Banner Advertiser

Monday, December 19, 2011

[mukto-mona] KHALEDA HUMILATING LIBERATION WAR !!!!!!



জাতির দুর্ভাগ্য, খালেদার সার্টিফিকেট নিতে হচ্ছে মুক্তিযোদ্ধাদের ॥ তোফায়েল
বিশেষ প্রতিনিধি ॥ অদূরদর্শী ও আত্মঘাতী রাজনীতির ভ্রান্তপথ পরিহার করে জনকল্যাণের স্রোতধারায় ফিরে আসার জন্য বিএনপির প্রতি আহ্বান জানিয়েছে আওয়ামী লীগ। বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া এক নতুন স্বপ্নে বিভোর দাবি করে প্রবীণ রাজনীতিক ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টাম-লীর সদস্য তোফায়েল আহমেদ এমপি বলেছেন, পরিকল্পিতভাবে দেশে অরাজক ও অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করে খালেদা জিয়া অন্য কোনকিছুর স্বপ্ন দেখছেন। অস্থিতিশীল পরিবেশের সুযোগ নিতে চাইছেন। এতে শুধু খালেদা জিয়ার জন্যই নয়, আমাদের রাজনীতিবিদদের জন্যও তা শুভ হবে না।
সোমবার বিকেলে ধানমণ্ডির আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তোফায়েল আহমেদ এ কথা বলেন। তিনি বলেন, রবিবার ঢাকাসহ সারাদেশে বোমাবাজির সঙ্গে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় থাকতে ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট দেশের ৬৪ জেলায় এক সঙ্গে ৫শ' স্থানে বোমা হামলার হুবহু মিল রয়েছে। জাতির দুর্ভাগ্য, আজ খালেদা জিয়ার কাছ থেকে সার্টিফিকেট নিতে হচ্ছে কে মুক্তিযোদ্ধা, কে মুক্তিযোদ্ধা নন। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে যারা গণহত্যা চালিয়েছে সেই গোলাম আযম, নিজামী, মুজাহিদরা খালেদা জিয়ার কাছে মুক্তিযোদ্ধা, আর আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছি তারা আজ মুক্তিযুদ্ধবিরোধী! তিনি এই অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
রবিবার ঢাকাসহ সারাদেশে বিএনপি-জামায়াতের নগ্ন হামলা, বোমাবাজি, মানুষ হত্যা এবং মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ইতিহাস বিকৃত করে খালেদা জিয়ার বক্তব্যের জবাব দিতেই এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ। বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন তোফায়েল আহমেদ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নেতা নূহ-উল-আলম লেনিন, আকতারুজ্জামান, আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক এমপি, আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, হাবিবুর রহমান সিরাজ, মৃণাল কানত্মি দাস, ফরিদুন্নাহার লাইলী, এ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, হাজী মোহাম্মদ সেলিম প্রমুখ।
'জিয়া যুদ্ধ করেছেন, আওয়ামী লীগ নেতারা তখন ভারতের হোটেলে ছিলেন'- খালেদা জিয়ার এমন অভিযোগের জবাবে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক এবং '৬৯-এর গণঅভু্যত্থানের নায়ক ডাকসু ভিপি তোফায়েল আহমেদ বলেন, এ কথা বলে খালেদা জিয়া সকল মুক্তিযোদ্ধাদের অবমাননা করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় খালেদা জিয়া একটি বিশেষ জায়গায় ছিলেন। কে মুক্তিযুদ্ধ করেছেন বা করেননি তা তো তিনি (খালেদা) উপলব্ধি করতে পারবেন না। মুক্তিযুদ্ধের সময় তাঁর ভূমিকা দেশের মানুষ জানেন। আর উনার স্বামী জিয়াউর রহমানও তো ভারতে ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় একদিনও তো তিনি বাংলাদেশের মাটিতে প্রবেশ করেননি।
এ সময় জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি থাকাকালে প্রণীত স্বাধীনতার ১৫ খ-ের দলিলপত্রের কিছু অংশ তুলে ধরে তোফায়েল আহমেদ বলেন, ২৫ মার্চ হানাদার বাহিনীর আক্রমণের পর বঙ্গবন্ধু কিভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা দিলেন, মুজিবনগর সরকার কতর্ৃক জিয়াউর রহমানকে সেক্টর কমান্ডারের দায়িত্ব প্রদান, ২৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর পৰে তাঁর (জিয়া) স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ, মুজিবনগর সরকারের অধীনে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার সকল তথ্যই ওই দলিলপত্রে উলেস্নখ রয়েছে। এই দলিলপত্র জিয়ার আমলেই হয়েছে। আর '৭৫-এর পর থেকে '৮১ সাল পর্যনত্ম জীবদ্দশাতেও জিয়া নিজেকে কখনও স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেননি।
বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক সচিব থাকাকালীন একটি ঘটনার তথ্য ফাঁস করে তোফায়েল আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধু সপরিবারে হত্যার মাত্র ২৯ দিন আগে ১৯৭৫ সালের ১৩ জুলাই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন। আমি জিয়াউর রহমানকে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করিয়ে দেই। তখন জিয়াউর রহমান হাতে কোরান শরিফ নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সামনে শপথ নিয়ে বলেন, কখনও বিশ্বাসঘাতকতা করব না। দয়া করে আমাকে বিদেশে পোস্টিং দেবেন না। কোমল হৃদয়ের অধিকারী বঙ্গবন্ধু তা বিশ্বাস করে জিয়াকে বিদেশে রাষ্ট্রদূত করে পাঠাননি। কিন্তু কিছুদিন পর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়াউর রহমানের নেপথ্যে কী ভূমিকা ছিল তা আত্মস্বীকৃত খুনী ফারম্নক-রশিদরাই বলে গেছেন।
রবিবারে সারাদেশে একই সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতের তা-বের কথা উলেস্নখ করে তোফায়েল আহমেদ বলেন, খালেদা জিয়া ৰমতায় থাকতে সারাদেশে যেমন একই সঙ্গে বোমাবাজি করা হয়েছিল, রবিবারের ঘটনা একই। কী নীলনকশা থেকে এটা করা হয়েছে তা জাতির সামনে স্পষ্ট। এমন ঘটনা যে ঘটানো হবে তা বোধহয় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরম্নলরাও জানত না। জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে বিনা ঘোষণায় দেশকে অস্থিতিশীল করে বিশেষ ফায়দা হাসিলের উদ্দেশ্যেই পরিকল্পিতভাবে এই হামলা-তা-ব চালানো হয়েছে।
তিনি বলেন, বিজয়ের আনন্দ ৰণস্থায়ী, আর পরাজয়ের বেদনা চিরস্থায়ী। খালেদা-নিজামীরা পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। একটি অশুভ শক্তি স্বাধীনতা ধ্বংস করতে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরম্ন করেছে। শেখ হাসিনা জঙ্গীবাদ নিমর্ূল করেছেন এটাই খালেদা জিয়ার মনোবেদনা। আজ মুক্তিযুদ্ধের পৰের সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে যে কোন মূল্যে ষড়যন্ত্রকারীদের রূখে দিতে হবে। আবেগজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, 'খালেদা জিয়া ৰমতায় থাকতে কাশিমপুর কারাগার থেকে ফরিদপুর কারাগারে পাঠানোর সময় একই ফেরিতে আমি হাতকড়া পড়া অবস্থায় বসে আছি, আর যুদ্ধাপরাধী মুজাহিদ রক্তস্নাত পতাকা নিয়ে ঘুরছে। এটা যে কতবড় লজ্জা ও মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে খালেদা জিয়ার বিশ্বাসঘাতকতা তা দেশের মানুষ ভাল করেই জানেন।'


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___