Banner Advertiser

Tuesday, February 1, 2011

[ALOCHONA] Re: [Dahuk]: An article on Felani, BSF's killing (May Jan7 be 'Felani Day')-

On 1/25/11, Shahin <shahin72@yahoo.com> wrote:
> Salam,
>
> You may like to read the following links where I tried to portray BSF's
> continuous inhuman acts in BD-Indian border unlike any other border in the
> world.
>
> http://www.amardeshonline.com/pages/details/2011/01/25/64798
>
> Your comments are very welcome:
>
> http://sonarbangladesh.com/article.php?ID=4628
>
> In my blog w/pictures:
>
> http://www.sonarbangladesh.com/blog/shahin/23036
>
>
> Thank you very much for your interest.
>
> Regards,
> Shahin Siddiquee
> http://www.sonarbangladesh.com/articles/shahinsiddiquee/
> ................
>
>
>
>
>
>
> ওরা মানুষ না, ওরা ট্রিগার বাহিনী (৭ ই জানুয়ারী হোক 'ফেলানী দিবস)
> শাহীন সিদ্দিকী
>
> 
>
>
>
>
> আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা ওদের নাম দিয়েছে, "ট্রিগার হ্যাপি" বাহিনী,
> কানাডার ভাষায় "anti-human, violent unit that is engaged with systematic
> attacks on civilian (অর্থাৎ, অমানুষদের এক জংগলে বাহিনী যারা পদ্ধতিগতভাবে
> সাধারণ মানুষদের উপর হামলা করে বেড়ায়)" সূত্রঃ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, ডিসে. ১১,
> ২০১০। কানাডিয়ান হাইকমিশনার বিএসএফ নামক এই বর্বর বাহিনীর এক জওয়ানের ইমিগ্রেশন
> আবেদন বাতিলও করে দিয়েছিল ওই অভিযোগ
> (হিন্দুস্তান টাইমস, মে ১১, ২০১০)। ভিজিট ভিসা পর্যন্ত ইস্যু করেনি। শেষমেষ
> লবিং করে ইন্ডিয়া। পরাজিত হয় মানবতা। এক দংগল ইন্ডিয়ান কাম কানাডিয়ান এমপি
> এগিয়ে আসে। কানাডিয়ান পার্লামেন্ট উপর্যুপরি দাবীর প্রেক্ষিতে সেই আইন আপাতত
> স্থগিত রাখা হয়েছে। আর রাখবেই বা না কেন? যার ঘোড়া তার ঘোড়া না, চেরাগ দাদার
> ঘোড়া! যেদেশের মানুষদেরকে পাইকারী হারে হত্যা করা হয়, সেদেশের অভিবাবকদের কি
> চমৎকার ভূমিকা? গলায় গলায় দাসত্বের বন্ধুত্ব! শুধু কি তাই? আজ পর্যন্ত এমন
> একটা সাইটও দেশপ্রেমিক বাংলাদেশী জনতা করতে পারেনি, যেখানে এই বর্বরতার
> কাহিনীগুলো জমা আছে। যা দেখালে আন্তর্জাতিক বিবেক কেঁপে উঠবে। আমাদের এমন
> দেশপ্রেম সত্যি পৃথিবীতে বিরল!
>
> যে 'ইসরাইল-ফিলিস্তিনী সীমান্ত' কিলিং জোন নামে দুনিয়া জোড়া খ্যাত, সেখানেও এত
> মানুষ হত্যা হয়না। উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ায় তো সারাক্ষণ যুদ্ধাবস্থা লেগেই থাকে।
> গেল বছর ২৪ নভেম্বরে উত্তর কোরিয়ার এক শেল আঘাত হানে প্রতিপক্ষের দেশে। ফলে
> দুইজন দক্ষিণ কোরিয়ান নিহত হয়। সারা দুনিয়ায় হৈ চৈ শুরু হয়ে যায়। জাতিসংঘ থেকে
> শুরু করে উন্নত দেশসমূহের কড়া প্রতিবাদের বন্যা বইয়ে যায়।
> এক দেশের সাথে আরেক দেশের সীমান্ত থাকবে এটাই স্বাভাবিক। অবৈধ অনুপ্রবেশ কোন
> সীমান্তে নাই এমন নজির কেউ দেখাতে পারবে না। ভাগ্যের অন্বেষণে মানুষজন বৈধ অবৈধ
> পথে প্রতিবেশী দেশে পাড়ি জমায় এটাই নির্মম বাস্তবতা। এজন্য প্রায় প্রতিটি
> দেশেরই সীমান্ত ভাগাভাগি নিয়ে ঝামেলা রয়েছে। এর জন্য সীমান্ত আইন রয়েছে।
> স্মাগলিং বন্ধে অপরাধীদের ধরে এনে আইনের আওতায় নিয়ে আসার বিধানও আছে।
> কিন্তু এভাবে নির্বিচারে সাধারণ নাগরিকদের লাশের পর লাশ ফেলা হবে, আর কোনদেশের
> নৃপংশক সরকার চুপ করে বসে থাকবে এটা কল্পনারও অতীত! বিশ্বে একমাত্র বাংলাদেশই
> এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম।
>
> সীমান্ত রয়েছে কানাডা-আমেরিকার, আমেরিকা - মেক্সিকোর, চীন-ভারতের, আবার ভারতের
> সাথে সীমান্ত রয়েছে তার অজাতশত্রু পাকিস্তান ও কাশ্মীরের। কিন্তু ট্রিগার
> হ্যাপিদের হাত ওদিকে উঠেনা। কারণ? হাত টেনে ছিঁড়ে দেয়ার ক্ষমতা সেসব দেশের
> রয়েছে।
>
> গত বছর জুন ৭-এ আমেরিকান এক 'বর্ডার পেট্রোল এজেন্ট' র গুলিতে কয়েক মেক্সিকান
> কিশোর নিহত হয়। কিশোরটির বয়স ঠিক ফেলানীর সমান - মাত্রপনেরো। মেক্সিকান
> প্রান্তে মাথায় গুলি লেগে জোয়ারেয নামক ছেলেটির করুন মৃত্যু হয়। এক মৃত্যুতেই
> ইউএস-মেক্সিকো সম্পর্কে মারাত্মক টান পড়ে। দক্ষিণ আমেরিকার এক গরীব দেশ হল
> মেক্সিকো। কিন্তু আত্মসম্মানবোধে তারা আমাদের চেয়ে হাজার গুন এগিয়ে।
> মেক্সিকোর ক্ষিপ্ততায় আমেরিকা ভড়কে যায়। এটর্নী জেনারেল এরিক হোল্ডার ঘটনার
> দ্রুত সিভিল ইনভেস্টিগেশনের ঘোষণা দেন। বলেন, ঘটনাটি 'এক্সট্রেমলি রিগ্রেটেবল',
> অপরাধীকে শাস্তি দেয়া হবে ইত্যাদি। ওদিকে নিহত জোয়ারেযের পরিবার আমেরিকান
> গভর্ণমেন্ট, সংশ্লিষ্ট সব ফেডারেল এজেন্সির বিরুদ্ধে মামলা ঠুকে দিয়েছে। খোদ
> আমেরিকারই এক ল'ফার্ম পরিবারটির পক্ষে মামলা দেখভাল করার
> দায়িত্ব নিয়েছে।
>
> এক ফেলানীর মৃত্যু সারা বাংলাদেশকে কাঁদিয়েছে। অথচ গত দু দশক ধরে শত শত ফেলানীর
> মৃত্যু হয়েছে ওই অসুর বাহিনীর হাতে। ২০১০-এ ৭৪, ২০০৯-এ ৯৮, ২০০৮-এ ৬২, ২০০৭-এ
> ১২০ জন। এভাবে গুণতে থাকলে হিসাবের খাতা বাড়তেই থাকবে। বিচার তো দূরের কথা,
> অন্ততঃ একটি ঘটনার শক্ত প্রতিবাদও হয়নি।
>
> ইন্ডিয়া যাদেরকে জানের দুশমন বলে জানে, সেসব জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী দলসমূহও এ
> নিয়ে লাগাতার উচ্চবাচ্য করেনা। হরতাল তো অনেক দূরের কথা! ফেলানীকে নিয়ে
> কোলকাতার পত্রিকাগুলো যে ভাষায় কথা বলেছে তেমন সুরেও আমাদের নেতারা কথা বলতে ভয়
> পান। ঢাকার বুদ্ধিজীবিরা ভারতের বুদ্ধিজীবিদের চেয়েও বেশি ভারত প্রেমিক।
> আনন্দবাজার পত্রিকা ফেলানীর এমন একটি ছবি ছেপেছে যা বাংলাদেশের
> পত্রিকাগুলোও ছাপতে প্রথমে সাহস করেনি। তুচ্ছ এক প্রস্থ 'নিন্দা' শব্দটি
> উচ্চারণের সিদ্ধান্ত নিতে বাংলাদেশ সরকারের লেগেছে দশদিন।
> ভারত 'গভীর' অনুশোচনা করে বিবৃতি দিয়েছে মৃত্যুর এক সপ্তাহ পর (আরটিএনএন, ১৯
> জানুয়ারী)। এরকম অন্ততঃ আরো আটবার জুতা মেরে অন্নদান মার্কা 'অনুশোচনা' করে
> বিবৃতি দিয়েছে ভারত। এখানেই শেষ নয়। ফেলানীর লাশ ফেলে দেয়ার পরদিনও বিএসএফের
> হাতে আরো দু'জন বাংলাদেশীর মৃত্যু হয়েছে। দিনমজুর যুবক শাহজাহানকে গেস্টাপো
> কায়দায় হাত-পা ভেঙে নির্যাতন করে হত্যা করেছে আমাদের জানের দোস্তরা।
> শাহজাহানের অপরাধ হলো সে বাংলাদেশ প্রান্ত থেকে ভারত প্রান্তের একজন কৃষকের
> সাথে কথা বলছিল। তা সহ্য হয়নি বিএসএফের। ধরে নিয়ে লাশ বানিয়ে ছেড়েছে ওরা।
>
> ডাকাতদের গ্রাম নয়, প্রাচ্যের অক্সফোর্ডের ভিসি, অসংখ্য জার্নালিস্ট তৈরীর
> কারিগর বলেছেন, "বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রক্তের সম্পর্ক রয়েছে। একাত্তরে
> দুইদেশের সৈন্যদের রক্ত একই সঙ্গে প্রবাহিত হয়েছিল (বিডি ২৪, ১০ জানু' ১১)।"
> ফেলানী কাঁটাতারে ঝুলার তিনদিন পর বিদগ্ধ বুদ্ধিজীবিদের পিতা যথার্থই বলেছেন।
> রক্ত শুধু একাত্তরেই প্রবাহিত হয়নি। এখনো হচ্ছে। কাঁটাতার দিয়ে গড়িয়ে
> ভারত ভিজিয়ে ঋণ শোধ করছে বাংলাদেশ। 'বিশ্ব হিন্দি দিবস' উদযাপনে তিনি ওসব কথা
> বলেন। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা বাংলা ও হিন্দি ভাষায়
> সঙ্গীত পরিবেশন ও কবিতা আবৃত্তিও করেন।
>
> এই সুযোগে আমাদের ভিসি ভারতীয় হাইকমিশনার রাজীত মিত্রকে নিশ্চয়ই দু'কথা শুনিয়ে
> দিয়েছেন। কেননা তিনি না শুনালে আমাদের হয়ে আর কে শোনাবেন? তিনি নিশ্চয়ই
> বলেছিলেন, "এভাবে ফেলানীকে তোমরা মারলা কেন? শাহজাহানেরই বা কি অপরাধ ছিল?"
> তিনি হয়তো আরো বলেছিলেন, এই দেখো আমরা হিন্দি দিবস পালন করি, সারা বাংলাদেশে
> হিন্দি ফিল্ম ছড়িয়ে দিয়েছি, শাহরুখ খানসহ অর্ধশতাধিক ভারতীয় শিল্পীর
> উন্মত্ত নৃত্যের সাথে হিন্দীর জয়গান গেয়েছি, কিন্তু তোমরা আন্তর্জাতিক
> মাতৃভাষা দিবসেও আমাদের ভাষা নিয়ে দিল্লীতে একটা অনুষ্ঠানও করোনা কেন?
>
> হায়রে বাংলাদেশ?
> খুঁজে খুঁজে দিবস পালন করতে জানো। কিন্তু অস্তিত্ব রক্ষার শপথ নিতে একটি দিবসও
> পালন করতে জানো না? ৭ জানুয়ারী অসংখ্য নাম না জানা ফেলানীদের জন্য একটি 'ফেলানী
> দিবস' করতে কি পারে না বাংলাদেশ?
>
> জীবন্ত ফেলানী গুলিবিদ্ধ অবস্থায় কাঁটাতারে ঝুলে চার ঘন্টা গোংরায়েছে। ওর
> গোঙরানোর শব্দ যেন স্বাধীন বাংলাদেশের লাল পতাকার পত পত করে উড়ানো বন্ধ করে
> দিয়েছে। 'পানি', 'পানি' বলে চীৎকার করেছে ফেলানী। আর ছ'ঘন্টা পরই ও মেহেদী রাঙা
> হাত নিয়ে শশুর বাড়ি যাওয়ার স্বপ্ন দেখেছিল। অনাগত জীবনের স্বাপ্নিক মেহেদী যেন
> খুন হয়ে কাঁটাতারের ইথারে সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে দিয়েছে ফেলানী।
> স্বাধীন দেশে দাঁড়িয়ে পরাধীন নূর হোসেন তার মেয়েকে কাছ থেকে এক বিন্দু পানি
> দিতেও পারেনি।
>
> বন্ধুত্বের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে আর কি কি লাগবে ভারতের? মুক্তিযুদ্ধের ঋণ শোধ
> করতে আর কি করতে হবে বাংলাদেশকে? উচ্চসূদে ঋণ, অসম বাণিজ্য চুক্তি, ট্রানজিট
> দিতে সরকারের শক্ত অবস্থান, পানি বন্টনে উদাসীনতা সব মেনে নিয়েছি। এমনকি বিডিআর
> ধ্বংস করে বিজিবি করেছি। সে বিডিআর তো আর নেই যে বিডিআর সীমান্তে জমি দখলের সময়
> অণুপ্রবেশকারী ১৮ জন বিএসএফকে হত্যা করে সীমান্ত অটুট রেখেছিল।
> ৩ জন বিডিআর হত্যার উপযুক্ত বদলা নেয়ার সেই বাহিনী তো এখন বিএসএফের সাথে
> একত্রে টহল দেয়। সেনাবাহিনীর চৌকষ অফিসার হত্যা নিয়েও তো আমরা কথা বলছিনা,
> বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারের সব স্পর্শকাতর আইটি সেক্টরগুলো ইন্ডিয়ানদের হাতে
> ছেড়ে দিয়েছি। দাসত্বের প্রকৃত বন্ধুত্ব গড়তে আর কি কি করতে হবে? আর কত চুক্তি
> করলে মানুষ হত্যা বন্ধ করবে বিএসএফ?
>
> নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক হিউম্যান রাইটস ওয়াচ গত মাসে 'ট্রিগার হ্যাপি : এক্সেসিভ ইউজ
> অব ফোর্স বাই ইন্ডিয়ান ট্রুপস অ্যাট দ্য বাংলাদেশ বর্ডার' শীর্ষক এক প্রতিবেদনে
> অভিযোগ করে, বিএসফ সদস্যরা বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে মানুষ হত্যা করেও পার পেয়ে
> যাচ্ছে। হত্যা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ)
> বিচার হওয়া উচিত বলেও মন্তব্য করা হয় ওই প্রতিবেদনে।
>
> মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের তথ্য অনুযায়ী, গত এক বছরে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীদের
> হাতে অন্তত ৭৪ জন বাংলাদেশী নাগারিক নিহত ও ৭২ জন আহত হয়েছেন। গত তিন বছরের
> পরিসংখ্যানে ৩৫৪ জ়ন হত্যা ছাড়াও ২০৬ জন আহত, ২০৪ জন অপহরণ ও ২২৯ জনকে পুশইন
> করা হয়েছে। নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ গত মাসে
> 'ট্রিগার হ্যাপি : এক্সেসিভ ইউজ অব ফোর্স বাই ইন্ডিয়ান ট্রুপস অ্যাট দ্য
> বাংলাদেশ বর্ডার' শীর্ষক প্রতিবেদনে অভিযোগ করে, বিএসএফ সদস্যরা বাংলাদেশ-ভারত
> সীমান্তে মানুষ হত্যা করেও পার পেয়ে যাচ্ছে। হত্যা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে
> ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) বিচার হওয়া উচিত বলেও মন্তব্য করা হয় ওই
> প্রতিবেদনে। ৮১ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ১০ বছরে কেবল পশ্চিম বঙ্গসংলগ্ন
> সীমান্তেই ৯০০ জনকে হত্যা করেছে বিএসএফ সদস্যরা।
> পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্তের দৈর্ঘ্য প্রায় ২ হাজার ২১৬ দশমিক ৭
> কিলোমিটার। (মানবজমিন, জানু ১৮)
>
> প্রতিবেশীদের সাথে ঝগড়া করতে চায়না বাংলাদেশের জনগণ। রাহুল গান্ধীর সফর নিয়ে
> আগের একটা লেখায় আমি তা উল্লেখ করেছি। ভারতের সাম্প্রতিক উন্নয়ন থেকে
> বাংলাদেশের অনেক কিছু শিক্ষার রয়েছে তাও লিখেছি। বাংলাদেশ সরকারের উচিত অবৈধ
> অনুপ্রবেশ জরুরী ভিত্তিতে বন্ধ করতে সীমান্তে কিছু নতুন কাজের সুযোগ সৃষ্টি
> করা। কারণ, ঘৃণ্য রাজনীতির চোরাবালিতে আটকে পড়া এত মৃত্যুর ভর সইতে পারবে
> না বাংলাদেশ। টিপু সুলতান বলেছিলেন, "শৃগালের মত হাজার বছর ধরে বেঁচে থাকার
> চেয়ে সিংহের মত একদিন বাঁচাও ভাল।" ভারতের সাধারণ জনতাও যেসব মৃত্যুর ভার নিতে
> চায়না, বাংলাদেশ তা নিবে কেন? বন্ধ্যা রাজনীতির বন্ধন থেকে মুক্ত হয়ে তরুণরাই
> পারবে এর চরম প্রতিশোধ নিতে। সারা বিশ্বকে তারা জানিয়ে দিবে
> প্যালেস্টাইন-ইসরাইল নয়, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তেই আবালবৃদ্ধবণিতার লাশ
> প্রতিদিনকার
> গল্প। মানব-বন্ধন, ব্লগিং-ফেসবুক তথা অবিরাম ইন্টারনেট যুদ্ধ ভারতকে ঠিকই
> একদিন ভাবিয়ে তুলবে। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের এই তরুণেরাই ধাড়ি রাজনীতিকদের লাথি
> মেরে একদিন ঠিকই আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের সামনে হত্যাকারী,
> মানবতাবিরোধী কর্মকান্ডে জড়িত এসব বিএসএফ সদস্যদের দাঁড় করিয়ে ছাড়বে।
>
> - লেখক প্রাক্তন বুয়েট গ্রাজ্যুয়েট। কানাডা প্রবাসী মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার।
> কানাডা থেকে। ইমেইলঃ shahin72@gmail.com
>
>
>
>
>
> http://www.sonarbangladesh.com/articles/ShahinSiddiquee
>
>
>
>


------------------------------------

[Disclaimer: ALOCHONA Management is not liable for information contained in this message. The author takes full responsibility.]
To unsubscribe/subscribe, send request to alochona-owner@egroups.comYahoo! Groups Links

<*> To visit your group on the web, go to:
http://groups.yahoo.com/group/alochona/

<*> Your email settings:
Individual Email | Traditional

<*> To change settings online go to:
http://groups.yahoo.com/group/alochona/join
(Yahoo! ID required)

<*> To change settings via email:
alochona-digest@yahoogroups.com
alochona-fullfeatured@yahoogroups.com

<*> To unsubscribe from this group, send an email to:
alochona-unsubscribe@yahoogroups.com

<*> Your use of Yahoo! Groups is subject to:
http://docs.yahoo.com/info/terms/