Banner Advertiser

Friday, August 12, 2011

[ALOCHONA] FW: [Alapon] Nice article




                I agree that it is an article that has the courage to speak against the trendy sanctimonious tone of the "critics" of the Govt.
 
Let me remind everyone once again: in a Democracy, we have one Govt. at a time.  We should be supportive of that Govt. and criticise its actions and policies only when we find correctible flaws and only in terms of maximum good for the maximum no. people.
 
               Farida Majid

To: alapon@yahoogroups.com
From: bolonhome@hotmail.com
Date: Fri, 12 Aug 2011 14:26:59 -0400
Subject: [Alapon] Nice article

 
Dear sir,
Please click the below link, you may read the nice article.
Thanks,
Bolon






 
 
 
প্রিয় অপ্রিয় : সত্যদর্শী] মাঝে মাত্র তিন সপ্তাহের মতো দেশের বাইরে ছিলাম। ফিরে এসে মনে হচ্ছে একশ্রেণীর মানুষের মধ্যে বড্ড অসহিষ্ণুতা। সবকিছুতেই বড়ো অধৈর্য তারা। এই মুহূর্তে, এক্ষুণি তারা সবকিছুর সমাধান চান। তাদের সঙ্গে কথা বললে বা তাদের কথা শুনলে মনে হয় দেশে যেন সমস্যা ছাড়া আর কিছু নেই। বিদ্যুত্ নেই, অস্বাভাবিক দ্রব্যমূল্য, হত্যা,খুনাখুনি,পুলিশের অমানুষিক নির্যাতন, যানজট,দুর্ঘটনা,শেয়ার বাজারের বেহাল অবস্থা, দেশ বুঝি ডুবতে বসেছে। এই 'গেলো গেলো আর নাই নাই ওয়ালাদের'কথা শুনলে মনে হয় কোথাও আর কিছু নেই, সব যেন অচল হয়ে পড়েছে। সমাজ, সংসার,ব্যক্তিজীবন কোনো কিছুই চলছে না। একশ্রেণীর মিডিয়াও সুকৌশলে এই হতাশাজনক নেগেটিভ চিত্রটাই তুলে ধরছে। তাদের মূল প্রতিপাদ্য দেশ অচল, সরকার কিছুই করতে পারছে না। এই তত্ত্বই বগল বজিয়ে প্রচারও করছে। একশ্রেণীর সুশীলদের এই কোরাসের সঙ্গে বুঝে না বুঝে কোনো কোনো রাজনৈতিক নেতাও সুর মিলিয়ে গলা ফাটাচ্ছেন। কেউই ভাবছেন না এই হতাশা ছড়ানোর পরিণতি কী, কাদের এতে লাভ হচ্ছে?
অস্বীকার করি না দেশে সমস্যা নেই, বিদ্যুত্ সংকট নেই, অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি নেই, কোনো কোনো ক্ষেত্রে পুলিশের বাড়াবাড়ি বা অন্যায় নেই, অপরাধের বিস্তার নেই, শেয়ার বাজারের অনিয়ম ও অব্যবস্থা নেই, দুর্নীতি নেই, যানজট নেই। একটি রাষ্ট্রে, বিশেষত আমাদের মতো একটি উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে যা যা থাকে আমাদের দেশেও কম-বেশি তার প্রায় সবই আছে। থাকাই স্বাভাবিক। এতে এতো হতাশ বা অধৈর্য হওয়ার কী আছে? কবে, কখন আমাদের দেশে সমস্যা ছিলো না? আমরা সোনার বাংলা বলি, সে আমাদের স্বপ্ন, আমাদের ভালোবাসা, তার অর্থ এই নয় যে, এখানে দুঃখ-দারিদ্র্য ছিলো না বা নেই। সেই সপ্তদশ শতাব্দিতে ফরাসি পর্যটক বার্নিয়ের ও তার কিছু পরে তাভার্নিয়ের এসেছিলেন এদেশে, তখনও তারা এ দেশে অভাব-দারিদ্র্য দেখেছেন, ভালোর পাশাপাশি খারাপও দেখেছেন, অর্থাত্ কখনোই এখানে একেবারে দুধের নহর, ক্ষীরের সাগর বয়ে যায়নি। সব সময়ই মানুষের জীবনে দুঃখ-কষ্ট ছিলো। প্রশ্ন উঠতে পারে, সেই দুঃখ-কষ্ট, সমস্যা কি বেড়েছে না কমেছে? নিশ্চয়ই উত্তর হবে সেই সমস্যা, সেই অভাব, সেই দারিদ্র্য বাড়েনি, যতো সীমিতভাবেই হোক, প্রয়োজনের তুলনায় তা যতোই নগণ্য হোক, সেই দারিদ্র্য, দুর্দশা ও সমস্যা কমেছে। এতো সমস্যা ও সংকটের মধ্যে মানুষের জীবনযাত্রার মান বেড়েছে, গড় পরমায়ু বেড়েছে, শিক্ষার হার বেড়েছে, নারীশিক্ষার প্রসার ঘটেছে, জাতীয় বাজেটের পরিমাণ বেড়ে হয়েছে লক্ষ-কোটির উপর, এই ভয়াবহ লোডশেডিং ও বিদ্যুত্ সংকটের মধ্যেও বিদ্যুত্ উত্পাদন ও বিদ্যুত্ ব্যবহার বেড়েছে বহুগুণ, এই দরিদ্র পশ্চাত্পদ সমাজ জীবনেও যুক্ত হয়েছে আধুনিক প্রযুক্তি, মানুষের স্বাস্থ্য সচেতনতা বেড়েছে, প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলেও দোকানে দোকানে পাওয়া যায় বোতলের জল, সাধারণ দরিদ্র মানুষদের হাতেও দেখা যায় শত শত মোবাইল ফোন । এগুলোকে যদি অগ্রগতি ও উন্নতি না বলি তাহলে কি উন্নতি মানে রাতারাতি দেশ একেবারে স্বপ্নপুরী হয়ে যাওয়া ? অভাব, অনটন, দারিদ্র্য সবই আছে, কিন্তু সেই অসহনীয় দারিদ্র্য যদি সহনীয় পর্যায়ে নেমে আসে, দুঃখ-কষ্ট ও দ্রব্যমূল্যের দুর্ভোগের মধ্যেও মানুষ যদি দু'বেলা খেতে পায়, তার জীবনমানের সামান্য হলেও উন্নয়ন ঘটে, তাহলে সে কি উন্নতি নয়, আমাদের সুশীল পন্ডিতেরা কী বলেন?
সমস্যা নেই কোন্ দেশে, স্বর্গলোকের কথা জানি না। আমেরিকা-ইল্যাংন্ডের মতো বিত্তশালী উন্নত দেশেও সমস্যা ও সংকট কিছু কম নেই। আমেরিকার মতো বিপুল অর্থবিত্ত ও সম্পদের দেশেও জাতীয় বাজেট মেলাতে কীভাবে সরকারকে হিমশিম খেতে হচ্ছে আশা করি তাও কারো অজানা নয়। লন্ডন শহরের টটেনহামেও দাঙ্গা-হাঙ্গামা-গোলযোগ এই তো মাত্র দুদিন আগে শুরু হয়। লন্ডনের এই ভয়াবহ দাঙ্গায় পুড়ছে যুক্তরাজ্যের ছবির মতো সুন্দর এই নগরী। দাঙ্গাবাজরা বাছবিচার না করে ঘরবাড়ি,ঐতিহ্যবাহী সব স্থাপনা, গাড়ি, শপিং সেন্টারে নির্দয়ভাবে আগুন লাগিয়ে দিচ্ছে। একশ-দেড়শ বছরের পুরনো বিখ্যাত অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান,ডিপার্টমেন্টাল স্টোর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ছবিতে দেখতে পাচ্ছি এনফিল্ডে একটি ডিস্ট্রিবিউশন সেন্টারে কিভাবে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। শুধু লল্ডন নয়, যুক্তরাজ্যের বার্মিংহাম, লিভারপুল ও ব্রিস্টলেও এই দাঙ্গা-হাঙ্গামা ঘটছে। মাত্র দুই সপ্তাহ আগে আমি লন্ডন থেকে ফিরেছি। এই দাঙ্গা-হাঙ্গামার খবর দেখে মনটা বড় খারাপ হয়ে গেল। লণ্ডনে আমার কত ঘনিষ্ঠ ও প্রিয়জন আছেন। কী আনন্দেই না তাদের সঙ্গে অনেকগুলো দিন কাটিয়ে আসলাম। যে এনফিল্ড, টটেনহাম, বার্মিংহামে আমি গেছি, বিশেষ করে এনফিল্ডে এতোবার গেছি যে, এই দাঙ্গার ঘটনায় মনটা বড়ো বিচলিত হয়ে পড়ছে। ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের কথা মনে পড়ছে খুব। সারা পৃথিবীর অবস্থাই এখন এ রকম। সমস্যা,সংকট,অশান্তি,অস্থিরতা। নিরবচ্ছিন্ন শান্তি বোধহয় আজ আর কোথাও সম্ভব নয়। প্রকৃতপক্ষে জীবিত মানুষ কখনোই সমস্যার বাইরে নয়। সমাজ, সংসার, জীবন, দেশ, রাষ্ট্র সম্পূর্ণ সমস্যামুক্ত হওয়ার নয়, আশাও করা যায় না। সম্পূর্ণ সমস্যামুক্ত আদর্শ জীবন বা আদর্শ সমাজমাত্রই ইউটোপিয়া। আমাদের খুব কাছের শহর, বিমানে আধঘণ্টারও কম দূরত্ব, সেই কলকাতার জনজীবন,রাস্তাঘাট,প্রাত্যহিক জীবনযাত্রার দিকে তাকালেও কমবেশি একই চিত্র চোখে পড়ে। বৃষ্টিতে রাস্তাঘাটে জল জমে জনজীবনের দুর্দশা, কোনো অঞ্চলে আমাদের মতোই পানীয়জলের সংকট, মূল্যবৃদ্ধি,কর্মসংস্থানের অভাব, দারিদ্র্য, অসংখ্য আশ্রয়হীন মানুষ। অথচ বর্তমানে ভারত ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-প্রযুক্তি, শিক্ষা ও অর্থনীতির দিক থেকে একটি উন্নত দেশ, তার গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক ঐতিহ্যও দীর্ঘদিনের। সেখানে সমস্যা আছে, সমস্যার পাশাপাশি উন্নতি ও অগ্রগতিও আছে। সমস্যা ও সংকট মানেই সবকছুি স্তব্ধ হয়ে যাওয়া নয়, শেষ হয়ে যায় না ।
আমাদের দেশের একশ্রেণীর বুদ্ধিবাদী ও এলিটেরা এই বাস্তব সত্যটা বুঝতে চান না কিংবা বুঝলেও স্বীকার করতে চান না। তারা সবকিছুর মধ্যে কেবল হতাশার ছবিই দেখতে পান। বুদ্ধিবাদীদের নেগেটিভিজম বা নেতিবাদের কথাটা অশ্রু কুমার শিকদার তাঁর 'নবীন যদুর বংশে' ভালোভাবেই ব্যাখ্যা করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, সমসাময়িককাল বুদ্ধিবাদীদের চোখে কেবলই ধূসর, কেবলই অন্ধকার। দেশ নানা সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। গণতান্ত্রিক শাসন ও গণতান্ত্রিক সমাজ গড়ে তোলা খুব সহজ কাজ নয়। তার উপর আছে দীর্ঘ স্বৈরশাসন ও সর্বশেষ ১/১১ জঞ্জাল দূর করে মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠার কঠিন কাজ। গণবিরোধী বহু ব্যবস্থার বিরুদ্ধেও এই সরকারকে সক্রিয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হচ্ছে। দেশের উন্নয়ন, জনজীবনের দুর্ভোগ মোচনের এসব কাজও করতে হচ্ছে। তার মধ্যেও আছে প্রশাসন ও আমলাতন্ত্রের নানা জটিলতা ও অপকৌশল। এসব সমস্যা কাটিয়ে এ মুহূর্তেই দেশের সব সংকট দূর করা অসম্ভব না হলেও নিঃসন্দেহেই দুরূহ কাজ। সে কাজে সুফল যেমন আসবে তেমনি কখনো কখনো হয়তো প্রাথমিকভাবে বিফল হওয়াও একেবারে অস্বাভাবিক নয়। দ্রব্যমূল্য, বিদ্যুত্, যানজট এক মুহূর্তেই দূর করা যাবে না। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কোনো কোনো অসত্ চক্রের দুরভিসন্ধি ও সিন্ডিকেটও কাজ করছে। সরকার ইচ্ছে করলেই দেশের সব দুঃখ-দৈন্য একেবারে দূর করে সমাজকে সুখের সাগরে ভাসার মতো ব্যবস্থা করতে পারবে এরূপ আশা করা বোধকরি দুরাশারই নামান্তর। আর তা না হলেই দেশ ও সমাজ উচ্ছন্নে গেলো, কিছুই হলো না, সরকার কিছুই করতে পারলো না এমন মনে করা বা এমন কাল্পনিক ছবি তুলে ধরা সমাজের কেবল ক্ষতিই ডেকে আনবে, গণতন্ত্রের ভবিষ্যত্ই কেবল বিপন্ন হবে । যারা গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক সমাজ চায় না তারাই এর সুযোগ গ্রহণ করবে। এই সঙ্গে সরকার ও সরকারের দায়িত্বশীল পদে যারা নিয়োজিত তাদের ও দেশের মানুষের দুঃখ-কষ্ট হূদয় দিয়ে উপলব্ধি করতে হবে এবং সব সমস্যা সমাধান করতে না পারেলও তাদের মধ্যে এই আস্থা বোধ তৈরি করতে হবে যাতে তারা অনুভব করে তাদের দুঃখ-দুর্দশায় রাষ্ট্র তাদের পাশে আছে, সরকার তাদের পাশে দাঁড়াচ্ছে। তাদের নিরাশ হওয়ার কিছু নেই। কিন্তু মানুষের দুঃখ-দুর্দশা ও দারিদ্র্যের প্রতি সমবেদনা ও সহানুভূতির পরিবর্তে এমন কোনো উক্তি বা এমন কোনো আচরণ করা কারো জন্যই শোভন ও সংগত নয় যাতে মানুষের মনে কোনো আঘাত লাগে তারা দুঃখ পায়, অসম্মানিত বোধ করে।
কোনো কোনো ভাবুক বা চিন্তাশীল ব্যক্তি যে বলে থাকেন সব সমাজের একদল মানুষ থাকে যারা সব সময়ই সমস্যা সৃষ্টি করতে চায়। তাদের কাজই ইস্যু খোঁজা। যখন কোনো বড়ো সমস্যা বা বড়ো ইস্যু না থাকে তখনো তারা কৃত্রিম সমস্যা বা কৃত্রিম ইস্যু তৈরি করে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করতে চায়। এই সুবিধাবাদী সুযোগ সন্ধানীদের ব্যাপারে সতর্ক দৃষ্টি রাখা কর্তব্য। আমাদের গণতন্ত্র নানা চড়াই-উত্ড়াই ও বাধা-বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। গণতন্ত্রের শত্রুরা নানাভাবে সক্রিয়। যে কোনো অজুহাতে গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থাকে বিপন্ন ও বাধাগ্রস্ত করাই তাদের লক্ষ্য। এজন্যই গণতান্ত্রিক সমাজ ও গণতন্ত্রে যারা বিশ্বাসী তাদের সকল উস্কানি ও হঠকারিতার মুখেও গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখা ও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে সমুন্নত রাখার জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ ও সংযমের পরিচয় দিতে হবে। গণতন্ত্রের শিক্ষাই হচ্ছে সংযম ও সহনশীলতার শিক্ষা। মনে রাখতে হবে উন্নয়ন ও উন্নতির জন্য গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার কোনো বিকল্প নেই । বর্তমান বিশ্বে আজ তা আরো বেশি করে অনুভূত হচ্ছে। নিয়ন্ত্রিত সমাজ ও অর্থনীতিতে বিশ্বাসী দেশগুলোও আজ গণতন্ত্রের শক্তি ও তার সমৃদ্ধির সম্ভাবনা দেখে এসব নিয়ন্ত্রিত সমাজেও যতো সীমিতভাবেই হোক গণতন্ত্রের চর্চাকেই প্রাধান্য দিচ্ছে, বহু যুগের অবরুদ্ধ সমাজজীবনের মধ্যে মুক্ত ও খোলা হাওয়া বইয়ে দেয়ার নীতিকেই গ্রহণ করছে।
আমাদের দেশে যেমন সমস্যা-সংকট আছে তেমনি সম্ভাবনাও আছে। এ দেশের তরুণেরা অপার প্রাণশক্তির অধিকারী। তাদের বিপুল সম্ভাবনাও বিদ্যমান। দেশে-বিদেশে নানাক্ষেত্রে তারা সাফল্য ও কৃতিত্বেরও পরিচয় দিচ্ছে। সুতরাং আমাদের হতাশ বা নিরাশ হওয়ার কিছু নেই। যারা এই হতাশা ও নৈরাশ্য ছড়ান মনে রাখতে হবে ইচ্ছা করেই উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে তারা এই কাজ করছেন। তাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক সমাজকে বানচাল করা, আমাদের এই গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করা এবং গণতন্ত্র যাতে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ নিয়ে শক্ত ভিত্তির উপরে দাঁড়াতে না পারে সে ব্যবস্থা করা। হতাশা ও নৈরাশ্য ছড়ানোর মধ্য দিয়ে সুকৌশলে তারা এই গণতন্ত্রের বিকাশকেও বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করছে। দেশে সমস্যা ও সংকট থাকা মানেই সবকিছু ধ্বংস হয়ে গেছে, কিছুই অর্জিত হয়নি, এমন চিন্তা বা এমন অপপ্রচার কেবল দেশকে আরো গভীরতর সংকটের দিকেই নিয়ে যাবে। কোনো ভালোই যাদের চোখে পড়ে না, যারা কেবল অন্ধকার দেখে, যাদের চিন্তা ও বুদ্ধি জরাগ্রস্ত, তাদের কাছে সহানুভূতি,সহমর্মিতা ও সুবিচার প্রত্যাশা করা যে অরণ্যে রোদন ও পণ্ডশ্রম মাত্র তা বলাই বাহুল্য। তবু সত্ ও শুভবুদ্ধির কাছেই হয়তো আমাদের এই মানবিক আবেদন। না, সবকিছুই ব্যর্থ হয়ে যায়নি আমাদের, আমাদের অনেক সাফল্য আছে, অর্জন আছে, অগ্রগতি আছে। আসুন সমস্যা ও সংকটের পাশাপাশি আমরা এই হতভাগ্য গরিব দেশটির একটু একটু করে এগিয়ে যাওয়াকেও স্বাগত জানাই, উত্সাহিত করি। এ-ও তো সত্য যে, আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু, বিরহদহন লাগে। তবুও শান্তি, তবু আনন্দ, তবু অনন্ত জাগে।'




__._,_.___


[Disclaimer: ALOCHONA Management is not liable for information contained in this message. The author takes full responsibility.]
To unsubscribe/subscribe, send request to alochona-owner@egroups.com




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___