Banner Advertiser

Friday, May 6, 2016

[mukto-mona] নিজামীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগসমূহ



আল বদর প্রধান নিজামীর বিরুদ্ধে যত অভিযোগ

  নিজস্ব প্রতিবেদক  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

Published: 2014-10-29 00:07:42.0 BdST Updated: 2014-10-29 00:10:36.0 BdST

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় হত্যা, লুট, ধর্ষণ, এসবে উস্কানি ও সহায়তা, পরিকল্পনা ও ষড়যন্ত্র এবং বুদ্ধিজীবী হত্যাসহ মোট ১৬টি অভিযোগে অভিযুক্ত একাত্তরের আল বদর নেতা মতিউর রহমান নিজামীর রায় দিতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।  

এ মামলার সাক্ষ্য ও জেরা শেষ হয় গত বছর শেষ দিকে। দুই দফা যুক্তিতর্ক শেষে চলতি বছর ২৪ জুন মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণও রাখা হয়েছিল। ওই দিন রায়ের সকালে নিজামীর 'অসুস্থতায়' রায় ঝুলে যায়।   

প্রথম দফায় রায় অপেক্ষমাণ রাখার সাড়ে ১১ মাস পর অবশেষে বুধবার সকালে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ রায় ঘোষণা করতে যাচ্ছেন।

জামায়াতে ইসলামীর আমির নিজামী একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের শুরুর দিনগুলিতে ছিলেন জামায়াতের তখনকার ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের সভাপতি। পদাধিকার বলে তিনি ছিলেন আল-বদর বাহিনীর প্রধান, যে আধাসমরিক সংগঠন পাকিস্তানি বাহিনীর সহযোগিতায় দেশজুড়ে হত্যা, ধর্ষণসহ ব্যাপক যুদ্ধাপরাধ ঘটায়। 

মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষের বুদ্ধজীবীদের হত্যা করাই ছিল এ বাহিনীর মূল লক্ষ্য।

নিজামীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আইনের ৩(২)(এ), ৩(২)(সি), ৩(২)(জি), ৩(২)(এইচ), ৪(১), ৪(২) ধারায় মানবতাবিরোধী অপরাধের ১৬টি  অভিযোগ আনা হয়েছে। এর মধ্যে ৪(১) ও ৪(২) ধারায় আনা হয়েছে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা ও 'সুপিরিয়র রেসপনসিবিলিটি'র অভিযোগ।

২০১২ সালের ২৮ মে মতিউর রহমান নিজামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে এই জামায়াত নেতার বিচার শুরু হয়।

অভিযোগ-১: বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে প্রচার চালানোর কারণে একাত্তরের ৪ জুন পাকিস্তানি সেনারা পাবনা জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক মাওলানা কছিমুদ্দিনকে অপহরণ করে নূরপুর পাওয়ার হাউস ক্যাম্পে নিয়ে যায়। সেখানে নিজামীর উপস্থিতিতে তার ওপর নির্যাতন চালানো হয়। ১০ জুন তাকে ইছামতী নদীর পাড়ে আরো কয়েকজনের সঙ্গে হত্যা করা হয়।

এ ঘটনায় আটক, নির্যাতন ও হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে নিজামীর বিরুদ্ধে, যা আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনালস) আইন ১৯৭৩-এর ৩ (২) (এ), ৪ (১), ৪ (২) এবং ২০ (২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

অভিযোগ-২: একাত্তরের ১০ মে বেলা ১১টার দিকে পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার বাউশগাড়ি গ্রামের রূপসী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একটি সভা হয়। স্থানীয় শান্তি কমিটির সদস্য ও রাজাকারদের উপস্থিতিতে  ওই সভায় নিজামী বলেন, শিগগিরই পাকিস্তানি সেনারা শান্তি রক্ষার জন্য আসবে। ওই সভার পরিকল্পনা অনুসারে পরে ১৪ মে ভোর সাড়ে ৬টার দিকে বাউশগাড়ি, ডেমরা ও রূপসী গ্রামের প্রায় সাড়ে ৪০০ মানুষকে পাকিস্তানি সেনারা হত্যা করে। প্রায় ৩০-৪০ জন নারীকে সেদিন ধর্ষণ করে পাকিস্তানি সেনা ও রাজাকার বাহিনীর সদস্যরা।

এ ঘটনায় নিজামীর বিরুদ্ধে হত্যা, ধর্ষণ ও দেশত্যাগে বাধ্য করার অভিযোগ আনা হয়েছে, যা ট্রাইব্যুনাল আইনের ৩ (২) (এ) ও (জি), ৪ (১), ৪ (২) এবং ২০ (২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

অভিযোগ-৩: মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে মে মাসের শুরু থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোহাম্মদপুরের ফিজিক্যাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউট ব্যবহৃত হয় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ক্যাম্প হিসাবে। রাজাকার ও আলবদর বাহিনীও সেখানে ক্যাম্প খুলে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালাতে থাকে।

ট্রাইব্যুনালে নিজামী

নিজামী ওই ক্যাম্পে নিয়মিত যাতায়াত ও মানবতাবিরোধী অপরাধের ষড়যন্ত্র করতেন বলে প্রসিকিউশনের অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।

এখানে মানবতাবিরোধী অপরাধের ষড়যন্ত্র ও সংঘটনে সহযোগিতার অভিযোগ আনা হয়েছে নিজামীর বিরুদ্ধে, যা ট্রাইব্যুনাল আইনের ৩ (২) (এ), (জি) ও (এইচ), ৪ (১), ৪ (২) এবং ২০ (২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

অভিযোগ-৪: নিজামীর নির্দেশনা ও পরিকল্পনায় রাজাকার বাহিনী পাবনার করমজা গ্রামে  হাবিবুর রহমান নামে একজনকে হত্যা করে। ১৯৭১ সালের ৮ মে নিজামীর রাজাকার ও আলবদর বাহিনী ওই গ্রাম ঘিরে ফেলে নয়জনকে হত্যা করে। রাজাকার বাহিনী একজনকে ধর্ষণসহ বাড়িঘরে লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করে।

এ ঘটনায় হত্যা, ধর্ষণ, লুণ্ঠন ও সম্পত্তি ধ্বংসের অভিযোগ আনা হয়েছে আসামির বিরুদ্ধে, যা ট্রাইব্যুনাল আইনের ৩ (২) (এ) ও (এইচ), ৪ (১), ৪ (২) এবং ২০ (২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

অভিযোগ-৫: ১৯৭১ সালের ১৬ এপ্রিল বেলা ১১টার দিকে নিজামীর সহযোগিতায় পাকিস্তানি সেনারা পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার আড়পাড়া ও ভূতেরবাড়ি গ্রামে হামলা চালিয়ে ২১ জন নিরস্ত্র মানুষকে হত্যা করে। সেখানে বাড়িঘরে লুটপাট ও অগ্নিসংযোগও করা হয়।

নিজামীর এ ঘটনায় হত্যা, লুণ্ঠন ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ আনা হয়েছে, যা ট্রাইব্যুনাল আইনের ৩ (২) (এ) ও (এইচ), ৪ (১), ৪ (২) এবং ২০ (২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

অভিযোগ-৬: নিজামীর নির্দেশে ১৯৭১ সালের ২৭ নভেম্বর পাবনার ধুলাউড়ি গ্রামে মুক্তিযোদ্ধাদের খুঁজতে যায় পাকিস্তানি সেনা ও তাদের দোসর রাজাকার বাহিনীর সদস্যরা। তারা গ্রামের ডা. আব্দুল আউয়াল ও তার আশেপাশের বাড়িতে হামলা চালিয়ে নারী, পুরুষ ও শিশুসহ ৫২ জনকে হত্যা করে।

এ ঘটনায় হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে নিজামীর বিরুদ্ধে, যা ট্রাইব্যুনাল আইনের ৩ (২) (এ), ৪ (১), ৪ (২) এবং ২০ (২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

অভিযোগ-৭: একাত্তর সালের ৩ নভেম্বর মধ্যরাতে নিজামীর দেওয়া তথ্যে রাজাকার বাহিনীকে নিয়ে পাকিস্তানি বাহিনী পাবনার বৃশালিখা গ্রাম ঘিরে ফেলে মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল লতিফ সেলিমের বাবা সোহরাব আলীকে আটক করে। তাকে রাস্তায় নিয়ে নির্মম নির্যাতনের পর স্ত্রী ও সন্তানদের সামনেই হত্যা করা হয়।

এ ঘটনায় নির্যাতন ও হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে তখনকার বদর নেতা নিজামীর বিরুদ্ধে, যা ট্রাইব্যুনাল আইনের ৩ (২) (এ) ও (এইচ), ৪ (১), ৪ (২) এবং ২০ (২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

অভিযোগ-৮: একাত্তরের ৩০ আগস্ট ইসলামী ছাত্র সংঘের সভাপতি ও আলবদর বাহিনীর প্রধান নিজামী তার সংগঠনের তখনকার সেক্রেটারি আলী আহসান মুজাহিদকে সঙ্গে নিয়ে নাখালপাড়ার পুরোনো এমপি হোস্টেলে যান এবং সেখানে আটক মুক্তিযোদ্ধা জহির উদ্দিন বিচ্ছু জালাল, বদি, রুমি (শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ছেলে), জুয়েল ও আজাদকে দেখে তাদের গালিগালাজ করেন। পাকিস্তানি ক্যাপ্টেনকে নিজামী বলেন, রাষ্ট্রপতির সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার আদেশের আগেই তাদের হত্যা করতে হবে। নিজামীর পরামর্শ অনুযায়ী পরে জালাল ছাড়া বাকি সবাইকে হত্যা করা হয়।

এ ঘটনায় নিজামীর বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে, যা  ট্রাইব্যুনাল আইনের ৩ (২) (এ), ৪ (১), ৪ (২) এবং ২০ (২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

অভিযোগ-৯: নিজামী ও রাজাকার বাহিনীর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী পাকিস্তানি বাহিনী পাবনার বৃশালিখা গ্রাম ঘিরে ফেলে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রফুল্ল, ভাদু, মানু, স্বস্তি প্রামানিক, জ্ঞানেন্দ্রনাথ হাওলাদার ও পুতুলসহ ৭০ জনকে হত্যা ও ৭২টি ঘরে অগ্নিসংযোগ করে।

এ ঘটনায় একটি সম্প্রদায়কে নির্মূল করতে গণহত্যা চালানোর অভিযোগ আনা হয়েছে নিজামীর বিরুদ্ধে, যা ট্রাইব্যুনাল আইনের ৩ (২) (এ), (সি), (আই), ৪ (১), ৪ (২) এবং ২০ (২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

অভিযোগ-১০: মুক্তিযুদ্ধের মধ্যে পাবনার সোনাতলা গ্রামের অনিল চন্দ্র কুণ্ডু নিরাপত্তার জন্য ভাই-বোনদের নিয়ে ভারতে চলে যান। পরে অগাস্টে তিনি এলাকায় ফিরে আসেন। নিজামীর নির্দেশে রাজাকার বাহিনীর সদস্যরা তার এবং আশেপাশের বহু মানুষের বাড়ি জ্বালিয়ে দেয়।

এ ঘটনায় নিপীড়নের অভিযোগে আনা হয়েছে আসামির বিরুদ্ধে, যা ট্রাইব্যুনাল আইনের ৩ (২) (এ), ৪ (১), ৪ (২) এবং ২০ (২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

অভিযোগ-১১: একাত্তরের ৩ অগাস্ট চট্টগ্রাম মুসলিম ইনস্টিটিউটে ইসলামী ছাত্রসংঘের এক সভায় নিজামী বলেন, পাকিস্তান আল্লাহর ঘর। সেনাবাহিনীর মাধ্যমে তিনি প্রিয় ভূমির হেফাজত করছেন। দুনিয়ার কোনো শক্তি পাকিস্তানকে ধ্বংস করতে পারবে না।

সেদিন তার উপস্থিতিতেই নিরীহ বাঙালিদের ওপর হত্যা, নির্যাতন, ধর্ষণের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের জন্য ইসলামী ছাত্র সংঘ, আলবদর, রাজাকারদের মতো সহযোগী বাহিনীগুলোকে উসকানি দেওয়া হয়।

ওই ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের উসকানির অভিযোগ আনা হয়েছে নিজামীর  বিরুদ্ধে, যা ট্রাইব্যুনাল আইনের ৩ (২) (এফ), ৪ (১), ৪ (৩) এবং ২০ (ই) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

অভিযোগ-১২: একাত্তরের ২২ অগাস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক একাডেমি হলে আল মাদানীর স্মরণসভায় নিজামী বলেন, যারা পাকিস্তানকে ভাঙতে চায়, তারা ইসলামের শত্রু। পাকিস্তানকে বিচ্ছিন্ন করতে ইসলামের শত্রুরা অস্ত্র হাতে নিয়েছে মন্তব্য করে পাকিস্তানের শত্রুদের নির্মূল করার আহ্বান জানান তিনি।

ওই ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের উসকানির অভিযোগ আনা হয়েছে নিজামীর  বিরুদ্ধে, যা ট্রাইব্যুনাল আইনের ৩ (২) (এফ), ৪ (১), ৪ (২) এবং ২০ (২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

অভিযোগ-১৩: ওই বছর ৮ সেপ্টেম্বর প্রতিরক্ষা দিবস উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনের সামনে ইসলামী ছাত্রসংঘের সভায় নিজামী বলেন, পাকিস্তানের অখণ্ডটা রক্ষায় হিন্দুস্তানের মূল ভূখণ্ডে আঘাত হানতে রাজাকার, আলবদর সদস্যরা প্রস্তুত। উসকানিমূলক ওই বক্তব্যে মুক্তিকামী বাঙালিকে ভারতের সহযোগী হিসেবেও উল্লেখ করা হয়।

ওই ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের উসকানির অভিযোগ আনা হয়েছে নিজামীর  বিরুদ্ধে, যা ট্রাইব্যুনাল আইনের ৩ (২) (এফ), ৪ (১), ৪ (২) এবং ২০ (২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

অভিযোগ-১৪: মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১০ সেপ্টেম্বর যশোরে রাজাকারদের প্রধান কার্যালয়ে এক সুধী সমাবেশে নিজামী প্রত্যেক রাজাকারকে ইমানদারির সঙ্গে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান।

কারাবন্দি অবস্থায় হাসপাতালে নিজামী

তিনি বলেন, আল্লাহর পথে কেউ কখনো হত্যা করে, কেউ মারা যায়। এসব বক্তব্যের মধ্য দিয়ে ছাত্রসংঘের সদস্য, রাজাকার ও অন্যদের মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের উসকানি ও প্ররোচনা দেন নিজামী।

ওই ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের উসকানির অভিযোগ আনা হয়েছে নিজামীর  বিরুদ্ধে, যা ট্রাইব্যুনাল আইনের ৩ (২) (এফ), ৪ (১), ৪ (২) এবং ২০ (২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

অভিযোগ-১৫: একাত্তরের মে মাস থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত সাঁথিয়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে রাজাকার ক্যাম্প ছিল। নিজামী প্রায়ই ওই ক্যাম্পে গিয়ে রাজাকার সামাদ মিয়ার সঙ্গে ষড়যন্ত্র করতেন, যার পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়।

ওই ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের ষড়যন্ত্র ও সহযোগিতার অভিযোগ আনা হয়েছে নিজামীর  বিরুদ্ধে, যা ট্রাইব্যুনাল আইনের ৩ (২) (জি) ও (এইচ), ৪ (১), ৪ (২) এবং ২০ (২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

অভিযোগ-১৬: মুক্তিযুদ্ধে বাঙালির বিজয়ের ঊষালগ্নে অসংখ্য বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করে আলবদর বাহিনী। দেশের বুদ্ধিজীবী শ্রেণীকে সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে ধ্বংস করার জন্য পরিকল্পিতভাবে আলবদর সদস্যরা ওই গণহত্যা ঘটায়। জামায়াতের তৎকালীন ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘ ও আলবদর বাহিনীর প্রধান হিসেবে ওই গণহত্যার দায় নিজামীর ওপর পড়ে।

একটি জাতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পরিকল্পিতভাবে বুদ্ধিজীবীদের হত্যার ওই ঘটনায় গণহত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে নিজামীর বিরুদ্ধে, যা ট্রাইব্যুনাল আইনের ৩ (২) (সি) (আই),  ৪ (১), ৪ (২) এবং ২০ (২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article873301.bdnews

Published: 2014-10-29 00:07:42.0 BdST Updated: 2014-10-29 00:10:36.0 BdST

আরও পড়ুন: চূড়ান্ত বিচারে নিজামীর ফাঁসির রায় বহাল

               এই নিজামীই সেই নিজামী

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট

                  নিজামীর বিরুদ্ধে যত অভিযোগ

১১:৪০, মে ০৫, ২০১৬

http://www.banglatribune.com/others/news/102121/নিজামীর-বিরুদ্ধে-যত-অভিযোগ

 




__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] Re: No beef for Awami League Council meetinmg



Well, Dr. Roy, one has be quite a bit of stupid or have a stupid compartment under their skull to be very religious. So, it is not surprising that a lot of religious people follow/practice seriously wrong proclamations without question.

SuBain

===============================

On Friday, May 6, 2016 6:25 PM, "Jiten Roy jnrsr53@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
My point is - most of what people do in the name of religion  are not even consistent with what their respective religious scriptures prescribe. People just practice, without question, what they hear from others or see what others are doing.




From: "Sukhamaya Bain subain1@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Thursday, May 5, 2016 8:19 PM
Subject: Re: [mukto-mona] Re: No beef for Awami League Council meetinmg

 
It still is going back to the seventh century to live a life in the 21st century. Sorry, I could not praise it. I would have, if it came from their common sense or out of respect for the Hindus. (If they could not give up the nonsense of Islam, they had no right to disrespect any Hindu religious nonsense.)

SuBain

====================


On Thursday, May 5, 2016 7:22 PM, "Jiten Roy jnrsr53@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
[Attachment(s) from Jiten Roy included below]
Less intake of red meat is good for you; so, what's the beef about it?
Muslims food habit has been mostly red meat (beef) for generations. Even, there exists a belief - if a Muslim cannot  eat beef in a month, he/she gets excommunicated from the religion. Some Muslims think if they can feed beef to a Hindu, that Hindu gets excommunicated from his/her religion. From that belief, many Muslims feel good after feeding beef to a non-Muslim.
I wonder why Koranic objection to beef has not been discovered before. I believe there must be many more valuable teachings of Koran have not been told to the public yet.
Hindus used to suffer from the same problem as well. It's because - only Brahmins had the access to the religious scriptures; whatever Brahmins would say, ordinary people would treat that as gospel, and run with it. As a result, caste oppressions and thousands of superstitious beliefs could linger so long. The same is true with other religious denominations also.
Now, anyone can find out what's in the scripture from internet. That's the reason why we are hearing this new Koranic teachings only recently. That's a blessing from God, isn't it? 
Jiten Roy



From: "'Jamal G. Khan' M.JamalGhaus@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Thursday, May 5, 2016 11:01 AM
Subject: [mukto-mona] Re: No beef for Awami League Council meetinmg

 

Are these true???  


Prophet Muhammad said Cow Meat ( BEEF ) Is HARAM In Islam ...

Jul 28, 2013 - Uploaded by Suraj Goud
Prophet Muhammad said Cow Meat ( BEEF ) Is HARAM In Islam - Khan .... it is right to not eat cow meat if ...

The Prophet Muhammad ﷺ Never ate Beef - Hamza Yusuf - YouTube

Apr 4, 2012 - Uploaded by Dawud Israel
Shaykh Hamza Yusuf explains what the Prophet ﷺ said aboutcows and beef. To watch ... Awesome, I tend to ...

'Prophet Muhammad was against cow slaughter, never ate beef' | Zee ...

zeenews.india.com › India News
Zee News
Jan 15, 2016 - 'Prophet Muhammad was against cow slaughter, never ate beef' ..... of our Hindu brothers , We Indian Muslims should leave eating cow meat.

On Tue, May 3, 2016 at 5:54 PM, Husainy, Mozammel <meh@husainy.net> wrote:
To each his/her own. For intimate private dinner functions it is polite to ask the invitees if they are vegetarian or allergic to specific food. Typically for a larger private functions, it is safer to have multiple dishes which may be palatable for each type of guest. 

On a personal note, I have many Jewish, Bengali Hindu and Sikh friends. Most of the Hindu friends devour beef steaks. A few who do not consume beef, they are happy with the fish or vegetable dishes. Since we mostly consume Halal meat, none of my Jewish colleagues ever refused anything my wife ever served. 

Who are we to judge?  

Regards,
Mozammel Husainy 

Sent from my iPhone

On May 3, 2016, at 5:17 PM, Rezaul Karim <rezaulkarim617@gmail.com> wrote:

In this regard, the Quran clearly states that " to you is your religion to me is mine." sura Qafirun. AL could have arranged beef an chicken both to satisfy the both. Privately , when we invite Hindu friends we keep chicken and vege dish. No problem. But when we visit them, hardly they would do that.So, where is this mutual respect? You tell me.
On May 3, 2016 3:25 PM, "Sitangshu Guha" <guhasb@gmail.com> wrote:
Whatever maybe the reason AL took the right decision. If Hindus are invited then beef should not be in the menu, period. In back home or here you people should follow this. Just think if Hindus does the same what will be your feelings? You can burn our house in Bangladesh, but here you can't do anything, even though we don't do that, rather we buy halal meat. Yes, I am talking about private invitation also. Believe me, most of you don't show that respect. Late better than never, let's start it now. Thanks. 

Sent from my iPhone

On May 3, 2016, at 2:28 PM, Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net> wrote:

আ.লীগের কাউন্সিল থেকে গরু মাংস বাদ ঃ হিন্দু ঐক্য পরিষদের দাবী বাস্তবায়ন নাকি বিজেপিকে খুশি করা ?

 
alt04 May, 2016
 
টুডে ডেস্ক
"আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিলে সাধারণত গরুর মাংসের পোলাও প্যাকেট বিতরণ করা হলেও এবার এই আইটেম বাদ দেয়া হচ্ছে। এবার মোরগপোলাও দিয়ে কাউন্সিলর, ডেলিগেট ও অতিথিদের আপ্যায়ন করা হবে।"
এই খবর জানিয়েছে অনলাইন বাংলামেইল২৪ ডটকম।
খবরে বলা হয়েছে, সংখ্যালঘু ধর্মাবল্বীদের কথা বিবেচনায় এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সম্মেলনের খাদ্য-উপপরিষদের আহ্বায়ক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া।
মঙ্গলবার রাজধানীর ধানমন্ডি প্রিয়াংকা কমিউনিটি সেন্টারে দলের ২০তম এ জাতীয় সম্মেলন নিয়ে খাদ্য-উপপরিষদের সভায় তিনি এ কথা জানান।
গত ২০ মার্চ গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে ১০ ও ১১ জুলাই সম্মেলনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়।
মায়া বলেন, সারা দেশ থেকে প্রায় ৩০ হাজার কাউন্সিলর, ডেলিগেট এবং অতিথিরা আসবেন। যেহেতু দুই দিনব্যাপী কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হবে, এ কারণে দুই দিনই দুপুরে খাওয়ার ব্যবস্থা থাকবে। সেটা আমরা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে পরামর্শ করে তার নির্দেশনা মোতাবেকই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করব। কাউন্সিলে সংখ্যালঘু বা অন্য ধর্মাবল্বীদের কথা বিবেচনা করে এবার গরুর মাংস বাদ দিয়ে মুরগির মাংস দিয়ে বিরিয়ানির প্যাকেট করা হবে। সাথে সালাদসহ পানির বোতল এবং সফট ড্রিংকসের ব্যবস্থা থাকবে। কাউন্সিলের দুই দিনই একই মেন্যুতে অতিথি আপ্যায়ন হবে। এটা আমাদের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত।
এদিকে প্রশ্ন উঠেছে আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে কি এই প্রথম হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষজন অংশে নিচ্ছেন? তা তো নয় মোটেও। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতেই সব সময় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক হিন্দু ধর্মাবলম্বী নেতা নেত্রী থাকেন। আর সারাদেশে থাকা হাজার হাজার কাউন্সিলরের মধ্যে কয়েকশ তো অবশ্যই সব সময় হিন্দু থাকেন।
তাহলে বিগত বছরগুলোতে এত হিন্দু লোকজন থাকার পরও কিভাবে গরুর মাংসের পোলাও সরবরাহ করেছিল আওয়ামী লীগ? তখন নিশ্চয়ই হিন্দু ধর্মের লোকজনের জন্য আলাদা খাবারের ব্যবস্থা ছিল। যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে এবার কেন ব্যতিক্রম করা হচ্ছে?
অনেকে বলছেন, এটা আওয়ামী লীগের রাজনীতি এবং দেশে সাম্প্রদায়িক মেরুকরণকে আরো স্পষ্ট করার একটি সুক্ষ্ম খেলা। এর মাধ্যমে 'সংখ্যালঘুদের প্রতি কথিত দরদ' প্রদর্শন করতে চায় সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর লুট করে খ্যাতি অর্জন করা ক্ষমতাসীনরা।
এদিকে আওয়ামী লীগের হুট করে নেয়া এই উদ্ভট উদ্যোগকে 'বিজেপির ঠুটে ওঠার চেষ্টা' হিসেবেও অনেকে দেখছেন। কয়েক মাস আগে নিউইয়র্কে এক সংবাদ সম্মেলনে বিশ্বহিন্দু পরিষদের নেতারা বাংলাদেশে গরু জবাই নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছিলেন। ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপিও সেদেশে ইতোমধ্যে বিভিন্ন প্রদেশে গরু জবাই নিষিদ্ধ করেছে। বাংলাদেশের ক্ষমতায় থাকা দীর্ঘস্থায়ী করতে ভারতের আশীর্বাদপূষ্ট আওয়ামী লীগ বিজেপিকে সন্তুষ্ট করতেই আগের বছরগুলোর নিজেদের রীতিকেই ভঙ্গ করে এবার এমন উদ্যোগ নিয়েছে।
 
 












__._,_.___

Posted by: Sukhamaya Bain <subain1@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] Re: No beef for Awami League Council meetinmg



My point is - most of what people do in the name of religion  are not even consistent with what their respective religious scriptures prescribe. People just practice, without question, what they hear from others or see what others are doing.




From: "Sukhamaya Bain subain1@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Thursday, May 5, 2016 8:19 PM
Subject: Re: [mukto-mona] Re: No beef for Awami League Council meetinmg

 
It still is going back to the seventh century to live a life in the 21st century. Sorry, I could not praise it. I would have, if it came from their common sense or out of respect for the Hindus. (If they could not give up the nonsense of Islam, they had no right to disrespect any Hindu religious nonsense.)

SuBain

====================


On Thursday, May 5, 2016 7:22 PM, "Jiten Roy jnrsr53@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
[Attachment(s) from Jiten Roy included below]
Less intake of red meat is good for you; so, what's the beef about it?
Muslims food habit has been mostly red meat (beef) for generations. Even, there exists a belief - if a Muslim cannot  eat beef in a month, he/she gets excommunicated from the religion. Some Muslims think if they can feed beef to a Hindu, that Hindu gets excommunicated from his/her religion. From that belief, many Muslims feel good after feeding beef to a non-Muslim.
I wonder why Koranic objection to beef has not been discovered before. I believe there must be many more valuable teachings of Koran have not been told to the public yet.
Hindus used to suffer from the same problem as well. It's because - only Brahmins had the access to the religious scriptures; whatever Brahmins would say, ordinary people would treat that as gospel, and run with it. As a result, caste oppressions and thousands of superstitious beliefs could linger so long. The same is true with other religious denominations also.
Now, anyone can find out what's in the scripture from internet. That's the reason why we are hearing this new Koranic teachings only recently. That's a blessing from God, isn't it? 
Jiten Roy



From: "'Jamal G. Khan' M.JamalGhaus@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Thursday, May 5, 2016 11:01 AM
Subject: [mukto-mona] Re: No beef for Awami League Council meetinmg

 

Are these true???  


Prophet Muhammad said Cow Meat ( BEEF ) Is HARAM In Islam ...

Jul 28, 2013 - Uploaded by Suraj Goud
Prophet Muhammad said Cow Meat ( BEEF ) Is HARAM In Islam - Khan .... it is right to not eat cow meat if ...

The Prophet Muhammad ﷺ Never ate Beef - Hamza Yusuf - YouTube

Apr 4, 2012 - Uploaded by Dawud Israel
Shaykh Hamza Yusuf explains what the Prophet ﷺ said aboutcows and beef. To watch ... Awesome, I tend to ...

'Prophet Muhammad was against cow slaughter, never ate beef' | Zee ...

zeenews.india.com › India News
Zee News
Jan 15, 2016 - 'Prophet Muhammad was against cow slaughter, never ate beef' ..... of our Hindu brothers , We Indian Muslims should leave eating cow meat.

On Tue, May 3, 2016 at 5:54 PM, Husainy, Mozammel <meh@husainy.net> wrote:
To each his/her own. For intimate private dinner functions it is polite to ask the invitees if they are vegetarian or allergic to specific food. Typically for a larger private functions, it is safer to have multiple dishes which may be palatable for each type of guest. 

On a personal note, I have many Jewish, Bengali Hindu and Sikh friends. Most of the Hindu friends devour beef steaks. A few who do not consume beef, they are happy with the fish or vegetable dishes. Since we mostly consume Halal meat, none of my Jewish colleagues ever refused anything my wife ever served. 

Who are we to judge?  

Regards,
Mozammel Husainy 

Sent from my iPhone

On May 3, 2016, at 5:17 PM, Rezaul Karim <rezaulkarim617@gmail.com> wrote:

In this regard, the Quran clearly states that " to you is your religion to me is mine." sura Qafirun. AL could have arranged beef an chicken both to satisfy the both. Privately , when we invite Hindu friends we keep chicken and vege dish. No problem. But when we visit them, hardly they would do that.So, where is this mutual respect? You tell me.
On May 3, 2016 3:25 PM, "Sitangshu Guha" <guhasb@gmail.com> wrote:
Whatever maybe the reason AL took the right decision. If Hindus are invited then beef should not be in the menu, period. In back home or here you people should follow this. Just think if Hindus does the same what will be your feelings? You can burn our house in Bangladesh, but here you can't do anything, even though we don't do that, rather we buy halal meat. Yes, I am talking about private invitation also. Believe me, most of you don't show that respect. Late better than never, let's start it now. Thanks. 

Sent from my iPhone

On May 3, 2016, at 2:28 PM, Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net> wrote:

আ.লীগের কাউন্সিল থেকে গরু মাংস বাদ ঃ হিন্দু ঐক্য পরিষদের দাবী বাস্তবায়ন নাকি বিজেপিকে খুশি করা ?

 
alt04 May, 2016
 
টুডে ডেস্ক
"আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিলে সাধারণত গরুর মাংসের পোলাও প্যাকেট বিতরণ করা হলেও এবার এই আইটেম বাদ দেয়া হচ্ছে। এবার মোরগপোলাও দিয়ে কাউন্সিলর, ডেলিগেট ও অতিথিদের আপ্যায়ন করা হবে।"
এই খবর জানিয়েছে অনলাইন বাংলামেইল২৪ ডটকম।
খবরে বলা হয়েছে, সংখ্যালঘু ধর্মাবল্বীদের কথা বিবেচনায় এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সম্মেলনের খাদ্য-উপপরিষদের আহ্বায়ক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া।
মঙ্গলবার রাজধানীর ধানমন্ডি প্রিয়াংকা কমিউনিটি সেন্টারে দলের ২০তম এ জাতীয় সম্মেলন নিয়ে খাদ্য-উপপরিষদের সভায় তিনি এ কথা জানান।
গত ২০ মার্চ গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে ১০ ও ১১ জুলাই সম্মেলনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়।
মায়া বলেন, সারা দেশ থেকে প্রায় ৩০ হাজার কাউন্সিলর, ডেলিগেট এবং অতিথিরা আসবেন। যেহেতু দুই দিনব্যাপী কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হবে, এ কারণে দুই দিনই দুপুরে খাওয়ার ব্যবস্থা থাকবে। সেটা আমরা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে পরামর্শ করে তার নির্দেশনা মোতাবেকই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করব। কাউন্সিলে সংখ্যালঘু বা অন্য ধর্মাবল্বীদের কথা বিবেচনা করে এবার গরুর মাংস বাদ দিয়ে মুরগির মাংস দিয়ে বিরিয়ানির প্যাকেট করা হবে। সাথে সালাদসহ পানির বোতল এবং সফট ড্রিংকসের ব্যবস্থা থাকবে। কাউন্সিলের দুই দিনই একই মেন্যুতে অতিথি আপ্যায়ন হবে। এটা আমাদের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত।
এদিকে প্রশ্ন উঠেছে আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে কি এই প্রথম হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষজন অংশে নিচ্ছেন? তা তো নয় মোটেও। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতেই সব সময় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক হিন্দু ধর্মাবলম্বী নেতা নেত্রী থাকেন। আর সারাদেশে থাকা হাজার হাজার কাউন্সিলরের মধ্যে কয়েকশ তো অবশ্যই সব সময় হিন্দু থাকেন।
তাহলে বিগত বছরগুলোতে এত হিন্দু লোকজন থাকার পরও কিভাবে গরুর মাংসের পোলাও সরবরাহ করেছিল আওয়ামী লীগ? তখন নিশ্চয়ই হিন্দু ধর্মের লোকজনের জন্য আলাদা খাবারের ব্যবস্থা ছিল। যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে এবার কেন ব্যতিক্রম করা হচ্ছে?
অনেকে বলছেন, এটা আওয়ামী লীগের রাজনীতি এবং দেশে সাম্প্রদায়িক মেরুকরণকে আরো স্পষ্ট করার একটি সুক্ষ্ম খেলা। এর মাধ্যমে 'সংখ্যালঘুদের প্রতি কথিত দরদ' প্রদর্শন করতে চায় সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর লুট করে খ্যাতি অর্জন করা ক্ষমতাসীনরা।
এদিকে আওয়ামী লীগের হুট করে নেয়া এই উদ্ভট উদ্যোগকে 'বিজেপির ঠুটে ওঠার চেষ্টা' হিসেবেও অনেকে দেখছেন। কয়েক মাস আগে নিউইয়র্কে এক সংবাদ সম্মেলনে বিশ্বহিন্দু পরিষদের নেতারা বাংলাদেশে গরু জবাই নিষিদ্ধের দাবি জানিয়েছিলেন। ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপিও সেদেশে ইতোমধ্যে বিভিন্ন প্রদেশে গরু জবাই নিষিদ্ধ করেছে। বাংলাদেশের ক্ষমতায় থাকা দীর্ঘস্থায়ী করতে ভারতের আশীর্বাদপূষ্ট আওয়ামী লীগ বিজেপিকে সন্তুষ্ট করতেই আগের বছরগুলোর নিজেদের রীতিকেই ভঙ্গ করে এবার এমন উদ্যোগ নিয়েছে।
 
 










__._,_.___

Posted by: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___