Banner Advertiser

Wednesday, December 28, 2016

[mukto-mona] বাংলাদেশ থেকে ভারত এবং আমেরিকা, সাম্প্রদায়িকতার নেতৃত্বে রয়েছেন রাজনীতিবিদরাই!



বাংলাদেশ থেকে ভারত এবং আমেরিকা, সাম্প্রদায়িকতার নেতৃত্বে রয়েছেন রাজনীতিবিদরাই!


ধরুন, আমি আপনাকে একটা গালি দিলাম অথবা আপনার ধর্মীয় কোনো পবিত্র স্থানের ছবি ফটোশপে বিকৃত করে ইন্টারনেটে ছেড়ে দিলাম। খুব বিরক্ত হয়েছেন আপনি? আপনার অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে?

ঠিক আছে, আমারও তো ধর্ম আছে। আপনি যদি ভীষণ প্রতিক্রিয়াশীল হন, তাহলে হয়তো আপনিও আমাকে একটা গালি দিবেন অথবা আমার ধর্মীয় কোনো ছবি ফটোশপে বিকৃত করে প্রকাশ করবেন। আর যদি থানায় অভিযোগ করে আমার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেন, তাহলে তো ঝামেলা মিটেই গেল, পুলিশ এখন ব্যবস্থা নেবে। এই জাতীয় ঝামেলা তো এভাবেই মিটে যাওয়ার কথা।

বাড়াবাড়িটা হয় তখনই, যখন একটি বিকৃত ছবিকে কেন্দ্র করে ঝামেলাটা আমাদের বাস্তব জীবনে নেমে আসে।

আপনার ছবি বিকৃত করার কাজটি হয়তো আদৌ আমি করি নি, সেটি আপনি ঠিক মত যাচাইও করলেন না। কিন্তু ঐ যে, আপনার দলে অনেক লোকজন আর আমি সংখ্যায় কম, তাই আপনি আপনার ক্ষমতা দেখানো শুরু করলেন।

দলবল নিয়ে আপনি আমার বাড়িতে এসে হামলা করলেন, আমার প্রতিবেশীদেরও বাদ দিলেন না। ওই একটা ছবির কারণে আমার বাড়িঘর ভেঙে দিয়ে, আমাকে মারধর তো করলেনই, সাথে আমার মত আরও একশোটা পরিবারের ওপর হামলা করলেন!!!

এটাই কি নিজের ধর্মের প্রতি আনুগত্য প্রকাশের নমুনা? মোটেই না, এটি সাম্প্রদায়িকতা। শুধু সাম্প্রদায়িকতা বললে, বিষয়টা হালকা হয়ে যায়। এই ঘটনা এক ধরণের নৃশংসতা, এটি সংখ্যাগুরুদের নৃশংস রূপ!!

এই সিরিজের আরো লেখা পড়তে চাইলে নিচের লিঙ্কগুলোতে ক্লিক করুন:

পুরুষতান্ত্রিক মনোভাব নিয়ে দিয়া চক্রবর্তীর কলাম

নারীর সাহস আর ভয় নিয়ে দেবশ্রুতি রায়চৌধুরী



বাংলাদেশের একটি বিরাট অংশ সবসময়ই এসব সাম্প্রদায়িক হামলার প্রতিবাদ জানায়

ইসলামিক স্টেট গোষ্ঠী বা আইএস এর কর্মকাণ্ডের কারণে যখন দেশে দেশে মুসলমানদের সন্ত্রাসী হিসেবে দেখা হয়, তখন আমরাই না বলি দু-একজন সন্ত্রাসীর কারণে যেন সব মুসলমানকে সন্ত্রাসী হিসেবে দেখা না হয়। সেই আমরাই কিভাবে একজন হিন্দু ব্যক্তির কথিত কর্মকাণ্ডকে কেন্দ্র করে একশোটি হিন্দু পরিবারের ওপর হামলা করতে পারি! কেন একজনের দায় একশো জনের ওপর চাপানো হলো!

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে হিন্দু পরিবারগুলোর ওপর হামলার পর প্রতিবাদ করেছিলাম। বাংলাদেশের একটি সাম্প্রদায়িক অংশ এমন হামলা চালায়, আবার আমার মত একটি বিরাট অংশ সবসময়ই এসব হামলার প্রতিবাদ জানায়, আন্দোলন করে।

তাতে অবশ্য বিশেষ কোনো সুবিধে নেই, কারণ প্রতিবাদ করেও তো আমরা এই সাম্প্রদায়িকতার আগুন নেভাতে পারছি না। সত্যি বলতে কি, আগে আমি ভাবতাম, সাম্প্রদায়িকতা বিষয়টা বোধ হয় অশিক্ষিত ও মাথামোটা ধর্মপাগলদের মনে বাস করে।

কিন্তু না, আমার সেই ভুল ভেঙে যায়, যখন দেখি আমারই কজন সুশিক্ষিত ভারতীয় বন্ধু সেদেশে গরু খাওয়ার কারণে মুসলমানদের ওপর হামলা নিয়ে কোন প্রতিবাদ করেন না, কিন্তু বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলা হলেই প্রতিবাদ জানান।

আমি বলছি না, ভারতীয়রা সবাই এমন। সেদেশেও একটি বিশাল অংশ আছে, যারা মানবতাবাদী, যারা মানুষের ধর্মীয় পরিচয় ভুলে গিয়ে নিপীড়িত-নির্যাতিতদের পাশে গিয়ে দাঁড়ায়।

তবে, আমার সেই আশা খুব বেশি দূর এগোয় না, যখন দেখি সুষমা স্বরাজের মত একজন অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ সব ধরণের কূটনৈতিক শিষ্টাচার ভুলে গিয়ে টুইটারের মত একটি খোলা জায়গায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে মন্তব্য করেন।

সুষমা স্বরাজের আলোচিত টুইটImage copyright.
Image captionসুষমা স্বরাজের আলোচিত টুইট

বুঝতে সমস্যা হয় না, আমার যে ভারতীয় বন্ধুরা কেবল হিন্দুদের ওপর হামলা হলেই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন, কিন্তু মুসলমানদের দুরবস্থা নিয়ে মাথা ঘামান না, তাদের মত ব্যক্তিদের নেতৃত্বে কে বা কারা রয়েছেন? নাহ, কোনো অশিক্ষিত বা মাথামোটা ধর্মপাগল নয় এদের নেতৃত্বদানকারী।

সাম্প্রতিক সময়ে ভারতেও একাধিকবার গরু খাওয়ার অপরাধে মুসলমান ও নিম্নবর্ণের মানুষের ওপর হামলা হয়েছে। বাংলাদেশও একটি মুসলিম প্রধান দেশ, কিন্তু বাংলাদেশ সরকারকে ভারতে মুসলমানদের ওপর নির্যাতন নিয়ে প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করতে দেখিনি।

আরো তথ্যের জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

ফেসবুকে আমার ফলোয়ারদের একটি অংশ কথাবার্তায় ভীষণ উগ্র। আমি যখন বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদ জানাই, তখন তারা বলে, ভারতেও তো মুসলমানদের ওপর হামলা করছে হিন্দুরা।

আমি ঠিক বুঝে উঠতে পারি না, বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলাকে কেন ভারতে মুসলমানদের ওপর হামলার প্রসঙ্গ টেনে জায়েজ করতে হবে! কারণ, ভারতের মুসলমানরা তো আমাদের দেশের নাগরিক নয়, তেমনি বাংলাদেশের কেউ হিন্দু বা অন্য কোনো ধর্মের অনুসারী হলেও তারা তো আমাদের দেশেরই নাগরিক। কাজেই দেশের নাগরিকদের নিরাপত্তা সবার আগে, আমাদেরকেই তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

কিন্তু আমার সেই যুক্তি, এদের মন গলাতে পারে না।

আসলে ধর্ম এমনই এক আফিম, যে কারণে মক্কার চেহারা কখনও দেখেনি এমন মানুষও মক্কা শরীফ নিয়ে কেউ কোনো কুপ্রচারণা চালালে জ্বলে ওঠে; তেমনি আবার বাংলাদেশের হিন্দুদের নাম-পরিচয় জানা নেই, এদের সাথে কোনো সম্পর্ক নেই, এমন অনেকের জন্য ভারতের কতিপয় হিন্দুদের মন পোড়ায়। অথচ, তাদের দেশেরই একজন মুসলমানের ওপর হামলা হলে নিশ্চুপ থাকছে তারা!

কয়েক বছর আগে ভারতের উত্তর প্রদেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পর একটি উদ্বাস্তু শিবিরে বাস্তুহারা মুসলিম পরিবারের কয়েকজন।Image copyrightBHASKER SOLANKI
Image captionকয়েক বছর আগে ভারতের উত্তর প্রদেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পর একটি উদ্বাস্তু শিবিরে বাস্তুহারা মুসলিম পরিবারের কয়েকজন।

এই আফিম যে শুধু বাংলাদেশ ও ভারতের দু-একটি উগ্র মৌলবাদী দলই গিলছে, তা কিন্তু নয়। খোদ রাজনীতিবিদরাই এই আফিম গিলে টলছেন এবং অন্য সবাইকে টলিয়ে দিচ্ছেন।

তা না হলে, সুষমা স্বরাজের মত একজন রাজনীতিবিদের তো উচিৎ ছিলো, তার দেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তাহীনতায় উদ্বিগ্ন থাকা, লজ্জিত হওয়া। তিনি নিজের দেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দিতে পারছেন না, অথচ বাংলাদেশ নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন!

তিনি টুইটারে এক ব্যক্তির উত্তরে লিখেছিলেন যে, বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রীংলাকে তিনি নির্দেশ দিয়েছেন বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করার জন্য এবং বাংলাদেশে হিন্দুদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিয়ে ভারত যে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন, সেই বার্তা প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্যও রাষ্ট্রদূতকে বলেছেন।

সুষমা স্বরাজের টুইট সম্পর্কে আরো জানতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

বেশ তো, তিনিও ধর্মের আফিম গিলে তার রাষ্ট্রদূতকে এই নির্দেশনা দিয়েছেন, ভালো কথা। সেটি কি এভাবে টুইটারে ঢাক-ঢোল পিটিয়ে সবাইকে শুনিয়ে করতে হবে? এত বড় মাপের একজন রাজনীতিবিদ, এইটুকু না বুঝলে চলবে কেন, তার এই ঢাক-ঢোলের শব্দ তো বাংলাদেশে থাকা মৌলবাদী দলগুলোর কানেও যায়।

বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলা হলে তাঁর যেমন গায়ে লাগে, তেমনি ভারতেও তো দুদিন পরপরই মুসলমানদের ওপর হামলা হয়, আর সেগুলো গায়ে মেখে বাংলাদেশের উগ্র-মৌলবাদীরাও যদি হিন্দুদের ওপর হামলা চালায়? তবে কে তার দায় নেবে? কারণ, উস্কানি তো এভাবেই এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাচ্ছে!

সুষমা স্বরাজ এই ধর্ম নামক আফিমটা আড়ালে যেয়ে গিললেও পারতেন, তাতে করে শেখ হাসিনার কাছেও তার উদ্বেগটা যেমন পৌঁছে যেত, তেমনি মৌলবাদীরাও তার টুইট দেখে কোনো উস্কানি পেত না।

মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চির বিরুদ্ধে বাংলাদেশে বিক্ষোভ।Image copyrightGETTY IMAGES
Image captionমিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চির বিরুদ্ধে বাংলাদেশে বিক্ষোভ।

বলতে দ্বিধা নেই, রাজনীতিবিদরাই তাদের অনুসারীদের ধর্মান্ধতা আর সাম্প্রদায়িকতার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের কথাই ধরুন, তার নির্বাচনী প্রচারণার একটি বড় অংশই ছিল মুসলিম বিদ্বেষ। তিনি সুর তুলেছেন, আর সেদেশের জনগণ বাজনা বাজিয়েছে।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেদ্র মোদিও তো একই পথের পথিক ছিলেন, তার নির্বাচনী প্রচারণাতেও বাংলাদেশি বিদ্বেষের আড়ালে মুসলিম বিদ্বেষের গন্ধ পাওয়া যেত।

এমনকি শান্তিতে নোবেল পুরস্কারজয়ী অং সান সু চিকে দেখুন, তার নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলেই মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে নির্বিচারে রোহিঙ্গাদের গণহত্যা চলছে। ব্যক্তি অং সান সু চির কথাবার্তায়ও বিভিন্ন সময় ফুটে উঠেছে মুসলিম বিদ্বেষ। আরো জানতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

ইতিহাসের দিকে ফিরে তাকালে, বাংলাদেশেও একই চিত্র দেখা যাবে। এই রাজনীতিবিদরাই তো ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম বানিয়ে বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপন করেছিলেন। বিস্তারিত জানতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

সেই সাম্প্রদায়িকতা থামেনি একটুও। এখনও কিছুদিন পরপরই বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলা হয়, সাঁওতালদের ঘর পুড়িয়ে দিয়ে তাদের বুকে গুলি চালানো হয়।

                                                                                                                                                     

                                                                                         


__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] শীলার প্রেমে জঙ্গি মুসা



শীলার প্রেমে জঙ্গি মুসা

  শাহজাহান আকন্দ শুভ

 ২৮ ডিসেম্বর ২০১৬, ০০:০০ | আপডেট : ২৮ ডিসেম্বর ২০১৬, ১০:০৯ | প্রিন্ট সংস্করণ

সেনাবাহিনীর সাবেক মেজর ও জঙ্গি সংগঠন জেএমবির সামরিক শাখার অন্যতম শীর্ষ নেতা জাহিদুল ইসলাম ২ সেপ্টেম্বর রাতে রাজধানীর রূপনগরে পুলিশের গুলিতে নিহত হন। এ ঘটনার আগে তিনি স্ত্রী জেবুন্নাহার শীলা ও দুই কন্যাসন্তানকে রূপনগরের বাসা থেকে আজিমপুরের আস্তানায় তোলেন। জাহিদ নিহত হওয়ার পর শীলার ওপর চোখ পড়ে সংগঠনের আরেক জঙ্গি নেতা মাইনুল ইসলাম ওরফে মুসার। শীলাকে বিয়ে করার প্রস্তুতিও নেন মুসা। আর এজন্য সংগঠনের নিয়ম অনুযায়ী ৩ থেকে ৪ মাস ইদ্দতকালীন সময় শেষ হওয়ার অপেক্ষায় ছিল তিনি। কিন্তু আশকোনার আস্তানায় পুলিশের কাউন্টার টেররিজম বিভাগের অভিযানকালে শীলা দেড় বছরের শিশুকন্যাসহ আত্মসমর্পণ করায় মুসার সেই স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে। ওদিকে শীলার প্রতি আকর্ষণের বিষয়টি জানার পর মুসার ওপর চরম ক্ষুব্ধ ছিলেন তার স্ত্রী তৃষামণি। ৭ দিনের পুলিশ রিমান্ডে এই নারী জঙ্গি মুসার এসব অপকীর্তির কথা অকপটে বলে দিয়েছেন পুলিশের কাছে।

তৃষামণি পুলিশকে বলেছেন, মুসার প্ররোচনাতেই এক সময় জঙ্গিবাদের সঙ্গে নিজেকে জড়াতে বাধ্য হয়েছিলেন তিনি। কিন্তু যখন বুঝলেন জঙ্গিপনা ভুলপথ, তখন এই রাস্তা থেকে ফিরতে অনেক চেষ্টা করেছেন। কিন্তু মৃত্যুভয়ের কারণে তিনি কখনো আস্তানা থেকে বেরোতে পারেননি। আশকোনার আস্তানায় পুলিশের হঠাৎ অভিযান তাকে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার পথ করে দিয়েছে। যে কারণে পুলিশি অভিযানের সময় বাইরে থেকে ফোনে মুসা তাকে বারবার আত্মহত্যা করতে প্ররোচিত করলেও সে পথ বেছে না নিয়ে তিনি পুলিশের কাছে আত্মসমপর্ণ করেন। পুলিশ অভিযানের রাতে ৫০ নম্বর পূর্ব আশকোনার ৩তলা বাড়িতে জঙ্গি আস্তানার খোঁজে গেলে তৃষামণি জানালা দিয়ে তাদের ইশারা করে কাছে ডাকেন। তারপর নিচু স্বরে বলেন, তাদের বাসাটিই জঙ্গি আস্তানা। এখানে ৩ জন জঙ্গি আছে পাশের রুমে। এর পর সারারাত মোট ৯টি চিরকুট পুলিশের কাছে চালাচালি করেছিল ওই আস্তানায় থাকা নারী জঙ্গিরা। বেশিরভাগ চিরকুট পুলিশের কাছে লেখেন তৃষামণি। আস্তানায় কজন জঙ্গি আছে, গোলাবারুদ কী পরিমাণ আছে তা চিরকুটের মাধ্যমে তৃষামণিই পুলিশকে প্রথম জানিয়েছিলেন।

তিনি একটি চিরকুটে লেখেন, 'আমি মরতে চাই না। বাঁচতে চাই। আপনারা আমাকে বাঁচান।'

শীলা একটি চিরকুট লিখেছিলেন তার মায়ের কাছে থাকা বড় মেয়ের উদ্দেশে। তাতে তিনি মেয়েকে কিছু উপদেশ দিয়েছিলেন তার অবর্তমানে কীভাবে চলতে হবে, জীবন যাপন করতে হবে। চিরকুটে মেয়েকে বারবার ধর্মীয় নানা বিষয় মেনে চলারও পরামর্শ দিয়েছিলেন শীলা। মেয়েকে জঙ্গিবাদের দীক্ষাও দিয়েছিলেন। আজিমপুরের আস্তানা থেকে মেয়েটিকে উদ্ধার করার পর পুলিশ তাকে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করে। দীর্ঘদিন স্বজনদের সঙ্গে থেকে এই কোমলমতি শিশুর মগজ থেকে জঙ্গিবাদের খারাপ দিকগুলো বেরিয়ে গেছে। এখন সে স্বাভাবিক।

তৃষামণি ও শীলা দুজনই এখন মিন্টো রোডে গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয়ে রয়েছেন। ৭ দিনের রিমান্ডে নিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছেন তদন্ত কর্মকর্তাসহ একাধিক সংস্থার প্রতিনিধিরা। তৃষামণির মুখ থেকে বেরিয়ে এসেছে তার স্বামী মুসার অপকর্মের অনেক অজানা কাহিনি। তৃষামণিকে গতকাল জেরা করে পুলিশ নতুন কিছু তথ্য পেয়েছে মুসা সম্পর্কে। ২ সেপ্টেম্বর জাহিদ মারা যাওয়ার পর মুসা আজিমপুর থেকে শীলা ও শীলার দুই মেয়েকে নিয়ে অন্য একটি আস্তানায় ওঠেন। আর ৭-৮ বছর বয়সী বড় মেয়েকে আজিমপুরের আস্তানায় রেখে আসেন। পরে পুলিশ ১০ সেপ্টেম্বর শীলার বড় মেয়েকে আজিমপুরের জঙ্গি আস্তানা থেকে উদ্ধার করে।

জাহিদ মারা যাওয়ার পর শীলাকে বিয়ের পরিকল্পনা করেন মুসা। ইদ্দতকাল পার হলেই তৃষামণিকে শ্বশুরবাড়িতে পাঠিয়ে দিয়ে শীলাকে বিয়ে করতেন তিনি।

নব্যধারার জেএমবির রীতি অনুযায়ী সংগঠনের কোনো সদস্য মারা গেলে তার স্ত্রীকে সংগঠনের আরেক সদস্য বিয়ে করে থাকে। আবার কোনো সদস্য কারাগারে গেলে ৩-৪ মাস পর তার স্ত্রীকে বিয়ে করার প্রচলন রয়েছে।

২৮ ডিসেম্বর ২০১৬,


 http://dainikamadershomoy.com/todays-paper/firstpage/55324/শীলার-প্রেমে-জঙ্গি-মুসা


সংশ্লিষ্ট সংবাদ :

জেএমবি নেতাদের কামনা মেটায় শয়ে শয়ে মহিলা জঙ্গি - Bengali Times

 সংগঠনের নেতৃত্ব নির্দেশ পাঠালেই এরা আত্মঘাতী হামলা করবে৷ এই সংখ্যাটা ক্রমশ বাড়ছে৷ সেরকমই জানিয়েছে জঙ্গি শীলা ও তৃষা৷ পরিস্থিতি রীতিমতো উদ্বেজনক৷ ... শয্যা সঙ্গিনী করতে চেয়েছিল মুসা৷ এর জন্য স্ত্রী তৃষার অনুমতি চেয়েছিল মুসা৷ তাতেই জঙ্গি দম্পতির মধ্যে দূরত্ব বেড়ে যায় ৷ তাই গত ২৪ ডিসেম্বর যখন মুসা তার ...

'জঙ্গি মুসার সঙ্গে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল আত্মসমর্পণকারী শিলার'

জঙ্গিবিরোধী অভিযানে মেজর (অব.) জাহিদুল ইসলামের মৃত্যুর পর নব্য জেএমবির শীর্ষনেতা মাইনুল ইসলাম মুসার সঙ্গে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল তার স্ত্রী জেবুন্নাহার (শীলা)।রাজধানীর পূর্ব আশকোনার সূর্যভিলা বাড়িটি ভাড়া নিয়ে মুসা ও শীলা একসঙ্গে থাকতেন।


৪ মাসের শিশুসহ স্ত্রীকে 'আত্মঘাতী হামলা'র নির্দেশ দিয়েছিল জঙ্গি মুসা! |

 আজিমপুর থেকে আশকোনায় শীলা : গত ১০ সেপ্টেম্বর আজিমপুরে অভিযানের তিন দিন আগে আশকোনায় জঙ্গি মুসার আস্তানায় যান শীলা। উদ্দেশ্য ছিল মুসার শিশু ... ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে বাসা ভাড়া নেয় মুসা : আশকোনার বাসা ভাড়া নিতে পুলিশের ভাড়াটিয়া ফরম পূরণ করেছিল মাঈনুল ওরফে মুসা। তবে মোহাম্মদ ইমতিয়াজ হিসেবে ...

                                                                                           


                                                


__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Re: ২৫ বছর বিনাভাড়ায় থেকে ৫ বছর গ্রামীণ ব্যাংকের ভাড়াটিয়া ছিলেন ড. ইউনূস



A man with some unsustainable concept that has miserably failed the poor. How could poor women and men start businesses with paying 22-30% interest to these Grameen vultures? Only western charity could could function as collateral but did they? Did Bill Gates put any money there? No! The man was promoted by Clintons and Norwegian tele company to dupe the  Norwegian peace committee. I am not surprised that this POS has been freeloading the bank to amass more wealth for his own family and Clintons.

2016-12-26 22:04 GMT-05:00 AbdurRahim Azad <arahim.azad@gmail.com>:

২৫ বছর বিনাভাড়ায় থেকে ৫ বছর গ্রামীণ ব্যাংকের ভাড়াটিয়া ছিলেন ড. ইউনূস


আমাদের অর্থনীতি :
27.12.2016

 

বিশ্বজিৎ দত্ত: গ্রামীণ ব্যাংক ভবন কমপ্লেক্সের একটি বাসায় ড. মোহম্মদ ইউনূস  বিনাভাড়ায়  থেকেছেন ২৫ বছর। আর ভাড়া দিয়ে থেকেছেন ৫বছর। সব মিলিয়ে মোট ৩০ বছর  তিনি গ্রামীণ ব্যাংকভবনে থেকেছেন। ২০১১ সালে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) পদ থেকে উচ্চ আদালতের নির্দেশে অপসারিত হন ড. মোহম্মদ ইউনূস। নিয়ম অনুযায়ি অপসারণের ৩ মাসের মাথাতেই তার গ্রামীণ ব্যাংকের আবাসন ছেড়ে দেয়ার কথা। কিন্তু ড. মোহম্মদ ইউনূস ৫ বছর নিজের দখলে রেখেছেন গ্রামীণ ব্যাংকের একটি বাসা। উল্লেখ্য, গ্রামীণ ব্যাংক ভবনের মধ্যে তিনটি ৫ তলা আবাসিক ভবন রয়েছে।  ৩টিতেই  গ্রামীণ ব্যাংকে কর্মরত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা থাকেন। এরই একটি ভবনের নিচ তলায় থাকতেন ড. মোহম্মদ ইউনূস।

বিষয়টি নিয়ে গতকাল গ্রামীণ ব্যাংকে যোগাযোগ করা হলে, একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, নিয়ম অনুযায়ি ড. মোহম্মদ ইউনূসের বাসা ছেড়ে দেয়ার কথা থাকলেও তিনি বাসাটি ৫ বছর নিজের কাছে রেখেছেন। অবশ্য এই সময় তিনি বাসা ভাড়া দিয়েছেন। ব্যাংক থেকে অপসারণের পর তিনি বাসায় থাকলেন কী করে এ প্রশ্নের উত্তরে কর্মকর্তা বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের বোর্ড মিটিংয়ে তার ভাড়ায়  থাকার  বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।  কত করে বাসাভাড়া দিয়েছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, সরকারি কর্মকর্তারা  যে হারে অর্থাৎ মূলবেতনের ৫০ শতাংশ ও তার সঙ্গে রক্ষণাবেক্ষণ খরচ আরো সাড়ে ৭ শতাংশ যোগকরে  তিনি গত ৫ বছর বাসাভাড়া দিয়েছেন। তিনি বলেন, প্রতিমাসে তিনি ৪৫ হাজার টাকা বাসাভাড়া দিয়েছেন। প্রসঙ্গত  গ্রামীণ ব্যাংকভবনে  ড.  মোহম্মদ ইউনূস একটি ফ্লোর  নিজের কাছে রেখেছেন। এই ফ্লোর থেকেই ড. মোহম্মদ ইউনূসের ব্যাক্তিগত প্রতিষ্ঠান ইউনূস সেন্টার পরিচালিত হয়।  গত বুধবার ড. মোহম্মদ ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংক ভবন কমপ্লেক্স ছেড়ে গুলশান ২ নম্বরে একটি  ভাড়া বাসায় উঠেন। সম্পাদনা: সুমন ইসলাম

http://amaderorthoneeti.net/new/2016/12/27/53348/#.WGHVVdQrJMs

RELATED STORIES:

গ্রামীণ ব্যাংক ভবন ছাড়লেন ইউনূস
অনলাইন ডেস্ক
Published : Sunday, 25 December, 2016 at 9:53 AMUpdate: 25.12.2016 12:26:26 PM
  
গ্রামীণ ব্যাংক ভবন ছাড়লেন ইউনূস

- See more at: http://www.manobkantha.com/2016/12/25/179497.php#sthash.USWSOlva.dpuf




Microcredit oversold as anti-poverty tool, economists say

>>  Reuters

Published: 2015-02-28 10:08:56.0 BdST Updated: 2015-02-28 10:08:56.0 BdST

Bangladeshi women count money for repayment to a microcredit bank at Dowtia village, near Dhaka. Reuters

Bangladeshi women count money for repayment to a microcredit bank at Dowtia village, near Dhaka. Reuters

Microcredit is no panacea for lifting millions of people from poverty, leading economists said on Friday in releasing research from seven countries that challenges a key development tool. ......... Read more at: http://bdnews24.com/economy/2015/02/28/microcredit-oversold-as-anti-poverty-tool-economists-say






__._,_.___

Posted by: DeEldar <shahdeeldar@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] জাতিসংঘে নিন্দা প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভোটদানে বিরত থাকার জের : চটেছে ইসরায়েল, মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে তলব




জাতিসংঘে নিন্দা প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভোটদানে বিরত থাকার জের

চটেছে ইসরায়েল, মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে তলব

বিবিসি | আপডেট: ০২:২১, ডিসেম্বর ২৭, ২০১৬ | প্রিন্ট সংস্করণ
      

জাতিসংঘের নিন্দা প্রস্তাবে ভেটো না দেওয়া ইস্যুতে মার্কিন-ইসরায়েল সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। ক্ষুব্ধ ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু তাঁর দেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছেন। বড়দিনে এই হঠাৎ তলবে কূটনৈতিক মহল বেশ অবাক হয়েছে।
এদিকে অধিকৃত পশ্চিম তীরে অবৈধ বসতি স্থাপনের জন্য ইসরায়েলের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে নিন্দা প্রস্তাব পাসের পরপরই পূর্ব জেরুজালেমে আরও শত শত ভবন তোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসরায়েল। দেশটির হারেজ পত্রিকা জানিয়েছে, পূর্ব জেরুজালেমের স্থানীয় পরিকল্পনা ও অবকাঠামো-বিষয়ক কমিটি ৬১৮টি নতুন ভবন তোলার বিষয় অনুমোদন দিতে যাচ্ছে। আগামী বুধবারই এটি অনুমোদিত হতে পারে।
গত শুক্রবার ১৫ সদস্য রাষ্ট্র নিয়ে গঠিত নিরাপত্তা পরিষদে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিন্দা প্রস্তাব নিয়ে ভোটাভুটি হয়। ভেনেজুয়েলা, মালয়েশিয়া, নিউজিল্যান্ড ও সেনেগাল সম্মিলিতভাবে এই প্রস্তাব উত্থাপন করে। এ ধরনের ইসরায়েলবিরোধী প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্র বরাবরই ভেটো দিয়ে এলেও এবার তারা ভোটদান থেকে বিরত থাকে।
এতে ক্ষুব্ধ হয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূত দানিয়েল শাপিরোকে তলব করেছেন নেতানিয়াহু, যিনি ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বেও আছেন। এর আগে প্রস্তাবের পক্ষে সমর্থনকারী দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের তলব করে ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এই তালিকায় রয়েছেন ফরাসি, ব্রিটিশ, রুশ, চীনা ও স্প্যানিশ রাষ্ট্রদূত।
অতীতে ইসরায়েলের কাজে সহযোগিতাই দিয়ে আসছিল বন্ধুদেশ যুক্তরাষ্ট্র। এবারই প্রথম ইসরায়েলের চেষ্টা-তদবির অগ্রাহ্য করে অধিকৃত পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনের বিরুদ্ধে আনা প্রস্তাবে ভেটো দেওয়া থেকে বিরত থেকেছে বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ওবামা ও তাঁর সরকার।
ইসরায়েলের অভিযোগ, জাতিসংঘের এই নিন্দা প্রস্তাবের মূলে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির উদ্যোগেই নিরাপত্তা পরিষদে ইসরায়েলবিরোধী প্রস্তাব নিয়ে ভোটাভুটি হয়েছে। ওবামার সরকার অবশ্য এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, 'আমরা যেসব তথ্য পেয়েছি, তা থেকে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস ওবামা প্রশাসনই এই উদ্যোগ নিয়েছে, এর পক্ষে দাঁড়িয়েছে এবং প্রস্তাবের ভাষা ও দাবিগুলোর মধ্যে সমন্বয় করেছে।'
নেতানিয়াহু দেশটির সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, জাতিসংঘের সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পর্ক আগামী এক মাসের মধ্যে পুনর্মূল্যায়ন করে দেখার জন্য তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে আদেশ দিয়েছেন। জাতিসংঘের যেসব সংস্থায় ইসরায়েল যে অর্থ সহায়তা দিচ্ছে, সেটাও খতিয়ে দেখার আদেশ দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে জাতিসংঘের সংস্থাকে অনুদান দেওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্তকে তিনি 'পক্ষপাতমূলক'ও 'লজ্জার' বলেও মন্তব্য করেছেন। নেতানিয়াহু বলেছেন, অবস্থা বদলাতে কিছুটা সময় লাগবে এবং এ সিদ্ধান্ত বাতিল হয়ে যাবে।
এর আগে অবশ্য ২০১১ সালে একই ধরনের প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছিল ওবামা সরকার। তা না হলে সে সময়ই নিন্দা প্রস্তাব পাস হতো।



__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___