Banner Advertiser

Thursday, January 27, 2011

[ALOCHONA] Re: [Dahuk]: Felani was raped by BSF (Amadershomoy reported, Jan27, 2011)



Dear friend Nayan Khan


For and except the patriots Bangladeshis, the BAL/K.Jibis/Banga Shangskritik gusty/nari odikar forum etc etc definitely tolerates(as they kept tight lipped since 1971) this incredible news of Bestiality of the Bastard BSF since they(hidustan) are their's mentors n fathers !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

2011/1/27 Nayan Khan <udarakash08@yahoo.com>
 

Amadershomoy reported, Felani's relatives claimed that she was sexually tortured and her wealth (taka and gold) was stolen by BSF.
 
Who can tolerate to hear such idotic news?
 
Alas! Bangladesh!
 
'বিএসএফের হাতে নিরীহ বাংলাদেশি হত্যার প্রতীক হয়ে উঠেছে ফেলানি'
আর কে রনি, কুড়িগ্রাম সীমানত্ম থেকে ফিরে:
 
কুড়িগ্রাম জেলার অননত্মপুর সীমানত্ম এলাকায় ৭ জানুয়ারি তারিখে বিএসএফ ফেলানিকে গুলি করে। পরে নিহত ফেলানিকে কাঁটাতারে ওড়না দিয়ে বেঁধে ঝুলিয়ে রাখে বিএসএফ। ফেলানি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সরেজমিন অনুসন্ধানে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

ফেলানির বাবা নুরু হোসেন জানান, ফেলানিকে নিয়ে অননত্মপুর সীমানত্ম পার হওয়া জন্য তিনি কুঁচবিহার এলাকার দালাল মুশারফকে ৩ হাজার টাকা দেন। দালালের কথা মতো তিনি ও ফেলানি রাত ৩টায় কাঁটাতারের সঙ্গে লাগানো মই বেয়ে উপরে ওঠেন। উপরে উঠে বাংলাদেশ সীমানত্মে পাতা মইয়ে যখন তিনি পা রাখতে যাচ্ছিলেন তখনই সামনে থেকে গুলি করে বিএসএফ। ফেলানি নুরু হোসেনের ডান দিকে ছিল। গুলি এসে ফেলানির ডান বুকের একটু উপরে লাগে। আতঙ্কে নুরু হোসেন মই থেকে ছিটকে পড়ে যান বাংলাদেশ অংশে। তিনি বলেন, আমি তাড়াতড়ি উঠে দাঁড়িয়ে বলি_ মা নেমে আয়। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে ৪/৫ জন বিএসএফ দৌড়ে এসে একজন মই বেয়ে উঠে যায়, বাকিরা তার দিকে রাইফেল তাক করলে তিনি দৌড়ে পালিয়ে আসেন। এরপর তিনি দিকভ্রানত্মের মতো সীমানত্মের আশপাশে ছোটাছুটি করতে থাকেন। এ সময় তিনি থেকে থেকে ফেলানির কান্নার আওয়াজ শুনতে পান। নুরু হোসেনের বিলাপ শুনে আশপাশের বাসিন্দারা বেরিয়ে আসে। স্থানীয়দের নিয়ে কিছুক্ষণ খোঁজাখুঁজি করেও ফেলানিকে আর পাওয়া যায়নি। স্থানীয়রা নুরু হোসেনকে শানত্ম করার চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে সকালের দিকে তিনি তার গ্রাম বানারবিটায় ফিরে আসেন।

ওইদিন সকাল ১১টার দিকে একটি দৈনিকের স্থানীয় প্রতিনিধি শাহিন কাঁটাতারের সঙ্গে ফেলানির লাশ আটকে থাকতে দেখেন। এরপর ঘটনা জানাজানি হলে ওই এলাকায় মানুষের ঢল নামে। দুই দেশের সীমানত্ম গার্ডদের উপেক্ষা করে মানুষ কাঁটাতারের বেড়ার কাছে পেঁৗছে যায়। এ সময় ভারত সীমানত্মে প্রায় ১০০ বিএসএফ ও বাংলাদেশ অংশে ২০/২৫ জন বিজিবি সদস্য অবস্থান নেয়। ফেলানির খালাত ভাই ইসমাইল হোসেন জানান, কাঁটাতারের সঙ্গে ওড়না দিয়ে ফেলানির লাশ বাঁধা ছিল। পরে দুজন মেথর ওড়নার বাঁধন কেটে ফেলানির লাশ নিচে নামান। দুই দিন পর বিএসএফ অননত্মপুর বিজিবি ক্যাম্পে ফেলানির লাশ হসত্মানত্মর করে।

ফেলানির পরিবার ও সীমানত্ম সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দারা অভিযোগ করেন, গুলিবিদ্ধ ফেলানিকে পাশের শরিষা ক্ষেতে নিয়ে যৌননির্যাতনের পর হত্যা করে কাঁটাতারের সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখে বিএসএফ। তারা আরো অভিযোগ করেন বিএসএফ ফেলানির কাছে থাকা তার মায়ের দেয়া বিয়ের খরচের ৫০ হাজার টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে গেছে।

ফেলানির নানা কবিরাজ রশিদ আলী জানান, আমরা সীমানত্ম সংলগ্ন শরিষা ক্ষেতে রক্ত দেখেছি। গুলিবিদ্ধ ফেলানিকে কাঁটাতার থেকে নামিয়ে নির্যাতনের পর হত্যা করে আবার ঝুলিয়ে রাখা হয়। সীমানত্ম সংলগ্ন জামে মসজিদের মুয়াজ্জিন মো. আকবর আলী জানান, আমি যখন ওজু করতে উঠি ক্ষেতের দিক থেকে চিৎকার শুনতে পাই।

ভারত থেকে পাঠানো ময়নাতদনত্ম রিপোর্টে গুলিবিদ্ধ হয়ে ফেলানির মৃতু্য হয়েছে বলে উলেস্নখ করা হয়েছে। কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালের চিকিৎসক নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের ময়নাতদনত্ম রিপোর্ট সম্পর্কে কোনো কথা বলতে রাজি হননি। রাজাপুর থানার ওসি রুহুল আমিন জানান, ভারতের রিপোর্ট ও এখানকার রিপোর্ট একই। কিন্তু ফেলানির শেষকৃত্যের গোসলে যারা ছিলেন, তাদের অভিযোগ, ফেলানিকে যৌননির্যাতন করা হয়েছে। তার নানি খোদেজা বেগম জানান, ফেলানির ওপর ব্যাভিচার করা হয়েছে। ফেলানির বাবা নুরু হোসেন বলেন, আমি আমার মেয়ের ওপর নির্যাতন ও হত্যার বিচার চাই। তিনি বলেন, আমার মেয়ে ও জমানো শেষ সম্বল হারিয়ে এখন আমি নিঃস্ব। তিনি ভারতের কুচবিহরে চা বিক্রি করতেন।

এদিকে ফেলানি হত্যাকাণ্ড নিয়ে তদনত্ম করতে আসা মার্কিন অনুসন্ধানী সাংবাদিক স্কট কার্নি ঘটনাস্থলে এ প্রতিবেদককে বলেন, সাধারণ সীমানত্ম হত্যাকাণ্ড আর ফেলানি হত্যা এক নয়। এমনকি ফেলানি যেখানে গুলিবিদ্ধ হয়েছে সেটা কোনো ক্রাইম স্পট নয়। এটা বিশ্ব বিবেককে নাড়া দিয়েছে। বিএসএফের হাতে নিরীহ বাংলাদেশি হত্যার প্রতীক হয়ে উঠেছে ফেলানি।
 


' ' ,
'Awami League' is not a name of a political party, it's a name of disease of Bangladesh.




__._,_.___


[Disclaimer: ALOCHONA Management is not liable for information contained in this message. The author takes full responsibility.]
To unsubscribe/subscribe, send request to alochona-owner@egroups.com




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___