Watch an accompanying post with details of the DECEPTION that is called Islami Banking!
From: sahannan@sonarbangladesh.com
Date: Tue, 25 Oct 2011 05:43:42 +0600
Subject: [mukto-mona] Daily Amardesh -Capture Wall Street movement--background and implocations
http://www.amardeshonline.com/pages/details/2011/10/25/113856
ওয়ালস্ট্রিট দখল আন্দোলন : প্রেক্ষিত ও তাত্পর্য
শাহ আবদুল হান্নান
আমরা সবাই জানি যে, বর্তমান বিশ্বে পুঁজিবাদবিরোধী আন্দোলন চলছে। তাদের স্লোগান হচ্ছে, 'ওয়ালস্ট্রিট দখল কর' অর্থাত্ আমেরিকার পুঁজির কেন্দ্র নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জ দখল। তাদের আরও স্লোগান হচ্ছে, 'করপোরেশনের লোভ প্রতিহত কর (fight corporate greed)। অর্থাত্ পুঁজিপতিদের লোভের বিরুদ্ধে লড়াই কর। এ আন্দোলন সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। এর ফলাফল কী হবে তার জন্য আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। একই সঙ্গে চলছে বিশ্বব্যাপী ঋণ সঙ্কট। আমেরিকা ও ইউরোপের দেশগুলো ঋণ না করে সরকারের কাজকর্ম চালাতে পারছে না। এ ঋণের পরিমাণ অনেক। অন্যদিকে ঋণও পাওয়া যাচ্ছে না। এসব দেশের ক্রেডিট রেটিংও কমে গেছে। ঋণ নেয়ার জন্য যে অর্থনৈতিক সুস্থতা লাগে তা এসব দেশের নেই। এর আগে ২০০৮ সালে আমেরিকা ও ইউরোপের কিছু দেশে স্টক মার্কেট পড়ে যায় এবং বড় বড় ব্যাংক বন্ধ হয়ে যায়।
একের পর এক সঙ্কট এসব তথাকথিত ধনী দেশে হচ্ছে। এর প্রেক্ষিত কী, কেন এসব ঘটছে? এর প্রেক্ষিত একটি কারণ হচ্ছে সম্পদের পুঞ্জীভূত হওয়া। আমেরিকার মোট সম্পদের ৯৯ ভাগ সে দেশের ১ ভাগ লোকের হাতে চলে গেছে। অন্যান্য পুঁজিবাদী দেশেরও একই বা কাছাকাছি অবস্থা। পুঁজিবাদের মূল্যবোধহীন অর্থনীতি (Value free positivism) এ অবস্থার জন্ম দিয়েছে। এ নীতির কারণেই পুঁজিবাদে কোনো অর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রণ নেই। যার ফলে ক্ষুদ্র সংখ্যক লোকের পক্ষে এত সম্পদ পুঞ্জীভূত করা সম্ভব হয়েছে। বস্তুবাদী, সেকুলার পরিবেশ এবং সুদ ব্যবস্থা এ ধরনের পুঞ্জীভূতকরণে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে।
সরকারগুলো অনেকটা অসহায়। এসব সরকারের নেতারা পুঁজিপতিদের টাকা নিয়ে পার্টি চালান এবং নিজেরা নির্বাচিত হন। তাই গণতান্ত্রিক সরকারও পুঁজিপতিদের সেবাদাসে পরিণত হয়েছে। তারা বিত্তবানদের ট্যাক্স করতে পারছে না। ফলে বাজেট ঘাটতি হচ্ছে।
যুদ্ধব্যয়ও এর একটি কারণ। বাজেট ঘাটতি পূরণের জন্য একদিকে ঋণ করতে হচ্ছে, অন্যদিকে দরিদ্রদের এবং অল্পবিত্তদের জন্য যেসব সামাজিক প্রোগ্রাম আছে তাও কাটতে হচ্ছে। অর্থাত্ ফ্রি স্বাস্থ্যসেবা, বেকার ভাতা, পেনশন ইত্যাদি কমাতে হচ্ছে। এর ফলে আজকের বিশ্বব্যাপী বিক্ষোভ।
আমি এর সহজ সমাধান দেখছি না। পুঁজিবাদ সহজে হার মানবে না বা তাদের তত্ত্বে মৌলিক ত্রুটির কথা স্বীকার করবে না। 'মূল্যবোধহীনতা' বা পজিটিভিজম যে ভুল তা তারা সহজে মানবে না। একই সঙ্গে লেইসেজ ফেয়ার বা 'অর্থনীতিতে নিয়ন্ত্রণ অবৈধ' তত্ত্ব যে ভুল তাও তারা স্বীকার করবে না। অথচ এগুলোই সঙ্কট সৃষ্টির মূল কারণ। স্বল্প মেয়াদে পরিস্থিতি থেকে বের হতে হলে নানা ব্যবস্থা নিতে হবে। কিন্তু দীর্ঘ মেয়াদে নিম্নরূপ পদক্ষেপ প্রয়োজন পড়বে।
১. মূল্যবোধহীনতা ও লেইসেজ ফেয়ার পরিত্যাগ করতে হবে। জনস্বার্থে এবং সম্পদের অধিকতর বণ্টনের স্বার্থে অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
২. সম্পদের পুঞ্জীভূতকরণ প্রতিরোধে সুদ বাদ দিয়ে অংশীদারিভিত্তিক বিনিয়োগ প্রদান ব্যবস্থা হতে হবে।
৩. বাজেটকে ব্যালেন্স করতে হবে। উচ্চবিত্তদের ট্যাক্স করে বাজেট ঘাটতি দূর করতে হবে। সামাজিক প্রোগ্রাম কেটে নয় বা ঋণ করে নয়, সাধারণভাবে ঋণ গ্রহণ ভালো নীতি নয়। সামাজিক প্রোগ্রাম আরও বৃদ্ধি করতে হবে। প্রশাসনিক খরচ এবং যুদ্ধের খরচ কমাতে হবে।
এসব করা সময়ের ব্যাপার। কিন্তু এসব দীর্ঘমেয়াদে হলেও করতে হবে।
লেখক : সাবেক সচিব, বাংলাদেশ সরকার
__._,_.___
****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration:
Call For Articles:
http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68
http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585
****************************************************
VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/
****************************************************
"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
-Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe
__,_._,___