Banner Advertiser

Wednesday, August 2, 2017

[mukto-mona] Re: Pakistan - a State that should never have been



Too much water has flowed under the bridges since 1940s. If India was not divided then, it would have been divided by now. Pakistanis did not want to be proud of their Indian heritage but Islamic heritage. How can you cure such idiocy?

On Wed, Aug 2, 2017 at 12:35 PM, ANISUR RAHMAN <anisur.rahman1@btinternet.com> wrote:
Please see the thought provoking write-up on "Pakistan - a State that should never have been". 







__._,_.___

Posted by: DeEldar <shahdeeldar@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Re: {PFC-Friends} Fwd: মাহে আগস্ট ;



 For the Zindabadwallas  --justifying mass murder for the sake of "multi-party democracy' brought on by a ruthless Military Dictator

These BNPwallahs remind me of the Nazi Generals testifying at the Nuremberg Trials . .

১৯৭৫ সালের ১৫ -ই আগস্ট পরবর্তী পরিবর্তিত সময়ে
-------------------------------------------------------------------------
যেমন ছিল আমাদের শৈশব,কৈশর আর তারুণ্য :
-----------------------------------------------------------------
১৫-ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস। ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট, নির্মম হত্যাকান্ডে শহীদ জাতির পিতা বংগবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ তাঁর পরিবারের সকল শহীদদের প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।
ছোটবেলার স্মরণীয়, করুণ,ভয়ংকর, ভালোলাগা বা বিপর্যস্ত যে ঘটনাই মনে করতে চাই না কেন প্রথমেই চলে আসে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। তখন আমি ৮ বছরের শিশু। সেদিন খুব সকালে টেলিফোনের রিং এর শব্দে ঘুম ভেঙে গেলো। আসলে ঘুম ভেঙেছিল অনেক আগেই কিন্তু আম্মার ভয়ে ঘাপটি মেরে বিছানায় পড়ে ছিলাম! কারন এ দিনটি ছিল ছোট খালা'র(সাহানা খালাম্মা) বিয়ে। আগের দিন খালার গায়ে হলুদ হল, আমরা পিচ্চি বাহিনীরা অতি উৎসাহে ধানমন্ডির বিভিন্ন বাড়ি থেকে ফুল চুরি করে, কুকুরের ধাওয়া খেয়ে নানু আর আম্মা'র বকুনি খেয়েছি। সেই বকুনিও ভুলে গিয়েছি কারন আজ খালাম্মা'র বিয়ে, নতুন জামা পড়বো,কতো মানুষ আসবে, এই উত্তেজনায়! 
তখন মোবাইলের যুগ ছিল না।ল্যান্ড ফোনটা ছিল আব্বার ঘরে। রিং হওয়ার পর আব্বা বলছেন,"জিল্লুর ভাই(শ্রদ্ধেয় প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান) কি বলছেন আপনি,এটা কি বললেন,কিভাবে সম্ভব!" দরোজার ফাঁক দিয়ে দেখলাম আব্বার হাত থেকে ফোনের রিসিভারটা মাটিতে ঝুলছে, আব্বা হাউমাউ করে কাঁদছেন আম্মাকে জড়িয়ে ধরে, আম্মাও কাঁদছেন। আব্বা বার বার বলছেন, "আমাদের সব শেষ হয়ে গেলো, আমাদের আর কেউ রইল না!বাচ্চাদের দেখে রেখ,জানিনা তোমাদের সাথে আবার কবে দেখা হবে! " দেখলাম আম্মা আব্বা'র ছোট কালো ব্যাগটাতে কিছু কাপড় গুছিয়ে দিচ্ছেন। ছোট্ট আমি ভাবলাম, আব্বা আমাদের রেখে এতো সকালে আগে আগে নানুর বাড়িতে যাচ্ছেন সাহানা খালার বিয়েতে। দৌড়ে গিয়ে বললাম, আমিও যাবো আপনার সাথে। তখনো আব্বা'র চোখ দিয়ে জল পড়ছে!আব্বা বললেন,"আব্বা,দোয়া করো তোমার আব্বাকে যেনো আবার দেখতে পাও। জাতীর পিতাকে ওরা শেষ করে দিয়েছে,আমাদেরকেও ওরা বাঁচতে দিবে না!(আব্বা, জনাব মোঃ মুজাফফর আলী তখন জাতীয় সংসদের তৃতীয় বারের মতো সংসদ সদস্য) তোমার আম্মার সব কথা শুনবে, ছোট ভাইবোনদের খেয়াল করবে।" ৮ বছরের একটি শিশুর কিছুই বোঝার কথা না, আমিও বুঝলাম না কি হয়েছে! আব্বা চলে যাওয়ার পর দেখলাম আম্মা নানুকে ফোনে বলছেন," দীপ্তি'র আব্বা'র বন্ধু জিল্লুর রহমান ভাই(শ্রদ্ধেয় প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান) এই মাত্র ফোনে বললেন বংগবন্ধু এবং তাঁর পরিবারের সবাই, কেউ নাকি বেঁচে নাই, তাঁদেরকে মেরে ফেলা হয়েছে,ওরা নাকি বংগবন্ধু'র কাছের সবাইকে মেরে ফেলবে!" আম্মা কথা শেষ করতে পারছিলেন না, অনবরত কাঁদছিলেন।বাড়ির কাজের বুয়াদেরকেও কাঁদতে দেখলাম। আমি বুঝতে পারছিলাম না এতো সকালে কেনো বাড়ির সবার কান্নাকাটি। আম্মাকে জিজ্ঞেস করলাম কেনো সবাই কাঁদছে! আম্মা বললেন, "গত ঈদে তোমার আব্বার সাথে বংগভবনে গিয়েছিলে মনে আছে?বংগবন্ধুকে সালাম করেছিলে মনে আছে? তোমার মাথায় হাত বুলিয়ে চুল এলোমেলো করে দিয়েছিলেন! মনে পড়ে?"বললাম, সবই মনে আছে, তো কি হয়েছে? আম্মা বললেন, সেই বংগবন্ধুকে তাঁর পরিবার সহ মেরে ফেলা হয়েছে!" আমি বললাম তিনিতো প্রেসিডেন্ট, কেনো, কারা তাঁকে মেরে ফেললো! আম্মা কোন উত্তর দিলেন না! একটি শিশুকে কি বলবেন তিনি! কাঁদতে কাঁদতে একটা ব্যাগে আমাদের কাপড় চোপড় গুছিয়ে আমাদেরকে নিয়ে নানুর বাড়ির দিকে রওয়ানা দিলেন। 
নানুর বিশাল বাড়িটা প্যান্ডেল টানানো,আজ খালার বিয়েতে সবাই আসবে, পোলাও রোস্ট আরও কত কি রান্না হয়েছে, গাড়ি থেকে নেমেই ঘ্রাণ পেলাম। কিন্তু কই, কোন আনন্দ নেই! নানু খালা মামারা সবাই চিন্তিত! একেক জায়গা থেকে একেক রকম খবর আসছিল বংগবন্ধু'র পরিবার সম্মন্ধে,বেঁচে থাকা না থাকা নিয়ে। আম্মা,নানা নানু আমাদের ছোটদের ডেকে বললেন, 'তোমরা হইচই কোরো না, আল্লাহ্‌কে ডাকো, অনেক বড় বিপদে আছি আমরা, ঘরের বাইরে বের হয়ো না কারফিউ চলছে, তোমার খালার বিয়েটা কিভাবে হবে আল্লাহ্‌ই জানেন, কারফিউয়ের জন্য বরযাত্রীরা মিরপুর থেকে আসতে পারছে না..... এমন আরো কতো কথা।একবার বিয়ে ভেঙে গেলে তার আবার বিয়ে হতে কষ্ট হয়, তাই যেভাবেই হোক খালু যেনো দুই একজনকে নিয়ে হলেও আসেন তেমন অনুরোধ করা হল।পুরা ঢাকা শহরে কারফিউর জন্য কেউ আসতে পারে নি, তিন শত মানুষের খাবার নষ্ট হওয়ার অবস্থা। আমার মনে আছে বিয়ে বাড়ির সব খাবার তখন ডেকচিতে করে প্রতিবেশী ও আশ পাশের গরীব দুঃখীদের মাঝে বিলি করা হয়েছিল। মিরপুর থেকে খালু আর তার বড় ভাই জিগাতলায় নানুর বাড়ি পৌচেছিলেন অনেক রাতে, পায়ে হেটে, বুড়িগংগা নদী হয়ে।দুপুরের বিয়ে হয়েছিল অনেক রাতে। বরযাত্রী ছিল মাত্র দুই জন, খালুর বড় ভাই আর ছোট বোন।
সেই সময় এটুকু বুঝেছিলাম বিড়াট কষ্টকর কিছু একটা হয়েছে, যার জন্য আমরা আজ নানুর বাড়ি তো কাল খালার বাড়ি, পরশু পরিচিত কারো বাড়ি। নিজেদের বাড়ির কথা মনে পড়তো, আমরা কাঁদতাম, থাকতে চাইতাম না অন্যের বাসায়। নিজের খেলনা, নিজেদের মতো করে থাকা খুব অনুভব করতাম। এতো কিছুর মাঝেও আম্মা আমাদের লেখা পড়া সব কিছুই চালিয়েছেন। দেখা গেলো ঐ সময়টায় দুই দিন নিজেদের বাসায় তো তিনদিন অন্যদের বাসায় থেকেছি।বাসায় এলে বাসার গার্ডরা আম্মাকে বলতো,'বেগম সাহেব আর্মির কিছু লোক আপনাদের খোঁজ করেছেন, আপনারা কোথায় আছেন জানতে চেয়েছে।'আব্বাকে মাঝে মধ্যে রাতে দেখতাম, আবার দেখতাম সকালে নেই।এভাবেই চলছিল আমাদের দিনগুলো।
এরই মধ্যে এক মাঝরাতে ঘুম ভেঙে গেলো আব্বার গলার আওয়াজ শুনে। আব্বা বারান্দা থেকে কাদেরকে জেনো বলছেন,"ভাই, আপনারা এসেছেন আমার বাড়িতে, আপনারা আমার মেহমান, বাসায় এসে এক কাপ চা অন্তত খেতে হবে,আমার বাসা থেকে না খেয়ে কোন মেহমান যায় নি, আমি অবশ্যই আপনাদের সাথে যাবো,যেখানে যেতে বলেন।" এর পর ড্রইং রুমে অনেক মানুষের কথা শুনলাম, ভাবলাম কে এসেছে উঁকি দিয়ে একটু দেখি,দেখলাম ঘর ভরা আর্মি অফিসার,আব্বা তাদেরকে কি যেনো বোঝাচ্ছেন। আর বার বার আম্মার নাম ধরে বলছেন," চায়না, তারাতারি ভাইদের নাস্তা দাও, শেমাই রান্না কর।" আমি ছুটে গিয়ে দেখলাম আম্মা অনবরত কাঁদছেন আর শেমাই রান্না করছেন।আম্মা আমাকে দেখেই এক ধমকে বললেন, 'কি ব্যাপার এতো রাতে ঘুম থেকে উঠেছো কেন, তোমার আব্বা দেখলে বকা দিবেন, ঘুমাতে যাও।'ভয়ে আমি আমার রুমে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম। খুব সকালে আব্বা আমাদের ভাইবোনদের জড়িয়ে ধরে কাঁদতে লাগলেন, বললেন,'আব্বা,গত রাতই তোমাদের সাথে আমার শেষ রাত হত।খন্দকার মোস্তাক আহমেদ ওদের পাঠিয়েছিল আমাকে নিয়ে গিয়ে মেরে ফেলতে।ওদের মধ্যে একজন অফিসার কুমিল্লার, তিনি জানিয়েছেন যে,খন্দকার মোস্তাক তাদের অর্ডার দিয়েছে আমাকে নিয়ে গুম করে ফেলতে, আমার বাড়ীর একতলা নাকি অস্ত্রে বোঝাই, আমি নাকি মোস্তাক সরকারকে উৎখাত করার চেস্টায় দলীয় লোকদের আমার বাসায় জড়ো করেছি। এবং তাদের নির্দেশ ছিল, আমি পালানোর চেষ্টা করলে যেন সাথে সাথে গুলি করে মেরে ফেলা হয়। বাড়ীর চতুর্দিক আর্মিরা ঘিরে রেখেছিল, আমার পারমিশনের আগেই তারা পুরা বাড়ী সার্চ করেছে, কিছুই পায় নাই। তারা আমার বিরুদ্ধে কিছুই দারা করাতে না পেরে আমাকে নিতে পারে নাই কিন্তু ওরা আবার আসবে, আমাকে না নিয়ে যাবে না, আর এই নেয়া হবে চিরজীবনের জন্য নেয়া।তোমরা তোমার আম্মার কথা মেনে চলবে, আমি তোমাদের খোঁজ খবর রাখবো।'এর পর আব্বা কোথায় চলে গেলেন জানি না,আম্মার কাছে শুনি তিনি ভালো আছেন। আব্বাকে নতুন করে ফিরে পাই ১৯৮৪ সালে, আমার এস এস সির বছর, ভয়ংকর অসুস্থ, ডায়াবেটিস, হাইপ্রেশারের রুগী হিসাবে!আওয়ামীলীগের বেশীর ভাগ নেতা কর্মীদের তখন এভাবেই দিন গিয়েছে। আমরা তবু সৌভাগ্যবান আব্বাকে ফিরে পেয়েছিলাম, কিন্তু অনেক নেতা, কর্মী গুম হয়েছিলেন যাদের হদিশ আজো মেলেনি! 
এতোগুলো বছরে বয়স বাড়ার সাথে সাথে ধীরে ধীরে বুঝতে পারছিলাম ১৫ ই আগস্টের নির্মমতা আর বাস্তবতা! বংগবন্ধু নামটা যেনো হাওয়ায় মিলিয়ে গেলো! টিভি, রেডিও, খবরের কাগজ কোথাও তাঁর নাম নেই। ইনডেমনিটি এ্যাক্ট করে বংগবন্ধু'র আত্মসিকৃত হত্যাকারীদের পূনর্বাসিত করেছিলেন খুনি মোস্তাকের দোস্ত জিয়াউর রহমান, আমাদের শিশুমন থেকে বংগবন্ধুকে ভুলিয়ে দেবার জন্য জিয়াউর রহমান অনেক কিছুই করেছিলেন! তিনি প্রথমেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তৈরী করলেন শিশু পার্ক, বংগবন্ধু যেখানে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ দিয়েছিলেন! শিশুদের মগজ ধোলাইয়ের জন্য তিন 'নতুন কুঁড়ি'নামে শিশুদের প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান চালু করেন, এবং পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি স্বসরিরে হাজির হতেন, তাদের সাথে হাসিমুখে সময় কাটাতেন! শিশুরা জাতীর ভবিষ্যৎ। তাই তিনি সুকৌশলে শিশুদের মগজ ধোলাইয়ের জন্য শিশু বিনোদনের ব্যবস্থা করেছিলেন! তিনি এতে খুব ভালো ভাবেই সফলতা লাভ করেছিলেন! কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুন সমাজের মধ্যে তিনি অস্ত্র আর টাকার নেশা ঢুকিয়ে দিয়েছিলেন। তৈরী করেছিলেন অভি-নিরু-বাবলু -সজলদের মতো মাস্তান বাহিনী!বানের জলের মতো টাকা তিনি ব্যায় করেছেন ছাত্রদের ছাত্রত্ব নষ্ট করার কাজে! 
কলেজে ভর্তীর পর নতুন সব বন্ধু। কিন্তু এ কি! বেশীর ভাগই ছাত্রদলের সমর্থক, শুধু তাই না, তারা বংগবন্ধু ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সন্মন্ধে মনগড়া কিছু কাহিনী তোতা পাখির মতো ভাঙা ঢোলের মতো বাজায়।ছাত্রলীগের মেয়েও হাতে গোনা যায়, এমন অবস্থা!মেয়েরা ছাত্রলীগ করতে ভয় পায়, কারণ ছাত্রদলের মেয়েরা তাদের হেনস্থা তো করেই মেয়েদের হলের রুম পর্যন্ত জ্বালিয়ে দেয়। আর বংগবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং শেখ হাসিনার কোন পোষ্টার তো কোন ওয়ালে লাগানোই যেতো না। রাতে লাগালে সকালে নেই।এরকম চিত্র ছিল পুরা বাংলাদেশে।আর কারফিউ চলতো মাসের পর মাস জুড়ে! 
তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের যে কি ভয়ংকর অবস্থার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে তা কয়েকটা লাইনে লিখে শেষ করা যাবে না!ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের নামে বিভিন্ন মামলা আর হুলিয়া দিয়ে, ক্যাম্পাসে ছাত্রদলের অত্যাচার,আজ একজনের সাথে কথা বললাম, তো কাল শুনি তিনি লাশ হয়ে গিয়েছেন।গুম, খুন এগুলো ছিল ছাত্রদলের প্রতিদিনের কাহিনী! বংগবন্ধু'র ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ তখন আমাদের প্রজন্ম দেখেনি, শোনেনি। আমরা যারা রাজনৈতিক পরিবারের সদ্স্য,যারা রাজনৈতিক দলের সদস্য, তারা ছাড়া সাধারণ মানুষকে ভুলিয়ে দেওয়ার জন্য, বি এন পি জামায়াত জোট সরকার টিভি, রেডিওতে তা দেখানো বন্ধ রেখেছিল। ইনডেমনিটী অর্ডিন্যান্স, এই কালো আইনটা করে জিয়াউর রহমান বংগবন্ধু'র খুনিদের বিচারের সব পথ বন্ধ করে রেখেছিলেন।আমরা সেই সব বীর নেতা কর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞ, ঋণী যারা নিজের জীবনের পরোয়া না করে বংগবন্ধু'র খুনিদের বিচার চেয়ে নির্মম অত্যাচার শয়েছেন,জীবন দিয়েছেন। তাঁরা পথ দেখিয়েছেন, আমরা তাঁদের পথে হেটেছি। আমাদের কোন চাওয়া পাওয়া ছিল না।আমরা শুধু চেয়েছি আমাদের আপা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরাপত্তা আর বংগবন্ধু'র খুনিদের বিচার। আমরা স্বপ্ন দেখতাম একদিন আমাদের আপা প্রধানমন্ত্রী হবেন, খুনিদের বিচার করবেন। তবে সেই দিনটা কবে, কতো বছর পর তা আমাদের জানা ছিল না। আমরা হতাশ হইনি, আমরা যেকোন সমস্যা হলে বয়োজ্যেষ্ঠ নেতাদের উপদেশ নিতাম। মাননীয় সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, আমাদের প্রিয় কাদের ভাই তখন 'বাংলার বানী' অফিসে বসতেন। আমরা যেকোন সমস্যায় পড়লে তাঁর কাছে ছুটে গিয়েছি, তিনি অসীম মমতায় আমাদের রাস্তা দেখিয়ে দিয়েছেন। আমাদের সময় ছাত্রলীগের নেতা কর্মীদের মধ্যে স্নেহ, শ্রদ্ধা আর ভালবাসার বন্ধন ছিল। এখনো আমরা তাঁদের শ্রদ্ধা করি। যেদিন ইনডেমনিটি এ্যাক্ট বাতিল হল আমাদের আপার হাত দিয়ে আমার মনে হয়েছে, দেশ নতুন করে স্বাধীন হয়েছে।
আজ বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ তৃতীয় বারের মতো ক্ষমতায়। অতিথী পাখির ভিড়ে, দলের অনেক ত্যাগী নেতা কর্মীই নীরবে চোখের জল ফেলেন। দলীয় বিভিন্ন প্রোগ্রামে তাঁরা কিছু পেতে নয় শুধুই প্রাণপ্রিয় আপাকে এক নজর দেখতে যান। কিন্তু তাতেও দেখা যায়, এখনকার ছাত্রলীগ নামধারী কিছু নেতা তাঁদের ন্যুনতম সন্মানটুকুও দিতে চায় না। দেখা গেলো, তিনি দাঁড়িয়ে আছেন আর তাঁর সামনে তাঁর সন্তানসম ছাত্রলীগ নেতা চেয়ারে পায়ের উপর পা তুলে বসে আছে! একটি চেয়ারও তো তাঁর দিকে এগিয়ে দেয়া যায়! একজনকে সন্মান দিলে নিজেও যে সন্মানিত হওয়া যায়, এটা বোধহয় এরা জানে না! এখনকার কিছু ছেলেমেয়ে বলে, 'আরে মিয়া রাখেন, রাজপথ আমরা ধইরা রাখছি, আপনেরে চিনি না, আপনে কে?'
আমার কথা একটাই, রাজপথ এখন ধরে রাখার কিছুই নাই। দলের সুসময়ের মানুষ তোমরা। কিন্তু দলের দুঃসময়ে, ১৯৭০,১৯৮০,১৯৯০ দশকে যখন এক একজন কর্মী,নেতা তার যৌবনের মূল্যবান সময়টুকু নির্দিধায় ব্যায় করেছেন দলের জন্য দেশের জন্য, তাঁদের জন্য আর কিছু না হোক একটু সন্মানতো আমরা দেখাতে পারি! কারণ তাঁরা আমাদের ভিত্তি। ভিত্তিটা শক্ত ছিল বলেই আজ আমাদের পথটা এতো সহজ!
আজ,আমরা টিভিতে বংগবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ দেখতে পাই, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেখি,কতো পোষ্টার,কতো ছবি, কতো সমর্থক! ভালো লাগে এই ভেবে, এই দিনের অপেক্ষায়ই তো আমরা ছিলাম!
এখন একটাই চাওয়া আমাদের আপা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্থতা আর তাঁর দীর্ঘ জীবন। আল্লাহ্‌ আমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করুন। 
জয় বাংলা, জয় বংগবন্ধু।








From: pfc-friends@googlegroups.com <pfc-friends@googlegroups.com> on behalf of Capt Hossain <atlanticmarinecanada@gmail.com>
Sent: Wednesday, August 2, 2017 9:53 PM
To: 'mk haque' via PFC-Friends
Cc: qamruddin chowdhury; BNP Chairperson Office; NewEngland Awami League; Mohammad Gani; shamsul wares; Wahed Hossaini; Jamal G. Khan; RANU CHOWDHURY; Rezaul Karim; Post Card; N.E. AWAMI LEAGUE; Nuran Nabi; nabdc@googlegroups.com; ZILLURRKHAN@GMAIL.COM; Millennium Travels; Shabbir Rahman; Jalal Khan
Subject: Re: {PFC-Friends} Fwd: মাহে আগস্ট ;
 
অপূর্ব সুন্দর 

On Aug 1, 2017 23:14, "Mohamed Nazir" <nazir0101@gmail.com> wrote:
মাহে আগস্ট ;

মাহে আগস্ট ;
আজ চাদঁ দেখা না গেলেও কাল থেকে শুরু পবিত্র "মাহে আগস্ট "মাস _________ ১৯৯৬ সাল থেকে যথাযথ মর্যাদায় এই "মাহে আগস্ট " মাস টি পালন হয়ে আসছে, মাঝখানে এই মাহে আগস্ট পালনে কয়েক বছর ব্যাঘাত সৃষ্টি হলেও এখন পুরোদমে পবিত্র "মাহে আগস্ট " পালিত হয় বাংলাদেশ জুড়ে।
মাহে আগস্টের ১৪ তারিখ দিবাগত রাত অত্যন্ত ফজিলত ময় রাত্রি "লাইলাতুল বঙ্গবন্ধু "। এই রাতে বাঙালি জাতির জনক শহীদ শেখ মুজিবুর রহমান কে স্বপরিবারকে (দুই রত্ন ছাড়া) হত্যা করে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের প্রবর্তন আনুষ্ঠানিক... ভাবে শুরু করে একদল ( মেজর ডালিম দের নেতৃত্বে) পথগামী সেনা।
পবিত্র মাহে আগস্টের ফজিলতিয় বানী " কাদোঁ বাঙালি কাদোঁ :D :D "


--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.


__._,_.___

Posted by: Farida Majid <farida_majid@hotmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] 15 August massacre was to eliminate independence and ideology: HPM Sheikh Hasina !!!!




Accusing again Ziaur Rahman of his involvement in the killing of Bangabandhu,…
albd.org


__._,_.___

Posted by: Muhammad Ali <man1k195709@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___