Who is running BNP ?
Shura committee of Jamat-e- Islam
or
Standing Committee of BNP !!!
Turmoil going on in BNP !!!!
হঠাৎ 'গুপ্ত হামলা'র ঘটনায় ক্ষুব্ধ বিএনপির অধিকাংশ নেতাকর্মী
'দলকে অনেক পিছিয়ে দিয়েছে'
লোটন একরাম
'গোপন কর্মসূচি' নিয়ে রাজধানীতে হঠাৎ বিএনপি কর্মীদের 'গুপ্ত হামলা'র ঘটনায় ক্ষুব্ধ দলের অধিকাংশ সিনিয়র নেতাসহ সাধারণ কর্মী-সমর্থক। এ ঘটনাকে চরম 'আত্মঘাতী' বলে মনে করছেন তারা। সিনিয়র নেতারা বিস্ময় প্রকাশ করে বলেছেন, এতে দলের অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে। দল অনেক পিছিয়ে গেছে। এ ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত তারা দলের মঙ্গলের জন্য এ কাজ করতে পারেন না। কারা এবং কেন_ দলের জন্য 'ক্ষতিকারক'
এবং 'অপরিপকস্ফ' এ কাজ করল তার কারণ খোঁজার চেষ্টা করছেন নেতাকর্মীরা। একইসঙ্গে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে দলীয়ভাবে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করাও উচিত বলে মত দেন তারা। বিএনপির বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীদের সঙ্গে আলাপ করে এ মনোভাব জানা গেছে। তবে দলের হাইকমান্ড এ ঘটনার 'দায়ভার' না নেওয়ায় 'চেইন অব কমান্ড' রক্ষার জন্য প্রকাশ্যে মুখ খুলতে নারাজ নেতারা।
রোববার ভোরে আকস্মিকভাবে ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে বোমা বিস্ফোরণ, ভাংচুর, গাড়িতে অগি্নসংযোগ এবং বোমায় একজন নিহত হন। একইসঙ্গে সিলেটে বাসে অগি্নসংযোগে এক যাত্রী অগি্নদগ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। সরকারের মন্ত্রী ও পুলিশ বলছেন, দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে বিএনপি পরিকল্পিতভাবে এ গুপ্ত হামলা চালিয়েছে। বিএনপি নেতারা তা প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, সংবর্ধনা নিতে আসা মুক্তিযোদ্ধাদের 'রিসিভ' করতে বিএনপি কর্মীরা সমবেত হলে পুলিশ তাদের ওপর হামলা চালিয়েছে।
এ সহিংস ঘটনার পর বিএনপির ভেতর ও বাইরে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। সারাদেশের মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে আতঙ্ক। রাজনৈতিক বিশ্লেষক, সুশীল সমাজসহ দেশের সাধারণ মানুষও 'হতবাক' বনে যান। তারা কেউ বিশ্বাস করতে পারছেন না, বিএনপির মতো একটি বড় রাজনৈতিক দল 'আন্ডারগ্রাউন্ড পার্টি'র মতো 'গুপ্ত হামলা' চালিয়ে দেশে 'অস্থিতিশীল' পরিবেশ তৈরি করবে! পুলিশের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের সত্যতা নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করছেন তারা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঢাকায় গুপ্ত হামলা বা লাগাতার গণজমায়েতের গোপন কর্মসূচি সম্পর্কে বিএনপির অধিকাংশ সিনিয়র নেতা, ঢাকা মহানগরের শীর্ষ, থানা এবং ওয়ার্ডের নেতা এবং সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলররা কিছুই জানতেন না। এ ঘটনার পর তারা পড়ে গেছেন বড় বেকায়দায়। গ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে নগরীর সক্রিয় নেতাকর্মীদের।
বিএনপির কয়েকজন নীতিনির্ধারক নেতা গতকাল সমকালকে বলেন, এ ঘটনায় রীতিমতো অবাক তারা। দলের অধিকাংশ সিনিয়র নেতা এবং কর্মী-সমর্থক কেউই একে সমর্থন করছেন না। যারা এ ঘটনা ঘটিয়েছেন তাদের রাজনৈতিক দূরদর্শিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন তারা। বিএনপিকে অনেক পিছিয়ে দিয়েছে বলে মন্তব্য করে ওই নেতারা ঘটনার 'রহস্য' বের করার চেষ্টা করছেন।
ওই নেতারা আরও বলেন, যারা এ ঘটনা ঘটিয়েছেন তারা একটি ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকা বিএনপির মতো একটি রাজনৈতিক দলের আন্ডারগ্রাউন্ড পার্টির মতো আচরণ করা উচিত হয়নি। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াও গণতান্ত্রিক পন্থায় রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করে এ পর্যায়ে এসেছেন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিতে রোডমার্চ কর্মসূচিতে সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ঘটিয়ে যতটুকু এগিয়ে ছিল, এ ঘটনায় আবার পিছিয়ে গেছে দল। এতে আন্দোলনের ক্ষতি হয়েছে। নেতাকর্মীরা আর আগের মতো মাঠে নামতে পারছেন না।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সমকালকে বলেছেন, এ ঘটনার সঙ্গে বিএনপির কেউ জড়িত নয়। পুলিশকে দিয়ে সরকার বিএনপির ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করছে। বিএনপি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল হিসেবে দলীয় ফোরামে বৈঠক করে আনুষ্ঠানিকভাবে কর্মসূচি ঘোষণা দেয়।
বিএনপি ও পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, বিএনপির 'কট্টরপন্থি' অংশের কয়েকজন সিনিয়র নেতা, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদলের সাবেক ও বর্তমান কিছু শীর্ষ নেতা ঘটনার সঙ্গে জড়িত। ওই নেতাদের নির্দেশনায় এ ঘটনাটি ঘটেছে বলে দাবি করছে পুলিশ। এমনকি পুলিশ এ ঘটনায় রাজধানীর ১২টি মামলায় বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনগুলোর ৭ হাজার নেতাকর্মীকে আসামি করেছে। গ্রেফতার করেছে কয়েকশ' নেতাকর্মীকে। বর্তমানে নগর বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা গ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর অবস্থানের মুখে সোমবার বিক্ষোভ মিছিল এবং বুধবার গণমিছিল করতে পারেনি।
বিএনপিকে কর্মসূচি পালন করতে না দেওয়ার জন্য দলের কয়েকজন 'বিপজ্জনক' নেতার 'ভুল' সিদ্ধান্তকে দায়ী করেছেন নেতাকর্মীরা। গতকাল তারা বলেন, 'বিশেষ উদ্দেশ্য' নিয়ে 'গোপন কর্মসূচি' বাস্তবায়নকারী নেতাদের ভুলের খেসারত দিতে হচ্ছে আজ বিএনপি এবং তার নেতাকর্মীদের। তাদের মতে, এতদিন রোডমার্চসহ বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে সরকার বাধা না দিলেও এখন সরকারকে হার্ডলাইনে যেতে বাধ্য করা হলো। পাশাপাশি বিএনপি সম্পর্কে 'শান্তিপ্রিয়' সাধারণ মানুষের একটি 'নেতিবাচক' ধারণা তৈরি হলো।
আজ স্থায়ী কমিটির বৈঠক : উদ্ভূত পরিস্থিতিতে করণীয় নির্ধারণ করতে আজ রাত ৮টায় দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক আহ্বান করা হয়েছে। গুলশান কার্যালয়ে অনুষ্ঠেয় বৈঠকে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া সভাপতিত্ব করবেন।
সূত্র জানায়, বৈঠকে সার্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করে দলের অবস্থান স্পষ্ট করতে একটি ব্যাখ্যা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হতে পারে। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে খালেদা জিয়া সংবাদ সম্মেলন করে দলের অবস্থান ব্যক্ত করতে পারেন।
'গোপন কর্মসূচি' নিয়ে রাজধানীতে হঠাৎ বিএনপি কর্মীদের 'গুপ্ত হামলা'র ঘটনায় ক্ষুব্ধ দলের অধিকাংশ সিনিয়র নেতাসহ সাধারণ কর্মী-সমর্থক। এ ঘটনাকে চরম 'আত্মঘাতী' বলে মনে করছেন তারা। সিনিয়র নেতারা বিস্ময় প্রকাশ করে বলেছেন, এতে দলের অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে। দল অনেক পিছিয়ে গেছে। এ ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত তারা দলের মঙ্গলের জন্য এ কাজ করতে পারেন না। কারা এবং কেন_ দলের জন্য 'ক্ষতিকারক'
এবং 'অপরিপকস্ফ' এ কাজ করল তার কারণ খোঁজার চেষ্টা করছেন নেতাকর্মীরা। একইসঙ্গে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে দলীয়ভাবে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করাও উচিত বলে মত দেন তারা। বিএনপির বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীদের সঙ্গে আলাপ করে এ মনোভাব জানা গেছে। তবে দলের হাইকমান্ড এ ঘটনার 'দায়ভার' না নেওয়ায় 'চেইন অব কমান্ড' রক্ষার জন্য প্রকাশ্যে মুখ খুলতে নারাজ নেতারা।
রোববার ভোরে আকস্মিকভাবে ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে বোমা বিস্ফোরণ, ভাংচুর, গাড়িতে অগি্নসংযোগ এবং বোমায় একজন নিহত হন। একইসঙ্গে সিলেটে বাসে অগি্নসংযোগে এক যাত্রী অগি্নদগ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। সরকারের মন্ত্রী ও পুলিশ বলছেন, দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে বিএনপি পরিকল্পিতভাবে এ গুপ্ত হামলা চালিয়েছে। বিএনপি নেতারা তা প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, সংবর্ধনা নিতে আসা মুক্তিযোদ্ধাদের 'রিসিভ' করতে বিএনপি কর্মীরা সমবেত হলে পুলিশ তাদের ওপর হামলা চালিয়েছে।
এ সহিংস ঘটনার পর বিএনপির ভেতর ও বাইরে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। সারাদেশের মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে আতঙ্ক। রাজনৈতিক বিশ্লেষক, সুশীল সমাজসহ দেশের সাধারণ মানুষও 'হতবাক' বনে যান। তারা কেউ বিশ্বাস করতে পারছেন না, বিএনপির মতো একটি বড় রাজনৈতিক দল 'আন্ডারগ্রাউন্ড পার্টি'র মতো 'গুপ্ত হামলা' চালিয়ে দেশে 'অস্থিতিশীল' পরিবেশ তৈরি করবে! পুলিশের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের সত্যতা নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করছেন তারা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঢাকায় গুপ্ত হামলা বা লাগাতার গণজমায়েতের গোপন কর্মসূচি সম্পর্কে বিএনপির অধিকাংশ সিনিয়র নেতা, ঢাকা মহানগরের শীর্ষ, থানা এবং ওয়ার্ডের নেতা এবং সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলররা কিছুই জানতেন না। এ ঘটনার পর তারা পড়ে গেছেন বড় বেকায়দায়। গ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে নগরীর সক্রিয় নেতাকর্মীদের।
বিএনপির কয়েকজন নীতিনির্ধারক নেতা গতকাল সমকালকে বলেন, এ ঘটনায় রীতিমতো অবাক তারা। দলের অধিকাংশ সিনিয়র নেতা এবং কর্মী-সমর্থক কেউই একে সমর্থন করছেন না। যারা এ ঘটনা ঘটিয়েছেন তাদের রাজনৈতিক দূরদর্শিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন তারা। বিএনপিকে অনেক পিছিয়ে দিয়েছে বলে মন্তব্য করে ওই নেতারা ঘটনার 'রহস্য' বের করার চেষ্টা করছেন।
ওই নেতারা আরও বলেন, যারা এ ঘটনা ঘটিয়েছেন তারা একটি ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকা বিএনপির মতো একটি রাজনৈতিক দলের আন্ডারগ্রাউন্ড পার্টির মতো আচরণ করা উচিত হয়নি। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াও গণতান্ত্রিক পন্থায় রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করে এ পর্যায়ে এসেছেন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিতে রোডমার্চ কর্মসূচিতে সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ঘটিয়ে যতটুকু এগিয়ে ছিল, এ ঘটনায় আবার পিছিয়ে গেছে দল। এতে আন্দোলনের ক্ষতি হয়েছে। নেতাকর্মীরা আর আগের মতো মাঠে নামতে পারছেন না।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সমকালকে বলেছেন, এ ঘটনার সঙ্গে বিএনপির কেউ জড়িত নয়। পুলিশকে দিয়ে সরকার বিএনপির ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করছে। বিএনপি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল হিসেবে দলীয় ফোরামে বৈঠক করে আনুষ্ঠানিকভাবে কর্মসূচি ঘোষণা দেয়।
বিএনপি ও পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, বিএনপির 'কট্টরপন্থি' অংশের কয়েকজন সিনিয়র নেতা, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদলের সাবেক ও বর্তমান কিছু শীর্ষ নেতা ঘটনার সঙ্গে জড়িত। ওই নেতাদের নির্দেশনায় এ ঘটনাটি ঘটেছে বলে দাবি করছে পুলিশ। এমনকি পুলিশ এ ঘটনায় রাজধানীর ১২টি মামলায় বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনগুলোর ৭ হাজার নেতাকর্মীকে আসামি করেছে। গ্রেফতার করেছে কয়েকশ' নেতাকর্মীকে। বর্তমানে নগর বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা গ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর অবস্থানের মুখে সোমবার বিক্ষোভ মিছিল এবং বুধবার গণমিছিল করতে পারেনি।
বিএনপিকে কর্মসূচি পালন করতে না দেওয়ার জন্য দলের কয়েকজন 'বিপজ্জনক' নেতার 'ভুল' সিদ্ধান্তকে দায়ী করেছেন নেতাকর্মীরা। গতকাল তারা বলেন, 'বিশেষ উদ্দেশ্য' নিয়ে 'গোপন কর্মসূচি' বাস্তবায়নকারী নেতাদের ভুলের খেসারত দিতে হচ্ছে আজ বিএনপি এবং তার নেতাকর্মীদের। তাদের মতে, এতদিন রোডমার্চসহ বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে সরকার বাধা না দিলেও এখন সরকারকে হার্ডলাইনে যেতে বাধ্য করা হলো। পাশাপাশি বিএনপি সম্পর্কে 'শান্তিপ্রিয়' সাধারণ মানুষের একটি 'নেতিবাচক' ধারণা তৈরি হলো।
আজ স্থায়ী কমিটির বৈঠক : উদ্ভূত পরিস্থিতিতে করণীয় নির্ধারণ করতে আজ রাত ৮টায় দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক আহ্বান করা হয়েছে। গুলশান কার্যালয়ে অনুষ্ঠেয় বৈঠকে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া সভাপতিত্ব করবেন।
সূত্র জানায়, বৈঠকে সার্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করে দলের অবস্থান স্পষ্ট করতে একটি ব্যাখ্যা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হতে পারে। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে খালেদা জিয়া সংবাদ সম্মেলন করে দলের অবস্থান ব্যক্ত করতে পারেন।
__._,_.___