Banner Advertiser

Thursday, July 10, 2014

[mukto-mona] Fw: তালপট্টি কোথায় খুঁজে বের করুক: প্রধানমন্ত্রী





On Thursday, July 10, 2014 7:20 PM, Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com> wrote:


Daily Manab Zamin | তালপট্টি কোথায় খুঁজে বের করুক: প্রধানমন্ত্রী

 


তালপট্টি কোথায় খুঁজে বের করুক: প্রধানমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার | ১১ জুলাই ২০১৪, শুক্রবার, ১০:১৭ | মতামত: ৩ টি
 প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সমুদ্রে তালপট্টি দ্বীপের কোন অস্তিত্বই নেই। এ নিয়ে কথা বলে সরকারের অর্জনকে খাটো করার চেষ্টা হচ্ছে। বিএনপি'র এক নেতা বলেছেন, আমরা তালপট্টি পাইনি। তাকে উচিত বঙ্গোপসাগরে পাঠিয়ে দেয়া। তালপট্টি কোথায় আছে খুঁজে বের করুক। বৃহস্পতিবার সকালে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় পরিদর্শনকালে কর্মকর্তাদের উদ্দেশে দেয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ৫ই জানুয়ারির নির্বাচন যদি জয়ী না হতাম তাহলে ভারতের কাছ থেকে সমুদ্রসীমা আনতে পারতাম কিনা সন্দেহ। কারণ অতীতে কোন সরকার এ ব্যাপারে কোন উদ্যোগ নেয়নি।
ভারত ও মিয়ানমারের বিরুদ্ধে সমুদ্র বিজয়কে সরকারের বিরাট সাফল্য উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই বিজয়ের ফলে অর্জিত সম্পদ যথাযথ কাজে লাগানো হবে। 
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি, মহিলা ও শিশু বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ফজিলাতুন্নেছা ইন্দিরা, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আবদুস সোবহান সিকদার, মন্ত্রণালয়ের সচিব তারিকুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব একেএম শামীম চৌধুরী ও মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা এসময় উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে দ্রুত এগিয়ে নিতে পুরুষের পাশাপাশি নারীকেও সমান অবদান রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, নারীরা জাতীয় উৎপাদনে সমানভাবে এগিয়ে এলে আমরা সমৃদ্ধ জাতিতে পরিণত হতে পারবো। আমরা চাই, নারীরা জাতীয় উৎপাদনে সমানভাবে এগিয়ে আসুক। প্রধানমন্ত্রী বলেন, নারীদের অধিকার আদায় করে নিতে হবে। সেজন্য দেশের প্রতিটি নারীকে সামর্থ্য অর্জন করতে হবে। শিক্ষিত হতে হবে। সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহায়তা দেয়া হবে উল্লেখ করে তিনি নারীদের আরও উদ্যমী হওয়ার আহ্বান জানান। 
প্রধানমন্ত্রী বলেন, নারী ও শিশুর উন্নয়নের মাধ্যমেই দেশের টেকসই অগ্রগতি নিশ্চিত করা সম্ভব। তাই আমরা নারী ও শিশুর উন্নয়নে সর্বাত্মক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছি। শহরের পাশাপাশি গ্রামের নারীদের উন্নয়নেও কাজ করছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালের সরকারের সময় থেকেই নারীর অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে কাজ করে যাচ্ছেন। ২০১১ সালে জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি প্রণয়ন করা হয়েছে। এর বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। সকল মন্ত্রণালয়ে নারী উন্নয়ন সংক্রান্ত ফোকাল পয়েন্ট নির্ধারণ করা হয়েছে। ৪০টি মন্ত্রণালয়ের জন্য জেন্ডার বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে। নারীর উন্নয়নে সরকারের উদ্যোগ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন-২০১০, এসিড নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১০, মানবপাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন ২০১২ প্রণয়ন করা হয়েছে। ইভটিজিং বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়াসহ মাতৃত্বকালীন ছুটির মেয়াদ সবেতন ৬ মাসে উন্নীত করা হয়েছে। ন্যাশনাল আইডি ও পাসপোর্টে পিতার পাশাপাশি মায়ের নাম সংযুক্ত করা হয়েছে।






__._,_.___

Posted by: Muhammad Ali <man1k195709@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] হারাবার কিছু নেই বলেই By বোকা মেয়ে



আমি একজন লেসবিয়ান।

হ্যাঁ জানি, আপনি কি ভাবছেন। এখানে কয়েকজন আছেন, যারা ভাবছেন, "আচ্ছা, ঠিক আছে, সমস্যা কি?"
কিন্তু বেশিরভাগের ভাবনা অন্য ধারায় বইছে এই মুহূর্তে।

কেউ কেউ হয়তো ভাবছেন, "মেয়েটা আসলে পুরুষ বিদ্বেষী !"
না, আসলে ব্যপারটা মোটেও সেরকম নয়। ছেলেদের সাথে আমার বেশ সুসম্পর্কই আছে বলতে হবে। আর তাছাড়া, আমার মনে হয়, ছেলেরা আমার ব্যপারটা ভালো বুঝতে পারবে। কেন জানেন? ছেলেদের পক্ষেই আসলে বোঝা সম্ভব, কেন একটা মেয়েকে দেখলে তার প্রেমে পড়ে যেতে ইচ্ছে হয়। একটা মেয়ের মধ্যে এমন কি কি রয়েছে, যা বুকে কাঁপন ধরায়, এক সমুদ্র ভালোবাসায় ডুবিয়ে দিতে পারে কাউকে। যেই মেয়েটির হাসির প্রেমে পড়ে গেছি, তার সামনে দাঁড়িয়ে কন্ঠকে একটুও কাপতে না দিয়ে "কেমন আছো" বলতে কতোটা সাহস দরকার পড়ে। একমাত্র ছেলেরাই বুঝবে, প্রিয় মেয়েটিকে একটা টেক্সট পাঠিয়ে, বা ফেসবুকে নক করে রিপ্লাইয়ের জন্য অপেক্ষা করার সময় কতোটা নার্ভাসনেস কাজ করতে পারে। একমাত্র ছেলেরাই বলতে পারবে, প্রিয় মেয়েটি যখন আমাদের অন্তরটাকে শতখন্ড করে ছাড়খাড় করে দিয়ে চলে যায়, সেই হৃদয় পোড়ায় কতোটা তীব্র যন্ত্রণা। আর তাই, ছেলেদের আমি একরকম পছন্দই করি।

কেউ ভাবছেন, "কোন এক নচ্ছাড় হারামজাদা নিশ্চয়ই মেয়েটার মণ ভেঙ্গে দিয়েছে। আর তাই গোটা পুরুষজাতির উপরে বিশ্বাস হারিয়ে আজ সে এই পথে"। উঁহু, আপনার ধারণা ভুল। আমার কখনোই কোন ছেলের সাথে সেরকম ভয়াবহ কোন ব্রেকআপ হয় নি। আসলে, আমার কখনো কোন ছেলের সাথে সিরিয়াস রিলেশনও হয় নি। আমি কখনো কোন ছেলেকে ভালোবাসতে পারিনি, কিন্তু আমি চেষ্টা করেছিলাম। এমনকি, আমি কখনো কোন ছেলেকে চুমুও খাই নি। কিন্তু আমি আমার জীবনে কোন ছেলেকে আকৃষ্ট করতে পারি নি বলে আমি লেসবিয়ান, এমন নয়। cause and effect টা বুঝতে চেষ্টা করুন। ছেলেদের সাথে সম্পর্ক করতে পারছি না, সেই দুঃখে আমি লেসবিয়ান হয়ে যাই নি। আমি লেসবিয়ান বলেই আমার ছেলেদের সাথে সম্পর্ক করা সম্ভব নয়।

লেসবিয়ানদের ব্যাপারে অনেক ছেলেকে আমি বলতে শুনেছি - "আমার মতো আসল পুরুষ পেলে সে আর লেসবিয়ান থাকবে না।" অথবা, "রাইট ছেলেটি জীবনে এলেই তুমি ঠিক হয়ে যাবে।" না, স্যরি, এটাও ভুল ধারণা। আমার কোন ছেলেকে পাওয়ার কোনই ইচ্ছা নেই। মেয়েদের নিয়েই আমি সন্তুষ্ট। মেয়েরা আমাকে যা দিতে পারবে, মেয়েদের যা আছে, তা আমি ছেলেদের মাঝে কোন দিনও খুঁজে পাবো না। এই যেমন ধরুন, দারুণ লম্বা মেঘের মতো কালো চুল। অথবা গালের টোল। মেয়েদের শারীরিক যে বৈশিষ্ট্য গুলো পুরুষদের আকৃষ্ট করে, তা আমাকেও আকৃষ্ট করে, আর সেগুলোও আমি ছেলেদের মধ্যে পাচ্ছি না।

লেসবিয়ান শুনলে আমার অনেক কাছের বান্ধুবিরাও হয়তো মনে মনে চিন্তা করবে "ইয়া আল্লাহ, এর কুদৃষ্টি থেকে আমাকে গা বাঁচিয়ে চলতে হবে।" না। আমি মেয়ে দেখলেই হাঁ করে তাকিয়ে থাকি না। আমি ভীড়ের মধ্যে কোন মেয়েকে স্পর্শ করতেও চেষ্টা করি না। আমার মেয়ে ফ্রেন্ডরা আমার কাছে একা থাকলে কোন রিস্কের মধ্যে থাকে না। কারণ আমি মানুষ, পশু নই। হ্যাঁ, যদি পাশ দিয়ে কোন অনিন্দ্য সুন্দরী মেয়ে হেঁটে যায়, আমি চোখ তুলে তাকাবো। সেটা অস্বীকার করছি না। কিন্তু তার মানে এই নয় যে আমি তাকে টিজ করবো, বা বাজে ইঙ্গিত করবো, বা আমার কোন মেয়ে বন্ধুর ফায়দা নেয়ার চেষ্টা করবো। আমি একজন সভ্য মানুষ, কোন জংলী পশু নই, যার নিজের উপর কোন নিয়ন্ত্রণ নেই। এই সমাজে একটা মেয়ের সাথে সেক্সুয়াল সম্পর্ক বাদে - মা, কন্যা, বন্ধু, খালা, ভাগ্নি, বড়ো আপু, ছোট বোন - যত ধরণের সম্পর্ক হতে পারে, সব গুলোই আমার আছে, এবং আমি একজন মানুষের মতই সেগুলো বজায় রেখে চলছি।

আমি জানি, কয়েকজন ভাবছেন - "মেয়েটা নিশ্চয়ই পুরুষালী হবে, রাফ এন্ড টাফ"। না, আমি এমন নই। হ্যাঁ আমি একটু টমবয় ধরণের। কিন্তু উৎসবে অনুষ্ঠানে আমি শাড়ি পড়তে ভীষণ ভালোবাসি। খুব আগ্রহ নিয়ে মাঝে মাঝে মেকাপও করি। আমার নারীত্ব নিয়ে আমার কোন অভিযোগ নেই। আমি নিজেকে পুরুষ বানাতে চাই না। আমি একজন মেয়ে হিসেবে গর্বিত এবং ভালোই আছি।

অনেকে ভাবছেন, "এই মেয়ে মানসিক ভাবে অসুস্থ, একে ডাক্তার দেখানো দরকার।"
জানেন? আমি বাংলাদেশের সেরা সেরা সাইকিয়াট্রিস্ট আর ডাক্তারদের দরজায় দাঁড়িয়েছিলাম। এই দেশের সেরা চিকিৎসকরা আমাকে "সুস্থ" করতে পারেন নি। জানেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, সেই ৬০ এর দশকেই হোমোসেক্সুয়ালিটিকে "রোগব্যাধীর" কাতার থেকে বাদ দিয়েছে। এটি এখন আর কোন রোগ নয়, আমরা সেক্সুয়াল বৈচিত্র্যের অধীকারী মাত্র।।

কয়েকজন হয়তো মন খারাপ করে ভাবছেন, "ছোট বেলায় হয়তো মেয়েটা কোন ছেলের কাছ থেকে যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছিল, তাই ও ছেলেদের ভয় পায়।" না, আমার জীবনে এমন কোন ঘটনা নেই। তবে একটা কথা বলি, আমার অনেক মেয়েবন্ধুদের জীবনে এমন ঘটনা আছে, কিন্তু তারা এখনো ছেলেদেরকেই পছন্দ করে। যাই হোক। টপিক থেকে সরে যাচ্ছি। কোন ছেলের অশালীন আচরণের জন্য আমি লেসবিয়ান হইনি।

সমকামীতা, শব্দটায় আমার প্রচন্ড আপত্তি আছে। এই শব্দটার মধ্যে "কাম" কথাটার প্রয়োগ শব্দটাকে ট্যাবু বা অচ্ছুত করে দিয়েছে। তাছাড়া, এই দেশের বেশির ভাগ মানুষের হোমোসেক্সুয়ালিটি নিয়ে একমাত্র ধারনার উৎস হচ্ছে - গে পর্ন এবং লেসবিয়ান পর্ন। পর্ন কখনো সুস্থ কোন কিছুর জন্য গাইডেন্স হতে পারে না।
হোমোসেক্সুয়ালিটি - যাকে আমি "সমপ্রেম" বলে থাকি, এতে সেক্স ও ভালোবাসা ঠিক ততটাই জড়িয়ে আছে, যতটা আপনার ও আপনার স্বামী/ বয়ফ্রেন্ডের সম্পর্কটির মধ্যে রয়েছে। একজন সমপ্রেমী হিসেবে আমিও বুকে ততটাই ভালোবাসা ধারণ করি, যতটা আপনি, আপনারা করেন। শুধু পার্থক্য এতটুকুই, আমার স্বপ্নে কোন রাজপুত্র আসে না, কারণ আমি রাজকন্যাদের স্বপ্নে বিভোর থাকি।

এই জীবন আমি বেছে নেই নি। আমার এক বন্ধু একবার আমাকে স্বান্তনা দিয়ে বলেছিলো, "মনে করবি, এটা গড গিফটেড।" আমি কান্না ভেজা চোখে বলেছিলাম - "গিফট? গিফট পছন্দ না হলে ফেরত দিয়ে দেয়া যায়।"

ধর্মের কথা টেনে আনবেন জানি। আমি ঈশ্বরে বিশ্বাস করি। তিনিই তো আমাকে সবার চেয়ে আলাদা করে পাঠিয়েছেন। আমি তাঁর কাছে অনেক বার প্রার্থনা করেছি, তাঁর দেয়া এই উপহার ফিরিয়ে নিতে। আমাকে আর দশ জনের মতো ঝামেলাবিহীন জীবন দিতে। আমি বছরের পর বছর চেষ্টা করে গেছি, নিজেকে বদলাতে। শেষমেশ বাদ দিয়েছি। যা হয় হবে। পাপ হোক বা পুণ্য, তিনিই বুঝবেন।

কখনো ভেবেছেন, একটা মানুষ, প্রতিনিয়ত কাছের মানুষগুলোর কাছে নিজেকে লুকিয়ে রাখছে, পরিবারের কাছে নিজের ইচ্ছার কথা জানাতে পারছে না। প্রতিনিয়ত আতংকে কাটাচ্ছে যে তার সত্যি প্রকাশ হলে হয়তো তার বন্ধুরা তাকে ত্যাগ করবে, তার পরিবার তাকে ত্যাজ্য করবে। ভার্সিটি বা কলেজ থেকে রাসটিকেটেড হতে হবে সব চেয়ে মেধাবী ছাত্রী হবার পরেও। অফিস থেকে বরখাস্ত করা হবে, সবচেয়ে কর্মঠ এমপ্লয়ী হবার পরেও। হয়তো আমার ভালোবাসার মানুষটার জন্য আমার পরিবারকে ছাড়তে হবে। আমি জানি, আমার ভালোবাসার মানুষকে পাওয়ার সম্ভবনা কত কম, শুন্যের কাছাকাছি।
নিশ্চিত বিচ্ছেদ জেনেও কাউকে পাগলের মত ভালবেসে দেখেছেন কখনো? তার হাত ধরে জগত সংসার ছেড়ে পালিয়ে যাবার কথা ভেবেছেন? তার হাত ধরে হাটতে না পারার বেদনা, বন্ধুদের সামনে তাকে ভালোবাসার মানুষ হিসেবে পরিচয় করিয়ে না দিতে পারার কষ্ট, মান অভিমান হলে তার দরজায় ফুল নিয়ে হাজির না হতে পারা, সবশেষে, যার মুখ দেখে রোজ সকালে ঘুম থেকে জাগতে চান, তাকে জীবনসংগী করতে না পারার অক্ষমতার কথা, ভেবেছেন?

আর সহ্য করতে না পেরে মরে যাবার কথা ভেবেছেন কখনো?

এগুলো আমার নিত্য দিনের প্রতিটি মুহূর্তে সহ্য করতে হয়।

আমি, একজন মেয়ে, একজন সমপ্রেমী। আমি আমার নিজের স্বত্বা নিয়ে এখন আর কুন্ঠিত নই।

আমার আর হারাবার কিছু নেই বলেই।



__._,_.___

Posted by: "M.s. Niloy" <maskniloy@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] ধর্মের নামে ফের পুরনো খেলায় মেতেছে উগ্র মৌলবাদী গোষ্ঠী




শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০১৪, ২৭ আষাঢ় ১৪২১

ধর্মের নামে ফের পুরনো খেলায় মেতেছে উগ্র মৌলবাদী গোষ্ঠী
স্টাফ রিপোর্টার ॥ আবার সেই পুরনো খেলা। নানা অপকর্মের ধারাবাহিকতায় এবার রমজান মাসেই পবিত্র কাবা শরীফের উপর নগ্ন নারীর ছবি যুক্ত করে ফেসবুক, ই-মেলের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে অস্থিরতা সৃষ্টির অপকৌশল নেয়া হয়েছে। রামুর সেই বৌদ্ধ যুবক উত্তম বড়ুয়ার মতো সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জনগোষ্ঠীসহ প্রগতিশীল ব্যক্তিদের নামে সরকারবিরোধী মৌলবাদীগেষ্ঠী বিকৃত ও মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে ক্ষেপিয়ে তুলছে সাধারণ মুসল্লিদের। লালমনিরহাট, হবিগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় ইতোমধ্যেই ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে পবিত্র কাবা শরীফের উপর নগ্ন নারীর ছবি সংবলিত ই-মেল বার্তা। শত শত মানুষের ই-মেলে পাঠানো হয়েছে এ সব বার্তা। বিভিন্ন ব্যক্তির নামে ভুয়া আইডি খুলে ফেসবুক, টুইটারে করা হচ্ছে মহানবীকে (স) নিয়ে কটূক্তি। হবিগঞ্জে উত্তেজিত জনতার বিক্ষোভ ও পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আহত হয়েছেন অন্তত ৫০ জন।

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচালে এর আগেও শিবিরের ওয়েবসাইট ও উগ্রবাদীদের গণমাধ্যমে পবিত্র কাবা শরীফের ছবি বিকৃত করে দেশজুড়ে অস্থিরতা তৈরির অপচেষ্টা করেছিল জামায়াতসহ স্বাধীনতাবিরোধীগোষ্ঠী। একই কায়দায় এবার রজমান মাসেই অস্থিরতা তৈরির টার্গেট করা হয়েছে। পবিত্র ধর্মের অবমাননাকর কথা লিখেছেন ব্যক্তি বিশেষের বিরুদ্ধে-এমন অভিযোগ তুলে জামায়াতীদের তা-ব চলছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরুর পর থেকেই। মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে ক্ষেপিয়ে তোলা হচ্ছে সাধারণ মুসল্লিদের। যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবিতে আন্দোলনরত বিভিন্ন ধর্ম, মত ও শ্রেণী-পেশার লাখো কর্মী-সমর্থককে 'নাস্তিক' প্রমাণ করতে ব্যবহার করা হচ্ছে মিথ্যা তথ্য ও ছবি। পবিত্র কাবা শরীফের ইমামদের ছবি জালিয়াতির মতো অপরাধ করেও জামায়াতীরা কেবল মুক্ত- সেই প্রশ্ন বহুবার তুলেছেন খোদ দেশের বিশিষ্ট আলেম-ওলামারাও। জঙ্গীগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা না নেয়ায় একাই অপকর্ম চলছেই। পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে কিছু দিন আড়ালে কাজ করলেও এবার রমজান মাসকে টার্গেট করে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধানোর পাঁয়তারা করছে তারা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে মহানবীকে (স) নিয়ে কটূক্তি করার অভিযোগে বুধবার সন্ধ্যায় হবিগঞ্জের উপজেলা বানিয়াচঙ্গের পল্লী ইকরামে চরম হট্টগোল, শ্রীকান্ত দাশ নামে এক ব্যবসায়ীকে আটক, জনতার বিক্ষোভ ও পুলিশের মুহুর্মুহু গুলিবর্ষণের ঘটনাও ঘটেছে। ঘটনায় এএসপি নাজমুল ইসলাম, সুজাতপুর ইউপি চেয়ারম্যান এনাম খান চৌধুরী ফরিদ, বানিয়াচঙ্গ থানার ওসি লিয়াকত আলী, এসআই ধর্মজিৎ সিং, আব্দুস শহীদ, ইউপি মেম্বার রঙ্গু মিয়াসহ আহত হয়েছেন অন্তত ৫০ জন। গুরুতর আহত সাইফুল ইসলামকে (২৮) হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার দিনভর সংশ্লিষ্ট এলাকাসহ উপজেলাজুড়ে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মাঝে বিরাজ করছে তীব্র উত্তেজনা। এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্র জানায়, এখানেও রামুর উত্তম বড়ুয়ার মতো সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অন্য একজনের নামে ফেসবুক আইডি খুলে মহানবীর নামে কটূক্তি করা হয়। ইকরাম বাজারের কিশোর টেলিকমের মালিক শ্রীকান্ত দাশের নামে তৈরি ফেসবুক আইডি থেকে মহানবীকে (স) কটাক্ষ করে মন্তব্য পোস্ট করা হয়, যা বুধবার দুপুরে দেখতে পান স্থানীয় দুই যুবক। তাঁরা শ্রীকান্তের কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি জানান, এটা ঠিক নয়। আমি তো কিছু জানি না। কিন্তু একটি বিশেষ গ্রুপ একে উল্টো সত্য বলে প্রচার করে ইকরামসহ আশপাশের গ্রামগুলোতে ছড়িয়ে দিলে সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে উত্তেজনা। এর জের ধরে ইফতারের আগে হাজার হাজার জনতা শ্রীকান্তের দোকান ঘেরাও করে এবং তাঁকে টেনেহিঁচড়ে বের করে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চালায়। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় বানিয়াচঙ্গ থানার ওসি লিয়াকত আলীর নেতৃত্বে একদল পুলিশ। এ সময় তারা উপস্থিত ইউপি চেয়ারম্যান-মেম্বার ও গণমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হন। ফলে হবিগঞ্জ থেকে অতিরিক্ত পুলিশ নিয়ে এএসপি নাজমুল ইসলাম ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে অবরুদ্ধ শ্রীকান্তকে পুলিশ হেফাজতে নেয়ার চেষ্টা চালালে বিক্ষুব্ধ জনতা ইটপাটকেল নিক্ষেপসহ নানাভাবে বাধা দেয়। ফলে পুলিশ প্রথমে ১ রাউন্ড টিয়ারশেল নিক্ষেপ এবং পরবর্তীতে অন্তত ৪০ রাউন্ড শটগানের গুলি ছুড়ে জনতাকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়ার পাশাপাশি শ্রীকান্তকে উদ্ধার করে রাতেই থানায় নিয়ে যায়। এ ঘটনায় আটক শ্রীকান্তকে রাতভর জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। তবে কারও পক্ষ থেকে প্রমাণসহ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের এই ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ না আসায় বৃহস্পতিবার দুপুরে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে তাকে কোর্টে পাঠায় পুলিশ। এএসপি নাজমুল ইসলাম জনকণ্ঠকে জানিয়েছেন, শ্রীকান্তের বিরুদ্ধে মামলা দিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে পর সংশ্লিষ্ট এলাকা থেকে লোকজন তাঁর কার্র্যালয়ে আসেন। ফলে আনুষ্ঠানিক মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। তবে মহানবীকে (স) নিয়ে কোন মন্তব্য শ্রীকান্ত করেনি বলে দাবি করেছেন। তাঁর বক্তব্য- বেশ কিছুদিন ধরে তাঁর ফেসবুক আইডি তিনি ব্যবহার করছেন না। হয়ত তাঁকে বেকায়দায় ফেলা বা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে কেউ তাঁর আইডি ট্যাক করে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। বিষয়টি শ্রীকান্ত ও তার পরিবারের পক্ষ থেকে তদন্তেরও দাবি করা হয়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রমজানে সংশ্লিষ্ট এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যাতে কেউ অবনতি ঘটাতে না পারে সেদিকে সতর্ক রয়েছে পুলিশ। এ ছাড়া প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটনে পুলিশ ইতোমধ্যে পরবর্তী পদক্ষেপ হাতে নিয়েছে। 

প্রায় একই কায়দায় মৌলবাদীগোষ্ঠী সঙ্কট তৈরির চেষ্টা করছে লালমনিরহাটেও। এখানে ধর্মীয় উন্মাদনা ছড়াতে টুইটারে অপপ্রচার ও কাবা শরীফের উপর নগ্ন নারীর ছবি যুক্ত বরে অস্থিরতা তৈরির অপচেষ্টা চলছে। এ ধরনের একটি ছবি লালমনিরহাটের ফেসবুক ব্যবহারকারী কয়েক শ' ব্যক্তির কাছে ইতোমধ্যেই পাঠানো হয়েছে। বুধবার রাত সাড়ে ১১টায় বিষয়টি নজরে আসে জনকণ্ঠের সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম শাহীন ও লালমনিরহাট ডটকম নামের একটি কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানের মালিক নেট বিশেষজ্ঞ নুরে আলম সরকার পাইলটের। কাবা শরীফের উপরে নগ্ন নারীর ছবির ঘটনায় জেলায় মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রী ও ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মধ্যে এতে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারী টুইটারের ব্লগটি ও আইটি এ্যাকাউন্ট নম্বরটি বন্ধ করে দিয়ে দায়ী ব্যক্তিকে গ্রেফতারের দাবি উঠেছে। ফেসবুক ও টুইটারে খবহমপধর কবপযরশ (লেনজিসি কেসহিক) নামে এ্যাকাউন্ট খুলে জনৈক ব্যক্তি টুইটার দিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে বলে জানা গেছে। কোথাও কোথাও অুর তুধয, Work of student studied at Russey Keo High school এই ঠিকানা ব্যবহার করা হয়েছে। মহিষখোচা কলেজর অধ্যক্ষ মোঃ সরওয়ার আলম জানান, ইসলাম ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনে রমজান মাসে দাঙ্গা ও হট্টগোল সৃষ্টি করতেই এ ধরনের ছবি পোস্ট করা হয়েছে। বিষয়টি লালমনিরহাটের পুলিশ সুপার মুজাহেদুলকে জানানো হয়েছে। 

আল্লার ঘর পবিত্র কাবা শরীফ নিয়ে স্বাধীনতাবিরোধী গণমাধ্যমসহ এই চক্রের ইসলাম বিকৃতির শাস্তি দাবি করে দেশের বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগার ইমাম ও খতিব আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসউদ বলেন, পবিত্র কাবা শরীফের ইমামদের ছবি জালিয়াতির মতো অপরাধ করে জামায়াতীরা ইতোমধ্যেই যে অপরাধ করেছে তার মতো ইসলামবিরোধী কাজ আর হতে পারে না। এটা আমাদের পবিত্র ইসলামকে অবমাননা করেছে, যার সর্বোচ্চ শাস্তি হতে হবে। তিনি বলেন, সম্প্রতি মহানবী (স) পবিত্র ধর্ম ইসলামকে নিয়ে কতিপয় ব্লগ, ফেসবুকে কটূক্তির মাধ্যমে অপতৎপরতা চালাচ্ছে একটি অপশক্তি।

প্রকাশ: শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০১৪, ২৭ আষাঢ় ১৪২১




__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

RE: [mukto-mona] সমুদ্রসীমা রায়ে কার লাভ কতটুকু



Yup; You JAMAT lover enemy of Bangladesh will say something like this even when Hasina govt wins a huge international case against your so-called enemy Hindustan. We expect nothing else other than  this type of TRASH talk from JAMATI goons like you Shahadat Hussaini.
-Russell
 

From: mukto-mona@yahoogroups.com
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Date: Tue, 8 Jul 2014 14:48:20 -0400
Subject: [mukto-mona] সমুদ্রসীমা রায়ে কার লাভ কতটুকু

 

সমুদ্রসীমা রায়ে কার লাভ কতটুকু

09 July 2014, Wednesday



ভারতের সাথে সমুদ্রসীমা নিয়ে মামলার রায় হয়ে গেল। এ রায়ে কোন দেশের কতটা লাভ কতটা ক্ষতি তার বিস্তারিত ও গভীর বিশ্লেষণ করতে আরো কিছু সময় লেগে যেতে পারে। এ রায়ে একটি লাভের ব্যাপারে কারো কোনো বিতর্ক নেই। সেটি হলো, এর মাধ্যমে সমুদ্র অঞ্চলে বিতর্কহীনভাবে একটি অংশে বাংলাদেশের মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হলো। এর আগে মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তির পর এবার ভারতের সাথে সীমানা বিরোধের নিষ্পত্তি হলো। এখন বাংলাদেশের জন্য সমুদ্রাঞ্চল থেকে সম্পদ আহরণের পরিকল্পনা নিতে ও তা বাস্তবায়ন করতে আর কোনো বিপত্তি
থাকবে না।

নেদারল্যান্ডসের হেগ শহরে অবস্থিত আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে সমুদ্রসীমা নিষ্পত্তির জন্য মামলাটি বাংলাদেশই নিয়ে গিয়েছিল। স্বাধীনতার অব্যবহিত পর থেকেই বাংলাদেশ শান্তিপূর্ণ উপায়ে প্রতিবেশী ভারত ও মিয়ানমারের সাথে সমুদ্রসীমা নির্ধারণে আলোচনা শুরু করে। এতে উল্লেখযোগ্য কোনো অগ্রগতি না হলে ২০০৯ সালের জুলাই, ২০১০ সালের জানুয়ারি ও মার্চ মাসে মিয়ানমারের সাথে তিন দফা বৈঠক করে বাংলাদেশ। ২০০৯ সালের মার্চ এবং ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসে ভারতের সাথেও সমুদ্রসীমা নিয়ে বৈঠক হয়। বৈঠকগুলোতে বাংলাদেশ বঙ্গোপসাগরের অনন্য ভৌগোলিক ও ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যগুলোকে আমলে নিয়ে ন্যায্যতার ভিত্তিতে সমুদ্রসীমা নির্ধারণের দাবি জানায়। অন্য দিকে মিয়ানমার ও ভারত বাংলাদেশের দাবি প্রত্যাখ্যান করে সমদূরত্বের ভিত্তিতে সীমা নির্ধারণের পে মত দেয়।

সমুদ্রসীমায় তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য বাংলাদেশ দরপত্র আহ্বান করার পর প্রতিবেশী দেশগুলো তাতে আপত্তি জানালে বিরোধ চরম আকার ধারণ করে। বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় গ্যাস ব্লকের ১০টি ভারত এবং ১৭টি মিয়ানমার তার নিজের বলে দাবি করে। এর পরই সরকার দ্রুততম সময়ের মধ্যে তৃতীয় পরে মাধ্যমে সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তির সিদ্ধান্ত নেয়। জাতিসঙ্ঘ সমুদ্র আইন (আনকজ) ১৯৮২ অনুযায়ী সমুদ্রসীমা নির্ধারণের জন্য ২০০৯ সালের ৮ অক্টোবর বাংলাদেশ মিয়ানমার ও ভারতের বিরুদ্ধে সালিশি নোটিশ পাঠায়। মিয়ানমার ও ভারত ওই নোটিশে ইতিবাচক সাড়া দেয়। পাশাপাশি আলোচনার দরজাও খোলা রেখেছিল দেশগুলো। কিন্তু আলোচনায় বিষয়টির কোনো নিষ্পত্তি করা সম্ভব হয়নি। আন্তর্জাতিক আদালতের মাধ্যমে এর নিষ্পত্তি করতে হয় শেষ পর্যন্ত। বাংলাদেশ ভারতের সাথে সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তির ল্েয সমুদ্র আইনবিষয়ক জাতিসঙ্ঘ সনদের অনুচ্ছেদ ২৮৭ ও এনেক্স আট, অনুচ্ছেদ এক অনুযায়ী স্থায়ী সালিশি আদালতের শরণাপন্ন হয়। আন্তর্জাতিক সালিসি আদালতের স্বরণাপন্ন না হলে বিষয়টি অনিষ্পন্নই থেকে যেত অথবা ভারত নিজের ক্ষমতার জোরেই নির্ণয় করে রাখত সমুদ্রসীমা।

সমুদ্রসীমা নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে ভারত ও মিয়ানমার এক হয়েই য্ুিক্ততর্ক উপস্থাপন করে বাংলাদেশের ব্যাপারে। মিয়ানমার যে য্ুিক্ত ও ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে সমুদ্রসীমা দাবি করেছিল, ভারতের দাবির ভিত্তিও ছিল অনেকটা একই। ইকোডিস্টেন্স বা সমদূরত্বের ভিত্তিতে সমুদ্রসীমা নিষ্পত্তি করতে চেয়েছিল এই দুই প্রতিবেশী দেশ। বাংলাদেশ বলেছে, এ অঞ্চলের সমুদ্র উপকূলের বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কারণে জাতিসঙ্ঘের বিকল্প হিসেবে স্বীকৃত যে ইকুইটি বা ন্যায়বিচারভিত্তিক সমুদ্রসীমা নির্ধারণের ব্যবস্থা রয়েছে, তার ভিত্তিতে সমুদ্রসীমা নির্ধারণ করতে হবে। মিয়ানমারের সাথে সমুদ্রসীমা নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালত কোনো পক্ষের যুক্তি এককভাবে গ্রহণ না করলেও বিরোধ নিষ্পত্তির ভিত্তি হিসেবে ন্যায়বিচারভিত্তিক প্রক্রিয়াকে গ্রহণ করেছে। আর বাস্তবে মিয়ানমার ও বাংলাদেশ যে সমুদ্রসীমা দাবি করেছিল, অনেকটা তার মাঝামাঝি একটি রেখা টেনে সীমা নির্ধারণ করে আদালত। এ নিয়ে মিয়ানমার কোনো উল্লাস না দেখালেও বাংলাদেশে সরকার সমুদ্র জয়ের উল্লাসে মাতোয়ারা করে তোলে দেশকে। দুই দেশের দাবির মাঝামাঝি একটি পয়েন্টে সমুদ্রসীমার নিষ্পত্তি করার মধ্যে আসলে সমুদ্র জয়ের কিছু ছিল না। এ কারণে শেষ পর্যন্ত সমুদ্র জয়ের উল্লাস বেশি দিন থাকেনি।

মিয়ানমারের তুলনায় ভারতের সাথে সমুদ্রসীমা বিরোধের ক্ষেত্রটা ছিল বেশি জটিল। ভারতের সাথে বিরোধের ক্ষেত্রে তিনটি বিষয় যুক্ত ছিল। এর একটি ছিল দণি তালপট্টি বা নিউ মুর দ্বীপের মালিকানা নির্ধারণ। দ্বিতীয় বিষয়টি হলো, ১২ নটিক্যাল মাইলের যে আঞ্চলিক সমুদ্রসীমানা, সেটি নির্ধারণ। তৃতীয়টি হলো আঞ্চলিক ১২ নটিক্যাল মাইল পানিসীমাসহ ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত বিশেষ অর্থনৈতিক জোন নির্ধারণ।

বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু ছিল দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপের মালিকানা নিষ্পত্তি। ১৯৭০ সালে ভোলায় জলোচ্ছ্বাসের পরে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ-ভারতের সীমান্ত নদী হাড়িয়াভাঙ্গার সাড়ে তিন কিলোমিটারের মতো দূরে এই দ্বীপ জেগে ওঠে। ১৯৭৪ সালে এক মার্কিন স্যাটেলাইটে ২৫০০ বর্গমিটারের এই দ্বীপের অস্তিত্ব ধরা পড়ে। বাংলাদেশের সাতীরা জেলা ও ভারতের চব্বিশ পরগনা জেলার মাঝামাঝি সমুদ্র এলাকায় এই দ্বীপের অবস্থান। ১৯৮১ সালে ভারতের সীমান্তরীবাহিনী বিএসএফ এই দ্বীপে ভারতের পতাকা ওড়ায় এবং একটি অস্থায়ী ক্যাম্প স্থাপন করে। তারপর সেখানে ভারতীয় নৌবাহিনীর গানশিপ নিয়মিত চলাচল করে। ২০১০ সালে কলকাতার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সুগাতা হাজরা উল্লেখ করেন, জলবায়ুু পরিবর্তনের কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে যাওয়ায় এই দ্বীপের এখন আর কোনো অস্তিত্ব নেই। সমুদ্রের স্রোতের নিচে হারিয়ে গেছে দ্বীপটি।

আন্তর্জাতিক সালিশি আদালত এই দ্বীপের অস্তিত্ব পরীক্ষার ব্যাপারে সরেজমিন পরিদর্শনে যায়। একাধিক স্যাটেলাইট ছবি নেয় এ অঞ্চলের। এসব পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরে আদালত একমত হয় যে দক্ষিণ তালপট্টি বা নিউ মুর দ্বীপের অস্তিত্ব এখন আর নেই। ফলে এই দ্বীপের মালিকানা নির্ধারণের বিষয়টি সালিশি আদালতের বিবেচনায় আসেনি। দ্বীপটির অস্তিত্ব আছে ধরে নিয়ে আদালত রায় দিলে, সেটি দুই পক্ষের যেকোনো দিকে যেতে পারত। এতে বাংলাদেশের মালিকানা স্বীকৃত হলে তাতে বাংলাদেশ আরো বেশি দাবিকৃত সমুদ্র অঞ্চলের মালিকানা পেতে পারত। আবার এটি ভারতের বলে প্রতিষ্ঠিত হলে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে সমুদ্র এলাকার মালিকানা বাংলাদেশ হারাতে পারত। আদালত এই দ্বীপকে অস্তিত্বহীন ধরে রায় দেয়ার ফলে, অন্য বিষয়গুলো বিবেচনায় এনে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা নির্ধারিত হলো। তবে যে স্থান থেকে দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপটি দৃশ্যমান হয়েছিল, সেই এলাকাটি ভারতের সমুদ্রসীমায় পড়েছে। এই দিকটি বিবেচনায় নেয়া হলে দ্বীপটির ওপর ভারতীয় মালিকানার যে দাবি ছিল, সেটি নৈতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। তবে এটিকে বিদ্যমান দ্বীপ হিসেবে ভারতীয় মালিকানায় দেয়া হলে এখন সমুদ্রসীমারেখা যেভাবে টানা হয়েছে, সেভাবে থাকত না। অবশ্য আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতের মাধ্যমে সমুদ্রসীমা নিষ্পত্তি হওয়ায় দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপের মালিকানার বিষয়টি দুই দেশের মধ্যকার ইস্যু হিসেবে শেষ হয়ে গেল। এতে আদালতে যুক্তি প্রদর্শনের সময় ১৯৪৭ সালে ভারত ও তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের সীমানা নির্ধারণ করে রেডকিফ যে রেখা টানেন, তাকে কেন্দ্র করে যে বিতর্ক দেখা গিয়েছিল, সেটি তালপট্টির মালিকানা নির্ধারণে প্রয়োগের আর প্রয়োজন হয়নি।

তবে আদালত সমুদ্রসীমার যে রেখা টেনেছেন তার সাথে রেডকিফের যে ম্যাপটি বাংলাদেশকে যেখানে উপস্থাপন করেছিল তার সাথে মিল রয়েছে। হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মধ্যস্রোতকে পূর্ব পাকিস্তান ও ভারতের সীমান্তরেখা হিসেবে উল্লেখ করেন রেডকিফ। হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনার নিচে রেডকিফের দুই ধরনের রেখা টানা মানচিত্র মামলার শুনানির সময় বাংলাদেশ ও ভারত আদালতে উপস্থাপন করে। রেডকিফের স্বাক্ষর সংবলিত যে ম্যাপটি ভারত উপস্থাপন করে তাতে দেখা যায়, হাড়িয়াভাঙ্গার মোহনা থেকে রেখাটি ডান দিকে বাঁক নিয়ে নেমে গেছে। অন্য দিকে বাংলাদেশ লন্ডন মিউজিয়াম থেকে সংগ্রহ করে যে ম্যাপটি আদালতে উপস্থাপন করে, তাতে দেখা যায় মোহনা থেকে আড়াআড়িভাবে নিচে নেমে গেছে সমুদ্রসীমার রেখাটি। এর ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশ আদালতে যে দাবিনামা পেশ করেছিল, তাতে স্থলসীমান্ত বিন্দু থেকে ১৮০ ডিগ্রি আড়াআড়িভাবে নিচে নামিয়ে এনেছিল সীমান্ত রেখাটি। অন্য দিকে ভারত যে দাবিনামা পেশ করে তাতে রেখাটি ১৬২ ডিগ্রি বাঁক নিয়ে নিচের দিকে নেমে যায়। আদালত যে রায় এ মামলায় দিয়েছে, তাতে সীমানা রেখাটি ১৭৭.৫ ডিগ্রি আড়াআড়িভাবে নিচে নেমেছে। ফলে ভারত দাবিকৃত সমুদ্রসীমার পেয়েছে ২৪ শতাংশ আর বাংলাদেশ পেয়েছে ৭৬ শতাংশ। এ পয়েন্টটিতে আদালতের ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিচারপতি ড. পেমারাজু শ্রীনিভাসা রাও ভিন্ন মত প্রকাশ করে মন্তব্য করেছেন, এতে ন্যায্যতার নীতির প্রতিফলন হয়নি। বেঞ্চের বাকি চার বিচারপতির মধ্যে সভাপতি বিচারপতি রুডিগার ওয়ালফ্রাম, বিচারপতি জিন পিয়েরি কোট, বিচারপতি থমাস এ মেনসাহ, প্রফেসর ইভান শিরের তার দৃষ্টিভঙ্গির সাথে একমত হননি।

এই রায়ের ফলে দীর্ঘ দিনের বিরোধের শান্তিপূর্ণ ও আইনি সমাধান হয়েছে, নিশ্চিত হয়েছে দুই দেশের নতুন সমুদ্রসীমা। রায়টি বাংলাদেশের জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এর মধ্য দিয়ে মিয়ানমারের পর ভারতের সাথেও নিশ্চিত হলো সমুদ্র অঞ্চলের ন্যায্য অধিকার। এখন বাংলাদেশ এক লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ কিলোমিটার সমুদ্র এলাকায় জ্বালানি ও অন্যান্য সম্পদ আহরণ করতে পারবে। বিরোধপূর্ণ এলাকার গ্যাস অনুসন্ধান ব্লকগুলো পুনর্বিন্যাস করে অনুসন্ধানকার্যক্রম দ্রুত শুরু করতে পারবে।

এ রায়ে কোন পক্ষ বেশি লাভবান হয়েছে সে প্রশ্ন উঠতেই পারে। বিতর্কিত অঞ্চলে ভারতের স্বল্পমালিকানাপ্রাপ্তির বিষয়টি তাদের খুশি করার কথা নয়। বিচারপতি রাওয়ের এই ইস্যুতে ভিন্ন মত পোষণে বিষয়টি স্পষ্ট হয়। ভারতে সরকারিভাবে এ ব্যাপারে কোনো আপত্তি জানানো না হলেও সেখানকার পত্রপত্রিকার পর্যালোচনায় ভারতের স্বার্থের বিপক্ষে রায়টি গেছে বলেই মনে হয়। মিয়ানমারের চেয়ে বিরোধপূর্ণ অঞ্চলে আনুপাতিকভাবে বেশি এলাকার মালিকানা পাওয়ার পরও এ বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের উল্লাস প্রকাশ না করাটা অতীতের ভুল বুঝে শিক্ষা নেয়া বলে মনে হয়। উল্লাস করা হলে প্রতিবেশী দেশের সরকার আরো বেশি বিব্রত হতে পারত। আর এতে বাংলাদেশের সরকার মামলাটি আন্তর্জাতিক আদালতে নিয়ে যাওয়ার ফলে দিল্লির ক্ষোভ অপ্রকাশ্যে হলেও বাড়তে পারত।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ভারতের সাথে বাংলাদেশের বিরোধ ছিল বঙ্গোপসাগরের ২৫ হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকা নিয়ে। এ বিরোধের মূল বিষয় হলো, দুই দেশের পানিসীমা শুরু হবে কোথা থেকে তা নির্ধারণ করে সেটি কিভাবে গভীর সমুদ্র পর্যন্ত অগ্রসর হবে সেটি নিয়ে। ভূমিরেখার মূল বিন্দু থেকে সমুদ্রে রেখা টানার পদ্ধতি নিয়েও জটিলতা ছিল। ভারতের যুক্তি ছিল, সমদূরত্বের ভিত্তিতে রেখা টানতে হবে। বাংলাদেশ এর বিরোধিতা করে ন্যায্যতার ভিত্তিতে রেখা টানার পে অবস্থান নেয়। বাংলাদেশের উপকূলীয় রেখা অবতল আকৃতির হওয়ায় বাংলাদেশ ন্যায্যতার ভিত্তিতে বিষয়টি নির্ধারণে যুক্তি উপস্থাপন করে। এর আগে ২০১২ সালে সমুদ্র আইনবিষয়ক আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে মিয়ানমারের সাথে মামলায় ন্যায্যতার ভিত্তিতে সমুদ্রসীমা নির্ধারণের দাবি প্রতিষ্ঠিত হয়। এবার ভারতের সাথেও ন্যায্যতার ভিত্তিতে বিরোধ নিষ্পত্তি হওয়ায় ২৫ হাজার বর্গকিলোমিটারের ৭৬ শতাংশ বাংলাদেশ পেল।

মিয়ানমার ও ভারত সমদূরত্বের ভিত্তিতে সমুদ্রসীমা দাবি করায় বাংলাদেশের সাগর এলাকা সীমিত হয়ে পড়েছিল মাত্র ১৩০ নটিক্যাল মাইলে। মিয়ানমারের সাথে মামলার রায়ে ২০০ নটিক্যাল মাইল অর্থনৈতিক এলাকা এবং তদূর্ধ্ব মহীসোপান এলাকায় বাংলাদেশের নিরঙ্কুশ ও সার্বভৌম অধিকার সুনিশ্চিত হয়। ভারতের সাথে মামলায় অধিকারের এই অঞ্চল অরো বৃদ্ধি পেল।

বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য দ্বিপীয় আলোচনার বাইরে আন্তর্জাতিক আদালতে ভারতকে নিতে পারাটা বাংলাদেশের জন্য একটি সাফল্য ছিল। ইস্যুটি আন্তর্জাতিক আদালতে না গেলে সমুদ্রসীমা নিয়ে কোনো বাধ্যবাধকতা ভারতের জন্য তৈরি হতো না। এখন পছন্দ হোক বা না হোক ভারতকে আদালতের সালিশি রায়টি মেনে নিতে হয়েছে।




__._,_.___

Posted by: GT International <gti82@hotmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] “আমরা কোনো দেশের বিরুদ্ধে আমাদের ভূখণ্ড ব্যবহার করতে দেব না,”



৩ জুনের অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনাটি ছিল ২০০৪ সালের এপ্রিলের পর থেকে সর্ববৃহৎ ঘটনা, তখন বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষ চট্টগ্রাম থেকে ১০ ট্রাকভর্তি চোরাই অস্ত্র আটক করেছিল যেগুলো ভারতের আরেকটি বিচ্ছিন্নতাবাদী অবৈধ সংগঠন ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসাম (উলফা)-এর জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।

সেই ঘটনাটির সাথে বাংলাদেশের কয়েকজন কর্মকর্তা জড়িত ছিল এবং এই কাজে ভূমিকা রাখার জন্য ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে, চট্টগ্রামের একটি আদালত ১৪ ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করেছে, যাদের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশের দু'জন সাবেক মন্ত্রী, দু'জন গোয়েন্দা প্রধান এবং উলফার পালিয়ে থাকা প্রধান।

"ভারত চায় বাংলাদেশ যাতে বাংলাদেশি ভূখণ্ড থেকে ভারত-বিরোধী সব শক্তিকে ধ্বংস করে। এবং সরকারও গত পাঁচ বছর ধরে [এই প্রচেষ্টা] চালিয়ে আসছে," ঢাকা ট্রিবিউনকে বলেছেন অবসরপ্রাপ্ত কূটনীতিবিদ আশফাকুর রহমান।

http://khabarsouthasia.com/bn/articles/apwi/articles/features/2014/06/17/feature-03



__._,_.___

Posted by: Farida Majid <farida_majid@hotmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___