Banner Advertiser

Saturday, August 16, 2014

[mukto-mona] [মুক্তমনা বাংলা ব্লগ] 'বিগডেটা -ধর্ম, গণতন্ত্র এবং রাজনীতির ভবিষ্যত'

মুক্তমনা বাংলা ব্লগ has posted a new item,
'বিগডেটা -ধর্ম, গণতন্ত্র এবং
রাজনীতির ভবিষ্যত'


আমি খুব অবাক হব না যদি দেখি
ত্রিশ বছর বাদে, আর কোন
রাজনৈতিক পার্টি নেই।
রাজনৈতিক প্রতিনিধি নেই।
স্কুল নেই। কলেজ নেই। শিক্ষক
নেই। ডাক্তার নেই। উকিল নেই।
আছে শুধু বিগ ডেটা
ইন্টেলিজেন্ট সিস্টেম। যার
ওপর ভিত্তি করে তৈরী হয়েছে নতুন
এ আই শিক্ষক ।


You may view the latest post at
http://mukto-mona.com/bangla_blog/?p=42268


You received this e-mail because you asked to be notified when new updates are
posted.


Best regards,
মুক্তমনা বাংলা ব্লগ ।




------------------------------------

------------------------------------

****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration:
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
-Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190
------------------------------------

Yahoo Groups Links

<*> To visit your group on the web, go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/

<*> Your email settings:
Individual Email | Traditional

<*> To change settings online go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/join
(Yahoo! ID required)

<*> To change settings via email:
mukto-mona-digest@yahoogroups.com
mukto-mona-fullfeatured@yahoogroups.com

<*> To unsubscribe from this group, send an email to:
mukto-mona-unsubscribe@yahoogroups.com

<*> Your use of Yahoo Groups is subject to:
https://info.yahoo.com/legal/us/yahoo/utos/terms/

[mukto-mona] Re: 15th Aug, 1975: Mind set propaganda



Dear Karim Bhai,

I don't think you understand my language, 2 times PM Khaleda should not celebrate her birthday in 15th August this is a civic sense I think this lady is non sense and idiot to the highest order. Killer Zia killed Mujib like Lord Clive killed our Sirajuddola so her wife Khaleda is celebrating Zias killing mission in 15th August.

2015 Khaleda will celebrate her birthday in jail Zia orphanage trust case will be finalized by then.



Best 

Bipul KAMAL 

Sent from my iPhone

On Aug 17, 2014, at 4:13 AM, Rezaul Karim <rezaulkarim617@gmail.com> wrote:

Bipul, 
All I will  say in response " TRUTH HURTS". It hurts more who are blind and obsessed with dictator Mujib and his fascist daughter, Hasina. 
Thanks.


On Sat, Aug 16, 2014 at 12:56 PM, Bipulnahar <bipulnahar@yahoo.com> wrote:
There are 3 pending cases regarding Khaleda's birth day, once Supreme Court finalize those then it will be decided, what is real or fake. Good try to email some ones passport photo copy, without her consent, I don't know what you are trying to prove by scan and email K ZIA's fake passport copy, cause she has 3 more fake passport with different DOB.

Dear Karim bahi it's a criminal offence to circulate some once passport copy over the internet or mass media. Killer Zia try to erased all Bangabandhu's memory from the soil of Bangladesh, before 1996 none of our media were allowed to broadcast Bangabandhu's photo, this is how killer Zia practiced his fascist killing mentality and now you are proving Khaleda's fake passport and fake birth day, I don't think you have learned any civil norm or get the civil concept though you just live in USA never learned to get some social norm from USA culture.  
 
Best 

Bipul KAMAL 

Sent from my iPhone

On Aug 16, 2014, at 10:00 PM, Rezaul Karim <rezaulkarim617@gmail.com> wrote:

আওয়ামী লীগের আমলেই (গত মে মাসে) ইস্যু করা নতুন পাসপোর্টেই বেগম খালেদা জিয়ার জন্মতারিখ দেওয়া ১৫ই আগস্ট ১৯৪৬ সালে।

তো এর পরেও আওয়ামী লীগের এই ইসুতে গলাবাজি করা যে বাতুলতার নামান্তর, সেটা বুঝতে কারও কি আর কোনও সমস্যা হবে ?

আওয়ামী মিথ্যাচার বন্ধ হোক ...

LikeLike ·  · Share · 75724119


On Fri, Aug 15, 2014 at 6:14 PM, Nurul Bachchu <bachchuhaq13@yahoo.com> wrote:






__._,_.___

Posted by: Bipulnahar <bipulnahar@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] সাক্ষাৎকারই প্রমাণ করে জিয়া খুনি : শোক দিবসের আলোচনা সভায় শেখ হাসিনা



Killer Faruk Rashid Interview:



The killer duo Rashid and Farook tells Anthony Mascarenhas in an interview why they killed Mujib and the role of Zia and Mustaq and how they featured in their plan. The interview was taken in 1976 in London

 
শোক দিবসের আলোচনা সভায় শেখ হাসিনা
সাক্ষাৎকারই প্রমাণ করে জিয়া খুনি
নিজস্ব প্রতিবেদক
বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে শনিবার আওয়ামী লীগের আলোচনা সভায় আবেগাপ্লুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা - পিএমও

জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর খুনি দাবি করে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, খুনি ফারুক-রশিদের বিবিসিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে প্রমাণ হয় জিয়া বঙ্গবন্ধুর খুনি। তিনি বলেন, খুনি ফারুক-রশিদ সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, বঙ্গবন্ধুকে সরাতে হলে খুন করা ছাড়া তাদের সামনে আর কোনো গত্যন্তর ছিল না। তারা জিয়াউর রহমানের কাছে সমর্থন চাইলে তিনি নীরব সম্মতি দেন, সহায়তার ইঙ্গিত করেন। তাদের এই সাক্ষৎকারই প্রমাণ করে, বঙ্গবন্ধু হত্যা ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জিয়াও জড়িত ছিলেন। তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, ওপরে আল্লাহ ছাড়া কারও কাছে মাথা নত করি না। আর ভয়-ভীতি আমার নেই। যেখানে এক নিমিষে পরিবারের সবাকে খুইয়েছি, সেখানে আমার আর হারানোর কিছু নেই। যেখানে লাখ লাখ শহীদ দেশের জন্য জীবন দিয়ে দেশ স্বাধীন করেছে, সেখানে আমার জীবনের কী মূল্য! যতদিন বেঁচে আছি, মানুষের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য কাজ করে যাব।


শনিবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৩৯তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। বাবা বঙ্গবন্ধুসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের নির্মম হত্যাকান্ড ঘটনা বর্ণনা করতে গিয়ে বার বার আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন প্রধানমন্ত্রী। কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, যে নেতা সারা জীবন এদেশের মানুষের জন্য জীবন উৎসর্গ করে গেছেন, বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দিয়ে বাঙালি জাতিকে বিজয়ী জাতি হিসেবে বিশ্বের দরবারে প্রতিষ্ঠিত করেছে-'৭৫-এর ১৫ আগস্ট সেই নেতাকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে বিজয়ী বাঙালি জাতির ললাটে কলঙ্কতিলক এঁটে দিয়েছিল খুনিরা। বিজয়ী জাতিকে খুনির জাতি হিসেবে পরিচিত করেছিল।


বঙ্গবন্ধুকে হত্যা কোনো ব্যক্তিবিশেষকে হত্যা নয় উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, যারা স্বাধীনতা মেনে নিতে পারেনি, স্বাধীনতা চায়নি-তারাই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিল। স্বাধীনতার সুফল যেন এদেশের মানুষ না পায় সেজন্যই তারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিল। বঙ্গবন্ধুর নাম তারা মুছে ফেলতে চেয়েছিল। রেডিও-টেলিভিশনে বঙ্গবন্ধুর নাম ও জয় বাংলাকে নিষিদ্ধ করেছিল। ইতিহাস বিকৃত করেছিল। কিন্তু তারা এদেশের মানুষের মন থেকে বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলতে পারেনি। তিনি জনগণকে ধন্যবাদ দিয়ে বলেন, জনগণ ভোট দিয়ে ২১ বছর পর আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনার জন্য আমি বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার করতে পেরেছি। ইতিহাস তার নিজ গতিতে চলে। যারা ইতিহাস বিকৃত করতে চায়, ইতিহাসই তাদের শাস্তি দেয়। মানুষ আজ ইতিহাস বিকৃতিকারীদের পদে পদে টের পাচ্ছে।


প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার মাত্র ১৫ দিন আগে আমরা দেশ ছেড়ে গিয়েছিলাম। আমাদের দুর্ভাগ্য যে আমরা সেদিন বাংলার মাটি ছেড়ে গিয়েছিলাম। এরপর এসেছি ১৯৮১ সালে। জিয়াউর রহমান আমাদের দুই বোনকে দেশে ফিরতে দেননি। তিনি বলেন, আমি সুযোগ পেয়েছি এ দেশের মানুষের জন্য কিছু করার। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চাই। এসময় তিনি আবেগাপ্লুত কণ্ঠে বলেন, মরেও যাতে বাবাকে গিয়ে বলতে পারি, যে মানুষকে আপনি এত ভালোবেসেছিলেন, সেই মানুষের জন্য কিছু একটা করে আসতে পেরেছি।


বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী দেশের সুশীল সমাজের কিছু প্রতিনিধির কর্মকান্ডের সমালোচনা করে বলেন, শত বাধা-বিপত্তি ও ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবেই। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, দেশের মানুষ সুখে-শান্তিতে রয়েছে-এটা দেশের কিছু মানুষের ভালো লাগে না। কারণ তাদের অপরের দাসত্ব আর তোষামোদি করাই প্রধান কাজ। এরা দেশের স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও উন্নয়নে বিশ্বাস করে না। যাদের পরের দাসত্ব করার অভ্যাস, তাদের কোনোকিছুই ভালো লাগবে না-এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু যতই ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত করা হোক না কেন, বাংলাদেশকে উন্নত-সমৃদ্ধ, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে পিছপা হব না। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবেই। কেউ-ই তা রুখতে পারবে না।


একই অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেন, ১৫ আগস্টের ষড়যন্ত্র করে জিয়া সেনাপ্রধান হন, রাষ্ট্রপতি হন এবং খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী হন। খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন নিয়ে কঠোর সমালোচনা করে বলেন, ১৫ আগস্টে কেক কাটার মধ্য দিয়ে আপনি (খালেদা জিয়া) আপনার বাবা-মাকে ছোট করছেন। এভাবে কেক কেটে নিজের পরিবারের চরিত্র হনন করবেন না।


তোফায়েল আহমেদ বলেন, যারা ১৫ আগস্টের দিন কেক কেটে উল্লাস করে তাদের সঙ্গে কোনো সংলাপ নয়। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী ড্যান ডব্লিউ মজিনার নাম উল্লেখ না করে তার কঠোর সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, একজন সাবেক রাষ্ট্রদূত নানা কথা বলেছেন। মনে রাখবেন, বাংলাদেশ এখন তলাবিহীন ঝুড়ি নয়, চোখ রাঙানোর দিন শেষ। সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে বলেন, শোক পালন করতে না পারেন চুপ করে থাকবেন, মিথ্যা জন্মদিন পালনের নামে উল্লাস করা যাবে না। সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম একটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত আইনজীবী ড. শাহদীন মালিকের লেখার সমালোচনা করে বলেন, দেশে কিছু মানুষ আছে তারা কে কী দোকান খুলে কী বলছে তা বুঝি না। অনেকটাই বস্ত্রালয়ে আটা বিক্রির মতো। মানবাধিকার সংস্থার নেতারা পদ্মা সেতুর কথা বলেন, আবার নির্বাচন নিয়ে যাদের কাজ তারা কথা বলেন রাস্তাঘাট নিয়ে। দেশের সুশীল সমাজের যদি এমন অবস্থা হয় তবে দেশের কী হবে? দলের নেতাকর্মীদের সতর্ক করে দিয়ে তিনি বলেন, দলের মধ্যে অনেকে আছেন যারা সংগঠনের নামে চাঁদাবাজি-টেন্ডারবাজি করেন। এরা শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী নয়, দুর্বল করতে চায়। শোক দিবসে অমুক-তমুকের নামে বানানো ব্যানার-ফেস্টুনে বঙ্গবন্ধুকে দেখা যায় না, তাদের ছবিই যেন মুখ্য। আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে অতীতে এমনটি ছিল না। নিজেদের পরিশুদ্ধ করতে হবে, যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা আর না ঘটে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি আআমস আরেফিন সিদ্দিক বলেন, বঙ্গবন্ধু মানেই স্বাধীনতা, বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু আজ আমাদের মধ্যে নেই, কিন্তু রয়েছে তার আদর্শ ও মহান ত্যাগের অমূল্য ইতিহাস। তাই আমাদের প্রতিদিনের কর্মকান্ডে বঙ্গবন্ধুকে বড়ই প্রয়োজন, তার আদর্শ নিয়েই সবাইকে দেশের অগ্রযাত্রায় সামিল হতে হবে। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত এ আলোচনা সভায় সংসদ উপনেতা ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় আরও বক্তব্য রাখেন প্রেসিডিয়াম সদস্য ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, সাহারা খাতুন, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, এমএ আজিজ প্রমুখ। ড. হাছান মাহমুদ ও অসীম কুমার উকিলের পরিচালনায় আলোচনা সভায় কবিতা আবৃত্তি করেন কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক সম্পাদক ও সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর।

- See more at: http://www.alokitobangladesh.com/first-page/2014/08/17/91011#sthash.8IleLLS4.dpuf
Also read:

Bangabandhu Killing:Zia passively involved


Lifschultz tells HC, submits written statement on Taher killing



ফিরে দেখা পঁচাত্তর: মুজিব হত্যা, খুনি মেজররা ও আমাদের দ্বিচারিতা

সোহরাব হাসান: কবি, সাংবাদিক।
sohrabo3@dhaka.net




__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] ৭০০ প্রতিষ্ঠান ,বছরে প্রায় আড়াইশ কোটি টাকার নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ তৈরি করছে !সাধারণ মানুষ মহা বিপদে ।সরকার নীরব!



সমস্যাটি সরকারকে অতি গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করা দরকার এবং নকল ওষুধ প্রস্তুতকারক এবং বাজারজাতকারীদের কঠোর হস্তে দমন করা দরকার। এক্ষেত্রে ওষুধের দোকানগুলোতে এর কারখানাগুলোতে অভিযান চালিয়ে যদি কারও দোকানে বা কারখানায় নকল বা বিদেশী চোরাই ওষুধ পাওয়া যায়, তাহলে ওইসব দোকানের বা কারখানার লাইসেন্স বাতিল ও তাদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে।


দেশে ওষুধ শিল্পের আকার একদিকে যেমন বড় হচ্ছে, অন্যদিকে সমান্তরালভাবে বড় হচ্ছে নকল ও নিম্নমানের ওষুধের বাজার। বর্তমানে ওষুধ শিল্পের আকার ১০ হাজার কোটি টাকার। এর মধ্যে নকল ও নিম্নমানের ওষুধের দখলে রয়েছে দেড়-দুই হাজার কোটি টাকার বাজার।


রাজধানীতে নিম্নমানের নকল, ভেজাল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধে বাজার ছেয়ে গেছে। নকল ও ভেজাল ওষুধ বাজারজাত করায় শুধু জটিল রোগ-ব্যাধি নয়, ঘটছে মৃত্যুর মতো ঘটনাও। সারাদেশে বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানি প্রায় ২০ হাজার ব্র্যান্ডের ওষুধ উৎপাদন করছে। এর মধ্যে অধিকাংশ ওষুধই ওষুধ প্রশাসনের কোনো ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই অবাধে বাজারে বিক্রি হচ্ছে। ফলে ভেজাল ওষুধ অতি সহজেই হাতে চলে আসছে।


সংশ্লষ্টি সূত্র মতে, বছরে প্রায় আড়াইশ কোটি টাকার ওষুধ নকল হচ্ছে বাংলাদেশে। দেশে ৮ শতাধিক বেশি ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রায় ৭০০ প্রতিষ্ঠানই নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ তৈরি করছে। সূত্রমতে, দেশে বছরে ওষুধ বিক্রি হচ্ছে ৫ হাজার কোটি টাকার। এর মধ্যে আড়াইশ কোটি টাকার ওষুধই ভেজাল হচ্ছে। ফলে রোগীরা আর্থিক ক্ষতির পাশাপাশি গুরুতর শারীরিক ক্ষতিরও শিকার হচ্ছে।


রাজধানীতে বিভিন্ন ভেজালবিরোধী অভিযানে দেখা যায়, নকল কাঁচামাল দিয়ে তৈরি হচ্ছে জীবন রক্ষায় সহায়তাকারী ওষুধ হাইড্রোকরটসিন ইনজেকশন। নকল হচ্ছে মিথাইল প্রডেনিসোলন গ্রুপের একটি ইনজেকশন। এছাড়া বিভিন্ন তরল ওষুধেরও নকল হচ্ছে অহরহ। মাত্র ৩০ টাকা মূল্যের অ্যান্টিবায়োটিক এমোক্সিসিলিন ড্রাই সিরাপের বোতলে দামি অ্যান্টিবায়োটিক ড্রাই সিরাপের লেবেল লাগিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে বেশি দামে। নকল হচ্ছে যক্ষ্মা রোগের ওষুধ রিফিমপিসিন ট্যাবলট। এ ট্যাবলেটের মধ্যে রাসায়নিক কোনো উপাদান নেই। শুধু ময়দা দিয়ে তৈরি করা হয় এ ওষুধ। কিডনি ও ক্যান্সার চিকিৎসায় ব্যবহৃত ইপরেক্স ইনজেকশন এবং এর সঙ্গে মেশানো পানির  অ্যাম্পুলেও ভেজাল ধরা পড়েছে।


ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, দেশে বর্তমানে ২৪৬টি অ্যালোপ্যাথিক, ২২৪টি আয়ুর্বেদিক, ২৯৫টি ইউনানী ও ৭৭টি হোমিও প্যাথিকসহ ৮৪২টি ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব ওষুধ উৎপাদনকারী পাশাপাশি কয়েক হাজার নকল ওষুধ তৈরি কারখানা রয়েছে রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর, হাজারীবাগ, লালবাগ, ইসলামবাগ, মিরহাজীরবাগ, জিগাতলা, মালিবাগ, যাত্রাবাড়ী, ডেমরা, জিঞ্জিরা, বাড্ডা, রামপুরা, সাভার ও টঙ্গীতে।


সূত্র বলছে, বাংলাদেশে প্রায় সোয়া দুই লাখ ওষুধের দোকান রয়েছ। এর মধ্যে লাইসেন্স রয়েছে মাত্র ৬০ হাজার দোকানের। এরা অবাধে নকল ওষুধ বিক্রি করছে। এছাড়াও স্থলপথ ও আকাশপথেও ভারত, মিয়ানমার, দুবাই, সউদী আরব, পকিস্তান ও থাইল্যান্ড থেকে নিষিদ্ধ ওষুধ দেশে আসছে। চোরাইপথে আসা এসব ওষুধ প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে ঢাকার মিটফোর্ড, চট্টগ্রাম, খুলনাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায়।


বাংলাদশে কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির সূত্রে আরো জানা যায়, আটক ওষুধ পরীক্ষা করে দেখা গেছে আটা, ময়দা, চিনি, বেসন, পানি ও অ্যারারোডের সঙ্গে তরলজাতীয় পদার্থ মিশিয়ে তৈরি করা হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ট্যাবলেট এবং ক্যাপসুল। এসব নকল ওষুধের গায়ে লাগানো হচ্ছে দামি প্রতিষ্ঠানের লেবেল। কম দামি ওষুধ ও ক্যাপসুল কিনে বোতলের গায়ে লেখা হচ্ছে দামি ওষুধের নাম।


বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বেসিক সায়েন্স ও বায়ো কেমিস্টি সূত্রে জানা যায়, ১৯৮২ সালের ওষুধনীতিতে ১ হাজার ৭০৭টি বাণিজ্যিক ওষুধকে ক্ষতিকর ও অপ্রয়োজনীয় বিবেচনায় বাতিল করা হয়েছিল। এর ফলে, নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ বাজারে খুবই কম ছিল। কিন্তু বর্তমানে ওষুধনীতিতে ক্ষতিকর ও অপ্রয়োজনীয় ওষুধকে চিহ্নিত করা হয়নি। এর ফলে ছোট ছোট কোম্পানিগুলো বেশি মুনাফার জন্য নকল, ভেজাল ও নিম্নমারে ওষুধ উৎপাদনের দিকে ঝুঁকে পড়ছে।


ওষুধের ক্ষেত্রে অনাচারের অর্থই হচ্ছে মানুষের জীবন নিয়ে বাণিজ্য। জীবন নিয়ে প্রতারণা। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিইয়ীন, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, "যে ধোঁকা দেয় সে আমার উম্মত নয়।" পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- "মানুষকে হত্যা করা কুফরী।"

মূলত, চিকিৎসাক্ষেত্রে প্রতারণার দ্বারা উপরোক্ত দু'অপরাধ বা তদপেক্ষা বেশি অপরাধও প্রযোজ্য হয়। যে অপরাধবোধ ওষুধ প্রস্তুতকারী মালিক, বিক্রয় প্রতিনিধি, বিক্রয়কারী এবং সংশ্লিষ্ট ডাক্তার তথা বিশেষজ্ঞ ডাক্তার কারো মধ্যেই নেই বললেই চলে।



__._,_.___

Posted by: Monsur Haider <haidermonsur@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] পার্বত্য চট্টগ্রামে দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রকারীদের তৎপরতায় সন্তু লারমা গং ও সিএইচটি কমিশনের ইন্ধনে গেরিলা তৎপরতা, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, হত্যা, রাহাজানি অবাধে চলছে ।





বাংলাদেশ পরাধীন কোনো রাষ্ট্র নয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম এই দেশের অবিচ্ছেদ্য অংশের এক দশমাংশ অঞ্চল। সাংবিধানিক অধিকার মতে, এইখানে যারা বসবাস করছে তারা প্রত্যেকে স্বাধীন দেশের নাগরিক। পার্বত্যাঞ্চলের মানুষ যেমন ঢাকাসহ সমতলের বিভিন্ন অঞ্চলে বসবাস করার অধিকার রাখে ঠিক অনুরূপভাবে সমতল অঞ্চলের মানুষও এখানে বসবাস করার অধিকার রাখে।
দেশের এই অবিচ্ছেদ্য অংশের মাটি ও মানুষের আভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে তাদের মাথা ঘামানো কতটুকু কূটনৈতিক শিষ্টাচারের মধ্যে পড়ে, তা ভেবে দেখা দরকার। তাদের জানা থাকা উচিত, পাহাড়ের কোনো পোষ্যপুত্র নেই। এখানে পাহাড়ি-বাঙালি যারাই বসবাস করছে প্রত্যেকেই কোনো না কোনোভাবে এখানে এসেছে। কেউ এসেছে জুম চাষ করতে, আবার কেউ এসেছে পুনর্বাসিত হবার স্বপ্নে। তবে কেউ আগে, কেউ পরে- তফাৎ শুধু এখানেই। তাদের এ দেশীয় দোসর, এনজিও মার্কা সুশীল সমাজ নামধারী যাদেরকে নিয়ে এখান থেকে বাঙালি খেদানোর ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে- তা এখনি বন্ধ করা উচিত। তা না হলে এদেশের মুক্তিকামী মানুষ এরূপ ক্ষেত্রে সমুচিত জবাব দিতে আগেও ভুল করেনি, ভবিষ্যতেও ভুল করবে না। বীর বাঙালিরা পার্বত্যাঞ্চলে পুনরায় জেগে উঠলে তারা পালিয়ে যাবার পথ খুঁজে পাবে না। কমিশনের জানা উচিত পার্বত্যাঞ্চলে কাউকে রেখে, কাউকে তাড়িয়ে দিয়ে এখানে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখা হবে অলীক স্বপ্ন মাত্র, যা কখনোই বাস্তবায়ন হতে পারে না।
পার্বত্য শান্তি চুক্তি সম্পাদিত হবার থেকে সাবেক গেরিলা নেতা সন্তু লারমা গং দাবি করে আসছে- এই অঞ্চল থেকে সেনাবাহিনী ও বাঙালিদেরকে বহিষ্কার করতে সরকারের সাথে তাদের অলিখিত চুক্তি হয়েছে। সেই অলিখিত চুক্তির বলেই এদের প্রভূরা বিদেশের মাটিতে বসে চুক্তি বাস্তবায়নের নামে বাঙালিদের ভাগ্য নিয়ে নানা ষড়যন্ত্রের জাল বুনছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে বাঙালিদের নিয়ে যেতে হবে। বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী সন্তু লারমা গংদের এই ধরনের দাবির প্রেক্ষিতে চুক্তি সম্পাদনকারী তৎকালীন সরকার বর্তমান মহাজোট সরকার একাধিকবার বলেছে, অলিখিত চুক্তি নামে কোনো চুক্তি হয়নি। পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে বাঙালি উচ্ছেদ করার প্রশ্নেই উঠে না। তবে শান্তি চুক্তি পূর্ণ বাস্তবায়নের প্রশ্নে পাহাড়ি-বাঙালিদের নানা বিষয় নিয়ে সরকারের অবস্থান এখনো পরিষ্কার নয়। শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নের নামে বাঙালি প্রত্যাহারে এই অঞ্চলের মানুষের মধ্যে সন্দেহ অবিশ্বাসের যে বাসা বেঁধেছিল তা এখনো বলবৎ রয়েছে। ঋণদাতা সংস্থা কিংবা বিদেশী প্রভূ যাই-ই বলি না কেন, তাদের চাপে হোক কিংবা নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নেরর জন্যই হোক, সরকার ক্ষমতায় আসার মাত্র ৬ মাসের মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামে দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রকারীদের তৎপরতা বন্ধ এবং স্বায়ত্তশাসনের নামে গেরিলা তৎপরতা, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, হত্যা, রাহাজানি রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিয়ে তড়িঘড়ি করে চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করায় এ অঞ্চলের মানুষদের মধ্যে নতুন করে সন্দেহ অবিশ্বাসের জন্ম হয়েছিল। অন্যদিকে চুক্তি বাস্তবায়নের মোক্ষম সেই সময়কে বেছে নিয়ে বিদেশী মিশনারীরা ব্যাপক সোচ্চার হয়ে উঠেছিল। যদিও তাদের সেই সব স্বপ্ন পূরণ হয়নি।
সন্তু লারমা গং ও সিএইচটি কমিশনের উপলব্ধি করা উচিত, পার্বত্য চট্টগ্রামে কোনো জনগোষ্ঠীকে পুনর্বাসন, আবার কোনো জনগোষ্ঠীকে উচ্ছেদ করে এতদাঞ্চলের স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। বরং যে কোনো সময়ের তুলনায় পার্বত্য চট্টগ্রাম আরো বেশি বিস্ফোরণেœামুখ হয়ে উঠবে। সন্তু লারমা গং ও সিএইচটি কমিশন যদি মনে করে যে, উস্কানীমূলক বক্তব্য দিয়ে পাহাড়ি-বাঙালিদের মধ্যে দাঙ্গা সৃষ্টি করে সকলের নজর ঘুরিয়ে ফায়দা হাসিল করবে, তবে তারা তা ভুলে যাক। তাদের মনে থাকা উচিত- ১৯০ বৎসর ব্রিটিশ বিরোধী সংগ্রামের মাধ্যমে ১৯৪৭ সালে মধ্য আগস্টে হানাদার ব্রিটেন এদেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়। তবে আমরা এখনো নিশ্চিত যে, এদেশের প্রতি বিশেষ করে পার্বত্য চট্টগ্রামে অনাবিষ্কৃত থাকা থাকা প্রাকৃতিক ও খনিজ সম্পদসহ এ অঞ্চলের মাটির প্রতি তাদের লোলুপ দৃষ্টি, এদেশবাসীকে শাসন-শোষণ করার নেশা এখনো কাটেনি। তাই পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে সেনাবাহিনী ও বাঙালি বিতাড়িত করে উপজাতীয়দেরকে খ্রিস্টান ধর্মের দীক্ষা দিয়ে পার্বত্যঞ্চলকে নিরাপদ খ্রিস্টান অঞ্চল বানানোর চক্রান্ত অব্যাহত রেখেছে তারা।
পার্বত্য শান্তি চুক্তির মাধ্যমে কুচক্রী বিদেশীরা নানা মিশন নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রত্যন্ত জনপদে অবাধে চলাফেরার লাইসেন্স পেয়েছে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে বিদেশী ইউএন লগো লাগানো গাড়িতে চড়ে এন্টেনা ও শক্তিশালী ওয়ার্লেস সেট লাগিয়ে এরা নিজেদের মিশন বাস্তবায়নে পার্বত্যাঞ্চলের প্রত্যন্ত দুর্গম জনপদ চষে বেড়াচ্ছে। বলা হচ্ছে, পার্বত্য চট্টগ্রামের বিরাজমান পরিস্থিতির কারণে এই অঞ্চলে বসবাসরত জনগোষ্ঠী উন্নয়ন, আধুনিকতার ছোঁয়া থেকে অনেক দূর পিছিয়ে রয়েছে। তাই পিছিয়ে পড়া এই সব জনগোষ্ঠীর আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়নের কথা বলে বিদেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা আনা হয়েছে। পার্বত্যাঞ্চলের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের নামে তাদের মিশন বাস্তবায়নে এই সব অর্থ ব্যয় হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ২০১৫ সালে ইউএনডিপি'র দ্বিতীয় পর্যায়ের উন্নয়ন কাজ শেষ হবে।
অথচ কি কাজ করেছে, কোথায় করেছে, কার জন্য করেছে তাদের কিছুই জানে না পার্বত্যবাসী। এমনকি স্থানীয় প্রশাসনও এদের মিশন সম্পর্কে তেমন কোনো খোঁজ খবর রাখে না। দেশী-বিদেশী এসব এনজিওগুলোর কাজের মনিটরিং করার দায়িত্ব পার্বত্য জেলা পরিষদ ও জেলা প্রশাসনের। জেলা প্রশাসন মাস শেষে এনজিওদের নিয়ে সমন্বয় সভা করলেও তাদের কর্মকা- নিয়ে তেমন কোনো বিতর্কে জড়াতে চায় না। তবে ইউএনডিপিসহ ঋণদাতা সংস্থাগুলো বিভিন্ন সময়ে সরকারের বিভিন্ন কর্মকা-ে অযাচিত হস্তক্ষেপ করে আমাদের উন্নয়নে যেমন বাধা সৃষ্টি করছে, একইভাবে তারা যে উন্নয়নের কথা বলছে তা আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে সীমাবদ্ধ রেখেছে। অনেকের মতে, পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান স্থানীয় সংসদ সদস্যদেরকে কোটি কোটি টাকার বিলাসবহুল বিদেশী গাড়ি উপহার দিয়ে তাদের মুখ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
যেসব টাকা বিদেশ থেকে আনা হয়েছে সেই টাকায় কাদের ভাগ্যের উন্নয়ন হয়েছে, তা পাহাড়ের মানুষ জানে না। তবে এটা নিশ্চিত যে, বিদেশী এবং তাদের এ দেশীয় দোসরদের উন্নয়ন ছাড়াও আর কারো উন্নয়ন হয়েছে বলে মনে হয় না। এরা বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে না, পুনর্বাসিত বাঙালিদের কল্যাণে দীর্ঘ বা স্বল্প মেয়াদি কোনো প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে বা তাদের কল্যাণে কোনো টাকা ব্যয় করেছে।
যে পরিমাণ টাকা বিদেশীরা এখানে ব্যয় করেছে বলে দাবি করছে তার শত ভাগের একভাগও যদি সঠিকভাবে কাজে লাগতো তাহলে পার্বত্যাঞ্চলে বসবাসরত জনগোষ্ঠীকে চরম দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করতে হতো না। মূলত কুচক্রী বিদেশীরা তাদের এ দেশীয় দোসরদের নিয়ে খ্রিস্টান অঞ্চল বানানোর পিছনে আনীত অর্থ ব্যয় করে যাচ্ছে।
সেবামূলক নানামুখী কর্মকা-ের আড়ালে বাংলাদেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ তিন পার্বত্য জেলাকে কেন্দ্র করে খ্রিস্টান সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চল গড়ে তোলার অপতৎপরতা চালাচ্ছে বিদেশী কয়েকটি ঋণদাতা সংস্থাসহ এনজিওগুলো। দরিদ্র উপজাতীয় সম্প্রদায়কে অর্থবিত্তের লোভ দেখিয়ে খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত করার হার আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় বর্তমানে আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। সীমান্ত এলাকার উপজাতীয় দরিদ্র পরিবারগুলো খ্রিস্টান মিশনারিদের অর্থবিত্তে প্রলুব্ধ হয়ে ধর্মান্তরিত হচ্ছে।
বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাসহ সরকারের অন্যান্য সংস্থার অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, তিন পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটিতে বর্তমানে ১৯৪টি গির্জা উপজাতীয়দের ধর্মান্তরিত করে খ্রিস্টান বানানোর ক্ষেত্রে মুখ্য ভূমিকা পালন করছে। এ গির্জাগুলোকে কেন্দ্র করেই দেশী-বিদেশী এনজিও ও অন্যান্য সংস্থা তাদের সব তৎপরতা চালায়।
খ্রিস্টান ধর্মবিস্তারে কাজ করছে ক্রিশ্চিয়ান কমিশন ফর ডেভেলপমেন্ট ইন বাংলাদেশ (সিসিডিবি), গ্রাম উন্নয়ন সংগঠন (গ্রাউস), কারিতাস বাংলাদেশ, অ্যাডভেন্টিস্ট চার্চ অব বাংলাদেশ, ইভেনজেলিক্যাল ক্রিশ্চিয়ান চার্চ (ইসিসি) ইত্যাদি। ১৯৯২ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত এ সংগঠনগুলো বান্দরবানে ৬ হাজার ৪৮০টি উপজাতীয় পরিবারকে খ্রিস্টান পরিবারে পরিণত করতে সক্ষম হয়েছে। রাঙামাটিতে ক্যাথলিক মিশন চার্চ, রাঙামাটি হোমল্যান্ড ব্যাপ্টিস্ট চার্চ ও রাঙামাটি ব্যাপ্টিস্ট চার্চ প্রায় ১ হাজার ৬৯০ উপজাতীয় পরিবারকে খ্রিস্টান পরিবারে পরিণত করেছে।
গত দুই দশকের ব্যবধানে শুধু খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটি পার্বত্য জেলার প্রত্যন্ত এলাকায় ১২ হাজার ২শ' উপজাতীয় পরিবারকে খ্রিস্টান করা হয়েছে। বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের উপর ভিত্তি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তৈরি করা প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এই খ্রিস্টানিকরণ ভয়াবহ ষড়যন্ত্রের ইঙ্গত বহন করছে; যা অদূর ভবিষ্যতে দেশের স্বাধীনতা-সাবেভৌমত্বের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে।


__._,_.___

Posted by: Monsur Haider <haidermonsur@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] ফিরে দেখা পঁচাত্তর : মার্চের ষড়যন্ত্র: ফারুক, চেসল ও কিসিঞ্জার



ফিরে দেখা পঁচাত্তর

মার্চের ষড়যন্ত্র: ফারুক, চেসল ও কিসিঞ্জার

মিজানুর রহমান খান | ১৬ আগস্ট, ২০১৪

সৈয়দ ফারুকুর রহমান, হেনরি কিসিঞ্জারসৈয়দ ফারুকুর রহমান, হেনরি কিসিঞ্জার
শোকের মাস আগস্ট না হয়ে মার্চ হতে পারত। কারণ পঁচাত্তরের মার্চে বা তার আগেই কৃচক্রীরা অভ্যুত্থানের চেষ্টা করেছিল। অন্তত মার্কিন দলিলে তেমন ইঙ্গিত স্পষ্ট। পঁচাত্তরের ২২ মার্চ ঢাকা থেকে আরভিং চেসল আট পৃষ্ঠার এক গোপন তারবার্তায় সম্ভাব্য সামরিক অভ্যুত্থান নিয়ে আলোচনা করেন। এতে সম্ভাব্য একটি অভ্যুত্থানের খুঁটিনাটি ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সেনা, নৌ, বিমানবাহিনী, রক্ষীবাহিনী কার কী ভূমিকা হতে পারে, তা বিশ্লেষণ করেছেন চেসল। এমনকি ট্যাংকগুলোরও উল্লেখ করেছেন তিনি। এই কেব্ল আরও নির্দিষ্টভাবে এই প্রশ্ন সামনে এনেছে যে হেনরি কিসিঞ্জার মুজিবকে সতর্ক করার কথা জানতে চেয়েছেন, সেটি কে কবে কোথায় কখন কীভাবে করেছিল? সেই সতর্কীকরণের বয়ান সংবলিত নথি ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের উচিত প্রকাশ করা।
র–এর প্রধান আর এন কাও মুজিবকে অভ্যুত্থানকারীদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে পঁচাত্তরের মার্চে তাঁর এক বিশ্বস্ত সহচরকে পাঠিয়েছিলেন। আর এই মার্চেই চেসল লিখলেন, 'আমাদের আরেকটি সন্দেহ হলো এমন সম্ভাবনা যে মুজিব তার নিজের বা ভারতীয় বা সোভিয়েত গোয়েন্দা সূত্রে ষড়যন্ত্র টের পেয়ে যেতে পারেন এবং তা ব্যর্থ করে দিতে পারেন। আমরা এটাও বাদ দিতে পারি না যে মুজিব হয়তো ষড়যন্ত্রকারীদের পরিচয় সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পেতে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারেন।' চেসল এরপর আরও লিখলেন, 'অপহরণ চেষ্টাকালে মুজিবকে যদি হত্যা করা হয়, তাহলে অভ্যুত্থানকারীরা প্রাথমিকভাবে বিশৃঙ্খলার মধ্যে পড়তে পারে।' এই কেব্লটি লেখার ঠিক ৪৮ ঘণ্টা আগে যা ঘটল, তা–ও কি কাকতালীয়? আসুন আমরা ওই ট্যাংক সরবরাহকারী মিসর ঘুরে আসি।
নীল নদ বিধৌত মনোরম নগর আসওয়ান। হেনরি কিসিঞ্জারের মধ্যপ্রাচ্য 'দৌড়ঝাঁপ কূটনীতি'র অন্যতম লীলাভূমি আনোয়ার সাদতের মিসর। ১৯৭৫ সালের মার্চ। এই কূটনীতির কারণেই কিসিঞ্জার আসওয়ানে এসেছেন।
১৯৭৫ সালের ২২ জানুয়ারি। সকাল ১০টা ২০। আরভিং চেসল ঢাকা থেকে পাঠানো 'অভ্যুত্থানের গুজব' শীর্ষক তারবার্তায় লিখেছিলেন, 'সামরিক অভ্যুত্থান–সংক্রান্ত কিছু গুজব ইঙ্গিত দিচ্ছে যে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য মার্চ হলো সবচেয়ে অনুকূল সময়। দেশের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে বাংলাদেশ সরকারের সামনে কোনো আশা নেই এবং কর্তৃত্ববাদের একটি বড় ডোজ গলাধঃকরণই এখন বঙ্গবন্ধুর জন্য অত্যন্ত লোভনীয় বিষয়।'
তবে মার্চ মাসটাই কেন ও কীভাবে সবচেয়ে অনুকূল মনে হলো, তার উত্তর আমরা ওই তারবার্তায় পাই না। তবে হেনরি কিসিঞ্জার নিয়ন্ত্রিত ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিল নির্দিষ্টভাবে সিআইএ-কে সম্পৃক্ত করে মার্চেই একটি দলিল তৈরি করল। তার শিরোনাম হলো কিনা 'সিআইএ এবং বাংলাদেশে একটি সম্ভাব্য অভ্যুত্থান'। যদিও এর দ্বারা সিআইএর সংশ্লিষ্টতা সম্পর্কে কোনো স্থির ধারণায় পেঁৗছা যায় না। ১৯৭১ সালটি শেষ হয়ে এলে কিসিঞ্জারের ক্ষমতা ও এখতিয়ারের আরও বিস্তৃতি ঘটেছিল।
তবে আজও এটা অজ্ঞাত যে আনোয়ার সাদত ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের রিকন্সিলিয়েশনে কীভাবে কী ভূমিকা রেখেছিলেন। বাংলাদেশিরা তাঁকে কেবল এক রেজিমেন্ট ট্যাংক (৩২টি) প্রদানের জন্য মনে রেখেছে। তোফায়েল আহমেদ আমাকে বলেছেন, ট্যাংক উপহার তাঁকে অবাক করেছিল। মিসরের সেই ট্যাংকে চেপে সৈয়দ ফারুক রহমান রক্তস্নাত অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ১৯৫ জন পাকিস্তানি যুদ্ধবন্দীর যাতে বিচার না হতে পারে, সে জন্য হেনরি কিসিঞ্জার কঠোর অবস্থান নিয়েছিলেন। পিকিংয়ে মাও সেতুংকে কিসিঞ্জার বলেছিলেন, বিষয়টি প্রয়োজনে তিনি মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির অংশে পরিণত করবেন। এ রকম প্রেক্ষাপটে সাদত ভুট্টোর পক্ষে মধ্যস্থতা করতে এগিয়ে এসেছিলেন। বাংলাদেশকে ট্যাংক প্রদান এবং ১৯৫ জন যুদ্ধবন্দীকে বিনা বিচারে ছাড়িয়ে নেওয়ার বিষয়টিও সাদত কাকতালীয়ভাবে এমন একটি প্রেক্ষাপটে করেছিলেন, যখন সবেমাত্র তিনি সোভিয়েতদের সঙ্গে তাঁর দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক সমাহিত করেছেন এবং হেনরি কিসিঞ্জারের সঙ্গে গোপন কূটনীতিতে জড়িয়ে পড়েছেন। সাদতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা কিসিঞ্জারের হোয়াইট হাউস ইয়ার্সে খুবই স্পষ্ট: 'আমার সরকারি কর্মজীবনে সম্ভবত আনোয়ার সাদত ছাড়া চীনা প্রধানমন্ত্রী চৌ এন লাইয়ের সঙ্গেই আমার আলোচনা ছিল দীর্ঘ ও গভীরতর।'
'অভ্যুত্থান ও সিআইএ' শীর্ষক ওই নথি প্রস্তুত হয়েছিল ২০ মার্চ ১৯৭৫। বৃহস্পতিবার। রাত ১০টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত তিনি সাদতের সঙ্গে বৈঠক করেন। ২১ মার্চ সকাল ১০টা ১০ মিনিটে কিসিঞ্জার আসওয়ান ত্যাগ করেন।
১৯৭৩ সালের ১৭ মার্চ দিল্লি থেকে মার্কিন রাষ্ট্রদূত মইনিহান কিসিঞ্জারকে জানিয়েছিলেন, মিসরীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী [মোহাম্মদ হাসান] আল জায়াত ৮ থেকে ১১ মার্চ ভারত সফর করেন। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (পশ্চিম এশিয়া উত্তর আমেরিকা বিভাগ) ও ভারতে মিসরীয় চার্জ পৃথকভাবে বলেছেন, 'জায়েদ ২৩ মার্চ বাংলাদেশে যাবেন। সেখানে এখন তাঁদের ট্রেড মিশন আছে। মিসরীয় চার্জ বলেন, বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিতে ভারত বা বাংলাদেশ মিসরকে চাপ দিচ্ছে না। তবে মিসরীয় স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত মিসর, সিরিয়া ও লিবিয়া একত্রে নেবে। ভারতীয় উপসচিব মনে করেন যে এ সিদ্ধান্ত নিতে মিসরকে তার অধিকতর রক্ষণশীল আর্থিক পৃষ্ঠপোষক সৌদি আরব ও লিবিয়া প্রভাবিত করবে।'
আমাদের অনুসন্ধানে ২০ মার্চ তারিখটি ইঙ্গিতবহ হয়ে ওঠে। কারণ, ঠিক এই

দিনটিতেই ফারুক রহমান ঢাকায় জিয়াউর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। এর এক বছর আগেই 'একজন ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তার নির্দেশে' ফারুক মার্কিন দূতাবাসে গিয়েছিলেন। অ্যান্থনি ম্যাসকারেনহান্স লিখেছেন, অনেক চেষ্টা–চরিত্র চালিয়ে ফারুক ১৯৭৫ সালের ২০ মার্চ জেনারেল জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে সক্ষম হন। দিনটি ছিল বৃহস্পতিবার। সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা।
উল্লেখ্য, ফারুক যখন জেনারেল জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যান, তখন তিনি তৎকালীন অ্যাডজুটেন্ট জেনারেল কর্নেল মঈনকে জিয়ার বাসভবন ত্যাগ করতে দেখেন। প্রয়াত মেজর জেনারেল (অব.) মঈনুল হোসেন চৌধুরী এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য বইতে লিখেছেন, 'পরদিন আমি অফিসে জেনারেল জিয়ার কাছে বিষয়টি তুলি। তিনি আমাকে বললেন, হ্যাঁ ফারুক এসেছিল। তিনি এভাবে জুনিয়র অফিসারদের তাঁর বাড়িতে আসা নিরুৎসাহিত করতে তাঁর ব্যক্তিগত সহকারীদের বলে দিয়েছেন।' ম্যাসকারেনহান্স লিখেছেন, 'জেনারেল জিয়া যদিও চক্রান্তকারীদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হননি। কিন্তু এটাও ঠিক যে তিনি ফারুককে গ্রেপ্তারও করেননি। উপরন্তু নিজেকে নিরাপদ রাখতে যখন তিনি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন, তখন তিনি চক্রান্তের দিকে চোখ বন্ধ করে রাখেন। ফারুকের বক্তব্য অনুযায়ী, জিয়া তাঁর এডিসিকে নির্দেশ দিয়েছিলেন ফারুক যাতে আর কখনো তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে না পারেন।'
ওই বার্তাটি যদি বাস্তবে আসওয়ানে না–ও পাঠানো হয়, তাহলেও সন্দেহাতীত ধারণা হয় যে ওই বার্তা আসওয়ানে পাঠাতে অন্তত একটা চিন্তাভাবনা ওয়াশিংটনে হয়েছিল। 'সিআইএ এবং বাংলাদেশে একটি সম্ভাব্য অভ্যুত্থান' হেনরি কিসিঞ্জারের মনোযোগ আকর্ষণ করার মতো একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল। এবং সেই গুরুত্বের মাত্রা আমরা কিছুটা আন্দাজ করতে পারি যে দৃশ্যত গুজবনির্ভর একটা বার্তা সফররত কিসিঞ্জারের কাছে আসওয়ানে পাঠানো হয় কিংবা পরিকল্পনার মধ্যে আসে।
১৯৭৪ সালের ২২ আগস্ট ভারতে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যানিয়েল প্যাট্রিক মইনিহান বলেন, 'ভারতীয় কর্মকর্তারা অন্তত স্বল্প মেয়াদে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে নিশ্চিত। শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে শক্তিশালী ও ঐক্যবদ্ধ বিরোধী দল নেই। ভারতীয়রা যদিও বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে শৃঙ্খলা ও নৈতিকতার সমস্যা স্বীকার করেন, কিন্তু তাঁরা যুক্তি দেন যে সেখানে তিনটি উপদলের অস্তিত্ব রয়েছে। এবং সে কারণে সামরিক বাহিনীর পক্ষে ঐক্যবদ্ধ কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার সম্ভাবনা অল্প।'
২০ মার্চের ওই দলিলের মূল মুদ্রিত বিষয়বস্তু পাইনি। এটি 'ঢাকার মার্কিন দূতাবাস, সিআইএ, ভারত ও পাকিস্তানের মার্কিন দূতাবাসে পাঠানোর উল্লেখ দেখা যায়। এই দলিলটি ছাড়াও আরও চারটি তারবার্তা নির্দেশ করে যে ১৯৭৫ সালের মার্চে বাংলাদেশে একটি সম্ভাব্য অভ্যুত্থান বিষয়ে ওয়াশিংটনে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এবং ঢাকা ও দিল্লির মার্কিন দূতাবাসের মধ্যে বার্তা বিনিময় ঘটে। কিন্তু এই তারবার্তাগুলোর একটিরও মূল মুদ্রিত পাঠ পাওয়া যায়নি। যদিও চারটি তারবার্তারই শিরোনাম 'অভ্যুত্থানের গুজব'। ১৯৭৫ সালের ২০ মার্চ থেকে ২৪ মার্চের মধ্যে প্রস্তুত চারটি পৃথক ইলেকট্রনিক তারবার্তার মধ্যে ওই তারবার্তাটির শিরোনামই কেবল ব্যতিক্রম। তবে প্রতিটি দলিলের অভিন্ন বৈশিষ্ট্য ও বিষয়বস্তু হচ্ছে, এগুলোর একটিও কনফিডেন্সিয়াল নয়, 'সিক্রেট'। এর প্রতিটিতে মুজিবের 'সরকার উৎখাত' কথাটি রয়েছে। ২৪ মার্চের ইলেকট্রনিক তারবার্তাটির নম্বর ১৯৭৫নিউডিই০৩৯৮৮। সময়: বেলা একটা (সোমবার)। এটির মূল মুদ্রিত পাঠ্য 'পাওয়া যায় না' উল্লেখ আছে। এই তারবার্তার প্রেরক: দিল্লির মার্কিন দূতাবাস। প্রাপক: ঢাকার মার্কিন দূতাবাস। এটির একটি বৈশিষ্ট্য হলো, এর ট্যাগে 'ইন্দিরা প্রিয়দির্শনী (নেহরু) গান্ধী। [গান্ধী, ইন্দিরা] কথাটি মুদ্রিত আছে।
পঞ্চাশের দশকে চেসল ইতিহাস ও পররাষ্ট্রবিজ্ঞান পড়াতেন কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে। '৫৬ সালে গোয়েন্দা বিশেষজ্ঞ হিসেবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে যোগ দিয়েছিলেন। '৭২-৭৬ সালে ঢাকায় তিনি ডেপুটি চিফ অব মিশন ছিলেন। মার্কিন কংগ্রেস যদি একটি তদন্ত করত, তাহলে অনেক কিছুই জানা যেত। সেখানে নিশ্চয় কেনেডির মতো কোনো বাংলাদেশ বন্ধু, যিনি ফারুককে কিসিঞ্জারের দ্বারা রাজনৈতিক আশ্রয় মঞ্জুরের মুহূর্তে বিরোধিতা করেছিলেন, প্রশ্ন করতেন, মি. চেসল, 'ভিত্তিহীন গুজবগুলোর' ভিত্তি কী ছিল? চক্রান্তকারীদের সম্পর্কে আপনার কেন দরদ প্রকাশ পেল? কেন আপনি অভ্যুত্থানকারীদের সম্পর্কে লিখলেন, 'তাঁরা ধৈর্য হারাচ্ছে। তা ছাড়া আরও বিলম্ব ঘটার জন্য ভয়ও পাচ্ছে। কারণ দেরি হলে তো ফাঁস হয়ে যেতে পারে। মুজিব যাতে ভারতপন্থী ও সোভিয়েতপন্থীদের সহায়তায় বাকশালকে সংহত করার সময় না পান, সে জন্য এখনই তাঁকে সরিয়ে দিতে হবে।'

মিজানুর রহমান খান: সাংবাদিক৷
mrkhanbd@gmail.com

Prothom Alo

http://www.amadershomoys.com/newsite/2014/08/16/80424.htm#.U-9N68VdU-0


Note:

Henry Kissinger Shankbone Metropolitan Opera 2009.jpg

Henry Kissinger, who turns 90 this Monday, May 27, is one of the most influential Jews in American history—and one of the most controversial. In the 1970s, if Woody Allen was all about using Jewish smarts to manage the world's insults and sorrows, Henry Kissinger was all about using Jewish smarts to manage the world.

The Top 10 Most Inhuman Henry Kissinger Quotes

 Related:

How Gen Zia took the helm of army

As biggest beneficiary of Aug 15, he became chief martial law administrator, and finally, president

http://www.thedailystar.net/frontpage/how-gen-zia-took-the-helm-of-army-37291

[The report is prepared based on the books, "Silent Witness of a General", by Maj Gen (retd) Moinul Hossain Chowdhury, "Testimony of a Soldier" by Brig Gen (retd) Shamsuddin Ahmed, "Three Army Coups and Some Untold Tales" by Lt Col (retd) MA Hamid and Bangladesh: A Legacy of Blood by Anthony Mascarenhas.]

Bangabandhu Killing

Zia passively involved


Lifschultz tells HC, submits written statement on Taher killing

 

http://archive.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=177794

killer faruk rashid interview:

The killer duo Rashid and Farook tells Anthony Mascarenhas in an interview why they killed Mujib and the role of Zia and Mustaq and how they featured in their plan. The interview was taken in 1976 in London


ফিরে দেখা পঁচাত্তর: মুজিব হত্যা, খুনি মেজররা ও আমাদের দ্বিচারিতা

সোহরাব হাসান: কবি, সাংবাদিক।
sohrabo3@dhaka.net



__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] India Celebrates 68 Years of Independence



 


__._,_.___

Posted by: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Re: 15th Aug, 1975: Mind set propaganda



There are 3 pending cases regarding Khaleda's birth day, once Supreme Court finalize those then it will be decided, what is real or fake. Good try to email some ones passport photo copy, without her consent, I don't know what you are trying to prove by scan and email K ZIA's fake passport copy, cause she has 3 more fake passport with different DOB.

Dear Karim bahi it's a criminal offence to circulate some once passport copy over the internet or mass media. Killer Zia try to erased all Bangabandhu's memory from the soil of Bangladesh, before 1996 none of our media were allowed to broadcast Bangabandhu's photo, this is how killer Zia practiced his fascist killing mentality and now you are proving Khaleda's fake passport and fake birth day, I don't think you have learned any civil norm or get the civil concept though you just live in USA never learned to get some social norm from USA culture.  
 
Best 

Bipul KAMAL 

Sent from my iPhone

On Aug 16, 2014, at 10:00 PM, Rezaul Karim <rezaulkarim617@gmail.com> wrote:

আওয়ামী লীগের আমলেই (গত মে মাসে) ইস্যু করা নতুন পাসপোর্টেই বেগম খালেদা জিয়ার জন্মতারিখ দেওয়া ১৫ই আগস্ট ১৯৪৬ সালে।

তো এর পরেও আওয়ামী লীগের এই ইসুতে গলাবাজি করা যে বাতুলতার নামান্তর, সেটা বুঝতে কারও কি আর কোনও সমস্যা হবে ?

আওয়ামী মিথ্যাচার বন্ধ হোক ...

LikeLike ·  · Share · 75724119


On Fri, Aug 15, 2014 at 6:14 PM, Nurul Bachchu <bachchuhaq13@yahoo.com> wrote:





__._,_.___

Posted by: Bipulnahar <bipulnahar@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Newer Posts Older Posts Home