Banner Advertiser

Wednesday, September 2, 2015

[mukto-mona] প্রকাশের জন্যে-




'আমরা ভালো আছি, আমরা ভালো নেই'

পরপর দু'টো সাক্ষাত্কার দুই হিন্দু নেতার। একজন রানা দাশগুপ্ত, যুদ্ধাপরাধী বিচার ট্রাইবুনালের প্রসিকিউটর এবং ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক। অন্যজন ড: নিম চন্দ্র ভৌমিক। ঢাকা ভার্সিটির প্রফেসর এবং নেপালের সাবেক রাষ্ট্রদূত। তিনি আগে ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন, এখন প্রেসিডিয়াম মেম্বার। সদ্য রানা দাশগুপ্ত বলেছেন, 'আমরা ভালো নেই; শান্তিতে নেই'। পক্ষান্তরে নিম ভৌমিক বলেছেন, 'আমরা ভালো আছি; শান্তিতে আছি'। কার কথা ঠিক?

সোস্যাল মিডিয়া দেখলে বোঝা যায়, সবাই নিম ভৌমিকের বিপক্ষে। যারা এখন নিম ভৌমিকের গোষ্ঠী উদ্ধার করছেন, তারা ক'দিন আগেও একইভাবে রানা দাশগুপ্তের বিরুদ্ধে ছিলেন। সাম্প্রতিক সময়ে দয়াময়ী ভবন নিয়ে সাংবাদিক সন্মেলন ও তৎপরবর্তী ক'টি সাক্ষাত্কার ও প্রোগ্রাম রানা দাশগুপ্তকে লাইমলাইটে নিয়ে এসেছে। রানা দাশগুপ্তের সাম্প্রতিক কর্মকান্ডে হিন্দুদের মাঝে নি:সন্দেহে তার জনপ্রিয়তা বেড়েছে। যদিও সরকারের একটি অংশ তার বিরুদ্ধে ক্ষ্যাপা।   শোনা যায়, তার অবস্থাও সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বা নিম ভৌমিকের মত হয়ে যেতে পারে!

ঐক্য পরিষদে এখন রানা দাশগুপ্ত এবং নিম ভৌমিক কি মুখোমুখি? গুজব রয়েছে, নিম ভৌমিককে ফরিদপুরের একনেতা ডেকে পাঠিয়েছেন এবং তারপরই তার সাক্ষাত্কার এবং স্বজাতির বিরুদ্ধে কথা। এমনও শোনা যায়, তাকে আবার কিছু পদপদবী দেয়ারও আশ্বাস দেয়া হয়েছে। এমন সুযোগ কি বারবার আসে? একইভাবে সুযোগের সম্পূর্ণ সদ্ব্যবহার করেছেন ফরিদপুরের অরুণ গুহ মজুমদার। তিনি সাফ জানিয়েছেন, সম্পত্তি তিনি বিক্রী করেছেন। এতে ক্রেতা লাভবান হলেও রানা দাশগুপ্ত বিপাকে পড়েছেন। সাধারণ মানুষের কিন্তু যা বোঝার তারা তা ঠিকই বুঝে নিয়েছে। 

প্রবীর শিকদার মামলায় সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত আর একবার সবার প্রসংশা কুড়িয়েছেন। রানা দাশগুপ্ত বা প্রবীর শিকদার অথবা ফরিদপুরের আরো দুই দু'ডজন আওয়ামী ঘরানার নেতাকর্মী ষড়যন্ত্রের শিকার। এসব ক্ষমতার অপব্যবহার বা দুর্বলের ওপর সবলের অত্যাচার। ঘটনাক্রমে ভিকটিম হিন্দু, তাই কেউ কেউ এটাকে সাম্প্রদায়িক ঘটনাও বলতে চাইবেন। আর এসবই ঘটছে আওয়ামী লীগ আমলে। প্রবীর শিকদার ঘটনায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে পর্যন্ত হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে! এথেকে বোঝা যায়, প্রধানমন্ত্রী না চাইলেও অনেক কিছু ঘটে। এটা হয়তো ঠিক প্রধানমন্ত্রী জানলে প্রবীর শিকদার কখনোই গ্রেফতার হতেন না।

এদিকে এসময়ে হটাত করে জাসদ-ইনু বা অন্যান্যদের নিয়ে এতকথা তো ওঠার প্রয়োজন ছিলোনা, তবু উঠেছে এবং তা বন্ধ করতে প্রধানমন্ত্রীকেই হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে! বঙ্গবন্ধু কম দু:খে বলেননি যে, আমার চারপাশে চাটার দল! শেখ হাসিনাকেও মন্ত্রিসভার বৈঠকেই বলতে হয়েছে, আমি ক্ষমা করে দিয়েছি; কিন্তু ভুলিনি। এই স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী আছে বলেই প্রবীর শিকদারের মত পঙ্গু সাংবাদিক, স্বাধীনতা যুদ্ধে যার পরিবার ১৪জনকে হারিয়েছেন, তাকেও অকারণে গ্রেফতার হতে হয়; মানস মুখার্জীর মত শিক্ষক, মুক্তিযোদ্ধাকে জেলে পঁচতে হয়। অথবা আওয়ামী ওলামা লীগের 'পহেলা বৈশাখ বন্ধ' দাবি করার ঔদ্ধত্যের কথা আমাদের শুনতে হয়!

সম্প্রীতি সৈয়দ আশরাফ যেমনি 'খাই খাই' বন্ধ করার কথা বলেছেন, তেমনি ষড়যন্ত্রের কথা বলে হুশিয়ারী উচ্চারণ করেছেন। তিনি ভয়ঙ্কর কিছু ঘটারও ইঙ্গিত করেছেন। ছোট ছোট ষড়যন্ত্রগুলোও কিন্তু ফেলনা নয়! গাফফার চৌধুরী লিখেছেন, দেশে কি পচাত্তরের আলামত দেখা দিয়েছে? বাইরের শত্রূ মোকাবেলা সহজ, কিন্তু ঘরের শত্রূ বিভীষণ ঠেকায় কে? কথায় বলে, আওয়ামী লীগকে কেউ হারায় না, আওয়ামী লীগ নিজেই হারে! একটানা সাত বছর  ক্ষমতায় থাকার অভিজ্ঞতা আওয়ামী লীগের নাই, আরো বেশিদিন টিকে থাকতে হলে মনে হয়, আওয়ামী লীগে শুদ্ধি অভিযানের প্রয়োজন আছে। স্মর্তব্য যে, পঁচাত্তরে কিন্তু আওয়ামী লীগই ক্ষমতায় ছিলো।

প্রবীর শিকদার গ্রেফতার নাটক, রানা দাশগুপ্তকে তলব, শাকিলা ফারজানাসহ তিন এটর্নীর জঙ্গী কানেকশন, সরকারে গৃহবিবাদ সৃষ্টি, সৈয়দ আশরাফের আশংকা, আগাচৌর সতর্কবাণী কিসের অশনি সংকেত? দেশে কি ইতিমধ্যে কিছু ঘটেছে যা আমরা জানিনা? ওপর দিয়ে সবকিছু নরমাল, ভেতরে ভেতরে কি অস্থিরতা বিরাজ করছে? ঘুসঘুসে জ্বর বড় অসুখের লক্ষ্মন! 'ঘরপোড়া গরু সিঁদুরের মেঘ দেখলে ভয় পায়' -আমাদের অবস্থা হয়তো তাই। এতসবের পরও আশার কথা, এটা পঁচাত্তর নয়, ২০১৫। কৌতুক অভিনেতা ভানুর ভাষায়, 'দুনিয়ার নিয়ম বিস্তর পাল্টাইছে'।

শিতাংশু গুহ, কলাম লেখক।
নিউইয়র্ক, ৩১শে আগস্ট ২০১৫।






SitangshuGuha 646-696-5569






__._,_.___

Posted by: Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] জাসদ নিয়ে তোলপাড় : মাঘে চৈত্রের বক্তৃতা



জাসদ নিয়ে তোলপাড় : মাঘে চৈত্রের বক্তৃতা

বুধবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০১৫

চৈত্র মাসের বক্তৃতা গল্পটি সবাই জানেন তাই সেটি আর বলব না। গল্পটির সারাংশ আমরা সবাই জানি বলে আশা করি। তবে সারাংশটি এতই গুরুত্বপূর্ণ যে, সেটি বোধহয় নিজেদের মনে করে দেয়ার প্রয়োজন রয়েছে। জাসদ নিয়ে হৈচৈ দেখে তাই মনে হচ্ছে। আসলে সত্য কথা বলার সময় সব সময় নয়। অসময়ে বললে সত্য কথাটি উল্টো অর্থ নিয়ে মানুষের মনে পৌঁছায়। অন্য সমস্যাও রয়েছে। সময় মতো না বললে সত্য কথা লোকে হয়তো শুনবেই না। এসব কারণে সত্য কথা অনেক সময় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই সত্য কথা স্থান কাল পাত্র বিবেচনা করে বলা উচিত।

এসব কথা মনে রেখেই আমাদের সত্য কথা বলতে হবে। কে কোন কথা বলবেন সেটা বিবেচনা করা উচিত। জাসদ সম্পর্কে শেখ সেলিম সাহেব বিরূপ মন্তব্য করেছেন। আসলে তিনি মন্তব্য করেছেন ১৯৭৫-এর পূর্ববর্তী সময়ে জাসদের ভূমিকা নিয়ে, জাসদের কার্যাবলি নিয়ে। জাসদ যা করেছিল সেটাকে সমালোচনা করা চলে। সমাজতন্ত্র আমরাও চাই। কিন্তু যে কথা বলে শুরু করেছিলাম সে কথায় ফিরে যাই। জাসদের সমাজতন্ত্র নিয়ে বলার সময় সঠিক ছিল না। সেই জন্য সবকিছু গোলমাল হয়ে গেছে। নিজেদের ক্ষতি হয়েছে। সমাজতন্ত্রের ক্ষতি হয়েছে। দেশের ক্ষতি হয়েছে। সমাজতন্ত্র বিরোধীদের, স্বাধীনতা বিরোধীদের লাভ হয়েছে। রক্তপাত হয়েছে। রক্তপাত চলেছে। অকারণে অসংখ্য প্রাণ ঝরে গেছে। আমরা এখনো ভুগছি এই ভুলের জন্য। সমাজতন্ত্র বিরোধীদের শক্তিশালী করে দিয়েছে জাসদ অসময়ে সমাজতন্ত্রের কথা বলে।

এসব ঘটেছিল ১৯৭৫-এর আগে। চল্লিশ বছর আগে। এই ৪০ বছরে পদ্মা মেঘনার অনেক পানি বঙ্গোপসাগরে মিশেছে। পরিস্থিতি বদলে গেছে। স্বাধীনতার শত্রুরা নিজেদের অবস্থান শক্তিশালী করেছে। অবাঞ্ছনীয় হলেও এই সত্য মেনে নিতে হয়। ২০টি দল তাদের জোটে। স্বাধীনতার পক্ষের জোটে ১৪টি দল। বর্তমান পরিস্থিতিতে ১৪ দলের মহাজোটে ঐক্য প্রয়োজন। এখানে অনৈক্য স্বাধীনতার শত্রুদের সাহায্য করবে। যার একটু দায়িত্বজ্ঞান আছে সে-ই এ কথা বুঝবে। ১৪টি দল। এদের সবার চিন্তাধারা একেবারে এক হবে না। এদের অতীত একরকম হবে না। জোটের ঐক্য বজায় রাখতে গেলে এসব কথাসহ আরো অনেক কথা মনে রাখতে হবে। এসব কথা মনে রেখে দায়িত্ববান ব্যক্তিরা তাদের বক্তব্য পেশ করবেন সেটাই সবাই আশা করে।

যাদের আমরা একাডেমিক বলে থাকি তারা অতীত বিশ্লেষণ করবেন নিরপেক্ষ দৃষ্টি নিয়ে। সে-ই কাম্য। এতে করে সাময়িকভাবে কার ক্ষতি হলো বা কার লাভ হলো সেটি দেখার বিষয় নয়। দীর্ঘস্থায়ী লাভ সেখানে বিবেচ্য। কিন্তু জোটের অংশীদারদের বক্তব্য অবিবেচনাপ্রসূত হলে তা জোটের সব রকমের ক্ষতি করবে শুধু। আসলে কোনো বিষয় নিয়ে কেউ কিছু বলার আগে চিন্তা করতে হবে যে বিষয়টি আলোচনা করার কোনো প্রয়োজন এই মুহ‚র্তে ছিল কি? বিষয়টি নিয়ে আলোচনা জোটের বা দেশের উপকারে আসবে কি? অপরদিকে চিন্তা করতে হবে যে, বিষয়টি নিয়ে মন্তব্য প্রয়োজনীয় এবং ক্ষতিকারক কিনা? আসলে দায়িত্বশীল অবস্থানে থাকলে দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।

জাসদ সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মুখপাত্র। জাসদের একজন নেতার মন্ত্রিসভায় থাকা উচিত কিনা তিনি এই প্রশ্ন উত্থাপন করেছেন। ২০ দলীয় নেতার পক্ষে এটা অত্যন্ত স্বাভাবিক ১৪ দলের যে কোনো দুর্বলতা নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু একই প্রশ্ন যদি উত্থাপন করেন নিজ শরিক দলের দায়িত্বশীল নেতাদের কেউ তবে সেটা হবে জোটের জন্য ক্ষতিকারক। এই ক্ষতি শুধুমাত্র জোটের হবে না ক্ষতি হবে নিজের দলেরও। ক্ষতি হবে দলের আদর্শের। অবশ্যই ক্ষতি হবে দেশের ও জাতির।

একটা কিছু ঘটলে অনেক রকমের আলোচনা হয় আজকাল। দেশে এখন অসংখ্য সংবাদপত্র আর অনেক টেলিভিশন। আসলে দুই আওয়ামী লীগ নেতার জাসদ সম্বন্ধে মন্তব্যে লাভ হয়েছে কার? ক্ষতি হয়েছে কার? মন্তব্য করার আগে এই কথাটি মনে রাখতে হবে। অনেকে অনেক রকম মন্তব্য করেছেন এই বিষয়ে। কেউ কেউ এ কথাও বলেছেন যে, তারা হয়তো মনে করেন যে জাসদ ক্ষতিকর কাজ করে মন্ত্রিত্ব পেয়েছে। আর আমরা আওয়ামী লীগের। আমাদের আপনজনরা প্রাণ হারিয়েছেন কিন্তু আমরা মন্ত্রিসভায় নেই। আমি শতকরা ১০০ ভাগ নিশ্চিত যে, এমন ভাবনা তারা করেননি। কিন্তু মানুষ অনেক কিছুই ভাবে।

কত কথা আলোচনা করে মানুষ। কত কথা রটে। জাসদ নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাদের মন্তব্যের ফলে এমন কথাও কেউ কেউ বলেছে যে জাসদকে বাদ দেয়ার কথা ভাবছে আওয়ামী লীগ। কথাটির মধ্যে যদিও কোনো সত্য নেই কিন্তু যেহেতু আওয়ামী লীগের জাতীয় নেতাদের কেউ কেউ জাসদ নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছেন তাই এমন কথা ভেবেছেন অনেকে।

দেশের সামনে সমস্যা অনেক। সব সমস্যা সমাধান করা যায় না। যদিও আমাদের অর্থনৈতিক ইতিহাস গৌরবের যে জন্য আমাদের দেশকে বলা হয় সোনার বাংলা, তবু এটা সত্য যে আমাদের কাছে ইতিহাস প্রাচুর্যের নয়। এই অবস্থায় জনগণের আর্থিক সঙ্গতির গ্যারান্টি দেয়া সব সময় সরকারের পক্ষে সম্ভব নয়। আমাদের সব পেশার মানুষের অভিজ্ঞতা অল্পদিনের। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এমনি এক সমস্যা। আমাদের অনেক সমস্যা। আমাদের সরকারের অনেক সমস্যা। তবু স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি জাতির কল্যাণের জন্য চেষ্টা করে চলেছে। তাই এমন কিছু করা বা বলা যেন না হয় যা স্বাধীনতার জন্য সমস্যার সৃষ্টি করে।

ওয়াহিদ নবী : চিকিৎসক, লেখক। রয়াল কলেজ অফ সাইক্যাট্রিস্টের একজন ফেলো।

http://www.bhorerkagoj.net/print-edition/2015/09/02/49783.php




__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Fw: একইসঙ্গে মূর্তিপূজা ও কোরআন পড়ায় স্বামী-স্ত্রী আটক



This family is being harassed by Bangladeshi 'Jongla' Government as well as by his Muslim neighbors. I can assure you that - no Hindu will get hurt by the religious practice of this family. The fact is – it's always Muslims who get hurt. This incidence speaks volume about religious tolerance.
Actually, this family has exactly the right religious attitude, and it should be patronized and promoted. I appreciate the mental broadness and courage of this person and his wife. This is a noble family, and I salute them.
But, Bangladeshi society will not understand the religiosity of this family. How about leaving it to the almighty Allah? Is that so outrageous proposal?  

----- Forwarded Message -----
From: Jamal G. Khan <m.jamalghaus@gmail.com>
To:
Sent: Wednesday, September 2, 2015 5:36 PM
Subject: একইসঙ্গে মূর্তিপূজা ও কোরআন পড়ায় স্বামী-স্ত্রী আটক

একইসঙ্গে মূর্তিপূজা ও কোরআন পড়ায় স্বামী-স্ত্রী আটক

জেলা সংবাদদাতা | নিউজবাংলাদেশ.কম
প্রকাশ: ১৫২৬ ঘণ্টা, বুধবার ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ || সর্বশেষ সম্পাদনা: ২২০৭ ঘণ্টা, বুধবার ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৫

একইসঙ্গে মূর্তিপূজা ও কোরআন পড়ায় স্বামী-স্ত্রী আটক
ঠাকুরগাঁও: একইসঙ্গে মূর্তিপূজা ও কোরআন পড়ার অভিযোগে সোলেমান (৬১) ও তার স্ত্রী নূরজাহানকে (৪৫) আটক করেছে পুলিশ। হিন্দু সম্প্রদায়ের মূর্তি ও পবিত্র কোরআনসহ বুধবার সকালে শাহপাড়ার নিজবাসা থেকে তাদের আটক করা হয়।

এলাকাবাসী ও পুলিশ জানায়, কয়েকদিন আগে থেকে রাজমিস্ত্রি সোলেমান ও তার স্ত্রী নূরজাহান তাদের বাড়ির একটি ঘরের চারদিকে লাল-সাদা কাপড় ঝুলিয়ে দেয়। এরপর ঘরের মাঝখানে একটি কালী প্রতিমা বসিয়ে মাঝে মাঝে পূজা অর্চনা ও কোরআন তেলাওয়াতসহ জিকির করে আসছিল। 

সূত্র আরো জানায়, তাদের এ আচরণ প্রতিবেশীর কাছে রহস্যময় মনে হয়। একপর্যায়ে বিষয়টি এলাকায় আলোচনার ঝড় তোলে। এরই ধারাবাহিকতায় বুধবার সকালে এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়ে সোলেমানের বাড়ি ঘেরাও করে ভাঙচুরের চেষ্টা চালায়।
সূত্র জানায়, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এসময় সোলেমান ও নূরজাহানকে আটক করে পুলিশ থানায় নিয়ে আসে।

নূরজাহান নিউজবাংলাদেশকে বলেন, "ধনসম্পদ প্রাপ্তিসহ সন্তানের মঙ্গলের আশায় দীর্ঘদিন থেকেই আমরা সাধনা করছি। কিছুদিন আগে স্বপ্নে বাড়িতে কালীপূজা ও কোরআন তেলাওয়াতসহ জিকির-আজগর করার নির্দেশনা পাই।"

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মশিউর রহমান নিউজবাংলাদেশকে বলেন, "একটি মানুষ কখনোই দুটি ধর্মের অনুসারী হতে পারে না। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে তাদের আটক করা হয়েছে।"

তিনি আরো বলেন, "এরপর তাদেরকে আদালতে সোপর্দ করা হবে। আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"
নিউজবাংলাদেশ.কম/এটিএস
Note: The minimal definition of religion is the belief in supernatural power(s).
           Why don't we let them practice religion in their own way, so long it does not
           directly interfere with other people's religious rights. Isn't right of freedom to practice 
           religion guaranteed in Bangladesh ?

Cultural Anthropology/Ritual and Religion


Anthropology & Law - Page 134 - Google Books Result

James M. Donovan, ‎H. Edwin Anderson - 2005 - ‎Social Science
Through concrete definitions, the researcher seeks to identifyreligion by real world ... upon the presence of specific symbols, usually supernatural powers or entities. ... to claim, as aminimum definition of religion, the belief in Spiritual Beings.






__._,_.___

Posted by: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona]



The question is, why only Muslim youths are having this problem of not adopting the host country fully? It sounds like the parents of these young people might be equally responsible for the problem too? Is this the baggage people have been bringing from home and yet they love escape the extreme poverty of their country of origin? No wonder why Europeans are so cold accepting the refugees from Middle east and other Muslim countries. Can we blame them?


http://www.thedailystar.net/op-ed/politics/the-lure-extremism-136693

The lure of extremism

Muslim Bangladeshis living in the UK recently became a focus of interest to all Bangladeshis living home and abroad when the news of some young Muslims of Bangladeshi origin joining the so-called Islamic State in Syria/Iraq struck the front page. Among them were three young women and an entire family that also included elderly members. Young people leaving a relatively prosperous country for a war torn, failed state that had succumbed to a militant group was astounding news not only to their families but also the country that they decided to leave. 

The militants in Syria and Iraq calling themselves the Islamic State (or ISIS) have grown in strength over the past two years drawing youths from different parts of the world including Western Europe, the United Kingdom, even the US. It is reported that there are over 4000 foreign fighters who have joined the ranks of ISIS, which primarily consists of rebels from Syria and is believed to be militarily trained and supervised by ex-members of Saddam Hussain's formidable army. The military prowess and tactics that ISIS has shown in overpowering the Iraqis as well as the largely depleted forces of Syria's Assad are evidence of a well-trained force that goes beyond the normal fighting strength and longevity of a typical rebel force. 

ISIS' sustained war in Syria, along with its success in holding on to a sizeable territory of Iraq for nearly two years established its credibility among radical Islamist rebels, many of whom have been active in the Middle East as well as Afghanistan and Nigeria. ISIS emerged as the strongest among the militant organisations, not only because of its organisation, but also because of the ambivalence of the Middle Eastern nations towards intervening in the current war and half-hearted attempts by Western powers to stop the war. The ambivalence of some   Middle Eastern countries partly comes from their fear of Shia domination in that area with Iraq now falling mostly to Shia leadership, a potential Iraq-Iran entente rising in the horizon. 

ISIS grew as much for what it did for itself as for what the other countries inadvertently did for its growth. It developed into a mighty fighting machine enough to declare itself a Caliphate and asked all Muslim countries to join its cause, even asking them to recognise its supremacy. People have not joined them in droves, but it did appeal to a good number of young people spread over distant lands to join its ranks. And many have joined, not just attracted by the romanticism of the adventure, but also deluded by the religious appeal of joining a grossly misinterpreted holy war. 

Attractions of Muslim youth, particularly in the West, to this cleverly constructed holy mission has been variously attributed to disenchantment and disengagement of the youth from mainstream culture of the adopted country stemming from their failure to assimilate in the society, and a perceived sense of discrimination by the mainstream society. It has also been attributed to a growing urge among them to seek a different identity from the mainstream, an identity based on religion alone since this identity provides them a bigger platform and strength in number. It covers a wider range of people from different ethnicities. Added to that is a perceived sense of persecution worldwide of people of different faiths, which has been constantly hammered into them by clerics with a political agenda of their own both at home and abroad.

Absent from the above analysis is how much religious teaching itself is an important driver of young people wanting to relinquish their adopted home and fight side by side with forces that are not exactly their friends. Immigrants to the UK, US, and other European countries come from all parts of the world with all kinds of religious and ethnic backgrounds. 

Unfortunately, many young Muslims of diverse origins have been brought up in an environment which is devoid of the most fundamental teaching of their religion, tolerance and acceptance of all other religions as equal to their own. They don't receive this education at home or places where they go for worship. A good number of these young people grow in ethnic and religious settings that harden them into individuals with a rigid mindset, they find it difficult to assimilate at a later stage, at a workplace or higher places of learning when they come out of these shells or might feel like misfits. 

ADVERTISEMENT

Joining a jihad brigade provides a kind of escape for these young people from the hard reality they face. But they find it equally difficult to return when the "romantic" adventure does not pan out the way they want it to.

The right place to prevent disgruntled and alienated young people from being fascinated by this false attraction is their own home. They need the basic education of having respect for every human being, irrespective of religious faith. They need to be told that alienation from the country they live in on the grounds of religion or rejection of other religions cannot lead them to happiness or success. The Islamic State or ISIS is a political game that will not deliver to them the life their parents expected of them, or the one that their adopted country offers them. 

The writer is a US based political analyst and commentator.  




__._,_.___

Posted by: Shah DeEldar <shahdeeldar@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] কুরবানীর পশুর রক্ত ও বর্জ্য পরিষ্কারের জন্য পর্যাপ্ত জনবল ও বাজেট বরাদ্দ করতে হবে



কুরবানীর পশুর রক্ত ও বর্জ্য পরিষ্কারের জন্য পর্যাপ্ত জনবল ও বাজেট বরাদ্দ করতে হবে

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, "নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার পাকড়াও বড় কঠিন।"
সরকার ঘোষণা দিয়েছে-
'সিটি কর্পোরেশনের নির্ধারিত স্থান ছাড়া অন্যত্র পবিত্র কুরবানীর পশু যবেহ করলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।' নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!! নাউযুবিল্লাহ!!!
সরকারকে স্মরণ রাখতে হবে যে- সরকারের জন্য সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার কোনো আদেশ ও নিষেধের উপর হস্তক্ষেপ করার কোনো অধিকার নেই। 
অতএব, সরকারকে অবশ্য অবশ্যই অবিলম্বে এ সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে নিতে হবে। 
আরো স্মরণ রাখতে হবে যে- মনগড়া সিদ্ধান্তের কারণে বহু ধরনের ফিতনা-ফাসাদ সংঘটিত হবে। 
যেমন- সরকারি ক্যাডারদের দৌরাত্ম্য, মারামারি, পরস্পর দ্বন্দ্ব-সংঘাত, যার যার পশুর গোশত নিয়ে, গোশত বানানো নিয়ে, চামড়া নিয়ে কোন্দল, কসাই নিয়ে সমস্যা সৃষ্টি, পশু নিয়ম মাফিক যবেহ হবে না। 
নানা প্রকার অব্যবস্থাপনার ফলে নানা প্রকার ফিতনা সৃষ্টি হবে, যেহেতু একেকটি স্পটে হাজার হাজার পশু কুরবানী করতে বাধ্য করা হচ্ছে, সেহেতু সেখানে বড় ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হওয়া খুবই স্বাভাবিক।
সুতরাং পরিবেশ রক্ষার নামে ভারতীয় ষড়যন্ত্র এদেশে বাস্তবায়ন করা চলবে না। 
এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনাদের জন্য ফরয হচ্ছে- পবিত্র কুরবানী উনার বিরোধী উক্ত সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ করা।
সরকারকে মনে রাখতে হবে- পবিত্র কুরবানী উনার বিরুদ্ধে অতীতে যারাই ষড়যন্ত্র করেছে, তারাই নিশ্চিহ্ন ও ধ্বংস হয়ে গেছে। যদিও তারা দুনিয়াবী দৃষ্টিতে মহাক্ষমতাধর ছিলো। তার বাস্তব উদাহরণ হচ্ছে সিলেটের গৌরগবিন্দ।
অতএব, সরকারকে নিজের অস্তিত্ব রক্ষার জন্যেই পবিত্র কুরবানী উনার বিরোধী সকল ষড়যন্ত্র অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।

প্রতি বছরই পবিত্র কুরবানীর সময় নানা অজুহাতে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের চেষ্টা করে কিছু ইসলামবিদ্বেষী মহল। তাই প্রতি বছরের মতো এবারেও পবিত্র কুরবানীতে বাধা সৃষ্টি করতে তাদের কিছু ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে মরিয়া হয়ে পড়েছে প্রশাসন। তার মধ্যে একটি হচ্ছে পরিবেশ দূষণের মিথ্যা অজুহাতে পবিত্র কুরবানীর পশু যবেহ করার জন্য স্থান নির্ধারণ করা।

সরকারিভাবে এবার নির্ধারিত স্থানে কুরবানী করতে বাধ্য করা হচ্ছে অর্থাৎ কুরবানীদাতা তার নিজ বাড়িতে কুরবানী দিতে পারবে না, দিতে হবে সরকারের নির্ধারিত জায়গায়। সরকার নির্ধারিত স্থানে যারা পবিত্র কুরবানী করবে না, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!! নাউযুবিল্লাহ!!! এটা সবাই জানে যে, উগ্র সাম্প্রদায়িক ভারতের হিন্দুরা সেখানে মুসলমানদের কুরবানী করতে বাধা দেয়। কিন্তু বাংলাদেশ তো ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশ। বাংলাদেশে কেন মুসলমানদের পশু কুরবানীতে বাধা সৃষ্টি করা হচ্ছে?

অনেক অথর্ব মুসলমান কোনো ফিকির না করেই হয়তো সরকারের এই সিদ্ধান্তাকে সমর্থন জানাবে এবং জানাচ্ছে। অথচ এই ব্যবস্থায় কুরবানী দিলে প্রতিটি স্পটে একটি-দুটি নয়, বরং বহু ধরনের ফিতনা-ফাসাদ সংঘটিত হবে। যেমন- সরকারি ক্যাডারদের দৌরাত্ম্য, মারামারি, পরস্পর দ্বন্দ্ব-সংঘাত, যার যার পশুর গোশত নিয়ে, গোশত বানানো নিয়ে, চামড়া নিয়ে কোন্দল, কসাই নিয়ে সমস্যা সৃষ্টি, পশু নিয়ম মাফিক যবেহ হবে না। নানা প্রকার অব্যবস্থাপনার ফলে নানা প্রকার ফিতনা সৃষ্টি হবে, যেহেতু একেকটি স্পটে হাজার হাজার পশু কুরবানী করতে বাধ্য করা হচ্ছে, সেহেতু সেখানে বড় ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হওয়া খুবই স্বাভাবিক। সুতরাং পরিবেশ রক্ষার নামে ভারতীয় ষড়যন্ত্র এদেশে বাস্তবায়ন করা চলবে না। সিটি কর্পোরেশনের এসব ষড়যন্ত্রমূলক ঘোষণা অবশ্যই তুলে নিতে হবে। প্রত্যেক মুসলমান যার যার বাড়ির আঙ্গিনায় পবিত্র কুরবানী করবে। সরকারকে পবিত্র কুরবানীর পশুর রক্ত ও বর্জ্য পরিষ্কারের জন্য পর্যাপ্ত জনবল ও বাজেট বরাদ্দ করতে হবে। সরকার যদি হারাম খেলা-ধুলা ও গান-বাজনার জন্য হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করতে পারে, পবিত্র কুরবানীর জন্য কেন পারবে না? অবশ্যই তাকে পারতে হবে।

কোনো কোনো জাহিল ব্যক্তি এক্ষেত্রে সউদী আরবের উদাহরণ দেয়। অর্থাৎ তাদের বক্তব্য হচ্ছে- সউদী আরবে যদি নির্দিষ্ট স্থানে পবিত্র কুরবানী করা সম্ভব হয়, তবে আমাদের দেশে কেন সম্ভব হবে না? মূলত, তারা যেরূপ ভৌগোলিক জ্ঞান সম্পর্কে নেহায়েত অজ্ঞ; তদ্রƒপ অর্থনীতি সম্পর্কেও নেহায়েতই মূর্খ হওয়ার কারণেই এরূপ বলে থাকে। অর্থাৎ তাদের এটাও জানা নেই যে, সউদী আরবের আয়তন কত আর লোকসংখ্যা কত? আর তাদের আর্থিক স্বচ্ছলতা কতটুকু? বাংলাদেশের আয়তন কত? আর লোকসংখ্যা কত? আর বাংলাদেশের লোকদের আর্থিক স্বচ্ছলতা কতটুকু? মূলত সউদী আরবের আয়তন হচ্ছে প্রায় ৯ লক্ষ বর্গমাইল। আর লোকসংখ্যা হচ্ছে প্রায় ৩ কোটি। আর বাংলাদেশের আয়তন হচ্ছে প্রায় ৫৭ হাজার বর্গমাইল আর লোকসংখ্যা হচ্ছে ২০ কোটিরও অধিক। সউদী আরবের বাড়ি-ঘরগুলো ফাঁকা ফাঁকা। প্রত্যেকের বাড়ির সামনেই বিশাল ময়দান আছে। আর লোকসংখ্যাও কম। কিন্তু বাংলাদেশে তথা রাজধানীতে লোক সংখ্যা বেশি, জায়গা কম। মাত্র ৫০০টি স্পটে লক্ষ লক্ষ পশু কুরবানী করা কখনোই সম্ভব নয়। অতএব, সউদী আরবের উদাহরণ দেয়াটা জিহালতী বৈ কিছুই নয়।

এদেশের ৯৮ ভাগ অধিবাসী মুসলমান উনাদের জন্য ফরয হচ্ছে- পবিত্র কুরবানী উনার বিরোধী উক্ত সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ করা। মুসলমানগণ চুপ করে থাকার কারণে সরকার একের পর এক সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিরোধী আইন জারি করার সাহস পাচ্ছে। সকল মুসলমান এক জোট হয়ে প্রতিবাদ করলে তারা কখনোই এরূপ সাহস পেতো না। আর সরকার ক্ষমতায় আসার আগে ওয়াদা করেছিলো- 'পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না' অথচ ক্ষমতায় আসার পর একের পর এক সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার বিরোধী আইন জারি করে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!

সরকারকে মনে রাখতে হবে- পবিত্র কুরবানী উনার বিরুদ্ধে অতীতে যারাই ষড়যন্ত্র করেছে, তারাই নিশ্চিহ্ন ও ধ্বংস হয়ে গেছে। যদিও তারা দুনিয়াবী দৃষ্টিতে মহাক্ষমতাধর ছিলো। তার বাস্তব উদাহরণ হচ্ছে সিলেটের গৌরগবিন্দ। অতএব, সরকারকে নিজের অস্তিত্ব রক্ষার জন্যেই পবিত্র কুরবানী উনার বিরোধী সমস্ত ষড়যন্ত্র অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। কেননা, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, "নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার পাকড়াও বড় কঠিন।"




__._,_.___

Posted by: sub bangladesh <sub.bangladesh786@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] MM Kalburgi Murder





__._,_.___

Posted by: Sukhamaya Bain <subain1@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Newer Posts Older Posts Home