Banner Advertiser

Wednesday, February 8, 2017

[mukto-mona] Federal scientist cooked climate change books ahead of Obama presentation



Also, please read the comment sections in the link below for clarity. It's interesting.
Jiten Roy
___________________________________________________________________________
 
Federal scientist cooked climate change books ahead of Obama presentation, whistle blower charges
Published February 07, 2017
  •  
  •  
  •  
Now Playing
NOAA accused of manipulating global warming data
A key Obama administration scientist brushed aside inconvenient data that showed a slowdown in global warming in compiling an alarming 2015 report that coincided with the White House participation in the Paris Climate Conference, a whistle blower is alleging.
The Intergovernmental Panel on Climate Change (IPCC), in a major 2013 report, concluded global temperatures had shown a smaller increase from 1998 to 2012 than any similar period over the past 30 to 60 years. But a blockbuster, June 2015 paper by a team of federal scientists led by Thomas Karl, published in the journal Science in June 2015 and later known as the "pausebuster" paper sought to discredit the notion of a slowdown in warming.
 
Karl was director of the National Oceanic and Atmospheric Administration's National Centers for Environmental Information when the report was published. (NOAA)
"Our new analysis suggests that the apparent hiatus may have been largely the result of limitations in past datasets, and that the rate of warming over the first 15 years of this century has, in fact, been as fast or faster than that seen over the last half of the 20th century," Karl, who was at the time director of the National Oceanic and Atmospheric Administration's National Centers for Environmental Information, said at the time.
Smith, R-Texas, questioned the timing of the report.
The report argued that evidence shows there was no "hiatus" in rising global temperatures and that they had been increasing in the 21st century just as quickly as in the last half of the 20th century.
Rep. Lamar Smith, R-Texas, chairman of the House Science Committee, questioned the timing, noting the paper was published just before the Obama Administration's Clean Power Plan was submitted to the Paris Climate Conference of 2015.
"In the summer of 2015, whistleblowers alerted the Committee that the Karl study was rushed to publication before underlying data issues were resolved to help influence public debate about the so-called Clean Power Plan and upcoming Paris climate conference," Smith said in a statement. "Since then, the Committee has attempted to obtain information that would shed further light on these allegations, but was obstructed at every turn by the previous administration's officials."
Karl denied the paper was released to boost the plan.
Karl's neglect of the IPCC data was purposeful, according to John Bates, a recently retired scientist from the National Climactic Data Center at the NOAA. Bates came forward just days ago to charge that the 2015 study selectively used misleading and unverified data – effectively putting NOAA's thumb on the scale.
In an interview with the Daily Mail, Bates said Karl was "insisting on decisions and scientific choices that maximized warming and minimized documentation… in an effort to discredit the notion of a global warming pause, rushed so that he could time publication to influence national and international deliberations on climate policy."
For example, Karl allegedly adjusted temperature data collected by robot buoys upward to match earlier data from ocean-going ships. That was problematic, Bates said, because ships generate heat and could cause readings to vary.
"They had good data from buoys," Bates told the Daily Mail. "And they threw it out and 'corrected' it by using the bad data from ships. You never change good data to agree with bad, but that's what they did – so as to make it look as if the sea was warmer."
Bates, who could not be reached for comment, but has published some of his allegations in a blog, claims to have documentation of his explosive charges and indicated more revelations are coming.
A NOAA spokesman, in an email to The Washington Times, said NOAA "stands behind its world-class scientists" but also that it "takes seriously any allegation that its internal processes have not been followed and will review the matter appropriately."
Bates is not the first to question Karl's conclusions. A paper by Canadian climate modeler John Fyfe questioned the 2015 study. As he put it, in a 2016 article from the journal Nature Climate Change, "there is a mismatch between what the climate models are producing and what observations are showing. We can't ignore it."
Climate scientists have closed ranks around Karl. A study published last month in Science Advances, by Zeke Hausfather of University of California Berkeley and five others, claims to confirm Karl's findings.
In addition, climate scientist Peter Thorne, who has worked with the NOAA, said Bates wasn't involved in the work that he's criticizing. Bates disputed the assertion.
While Karl, and other scientists who believe man-made climate change poses a major threat had the ear of the Obama administration, President Trump has shown signs of skepticism. It remains to be seen from which scientists he will take his cue.
Reporting for this article provided by the Fox News Investigative Unit and Brainroom


__._,_.___

Posted by: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Re: {PFC-Friends} Fw: সুরঞ্জিত সম্বন্ধে ফখরুল ও খালেদার বক্তব্য




প্রয়াত বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত'র বিরুদ্ধে অপপ্রচার নিয়ে লেখাটি পড়ার অনুরোধ রইলো সবার কাছে।

যে ব্যক্তির সারাটি জীবন কেটেছে এদেশের মানুষের উন্নয়ন ও অধিকার আদায়ের জন্য রাজনীতি করে, সেই বর্ষীয়ান জননেতা, মুক্তিযুদ্ধে ৫ নম্বর সেক্টরের সাব-সেক্টর কমান্ডার, প্রতিটি জাতীয় নির্বাচনে বিজয়ী জনপ্রতিনিধি, বীর মুক্তিযোদ্ধা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মৃত্যুর পরও নোংরামি বন্ধ হয়নি! সাম্প্রদায়িক শক্তির সাথে যুক্ত হয়েছে তথাকথিত প্রগতিশীল দাবিদাররা!

সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে বিতর্কিত করার বহু অপচেষ্টা হয়েছে; অন্যতম দু'টির একটি ইসলাম ধর্ম বিষয়ক এবং অন্যটি এপিএস ফারুকের কাছে পাওয়া টাকা নিয়ে। ১৯৭০ সাল থেকে নয় বারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, উপরন্তু বর্নাঢ্য জীবনের অধিকারী এই রাজনীতিকের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে প্রবলভাবে। নির্লজ্জ অপপ্রচার দেখে আবারও বিষয় দুটি আলোচনা করছি।

 মন্ত্রীত্ব ও কালো বিড়াল:
সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের সারা জীবনে একটি মাত্র দুর্ঘটনাই ঘটেছে যা তার ভাবমূর্তি সংশ্লিষ্ট। অভিযোগ উঠলে তিনি দৃঢ়ভাবেই বলেছিলেন, "ছোটবেলা থেকেই আমি দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার। দুর্নীতির সঙ্গে আপস করব না। মন্ত্রীর বাড়িতে থাকি না। জিগাতলার বাড়িতেই থাকি। এপিএস ও রেলের জিএমের ব্যক্তিগত জীবনের খবর রাখা মন্ত্রীর পক্ষে সম্ভব নয়।"
বলেছিলেন, "এত টাকা এপিএসের বহন করা অস্বাভাবিক তো বটেই। যেহেতু সে এই টাকার মালিকানা দাবি করেছে। এখন তাকে প্রমাণ করতে হবে এটা তার টাকা কি না। আর যদি অঘোষিত টাকা হয় তাহলে সেটা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে চলে যাওয়ার কথা।"
আরও বলেছিলেন, "এটা একটি ঐক্যবদ্ধ গোষ্ঠীর তৎপরতা। এই গোষ্ঠী ৪০ বছরের সুবিধাভোগী আমলা, রাজনীতিক ও ঠিকাদার।এপিএস ফারুককে না আসার জন্য কড়া নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যা বলার তদন্ত কমিটির কাছে বলবে।"

অনেক মন্ত্রীর এপিএসদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে যা মন্ত্রীও জানেন না। মন্ত্রী থাকাকালে মহিউদ্দিন খান আলমগীরের এপিএসকে একই কারণে সরিয়ে দেয়া হয়েছিল, কোনও সংবাদ মাধ্যম জানতেও পারেনি। বিবেচনা করুন:
১. রেলমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পরই সুরঞ্জিত বাবু ঘোষণা দিয়েছিলেন রেলকে দুর্নীতি মুক্ত করার এবং কালো বিড়ালদের খুঁজে বের করার। 
২. সর্বদা বিজয়ী এই জনপ্রতিনিধির বিরুদ্ধে কখনো অসততার অভিযোগ ওঠেনি। সারা জীবন কাটিয়েছেন সাধারণ মানুষের মতো। 
৩. যে কয়েকটি শীর্ষ মন্ত্রনালয়ের জন্য সবচেয়ে বেশি আর্থিক বরাদ্দ থাকে তার একটি রেল মন্ত্রণালয়। এমন একটি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী শত কোটি টাকা নয়, এপিএসের কাছে থাকা ৭০ লাখ, মতান্তরে ৩৫ লাখ টাকার জন্য অভিযুক্ত হবেন - এটি হাস্যকর বিষয়। 
৪. যিনি সবসময় রাত ১০টায় ঘুমিয়ে পড়েন, তার বাসায় মধ্যরাতে এপিএস ওমর ফারুক কয়েক লক্ষ টাকা নিয়ে যাবে? অন্যদিকে ইলিয়াস আলীর ঘনিষ্ঠ এপিএস ফারুকের গাড়ি চালক পিলখানায় গাড়ি প্রবেশ করিয়ে বিজিবির কাছে ধরা দিল এবং মুহূর্তের মধ্যেই ক্যামেরাসহ প্রস্তুতি নিয়ে কয়েকজন সাংবাদিক উপস্থিত হয়ে গেলেন?
- এ ঘটনা যে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র তা বোঝার জন্য কি খুব বেশি জ্ঞানের প্রয়োজন?

 সংবিধান সংশোধন নিয়ে মিথ্যাচার:
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেছিলেন, "সংবিধানে বিসমিল্লাহ ও আল্লাহর নাম থাকবে কি থাকবে না, সে দায়িত্ব এখন সুরঞ্জিত বাবুর ওপরে পড়েছে।"
সেই থেকে শুরু হয় সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে নিয়ে মিথ্যাচার। 
কে অস্বীকার করতে পারবে যে, শুধুমাত্র হীন রাজনৈতিক স্বার্থেই সংবিধানে "বিসমিল্লাহ ও আল্লাহ'র নাম" যুক্ত করা হয়েছিল। এটি যুক্ত করা জিয়াকে কেউ নামাজ পড়তে দেখেছেন? মদ জুয়ার বৈধতা দেয়া জিয়ার কোন ইসলামের নমুনা? গুলি খেয়ে মৃত্যুর সময়ও জিয়া মাতাল ছিলেন। 
সূত্র: http://www.bd-pratidin.com/home/printnews/84346/2015-05-30

 পরবর্তীতে এরশাদ আমলে এক ধাপ এগিয়ে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম করা হয়। কোথাও নামাজ পড়তে যাওয়ার সপ্তাহ জুড়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হতো আর এরশাদ নামাজের আগে বক্তব্য রাখতেন "গতকাল স্বপ্ন দেখায় এখানে নামাজ পড়তে এসেছি।" এসব কি ভণ্ডামি ছাড়া আর কিছু? এরশাদ ও জিয়া কোন ধরনের মুসলিম ছিল - এটা আমাদের মোল্লারা কখনো উচ্চারণ করে না, বরং সমর্থন করতে তাদের ঘাড়ে চেপে বসেছিল।

 ইসলামিক রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম এক নয়। রাষ্ট্রকে কিভাবে কার সাক্ষীতে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত করা হল এবং রাষ্ট্রের নামাজ, রোজা, হজ্জ্ব, জাকাত কিভাবে আদায় হবে - এ সবকিছুই এক রহস্য।

গণতান্ত্রিক সরকার সংখ্যাগরিষ্ঠতার বলে সংবিধান ইচ্ছানুসারে পরিবর্তন করতে পারে এটা সত্যি, কিন্তু আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে 'সরকার সংবিধান থেকে অগণতান্ত্রিক ও কলঙ্কিত অধ্যায় বাতিল করা ছাড়া জনমতকে উপেক্ষা করে কিছু করবে না' - এ নিশ্চয়তা বার বার দেয়ার পরও পানি ঘোলা করার চেষ্টা অব্যহত থাকে।

বাংলাদেশ ইসলামিক স্টেট নয়, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। তর্কের খাতিরে বলছি: এদেশের একজন নাগরিকের কি নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি ব্যাখ্যা করার অধিকার নেই? সুরঞ্জিত বাবু একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা যারা স্বাধীনতা এনেছেন। তারা মত প্রকাশ করতে পারবেন না, অথচ ১৩ দফার দাবি করতে পারবে শফি? 
প্রকৃতপক্ষে, তিনি ইসলামের ন্যূনতম সমালোচনা করেন নি। তিনি বরাবরই অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির প্রতিনিধিত্ব করেছেন।

"সংবিধানে বিসমিল্লাহ ও আল্লাহর নাম" নিয়ে সুরঞ্জিত বাবুর বক্তব্য ছিল: "প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সংবিধান সংশোধনের সার্বিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে সংবিধান সংশোধন সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া মতামতের বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমকে এখনই কিছু জানানো হবে না। সময় এলে সবকিছুই জানানো হবে।" 
http://www.kalerkantho.com/home/printnews/145703/2011-04-13
অথচ তার কথাকে বিকৃত করে বিরামহীনভাবে অপপ্রচার চলেছে, আবার নতুন করে শুরু হয়েছে।
তাকে কটাক্ষ করে যে ধরণের মন্তব্য করা হচ্ছে তা উগ্র সাম্প্রদায়িকতা ছাড়া আর কিছুই নয়। এমন নির্লজ্জ মিথ্যাচার অত্যন্ত ঘৃণ্য মানসিকতার পরিচায়ক।
যাদের জন্য আজ আপনারা আজ স্বাধীনতা ভোগ করছেন, সংবিধানের দাবিদার হয়েছেন, যে বীরদের ত্যাগের বিনিময়ে ঘৃণ্য পূর্ব পাকিস্তানের বদলে বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি পেয়েছেন, তাদের একজন সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও ভয় করেন নি পাকবাহিনীকে, স্বৈরশাসকদের পালিত গুণ্ডা ও পুলিশের অত্যাচার, কারাবাস, নিপীড়ন, এমন কি ২১শে আগস্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় আহত হয়েও গণতন্ত্র ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে বঙ্গবন্ধু-কন্যা শেখ হাসিনার পাশে থেকেছেন।
ক'জন নেতা তার মতো বলতে পারেন, "একজন রাজনীতিকের কাছে পদ অর্জন সাংঘাতিক বিষয় নয়। ত্যাগ করাও সহজ। রাজনীতিবিদের কাছে মন্ত্রিত্ব স্থায়ী কোনো পদ নয়। মন্ত্রিত্বে থাকা-যাওয়া বড় ঘটনা নয়। স্থায়ী পরিচয় হচ্ছে রাজনীতিবিদ।"
আপনারা যারা এই বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বর্ষীয়ান নেতাকে অপমান করছেন, তারা আর যাই হোক দেশপ্রেমের পরিচয় দিচ্ছেন না।

Abdullah Harun Jewel

২৯ মে ১৯৮১। বিকাল সোয়া ৫টায় ফিরলাম সার্কিট হাউসে। সার্কিট হাউসের নিচতলায় পশ্চিম দিকের হলরুমটা লোকজনের কোলাহলে বেশ জমজমাট হয়ে উঠেছে। চট্টগ্রামের বুদ্ধিজীবীদের আর কেউ বোধহয় বাদ ছিল না সেদিন। ঠিক সাড়ে ৫টায় রাষ্ট্রপতি…
BD-PRATIDIN.COM

 


From: 'qamruddin chowdhury' via PFC-Friends <pfc-friends@googlegroups.com>
Sent: Wednesday, February 8, 2017 10:36 PM
To: pfc-friends@googlegroups.com; nabdc@googlesgroups.com
Cc: nabdc@googlegroups.com; LA Discussion
Subject: Re: {PFC-Friends} Fw: সুরঞ্জিত সম্বন্ধে ফখরুল ও খালেদার বক্তব্য
 

Excellent critical views of brothers RA, Ranu and Zoglul 


Regards.



From: rashed Anam <rashedanam1971@gmail.com>
To: "pfc-friends@googlegroups.com" <pfc-friends@googlegroups.com>
Cc: "nabdc@googlegroups.com" <nabdc@googlegroups.com>; LA Discussion <la-discussion@googlegroups.com>
Sent: Monday, February 6, 2017 11:48 PM
Subject: Re: {PFC-Friends} Fw: সুরঞ্জিত সম্বন্ধে ফখরুল ও খালেদার বক্তব্য


বিএনপি এখন একটা  আচোদা-মার্কা  অক্ষম-অযোগ্য-লুলা-খুড়ার চামচিকার  দল!  জনগণের শ্রদ্ধা বিশ্বস্ততা সবই হারিয়েছে !! 
বাস্তবিক পক্ষে সুরঞ্জিত ছিল ইসলাম-বিরধী, ইসলামকে বেঙ্গকারি , মুসলিমদের বেঙ্গকারী,   অত্যাচারী,  সাম্প্রদায়িক, ভারতীয় এজেন্ট ও দুর্নীতি-আকণ্ঠ গণতন্ত্র-বিরোধী একটা কালো বিড়াল !!   ভদ্রতার খাতিরে মৃত বেক্তিকে গালাগালি করা নিশ্চয় কেউ বিএনপি থেকে আশা করে না এবং বিএনপি সে ধরণের দলও না !! 

কিন্তু তা বলে , মৃত বেক্তিকে বেসম্মানী না করার  মানে এই না যে নিজেকে বেসম্মানিত করতে হবে, নিজেদের সততাকে বিসর্জন দিতে হবে !! 
চুরঞ্জিতকে , যাকে কিনা দেশের রিক্সাওয়ালা থেকে শুরু করে মেথর পর্যন্ত সবাই  চোর ও কালো বিড়াল হিসাবে জানে, তাকে  'সৎ , নিষ্ঠাবান  বলা কি ধরণের গাঁজাখুরি কথা বার্তা ? এতে করে নিজেদেরই  সততার  বারোটা  বাজিয়েছে !!  বলতে পারতো চুরঞ্জিত একটা  রাজনৈতিক চতুর বেক্তিত্ত ছিল !! 
বানিয়ে 'সৎ নিষ্ঠাবান'  বলেই নিজেদেরই  বিএনপি অসৎ প্রমান করেছে !!!  জনগণের আস্থা হারিয়েছে !! 

2017-02-06 22:36 GMT-05:00 RANU CHOWDHURY <ranu51@hotmail.com>:




From: RANU CHOWDHURY <ranu51@hotmail.com>
Sent: Tuesday, February 7, 2017 3:34 AM
To: Zoglul Husain; Isha Khan
Cc: Serajul Islam; Shamsher M. Chowdhury; Zoglul Husain; A Khan; A Wahid; Ahmed; barkatek; colaziz; cskbd; Darkbits; Dr Hasanat Husain; esty48; F Wasif; H Nawaz; Hasanat Murtaza; hasanzr; J Helali; Jilanee; kalachand24; kamalfida7; lrc; M H Zaman; M Iqbal; M Mannan; M Zaman; M Zaman; mintuq; Mustafa Chowdhury; Nacrone; noshasan; paguriazada; pankouri; Reaz Talukder; S Hussain; S Seraji; shuda; Z Sadeque
Subject: Re: সুরঞ্জিত সম্বন্ধে ফখরুল ও খালেদার বক্তব্য
 

আমার যতটুকু মনেপড়ে বাবু সুরঞ্জিত খালেদা জিয়া এবং বি এন পি কে আন্দোলন, গণতন্ত্র, সংবিধান  ইত্যাদি বিষয়ে সবক দিতে কোনোদিন কসুর করেননি। তিনি কোনো সেমিনারে বা সংসদে যখন কথা বলেন ভাবখানা এমন দেখান যে তার মতো বিজ্ঞ অভিজ্ঞ ব্যাক্তি দ্বিতীয়জন নাই।

সাধারণতঃ কোনো মৃত ব্যাক্তিকে শ্রদ্ধা জানানোর সময় সৌজন্যবশতঃ তার ভালো গুন্ গুলোই তুলে ধরা হয়। খালেদা জিয়া এবং মির্জা ফখরুল হয়তো তাই করেছেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এই শ্রদ্ধাবোধের কি নেহায়েত দরকার ছিল? বিশেষকরে সুরঞ্জিত বাবুর অতীত কান্ড কারখানা বিচার করে?

তাছাড়া, আওয়ামী গোষ্ঠী যে হরে প্রেসিডেন্ট জিয়াকে পদে পদে অপমান অসম্মান করে এসেছে, সে ক্ষেত্রে কোনো আওয়ামী নেতার প্রতি অমন শ্রদ্ধা প্রদর্শন, এমনকি সাধারণ সাধুবাদও বেমানান।

যথার্থই মনে হচ্ছে BNP তার আদর্শ থেকে অনেকটাই সরে  এসেছে। আগামী নির্বাচনে BNP র  ভোটাররা তাদের দল থেকে সরে দাঁড়ালেও বিস্মিত হবার কিছু থাকবেনা।   

From: Zoglul Husain <zoglul.hus@gmail.com>
Sent: Monday, February 6, 2017 4:20 PM
To: Isha Khan
Cc: Serajul Islam; Shamsher M. Chowdhury; Zoglul Husain; A Khan; A Wahid; Ahmed; barkatek; colaziz; cskbd; Darkbits; Dr Hasanat Husain; esty48; F Wasif; H Nawaz; Hasanat Murtaza; hasanzr; J Helali; Jilanee; kalachand24; kamalfida7; lrc; M H Zaman; M Iqbal; M Mannan; M Zaman; M Zaman; mintuq; Mustafa Chowdhury; Nacrone; noshasan; paguriazada; pankouri; Ranu Chowdhury; Reaz Talukder; S Hussain; S Seraji; shuda; Z Sadeque
Subject: সুরঞ্জিত সম্বন্ধে ফখরুল ও খালেদার বক্তব্য
 
সুরঞ্জিত সম্বন্ধে ফখরুল ও খালেদার বক্তব্য 
(আমার মন্তব্য)

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও প্রবীণ রাজনীতিক সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের জীবনাবসানে, মরদেহে শ্রদ্ধা জানানোর সময় ফখরুল, সুরঞ্জিতকে "সৎ ও নিষ্ঠাবান" বলে আখ্যায়িত করেন। অপর দিকে, খালেদা এক বিবৃতিতে বলেন, দেশমাতৃকার মুক্তির জন্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত যে অবদান রেখেছেন, তা জাতি কোনোদিন ভুলবে না। 

এ বক্তব্য দুটি, বিরোধীমহলের কেউ কেউ রাজনৈতিক সৌজন্য ও মহানুভবতার বিরল দৃষ্টান্ত হিসাবে দেখেন, আবার অনেকে বলেন তা অন্য কাউকে সন্তুষ্টির প্রচেষ্টা। 

সুরঞ্জিতের "সততা" প্রসঙ্গেঃ সুরঞ্জিত রেলমন্ত্রী থাকা কালীন ৪০০ কোটি টাকা দুর্নীতির খবর কাগজে বেরিয়েছিল, এবং তার নিজের ভাগের এক দফায় ৭০ লাখ টাকা, ঢাকার জিগাতলায় তার বাসার কাছে, হাতে নাতে ধরা পড়ায় তার রেলমন্ত্রীত্ব যায়, যদিও বাইরের প্রভাবে তাকে দপ্তরবিহীন মন্ত্রী করে রাখা হয়। তখন থেকে তিনি জাতীয়ভাবে 'কালো বিড়াল' বলে পরিচিত হন। কারো কারো মতে এই দুর্নীতি ধামাচাপা দেবার অপচেষ্টায় ইলিয়াস আলীকে গুম করা হয়। সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে, তিনি কয়েকশ' একর জমি দখল করে আত্মসাত করেছিলেন এবং দখলকৃত একটি জমিতে 'সেন মার্কেট' নামক একটি বহুতল বিশিষ্ট ভবন নির্মাণ করেছেন। তা ছাড়া তার বক্তব্যঃ "মসজিদ মাদ্রাসা বন্ধ না করলে অরাজকতা থামবেনা", "ধার্মিক হলে এদেশ ছেড়ে সৌদি আরব চলে যান" ইত্যাদি খুবই নিন্দনীয়, এবং তা কোনোক্রমেই সমর্থন করা যায় না। তার দুর্নীতি সম্বন্ধে ভারত-বাকশাল কাগজ 'সমকাল'-এ দেখুনঃ সাবেক সাংসদের সংবাদ সম্মেলনঃ   
ওয়াকফ ও অর্পিত সম্পত্তি দখলের অভিযোগ সুরঞ্জিতের বিরুদ্ধে 

স্বাধীনতা সংগ্রামে সুরঞ্জিতের ভূমিকা প্রসঙ্গেঃ আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে প্রধানতঃ তিনটি রাজনৈতিক শক্তিবর্গ কাজ করেছেঃ
 
(১) পাকিস্তান-আমেরিকাঃ যারা সামরিক অভিযান ও গণহত্যার মাধ্যমে বিদ্রোহ দমন করতে চেয়েছিল, (২) ভারত-সোভিয়েত রাশিয়াঃ যারা পাকিস্তান বিভক্ত করে বাংলাদেশকে ভারত-রাশিয়ার অধীন একটি করদ রাজ্য বানাতে চেয়েছিল, এবং (৩) বাংলাদেশের ব্যাপক জনগণ ও দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী যারা উপরের দুই পক্ষের কাছে নতি স্বীকার না করে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ গড়ে সকল দেশের সঙ্গে বিজয়-বিজয় সম্পর্ক রাখতে চেয়েছিল।  
 
ভাসানী ও জিয়া সহ বাংলাদেশের সকল দেশপ্রেমিক উপরোক্ত ৩য় শক্তিবর্গে অবস্থান করেন। সুরঞ্জিত ছিলেন উপরোক্ত ২য় শক্তিবর্গে, যার আজীবন লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশকে ভারতের করদ রাজ্য বানানো। 

আওয়ামী ফ্যাসীবাদ সম্পর্কেঃ হাসিনা সরকারের তিনটি বড় হত্যাকাণ্ড (বিডিআর, জামাত ও হেফাজাতের উপর), নির্বিচার হত্যা, সন্ত্রাস, গুম, নির্যাতন, নিপীড়ন, হামলা-মামলা, সীমাহীন দুর্নীতি, ইত্যাদি এবং সর্বোপরি বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থ ও সার্বভৌমত্ব ভারতের হাতে তুলে দেওয়া, - এগুলি গণতন্ত্র নয়, বরং এগুলি অত্যন্ত বর্বর ও নগ্ন ফ্যাসিবাদ এবং নিখাদ তাঁবেদারি।  

গত ১৯ মার্চ ২০১৬ বিএনপি কাউন্সিলে ফখরুল বলেন, "গত কয়েক বছরে সরকারের দমন-পীড়ন ও পুলিশ এবং সরকারি দলের সন্ত্রাসীদের গুলিতে বিএনপির ৫০২ জন নেতা-কর্মী নিহত হয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে ২২৩ জন নেতা-কর্মী অপহৃত হয়েছেন। গুরুতর আহত হয়েছেন চার হাজার। জেল খেটেছেন প্রায় ৭৫ হাজার। প্রায় ২৪ হাজার মামলা হয়েছে এবং এতে চার লাখ ৩০ হাজার জনকে আসামি করা হয়েছে। মিথ্যা মামলায় ৫০ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।" 




--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@ googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/ optout.

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.


--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.


__._,_.___

Posted by: Farida Majid <farida_majid@hotmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] গণজাগরণ মঞ্চের চার বছর পূর্তি : হেফাজত ঠেকাতে আ. লীগকে মাঠে চান অজয় রায়



The best thing that happened to Bangladesh, after the 1975 assassination of Sheikh Mujibur Rahman, is the creation of the Ganajagoran Mancha on January 1, 2014. Since the inception, this organization has been carrying out the functions that Awami League should have done, which is reviving the Bangalee-Jatiotabadi spirit in Bangladesh once again.
Based on the revolutionary changes in the Text-books at the auspices of Awami League, I can say that Awami League is for the Islamic-Jatiotabad, not Bangalee-Jatiotabad. That could be the reason, why Awami League is distancing itself from the Ganajagaran Mancha.
That's not what I saw during 1969-'70, when Awami League whole heartedly sponsored 11-point movement by students, which ultimately culminated into the 6-point demands by Awami League. The very same would have happened today, if Awami League was run by leaders like those we had during the liberation movement.
Jiten Roy



From: "'Jamal G. Khan' M.JamalGhaus@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Monday, February 6, 2017 3:20 AM
Subject: [mukto-mona] গণজাগরণ মঞ্চের চার বছর পূর্তি : হেফাজত ঠেকাতে আ. লীগকে মাঠে চান অজয় রায়

 
 




হেফাজত ঠেকাতে আ. লীগকে মাঠে চান অজয় রায়
সাম্প্রদায়িক-মৌলবাদী শক্তি থেকে আওয়ামী লীগকে সতর্ক করে হেফাজতে ইসলামকে ঠেকাতে ক্ষমতাসীন দলটিকে মাঠে নামার আহ্বান জানিয়েছেন অধ্যাপক অজয় রায়।
গণজাগরণ মঞ্চের চতুর্থ বর্ষপূর্তি উপলক্ষে রোববার বিকালে রাজধানীর শাহবাগে আলোচনা সভায় তিনি বলেন, "হেফাজতকে যদি আমরা প্রশ্রয় দিই, তাদের কথায় পাঠ্যপুস্তক পরিবর্তন মেনে নিই, তাহলে আমাদের মুক্তিবুদ্ধি চর্চার যে বাংলাদেশ এবং বাহাত্তরের সংবিধানের বাংলাদেশকে রাখতে পারব না। এটি শীঘ্রই পাকিস্তানের আদর্শে একটি সাম্প্রদায়িক দেশ হবে, প্রধানমন্ত্রী আপনাকে তারা হিজাব পরিয়ে ছাড়বে।
"মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার প্রতি আমাদের আবদার, আপনি এবং আপনার দল যারা ধর্মনিরপেক্ষ দল বলে গর্ব করে. আওয়ামী লীগ এখন হেফাজতের বিরুদ্ধে মাঠে নামুন।"
'সাম্প্রদায়িক আগ্রাসন, উগ্র মৌলবাদ, ৭২'র সংবিধান, কোন পথে বাংলাদেশ' শিরোনামে এই আলোচনার আয়োজন করে যুদ্ধাপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ২০১৩ সালে গড়ে ওঠা গণজাগরণ মঞ্চ।
alt
সভাপতির বক্তব্যে  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের সাবেক অধ্যাপক অজয় রায় গত দুই বছরে মুক্তমনা লেখক, ব্লগার, অনলাইন অ্যা ক্টিভিস্ট, পুরোহিত হত্যােয় জড়িতদের ধরতে না পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
"আমাদের গোয়েন্দা বাহিনী হত্যাকারীদের ধরতে পারেনি। আমাদের সরকার কি এতোই দুর্বল?" প্রশ্ন রাখেন তিনি।
২০১৪ সালে বইমেলা চলাকালে টিএসসি এলাকায় কুপিয়ে হত্যার করা হয় অজয় রায়ের ছেলে লেখক ও মুক্তমনা ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা অভিজিৎ রায়কে। এরপর ধারাবাহিকভাবে ব্লগার, অনলাইন অ্যা ক্টিভিস্ট, প্রকাশক ও অন্যালন্যে ধর্মীয় গুরুদের ওপর হামলা হয়।
অজয় রায় বলেন, "অল্প কিছুদিনের মধ্যে ১০-১২ জন পুরোহিতকে হত্যা করা হয়েছে, মন্দির ধ্বংস করা হয়েছে। শিয়া ও আহমদিয়া সম্প্রদায়ের উপর আঘাত করা হয়েছে। ব্লগারদের একের পর এক হত্যা করেছে মৌলবাদীরা। আমরা জানি না, এই হত্যার বিচারের জন্য আমাদের আর কতকাল অপেক্ষা করতে হবে! খুব অসহায় লাগে এখন।"
সাম্প্রদায়িকতাবিরোধী আন্দোলন চালিয়ে আসা সম্প্রীতি মঞ্চের সভাপতি অজয় রায়, "বাংলাদেশ অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র। পাঠ্যপুস্তকে যেন অসাম্প্রদায়িকতার আদর্শ বজায় থাকে, সেদিকে লক্ষ রাখার দায়িত্ব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের। অথচ শিক্ষামন্ত্রী কিংবা অন্য কেউ এখন পর্যন্ত পাঠ্যপুস্তক সাম্প্রদায়িকীকরণের দায় স্বীকার করেননি।
"পাঠ্যপুস্তকে সাম্প্রদায়িকীকরণের সঙ্গে যারা জড়িত তারা এনসিটিবির সদস্যই হোক বা হেফাজতের সদস্যই হোক তাদেরকে বিচারের কাঠগড়ায় সোপর্দ করতে হবে। যতদিন না আমরা সেটা করব ততদিন বাংলাদেশ উল্টো পথে চলতেই থাকবে।"
alt
মৌলবাদ ও হেফাজতীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, "ঐক্যবদ্ধ হয়ে আরেকবার গণআন্দোলনের মাধ্যমে সত্তরের অসহযোগ আন্দোলনের মতো, এরশাদবিরোধী আন্দোলনে আমরা যে পথ দেখিয়েছি, সে পথে আমরা আবার আসি এবং হেফাজতের মতো সাম্প্রদায়িক দলকে মাঠছাড়া করি। তাদেরকে নিষিদ্ধ করার সব প্রক্রিয়া নিতে সরকারকে বাধ্য করি।"
বাংলাদেশ এখন উল্টোপথে চলছে মন্তব্যয করে গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার বলেন, "আজ মুক্তিযুদ্ধের ৪৫ বছর পর সারাদেশে যা হচ্ছে, অর্থাৎ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার যে উল্টোপথে বাংলাদেশ চলছে, তেমনটি কি কথা ছিল? সর্বগ্রাসী সাম্প্রদায়িক আগ্রাসন থেকে এমনকি কোমলমতি শিশুদের মানসকাঠামোও রেহাই পাচ্ছে না। আমরা দেখছি, ধর্মভিত্তিক সংগঠনগুলো সামগ্রিক শিক্ষাকাঠামো নিয়ন্ত্রণ করছে। তারা ঠিক করে দিচ্ছে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কী পড়বে, কী পড়বে না!"
হেফাজতে ইসলামের দাবি সরকার 'একদম অক্ষরে অক্ষরে পালন করছে' মন্তব্য করে তিনি বলেন, "বাংলাদেশকে একটি অন্ধকার জনপদে পরিণত করার এই দাবিগুলো কোন সরকার বাস্তবায়ন করছে? মুখে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলা- প্রগতিশীলতার কথা বলা সরকার, কয়েকটি বাম রাজনৈতিক দলও যে সরকারের অংশীদার! "
ইমরান বলেন, "এই সরকার সমাজ, রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বৈপরীত্য তৈরি করে এর সুযোগ নিচ্ছেন। একদিকে পুরো শিক্ষাব্যবস্থাকে মাদ্রাসায় পরিণত করা হচ্ছে, অন্যদিকে মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থায় যারা পড়ালেখা করছে তাদের জীবনমান উন্নয়নের কোনো চেষ্টা করছেন না। তারা মুখে জঙ্গিবাদ দমনের কথা বলছেন, কিন্তু সারা দেশকে জঙ্গি উৎপাদনের উর্বরভূমিতে পরিণত করছেন। কাজেই আমাদের মনে প্রশ্ন থেকে যায়, তারা আসলে অন্তর থেকে কোন বাংলাদেশ চান?"
মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ জনগণের কাছ থেকে 'লুট হয়ে গেছে' মন্তব্যক করে তিনি বলেন, "আমরা ৪৫ বছর পরে এসে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে পারছি, কিন্তু আমরা জানি না এই বিচার চাইতে গিয়ে গত চার বছরে আমাদের যে সহযোদ্ধাদের হারিয়েছি আর কত বছর অপেক্ষা করতে হবে এই সব হত্যাকাণ্ডের বিচার পেতে।"
alt
পাঠ্যপুস্তক থেকে সাম্প্রদায়িক লেখা বাদ দেওয়ার দাবি জানিয়ে 'নিজেরা করি'র নির্বাহী পরিচালক খুশি কবির বলেন, "হেফাজতের কথায় পাঠ্যপুস্তকে পরিবর্তন জনগণ মেনে নেবে না। এখন কাজ হচ্ছে, পাঠ্যপুস্তক থেকে এটাকে বাদ দেওয়া এবং কী কারণে এটা হলো সেটাও খুঁজে বের করতে হবে। দেখা গেল, সরকারেরর ভূমিকা ছিল না, কারণ হেফাজতীরা নানাভাবে বিভিন্ন জায়গায় বসে গেছে।
"তবুও দায়িত্ব সরকারকে নিতেই হবে। কিন্তু সরকার তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে হেফাজতকে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার সুযোগ করে দিচ্ছে।"
গণজাগরণ মঞ্চের সংগঠক মারুফ রসুলের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে ভাস্কর ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ডা. মোশতাক হোসেন, সাংবাদিক আবু সাঈদ খান, ছাত্রফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হাবিব রুম্মন, ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জিলানী শুভ বক্তব্য দেন।
গণজাগরণ দিবসের নানা কর্মসূচি
চতুর্থ বর্ষপূর্তিতে 'গণজাগরণ দিবসে' শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরে আলোচনা সভা ছাড়াও ছিল উৎসবমুখর নানা আয়োজন।
দুপুর ২টা থেকে শিশু কিশোরদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে শুরু হয় গণজাগরণের মিলনমেলা।
alt
বেলা ৩টায় শুরু হয় গণজাগরণ দিবসের 'জাগরণযাত্রা'। এই শোভাযাত্রায় অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ, যুদ্ধাপরাধীমুক্ত বাংলাদেশের দাবি নানা কার্টুন ও স্লোগান শোভিত ফেস্টুনে প্রকাশ পায়।
জাগরণযাত্রাটি শাহবাগ মোড় থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি ঘুরে আবার শাহবাগে ফিরে আসে।
গণজাগরণ দিবসে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের শিখা চিরন্তনীতে শহীদদের স্মৃতির উদ্দেশে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হয়।
আলোচনা সভা শেষে হয় সাংস্কৃতিক পরিবেশনা

গণজাগরণ মঞ্চের চার বছর পূর্তি

ভুল পথে যাচ্ছে বাংলাদেশ

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক | আপডেট: ০১:৩৩, ফেব্রুয়ারি ০৬, ২০১৭ | প্রিন্ট সংস্করণ
জনগণের কাছ থেকে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ লুট হয়ে গেছে। সাম্প্রদায়িক আগ্রাসন জেঁকে বসেছে। শিক্ষাব্যবস্থায় ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে উগ্র মৌলবাদ।  .....
Read more at:   
http://www.prothom-alo.com/ban gladesh/article/1075255/ভুল- পথে-যাচ্ছে-বাংলাদেশ






__._,_.___

Posted by: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___