Banner Advertiser

Tuesday, December 20, 2011

[ALOCHONA] AIMLESS , CONFUSED BNP'S MOVEMENT !!!!!



ভুল পথে হাঁটছে বিএনপি
বুধবার, ২১ ডিসেম্বর ২০১১
কাফি কামাল: ভুল পথে হাঁটছে বিএনপি। বিরোধী দলের নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের মাঝপথে এসে ঘটলো কক্ষচ্যুতি। হঠাৎ ভুল পথে পা বাড়ালো দলটি। হরতালসহ নৈরাজ্যময় সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসার মনোভাব দেখিয়েও জড়িয়ে গেল সহিংসতায়। এর রেশ ধরে রাজপথ উত্তপ্ত আর সার্বিক পরিস্থিতি হয়ে পড়েছে জটিল। রাজপথের আন্দোলনে আরও বেশি কোণঠাসা হয়ে পড়েছে বিএনপি। কয়েক দিনের সহিংস ঘটনা এবং সরকার ও বিরোধীদলের পাল্টাপাল্টিতে এমন মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। সে সঙ্গে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীসহ রাজনৈতিক মহলে ঘুরপাক খাচ্ছে কিছু প্রশ্ন। রোড মার্চের মতো জনসম্পৃক্ত কর্মসূচি আর মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনার মতো দূরদর্শী সিদ্ধান্তের মধ্যেই হঠাৎ কেন রহস্যময় সহিংসতা? আসলে কি করতে চেয়েছিল বিএনপি আর কি লাভ হলো দলটির। দলের নীতিনির্ধারণী মহলকে অন্ধকারে রেখে কারাই বা নিলো এমন হঠকারী সিদ্ধান্ত। নাকি দানা বেঁধে ওঠা জনসম্পৃক্ত আন্দোলনকে ম্লান করতে সরকার কিংবা ভিন্ন কোন গোষ্ঠীর সাজানো ফাঁদে পা দিলো বিএনপি? এর বেশির ভাগ প্রশ্নের তীরই বিএনপির দিকে। আর গণমাধ্যমে প্রকাশিত নেপথ্যের নানা সংবাদে নতুন করে বাড়ছে বিভ্রান্তি। এ নিয়ে বিএনপি নীতিনির্ধারণী মহলের বক্তব্যে প্রকাশ পেয়েছে স্ববিরোধিতা। তাদের বক্তব্যে কখনও দায়িত্ব নেয়া আবার কখনও অস্বীকার করার সুর। পুরো বিষয়টিকে বিএনপি পরিষ্কার করতে পারছে না। ফলে নেপথ্যে যা-ই থাকুক দৃশ্যমানভাবে দায় চেপেছে বিএনপির ঘাড়ে। নেতা-কর্মীরাও এসব ঘটনায় বিভ্রান্ত, হতাশ।
দলের নেতা-কর্মী, রাজনৈতিক মহলসহ সাধারণ মানুষ কেউ সহিংতার ঘটনাকে সমর্থন করতে পারছেন না। যারা বর্তমান সরকারের কট্টর সমালোচক তারাও বলছেন, নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনে বিএনপি যে গতিতে এগিয়ে যাচ্ছিল সেটাই ভোটের রাজনীতিতে যথেষ্ট। নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন পর্যায়ক্রমে তীব্রতর করে তোলাই গণতান্ত্রিক রাজনীতির সংস্কৃতি। চোরাগোপ্তা হামলা বা সহিংসতা নয়। ফলে রাজধানীসহ কয়েকটি জেলায় গত কয়েক দিনের মারমুখো তৎপরতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আন্দোলনে। এর পুরো ফায়দা গেছে সরকারের পকেটে। এ ঘটনায় বিএনপির ন্যূনতম লাভ দেখছে না রাজনৈতিক কর্মী বা সাধারণ মানুষ। এতে চাঙ্গা হওয়ার বদলে গণহারে নতুন মামলায় আরও নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়বেন নেতা-কর্মীরা। ফলে তীব্র আন্দোলনের ওয়ার্মআপ হিসেবে বিবেচনা করলেও তা ব্যর্থ। তবে রাজনৈতিক মহলসহ সাধারণ মানুষ মনে করছেন, এটি একটি পরিকল্পিত স্যাবোটাজ। পরিকল্পিতভাবে নিজেদের লোকজন ও বিশেষ সংস্থাকে কাজে লাগিয়ে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি করা হয়েছে। এতে ব্যবহৃত হয়েছে বিএনপির অঙ্গদলের নেতা-কর্মীরা।
এদিকে নানা সংশয়ের সৃষ্টি হয়েছে রাজনৈতিক মহলেও। আসলেই কি বিএনপি কর্মীরা নাকি তাদের উপস্থিতিকে কেন্দ্র করে তৃতীয় কোন পক্ষ ওই নৈরাজ্য চালিয়েছে? বেশির ভাগ সূত্রের মতে, সরকার ও বিরোধী দলের রাজনৈতিক দূরত্বকে কাজে লাগিয়ে তৃতীয় কোন পক্ষ দেশে একটি অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়। আর সে নীলনকশার বলি করা হয়েছে বিএনপিকে। এ ধরনের মতামত উড়িয়ে দিতে পারছেন না বিএনপির একাংশও। কারণ মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনার প্রস্তুতি নিতে নানা স্পটে যাওয়া অনেক কর্মীই বলেছেন, তারা স্পটে যাওয়ার আগেই অজ্ঞাতনামা লোকজন নানা সহিংস ঘটনার সৃষ্টি করেছে। তারা কেউ পরিচিত নয়। আর সে সহিংসতার পর পুলিশ ও র‌্যাবের রোষানলে পড়েছেন বিএনপি কর্মীরা। হামলার পর এখন গ্রেপ্তারের খড়গ ঝুলছে ৭০০০ নেতা-কর্মীর মাথার ওপর। সেদিন জমায়েতের সিদ্ধান্তটি প্রশাসন আগে ভাগে জেনে যাওয়ায় কর্মীরা যতটা অবাক হননি তার চেয়েও অবাক হয়েছেন সকালে শহীদ মিনারে সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের অবস্থান দেখে। এতে তারা দ্বিধান্বিত হয়ে পড়েন সরকারের সংশ্লিষ্টতার সন্দেহে। এছাড়া সরকার এতে জামায়াত-শিবিরের সংশ্লিষ্টতা দেখালেও স্পটে থাকা কর্মীদের দাবি- তাদের কোনও অংশগ্রহণ ছিল না। জামায়াত-শিবির দূরের কথা জমায়েত পণ্ড হওয়ার ভয়ে দলের অনেক নেতা-কর্মীকেও জানানো হয়নি। তাদের মতে, বিএনপির যে অংশটি সেদিন ভোরে জমায়েতের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল তারা ভুল করেছে। কোন না কোনভাবে তাদের বিভ্রান্ত করা হয়েছে। নেতারা বলছেন, রাজনৈতিক মহলে প্রতিষ্ঠিত সত্য হচ্ছে- বিএনপিকর্মীরা নৈরাজ্যমুখী নয়। বড় দল হিসেবে রাজধানীতে বড় ধরনের জমায়েত করার সাংগঠনিক ক্ষমতাও বিএনপির আছে। ফলে বিএনপিকে কেন ছোটখাটো জমায়েত বা চোরাগোপ্তা হামলা করতে হবে? আর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনার মতো বড় একটি কর্মসূচিকে সামনে রেখে এ ধরনের হঠকারী সিদ্ধান্তওবা কেন নিতে যাবে- যেখানে বর্তমান সরকারের সময়কালে ডজন ডজন ইস্যুতেও হরতাল বা নৈরাজ্যময় কর্মসূচি দেয়নি দলটি? আসলে নেপথ্যে খেলেছে অন্য কোন গোষ্ঠী। দায়ভার চাপানো হয়েছে বিএনপির ঘাড়ে। আর ঘটনার পর নেতারা তাৎক্ষণিক বক্তব্য দেয়ায় তাদের ওপর দায়টা চাপানো গেছে সহজেই।
সেদিন কেন ভোর বেলা রাজধানীর বিভিন্ন স্পটে সমবেত হচ্ছিল বিএনপির নেতা-কর্মীরা? এ নিয়ে নেতাদের মধ্যে রয়েছে স্ববিরোধিতা। এক পক্ষ আরেক পক্ষের ওপর দোষ চাপানোর নানা কৌশল করছেন। বিএনপির নানা সূত্রে পাওয়া গেছে পরস্পরবিরোধী তথ্য। সিনিয়র নেতাদের একাংশ বলছেন, রোববার সকালে ১৩টি স্পটে জমায়েত হওয়ার ব্যাপারে কিছুই জানতেন না তারা। কেউ কেউ মধ্যরাতে, কেউবা সকালে টেলিভিশন দেখে জেনেছেন। এমনকি দলের মহাসচিব নিজেই জেনেছেন ভোরে। অন্য অংশের দাবি জমায়েতের মাধ্যমে সারা দেশ থেকে আগত মুক্তিযোদ্ধাদের অভ্যর্থনা জানাতে সংশ্লিষ্ট নেতাদের নির্দেশেই কর্মীরা রাজধানীর বিভিন্ন স্পটে যান। তবে স্পটে যাওয়া বেশ কয়েক জন কর্মী জানান, দু'জন এমপি ও অঙ্গদলের শীর্ষ নেতৃত্বের শর্টটাইম নোটিশে নির্দেশে তারা তীব্র শীত উপেক্ষা করে সকালে জড়ো হয়েছিলেন। তাদের বলা হয়েছিল, সকালে ওইসব স্পটে জমায়েত হয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে মিছিল সহকারে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে হাজির হতে হবে। প্রয়োজনে তাহরির স্কয়ারের মতো রাজপথে তিনদিন অবস্থান নিতে হবে। কিন্তু এখানেও নানা প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে- কেন্দ্রীয়ভাবে ঢাকা অভিমুখে কর্মসূচির আগে কেন ঘোষণা ছাড়া ছোট আকারে ও ভোরে নানা স্পটে জমায়েত হতে হবে। আর মুক্তিযোদ্ধাদের অভ্যর্থনা জানাতে গেলে কেনই বা গণমাধ্যমকে জানানো হলো না? নির্দেশ পেয়ে স্পটে ছুটে যাওয়া কর্মীদের মাঝেও এখন সে প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে। তারাও বলছেন, তাহলে কি কর্মীদের ব্যবহার করে স্যাবোটাজ করতে চেয়েছে অন্য কেউ?
এদিকে রোববার ভোরের জমায়েতে নেতৃত্ব দেয়া অঙ্গদলের নেতাদের মধ্যে কারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন? বাস্তবে দেখা গেছে, যুবদল-স্বেচ্ছাসেবক দল-ছাত্রদলের মূলস্রোতের একাংশের পাশাপাশি ছাত্রদলের বঞ্চিত অংশও ছিল সক্রিয়। সেদিন হঠাৎ করেই পরস্পরবিরোধী দু'টি অংশের নেতা-কর্মীরা কেন, কিভাবে একত্রিত হয়েছিল সেটাও এক কৌতূহলের ব্যাপার। আবার ঘটনার পর মামলায় আসামি করার ক্ষেত্রেও রয়েছে রহস্য। কোন কোন গ্রুপের নেতা-কর্মীদের নাম আসামির তালিকায় নেই। এ নিয়েও রয়েছে পরস্পরবিরোধী তথ্য, বক্তব্য। নির্দেশের উৎস নিয়েও ছড়িয়ে পড়েছে রহস্য। অংশ নেয়া নেতা-কর্মীরা দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে এ জন্য দায়ী করেছেন। কেউ বলছেন- মহাসচিব দিয়েছেন, কেউ বলছেন বিদেশ থেকে এসেছে নির্দেশ। যারা বিদেশের দোহাই দিচ্ছেন তারাও বলছেন, উৎসভূমি মালয়েশিয়া। সেখানে অবস্থানরত কিছু রাজনৈতিক সূত্রের ইঙ্গিতে তারা রাজপথে নেমেছিলেন। রাজনৈতিক মহল মনে করছেন, শীর্ষ নেতৃত্বের নাম ভাঙিয়ে দেশে-বিদেশে অবস্থানরত ওইসব রাজনীতিক নিশ্চিতভাবেই বিএনপিকে ভুল সিদ্ধান্ত নিতে প্রভাব খাটিয়েছে। তারা সরকার কিংবা দেশী-বিদেশী কোন গোষ্ঠীর স্বার্থে এমনটি করেছেন। তবে সবাই একটি বিষয় নিশ্চিত হয়েছেন, বিএনপির শীর্ষ মহল থেকে আসেনি এমন হঠকারী নির্দেশ। এ ঘটনায় দলের চেয়ারপারসন ও সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান দু'জনই অসন্তুষ্ট হয়েছেন মাঝারি সারির নেতাদের ওপর। এমনকি রোববার ঘটনার পর রাতে সিনিয়র নেতাদের বৈঠকে হরতালের পক্ষে ক্ষীণ মতামত এলেও শীর্ষ নেতৃত্ব একবাক্যে তা খারিজ করে দিয়েছেন।
ওদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নিজেই রোড মার্চের পর ঢাকা অভিমুখী কর্মসূচির কথা প্রকাশ করেছেন। আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া না হলেও দেশবাসীর কাছে পরিষ্কার রোড মার্চ শেষ হলে খালেদা জিয়া ঢাকা অভিমুখী কর্মসূচি দেবেন। সেটা হতে পারে ঢাকা অবরোধ, সংসদ ভবন বা সচিবালয় ঘেরাও। এমনকি মিশরের তাহরির স্কোয়ারের মতো মানিক মিয়া এভিনিউতে দীর্ঘস্থায়ী অবস্থান। নেতা-কর্মীরা মানসিক প্রস্তুতিও নিচ্ছিল সে জন্য। কিন্তু হঠাৎ করেই পাল্টে গেল পুরো পরিস্থিতি। আবারও রাজনীতির মাঠ উত্তপ্ত, দু'দলের পাল্টাপাল্টি ও পরস্পরবিরোধী দোষারোপ মুখর হয়ে উঠলো রাজনীতি। প্রশ্ন উঠেছে- তাহলে কি খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপির নতুন ধারার সে আন্দোলনকে ম্লান করতেই এমন হঠকারিতা? না হলে ঢাকা অভিমুখে পরিকল্পিত কর্মসূচির আগে কেন আন্ডারগ্রাউন্ড পার্টির মতো সিদ্ধান্ত নেয়া হলো? যারা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা কি একবারও ভেবে দেখেছেন তাহরির স্কোয়ারের মতো কর্মসূচি হঠাৎ অপরিকল্পিতভাবে হয় না। সে জন্য দীর্ঘ প্রস্তুতির বিষয় রয়েছে। খালেদা জিয়া যেখানে সে প্রস্তুতির জন্য রোড মার্চের হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিচ্ছেন তখন কেন এমন ছেলেখেলায় জড়িয়ে গেলেন দলের নেতারা? এ প্রশ্নের কোন উত্তর নেই। কারণ বিএনপির বক্তব্যে সেদিন ভোরের জমায়েতের সিদ্ধান্তকে স্বীকার করা হলেও নৈরাজ্যের বিষয়টি করেছেন অস্বীকার। বিএনপি প্রথম থেকেই দাবি করে আসছে নৈরাজ্য সরকারের নাটক। রোববারের সহিংসতার ঘটনার পর থেকে গতকাল পর্যন্ত ৩ দফার সংবাদ সম্মেলনে একই অভিযোগ করে আসছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব। তিনি বলেছেন, রোববারের সহিংসতার ঘটনা তারা আগের দিন প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যেই আঁচ করতে পেরেছিলেন। তাদের সে আশঙ্কা সত্য প্রমাণিত হয়েছে। গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ভবিষ্যতে ঢাকায় কোন সমাবেশের কর্মসূচি দিলে তা প্রকাশ্যেই ঘোষণা করা হবে। রোববারের মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খোদ বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়াও একই অভিযোগ করেছেন। দলের নেতারা বলছেন, বিএনপির আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে পরিকল্পিতভাবে এমন নাটক সাজানো হয়েছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা সরাসরি এ ঘটনার জন্য বিএনপিকেই দায়ী করেছেন। প্রশ্ন উঠেছে- প্রধানমন্ত্রী শনিবারের বক্তব্যে ভিন্ন কিছুর আশঙ্কা করলে কেন রোববার ভোর বেলা মুক্তিযোদ্ধাদের অভ্যর্থনা জানাতে নেতা-কর্মীদের নানা স্পটে পাঠিয়েছিল বিএনপি। এটা কি জেনেশুনে আগুনে পা রাখা নয়? তবে যত যুক্তিই দেখানো হোক ঘটনার দায় সম্পূর্ণ এড়াতে পারবে না দলটি। ফলে দেশে-বিদেশে নতুন করে বাড়বে ইমেজ সঙ্কট। এর নানামুখী প্রভাব মোকাবিলা করতে হবে বিএনপিকে।

সর্বশেষ আপডেট বুধবার, ২১ ডিসেম্বর ২০১১ ০২:২৪
 

এই সংবাদ সম্পর্কে আপনার মতামত দিন

পাঠকের মন্তব্য সমূহ পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত মতামত। পাঠকের মন্তব্যের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়।
1000 টি ক্যরেক্টার লিখতে পারবেন

Security code
উপরের লেখাটি বুঝতে না পারলে ক্লিক করুন



__._,_.___


[Disclaimer: ALOCHONA Management is not liable for information contained in this message. The author takes full responsibility.]
To unsubscribe/subscribe, send request to alochona-owner@egroups.com




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___