http://wp.me/smQoi-bijoy
বাংলাদেশের মানুষ গাড়ি-বাড়ির মালিক হয়েছে। এতে চোখ টাটানোর কারণ দেখি না। স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় অর্থবিত্তের মালিক হতে দোষ কী?
বিজয়ী জাতি পরাজয় মেনে নেবে না...বিস্তারিত
১৬ ডিসেম্বর। আমাদের বিজয় দিবস। স্বাধীনতা ও মানচিত্র অর্জনের দিন। এমন দিনে অতীত স্মৃতি আপ্লুত করে। বর্তমানের সাথে অতীত মিলিয়ে ভাবতে উদ্বুদ্ধ করে। ভবিষ্যৎ ভাবনাও ঘিরে ধরে। প্রত্যাশা-প্রাপ্তির অঙ্ক মেলাতে গিয়ে অনেকেরই দুঃখ বাড়ে। অজানা কোনো শঙ্কা এসে মনের ওপর ভর করে। স্বাধীনতা প্রাপ্তির চেয়ে রক্ষার দায়বোধ বেশি এ কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে অজানা শঙ্কা জাগিয়ে দেয়। এক বছর পর আমাদের বিজয়ের চার দশক পূর্ণ হবে। একটি জাতিরাষ্ট্র ও সার্বভৌম দেশের জন্য এ সময়টুকু নেহাত কম নয়। অর্জনের তালিকা বানাতে গিয়ে যারা দুঃখবোধতাড়িত হন, তারা প্রত্যাশার ব্যাপারে অনেক বেশি আশা করেন এমন নয়, বরং আশাহত হওয়ার মতো অনেক ঘটনাই দুঃখবোধ বাড়ায়। অনেক দেশের তুলনায় আমাদের পিছিয়ে থাকার জন্য রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রবঞ্চনার বিষয়টি তারা মেনে নিতে কষ্ট পান। এই কষ্ট ও দুঃখবোধ থাকাটাই উচিত। দুই কারণে এটি থাকা প্রয়োজন। প্রথমত, তুষ্টিবোধ কিংবা পরিতৃপ্তি মানুষকে ভবিষ্যৎ ভাবনায় বেশি উৎসাহী করে না। অতৃপ্তি ও দুঃখবোধ হতাশার নামান্তর না হলে সামনে চলার জন্য এটি প্রয়োজনও। অপর দিকে অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের পিছিয়ে পড়ার দৃশ্য ও অদৃশ্য কারণ অনুসন্ধান করাটাও জরুরি। রোগ চিহ্নিত করা সম্ভব না হলে চিকিৎসা বিফলে যায়। আমাদের সমস্যা হচ্ছে, নীতিনির্ধারকদের কারো মনে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে সামনে চলার ভিশন নেই। মিশনও নেই। এমন কোনো ধারণাও কেউ লালন করেন না। তারা বাবার তালুক কিংবা পাঁচসালা লিজের মতো ক্ষমতাচর্চায় ব্যস্ত থাকেন। কোনো মতে জনগণের চোখে ধুলো দিয়ে ভোটের দায় শোধ করতে চেষ্টা করেন। তাও সম্ভব হয় না। অর্থবিত্ত ও ক্ষমতার মোহ তাদের অন্ধ করে দেয়। ফলে দলের ও নিজেদের স্বপ্ন পূরণ হলেও একটি জাতির স্বপ্ন পূরণের বিষয়টি উপেক্ষিত থেকে যায়। সামনে চলার পথটি রুদ্ধ হয়ে যায়। পশ্চাৎপদ চিন্তা গ্রাস করে নেয়। ভবিষ্যৎ ভাবনায় স্বপ্নচারী না হয়ে নেতৃত্ব অতীতচারী হয়ে ওঠে। জাতি বিভক্ত হয়ে পড়ে। বিদেশীরা 'ভাগ করো, শাসন করো' নীতির সুফল ভোগ করে। বিস্তারিত
বাংলাদেশের মানুষ গাড়ি-বাড়ির মালিক হয়েছে। এতে চোখ টাটানোর কারণ দেখি না। স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় অর্থবিত্তের মালিক হতে দোষ কী?
বিজয়ী জাতি পরাজয় মেনে নেবে না...বিস্তারিত
১৬ ডিসেম্বর। আমাদের বিজয় দিবস। স্বাধীনতা ও মানচিত্র অর্জনের দিন। এমন দিনে অতীত স্মৃতি আপ্লুত করে। বর্তমানের সাথে অতীত মিলিয়ে ভাবতে উদ্বুদ্ধ করে। ভবিষ্যৎ ভাবনাও ঘিরে ধরে। প্রত্যাশা-প্রাপ্তির অঙ্ক মেলাতে গিয়ে অনেকেরই দুঃখ বাড়ে। অজানা কোনো শঙ্কা এসে মনের ওপর ভর করে। স্বাধীনতা প্রাপ্তির চেয়ে রক্ষার দায়বোধ বেশি এ কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে অজানা শঙ্কা জাগিয়ে দেয়। এক বছর পর আমাদের বিজয়ের চার দশক পূর্ণ হবে। একটি জাতিরাষ্ট্র ও সার্বভৌম দেশের জন্য এ সময়টুকু নেহাত কম নয়। অর্জনের তালিকা বানাতে গিয়ে যারা দুঃখবোধতাড়িত হন, তারা প্রত্যাশার ব্যাপারে অনেক বেশি আশা করেন এমন নয়, বরং আশাহত হওয়ার মতো অনেক ঘটনাই দুঃখবোধ বাড়ায়। অনেক দেশের তুলনায় আমাদের পিছিয়ে থাকার জন্য রাজনৈতিক নেতৃত্বের প্রবঞ্চনার বিষয়টি তারা মেনে নিতে কষ্ট পান। এই কষ্ট ও দুঃখবোধ থাকাটাই উচিত। দুই কারণে এটি থাকা প্রয়োজন। প্রথমত, তুষ্টিবোধ কিংবা পরিতৃপ্তি মানুষকে ভবিষ্যৎ ভাবনায় বেশি উৎসাহী করে না। অতৃপ্তি ও দুঃখবোধ হতাশার নামান্তর না হলে সামনে চলার জন্য এটি প্রয়োজনও। অপর দিকে অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের পিছিয়ে পড়ার দৃশ্য ও অদৃশ্য কারণ অনুসন্ধান করাটাও জরুরি। রোগ চিহ্নিত করা সম্ভব না হলে চিকিৎসা বিফলে যায়। আমাদের সমস্যা হচ্ছে, নীতিনির্ধারকদের কারো মনে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে সামনে চলার ভিশন নেই। মিশনও নেই। এমন কোনো ধারণাও কেউ লালন করেন না। তারা বাবার তালুক কিংবা পাঁচসালা লিজের মতো ক্ষমতাচর্চায় ব্যস্ত থাকেন। কোনো মতে জনগণের চোখে ধুলো দিয়ে ভোটের দায় শোধ করতে চেষ্টা করেন। তাও সম্ভব হয় না। অর্থবিত্ত ও ক্ষমতার মোহ তাদের অন্ধ করে দেয়। ফলে দলের ও নিজেদের স্বপ্ন পূরণ হলেও একটি জাতির স্বপ্ন পূরণের বিষয়টি উপেক্ষিত থেকে যায়। সামনে চলার পথটি রুদ্ধ হয়ে যায়। পশ্চাৎপদ চিন্তা গ্রাস করে নেয়। ভবিষ্যৎ ভাবনায় স্বপ্নচারী না হয়ে নেতৃত্ব অতীতচারী হয়ে ওঠে। জাতি বিভক্ত হয়ে পড়ে। বিদেশীরা 'ভাগ করো, শাসন করো' নীতির সুফল ভোগ করে। বিস্তারিত
__._,_.___