Banner Advertiser

Friday, September 26, 2014

Re: [mukto-mona] Please Read



Well thought out write-up. I enjoyed reading your discourse.

- Anis Rahman
  Manchester, UK


From: "Sitangshu Guha guhasb@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Thursday, 25 September 2014, 2:35
Subject: [mukto-mona] Please Read

 
মৌলবাদ, দুই বাংলা এবং একজন মুখ্যমন্ত্রী 
 
বেশিদিনের কথা নয়, সাবেক মার্কিন বিদেশমন্ত্রী মিসেস হিলারি ক্লিন্টন অনেকটা দিল্লিকে পাশ কাটিয়ে মমতা ব্যানার্জীর সাথে কলকাতায় বৈঠক করেছিলেন। এরপর থেকে তৃণমূলের সাথে মার্কিন সম্পর্কটা ভালো। ওই বৈঠকে সম্ভবত: মমতা রাজি ' শেখ হাসিনার সরকারকে হার্ড-টাইম দিতে। তাই তিস্তা চুক্তি হয়নি। শেখ হাসিনা-বেনজির ভুট্টো-মমতা ব্যানার্জী একসময় বান্ধবী ছিলেন, মমতার ইসলামী মৌলবাদের সাথে সখ্যতা বন্ধুত্বকে ম্লান করে দেয় এবং তিনি শেখ হাসিনাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখান। শেখ হাসিনার অপরাধ তিনি মার্কিন ভাষ্যমতে 'কিছুটা বাম' এবং কথা শুনেননা। 'মৌ' চুক্তি বা হেফাজতের সাথে গোপন আঁতাতও তাকে 
বঙ্গবন্ধু আমলের রাশিয়া ঘেষা পলিসি গন্ধ থেকে মুক্তি দেয়নি। যুদ্বাপরাধীদের একজনের ফাঁসি দিয়ে তিনি একটু ধমক দিয়েছেন, কিন্তু /৭জনের বিচারকাজ সম্পন্ন করেও রায় কার্যকর না-করে অথবা সাইদীর মৃত্যুদন্ড রহিতের মধ্যমে তিনি যুক্তরাষ্ট্র বা পশ্চিমাদের ইঙ্গিত করছেন যে, তিনি বায়ে যেতে চাননা, যদিনা বাধ্য হন। একইসাথে রাশিয়া থেকে ১বিলিয়ন ডলারের অস্ত্রক্রয় চুক্তি করে তিনি মুরুব্বিদের বুঝিয়েছেন, প্রয়োজনে তিনি বায়ে যাবেন। যদিও কাদের মোল্লার ফাঁসিটা প্রয়োজন ছিলো দেশ-দল-গণজাগরণ মঞ্চ বা জামাত বিরোধীদের কিছুটা ঠান্ডা রাখার জন্যে। শেখ হাসিনা এক্ষেত্রে শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীর পদাঙ্ক অনুসরন করছেন এবং প্রমান করছেন, রাজনীতিক হিসাবে এখন তিনি অনেক দক্ষ। ৫ই জানুয়ারির নির্বাচনটা আরো গ্রহনযোগ্য হলে তার হাতটা অধিকতর শক্তিশালী হতে পারতো। এটা শেখ হাসিনার চাইতে আর কেউ ভালো বোঝেনা। তাই বিএনপি' আন্দোলন হোক বা নাহোক দল-দেশ বা শেখ হাসিনার নিজের প্রয়োজনেই দেশে আগাম নির্বাচন হবে, তবে কবে- কখন, তা কেবল তিনিই জানেন।
 
একইভাবে বলা যায়, তিস্তা চুক্তিও হবে। এমাসের শেষে হাসিনা-মোদী বৈঠকের পর এই জট খুলতে শুরু করবে। হাসিনা-মোদী আনুষ্ঠানিক বৈঠক হবেই এমন সংবাদ এখনো চোখে পড়েনি; তবে সাইড লাইনে কথাবার্তা হবে তা স্পষ্ট। বৈঠক বা কথাবার্তা যাই হোক, তাতে তিস্তা আসবে, সুতরাং মমতাও আসবেন। মমতা ফেঁসে যাচ্ছেন। তার উপায় থাকবে না এবার রাজি না হয়ে। কারণ মোদী এন্টি-মমতা। আগামী দিনগুলোতে সারদা কেলেঙ্কারী যতই ফাঁস হবে ততই মমতার সাথে পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ বা এমনকি ইউরোপ-আমেরিকার ইসলামী মৌলবাদীদের সু-সম্পর্ক প্রকাশ পাবে এবং মমতা কোনঠাসা হবেন। ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গের হিন্দু সংহতির নেতা তপন ঘোষ দাবি করেছেন মমতার রাজ্যসভার সদস্য জামাতী রোকন ইমরানকে গ্রেফতার করার। মমতা পশ্চিমবঙ্গের ইসলামী মৌলবাদীদের খুশি রাখতে তিস্তা চুক্তি হতে দেয়নি, বা বাংলাদেশের সাথে সীমান্ত সমস্যা সমাধানে আগ্রহ দেখায়নি। একই কারণে তিনি তসলিমা নাসরিনকেও কলকাতা ছাড়া করেছেন। এখন সময় এসেছে, 'শুধিতে হইবে ঋণ।' অন্যদিকে ক্ষমতায় থাকতে কংগ্রেস শেখ হাসিনাকে চাইলেও কখনই আগবাড়িয়ে সমর্থন দেয়নি বা বাড়তি কিছু করেনি। খালেদা জিয়া ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জীর সাথে দেখা করলে বাংলাদেশের রাজনীতি অন্যরকম হতে পারতো। কেউ হয়তো ৫ই জানুয়ারীর নির্বাচনের কথা বলতে পারেন। ঠিক, কংগ্রেস তখন সবকিছুই করেছে, তবে সেটা যতনা শেখ হাসিনার কারণে তারচেয়েও বেশি খালেদা জিয়ার মারাত্মক ভুলের জন্যে- মোদীর কাছে যাহা শেখ হাসিনা, তাহাই বেগম খালেদা জিয়া। তবে যেহেতু শেখ হাসিনা ক্ষমতায়, তাই তিনি সুবিধাজনক অবস্থানে এবং মোদী প্রতিবেশীদের সাথে সু-সম্পর্ক প্রতিষ্টায় অন্তত: 'স্ট্যাটাসকো' বজায় রাখবেন। এসময়ে 'স্ট্যাটাসকো' হচ্ছে, সাউথ ব্লক শেখ হাসিনার পক্ষে। কংগ্রেসের ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশের জন্যে অনেক কিছু করেছেন, তার অবদান অপরিসীম। বঙ্গবন্ধুকে মুক্ত করে আনতেও তিনি অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন। বঙ্গবন্ধুর দেশে ফিরে আসা এবং ক্ষমতা সুসংহত করা পর্যন্ত ইন্দিরা গান্ধীর সাথে বাংলাদেশের অত্যন্ত হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক বজায় ছিলো। বঙ্গবন্ধু যতই ক্ষমতায় সু-প্রতিষ্টিত হন ততই মুজিব-ইন্দিরা সম্পর্ক 'শীতল' হয়। এরকারণ অন্যকিছু নয়, গ্রামের মাতব্বর তার সমকক্ষ কাউকে পছন্দ করেন না। ভারতও মুজিবের মত শক্তিশালী নেতা চায়নি। বরং জিয়া-খালেদা-এরশাদের মত কিছুটা 'নতজানু' নেত্রিত্ব চেয়েছে। এবং এটাই স্বাভাবিক। যেমন, আওয়ামী লীগ বা বিএনপি-তে শেখ হাসিনা বা বেগম জিয়া তাদের সমকক্ষ কোন নেতা চাইবেন না; কেউ উঠতে চাইলে, তাকে যথেষ্ট ঝানু হতে হবে এবং বেগ পেতে হবে। বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কটা দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে বুঝতে সুবিধা হবে। যদিও বিশ্ব-রাজনীতিতে নেতা-নেত্রীর দক্ষতা  কৌসুলি রাজনীতি বিরাট ভুমিকা রাখতে পারে। একটি ছোট দেশও পারে উন্নতদের সমান তালে এগিয়ে যেতে। এমুহুর্তে শেখ হাসিনা তাই চেষ্টা করছেন। কিন্তু রাজনীতি না থাকলে সেটা সম্ভব হয়না। তাহলে দেশে রাজনীতি নাই?
 
আমাদের দেশে রাজনীতি বা গণতন্ত্র থাকুক বা না থাকুক, মোদী জেতার পর বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কে বস্তুগত পরিবর্তন আসছে বলে মনে হচ্ছে। কলকাতার মিডিয়া এখন তৃনমূল বাংলাদেশী জামাতের মধ্যেকার সম্পর্ক নিয়ে টানাহেচড়া করছে। মমতার রাজ্য সরকারে পশ্চিমবঙ্গের কট্টর ইসলামী মৌলবাদীদের ভুমিকা এতে কিছুটা বেরিয়ে আসছে। পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানরা বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিলো তা সবারই জানা। ভারতের মুসলমানদের জন্যেও একই কথা প্রযোজ্য। পাকিস্তান ভাঙ্গুক এরা চায়নি। এরা পাকিস্তানে বসবাস করবেনা কিন্তু শক্তিশালী ইসলামী পাকিস্তান চায় নিজেদের নিরাপত্তার খাতিরে। বাংলাদেশের হিন্দুদের জন্যেও একই থিওরী, তারাও শক্তিশালী ভারত চায় নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থে। হিন্দু ভারত হলে তাতে হয়তো লাভ বেশি, তাই বিজেপি জেতায় হিন্দুরা খুশি। পুরো বিষয়টাই মনস্তাতিক, সত্যমিথ্যা বা লাভক্ষতি বিশ্লেষনের দরকার নেই।  এখন চার দশক পরেও দেখা যায়, পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানরা বাংলাদেশ বিরোধী, আওয়ামী লীগ বিরোধী এবং তাই এন্টি শেখ হাসিনা, প্রো-বিএনপি বা প্রো-মৌলবাদ। এতে আদর্শ বা ইসলাম-পছন্দের কোন কারণ নেই, মূল কারণ মৌলবাদীরা প্রো-পাকিস্তানী। আবার হিন্দুরা যারা বাংলাদেশ ছেড়ে ভারত গেছেন, কারণ ভিন্ন হলেও তারাও বাংলাদেশের বিপক্ষে কিন্তু প্রো-পাকিস্তান বা প্রো-বিএনপি নন। দেশের হিন্দুদের মত এরাও মন্দের ভালো আওয়ামী সমর্থক। লেখাটা বাংলাদেশের হিন্দুদের নিয়ে নয়, বরং পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানদের নিয়ে, যাদের ৮০% অবাঙ্গালী। পশ্চিমবঙ্গের ইসলামী মৌলবাদ এবং বাংলাদেশের মৌলবাদীদের মধ্যে সখ্যতা দীর্ঘদিনের। পশ্চিমবঙ্গের মৌলবাদীরা অনেকেই বাংলাদেশে এসে, বাংলাদেশী সেজে ইরাক, আফগানিস্তান বা ইসলামী স্টেট- যোগ দিয়েছেন বা দিতে চাচ্ছেন। সর্বশেষ দৃষ্টান্ত হলো, কলকাতায় যে ৪জন ইসলামী স্টেট- যোগদানেচ্ছু ধরা পড়েছে, তাদের মধ্যে দু'জন বাংলাদেশ হয়ে যাওয়ার কথা ছিলো। অর্থাৎ ভায়া বাংলাদেশ হচ্ছে একটি সহজ রুট। বিশ্বব্যাপী মুসলমানরা ভাই-ভাই কিনা জানিনা, কিন্তু গ্লোবাল মৌলবাদীরা ভ্রাতৃপ্রতিম তা বলাবাহুল্য, সেটা বাংলাদেশ, পশ্চিমবংগ, ইরাক, ইসলামিক স্টেট বা সর্বত্র। পশ্চিমবংগ বাংলাদেশী মৌলবাদীদের মধ্যে বিদ্যমান যোগাযোগ  সু- সম্পর্কটা মমতা নিজের অজান্তে প্রকাশ করে দিয়েছেন, এজন্যে তাকে ধন্যবাদ। স্বাধীনতার পর থেকেই এই যোগাযোগ ছিলো, ধীরে ধীরে তা জোরদার হয়। সিপিএম বা জ্যোতি বসুরা ভোটের স্বার্থে তোয়াজ করলেও ইসলামী মৌলবাদীদের মাথায় তুলেননি। মমতা তাই করেছেন। রাজনীতি থেকে মমতার বিদায়-ঘন্টা বেজে গেছে। ২০১৬-তে নির্বাচনে তার বিদায়ের পালা। ভারতের রাজনীতিতেও তিনি এখন অস্তগত সূর্য। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মমতাকে নিয়ে আমাদের কোন মাথাব্যথা থাকার কথা নয়। নেইও। কিন্তু মৌলবাদ তোষণের ভুল নীতি মমতাকে ডুবিয়ে দিয়েছে। আমরা নই, পশ্চিমবঙ্গের জনগনই মমতাকে আরো ডুবিয়ে দেবে। প্রকৃতির একটি নিয়ম আছে, বীরভোজ্ঞা বসুন্ধরা কিছু সময়ের জন্যে অতি-প্রাকৃত দানবীয় কিছু মেনে নিলেও শেষমেষ তা ছুড়ে ফেলে; মৌলবাদ এর সমর্থকদের বিদায় প্রাকৃতিক নিয়মেই সমাসন্ন। সেটা বাংলাদেশ, পশ্চিমবংঙ্গ বা সারা দুনিয়ার জন্যেই প্রযোজ্য।
 
সর্বশেষ সাইদীর বিচারের রায় দুই বাংলায় মৌলবাদীদের কিছু সময়ের জন্যে স্বস্তি দিলেও বা প্রগতিশীল শক্তিকে রাগান্বিত করলেও হতাশ হবার কিছু নেই। যারা বলছেন, সরকার জামাতের সাথে আপোষ করছেন, সেটাও পুরোপুরি সত্য নয়। যারা এই রায়ে অখুশি তারাও খুব একটা এগুতে পারবেন না, কারণ একই আদালত কাদের মোল্লার শাস্তি বাড়িয়েছিল এবং এবার সাইদীর শাস্তি কমিয়েছে-একটি গ্রহণ করবেন, আরেকটি করবেন না তা হয়না। কথা হচ্ছে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারটি হচ্ছে এবং তা চলতে থাকুক। যতক্ষণ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চলছে ততক্ষণ সরকার আপোষ করছেন তা বলা যাবেনা। তবে সরকার খেলছেন তা বলা যায়। আমাদের দেশে যাবজ্জীবন রায় নিয়ে মানুষের আশঙ্কাটা হলো, সরকার পরিবর্তনের সাথে সাথে এরা না ছাড়া পেয়ে যায়! এবং এমন ঘটনা তো অসংখ্য, যেমন শফিউল আলম প্রধান। তাই এমন একটি ব্যবস্থা থাকা দরকার, যাতে রাষ্ট্রপতিও যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা করতে না পারেন! জিয়ার আমলে সব  যুদ্ধাপরাধী খালাসের ঘটনা মানুষ ভুলেনি। সাইদীর রায়ে মানুষ খুশি নয়, সরকার তা বোঝে কিন্তু এতে সরকারের 'শ্যাম কুল' দু'টোই রক্ষা হয়েছে। এরায়ে অনেকে রাজনীতি খুজবেন, রাজনীতি হয়তো আছে, হয়তো নাই, কিন্তু সবচেয়ে বেশি আছে মুরুব্বীদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা। ভোটের হিসাব-নিকাশ ভুলে গেলে চলবে না, দেশের ৪৬% মানুষ একসময়  যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পক্ষে রায় দিয়েছিলো, ৩৪% বিপক্ষে। সংখ্যাগরিস্ট মানুষের মতামতের ভিত্তিতে এবং নির্বাচনী অঙ্গীকারের দায়বদ্ধতা থেকে সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করছে, কিন্তু সন্খ্যালঘিস্টের কথা বেমালুম ভুলে থাকলে চলবেনা। যেমন সদ্য স্কটল্যান্ড ভোটাভুটিতে ৫৫% মানুষ স্বাধীনতার বিপক্ষে এবং ৪৫% পক্ষে ভোট দিয়েছেন। ভোটের ফলে স্কটল্যান্ড আপাতত: বৃটেনের সাথেই থাকছে। কিন্তু ৪৫% বিপক্ষ ভোট যে আগামী দিনে বাড়বে না তার গ্যারান্টি কোথায়? বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামারুন ভোটের ফলাফলে খুশি হলেও সতর্কতার সাথে বলেছেন, স্কটল্যান্ডের প্রতি আরো সুনজর দেয়া হবে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের পক্ষের ভোট যে এতদিনে কমেনি বা বিপক্ষের ভোট বেড়ে যায়নি তা কি কেউ গ্যারান্টি দিতে পারবেন? /১১-তে টুইন টাওয়ার ধ্বংসের পর এখন সেখানে ফ্রীডম টাওয়ার উঠেছে। বন্ধু বর্ণমালা সম্পাদক মাহফুজুর রহমান ওই টাওয়ারের ছবি দিয়ে ফেইসবুকে লিখেছেন, মৌলবাদের প্রতিবাদ হিসাবে দাড়িয়ে রয়েছে ফ্রিডম টাওয়ার; সারা বিশ্বের মানুষ যখন মৌলবাদের বিরুদ্বে এইভাবে প্রতিবাদী হয়ে উঠবে সেদিন শান্তি আসবে। এটাই সত্য, আপোষ নয়, মৌলবাদকে রুখতে প্রতিবাদী হতে হয়, প্রতিরোধ করতে হয়।দুই বাংলার মানুষ যত তাড়াতাড়ি এটা বোঝে ততই মঙ্গল
 
শিতাংশু গুহ, কলাম লেখক
২১শে সেপ্টেম্বর ২০১৪
 







__._,_.___

Posted by: ANISUR RAHMAN <anisur.rahman1@btinternet.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___