__._,_.___
From: nabdc@googlegroups.com <nabdc@googlegroups.com> on behalf of Mohamed Nazir <nazir0101@gmail.com>
Sent: Monday, March 28, 2016 10:42 PM
To: nabdc@googlegroups.com; Quazi Nuruzzaman; NewEngland Awami League; Suhas Barua; shamsul wares; Hussain Suhrawardy; Mohammad Gani; Muazzam Kazi; mhaq1@hotmail.com; Abid Bahar; zainul abedin; Zoglul Husain; Zillur R. Khan; RANU CHOWDHURY; Jamal G. Khan
Subject: {NA Bangladeshi Community} Fwd: "রিট খারিজ, রুল ডিসচার্জ।"
"রিট খারিজ, রুল ডিসচার্জ।"কোর্ট শুরু হয়েছে ২:০০ টায়, সুপ্রীম কোর্টের এনএক্স ভবনের ২০ নম্বর রুম।তিন জাস্টিস (নাইমা হায়দার, কাজী রেজাউল হক ও বিচারপতি আশরাফুল কামাল বসে আছে। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবি (অ্যার্টনী জেনারেল) মাহবুবে আলম উপস্থিত ছিলো না, ছিলো তার সহযোগী অ্যার্টনী জেনারেল মুরাদ রেজা। সে কোর্টের কাছে আরো সময় চায়। এ সময় জাস্টিস কাজী রেজাউল হক তাকে বসিয়ে দেন।এ সময় দাড়ায় থার্ড পার্টি হিসেবে ইন্টারভেনারদের (ইসলামের পক্ষে) আইনজীবি টিএইচ খান ও এবিএম নুরুল ইসলামসহ আরো অসংখ্য আইনজীবি। এ সময় জাস্টিস ক...াজী রেজাউল হক তাকেও বসিয়ে দেয়। বলে-্আগে রিট আবেদনকারীদের (রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিলের পক্ষে) কথা শুনবো। এ সময় দাড়ায় রিট পক্ষের (ইসলাম বাতিলের পক্ষে) আইনজীবি সুব্রত চৌধুরী, যে হিন্দুদের অন্যতম নেতা। সে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি এবং বর্তমানে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের প্রেসিডিয়াম সদস্য।তার কাছে কাজী রেজাউল হক জানতে চায়- রিট দায়েরকারী কথিত 'স্বৈরাচার ও সাম্প্রদায়িকতা প্রতিরোধ কমিটির' লোকাস স্ট্যান্ডি (রিট দায়ের করার আইনী বৈধতা) আছে কি না ? কিন্তু হিন্দু নেতা সুব্রত চৌধুরী তা দিতে সক্ষম হয় না।ফলে কোর্ট শুরু মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যে জাস্টিস কাজী রেজাউল হক বলে-
"রিট খারিজ, রুল ডিসচার্জ।"উপরের যে ঘটনাগুলো বললাম, তা হচ্ছে কিছুক্ষণ আগে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করতে রিট আবেদন খারিজ করার ঘটনা।প্রকৃতসত্য হচ্ছে- এগুলো ছিলো পুরোটাই সাজানো নাটক। যদি আজকে মুসলমানরা চুপ করে বসে থাকতো, তবে বিভিন্ন আইনের অজুহাতে আজকেই হয়ত রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করা হতো। কিন্তু যেহেতু মুসলমানরা তীব্র আন্দোলন করেছে, তাই ভীত হয়ে আইনের অজুহাত দিয়েই বাতিল করা হলো কথিত রিট আবেদন। তাই আজকের রিট আবেদন বাতিল হওয়ার মূল কৃতিত্ব ছিলো রাজপথে ও ফেসবুকে আন্দোলনরত মুসলিম সমাজের।তবে একজন জানালো- রায় ঘোষণা হওয়ার পর কোর্ট থেকে চরম রাগান্বিত অবস্থায় এক সাদা চামড়ার ইউরোপীয় ব্যক্তিকে সে হন হন করে বের হয়ে যেতে দেখেছে। ঐ ব্যক্তির নাম ডেভিড বার্গম্যান। সে ড. কামাল হোসেনের মেয়ে সারা হোসেনের জামাই, সে একজন ব্রিটিশ ইহুদী। এখান থেকে বলা যায়- বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিল করার চক্রান্ত কত সুদূর প্রসারী ছিলো।সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা, সত্যের আন্দোলন সফল হোক।আমার মনে হয়, বাংলাদেশের মানুষ বুঝতেই পারেনি-
আজকে কত বড় একটি বিপদ ও আন্তর্জাতিক চক্রান্ত থেকে বেঁচে গেলো তারা। মূলত আজকের এই রিট ছিলো বাংলাদেশের ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে মোসাদ-সিআইএ ও র' এর সম্মিলিত চক্রান্তের অংশবিশেষ, যা দ্বারা দেশ ও জাতিকে পুরোপুরি ধ্বংস করার পরিকল্পনা করা হয়েছিলো। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় আজকে 'রাষ্ট্রধর্ম বহাল' নিয়ে ব্যাপক খবর প্রকাশ এবং সেখানে তাদের হতাশা দেখলে বোঝা যায়- এই ইস্যুটি কত ব্যাপক চক্রান্তের অংশ ছিলো তাদের।আসুন দেখি আন্তর্জাতিক মিড...িয়ার খবরগুলো-See More১) এবিসি নিউজ: http://goo.gl/NF5MZN২) রয়টার্স : http://goo.gl/IN3a0Q৩) ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল : http://goo.gl/RPxcfp৪) এনডিটিভি : http://goo.gl/6dzYLq৫) দ্য হিন্দু : http://goo.gl/XczmDX৬) দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস : http://goo.gl/eIOuzC৭) টাইমস অব ইন্ডিয়া : http://goo.gl/1JWJIQ৮) ডেইল মেইল ইউকে : http://goo.gl/lrIFzp৯) দ্য হিন্দুস্থান টাইমস : http://goo.gl/X1JTbZ১০) ইসরাইল ফরেইন এ্যাফেয়ারস : http://goo.gl/dM90n4বাংলাদেশের মুসলমানদের উচিত প্রতিক্ষেত্রে অমুসলিমদের চক্রান্তের ব্যাপারে শতভাগ সচেতন ও প্রস্তুত থাকা। তবেই রক্ষা পাওয়া সম্ভব, অন্যথায় নয়।
বিশ্বজিৎ দত্ত : পাকিস্তানের সুপ্রিমকোর্ট সংবিধানের দুটি সংশোধনীর শুনানিতে বলেন, পাকিস্তানের পার্লামেন্ট চাইলে বিশেষ সংশোধনীর মাধ্যমে পাকিস্তানকে একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করতে পারে। ২০১৫ সালে ৫ মার্চ পাকিস্তানের সংবিধানের ১৮ ও ১৭তম সংশোধনীর শুনানির সময় পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি নসিরুল মালিক এই পর্যবেক্ষণ দেন। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তানের সংবিধানে ১৭ ও ১৮তম সংশোধনী আনা হয়। পাকিস্তান থেকে পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীন হয়ে বাংলাদেশ গঠন হলে পাকিস্তান এই দুটি সংশোধনীর মাধ্যমে তাদের সংবিধান সংশোধন করে। রিটের শুনানিতে পাকিস্তানে ১৭ জন বিচারক অংশগ্রহণ করেন। তারা তাদের পর্যবেক্ষণে বলেন, ১৯৪৭ সালে পশ্চিম ও পূর্বপাকিস্তান নিয়ে ইসলামি রিপাবলিক পাকিস্তান গঠন হয়। কিন্তু ১৯৭১ সালে পূর্বপাকিস্তান স্বাধীন হয়ে বাংলাদেশ গঠন করে। তাদের সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা রাখা হয়। সেই বিবেচনায় পাকিস্তানের সংবিধানেও ধর্মনিরপেক্ষতা প্রণয়ন করা যায়। প্রধান বিচারপতি বলেন, পাকিস্তানে একটি জনপ্রিয় দাবি রয়েছে ধর্ম নিরপেক্ষতার। এই হিসাবে কোনো রাজনৈতিক দল নির্বাচনের আগে ধর্মনিরক্ষেতার দাবি নিয়ে জয়ী হয়ে আসলে সংবিধান তারা সংশোধন করতে পারে। সময়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আগের চিন্তা পরিবর্তন করা যায়। তিনি বলেন, তুরস্ক ও চীনের জনগণ যেমন বৈপ্লবিক পরিবর্তনের মাধ্যমে তাদের সংবিধান পাল্টিয়ে ফেলেছে।
http://www.amadershomoys.com/unicode/2016/03/29/90356.htm#.VvoNm9IrJSM
http://banglapress.net/2016/03/49491.html/
n Article-2A of Part-I.[5] In Article 12 of Part -II of the constitution which was restored by the 15th amendment states -
The principle of secularism shall be realised by the elimination of -
https://en.wikipedia.org/wiki/Secularism_in_Bangladesh
See also
Bangladesh court rejects petition to scrap Islam as state religion". Deccan Chronicle. AFP. 2016-03-28. Retrieved 2016-03-28.