Banner Advertiser

Tuesday, November 25, 2014

[mukto-mona] [Mukto-Mona Writers' Corner] 'SAD STORY OF WEST BENGAL BENGALIS'

Mukto-Mona Writers' Corner has posted a new item, 'SAD STORY OF WEST BENGAL
BENGALIS'


I wrote some days back in this blog that Mamata Banerjee, Chief Minister of West
Bengal has fallen in a tight corner situation due to involvement of her party
members in the notorious 'Sharadha scam'. The Indian central investigating
agency CBI has already arrested some of her senior party members. Very recently
Mamata made a [...]


You may view the latest post at
http://mukto-mona.com/wordpress/?p=3270


You received this e-mail because you asked to be notified when new updates are
posted.
Best regards,
Mukto-Mona Writers' Corner




------------------------------------
Posted by: Mukto-Mona Writers' Corner <charbak_bd@yahoo.com>
------------------------------------

****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration:
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
-Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190
------------------------------------

Yahoo Groups Links

<*> To visit your group on the web, go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/

<*> Your email settings:
Individual Email | Traditional

<*> To change settings online go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/join
(Yahoo! ID required)

<*> To change settings via email:
mukto-mona-digest@yahoogroups.com
mukto-mona-fullfeatured@yahoogroups.com

<*> To unsubscribe from this group, send an email to:
mukto-mona-unsubscribe@yahoogroups.com

<*> Your use of Yahoo Groups is subject to:
https://info.yahoo.com/legal/us/yahoo/utos/terms/

[mukto-mona] এইডস আতঙ্কে সৌদি আরব




এইডস আতঙ্কে সৌদি আরব

আন্তর্জাতিক ডেস্ক || কট্টর ইসলামিক রাষ্ট্র সৌদি আরবের রাষ্ট্রজনদের এইডস আক্রান্ত হওয়ার হার উদ্বেগজনকভাবে বেড়ে গেছে। যৌন কর্মীদের সাথে সৌদি রাষ্ট্রজনদের অনিরাপদ যৌন সম্পর্কের কারণে দেশটিতে এইডস আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায়, রাষ্ট্রজনদের ভবিষ্যৎ স্বাস্থ্য ঝুঁকি নিয়ে শঙ্কিত হয়ে পড়েছে মুসলিম দেশটি। সর্বশেষ দুই সৌদি কিশোরের এইডস আক্রান্ত হওয়ার খবর দেশটির কর্তৃপক্ষকে এইডস সংক্রমণ নিয়ে নতুন করে ভাবিয়ে তুলেছে।

সম্প্রতি, ১৪ ও ১৮ বছর বয়সী দুই সৌদি কিশোর এইডসে আক্রান্ত হয়। সৌদি আরবের জেদ্দার এই কিশোরদ্বয় স্থানীয় দুই ভিক্ষুক নারীর সাথে জেদ্দার পাবলিক পার্কে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে। পেশায় যৌনকর্মী ঐ দুই নারীকে শাস্তির আওতায় আনতে পুলিশ তাদেরকে খুঁজছে।

বিশ্বে এইডস আক্রান্ত দেশগুলোর মধ্যে সৌদি আরব অন্যতম। ইসলামিক শরীয়া আইন মোতাবেক পরিচালিত সৌদি আরবে বিবাহ বহির্ভূত যৌন সম্পর্ক নিষিদ্ধ। অবৈধ যৌন সম্পর্ক স্থাপনকারীদের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। এত কঠোর শাস্তির পরেও সৌদি আরবে পতিতাবৃত্তি ও এইডস আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। সৌদি আরবে বর্তমানে মোট এইডস আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১৮ হাজার ৭ শত ৬১ জন। ২০১২ সালে সৌদি আরবে নতুন করে আরো ১ হাজার ৩৩ জন এইডসে আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে সৌদি রাষ্ট্রজনের সংখ্যা ছিল ৪৩১জন। ২০১৩ সালে এই সংখ্যাটি আরো অনেক বেড়ে গেছে বলেই মনে করছেন সৌদি আরবের বিশিষ্টজনরা।

সৌদি আরবের সরকারী পরিসংখ্যান মতে, বর্তমানে দেশটির ৫ হাজার ৩শত ৪৮ রাষ্ট্রজন এই মরণব্যাধিতে আক্রান্ত। এদের মধ্যে ৬ শতাধিক নারী তাদের স্বামীর দ্বারা এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। কিন্তু সৌদি আরবের বিশিষ্টজনরা মনে করছেন, সৌদি আরব সরকার বহির্বিশ্বে নিজেদের ভাবমূর্তি বজায় রাখতে এইডস আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা কম করে দেখিয়েছে। আসল সংখ্যাটি প্রকাশিত পরিসংখ্যানের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি বলেই তাদের অভিমত। এছাড়া শাস্তির ভয়ে অনেক সৌদি রাষ্ট্রজন তাদের এমন কৃতকর্মের কথা স্বীকার করে না।

তবে সৌদি আরবের রাষ্ট্রজনদের এমন অনিরাপদ ও বিবাহবহির্ভূত যৌন সম্পর্ক দেশটির বিশিষ্টজনদের নতুন করে ভাবিয়ে তুলেছে। এতদিন ধরে রোগটি বয়স্কদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও নতুন করে তরুণ সমাজের মধ্যেও এই রোগটি ছড়িয়ে পড়েছে। যা দেশটির তরুণ সমাজের ভবিষ্যতকে শঙ্কাগ্রস্থ করে তুলেছে। সৌদি তরুণদের অনিরাপদ ও রাস্তার পতিতাদের সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা থেকে বিরত থাকতে অনুরোধ জানাচ্ছে দেশটির সুধীজন ও সৌদি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

আবু বাসেল নামের জনপ্রিয় সৌদি ব্লগার ও অনলাইন এক্টিভিস্ট বলেন, 'তরুণদের অবশ্যই সতর্ক হতে হবে। তাদের ক্ষণিকের ভুল তাদের পুরো জীবনকে বদলে দিতে পারে। যা তাদের নিজেদের ও পরিবারের জন্য দুর্দশা ডেকে আনবে।'তরুণদের ধর্মীয় নৈতিকতা মেনে এমন সম্পর্ক থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানান এই ব্লগার।

আল ঘানাস নামের একজন বলেন, 'যে সব এলাকা ও হোটেলে সৌদি নারী ভিক্ষুকরা বাস করে ও দেহব্যবসা করে, সেখানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা উচিত।'

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক নারী ব্লগার বলেন, 'নারীদের বিরুদ্ধে নয়, আগে সৌদি পুরুষদের বিরুদ্ধে অভিযান চালান উচিত'।তবে কিছু কিছু ব্লগার তরুণদের বিবাহবহির্ভূত যৌন জীবনের আকাঙ্ক্ষার জন্য সৌদি আরবের কট্টর নীতিকে দায়ী করেছেন।




__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] খুমেকে আগামী বছর এইডসের চিকিৎসা শুরু



খুমেকে আগামী বছর এইডসের চিকিৎসা শুরু

 ২০১৪ নভেম্বর ২৬ ১০:১৭:১৪
খুমেকে আগামী বছর এইডসের চিকিৎসা শুরু

খুলনা ব্যুরো : খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে আগামী বছর থেকে এইডসের চিকিৎসার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে খুমেকের প্রিন্সিপ্যাল ডা. হামিদ আসগর জানিয়েছেন।

তিনি জানান, খুলনায় এইডসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। দক্ষিণাঞ্চলের মধ্যে সবচেয়ে বেশি এইডস রোগী শনাক্ত করা হয়েছে খুলনা জেলায়। এ জেলায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা এখন ৬৫ জন। এ বছর দুজন মারা গেছেন।

খুলনায় প্রথম এইডস রোগী শনাক্ত হয় ২০০২ সালে। কিন্তু জেলায় এর কোনো চিকিৎসার ব্যবস্থা ছিল না। তাই খুমেক হাসপাতালে আগামী বছর থেকে এইডসের চিকিৎসার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

তিনি বলেন, এইডসের চিকিৎসা ব্যয়বহুল। তবে এ রোগের চিকিৎসায় সরকারের আন্তরিকতা রয়েছে। চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি আনা হয়েছে। অন্যান্য প্রস্তুতি চলছে।

খুলনায় এইডসের বিস্তার সম্পর্কে খুলনার সিভিল সার্জন ডা. ইয়াসীন আলী জানান, ২০০১ সালে রূপসা নদীর ওপর পীর খানজাহান আলী (রহ.) সেতু নির্মাণের সময় প্রায় ১৫০ জন থাই শ্রমিক নিয়োজিত ছিলেন। তাদের মধ্যে ৩৯ জনের শরীরে এইচআইভির জীবাণু ছিল। ৩৯ জনের মধ্যে মধ্যে ২১ জনকে থাইল্যান্ড ফেরত পাঠানো হলেও বাকি ২৮ জন এখানে কর্মরত ছিলেন। তাদের মাধ্যমে এ এলাকায় এইচআইভির জীবাণু ছড়িয়ে পড়ে। ২০০২ সালে মহানগরীর খালিশপুরে এক গৃহবধূর দেহে প্রথম এইচআইভি ভাইরাস পাওয়া যায়।

এ ব্যাপারে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন মুক্ত আকাশ বাংলাদেশের বিভাগীয় সমন্বয়কারী রেহেনাু বেগম দ্য রিপোর্টকে জানান, খুলনায় ৬৫ জন, যশোরে ২৮ জন, সাতক্ষীরায় ১৮ জন, বাগেরহাটে ৯ জন, ঝিনাইদহে চারজন, মাগুরায় দুই জন ও গোপালগঞ্জে একজন এইডসের জীবাণু বহন করছেন। আক্রান্তদের মধ্যে পুরুষের সংখ্যাই বেশি। ২০১৩ সালে নতুন করে ৩৩ জন এবং চলতি বছর ২২ জন আক্রান্ত হয়। এ বছর মহানগরীর খালিশপুর, খুলনার ডুমুরিয়া, সাতক্ষীরার তালা, কলারোয়া ও দেবহাটা উপজেলায় একজন করে এইডস আক্রান্ত রোগী মারা গেছে।

তিনি আরও জানান, ভারত, সৌদি আরব, আমেরিকা, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া থেকে আসা কয়েকজন শ্রমিক এইচআইভি জীবাণু নিয়ে ফিরেছেন।


ঝুঁকিতে যৌনকর্মীরা

এদিকে, এইডস আক্রান্তের ঝুঁকিতে রয়েছেন এই জেলার যৌনকর্মীরা। তাদের মাধ্যমে এইচআইভি ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

এইডস সচেতনায় কর্মরত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন দুর্জয় নারী সংঘের অনুষ্ঠান সংগঠক কাজল কুমার দাশ জানান, দৌলতপুর থেকে মংলা পর্যন্ত বিভিন্ন হোটেল ও বাসাবাড়িতে এক হাজার ২০০ যৌনকর্মী এইডস সংক্রমণের ঝুঁকিতে রয়েছেন এবং তাদের মাধ্যমে এইচআইভি ভাইরাস আরও ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

(দ্য রিপোর্ট/এমএ/টিকে/কেএন/নভেম্বর ২৬, ২০১৪)


- See more at: http://www.thereport24.com/article/71577/index.html#sthash.GCUhl3p3.dpuf

রিপোর্ট অন দি গ্লোবাল এইচআইভি/এইডস এপিডেমিক ২০০২– প্রতিবেদন মতে, বাংলাদেশে এইচআইভি/এইডস আক্রান্তের সংখ্যা ১৩ হাজার৷ 
  1. বাংলাদেশের এইডস পরিস্থিতি - Deutsche Welle

    www.dw.de/বাংলাদেশের.../g-17...
    Deutsche Welle
    Oct 16, 2014 - প্রথম রোগী. ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশে প্রথম এইডস রোগীর সন্ধান পাওয়া যায়৷ এইচআইভি-র কারণে সৃষ্ট এই রোগটি শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়৷ ফলে একজন এইডস রোগী খুব সহজেই যে-কোনো সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হতে পারেন – যা শেষ পর্যন্ত তাঁর মৃত্যু ঘটাতে পারে৷. Krankenhaus in Bangladesch  ...
    1. সিলেটে এইডস রোগীর সংখ্যা ৪০০ | Bangla | Banglamail24

      Sep 19, 2014 - সভায় বলা হয়, ঢাকা, চট্টগ্রামের পরই সিলেটে এইডস আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাবেশি। বাংলাদেশের মধ্যে যে পরিমাণ এইডস রোগী আছে, তার মধ্যে ৬০ ভাগ মারা যায় যক্ষ্মাক্রান্ত হয়ে এবং ২০ ভাগ মারা যায় ডায়রিয়ায়। পরামর্শ সভায় আরো বলা হয়, সিলেট বিভাগে প্রায় ৯৩ ভাগ যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়েছে। নাটাব, সিলেটের ...
    2. এইডস আতঙ্কে সৌদি আরব




__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] DDD 174. রেলমন্ত্রীর পৌষ মাস বনাম পটু মিয়ার সর্বনাশ ! [1 Attachment]

[Attachment(s) from mk haque mk_haque@yahoo.com [mukto-mona] included below]

Dhaka daily dish, 174th Issue, 25th Nov '14
 
Dear All
Rommo Rachana is always a welcome item to read.  Particularly,
when mind needs some relaxation through reading.  Bengali
language is slightly behind most other languages in this
respect.  Today got an opportunity to present one
such for you.  It is from Mr Golam Maula Roni, former
MP, and an upcoming powerful writer.  He is young but has a
kind of matured manner to overcome obstacles on way.  Thanks.      
Haque, Lowell, MA, USA.
 
রেলমন্ত্রীর পৌষ মাস বনাম পটু মিয়ার সর্বনাশ !
গোলাম মাওলা রনি, 23 Nov 2014, Bangladesh Pratidin                                 
বন্ধু মহলে তার ভারি সুনাম। একজন মার্জিতশিক্ষিতসৎ  সফল মানুষ হিসেবে আমরা তাকে
যতটা না বিশ্বাস  শ্রদ্ধা করি তার চেয়েও বেশি করেন আমাদের স্ত্রীরা। বন্ধুদের স্ত্রীরা যখন শুনেন
যেতাদের স্বামীরা পটু মিয়ার সঙ্গে আছেন তখন আর আপত্তি বা সন্দেহ করেন না। মেয়ে মহলে
পটু মিয়ার এই শ্রদ্ধাজাগানিয়া ভাবমূর্তির মূল রহস্য হলো সে মেয়েদের পাত্তা দেয় নাকোনো মেয়ে
উপযাচক হয়ে পরিচিত হতে এলেও সে নির্লিপ্ত ভাব দেখায়। বন্ধুরা বহুবার বহু সুন্দরী মেয়ে দিয়ে
পটু মিয়াকে পটাতে চেয়েছে কিন্তু পারেনি। ব্যর্থ হয়ে এসব কথা যখন স্ত্রীদের কাছে বলেছে তখন
মেয়ে মনের অপার লীলায় বন্ধুস্ত্রীরা পটু মিয়াকে একটি আলাদা সম্মানজনক স্থানে বসিয়েছে। ……



__._,_.___

Attachment(s) from mk haque mk_haque@yahoo.com [mukto-mona] | View attachments on the web

1 of 1 File(s)


Posted by: mk haque <mk_haque@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] প্রকাশের জন্যে-Please read




http://www.bkagoj1.com/print-edition/2014/11/26/6346.php

পুলিশী নির্যাতন মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ


জাস্টিন ভলপি-কে বলা হয় যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশী নির্যাতনের প্রতীক। ১৯৯৭-এ নিউইয়র্কের ব্রুকলীনের ৭০ প্রিসেন্টের (থানার) এক বাথরুমে কৃষাঙ্গ এবনার লুইমা-কে নির্যাতনের দায়ে ভলপির ৩০ বছরের জেল হয়। শ্বেতাঙ্গ পুলিশ অফিসার ভলপি অভিযুক্ত আসামী লুইমার ওপর শারীরিক অত্যাচার করেন এবং তার পশ্চাতদেশে ঝাটার লাঠি (ব্রুমস্টিক) ঢুকিয়ে দেন। রক্তাক্ত লুইমার সেই কাহিনী পুরো আমেরিকায় ছড়িয়ে পরে, সাদা-কালো টেনশন বাড়ে, আপামর জনগণ লুইমার পক্ষ নেন, বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরে সর্বত্র, পুলিশ প্রশাসন ভলপি'র অপকর্মের দাযিত্ব নেয়না। ভলপি'র জেল হয়। লুইমা ৮৭লক্ষ (৮.৭মিলিয়ন) ডলার ক্ষতিপূরণ পান। ভলপি পরে অনুতপ্ত হন এবং কৃতকর্মের জন্যে বারংবার দু:খ প্রকাশ করেন।

এবার সিলেটের একটি কাহিনী দেখা যাক: সেবিকা অনিতার গোপনাঙ্গে লাঠি দিয়ে খোঁচায় এসআই আঁখি। আর মুখে পাইপ লাগিয়ে মদ ঢেলে দেন ওসি মনিরুল। এরপর মাটিতে ফেলে গলায় বুট দিয়ে চেপে ধরেন। এমন রোমহর্ষক ঘটনা ঘটেছে সিলেটের কোতোয়ালি থানায়। রিমান্ডে নির্যাতনের ঘটনায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন সেবিকা অনিতা আর নিয়ে পুলিশ কমিশনারের কাছে অভিযোগ দেয়ার পর হইচই পড়ে গেছে সিলেটে। ইতিমধ্যে নির্যাতনের অভিযোগে সিলেটের কোতোয়ালি থানার ওসি মনিরুল ইসলাম সাব-ইন্সপেক্টর হাসিনা আক্তার আঁখিকে কর্মস্থল থেকে প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে।

২০শে নভেম্বর এ নিউজ পত্রিকায় এসেছে। বাংলাদেশে কি এ ধরনের ঘটনা নুতন? কিন্তু কেউকি আজ পর্যন্ত ভলপির মত জেলে গেছেন? আমাদের এক্যাশন কি ওই 'কর্মস্থল থেকে প্রত্যাহার'-এর মধ্যেই সীমিত নয়? বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু পুলিশ ব্রুটালিটি তো সেই উনিশ শতকের মতই আছে! 'রিমান্ড' মানে পুলিশী নির্যাতন, এ আর কতকাল চলবে? একবিংশ শতাব্দীতেও কি আমাদের পুলিশ উনিশ শতকের আচরণ করবে? দোষ কি পুলিশের নাকি সিস্টেমের? 'পুলিশে ছুঁলে আঠারো ঘা' -এ আপ্তবাক্য আর কতকাল? সাধারণ নাগরিক অপরাধ করলে শাস্তি হবে, পুলিশ করলে হবেনা কেন? পুলিশ কি আইনের উর্দ্ধে? ভলপির ঘটনার সময় দেখেছি মিডিয়া ভীষণ সোচ্চার ছিলো, আমাদের মিডিয়া সোচ্চার হলে পুলিশী নির্যাতন কমতে বাধ্য। তাছাড়া জনগণকে সোচ্চার হতে হয়, মিছিল-মিটিং-এর দেশ বাংলাদেশে পুলিশী নির্যাতনের বিরুদ্ধে কোন সমাবেশ তো চোখে পরেনা? পুলিশী নির্যাতন মনিটর করার জন্যে আমাদের দেশে কোন সংস্থা আছে কি? ধারণা করি, সংসদে স্বরাষ্ট্র বিষয়ক একটি শক্তিশালী কমিটি আছে, তারা ৪৪ বছরে কি করেছেন আমরা জানিনা। এখনো কি তারা নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়ে থাকবেন?

এরই মধ্যে খবর এলো খুলনায় পুলিশের কাস্টডিতে তুষার নাম একজনের মৃত্যু হয়েছে। পুলিশ এটাকে আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দিতে চাচ্ছে (সোনাডাঙ্গা পুলিশ, মামলা ৩০, ১৫ই নভেম্বর ২০১৪) । ঘটনার বিবরণে জানা যায়, অপহরণ মামলায় ডুমুরিয়া পুলিশ ব্যবসায়ী তুষারকে গ্রেফতার করে, অথচ বাদী প্রদত্ত এফ়আইআর-এ তুষারের নাম পর্যন্ত নাই (মামলা ৩৪, ২০১৪, ডুমুরিয়া থানা)! অভিযোগ রয়েছে, ডুমুরিয়ার পুলিশ ইন্সপেক্টর কাজী কামাল হোসেনের নির্মম অত্যাচারে তুষারের মৃত্যু হয়েছে। বলা হচ্ছে, এটা চাঁদাবাজির ঘটনা। পুলিশ তার কাছে ৫লক্ষ টাকা দাবী করেছে, তুষার কিছু টাকা দিয়েছেন, বাকিটা না দেয়ায় এই অত্যাচার! বাংলায় একটি প্রবাদ আছে, 'সব মাছ ময়লা খায়, দোষ পরে ঘাউরা মাছের'। সবাই চাঁদা তোলেন, দোষ শুধু ছাত্রলীগের! স্থানীয় মিডিয়া বা ঢাকার দৈনিকে খবরটি এসেছে। কিন্তু তদন্ত করবে কে, সর্ষের মধ্যেই তো ভুত! 

তুষার বা অনিতা বা রাম-রহিম যেই হোক, এরা অত্যাচারিত এবং অত্যাচারী 'পুলিশ', মানুষ যাবে কোথায়? যেকোন সরকার এসব ঘটনা ধামাচাপা দিতে চায়, কিন্তু কেন? অত্যাচারীকে রক্ষা করা তো সরকারের কাজ নয়। আমরা অবাক হয়ে লক্ষ্য করি, যিনি পুলিশের মন্ত্রী হন, তিনিও রাতারাতি পুলিশ হয়ে যান এবং পুলিশের পক্ষে সাফাই গাইতে শুরু করেন। মন্ত্রী তো পারেন, এসব ঘটনা সামনে এনে 'হিরো' হতে। একজন মনির, আঁখি বা কাজী কামালের জন্যে তো পুরো পুলিশ প্রশাসনের মুখে কালিমা পড়তে পারেনা? সব পুলিশ কি খারাপ? বাংলাদেশের পুলিশরা অন্য উপগ্রহের মানুষ নন, তারাও দেশেরই সন্তান, দেশের সব মানুষ ভালো হয়ে গেলে পুলিশও ভালো হয়ে যাবে, দেশের অর্ধেক মানুষ খারাপ হলে অর্ধেক পুলিশও খারাপ হবে। তবে পুলিশের যে মানসিকতা, তা পাল্টানো প্রয়োজন, রক্ষক কেন ভক্ষক হবে? পুলিশের উচ্চপদে যারা আছেন, বা সচিব-মন্ত্রীরা কেন সবাই 'যে যায় লঙ্কা সে হয় রাবন' অপবাদ মাথায় নেবেন? ভালো কাজ শুরু করতে কোন সময় লাগেনা। পুলিশে সংস্কার প্রয়োজন। তবে 'মাইনাস টু ফর্মুলায়'  সংস্কার নয়, আগাগোড়া সংস্কার দরকার। মনে রাখতে হবে যে, আঁখি একজন মহিলা হয়ে আর একজন মহিলার গোপনাঙ্গে লাঠি দিয়ে খোঁচা দিয়ে পারেন, তিনিও পুলিশ হবার আগে এমন কাজটি করার কথা হয়তো চিন্তাও করতে পারতেন না, এখন পারছেন তার ট্রেনিং-এর কারণে, অথবা পুলিশে চলমান ধ্যান-ধারণা বা আচার-আচরণের কারণে, তাই আঘাত হানতে হবে মূল জায়গায়।  

আসল কথা হচ্ছে, ওপরের দু'টি ঘটনা অথবা এ ধরনের হাজারো ঘটনা সভ্য সমাজের জন্যে কলঙ্ক। এগুলো 'মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ'। এসব ঘটনা ধামাচাপা দেয়া নয়, সুষ্ঠু বিচার করতে হয়। তাহলে বন্ধ হবে পুলিশ কাস্টডিতে মৃত্যু, বন্ধ হবে রিমান্ডে নেয়ার নামে পুলিশী নির্যাতন। পুলিশের ভেতর থেকেও কথা আসা উচিত। তাহলে পুলিশ জনগনের বন্ধু হবে। খুবই কি অসম্ভব? মোটেই না। প্রয়োজন শুধু শুভ উদ্যোগের, কে নেবে সেই মহৎ উদ্যোগ?      

শিতাংশু গুহ, কলাম লেখক।
নিউইয়র্ক, ২৪শে নভেম্বর ২০১৪।   







__._,_.___

Posted by: Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] Re: {PFC-Friends} Murtad Latif Siddiki in Prison: Hew will be prosecuted



Thanks a lot Mr. Rahman. I salute Latif Bhai also for his bold decision to go back to Bangladesh and face a possible trial. I hope the trial would be fair and the proceedings would be published in newspapers for public consumption. We really need an open deliberations on the topic. The statements by Latif Siddiqui has been too much politicized. The spirit in his statements has been totally ignored. 

Sent from my iPhone

On Nov 25, 2014, at 11:23 AM, 'mahfuzur@aol.com' mahfuzur@aol.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:

 

And you should offer apology to Latif Siddiqui for calling him a murtad and denying him his freedom of speech, guaranteed in the constitution of the country. But then a person like you is not expected to know anything about such freedom or about decency and the constitution.
 
Mahfuzur Rahman    
 
 
-----Original Message-----
From: Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net>
To: rashedanam1971 <rashedanam1971@gmail.com>; manik195709 <manik195709@yahoo.com>; liaquat707 <liaquat707@me.com>
Cc: abid.bahar <abid.bahar@gmail.com>; nazrulic <nazrulic@icloud.com>; faithcomilla <faithcomilla@gmail.com>; pfc-friends <pfc-friends@googlegroups.com>; ovimot <ovimot@yahoogroups.com>; epannah <epannah@yahoo.com>; obaidul.quader <obaidul.quader@gmail.com>; akhtergolam <akhtergolam@gmail.com>; manik195709 <manik195709@yahoo.com>; shahanara.rahman <shahanara.rahman@yahoo.com>; apurba01 <apurba01@gmail.com>; tanvirnowaz <tanvirnowaz@yahoo.com>; poplu <poplu@hotmail.com>; chowdhury.harun <chowdhury.harun@yahoo.com>; shah.deeelder <shah.deeelder@gmail.com>; golardho <golardho@yahoo.com>; kazi4986 <kazi4986@yahoo.com>; shahadathussaini <shahadathussaini@hotmail.com>; farida_majid <farida_majid@hotmail.com>; nazdakalam <nazdakalam@gmail.com>; mk_haque <mk_haque@yahoo.com>; sayedahaqboston <sayedahaqboston@yahoo.com>; farzana.ahmed48 <farzana.ahmed48@yahoo.com>; farahmina <farahmina@gmail.com>; shahdeeldar <shahdeeldar@gmail.com>; azadkk <azadkk@gmail.com>; abhuiya <abhuiya@comcast.net>; farukhchowdhury <farukhchowdhury@gmail.com>; anis.ahmed <anis.ahmed@netzero.net>; abid.baha <abid.baha@gmail.com>; mahmudur <mahmudur@hotmail.com>; nurannabi <nurannabi@gmail.com>; abman1971 <abman1971@gmail.com>; rezaulkarim617 <rezaulkarim617@gmail.com>; khabor24 <khabor24@gmail.com>; mgani69 <mgani69@gmail.com>; tareque7 <tareque7@gmail.com>; abdul_momen <abdul_momen@hotmail.com>; americamyland <americamyland@gmail.com>; nazrulic <nazrulic@gmail.com>; farukbd5 <farukbd5@yahoo.com>; farhadmazhar <farhadmazhar@hotmail.com>; empannah <empannah@hotmail.com>; mostofadrgholam <mostofadrgholam@gmail.com>; apuashab <apuashab@gmail.com>; aarahman <aarahman@msn.com>; habibma <habibma@yahoo.com>; alemakarim <alemakarim@gmail.com>; anis.ahmed <anis.ahmed@netzero.com>; aleem53 <aleem53@yahoo.com>; sinha102 <sinha102@verizon.net>; akmshaque <akmshaque@hotmail.co.uk>; badiuz1952 <badiuz1952@yahoo.com>; bazlul <bazlul@yahoo.com>; khandokerb <khandokerb@yahoo.com>; alamnazdak <alamnazdak@comcast.net>; syedbalam1968 <syedbalam1968@hotmail.com>; eradkhan <eradkhan@yahoo.com>; firozur <firozur@gmail.com>; khanboston <khanboston@gmail.com>; mkashab <mkashab@yahoo.com>; quazinuru <quazinuru@yahoo.com>; md.uddin <md.uddin@comcast.net>; jalamb.desh <jalamb.desh@gmail.com>; sohrabkhan16 <sohrabkhan16@yahoo.com>; shahinkhan58 <shahinkhan58@hotmail.com>; zarfzahra <zarfzahra@yahoo.com>; munir1062 <munir1062@yahoo.com>; munirr54 <munirr54@yahoo.com>; mirahmadf <mirahmadf@hotmail.com>; muzi_husainy <muzi_husainy@dell.com>; munirboston <munirboston@gmail.com>; maenayetullah <maenayetullah@gmail.com>; nuruzzaman.syed <nuruzzaman.syed@gmail.com>; omtajul <omtajul@yahoo.com>; bipulnahar <bipulnahar@yahoo.com>; nabdc <nabdc@googlegroups.com>; shahadathossaini <shahadathossaini@yahoo.com>; shahdeeldar <shahdeeldar@yahoo.com>; quamrul.hassan01 <quamrul.hassan01@gmail.com>; adnansyed01 <adnansyed01@gmail.com>; khondkar_karim <khondkar_karim@uml.edu>; humauink <humauink@gmail.com>; shakil <shakil@protishabda.com>
Sent: Tue, Nov 25, 2014 11:38 am
Subject: {PFC-Friends} Murtad Latif Siddiki in Prison: Hew will be prosecuted

 
 
My Comment:

Those Police officers stationed at the Airport should be  sacked for their negligencies as well as State Minister for Home Affaires  should answer to the nation under what circunmstances his forces  failed to arrest this enemy of Islam who has arrest warrant from the court.
"Islamer Dushmon Loittya Nipat Jak"
Those who supported Loitta should seek apology to the nation.
 
কারাফটকে লতিফ সিদ্দিকীর ঔদ্ধত্য
২৫ নভেম্বর,২০১৪
 
 
 
 
নিজস্ব প্রতিবেদক
আরটিএনএন
ঢাকা: দলে এবং দলের বাইরে ঔদ্ধত্যের জন্যই সবার কাছে আবদুল লতিফ সিদ্দিকী পরিচিত। তার ঔদ্ধত্য থেকে রক্ষা পাননি সরকারি কর্মকর্তা থেকে শুরু করে দলের নেতাকর্মীরাও।
 
আর নিউইয়র্কে ঔদ্ধত্যের সেই সীমা ছাড়ায় ইসলাম, হজ ও মহানবী (সা.) সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য করার মাধ্যমে। সর্বশেষ কারাগারে ঢুকতে গিয়েও সেই ঔদ্ধত্যই প্রকাশ করলেন লতিফ সিদ্দিকী।
 
ধর্মীয় উস্কানির অভিযোগে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা মাথায় নিয়ে দেশে ফেরার এক দিন পর মঙ্গলবার দুপুরে ধানমন্ডি থানায় আত্মসমর্পণ করেন টাঙ্গাইলের এই সংসদ সদস্য।
 
 
এরপর তাকে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করা হলে বিচারক আতিকুর রহমান লতিফকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। অবশ্য তিনি কোনো আইনজীবী নিয়োগ দেননি এবং জামিন আবেদনও করেননি।
 
এরপর আইনজীবীদের জুতা হাতে মিছিলের মধ্যেই পুলিশের একটি প্রিজন ভ্যান সাবেক এই প্রভাবশালী মন্ত্রীকে নিয়ে আদালতপাড়া থেকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পৌঁছায়।
 
বেলা ৩টা ৪২ মিনিটে প্রিজন ভ্যান থেকে নেমে কারাগারের মূল ফটকের সামনে এসে বেঁকে বসেন লতিফ। উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তাদের সাফ জানিয়ে দেন, তাকে ভেতরে নিতে হলে কারাগারের মূল ফটক খুলতে হবে।
 
লতিফ সিদ্দিকীর দম্ভ, 'আমি এখনো এমপি। গত ৩০ বছর আমি পকেট গেট দিয়ে ইন বা আউট হইনি।'
 
কারা কর্মকর্তারা জানান, ইস্পাতের তৈরি মূল ফটকের গায়ে লাগোয়া ছোট আকারের 'পকেট ফটক' দিয়েই তারা আসামি ও কয়েদিদের আনা নেয়া করেন। প্রিজন ভ্যান ও গাড়ি ঢোকানোর দরকার হলে অথবা বিশেষ প্রয়োজনে মূল ফটক খোলা হয়।
 
পুলিশ সদস্য ও কারা কর্মকর্তারা বিষয়টি লতিফ সিদ্দিকীকে বোঝানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন।
 
এদিকে, আদালত থেকে প্রিজন ভ্যানের পিছু নিয়ে আসা সংবাদকর্মীরা এ সময় লতিফ সিদ্দিকীর নাগাল পাওয়ার চেষ্টা করতে থাকেন। মরিয়া সংবাদকর্মীদের কাছ থেকে লতিফকে দূরে রাখতে এ সময় তাকে ঘিরে চক্র তৈরি করেন উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা।
 
তারা বোঝানোর চেষ্টা করেন, এতো সংবাদকর্মীর এই ভিড়ের সামনে মূল ফটক খুলতে গেলে সামলানো কঠিন হবে। বরং তিনি দয়া করে পকেট ফটক দিয়ে ভেতরে গেলে অনেক ঝামেলাই এড়ানো সম্ভব। 
 
কিন্তু লতিফ তার অবস্থানে অনড় থাকেন, কারা ফটকে উত্তেজনাও বাড়তে থাকে। উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা এ সময় লতিফকে বোঝানোর চেষ্টা চালিয়ে যান। লতিফকেও তাদের সঙ্গে নিচু স্বরে কথা বলতে দেখা যায়।
 
এরপর এক পর্যায়ে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সুপার ফরমান আলী বাইরে আসেন এবং ৩টা ৪২ মিনিটে প্রধান ফটক খুলে দেয়া হয়। ফরমান আলীর সঙ্গেই ভেতরে প্রবেশ করেন লতিফ সিদ্দিকী।
 
পরে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে ফরমান আলী বলেন, কোন ফটক দিয়ে কে কারাগারে ঢুকতে বা বের হতে পারবে, সে বিষয়ে তারা সুনির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করেন। কারাধ্যক্ষ বা জেলার চাইলে মূল ফটক খুলে ঢুকতে বা বের হতে পারেন।
 
লতিফ সিদ্দিকীর ক্ষেত্রে নিয়মের ব্যত্যয় ঘটানোর বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, 'আমি ঢুকেছি, উনি আমার সঙ্গেই ঢুকেছেন। নিয়মের কোনো ব্যত্যয় হয়নি।'
 
 


____________________________________________________________
What's your flood risk?
Find flood maps, interactive tools, FAQs, and agents in your area.
floodsmart.gov
--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.



__._,_.___

Posted by: Subimal Chakrabarty <subimal@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] বাংলাদেশের শত্রুদের চেনা উচিত





বাংলাদেশের শত্রুদের চেনা উচিত

এমন না যে এর আগে বাংলাদেশে কারো মৃত্যুদণ্ড হয়নি, এমন না যে বাংলাদেশের আইন অনুসারে মৃত্যুদণ্ড সর্বোচ্চ শাস্তি নয়, এমন না যে শুধুমাত্র রাজাকারদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ শাস্তি হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড। তবু 'তাহারা' একচক্ষুনীতি ধারণ করে রাজাকারদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড হলে কেবল এর বিরোধিতা করেন। 'তাহারা' আর কেউ নন, তাহারা হচ্ছেন জাতিসংঘের বিভিন্ন মানবাধিকারওয়ালা।

আমরা কথায় কথায় পশ্চিমাদের নীতি-নৈতিকতা নিয়ে উচ্ছ্বসিত হই। কিন্তু যখন অর্থের বিনিময়ে নীতি-নৈতিকতাকে বিক্রি হয়ে যাওয়া দেখি তখন নিশ্চয়ই তাদের এদিক নিয়ে ভাবনার অবকাশ আছে। রাজাকারদের বাঁচাতে মরিয়া হয়ে যাওয়া পশ্চিমা মানবাধিকারওয়ালাদের একপেশে মানবাধিকারের বয়ানকে নৈতিকতার মানদণ্ডে তুলনা করতে গেলে দেখা যায় পুরোটাই ফাঁপা এক অদ্ভুত বাঁশঝাড়! তারা কেবল বাঁশ দিতে চায় অথচ খেয়াল করে দেখে না তাদের তেড়ে আসা বাঁশগুলো ইউটার্ন নিয়ে তাদের দিকেই ধেয়ে যায়!

আজ যারা রাজাকারদের মৃত্যুদণ্ডের বিরোধিতা করে কুঁইকুঁই করছে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখা যায় সে তারাই বাংলাদেশের জন্মের বিরোধিতা করে পাকিস্তানি এবং রাজাকারদের গণহত্যাকে সমর্থন করেছিল। মাত্র ৪৩ বছর আগে যারা গণহত্যাকে সমর্থন দিয়েছিল তারা কীভাবে এখন তাদের অবস্থান পালটায়?

পশ্চিমা মানবাধিকারওয়ালা আগেও বাংলাদেশ-বিরোধী ছিল, এখনও তাই আছে। সুতরাং রাজাকারদের ফাঁসির বিপক্ষে অবস্থান নেওয়া তাদের জন্যে নতুন কিছু নয়। আমাদের অনেকেরই কাছে হতে পারে নতুন সংবাদ তবে খেয়াল করে দেখুন আমরা পুরনো ইতিহাসকে নতুন করে দেখছি। ফলে বলা যায়- একাত্তরের গণহত্যার সমর্থনকারী বরাহদের ঘরে জন্ম নিয়েছে সহজাত বরাহ শাবক। বরাহ আর বরাহ শাবকদের নখর আর দংশন কিন্তু একই!

জাতিসংঘের মানবাধিকারওয়ালারা যখন রাজাকারদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে তখন একটু পেছন ফিরে তাকালে দেখা যায় ২১ অক্টোবর ২০১৪ সালের এক সরকারি প্রেসনোটের মাধ্যমে জানা যায় জাতিসংঘের এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের মানবাধিকার বিষয়ক কাউন্সিলর পদে বাংলাদেশ ২০১৫ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত মনোনীত হয়েছে এবং সেটা রীতিমতো ভোটাভুটির মাধ্যমে। উক্ত পদে ভোটের অবস্থানের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। ভোটাভুটিতে বাংলাদেশ সর্বমোট ১৪৯টি ভোট পেয়ে জয়ী হয়।

মনোনয়ন এবং নির্বাচনের দুই সপ্তাহের মাথায় জাতিসংঘের মানবাধিকার-বিষয়ক কেন্দ্রীয় কমিশনের পক্ষ থেকে আগের মতোই রাজাকারদের বাঁচাবার অনৈতিক দাবি নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে। ৬ নভেম্বর ২০১৪ জাতিসংঘের এক্সিকিউশন-বিষয়ক স্পেশাল রিপোটিয়ার ক্রিস্টফ হেইন্স এবং বিচারক ও আইনজীবীদের স্বাধীনতা-বিষয়ক স্পেশাল রিপোটিয়ার গ্যাব্রিয়েলা নাউল জাতিসংঘ মানবাধিকার-বিষয়ক কমিশনের পক্ষে দু'জন মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ জেনেভা থেকে রাজাকার কামারুজ্জামানের মৃত্যুদণ্ডের রায় স্থগিত করার আহ্বান জানিয়েছেন। ফলে এই কমিশনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্বের কোনো মানে আছে কি না সে বিষয়ে নিঃসন্দেহ হতে পারি না। হতে পারে, এই কমিশনের নির্বাচিত সদস্য হিসেবে বাংলাদেশ একেবারে নবিশ এবং কোনো ধরনের প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি অথবা মানবতা-বিরোধী অপরাধের বিচারের যৌক্তিকতা বাংলাদেশ এখনও বিশ্ব দরবারে উপস্থাপন করতে পারেনি যথাযথভাবে। এটা রাষ্ট্রের ব্যর্থতা, যার দায় এসে পড়ে সরাসরি সরকারের ওপর!

রাজাকার কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর মুহুর্তে আমরা দেখেছিলাম বিশ্বের বিভিন্ন প্রভাবশালি মহলের অনুরোধ-উপরোধের ঢালি। এক্ষেত্রে সরকার প্রধান হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূমিকাকে উল্লেখ করতেই হয়, তিনি সব ধরনের চাপকে উপেক্ষা করে রাজাকারদের বিরুদ্ধে দেওয়া আদালতের রায়ের প্রতি আস্থা রেখে সাহসি সরকারি সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছিলেন। আমরা আশা করছি, এখনও তিনি সে ধরণের মানসিক শক্তিসামর্থ্য ধারণ করেন এবং বাংলাদেশের মানুষদেরকে দেওয়া তার অঙ্গীকারের প্রতি অবিচল আছেন। বাংলাদেশের মানুষদের আস্থার জায়গা এখানেই যে সব ধরনের ভয়ভীতি, অনুরোধ-উপরোধ, চাপ উপেক্ষা করে শেখ হাসিনা তার অবস্থানে ঠিক আছেন। যদিও এই সরকারের মধ্যকার অনেক প্রভাবশালী মহলের প্রতি জনগণ আস্থা রাখতে পারে না, বিশেষ করে সরকারের আইনমন্ত্রী আনিসুল হক- যিনি ইতোমধ্যেই রাজাকারদের প্রতি তার অনুরাগের জায়গাকে স্পষ্ট করে তুলেছেন অযাচিতভাবে।

জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের এই আহ্বানকে সরকার হয়ত পাত্তা দেবে না, দেওয়া উচিতও নয় কিন্তু এসব অযাচিত বেআইনি আবদার আমাদের দায়মুক্তি প্রক্রিয়ার বাধা হিসেবে পরিগণিত হবে। যখন বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ইতিহাস নিয়ে লিখা হবে তখন অনেকেই হয়ত এরকম বিষয়কে উপস্থাপন করে খণ্ডিতভাবে প্রমাণ করতে চাইবে এই বিচার প্রক্রিয়ায় ত্রুটি ছিল, হয়ত তুলনামূলক আলোচনায় অযৌক্তিক এরকম উদ্ধৃতি টিকবে না কিন্তু যখন কেউ ইচ্ছেকৃতভাবে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে চাইবে তখন সে বা তারা খণ্ডিতভাবেই এক শ্রেণিকে উদ্দেশ করে লিখবে। ফলে সার্বজনীন এই দাবির প্রতি কালিমা লেপনের চেষ্টা করা হবে। আমরা ঠিক বুঝতে পারছি না, সরকার কেন বহির্বিশ্বে প্রকৃত অবস্থা তুলে ধরছে না? যদিও আমরা সবাই জানি অর্থের বিনিময়ে কিছু লোক ইতোমধ্যেই বিক্রি হয়ে গেছে। এ সত্যকে মেনে নিয়েও বাংলাদেশ সরকারের উচিত সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া। কারণ কলঙ্কমুক্তির এই প্রক্রিয়া আওয়ামী লীগ সরকারের হাত দিয়ে শুরু হলেও এটা গণদাবি ছিল এবং এখনও আছে।

এদিকে রাজাকার গোলাম আযমের লাশ সরকারি সহযোগিতায় বাংলাদেশের জাতিয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে সম্পাদন হওয়ার পর সারা দেশে তীব্র নিন্দার ঝড় উঠেছে। একাত্তরের গণহত্যার সাইনবোর্ড, মাস্টারমাইন্ড রাজাকার গোলাম আযমের জানাজায় আমরা দেখেছি সরকারি ব্যবস্থাপনার কুৎসিত রূপ। লাশ নিয়ে আসতে পুলিশি ব্যবস্থা দেখে মনে হয়েছিল উচ্চপর্যায়ের কোন সরকারি, জাতিয় ব্যক্তিত্বের মর্যাদাকর ব্যবস্থা, রাস্তাঘাট আটকে রেখে যেভাবে জানাজার কাজ সম্পন্ন হয়েছিল তাতে করে মনে হয়েছিল সমগ্র প্রশাসন ব্যস্ত ছিল সৎকারকার্যে। বিশ্ব ইতিহাসের সবচেয়ে বড় দেশদ্রোহীর অন্তিম সৎকারে এর আগে কোনো দেশ কখনো কী করেছিল সেটা নিয়ে বিস্তর গবেষণার দরকার আছে হয়ত, তবে খুব সাধারণভাবে যদি দেখা হয় তাহলে বলা যায় এটা নজিরবিহীন। রাজাকারতোষণের এমন ঘৃণ্য কাজ সম্পাদন করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। আমরা নিশ্চিত না কেন এমন করা হলো? সুযোগ পেয়ে জামায়াতে ইসলামী বেশ লোক সমাগম করতে পেরেছে। গোলাম আযমের পুত্রদের বিদেশ থেকে আসার অজুহাতে তারা দুই দিন পিছিয়েছিল জানাজার নামাজ, মূল উদ্দেশ্য ছিল সারাদেশ থেকে লোক নিয়ে এসে শোডাউন। জামায়াত সেটা করতে পেরেছে অপ্রকাশ্য সরকারি সহযোগিতায়। অথচ দাফন পিছিয়ে দেওয়ার যে কারণ তারা দেখিয়েছিল সে কারণ তথা গোলাম আযম পুত্রগণ বিদেশ থেকে আসেনি।

রাজাকার গোলাম আযমের জানাজার নামাজের আড়ালে ঢাকায় শোডাউন প্রক্রিয়া সম্পাদনের পর সরকার একটু নড়েচড়ে বসেছে বলে মনে হচ্ছে। চূড়ান্ত রায়ে রাজাকার কামারুজ্জামানের মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকার পর জামায়াতে ইসলামী একইভাবে ঢাকায় জানাজা সম্পাদন করে শোডাউনের প্রস্তুতি যখন নিচ্ছিল তখন সরকারের মুক্তিযুদ্ধ-বিষয়ক মন্ত্রী বলেছেন- ঢাকার মাটিতে আর কোনো যুদ্ধাপরাধীর দাফন হবে না। সরকারের এই বোধোদয় দেরিতে হয়েছে তবু ধন্যবাদ। তবে এই বিধি-নিষেধ শুধু দাফনে সীমাবদ্ধ থাকলেই চলবে না জানাজাতেও নিষেধাজ্ঞা দেওয়া উচিত।

বাংলাদেশ দীর্ঘ মুক্তি সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে। মাত্র নয় মাসের মাধ্যমেই এই দেশ এই স্বাধীন ভূখণ্ড আর পতাকা পায়নি- এর পেছনের ছিল দীর্ঘ আত্মত্যাগের ইতিহাস। এই ত্যাগ মাটির জন্যে; স্বাধীনতার জন্যে। দুঃখের বিষয় হলো, রাজাকারদের দাফন এই বাংলাদেশেই হচ্ছে। অথচ রাজাকারদের লাশ এই মাটি সহ্য করার কথা নয়। আমরা মানুষ বলে আমাদের সহজাত সীমাবদ্ধতায় আমরা মাটির আর্তনাদ বুঝতে অক্ষম ছিলাম বলে বুঝতে পারছি না এই বাংলাদেশের মাটি অভিশাপ দিচ্ছে নিয়ত তার বুকে রাজাকার কাদের মোল্লা, রাজাকার আলীম এবং রাজাকার গোলাম আযম শুয়ে আছে বলে। রাজাকারদের লাশের প্রকৃত দাবিদার পাকিস্তান বলে পাকিস্তানের লাশ পাকিস্তানেই বুঝিয়ে দেওয়া উচিত ছিল। বাস্তবতা মেনে নিয়ে হয়ত এটা সম্ভব না তবু অন্তত একবার হলেও পাকিস্তানকে তাদের মানুষ তাদের কাছে নিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানানো উচিত। ফলে অন্তত ইতিহাসে এটাও লিখা থাকত রাজাকারদের লাশ গ্রহণে অস্বীকৃতি জানিয়েছে পাকিস্তানও যাদের পক্ষ নিয়ে বাংলাদেশে গণহত্যার সহযোগি ছিল রাজাকারেরা।

প্রশ্ন আসতে পারে, কী হিসেবে পাকিস্তান রাজাকারদের লাশ ফিরিয়ে নেবে? সহজ উত্তর- শুধুমাত্র একাত্তরেই পাকিস্তানের প্রতি রাজাকারদের আনুগত্য ছিল না জীবদ্দশায় তারা প্রকৃত ছিল একেক জন পাকিস্তানি, যা তারা বিভিন্ন সময় তাদের বক্তৃতা বিবৃতিতেও প্রকাশ করেছে। উপরন্তু রাজাকারদের শাস্তি ঘোষিত এবং কার্যকর হওয়ার পর সবচেয়ে বড় প্রতিক্রিয়া হয় পাকিস্তানে। রাজাকার কাদের মোল্লার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ার পর পাকিস্তান পার্লামেন্ট শোক প্রস্তাব গৃহিত হয়েছিল এমনকি পাকিস্তান কর্তৃক বাংলাদেশে আক্রমণের হুমকি সংবলিত বিভিন্ন আহ্বান জানানো হয়েছিল তাদের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে। সর্বশেষ রাজাকার মতিউর রহমান নিজামীর মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণার পর পাকিস্তানের বর্তমান স্বরাষ্টমন্ত্রী অতীতকে ভুলে যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে রাজাকারদের বিচার বাংলাদেশের জন্যে সুখকর হবে না বলেও হুমকি দিয়েছিল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রি চৌধুরী নিসার আলী খান পাকিস্তান জামায়াতের ইসলামীর নেতা নন। পাকিস্তানের দৈনিক দ্য ডন-এ প্রকাশিত বিবৃতিতে বলেন-  "এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক যে, ৪৫ বছর আগে যে মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে বাংলাদেশ সরকার এখনো সেটাকে সামনে নিয়ে আসছে। বাংলাদেশে যা ঘটছে তা একান্ত তাদের ব্যাপার হলেও ১৯৭১ এবং এর পরে ঘটনাসমূহ থেকে দূরে অবস্থান নিতে পারে না পাকিস্তান।"

পাকিস্তান রাষ্ট্র, জামায়াতে ইসলামী যখন তাদের অবস্থান বদলায় না তখনও আমাদের দেশের মিডিয়াগুলো রাজাকারদের রাজাকার বলতে ভীষণ রকমের অনীহা প্রকাশ করে চলেছে। আদালত কর্তৃক মানবতাবিরোধী অপরাধী রাজাকারদের গণহত্যা সম্বলিত অপরাধ প্রমাণের মাধ্যমে যখন রায় হচ্ছে তবু তারা এখনও রাজাকারদের তাদের রাজনৈতিক পরিচয় দিয়েই আখ্যা দিয়ে চলেছে। অভিধা দেখে মনে হয় আদালত জামায়াতে ইসলামী নেতাদের বিরুদ্ধে রায় দিচ্ছে অথচ প্রকৃত ঘটনা হলো অন্য। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধী রাজাকারদের বিচারের কাজ সম্পাদন হচ্ছে। আদালত যখন রাজাকার দেলাওয়ার হোসাইন সাইদীর যুদ্ধাপরাধের মামলার রায় দিচ্ছিলেন তখন স্পষ্ট করেই উচ্চারণ করেছিলেন তারা বিচার করছেন রাজাকার দেলাওয়ার হোসাইন সাইদীর, কোনো মাওলানা কিংবা জামায়াত নেতার নয়। এরপরেও বাংলাদেশের মিডিয়াগুলোর সম্বোধন প্রক্রিয়া আদতে কাদের জন্যে ব্যবহৃত হচ্ছে সেটা নিয়ে প্রশ্নের জন্ম দেয়।

রাজাকার গোলাম আযমের মৃত্যুর পর রাজাকারপুত্র আজমি আমাদের সব মিডিয়ার শিরোনাম হয়েছিল এমনকি একাত্তর টেলিভিশনের মতো টিভির টকশোতে গিয়ে রাজাকার পিতার পক্ষে সাফাই গেয়ে এসেছে। সব মিডিয়া তার বক্তব্য গুরুত্ব দিয়ে ছাপিয়েছে, প্রচার করেছে। এর মধ্যে সংবাদমূল্য কোথায় ছিল দর্শক-পাঠক হিসেবে আমরা খুঁজে পাইনি অথচ আমাদের সাংবাদিকেরা পেয়েছিলেন। রাজাকার পরিবারকে হাইলি প্রমোট করার মধ্যে সংবাদমূল্যের মুখরোচক বক্তব্যের আড়ালের রাজাকার-বন্দনার কৌশল আছে কি না সে বিষয়ে আমরা যথেষ্ট সন্দিহান। উপরন্তু মিডিয়াগুলোর অধিকাংশই এখনও রাজাকারদের 'অভিযুক্ত' হিসেবে আখ্যা দিচ্ছে, তারা রাজাকারদের রাজাকার বলার মতো শব্দ উচ্চারণ করতে ভীষণ রকমের অনিচ্ছুক। অথচ আদালতের রায়ে এবং ইতিহাসের সত্যাসত্য দলিলের হিসেবে এরা কেবল অভিযুক্তই নয় প্রমাণিত দেশদ্রোহী রাজাকার।

রাজাকার কামারুজ্জামানের ফাঁসির রায় বহাল থাকার পর মিডিয়াগুলোর উৎপাত রাজাকার-বন্দনার আগেকার রূপের মাধ্যমেই শুরু হয়েছে। কামারু রাজাকার জেলখানায় বসে মিষ্টি খেলেন কি না খেলেন সেটাই এখনকার সংবাদ। কার হাত দিয়ে মিষ্টি মুখে গেল, কে কে কাঁদল আর কে কে বিষণ্ন হয়ে ছিল সেটা যদি হয় সংবাদের বিষয়বস্তু তাহলে মিডিয়াওয়ালাদের উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্নের জন্ম দেয়। রাজাকারপুত্ররা মিডিয়ার সামনে কী বলেছে সেটা যদি গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করতে হয় তাহলে রাজাকার-পরিবারগুলো নিশ্চয়ই রাজাকারদের কৃতকর্মের জন্যে গর্বিত হবে। ফলে রাজাকারদের ঘর থেকে একেকটা রাজাকার জন্ম নেওয়ার সাথে সাথে সারাদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা রাজাকার অনুসারীরা উপকৃত হবে।

রাজাকার-বন্দনার এসব সত্যকথনের পর তারা হয়ত বলবে মিডিয়া জানে কার সংবাদমূল্য কত এবং কাকে কীভাবে নিউজ করতে হয়। হ্যাঁ, আমরা হয়ত সাংবাদিক নই, হয়ত আমরা সাংবাদিকতার কিছুই জানি না তবে পাঠক-শ্রোতা-দর্শক হিসেবে জানি কার কী সংবাদমূল্য। আমাদের উদ্দেশ করে সংবাদগুলো যখন নিবেদিত তখন আমাদের চাওয়ার মূল্য থাকা উচিত বৈকি! স্বভাবত মিডিয়াওয়ালাদের কাছে প্রশ্ন রাখতে চাই- সংবাদমূল্যে রাজাকার-প্রচারের সাথে বাণিজ্যিক, নৈতিক আদর্শের কতখানি সম্পর্ক? দেশবাসী রাজাকারদের বিচারের বিপক্ষে বলে কী মিডিয়া মনে করে? সারাদেশে রাজাকার অনুসারীদের সংখ্যা হয়ত দুই ভাগ, এই ক্ষুদ্র সংখ্যাই কী মিডিয়ার উদ্দিষ্ট দর্শক-শ্রোতা?

বাংলাদেশের কলঙ্কমুক্তির বর্তমান প্রক্রিয়ায় সফল হবে ধারণা করি। এই সময়ে বর্ণচোরা যারা, অর্থের কাছে বিক্রি হয়ে যায় যারা এবং যারা একাত্তরের গণহত্যাকে সমর্থন করে ক্রমান্বয়ে তাদের চেহারা প্রকাশ হয়ে চলেছে। পশ্চিমা মানবাধিকারওয়ালা কিংবা দেশের মধ্যকার যারা রাজাকার-বন্দনা করে চলেছেন তাদের সম্পর্কে সতর্ক থাকা উচিত। রাজাকারদের পক্ষাবলম্বন মানেই হলো বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যাওয়া। বাংলাদেশ তার শত্রুদের আগেও ক্ষমা করেনি, এখনও করবে না- আমরা নিশ্চিত!

একাত্তরে কারা ছিল বাংলাদেশের শত্রু, এখন কারা আছে বাংলাদেশের শত্রু হিসেবে। আমরা কী তাদের চিনি? চেনা তো উচিত; অন্তত নিজেদের স্বার্থে, বাংলাদেশের স্বার্থে!

কবির য়াহমদ
প্রাবন্ধিক, ব্লগার অ্যাক্টিভিস্ট

http://www.poriborton.com/post/63016/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%89%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4


Related:
'মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা ও গণহত্যার প্রতীক' গোলাম আযম !
মগবাজার কাজী অফিসের গলি এখন 'নেমক হারামের গলি' !

গোলাম আযম মীর জাফরের মতো মরেও বেঁচে থাকবেন,
তবে একটি জঘন্য গালি হিসেবে। ......
Read:

ছেলের নাম 'গোলাম আযম', কেউ রাখে ?

 Uploaded By : Contributorhttp://icsforum.org/mediarchive/2011/12/12/gholam-azam/

ছেলের নাম 'গোলাম আযম', কেউ রাখে?

Bangla News 24 - 3 days ago
যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হওয়ার পর সাংবাদিকরা গোলাম আযমের সাক্ষাৎকার নিতে গেলে জানা যায়, তিনি অনেক কিছু বিস্মৃত হয়েছেন। ভুলে গেছেন। সম্প্রতি বেসরকারি এক টেলিভিশনে দেখে যা বুঝলাম তাতে মনে হলো তিনি বোধহয় আবার স্মৃতি ফিরে পেয়েছেন। সাথে পুরোনো শয়তানটাও তার মাথায় চাপা দিয়ে বসেছে। সম্ভবত ইদানিং তার .http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/334564.html

১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে ভূমিকা


​Yahia Khan's MNA Golam Azam !!!

পৃথিবীর যে সকল দেশ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে পেরেছে কোথাও যুদ্ধাপরাধীর শেষ যাত্রা এমন আয়োজিত হয়নি




__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Newer Posts Older Posts Home