Banner Advertiser

Wednesday, April 15, 2015

Re: [mukto-mona] RE: বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে কলঙ্কিত টিএসসি : প্রকাশ্যে নারীকে বিবশ্র করে শ্লীলতাহানী



পুলিশ সূত্রে  জানাগেছে  cctv  ক্যমেরায়  যে ৩০/৩৫ জন জিন পরা  যুবকরা  টিএস এলাকায় 
নববর্ষের  দিন নারীদের যৌন হয়রানি করছিলো  তাদের কে  সনাক্ত করা হচ্ছে I  তারা যখন 
সবাই মিলে চিত্কার করে  বলছিলো  কেন তোরা এখানে এসেছিস - হেজাব পরস নাই  কেন
ইত্যাদি কথা বলে  কাপড় ছিড়ে  তড়িত  গতিতে  পালিয়ে  যায় I পুলিশ সূত্রে জানা যায় খুব 
শিগ্রীই আসামী ধরা যাবে I 

১৫ এপ্রিল, ২০১৫ ৭:০৯ pm এ তে, 'Shah Deeldar' via Bangladesh Progressives <bangladesh-progressives@googlegroups.com> লিখেছে:
These Haramis would not hesitate to lie and cheat for an American or European green card. That much value I put on their idiocy. When blue-blooded Saudi masters beat up these scoundrels, they think that is a true blessing from the all-mighty creator! Too many morons are still at large.
 




On Wednesday, April 15, 2015 6:10 PM, "Farida Majid farida_majid@hotmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
আমাদের দেশের জনগণ আজকেও দুইভাগে বিভক্ত| একটা হল বাঙালী আর আরেকটা হল হারামী|
হারামীদের চিনবেন কি করে?

যারা সর্বদা এইটা হারাম,ঐটা হারাম বলায় ব্যস্ত থাকে, তাদেরকেই এক কথায় হারামী বলা হয়|

এই হারামীদের কাছে একুশে ফেব্রুয়ারিতে শহীদ মিনারে ফুল দেওয়া হারাম,বিজয় দিবস হারাম,স্বাধীনতা দিবস হারাম,জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু হারাম,গান-বাজনা হারাম,লালন হারাম,রবীন্দ্রনাথ হারাম; চারপাশে যা কিছু দেখে,শোনে এরা তার সবকিছুকেই হারাম বলে ঘোষণা করে| এ সপ্তাহের শুরু থেকেই এই হারামীরা খুব সক্রিয়,কারণ হারামীরা পহেলা বৈশাখকে তাদের আদর্শের বড় একটা হুমকী বলে মনে করে| ঘোষণা দেয়,যারা পহেলা বৈশাখ পালন করে তারা আর মুসলমান থাকে না,তারা হয়ে যায় বাঙালী|

আমার সন্দেহ হয়, এই হারামীরা কবে আবার নিজেদের জন্মকেই হারাম না বলে বসে! কারণ হিসাবে বলবে,তাদের পিতামাতা মিলনের সময় সহবাসের দোয়া পড়েনি|
এবার ভেবে দেখুন,আপনি হারামী না বাঙালী?


গ্রন্থকীট রাজন



Date: Tue, 14 Apr 2015 22:02:51 -0400
Subject: বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে কলঙ্কিত টিএসসি : প্রকাশ্যে নারীকে বিবশ্র করে শ্লীলতাহানী
From: jamalehfl@gmail.com
To: BangladeshiAmericans@googlegroups.com; neawamileague@gmail.com; ne_awamileague@yahoo.com; borakhbash@gmail.com; farida_majid@hotmail.com

বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে কলঙ্কিত টিএসসি : প্রকাশ্যে নারীকে বিবশ্র করে শ্লীলতাহানী

বাসের মধ্যে ছাত্রীকে যৌন হয়রানির দায়ে জাবি ছাত্রলীগ কর্মীকে গণধোলাই

ডেস্ক রিপোর্ট
« আগের সংবাদalt
alt
বর্ষণের অনুষ্ঠানে প্রকাশ্য দিবালোকে কয়েক নারীকে বিবশ্র করে শ্লীলতাহানীর ঘটনায় কলঙ্কিত হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্র টিএসসি এলাকা।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় লম্পটদের হাত থেকে শ্লীলতানীর শিকার নারীদের বাঁচাতে গিয়ে তাদের পিটুনিতে আহত হয়েছেন ছাত্র ইউনিয়নের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সভাপতি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যায় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের দ্বারা যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন কয়েক ছাত্রী। এক ছাত্রলীগ কর্মীকে গণধোলাই দেয় উত্তেজিত শিক্ষার্থী ও স্থানীয় জনতা। 

কলঙ্কিত টিএসসি : নববর্ষ উদযাপনে মঙ্গলবার দিনভর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা ছিল লোকে লোকারণ্য। সারাদিন কোন অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটলেও সন্ধ্যায় ঘটে ওই কলঙ্কজনক ঘটনা। 

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, সন্ধ্যার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকায় ৩০-৩৫ জনের একদল বখাটে যুবক নারীদের শ্লীলতাহানি ঘটায়। এর মধ্যে এক নারীকে বিবশ্রও করা হয় বলে জানা গেছে। 

এ সময় খুব কােছেই পুলিশ সদস্যরা অবস্থান করছিল। তবে ভিড়ের কারণে চেষ্টা করে বখাটেদের নিবৃত্ত করা যায়নি বলে জানিয়েছেন শাহবাগ থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম। 

ঘটনার বিষয়ে ছাত্র ইউনিয়ন নেতা লিটন নন্দী বিডিনিউজকে জানান, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে যখন সবাই বের হচ্ছিল, তখন গেইটে থাকা বহিরাগত ওই যুবকরা নারীদের শ্লীলতাহানি ঘটায়। এ সময় তাদের বাঁচতে গেলে বখাটেরা তার ওপরও চড়াও হয়। তাদের ধাক্কাধাক্কিতে পড়ে গেলে ডান হাত ভেঙে যায়। 

এ দিক ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বুধবার বেলা ১১টায় বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ও দুপুর ১২টায় প্রগতিশীল ছাত্রজোট দুটি প্রতিবাদী সমাবেশ এবং বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাবি সংসদ একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছে।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাবি শাখার দপ্তর সম্পাদক খাদিজা সুলতানার পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর আমজাদ আলী ঘটনার বিষয়ে পুলিশকে জানানো হয়েছে বলে গণমাধ্যম কর্মীদের জানিয়েছেন। 

শাহবাগ থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম জানান, এ ঘটনার জড়িতদের ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্তের চেষ্টা করা হচ্ছে।

জাবি ছাত্রলীগ কর্মীকে গণপিটুনি : এদিকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে ছাত্রীদের যৌন হয়রানির দায়ে নাজমুল নামে এক ছাত্রলীগ কর্মীকে গণধোলাধাই দিয়েছে শিক্ষার্থী ও বিক্ষুব্ধ জনতা। সে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সপ্তম ব্যাচের শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে। 

এ সময় ছবি উত্যাক্তকারীর ছবি তুলতে গিয়ে ছাত্রলীগ ক্যাডারদের হাতে লাঞ্ছিত হন বাংলা ট্রিবিউনের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি রোহান।


মঙ্গলবার বিকালে ক্যাম্পাসের বৈশাখী অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে রাজধানীর চানখারপুল এলাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস উত্তরণ ও অনির্বাণে এ ঘটনা ঘটে।

উত্ত্যক্ততার জন্য মারধরের শিকার ছাত্রলীগকর্মী নাজমুল রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সপ্তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। তার চবি তুলতে গিয়ে লাঞ্ছিত হন বাংলা ট্রিবিউনের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি রোহান।

বাসে থাকা শিক্ষার্থীরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুরঞ্জনের সঙ্গে থাকা সংগঠনের কয়েকজন কর্মী উত্তরণ বাসে ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করছিল। চানখারপুলে এলে সবাই মিলে নাজমুলসহ কয়েকজনকে মারধর করে বাস থেকে নামিয়ে দেয়।

উত্তরণ বাসের পেছনে থাকা অনির্বাণে ছিলেন রোহান। তিনি নেমে ঘটনার ছবি তুললে নাজমুলসহ কয়েকজন তার ওপর চড়াও হয়।

এই বিষয়ে সুরঞ্জন বলেন, ছাত্রীদের ইভটিজিং করা এবং সাংবাদিককে লাঞ্ছিত করার ঘটনায় আমি দুঃখপ্রকাশ করছি। এ বিষয়ে আমি অবশ্যই ব্যবস্থা নেব।


--
--
Disclaimer: All content provided on this discussion forum is for informational purposes only. The owner of this forum makes no representations as to the accuracy or completeness of any information on this site or found by following any link on this site. The owner will not be liable for any errors or omissions in this information nor for the availability of this information. The owner will not be liable for any losses, injuries, or damages from the display or use of this information.
This policy is subject to change at anytime.

---
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "Bangladesh Progressives" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to bangladesh-progressives+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.



__._,_.___

Posted by: Borakh Bash <borakhbash@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Re: Please read.



পুলিশ সূত্রে  জানাগেছে  cctv  ক্যমেরায়  যে ৩০/৩৫ জন জিন পরা  যুবকরা  টিএস এলাকায় 
নববর্ষের  দিন নারীদের যৌন হয়রানি করছিলো  তাদের কে  সনাক্ত করা হচ্ছে I  তারা যখন 
সবাই মিলে চিত্কার করে  বলছিলো  কেন তোরা এখানে এসেছিস - হেজাব পরস নাই  কেন
ইত্যাদি কথা বলে  কাপড় ছিড়ে  তড়িত  গতিতে  পালিয়ে  যায় I পুলিশ সূত্রে জানা যায় খুব 
শিগ্রীই আসামী ধরা যাবে I 

১৫ এপ্রিল, ২০১৫ ১০:০৩ pm এ তে, Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com> লিখেছে:
 Moajjom Hossain মুত্রমনের চাহিদাই তো এসব বদমায়েশী করা।তেতুল সজ্ঞা নিয়ে ফলাও প্রচার অথচ চেতনার ফেরীওয়ালারা এখানে নিরব।৭১ জন্ম নেয়া একজনকে সাক্ষী-প্রমান ছাড়াই শ্লীলতাহানির অভিযোগে ফাঁসি হয়।আর এখন? হাজারো মানুষের সামনে এত জঘন্য অপকর্ম করার পরেও ওরা স্বদম্ভে ঘোরাফেরা করে।নারীবাদী লাকী নাকি স্টেটাস্ প্রসব করেছে কিনতু ভাসুরের নাম মুখে আনেনি।আর মইত্তার পরিমল আলু!!!! চেতনা ব্যবসায় ভাটা পড়বে এমন দুঃসংবাদ ফলাও করার দুঃসাহস ওরা দেখাবে না।

ওয়েল,
প্রধানমন্ত্রী একজন নারী।(মনে রাখি)

আওয়ামী লীগ নারীস্বাধীনতায় বিশ্বাসী।
ছাত্রলীগ প্রয়োগে বিশ্বাসী। 
এজন্য তারা প্রথমে মেয়েদের বোরকা / হিজাব কেড়ে নিতে উদ্যোগী হয়েছে। পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে এখন তারা শরীরের আব্রু জামাকাপড়ও খুলে নেবে বলে ঠিক করেছে।

আপাত প্রধানমন্ত্রী একজন নারী হিসেবে কিছু করবেন কিনা বলবেন কিনা, 
নাকি ছাত্রলীগের অলিখিত পরোয়ানা জারি হয়েছে বলে ধরে নেবো - 
ধরে নেবো এই সরকারের আমলে মেয়েদের আনন্দ করা নিষিদ্ধ , 
মেয়েদের ঘরের বাইরে যাওয়া নিষিদ্ধ?
- এই আওয়ামী উপহার?!!!!

কোমরের জোর (!) দেখানোর এইসমস্ত নতুন নতুন প্রচেষ্টা কি জারি থাকবে? 
জারি থাকবে উৎসাহ?

-দেখার অপেক্ষায় রইলাম, বাংলাদেশ চলছে কোথায়?

(প্রথম আলো এই ভয়ানক অন্ধকার বিষয়টাতে কোন আলো ফেলার চেষ্টা কেন করলোনা, বুঝলাম না)

Subrina Arjumand's photo.
Like · Comment · Share



BAL massacred 160 millions people voting right. BAL massacred the spirit of our liberation war. The ghost of BAKSAL returns in full swing. 

Sent from my iPhone

On Apr 15, 2015, at 9:14 PM, Nurul Bachchu <bachchuhaq13@yahoo.com> wrote:

  • ওয়াহিদ নবি
উনি প্রথমে আদালতে গেলেন, কৌঁসুলি আর বিচারকের মিষ্টি কথা শুনলেন, জামিন পেলেন আর তারপর ভাড়াটে বাড়িতে ফিরলেন। তাঁর সঙ্গে সাংবাদিক, ফটোগ্রাফার এবং আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন। উনি বড় গাড়িতে চড়ে গেলেন। গাড়িটি ধরে কারা যেন দৌড়াতে দৌড়াতে গেল। উনার পরনে স্বভাবসিদ্ধ 'সি থ্রু' রঙিন শাড়ি। চোখে রঙিন বড় চশমা। সুবিন্যস্ত চুল। সব মিলে একটা উৎসবের পরিবেশ। অথচ তিনি যাচ্ছিলেন আদালতে। দুর্নীতির অভিযোগে। অসহায় অনাথদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে। অনেকে বলবেন অভিযোগ তো প্রমাণিত হয়নি; কিন্তু ওই জাতীয় অভিযোগের জন্য আদালতে যাওয়া একটা উৎসবমুখর পরিবেশে? দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের বিখ্যাত উক্তি 'সত্যি সেলুকাস কি বিচিত্র এই দেশ'। ব্যান্ড পার্টি থাকলেই ষোলোকলা পূর্ণ হতো।
সত্যি বিচিত্র দেশ। অনেক কিছুই আমাদের মোটা মাথায় ঢোকে না। আদালতে গুরুতর অভিযোগ। আদালতে যাওয়া না যাওয়া অভিযুক্তের মর্জির ওপর নির্ভরশীল। অভিযুক্ত ইচ্ছা করলে আদালতে যেতেও পারেন আবার নাও পারেন। অবশ্য আমাদের জানা নেই সব অভিযুক্তের বেলা এ কথা খাটে কিনা! ভিআইপি অভিযুক্তরা হয়ত এমন সুবিধা পেয়ে থাকেন। হয়ত শুধু ভিআইপি হলে চলে না। ঢাকা বিমানবন্দরে দেখি 'ভিভিআইপি' সাইনবোর্ড। দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের অবলোকন কত সত্যি। ভিভিআইপি হলে মামলার দিন বহুবার দেয়া হয়। শুনেছি আদালতে হাজির না হওয়ার অজুহাত হিসেবে হরতালের কথা বলা হয়েছে। নিজের ডাকা হরতাল। শ্যামা সঙ্গীতের বাণী- 'দোষ কারো নয় গো মা, স্বখাত সলিলে ডুবে মরি শ্যামা' এখানে উল্টো দিকে প্রবাহিত হয়েছে।
দিগি¦জয়ের পর তিনি বাড়ি ফিরলেন। কেউ কেউ ভাড়া করা বাড়িকে বাড়ি বলতে চান না। তাঁরা বলেন বাসা। সে যাই হোক, তিনি বাড়ি ফিরলেন। আগেই বলেছি আমাদের মোটা মাথায় অনেক কিছুই ঢোকে না। কেন তিনি বাড়ি ছেড়েছিলেন? বাড়িওয়ালা বাড়ি থেকে আন্দোলন করতে দেবেন না, তাই? বাড়িওয়ালার কয়টা ঘাড়ে কয়টা মাথা? ১৩-১৪ সালের আন্দোলনের সময় তিনি বাড়িতেই ছিলেন। এবার তবে কী হলো? পত্রিকায় পড়েছিলাম তাঁর বাড়িভাড়া নাকি ৫ লাখ টাকা। কোথা থেকে এত টাকা আসে- এ কথা জিজ্ঞেস করব না। অনেকেই রোষ কষায়িত নেত্রে আমার দিকে তাকিয়ে বলবেন- 'উনি দুইবারের প্রধানমন্ত্রী।' 
টাকা পয়সা, ঘরবাড়ি ইত্যাদির ব্যাপার-স্যাপার মোটা মাথায় ঢোকে না। ছেঁড়া গেঞ্জি আর ভাঙ্গা বাক্সের উত্তরাধিকারিণী দশ লাখ টাকার মালিক। প্রশ্ন উঠামাত্র বিচারপতি সাহেব বললেন 'আমি দিয়েছি'। সরকারী টাকা ইচ্ছামতো এঁরা যাকে ইচ্ছা দিতে পারেন। আবার এরশাদ সাহেব একটা বাড়ি তাঁকে দিয়েদিলেন। আপোসহীন নেত্রী যাঁর বিরুদ্ধে আন্দোলন করে 'আপসহীন নেত্রী' হলেন তাঁর কাছে থেকে একটা বাড়ি নিয়ে নিলেন? আগেই বলেছি মোটা মাথায় অনেক কিছুই ঢোকে না। তিনি স্বৈরাচারী এরশাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিলেন। দুই সেনাশাসক ক্ষমতা দখল করেছিলেন। একজন স্বৈরাচারী আর একজন বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক! সত্যি সেলুকাস কি বিচিত্র এই দেশ।
'১৩-'১৪ সালের আন্দোলনে মানুষ মরেছে অনেক। এই মানুষগুলো রাজনৈতিক মানুষ ছিল না। এরা দিনে এনে দিনে খায়। কাজে না গেলে পরিবারসহ উপোস করতে হয়। কাজের খোঁজে ওরা বেরিয়ে ছিল আর তারপর না ফেরার দেশে তাদের পাঠানো হয়েছে। ক্ষমতার যূপকাষ্ঠে তাদের বলি দেয়া হয়েছে। পুড়ে গিয়ে অত্যন্ত বেদনাদায়ক মৃত্যু তাদের বরণ করতে হয়েছে। যাঁরা তাদের বলি দিয়েছেন তাঁরা নাকি গণতান্ত্রিক রাজনীতি করেন। তাঁরা নির্বাচনের সময় ভোট চান। ভোট দেয় ওই সব মানুষ যাদের অনেকে পুড়ে মরেছে। অনেক টাকার উৎপাদন নষ্ট হয়েছে। উৎপাদিত দ্রব্য যানবাহনের অভাবে পচে গেছে। পড়াশোনার ক্ষতি হয়েছে। অফিস-আদালতের কাজ চলেনি। এসব ক্ষতির মাসুল বহুদিন ধরে জাতিকে দিতে হবে। যানবাহন ভাঙ্গা আর পোড়ানো হয়েছে। রেললাইন উপড়ে ফেলা হয়েছে। হাজার হাজার গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। এই বিপুল ক্ষতি কাদের হয়েছে? ক্ষতি হয়েছে জাতির। এ কথা অনেকে বুঝেও বুঝেন না। 
কারা চালালো এই তাণ্ডব? বয়সের কারণে সাময়িক উত্তেজনার বসে কিশোররা কি এসব করেছে? বাহ্যত তাই মনে হয়। কিন্তু নীতিনির্ধারকরা এর জন্য সম্পূর্ণরূপে দায়ী। এ কথা যাঁরা স্বীকার করেন না, তাঁদের অনুরোধ নুরেমবার্গ বিচারের ইতিহাস আর একবার পড়ে দেখুন। এই তাণ্ডব সৃষ্টি করে তাণ্ডব সৃষ্টিকারীরা কী পেয়েছেন? এ কথা তাঁরা ভেবেছেন কিনা জানি না। 
এ বছর আবার একই খেলা শুরু করলেন উনি। বাড়ি ছেড়ে কার্যালয়ে এসে 'অবরোধের ডাক দিলেন তিনি। কিন্তু অবরোধকারীরা কোথায়? দলের কর্মীরা নেই, নেতারাও নেই। এর বদলে শুরু হলো অগ্নিকা-। পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ। ৩ মাসে সোয়া শ' মানুষ পুড়ে মরলো। এর মধ্যে ছিল শিশু ও নারী। বার্ন ইউনিটের ভয়াবহ দৃশ্য যারা দেখেছেন তাঁরা কি জীবনে এই নৃশংসতা ভুলতে পারবেন? আবার সেই ভাঙ্গা, পোড়ানো; সেই তাণ্ডব। 
৩ মাস পর উনি বাড়ি ফিরলেন। ফেরার আগে আদালত ঘুরে গেলেন। তাঁর অনুসারীরা কোথায় জানি না। তাঁরা উনার বাড়ি ফেরাকে কিভাবে নিলেন জানি না। সত্যি বলতে কী জানতে চাই না। নিশ্চয়ই তাঁদের বলা হচ্ছে এটা একটা কৌশল। দ্রুতই আবার সরকার পতনের আন্দোলন শুরু করা হবে, যেমন এবার করা হয়েছিল। এমন তো হতেই পারে যদি না জনগণের জানমাল রক্ষার জন্য দায়ী ব্যক্তিরা কিছু করেন। শতাধিক মানুষের মৃত্যুর জন্য কেউ না কেউ অবশ্যই দায়ী। এই মৃত্যু আর ধ্বংস রাজনৈতিক কর্মকা- নয়। এটা নির্জলা অপরাধ। এতবড় অপরাধে যারা অপরাধী তারা যদি শাস্তি না পায়, তবে তারা উৎসাহিত হবে নিশ্চয়ই আবার এসব অপরাধ সংঘটিত করতে। এসব বিশাল অপরাধ প্রতিরোধ না করলে সমাজ বিশৃঙ্খল হয়ে পড়বে।

লেখক : রয়াল কলেজ অফ সাইকিয়াট্রিস্টের একজন ফেলো।




__._,_.___

Posted by: Borakh Bash <borakhbash@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Please read.



  • ওয়াহিদ নবি
উনি প্রথমে আদালতে গেলেন, কৌঁসুলি আর বিচারকের মিষ্টি কথা শুনলেন, জামিন পেলেন আর তারপর ভাড়াটে বাড়িতে ফিরলেন। তাঁর সঙ্গে সাংবাদিক, ফটোগ্রাফার এবং আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন। উনি বড় গাড়িতে চড়ে গেলেন। গাড়িটি ধরে কারা যেন দৌড়াতে দৌড়াতে গেল। উনার পরনে স্বভাবসিদ্ধ 'সি থ্রু' রঙিন শাড়ি। চোখে রঙিন বড় চশমা। সুবিন্যস্ত চুল। সব মিলে একটা উৎসবের পরিবেশ। অথচ তিনি যাচ্ছিলেন আদালতে। দুর্নীতির অভিযোগে। অসহায় অনাথদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে। অনেকে বলবেন অভিযোগ তো প্রমাণিত হয়নি; কিন্তু ওই জাতীয় অভিযোগের জন্য আদালতে যাওয়া একটা উৎসবমুখর পরিবেশে? দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের বিখ্যাত উক্তি 'সত্যি সেলুকাস কি বিচিত্র এই দেশ'। ব্যান্ড পার্টি থাকলেই ষোলোকলা পূর্ণ হতো।
সত্যি বিচিত্র দেশ। অনেক কিছুই আমাদের মোটা মাথায় ঢোকে না। আদালতে গুরুতর অভিযোগ। আদালতে যাওয়া না যাওয়া অভিযুক্তের মর্জির ওপর নির্ভরশীল। অভিযুক্ত ইচ্ছা করলে আদালতে যেতেও পারেন আবার নাও পারেন। অবশ্য আমাদের জানা নেই সব অভিযুক্তের বেলা এ কথা খাটে কিনা! ভিআইপি অভিযুক্তরা হয়ত এমন সুবিধা পেয়ে থাকেন। হয়ত শুধু ভিআইপি হলে চলে না। ঢাকা বিমানবন্দরে দেখি 'ভিভিআইপি' সাইনবোর্ড। দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের অবলোকন কত সত্যি। ভিভিআইপি হলে মামলার দিন বহুবার দেয়া হয়। শুনেছি আদালতে হাজির না হওয়ার অজুহাত হিসেবে হরতালের কথা বলা হয়েছে। নিজের ডাকা হরতাল। শ্যামা সঙ্গীতের বাণী- 'দোষ কারো নয় গো মা, স্বখাত সলিলে ডুবে মরি শ্যামা' এখানে উল্টো দিকে প্রবাহিত হয়েছে।
দিগি¦জয়ের পর তিনি বাড়ি ফিরলেন। কেউ কেউ ভাড়া করা বাড়িকে বাড়ি বলতে চান না। তাঁরা বলেন বাসা। সে যাই হোক, তিনি বাড়ি ফিরলেন। আগেই বলেছি আমাদের মোটা মাথায় অনেক কিছুই ঢোকে না। কেন তিনি বাড়ি ছেড়েছিলেন? বাড়িওয়ালা বাড়ি থেকে আন্দোলন করতে দেবেন না, তাই? বাড়িওয়ালার কয়টা ঘাড়ে কয়টা মাথা? ১৩-১৪ সালের আন্দোলনের সময় তিনি বাড়িতেই ছিলেন। এবার তবে কী হলো? পত্রিকায় পড়েছিলাম তাঁর বাড়িভাড়া নাকি ৫ লাখ টাকা। কোথা থেকে এত টাকা আসে- এ কথা জিজ্ঞেস করব না। অনেকেই রোষ কষায়িত নেত্রে আমার দিকে তাকিয়ে বলবেন- 'উনি দুইবারের প্রধানমন্ত্রী।' 
টাকা পয়সা, ঘরবাড়ি ইত্যাদির ব্যাপার-স্যাপার মোটা মাথায় ঢোকে না। ছেঁড়া গেঞ্জি আর ভাঙ্গা বাক্সের উত্তরাধিকারিণী দশ লাখ টাকার মালিক। প্রশ্ন উঠামাত্র বিচারপতি সাহেব বললেন 'আমি দিয়েছি'। সরকারী টাকা ইচ্ছামতো এঁরা যাকে ইচ্ছা দিতে পারেন। আবার এরশাদ সাহেব একটা বাড়ি তাঁকে দিয়েদিলেন। আপোসহীন নেত্রী যাঁর বিরুদ্ধে আন্দোলন করে 'আপসহীন নেত্রী' হলেন তাঁর কাছে থেকে একটা বাড়ি নিয়ে নিলেন? আগেই বলেছি মোটা মাথায় অনেক কিছুই ঢোকে না। তিনি স্বৈরাচারী এরশাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিলেন। দুই সেনাশাসক ক্ষমতা দখল করেছিলেন। একজন স্বৈরাচারী আর একজন বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক! সত্যি সেলুকাস কি বিচিত্র এই দেশ।
'১৩-'১৪ সালের আন্দোলনে মানুষ মরেছে অনেক। এই মানুষগুলো রাজনৈতিক মানুষ ছিল না। এরা দিনে এনে দিনে খায়। কাজে না গেলে পরিবারসহ উপোস করতে হয়। কাজের খোঁজে ওরা বেরিয়ে ছিল আর তারপর না ফেরার দেশে তাদের পাঠানো হয়েছে। ক্ষমতার যূপকাষ্ঠে তাদের বলি দেয়া হয়েছে। পুড়ে গিয়ে অত্যন্ত বেদনাদায়ক মৃত্যু তাদের বরণ করতে হয়েছে। যাঁরা তাদের বলি দিয়েছেন তাঁরা নাকি গণতান্ত্রিক রাজনীতি করেন। তাঁরা নির্বাচনের সময় ভোট চান। ভোট দেয় ওই সব মানুষ যাদের অনেকে পুড়ে মরেছে। অনেক টাকার উৎপাদন নষ্ট হয়েছে। উৎপাদিত দ্রব্য যানবাহনের অভাবে পচে গেছে। পড়াশোনার ক্ষতি হয়েছে। অফিস-আদালতের কাজ চলেনি। এসব ক্ষতির মাসুল বহুদিন ধরে জাতিকে দিতে হবে। যানবাহন ভাঙ্গা আর পোড়ানো হয়েছে। রেললাইন উপড়ে ফেলা হয়েছে। হাজার হাজার গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। এই বিপুল ক্ষতি কাদের হয়েছে? ক্ষতি হয়েছে জাতির। এ কথা অনেকে বুঝেও বুঝেন না। 
কারা চালালো এই তাণ্ডব? বয়সের কারণে সাময়িক উত্তেজনার বসে কিশোররা কি এসব করেছে? বাহ্যত তাই মনে হয়। কিন্তু নীতিনির্ধারকরা এর জন্য সম্পূর্ণরূপে দায়ী। এ কথা যাঁরা স্বীকার করেন না, তাঁদের অনুরোধ নুরেমবার্গ বিচারের ইতিহাস আর একবার পড়ে দেখুন। এই তাণ্ডব সৃষ্টি করে তাণ্ডব সৃষ্টিকারীরা কী পেয়েছেন? এ কথা তাঁরা ভেবেছেন কিনা জানি না। 
এ বছর আবার একই খেলা শুরু করলেন উনি। বাড়ি ছেড়ে কার্যালয়ে এসে 'অবরোধের ডাক দিলেন তিনি। কিন্তু অবরোধকারীরা কোথায়? দলের কর্মীরা নেই, নেতারাও নেই। এর বদলে শুরু হলো অগ্নিকা-। পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ। ৩ মাসে সোয়া শ' মানুষ পুড়ে মরলো। এর মধ্যে ছিল শিশু ও নারী। বার্ন ইউনিটের ভয়াবহ দৃশ্য যারা দেখেছেন তাঁরা কি জীবনে এই নৃশংসতা ভুলতে পারবেন? আবার সেই ভাঙ্গা, পোড়ানো; সেই তাণ্ডব। 
৩ মাস পর উনি বাড়ি ফিরলেন। ফেরার আগে আদালত ঘুরে গেলেন। তাঁর অনুসারীরা কোথায় জানি না। তাঁরা উনার বাড়ি ফেরাকে কিভাবে নিলেন জানি না। সত্যি বলতে কী জানতে চাই না। নিশ্চয়ই তাঁদের বলা হচ্ছে এটা একটা কৌশল। দ্রুতই আবার সরকার পতনের আন্দোলন শুরু করা হবে, যেমন এবার করা হয়েছিল। এমন তো হতেই পারে যদি না জনগণের জানমাল রক্ষার জন্য দায়ী ব্যক্তিরা কিছু করেন। শতাধিক মানুষের মৃত্যুর জন্য কেউ না কেউ অবশ্যই দায়ী। এই মৃত্যু আর ধ্বংস রাজনৈতিক কর্মকা- নয়। এটা নির্জলা অপরাধ। এতবড় অপরাধে যারা অপরাধী তারা যদি শাস্তি না পায়, তবে তারা উৎসাহিত হবে নিশ্চয়ই আবার এসব অপরাধ সংঘটিত করতে। এসব বিশাল অপরাধ প্রতিরোধ না করলে সমাজ বিশৃঙ্খল হয়ে পড়বে।

লেখক : রয়াল কলেজ অফ সাইকিয়াট্রিস্টের একজন ফেলো।



__._,_.___

Posted by: Nurul Bachchu <bachchuhaq13@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] RE: বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে কলঙ্কিত টিএসসি : প্রকাশ্যে নারীকে বিবশ্র করে শ্লীলতাহানী



These Haramis would not hesitate to lie and cheat for an American or European green card. That much value I put on their idiocy. When blue-blooded Saudi masters beat up these scoundrels, they think that is a true blessing from the all-mighty creator! Too many morons are still at large.
 




On Wednesday, April 15, 2015 6:10 PM, "Farida Majid farida_majid@hotmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
আমাদের দেশের জনগণ আজকেও দুইভাগে বিভক্ত| একটা হল বাঙালী আর আরেকটা হল হারামী|
হারামীদের চিনবেন কি করে?

যারা সর্বদা এইটা হারাম,ঐটা হারাম বলায় ব্যস্ত থাকে, তাদেরকেই এক কথায় হারামী বলা হয়|

এই হারামীদের কাছে একুশে ফেব্রুয়ারিতে শহীদ মিনারে ফুল দেওয়া হারাম,বিজয় দিবস হারাম,স্বাধীনতা দিবস হারাম,জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু হারাম,গান-বাজনা হারাম,লালন হারাম,রবীন্দ্রনাথ হারাম; চারপাশে যা কিছু দেখে,শোনে এরা তার সবকিছুকেই হারাম বলে ঘোষণা করে| এ সপ্তাহের শুরু থেকেই এই হারামীরা খুব সক্রিয়,কারণ হারামীরা পহেলা বৈশাখকে তাদের আদর্শের বড় একটা হুমকী বলে মনে করে| ঘোষণা দেয়,যারা পহেলা বৈশাখ পালন করে তারা আর মুসলমান থাকে না,তারা হয়ে যায় বাঙালী|

আমার সন্দেহ হয়, এই হারামীরা কবে আবার নিজেদের জন্মকেই হারাম না বলে বসে! কারণ হিসাবে বলবে,তাদের পিতামাতা মিলনের সময় সহবাসের দোয়া পড়েনি|
এবার ভেবে দেখুন,আপনি হারামী না বাঙালী?


গ্রন্থকীট রাজন



Date: Tue, 14 Apr 2015 22:02:51 -0400
Subject: বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে কলঙ্কিত টিএসসি : প্রকাশ্যে নারীকে বিবশ্র করে শ্লীলতাহানী
From: jamalehfl@gmail.com
To: BangladeshiAmericans@googlegroups.com; neawamileague@gmail.com; ne_awamileague@yahoo.com; borakhbash@gmail.com; farida_majid@hotmail.com

বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে কলঙ্কিত টিএসসি : প্রকাশ্যে নারীকে বিবশ্র করে শ্লীলতাহানী

বাসের মধ্যে ছাত্রীকে যৌন হয়রানির দায়ে জাবি ছাত্রলীগ কর্মীকে গণধোলাই

ডেস্ক রিপোর্ট
« আগের সংবাদalt
alt
বর্ষণের অনুষ্ঠানে প্রকাশ্য দিবালোকে কয়েক নারীকে বিবশ্র করে শ্লীলতাহানীর ঘটনায় কলঙ্কিত হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্র টিএসসি এলাকা।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় লম্পটদের হাত থেকে শ্লীলতানীর শিকার নারীদের বাঁচাতে গিয়ে তাদের পিটুনিতে আহত হয়েছেন ছাত্র ইউনিয়নের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সভাপতি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যায় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের দ্বারা যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন কয়েক ছাত্রী। এক ছাত্রলীগ কর্মীকে গণধোলাই দেয় উত্তেজিত শিক্ষার্থী ও স্থানীয় জনতা। 

কলঙ্কিত টিএসসি : নববর্ষ উদযাপনে মঙ্গলবার দিনভর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা ছিল লোকে লোকারণ্য। সারাদিন কোন অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটলেও সন্ধ্যায় ঘটে ওই কলঙ্কজনক ঘটনা। 

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, সন্ধ্যার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকায় ৩০-৩৫ জনের একদল বখাটে যুবক নারীদের শ্লীলতাহানি ঘটায়। এর মধ্যে এক নারীকে বিবশ্রও করা হয় বলে জানা গেছে। 

এ সময় খুব কােছেই পুলিশ সদস্যরা অবস্থান করছিল। তবে ভিড়ের কারণে চেষ্টা করে বখাটেদের নিবৃত্ত করা যায়নি বলে জানিয়েছেন শাহবাগ থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম। 

ঘটনার বিষয়ে ছাত্র ইউনিয়ন নেতা লিটন নন্দী বিডিনিউজকে জানান, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে যখন সবাই বের হচ্ছিল, তখন গেইটে থাকা বহিরাগত ওই যুবকরা নারীদের শ্লীলতাহানি ঘটায়। এ সময় তাদের বাঁচতে গেলে বখাটেরা তার ওপরও চড়াও হয়। তাদের ধাক্কাধাক্কিতে পড়ে গেলে ডান হাত ভেঙে যায়। 

এ দিক ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বুধবার বেলা ১১টায় বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ও দুপুর ১২টায় প্রগতিশীল ছাত্রজোট দুটি প্রতিবাদী সমাবেশ এবং বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাবি সংসদ একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছে।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাবি শাখার দপ্তর সম্পাদক খাদিজা সুলতানার পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর আমজাদ আলী ঘটনার বিষয়ে পুলিশকে জানানো হয়েছে বলে গণমাধ্যম কর্মীদের জানিয়েছেন। 

শাহবাগ থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম জানান, এ ঘটনার জড়িতদের ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্তের চেষ্টা করা হচ্ছে।

জাবি ছাত্রলীগ কর্মীকে গণপিটুনি : এদিকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে ছাত্রীদের যৌন হয়রানির দায়ে নাজমুল নামে এক ছাত্রলীগ কর্মীকে গণধোলাধাই দিয়েছে শিক্ষার্থী ও বিক্ষুব্ধ জনতা। সে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সপ্তম ব্যাচের শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে। 

এ সময় ছবি উত্যাক্তকারীর ছবি তুলতে গিয়ে ছাত্রলীগ ক্যাডারদের হাতে লাঞ্ছিত হন বাংলা ট্রিবিউনের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি রোহান।


মঙ্গলবার বিকালে ক্যাম্পাসের বৈশাখী অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে রাজধানীর চানখারপুল এলাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস উত্তরণ ও অনির্বাণে এ ঘটনা ঘটে।

উত্ত্যক্ততার জন্য মারধরের শিকার ছাত্রলীগকর্মী নাজমুল রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সপ্তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। তার চবি তুলতে গিয়ে লাঞ্ছিত হন বাংলা ট্রিবিউনের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি রোহান।

বাসে থাকা শিক্ষার্থীরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুরঞ্জনের সঙ্গে থাকা সংগঠনের কয়েকজন কর্মী উত্তরণ বাসে ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করছিল। চানখারপুলে এলে সবাই মিলে নাজমুলসহ কয়েকজনকে মারধর করে বাস থেকে নামিয়ে দেয়।

উত্তরণ বাসের পেছনে থাকা অনির্বাণে ছিলেন রোহান। তিনি নেমে ঘটনার ছবি তুললে নাজমুলসহ কয়েকজন তার ওপর চড়াও হয়।

এই বিষয়ে সুরঞ্জন বলেন, ছাত্রীদের ইভটিজিং করা এবং সাংবাদিককে লাঞ্ছিত করার ঘটনায় আমি দুঃখপ্রকাশ করছি। এ বিষয়ে আমি অবশ্যই ব্যবস্থা নেব।




__._,_.___

Posted by: Shah Deeldar <shahdeeldar@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Could Christianity's future lie in Buddhism's past?



 
http://www.huffingtonpost.com/christian-piatt/five-things-christianity_b_7069340.html?ncid=txtlnkusaolp00000592
 
 
5 Things Christianity Can Learn From Buddhism
Posted: 04/15/2015 8:27 am EDT Updated: 04/15/2015 8:59 am EDT
 
Could Christianity's future lie in Buddhism's past? This is a possibility that's been haunting me lately, but in a good way, I think.
One big critique, understandably, of postmodern views on Christian spirituality is that there's too much time and energy spent deconstructing old systems and ways of thinking that need to be torn down or reimagined, while lacking the same effort to build up something more helpful -- more Christ-like -- in its place.
This is true, and I'm as guilty of it as anyone. In my current spiritual practices as part of the current year I'm calling "My Jesus Project," I'm trying to more fully understand what we mean when we talk about following Jesus. So it might seems strange to some that I would look to Buddhism for help in rebuilding my daily walk along the path of Christ.
Author and monastic Thich Nhat Hanh wrote a book years ago called Living Buddha, Living Christ, that had a profound impact on me. At the time, I was "A-B-C," or "anything but Christian." I had been thrown out of my church of origin for asking too many questions, and up to that point, I assumed there was no way I could ever associate myself with Jesus or the Gospel again. Thankfully -- if surprisingly -- it was a Buddhist monk who reintroduced me to Jesus.
In his book, he draws many parallels between the life, teaching and practices of Jesus and those of Siddhartha Gautama, later known as The Buddha after achieving enlightenment. For Jesus, I imagine a similar experience of enlightenment coming to him during his monastic retreat into the desert. And as I seek my own moments of illumination during My Jesus Project, it occurs to me that Buddhism has much to teach us about where we might take Christianity in the 21st century.
No Ego -- One of the greatest weaknesses of modern Christianity has been the focus on the individual. This comes more from our individualistic culture than from Christianity itself. Though we focus on personal (often translated as sexual) sin, the idea of sin within the Hebrew Bible was more corporate. There was more of an interdependent, tribal culture, and as such, so were the shortcomings. We've also focused too much on personal salvation or a "personal relationship with Jesus Christ," which has also led to such bastardized interpretations as the false gospel of personal prosperity.
In Buddhist practices, one must learn to let the self die, in a manner of speaking, in order to create a deeper, more meaningful relationship and interdependence with others and the rest of creation. This is actually more consistent with ancient Jewish and Christian thought than our modern, egocentric version of Christianity.
Seeking Wisdom, not Knowledge -- If you were like me growing up, you were taught to be "armed with the Word," which basically meant knowing your Bible inside and out -- or at least just memorizing it - so you'd be ready to argue with anyone who refuted it in any way. Meanwhile, we didn't spend much, if any, time actually experiencing the "real world." Though our present culture values amassing a wealth of knowledge, or expertise, it actually does very little to prepare us to live in a Christ-like way beyond the church walls.
Wisdom, unlike knowledge, comes as a byproduct of lived experience. Something happens, and as often as not, we screw up. Then we reflect, learn and change our attitudes or behaviors moving forward. Christianity, however, too often teaches us to entrench ourselves in self-righteousness, seeking instead to change others to be more like us. (God forbid we would be changed by someone who isn't a Christian.) But true wisdom means we learn and are affected by all of our experiences, and use that wisdom as an opportunity to do and be better in the future.
Right-Heartedness Over Right Belief -- When someone joins a Christian church, or before they get baptized or commit their lives to Christ, we inevitably ask them with three telltale words: "DO YOU BELIEVE..." But Jesus didn't ask people what they believed, or to recite some creed before following him or going and doing for others what he did for them. He was more concerned with the nature of their hearts than any claim of belief.
This is where a fundamental tenet of Buddhism serves us very well. We're taught that right hearts, lead to right thoughts, and this, in turn, leads to right action. But it all begins with the orientation of our hearts, how we see, receive and respond to the world. We're not sent out into the world so much to coerce people into like-thought; rather, we're charged with going out and offering ourselves fully, sacrificially in humble service to others, regardless of who they are, what they believe or what the result might be for us.
Impermanence -- We seem to become pretty fixated on some false correlation between our faithfulness and the lifespan of our churches and denominations. We know we're doing God's work if our churches are full, budgets are met and we can hand off a healthy institutional legacy to those who come after us. But Jesus preached the destruction of the temple not just to freak people out; he was warning them not to cling to tightly to all the trappings of religion around them that would inevitably crumble and fail.
We can learn much from the Buddhist artistic discipline of creating mandalas. These elaborate sand-art designs sometimes take weeks or more to make, with several monks attending to them many hours each day. And though our instinct is generally to preserve and even defend something beautiful, the mandala is intentionally destroyed not long after it is finished. The sand is returned to the earth and the only remaining impression of the mandala is in our consciousness. It's a humbling exercise in letting go; one from which we can learn a great deal.
Care for All Creation -- We Christians have been greatly affected by the industrial revolution in ways that have negatively impacted out relationship with the rest of creation. This, combined with an over-emphasis of disdain for our own bodies and sexual identities, has created a sense of disembodiment that also causes us to feel less interdependent on each other and less dependent on all of nature. The notion of dominionism falsely teaches within some Christian circles that the planet is ours to use as we please. And some even go so far as to suggest that anything we can do to help hasten the end-times gets us that much closer to heralding God's kingdom on earth.
Buddhism, however, teaches simplicity, humility and intentional care for all of creation. Practices of mindfulness and humility help us loosen our grasp on personal desire and avail ourselves to the excesses and insensitivity of our habits. When we regain a healthier sense of our own places within a much larger, very delicate ecosystem, we not only treat our surroundings with more care; we treat ourselves with greater care as well.
Follow Christian Piatt on Twitter: www.twitter.com/christianpiatt
More:


__._,_.___

Posted by: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Fw: Jamaat supporters threaten Hindus, burn temple in Nilphamari, locals say Jamaat supporters threaten Hindus, burn temple in Nilphamari, locals say





Jamaat supporters threaten Hindus, burn temple in Nilphamari, locals say

Nilphamari Correspondent,  bdnews24.com
Published: 2015-04-14 18:29:38.0 BdST Updated: 2015-04-14 18:51:00.0 BdST









Locals blame Jamaat-e-Islami and its student front Islami Chhatra Shibir for the incident since their names were on the posters.

Aftab Uddin Sarkar, an MP from the area, alleged the incidents were an attempt by the Jamaat and Shibir to create communal tensions in Bangladesh to hinder the war crimes trials.

"It is clear that none but the Jamaat, Shibir can do such thing," he remarked.

Most of the war crimes convicts are from the Jamaat, which openly opposed Bangladesh's independence from a non-secular, Bengali-hating Pakistan.

Tuesday morning's incidents have spread panic among about 400 Hindu families in the locality.

The temple's management committee chief Nalini Mohon Roy said they rushed there in the morning seeing it on fire. But the damage was not much.

They found two posters pasted on the temple's wall. The posters said they (attackers) would not allow any more Hindu festivals and asked the community to flee to India.

Another poster hailed the Jamaat and Shibir.

A case has been filed over the incidents and police say they were trying to arrest the attackers.





__._,_.___

Posted by: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Newer Posts Older Posts Home