএনপির দুর্বলতা হলো জামায়াত। বিভিন্ন নির্বাচনের ফল প্রমাণ করে, জামায়াত ছাড়াই বিএনপি এককভাবে আওয়ামী লীগের চেয়ে বেশি জনসমর্থন ভোগ করে। তার পরও জামায়াতকে তাদের লাগবে কেন? যুক্তরাষ্ট্র 'মডারেট মুসলিম দলকে' চায় বলে? সাংগঠনিক ও আদর্শিক টনিকের দরকারে? ইসলামি ভোট পাওয়ার আশায়? কার্যত, এগুলো বিএনপির জন্য হিতে বিপরীত। এসব কারণেই বিপুল জনসমর্থন থাকা সত্ত্বেও দলটি বারবার নাজুক অবস্থায় পড়ে। এ যেন কবিতার ভাষায়, এ শুধু জানালার লোভে বেচে দিলাম ঘর-দরজা।
যে দলটি একাত্তরে তাদের কৃতকর্মের জন্য অনুতপ্ত নয়, কোনো দিন ক্ষমা চাওয়ার চিন্তাও যারা করেনি, তাদের আগ বাড়িয়ে কে ক্ষমা করবে, কে ছাড় দেবে? কিন্তু খালেদা জিয়া এখনো 'কৌশলগত কারণে' জামায়াতকে ছাড়ছেন না। অথচ দেখা যাচ্ছে, 'কৌশল' নিয়েছে নীতির জায়গা আর লেজুড় জামায়াত হয়েছে বিএনপির ভরকেন্দ্র। এটাই হলো লেজ হয়ে দেহ নাড়ানোর উদ্ভট কেচ্ছা। বিএনপিকে এখন ভাবতে হবে, জামায়াতের সঙ্গে ক্ষমতা ভাগাভাগির সরকারে এবং তাদের ওপর নির্ভরশীল আন্দোলন থেকে তারা আসলে কী অর্জন করেছিল। বিএনপির প্রতিপক্ষ মোটামুটি প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছে যে বিএনপি-জামায়াত সরকারে থাকা মানে জঙ্গিবাদের উত্থান; গ্রেনেড হামলা, ১০ ট্রাক অস্ত্র; বিএনপি-জামায়াতের আন্দোলন মানে আগুনে মানুষের মৃত্যু। এই অভিযোগ খণ্ডনে ব্যর্থ বিএনপির 'হূদয় খুঁড়ে' সন্ধান করা উচিত, কোথায় কোথায় তারা ভুল করেছিল।

২.
ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণী আকারে ও প্রভাবে অনেক বেড়েছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে আধুনিকতায় দীক্ষিত বিরাট তরুণ জনগোষ্ঠী। এদের বেশির ভাগের জীবনের কল্পনার সঙ্গে জামায়াত-যুদ্ধাপরাধী-হেফাজতের জীবনদর্শন মেলে না। মুক্তিযুদ্ধ এদের কাছে কেবল ইতিহাস নয়, আত্মপরিচয়ের সূত্র, বিশ্বায়িত দুনিয়ায় বলার মতো গর্ব। গত ১০ বছরে বাংলাদেশে এই মধ্যবিত্ত শ্রেণী ও তার তরুণ শাখা-প্রশাখার প্রভাব অনেক বেড়েছে। এদের কাছে টানার মতো, কোটি কোটি নতুন ভোটারকে আশাবাদী ও আশ্বস্ত করার জন্য কী করেছে বিএনপি?
মিসরের ঘটনাবলি দেখায়, তরুণ ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর ওপর শক্ত প্রভাব ছাড়া নির্বাচন-জয় সম্ভব, ক্ষমতা ধরে রাখা বা আঘাত মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। এবং এই প্রভাব লাগবে মধ্যবিত্ত দুর্গ তথা রাজধানীতে। গ্রাম-মফস্বলে বিএনপি-জামায়াতের প্রতিপত্তি যতটাই বেশি, রাজধানীতে ততটাই কম। ঔপনিবেশিক আমলে রাজধানীই ছিল সব ক্ষমতার কেন্দ্র আর প্রান্তিক এলাকাগুলো ছিল বিদ্রোহ-বিক্ষোভের ঘাঁটি। রাজনৈতিক অস্থিরতার সময় কেন্দ্রীয় ক্ষমতা সারা দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যেত। তার পরও সেসব বিদ্রোহের পরাজয় অবধারিত ছিল, কারণ রাজধানীকে কাবু করতে না পারা, কারণ মধ্যবিত্তমহল ছিল ক্ষমতাসীনদের পক্ষে। বাংলাদেশেও মধ্যবিত্তদের প্রধান আবাস ঢাকা। সেই ঢাকাকে আলোড়িত করতে না পারাও বিএনপিকে ব্যর্থ করেছে।
এটা নিছক সাংগঠনিক ব্যর্থতা নয়, এর সঙ্গে আদর্শিক দুর্বলতাও সরাসরি জড়িত। অতীতের ব্যাপারে বিএনপির বয়ান পরিষ্কার নয়। যুদ্ধাপরাধের বিচার ও একাত্তরের মুক্তিসংগ্রাম প্রশ্নে ধরি মাছ না ছুঁই পানি খেলা বিএনপির প্রতি সন্দেহ বাড়িয়েছে। অনেকেই তাদের গত আমলের মতো যুদ্ধাপরাধীদের জয়জয়কারের দুঃসহ পুনরাবৃত্তির ভয়ে ভীত। তাদের নাশকতাপন্থী কর্মসূচি মনে করায় জেএমবি নামক ত্রাসের কথা। বিএনপিকে উঠে দাঁড়াতে হলে এই অসাধু উত্তরাধিকার ছাড়তেই হবে।
বাংলাদেশ আর কোনোভাবেই ২০১৩ সালের আগে ফিরে যাবে না। যেতে পারবে না। এ কথা বলার যথেষ্ট ভিত্তি তৈরি হয়েছে সমাজে ও রাষ্ট্রে। যুদ্ধাপরাধের বিচারের পক্ষে গড়ে ওঠা জনমতকে উপেক্ষা করা হবে দলটির জন্য আত্মঘাতী। উন্নয়ন ও শান্তির স্বার্থে 'পুরোনো কাসুন্দি' না ঘাঁটার ওকালতি কেউ কেউ করে থাকেন। কিন্তু অমীমাংসিত অতীত স্মৃতি হতে অস্বীকার করে। তা মানুষের মনে জ্যান্ত হয়ে পাওনা দাবি করে। আওয়ামী লীগ এবং তার দেশি-বিদেশি শরিকেরা একাত্তরের সেই পাওনাই যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবির আকারে ফিরিয়ে এনেছে এবং সেয়ানার মতো কাজেও লাগিয়েছে। জামায়াত ও যুদ্ধাপরাধীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের অঘোষিত আঁতাত ছাপিয়ে উঠেছে একাত্তরের পরাজিত শক্তিকে আবারও পরাজিত করার ডাক।
এটা এমন এক অবস্থান, যার বিরোধিতা করার নৈতিক ভিত্তি বিএনপির নেই। ১৯৯২-৯৩ সালেও জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে আন্দোলনের চাপে এ রকম অবস্থা সৃষ্টি হয়েছিল। তখন, এমনকি সংসদীয় আলোচনায় বিএনপি বিচারের পক্ষে মৌখিক সম্মতি জানাতে বাধ্যও হয়েছিল। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বিশ্বাসযোগ্যভাবে এগিয়ে নেওয়ার অকপট অঙ্গীকার এবং জামায়াতের সঙ্গ ছাড়ার মুহূর্ত আবারও হাজির। মুক্তিযুদ্ধ প্রশ্নে তাদের ঘোলাটে অতীতকে শুধরে নেওয়ার এই সুযোগকে কাজে লাগানোর ওপরই নির্ভর করবে দলটির ভবিষ্যৎ। আওয়ামী লীগের দেশি-বিদেশি জোটের কাছে পরাজয়ের অসুবিধাকে এভাবেই বিএনপি সুবিধায় পরিণত করতে পারে। মুসলিম লীগ হওয়া থেকে রক্ষারও এটাই উপায়।
মুক্তিযুদ্ধ আওয়ামী লীগের জন্য মেডুসার মাথা, যতই কাটা হোক নতুন করে গজাবেই। মুক্তিযুদ্ধ; তার ইতিহাস, তার আত্মত্যাগ, তার বীরত্ব ও অশ্রুগাথা বাংলাদেশের জনগণের পরম সম্পদ। বিপুল রাজনৈতিক শক্তি এর মধ্যে মজুত রয়েছে। আন্তরিকভাবে যে চাইবে, সেই এই খনি থেকে শক্তি ও সমর্থন পাবে। তা না করা বিএনপির গোড়ার গলদ বা একিলিসের গোড়ালি। গ্রিক পুরাণকথার একিলিসকে তার মা মন্ত্রপূত পানিতে চুবিয়ে অমরত্ব দিতে চেয়েছিলেন। তাহলেও ছোট্ট একটি জায়গায় পানি লাগে না। পায়ের গোড়ালির যে জায়গাটি ধরে শিশু একিলিসকে মা পানিতে চুবিয়েছিলেন, সেই জায়গাটি অরক্ষিতই রয়ে গেল। একিলিসের মৃত্যু হয় সেই গোড়ালিতেই তিরবিদ্ধ হয়ে। জামায়াত হলো বিএনপির একিলিসের গোড়ালি।
মুক্তিযুদ্ধের উত্তরাধিকার দাবি করার অধিকার বিএনপিরও রয়েছে। কিন্তু সেটা ততক্ষণ পর্যন্ত বৈধতা পাবে না, যতক্ষণ না একাত্তরকে তারাও তাদের রাজনীতির ভিত্তিমূলে স্থাপন করবে। একাত্তর সম্পর্কে বিমনা থাকলে বিএনপির স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বুলি দাম পাবে না। একাত্তর প্রশ্নে রাজনীতি ও সমাজে সমঝোতা হতে পারে বাকি সব সমঝোতার পূর্বশর্ত।
জামায়াত যে কারণে বিচার না মানতে বাধ্য, বিএনপির তো তেমন নিরুপায় দশা ছিল না! ঐতিহাসিক ভুলের খেসারত হিসেবে বিএনপি যে 'কলঙ্কের' বোঝা বইছে, সেই বোঝা এখন নামাতে হবে। যুদ্ধাপরাধের বিচার কোনো না-কোনো দিন হতোই। হতেই হতো। রাষ্ট্র হিসেবে শত্রু-মিত্র নির্ধারণ এবং তার সাপেক্ষে আত্মপরিচয়ের পুনর্গঠনও বকেয়া হয়ে আছে। এই কাজে বিএনপি যদি এগিয়ে না আসতে পারে, তাহলে বিএনপি হয়তো আবারও ক্ষমতায় যাবে, কিন্তু তার রাজনীতি শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়াতে পারবে না। ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে বিএনপিকে বদলাতে হবে। অদূরভবিষ্যতে কোনো পরাশক্তির আধিপত্যের বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদী জাগরণ যদি অনিবার্য হয়ে পড়ে, তা ধারণের কী প্রস্তুতি আছে বিএনপির? কেবল ইসলাম দিয়ে এই শূন্যতা পূরণ করতে চাওয়া মানে সাম্প্রদায়িক ও অগণতান্ত্রিক শক্তির খপ্পরে পড়া। এভাবে যে হবে না, পাকিস্তান তার উদাহরণ।
বাংলাদেশের মানুষ মধ্যপন্থী। মধ্যেই থাকে ভরকেন্দ্র। বিএনপি ক্রমাগত ডানে সরলে মধ্যপন্থী বাংলাদেশে ভারসাম্যহীন হয়ে পড়বে। নিজের স্বার্থে এবং দেশের স্বার্থে বিএনপির সংশোধন জরুরি। দলটির সমর্থকদের রাজনৈতিকভাবে এগিয়ে নেওয়ার এই দায় বিএনপি অস্বীকার করতে পারে না।

 ফারুক ওয়াসিফ: সাংবাদিক ও লেখক।

bagharu@gmail.com

Also Read:

Daily Prothom Alo

পশ্চিমা চাপে হতাশ বিএনপি                      

তানভীর সোহেল | আপডেট: ০২:৪৪, জানুয়ারি ১৯, ২০১৪ প্রিন্ট সংস্করণ

 http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/126604/%E0%A6%AA%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%BE_%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A7%87_%E0%A6%B9%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B6_%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%A8%E0%A6%AA%E0%A6%BF

Comment:

  • BNP should go back to people not depending on Jamat and give up violence. Public did not like burning people, destroying property. I hope this common sense prevails in the mind of BNP leaders.

  • সন্ত্রাস সহিংসতা সাম্প্রদায়িকতাকে পুঁজি করে কোন গনতান্ত্রিক আন্দোলন হয়না এটা বিএনপি কখনও বুঝেনি।আর সময়টা ৭৫, ২০০১ নয়, এখন ও সময় আছে, যদি তারা উগ্রবাদীদের সঙ্গ না ছাড়ে তবে BNP আর ঘুরে দাড়াতে পারবে না। এখন কোন বিচ্ছিন্ন পৃথিবীতে বাস করার সুযোগ নেই।

 বিএনপির নাকে খত ?????

ছয় মাস সহিংস কর্মসূচি এড়িয়ে চলবে বিএনপি


আগামী ছয় মাস যতটা সম্ভব সহিংস কর্মসূচি এড়িয়ে আন্দোলন চালানোর নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। ............

Memory Lane:





__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

Re: [mukto-mona] Awami League will not gain anything from JAMAT!!



Only Tathagata Roy has partially depicted the plight of Hindus from East Pakistan and Bangladesh in his book titled My people uprooted.  Anyone aware of history should know that Jogen Mandal and his Tafsili Sampraday voted for Pakistan. Without such votes from the lower caste Hindus, a rigged election to separate Sylhet from Assam, and exchange of Jessore and Khulna districts with Maldah and Murshidabad made the reality of the present day Bangladesh.  Within five years of Radcliffe deal, Mr. Mandal left for India proving the futility of his alliance with Muslim League.  Poor Hindus have become dhimmis to the rest of the society, the status of a dhimmi in any Muslim society can be compared with that of a domestic fowl at best.  Radcliffe deal has not solved the communal problem of the subcontinent.  I hope the SARC leaders would come up with a better solution.
Sent from my iPad

On Jan 21, 2014, at 6:08 AM, Sukhamaya Bain <subain1@yahoo.com> wrote:

 

I think India does not care mostly because West Bengal does not care. Can you imagine Jyoti Basu, the communist, taking the praise of being a great son on Narayanganj from General Ershad, the Islam-state-religion guy? (Basu's father was from Narayanganj.)
 
The so-called communists and secularists of West Bengal have a twisted logic. A lot of them, even among those who have their root in East Bengal, would talk like India was a secular country, while Pakistan or Bangladesh was not; as if they have accepted the "was not" as normal. If they had much of secular sense of honor, they would be talking about serious punitive actions against Bangladesh when that country forced any religious group out, especially to India. By not punishing the Muslim criminals, clearly Bangladesh has been forcing the religious minorities to run away from their homeland. Blaming just Jamaat or BNP is nowhere near enough of what Bangladesh needed to do to stop the atrocities on religious minorities.
 
Hindus lost moral strength, because the Muslim-majority state-actors were never supportive. Muslims in India are strong, and can even start religious riots, because even Narendra Modi's Gujarat shoots Hindu criminals to death when they are engaged in atrocities on the Muslims.
 
I agree with Dr. Roy, the religious minorities need to fight back.
 
Sukhamaya Bain
 
============================================
From: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>
To: "mukto-mona@yahoogroups.com" <mukto-mona@yahoogroups.com>
Sent: Monday, January 20, 2014 5:31 PM
Subject: Re: [mukto-mona] Awami League will not gain anything from JAMAT!!
 

So many secular imposters in Awami League; they look secular, talk secular, but they are communal.

Sadly, there is a broad coalition among BNP, Jamat, and Awami League for the oppression of the religious minority. Yes, India could play a huge role to stop it, but they won't, because India is run by non-Bangalis, and most non-Bangalis hate West Bengal, and that hatred spills over to Bangladesh as well. So, I agree with Gaffar Chowdhury – India is not much concerned about the future of Bangaldesh or even West Bengal, for that matter.

Gaffar Chowdhury is right - Bangladeshi Hindus lost moral strength to form a resistance movement. Unfortunately, Bullies don't stop until victims start fighting back. Hindus need to fight back if they want to live there. Prayer never works for anything, action does.

Jiten Roy
On Monday, January 20, 2014 4:23 PM, Asoke Bose <anjbose@hotmail.com> wrote:
 
কালান্তরের কড়চা
আওয়ামী লীগ ও সাম্প্রদায়িকতা
আবদুল গাফ্‌ফার চৌধুরী
শেয়ার - মন্তব্য (0 ) - প্রিন্ট

অ-অ+
বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি- দুই দলই, এমনকি ডান-বামের আরো কিছু দলের নেতারা দাবি করে থাকেন, 'দেশটিতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিরাজ করছে। এখন আর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয় না।' কথাটা যে সঠিক নয়, তা অনেকে জেনেও স্বীকার করতে চান না। এ কথা সত্য, বাংলাদেশে এখন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয় না। দাঙ্গা হতে হলে দুই সম্প্রদায়কেই সমান শক্তিশালী হতে হয়। বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের আগের সেবাংলাদেশে আওয়ামী লীগ বিএনপি- দুই দলই, এমনকি ডান-বামের আরো কিছু দলের নেতারা দাবি করে থাকেন, 'দেশটিতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিরাজ করছে। এখন আর সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয় না।' কথাটা যে সঠিক নয়, তা অনেকে জেনেও স্বীকার করতে চান না। কথা সত্য, বাংলাদেশে এখন সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয় না। দাঙ্গা হতে হলে দুই সম্প্রদায়কেই সমান শক্তিশালী হতে হয়। বাংলাদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের আগের সেই সংখ্যাশক্তি নেই, রাজনৈতিক অবস্থানও নেই। সর্বোপরি ক্রমাগত নির্যাতিত হতে হতে তাদের মনোবলও আর চাঙ্গা নেই
ফলে তারা একতরফাভাবে নির্যাতিত হয়। পাল্টা দাঙ্গা করতে পারে না। তাই বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা নেই; কিন্তু সংখ্যালঘু নির্যাতন অব্যাহত রয়েছে। এই নির্যাতনের পেছনে শুধু অর্থনৈতিক কারণ নয়, রাজনৈতিক কারণও বিদ্যমান। অর্থনৈতিক কারণ হলো, সংখ্যালঘুদের দেশত্যাগে বাধ্য করে তাদের ভূসম্পত্তি, ব্যবসা-বাণিজ্য দখল করা। রাজনৈতিক কারণটি হলো, সংখ্যালঘুদের দেশ ছাড়তে বাধ্য করা গেলে তাদের সংখ্যা কমে যায়। বিএনপি জামায়াতের মতো সাম্প্রদায়িক মৌলবাদী দলগুলোর ধারণা, তাতে একদিকে আওয়ামী লীগের ভোট কমে, অন্যদিকে ধর্মীয় সংখ্যালঘুবিহীন বাংলাদেশে নিরঙ্কুশ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রতিষ্ঠা করা গেলে দেশটিকে এক ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র বা তালেবান রাষ্ট্র বানানোর পথও সুগম হয়
এই উদ্দেশ্যে দেশের হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান-ক্ষুদ্রজাতি প্রমুখ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর ধারাবাহিক নির্যাতন তো চলেই, সাধারণ নির্বাচনসহ বিভিন্ন নির্বাচনের সময় তা আরো বেড়ে যায় এবং ভয়াবহ আকার ধারণ করে। এই নির্যাতন সংখ্যালঘুদের দেশত্যাগে তো বাধ্য করেই, তার সঙ্গে চলে তাদের নারী নির্যাতন, মন্দির, বিহার, দেবমূর্তি ধ্বংস করা ইত্যাদি
এই সংখ্যালঘু নির্যাতনের ভয়াবহ চিত্র আমরা দেখেছি ২০০১ সালের নির্বাচনের সময়। ২০১৪ সালের জানুয়ারির নির্বাচনের আগে পরে বিএনপি জামায়াত যেসব জেলায় শক্তিশালী, যেমন- বগুড়া, যশোর, সাতক্ষীরা, রামু, কক্মবাজার, দিনাজপুর প্রভৃতি জেলায় সংখ্যালঘুরা নির্মমভাবে নির্যাতিত হয়েছে তাদের ঘরবাড়ি, মন্দির পোড়ানো হয়েছে। কোনো কোনো স্থানে গোটা হিন্দু গ্রাম জনশূন্য হয়ে গেছে
এই অমানবিক নির্যাতনের মুখে আগে সংখ্যালঘুরা প্রতিবেশী ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, মেঘালয়, আসাম রাজ্য প্রভৃতিতে গিয়ে আশ্রয় নিত। বর্তমানেও আশ্রয় নিতে ছোটে। কিন্তু এই আশ্রয় নেওয়া তাদের জন্য দুরূহ হয়ে উঠেছে। কারণ ভারত সরকার তাদের দেশে সন্ত্রাসীদের অনুপ্রবেশ বন্ধ করার নামে সীমান্তে বিএসএফের পাহারা, কাঁটাতারের বেড়া এত শক্ত করেছে যে তা পেরিয়ে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদেরও ভারতে আশ্রয় গ্রহণ ক্রমশ দুরূহ হয়ে উঠছে। সম্প্রতি এমন খবরও পাওয়া গেছে, বেশ কিছু সংখ্যালঘু পরিবার দেশ ছাড়তে গেলে ভারতের বর্ডার পুলিশ তাদের বাংলাদেশে পুশব্যাক করেছে
বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা কি তাহলে ভারত কর্তৃকও পরিত্যক্ত? সম্পর্কে কলকাতার এক বুদ্ধিজীবী বন্ধুর মুখে একটি থিওরি শুনেছি। তিনি বলেছেন, 'ভারত ভাগের পর পূর্ব পাকিস্তানে (বর্তমান বাংলাদেশে) যত দিন বর্ণহিন্দু সম্প্রদায় উচ্চবর্ণের শিক্ষিত সংখ্যালঘুরা ছিলেন, তত দিন তাঁদের স্বার্থ নিরাপত্তার জন্য বর্ণহিন্দুদের দ্বারা প্রভাবিত ভারত সরকারের মাথাব্যথা ছিল। পূর্ব পাকিস্তানে সাম্প্রদায়িক পরিস্থিতির অবনতি হলে তখন তারা পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক ব্যবস্থা গ্রহণেরও হুমকি দিত। ১৯৫০ সালে পূর্ব পাকিস্তানে ভয়াবহ সংখ্যালঘু নির্যাতনের পর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলীকে দিল্লি ছুটে গিয়ে নেহরু সরকারকে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার আশ্বাস দিয়ে নেহরু-লিয়াকত চুক্তি করতে হয়েছিল। বর্তমানে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের জন্য ভারত সরকারের এই মাথাব্যথা আর নেই।'
কলকাতার বন্ধুর মতে, এর প্রধান কারণ বাংলাদেশ থেকে অনেক আগেই উচ্চবর্ণের প্রতিষ্ঠিত পেশাজীবী অধিকাংশ সংখ্যালঘু পরিবার চলে গেছে, এখন যারা আছে, তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশই উচ্চবর্ণের নয় এবং সমাজের নিচুতলার মানুষ। তাদের জন্য ভারতের সরকার মিডিয়ার মাথাব্যথা কম। জন্যই ২০০১ সালে বাংলাদেশে নির্বাচনের আগে-পরে যখন ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর নির্মম নির্যাতন (পূর্ণিমা শীলকে গণধর্ষণসহ) হয় এবং তারা দলে দলে দেশত্যাগ করে পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় গ্রহণ করে, তখন রাজ্যের ক্ষমতাসীন বামফ্রন্ট সরকারের মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য পর্যন্ত সে কথা অস্বীকার করে বলেছিলেন, 'না, না, বাংলাদেশ থেকে কোনো শরণার্থী পশ্চিমবঙ্গে আসছে না।'
পরে ধরা পড়ল, ২০০১ সালে বাংলাদেশ থেকে পশ্চিমবঙ্গে গমনকারী সংখ্যালঘু উদ্বাস্তুর সংখ্যা ছিল ১০ হাজারের ওপর। এই সংখ্যা প্রকাশ পেতেই সাংবাদিকদের প্রশ্নবাণের মুখে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিলেন, তিনি বাংলাদেশ থেকে পশ্চিমবঙ্গে গমনকারী শরণার্থীদের কথা গোপন করেছিলেন। এর অজুহাত তিনি দেখিয়েছিলেন এই বলে, 'বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার সংখ্যালঘু পশ্চিমবঙ্গে আসছে, কথা প্রকাশ পেলে পশ্চিমবঙ্গে তার প্রতিক্রিয়া দেখা দিত এবং সম্প্রদায়িক শান্তি বিপন্ন হতো। তাঁর এই অজুহাত বাংলাদেশে ভারতে অনেকেই মেনে নেননি
বাংলাদেশের নির্যাতিত হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ক্ষুদ্রজাতি সম্প্রদায়গুলোর একটা বড় ভরসার স্থল ছিল অসাম্প্রদায়িক বাম গণতান্ত্রিক শিবির এবং তাদের সঙ্গে অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামী লীগ। সেই ১৯৫০ সালের ভয়াবহ সংখ্যালঘু নির্যাতনের সময় থেকে ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান আমলে যত দাঙ্গা বাধানো হয়েছে, তার প্রতিরোধে আওয়ামী লীগসহ বাম রাজনৈতিক দল, প্রগতিশীল বুদ্ধিজীবী পেশাজীবীর দল ঐক্যবদ্ধ দাঙ্গা প্রতিরোধ কমিটি গঠন করেছে। বুদ্ধিজীবী, কবি, সাহিত্যিক, শিল্পীরা দলবদ্ধ হয়ে রাজপথে মিছিল করেছেন। কেউ কেউ দুষ্কৃতি প্রতিরোধ করতে গিয়ে আত্মদান করেছেন
এই পরিস্থিতি একুশ শতকের বাংলাদেশে নেই, সংখ্যালঘুদের স্বার্থ, অধিকার নিরাপত্তায় অতন্দ্র প্রহরী বাম গণতান্ত্রিক শিবিরটির এখন ভগ্নদশা। সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে সাংস্কৃতিক সামাজিক প্রতিরোধ শিথিল। হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ নামের একটি মোর্চা গঠিত হয়েছিল, সেটি এখন দুর্বল বিভক্ত। বাংলাদেশের বর্তমান সুধীসমাজ বুদ্ধিজীবীদের অধিকাংশই এখন দেশে সাম্প্রদায়িক দানবের দাপট সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে মাথা ঘামান না
চলতি সালের নির্বাচনের সময়ও যখন দেখা গেল সংখ্যালঘু নারী-পুরুষ-শিশু নির্মমভাবে নির্যাতিত হচ্ছে, তাদের ঘরবাড়ি পোড়ানো হচ্ছে, তখন এই সুধীসমাজ একেবারেই নিষ্ক্রিয়। তারা মিথ্যাবাদী রাখাল বালকের 'বাঘ বাঘ' চিৎকারের মতো 'গণতন্ত্র গেল গেল' বলে চিৎকারে পাড়া মাতাচ্ছেন
দেশের এই দুঃসময়ে একটি অসাম্প্রদায়িক ক্ষমতাসীন দল হিসেবে আওয়ামী লীগের দায়িত্বই ছিল বেশি। বারবার সংখ্যালঘুদের হত্যা-নির্যাতনের শিকার করা হবে এবং সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর পুনর্নির্মাণ করে কিছু ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়া হবে- এটা কোনো গণতান্ত্রিক সরকারের একমাত্র নীতি হতে পারে না। সংখ্যালঘুদের ওপর যাতে কোনো ধরনের হামলাই না হয় এবং তাদের সমান নাগরিক অধিকার সুরক্ষিত থাকে, তার নিশ্চিত ব্যবস্থা করাই হবে একটি গণতান্ত্রিক অসাম্প্রদায়িক সরকারের প্রাথমিক দায়িত্ব। সেই দায়িত্ব পালন করতে না পারলে কেবল মুখে সেক্যুলারিজমের বুলি আউড়ে কোনো লাভ হবে না
বিএনপি জামায়াত সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন চালায় প্রধানত রাজনৈতিক কারণে। কিন্তু এই নির্যাতনে পরোক্ষভাবে মদদ দিয়ে অথবা নির্যাতনকারীদের প্রটেকশন দিয়ে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হয় এমন একটি প্রভাবশালী শ্রেণী আওয়ামী লীগের মধ্যেও গড়ে উঠেছে। সরকার যে পুলিশ-্যাব মাঠে নামিয়েও জামায়াতি সন্ত্রাস বন্ধ করতে পারছিল না, তার একটা বড় কারণ কোনো কোনো জেলায় এই সন্ত্রাসীরা আওয়ামী লীগের এক শ্রেণীর নেতার প্রটেকশন লাভ করেছে। পুলিশ সন্ত্রাসীদের ধরেছে আর এক শ্রেণীর আওয়ামী লীগ নেতা (এবং এমপিও) তাদের ছেড়ে দেওয়ার জন্য পুলিশের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছেন
এই শ্রেণীর আওয়ামী নেতারা জামায়াতের সঙ্গে তাঁদের ছোটবড় লাভজনক ব্যবসায় পার্টনার হয়ে চুটিয়ে টাকা কামাচ্ছেন এবং জামায়াতিদের সন্ত্রাসের গডফাদার হয়ে বসে আছেন। জামায়াতিরা তাঁদের অর্থ দেয়। বিনা পয়সায় তাঁদের ব্যবসার পার্টনার করে নিয়ে নিজেদের জন্য প্রটেকশন তৈরি করে। এক শ্রেণীর আওয়ামী নেতার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ বগুড়া, যশোর, দিনাজপুর, সাতক্ষীরা, কক্মবাজার প্রভৃতি জায়গা থেকে আমার কাছেও এসেছে। একটি জেলার এসপি আমাকে টেলিফোনে দুঃখ করে বলেছেন, 'আমরা প্রাণ বাজি রেখে জামায়াতি সন্ত্রাসী ধরি আর আওয়ামী লীগের এক নেতার নির্দেশে তাদের ছেড়ে দিতে হয়।'
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমার বিনীত নিবেদন, তিনি জামায়াতি জঙ্গি সন্ত্রাসী দমনের জন্য দেশব্যাপী যে চিরুনি অভিযান (Combing operation) চালাতে চান, সেটি আগে তাঁর দলের মধ্যে চালান। যেসব আওয়ামী নেতা এমপির জামায়াত-সংশ্লিষ্টতা, জামায়াতের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য সম্পর্কিত পার্টনারশিপ আছে, তাদের খুঁজে বের করুন এবং ব্যবস্থা নিন। বিএনপি জামায়াতের সংখ্যালঘু নির্যাতন দ্বারা আওয়ামী লীগের ভেতরের যে গোষ্ঠীটি অর্থনৈতিক লাভের শরিক হয়, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিন
প্রধানমন্ত্রীকে একটি কথা মনে রাখতে হবে, আওয়ামী লীগকে এক ধরনের সাম্প্রদায়িকতা জামায়াতি সংস্রব থেকে মুক্ত করতে না পারলে কেবল বিএনপিকে জামায়াতি সংস্রবমুক্ত করে কোনো লাভ হবে না। জামায়াতকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেও কোনো সুবিধা করা যাবে না। কারণ শর্ষের মধ্যেই যদি ভূত আশ্রয় গ্রহণ করে, তাহলে সেই শর্ষে দিয়ে ভূত তাড়ানো যায় না। আমি আগেই বলেছি, বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা নেই, কিন্তু রয়েছে তার চেয়েও ভয়াবহ সংখ্যালঘু নির্যাতন। এই নির্যাতন স্থায়ীভাবে বন্ধ করার জন্য হাসিনা সরকারকে তাদের দলের ভেতরে-বাইরে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে
লন্ডন, সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০১৪



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___