Banner Advertiser

Monday, January 2, 2012

[mukto-mona] Bangladesh , '71 .



101

ধর্ষিত বাংলাদেশ: মানবেতিহাসের কৃষ্ণতম অধ্যায়
আহমেদ মাখদুম

| ২২ december ২০০৯ ৬:২৩ অপরাহ্ন

অনুবাদ: মফিদুল হক

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর নয় মাসব্যাপী গণহত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ ও বিশৃঙ্খলার অবসান ঘটিয়ে পরিসমাপ্ত হয় কাপুরুষতা ও অমানবিকতার চরম নৃশংস ও রোমহর্ষক, কলঙ্কময় ও ন্যাক্কারজনক, অসম্মান ও অপমানকর, মসীলিপ্ত ও কুখ্যাত অধ্যায়। এই দিন বর্বর, পাশবিক ও নৃশংস পাকিস্তান সেনাবাহিনী—উর্দি-পরিহিত ৯৬,০০০ পশু—আত্মসমর্পণ করে ভারতীয় বাহিনীর কাছে। এর পূর্ববর্তী নয় মাসের সন্ত্রাস, পীড়ন ও স্বৈরাচার মানবতার ইতিহাসে নিঃসন্দেহে চিহ্নিত হবে সবচেয়ে কৃষ্ণ অধ্যায় হিসেবে।
এবং আমি আমার এই পাপী চোখে দেখেছি বঙ্গকন্যার ধর্ষণ, আমার আঙিনায় ঘটেছে অপাপবিদ্ধ বঙ্গসন্তানদের হত্যাযজ্ঞ, আর আমি বেঁচে আছি দুনিয়াবাসীকে বলতে যা আমি দেখেছি!
—————————————————————–
আমি যখন গোপন অবস্থান থেকে বের হয়ে আসি ততদিনে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়ে গেছে। আমার বাঙালি বন্ধুরা আমাকে সাহায্য করে, আশ্রয় ও আহার যোগায়, যত্ন-আত্তি নেয় এবং ভালোবাসা, প্রীতি ও করুণায় সিক্ত করে। তাঁরা আমার সিঙ্গাপুর যাওয়ার বিমান-ভাড়ার ব্যবস্থা করে দেয়, যেখানে আমি নতুন জীবন শুরু করি, উন্মোচিত হয় জীবনের আরেক অধ্যায়, আমার মাতৃভূমি আমার পিতৃভূমি সিন্ধু থেকে বহু বহু যোজন দূরে। এরপর চল্লিশ বছর ধরে সিঙ্গাপুর হয়ে আছে আমার আবাস এবং বাঙালি বন্ধুরা আমার হৃদয়, মন ও আত্মায় গড়ে তুলেছে আরেক আবাস, যতদিন বেঁচে থাকি তা আমি লালন করে চলবো।
—————————————————————-
২০০৯ সালের ৭ নভেম্বর শনিবার আমি ছিলাম লন্ডনে, যোগ দিয়েছিলাম সেখানকার আইরিশ কালচারাল সেন্টার আয়োজিত অনুষ্ঠানে, যেখানে সমবেত হয়েছিল বিশ্বের নানা দেশের স্বৈরশাসন-পীড়িত, নির্যাতিত, অত্যাচারিত ও সন্ত্রস্ত মানবতার প্রতিনিধি। সিন্ধুর এক অধম সন্তান হিসেবে আমিও ছিলাম সেই সমাবেশে, সঙ্গে ছিল আমার বোন চিরসবুজ সংগ্রামী সুরাইয়া এবং সিন্ধি টুপি পরিহিত গর্বিত নিবেদিত ব্যক্তি শাহ আচার বুঝদার।
সেখানে হাজির ছিল প্যালেস্টাইনি, ইরাকি, তুরস্ক ও ইরাক থেকে আগত কুর্দি, মরক্কোর পোলিসারিও এবং বাংলাদেশের বাঙালি। তুরস্কের কুর্দিদের একটি দল তাঁদের ঐতিহ্যবাহী গীত ও বাদন দ্বারা সবাইকে মুগ্ধ করেছিল। মানবাধিকার ও স্বাধীনতার জন্য সংগ্রামরত, সচেষ্ট, আত্মোৎসর্গকৃত বিভিন্ন জাতির প্রতিনিধিরা তাঁদের বক্তব্য উপস্থাপন করেছিল। আমারও সুযোগ হয়েছিল বর্বরতার শিকার আমার মাতৃভূমি ও পিতৃভূমি সিন্ধুর কথা বলবার, খোদাহীন, সাহসহীন, বোধহীন দেশ পাকিস্তানের শকুন, হায়েনা ও যুদ্ধবাজদের দ্বারা যে-ভূমি আজ লাঞ্ছিত।
আমি কোনো গায়ক নই, তবুও এক আইরিশ যুবা ও অপর এক কুর্দি তরুণীর গান এবং তুর্কি বাদনদলের সুরলহরী শুনে এতোটা অনুপ্রাণিত হয়েছিলাম যে মঞ্চে এসে বেসুরো গলায় সিন্ধুর একটি গান গাইলাম। গান করলাম আমার মাতৃভূমির মিষ্টি ভাষা সিন্ধিতে:
'হে প্রিয় হে বন্ধু আমার, তোমার আশীর্বাদে সম্পদে ভরে উঠুক আমার সিন্ধুদেশ/ হে আমার ভালোবাসার ধন, তোমার করুণায় সিঞ্চিত হোক নিখিল ভুবন।'
গানের পর মধ্যবয়সী সুদর্শন এক বাঙালি ভদ্রলোক এগিয়ে এসে আমাকে আলিঙ্গন করলেন, জানতে চাইলেন উনিশ শ একাত্তর সালে আমি কোথায় ছিলাম। আমি তাঁকে যা বলেছিলাম সেটাই এখানে পুনর্ব্যক্ত করছি।
১৯৬৪ সালে আমি চট্টগ্রামের জলদিয়া মেরিন একাডেমীতে ভর্তি হই দু-বছরের নৌবিদ্যা কোর্স সম্পন্ন করার জন্য। একাডেমীর দ্বিতীয় ও তৃতীয় ব্যাচের ছাত্রদের মধ্যে আমরা তিনজন ছিলাম সিন্ধি। আলতাফ শেখ পরে চিফ ইঞ্জিনিয়ার হয়েছিলেন এবং সিন্ধি ভ্রমণসাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন, বশির ভিসত্রো মাস্টার মেরিনার হয়েছিলেন এবং করাচির একটি জাহাজ কোম্পানিতে উচ্চ পদে অধিষ্ঠিত হন, আর তৃতীয় জন ছিলাম আমি।
আমাদের কয়েকজন বাঙালি বন্ধু ছিল, ঢাকা ও চট্টগ্রামে তাঁদের বাসায় আমাদের যাওয়া হতো এবং পরিচিত ছিলাম বাড়ির লোকজনের সঙ্গে। এইসব মার্জিত, সংস্কৃতিমনা, সাহিত্যবোধ-সম্পন্ন, ভদ্র, সজ্জন ও প্রিয়ভাষী বাঙালিদের সঙ্গে আমাদের আন্তরিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। আমরা সিন্ধিরা ছিলাম তাঁদের পরিবারের সদস্যের মতো, পেয়েছিলাম অশেষ ভালোবাসা, প্রীতি ও সম্মান। আমার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল ঢাকার নূরুল আমিন। তাঁরা ছিল সাত ভাই ও এক বোন, ছোট্ট এই বোন, মিষ্টি চেহারার সুকণ্ঠধারিণী দ্বাদশ-বর্ষিয়া চন্দ্রমুখী মেয়েটিকে সবাই ডাকতো 'চম্পা', তার ঝুটি-বাঁধা লম্বা চুলে গোঁজা থাকতো ফুল। কী অসাধারণ প্রতিভাবান ছোট্ট দেবশিশুই না ছিল সে! গান গাইতো হারমোনিয়াম বাজিয়ে—প্রায় প্রতিটি বাঙালি পরিবারেই যা দেখা যায়—মিষ্টি ও সুরেলা কণ্ঠে যখন সে গান ধরতো, আমরা বিহ্বল হয়ে মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনতাম তার গান ও বাদন।
একটি বিশেষ গান আমরা বারবার শুনতে চাইতাম। আমাদের ফরমায়েশ সে কখনো অমান্য করে নি। গানটি ছিল, 'ও সাত ভাই চম্পা জাগো রে, ঘুম ঘুম থেকো না ঘুমিয়ে রে।' আজ অবধি আমি ভুলিনি সেই গান, ঝুটিবাঁধা চুল নিয়ে চাঁদপনা বালিকা মধুরকণ্ঠে গাইছে, 'ও সাত ভাই চম্পা।'
১৯৭১ সালে জাহাজে কাজ করবার সূত্রে আমি এসেছিলাম চট্টগ্রামে, রোটারডাম ও অ্যান্টওয়ার্প বন্দরের জন্য পাট বোঝাই করছিলাম জাহাজে। হঠাৎ চারপাশে শুনি ঘোলাগুলির শব্দ। আমার বিশেষ বন্ধু বাঙালি সেকেন্ড অফিসার ও অপর এক বাঙালি নাবিককে পাকিস্তানি পাঞ্জাবি সেনাবাহিনীর উর্দি পরিহিত জংলি, বর্বর, কাপুরুষ সদস্যরা গুলি করে হত্যা করেছিল। জাহাজের সম্মুখভাগের গুদামঘরে চারদিন কোনো দানা-পানি ছাড়া লুকিয়ে থেকে আমি প্রাণে রক্ষা পাই।
আমি যখন গোপন অবস্থান থেকে বের হয়ে আসি ততদিনে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়ে গেছে। আমার বাঙালি বন্ধুরা আমাকে সাহায্য করে, আশ্রয় ও আহার যোগায়, যত্ন-আত্তি নেয় এবং ভালোবাসা, প্রীতি ও করুণায় সিক্ত করে। তাঁরা আমার সিঙ্গাপুর যাওয়ার বিমান-ভাড়ার ব্যবস্থা করে দেয়, যেখানে আমি নতুন জীবন শুরু করি, উন্মোচিত হয় জীবনের আরেক অধ্যায়, আমার মাতৃভূমি আমার পিতৃভূমি সিন্ধু থেকে বহু বহু যোজন দূরে। এরপর চল্লিশ বছর ধরে সিঙ্গাপুর হয়ে আছে আমার আবাস এবং বাঙালি বন্ধুরা আমার হৃদয়, মন ও আত্মায় গড়ে তুলেছে আরেক আবাস, যতদিন বেঁচে থাকি তা আমি লালন করে চলবো।
ফিরে যাই ১৯৭১ সালে। চট্টগ্রামে যা আমি দেখেছি আমার অন্তরাত্মায় তার স্থায়ী ছাপ রয়ে গেছে। ধর্ষক, বর্বর, হন্তারক পাকিস্তানি সৈন্যদের সৃষ্ট ক্ষত আমি দেখেছি, দেখেছি বাঙালির রক্তে রঞ্জিত পথ, ধর্ষণের পর ক্ষত-বিক্ষত বাঙালি নারী, নৃশংসভাবে হত্যা করা শিশু।
আমি ঢাকা যাই প্রিয় বন্ধু নূরুল আমিন ও তাঁর পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে, বিশেষভাবে আবার শুনতে সেই মিষ্টি গান সাত ভাই চম্পা। সেখানে সব দেখে-শুনে স্রষ্টার উদ্দেশে আমি চিৎকার করে উঠেছিলাম, 'হায় খোদা, কেন, কেন এমন হবে?' কাপুরুষ পাকিস্তান আর্মি হত্যা করেছে আমার প্রিয় বন্ধুকে, আর আমার বারো বছরের সেই মিষ্টি বোনটিকে দল-বেঁধে ধর্ষণ করেছে বর্বর পাকবাহিনী, ধর্ষণের পর হত্যা করেছে নিষ্ঠুরভাবে।
বাঙালিরা আজ স্বাধীন। অনেক মূল্য ও বিপুল আত্মদানের বিনিময়ে এসেছে এই স্বাধীনতা। তারা আজ নিজ ভাগ্যের নিয়ন্তা।
বাংলাদেশের সন্তান-সন্ততিরা, সাহসী ভ্রাতা ও ভগিনীরা, আমরা সিন্ধিরা একদা তোমাদের ভালোবেসেছিলাম, আমরা সবসময়ে তোমাদের ভালোবেসে যাবো। বাংলাদেশের জয় হোক, জয় হোক সিন্ধুর!
মুরশিদ শাহ আবদুল লতিফ ভিটাই বলেছিলেন :
'মনে করো প্রিয়, তুমি এসেছ কাছে/ তোমার গরিমা দূরে, দূরে ঠেলে/ সব শান-শওকত সত্তার গহিনে ডুবিয়ে/ আবরণ ঘুচিয়ে মৃদুকণ্ঠে উচ্চারণ করছো বাণী/ মনে করো প্রিয়, তুমি-আমি নতজানু এক কাতারে/ অন্তরে একই সুরধ্বনি, গাইছি যুগলে তোমারি মহিমা।'
ইমেইল:
আহমেদ মাখদুম: ahmakhdoom@yahoo.com
মফিদুল হক: mofidul_hoque@yahoo.com
free counters
—-
ফেসবুক লিংক । আর্টস :: Arts
বন্ধুদের কাছে লেখাটি ইমেইল করতে নিচের tell a friend বাটন ক্লিক করুন:

প্রতিক্রিয়া (৬) »

    • প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীর — december ২৩, ২০০৯ @ ৯:২৯ অপরাহ্ন
      মফিদুল হক আর আহমেদ মখদুমকে অনেক অনেক ভালোবাসা। আসলে একটা বিষয়ে কিন্তু আমরা অর্থাৎ বাংলাদেশের অধিবাসীদের অনেকেই সমগ্র পাকিস্তানকে এক করে দেখি। কিন্তু বেলুচ, সিন্ধি ইত্যাদি জাতিগোষ্ঠীর অনেকেই কিন্তু আমাদের মুক্তিসংগ্রামকে সাপোর্ট করেছিলেন। এমনকি তারা জাতিগতভাবেও পাঞ্জাবিদের থেকে ভিন্নই।
      একটা বিষয় বোঝা গেল না, আহমেদ মখদুম একাত্তরের কোন্ সময় থেকে পালিয়েছিলেন। তার পালানোর ইতিবৃত্ত সম্পর্কেও কিছু জানালেন না। এই ব্যাপারে কোনো তথ্য কি জানা যাবে? এই লেখাটি মানবিক স্পর্শে ভরপুর।
      - কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীর
    • প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন Druba — december ২৩, ২০০৯ @ ১১:২০ অপরাহ্ন
      সহজ প্রাঞ্জল মর্মষ্পর্শী ঘটনার সাক্ষী। মমতা বোধ জাগে, শ্রদ্ধায় মন ভরে যায়। না জানাকে জানতে পারায় নতুন প্রতিজ্ঞার জেদ জন্ম নেয়। ধিক্কার জাগে বিশেষ গোষ্ঠীর প্রতি। যদি এমন হতো–যারা এরূপ ঘটনার সাক্ষী সারা মুল্লুকে ছড়িয়ে আছেন সবাই যদি লিখতেন - তাহলে সবাই বুঝতো ঐ লাল গোলকটুকুর জন্য কি ভীষন মুল্য দিতে হয়েছে। তাহলে ঘৃণার নতুন সংজ্ঞা সৃষ্টি হতো। ভুলপথে পরিচালিত হতো না নতুন প্রজন্ম। এছাড়াও যারা জীবনের সব হারিয়েছেন, আজো বেঁচে আছেন কষ্ট নিয়ে - তাদের কথা শোনারও কেউ নেই - এটা তো একটা অপরাধ। তাদের কষ্টকে শ্রদ্ধা করতে চাই, অনুভবের আদরে সিক্ত করতে চাই। তারাও যেন শেষ নিশ্বাসটুকু নিতে পারেন এই আশায় - তাদেরও বাঙ্গালিরা স্মরণ করে, শ্রদ্ধা করে, ভালোবাসে।
    • প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন Adnan Syed — december ২৪, ২০০৯ @ ৪:০৪ পূর্বাহ্ন
      যখন লেখিটি পড়ছিলাম তখন বেয়ারা চোখের জলধারাকে বশে আনা সত্যি কঠিন এক কাজ হচ্ছিল । আমরা ৭১ দেখিনি, কিন্তু ৭১ এর চেতনা আমাদের রক্তে..শিরায়-উপশিরায়। খুব আবাক হই এতো জঘন্য হত্যাকারির সহোদর সেই রাজকাররা এখনো বুক ফুলিয়ে বাংলাদেশের লাল সবুজের পতাকা গাড়িতে উড়িয়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। জানিনা এই ঘটনা জেনে আমাদের শ্রদ্ধেয় লেখক আহমেদ মাখদুম কতটা দুৎখ পাবেন কিন্তু আমরা সে লজ্জা রাখি কোথায়? এর কি কোন বিহিত নেই? অসাধারণ একটা অনুবাদের জন্য শ্রদ্ধেয় মফিদুল হক কে ধন্যবাদ জানিয়ে দায় সারতে চাই না। শুধু এটুকুই বলবো আপনাদের কাজ আমাদের জন্য মুক্তির পাথেয় হোক। নতুন সোনালী আলোকোজ্জল এক সকালের প্রতীক্ষায় ……
    • প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন জুয়েল — december ২৪, ২০০৯ @ ৬:৫৬ অপরাহ্ন
      ভাল লাগলো তাঁর অনুভূতির জন্যে। কষ্ট পেলাম আবার বর্বর পাকিস্তানী আর্মির নৃশংস কার্যকলাপে।
    • প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন Rabbani — december ২৭, ২০০৯ @ ৬:০০ পূর্বাহ্ন
      অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য আহমেদ মাখদুমকে ধন্যবাদ। কিন্তু ১৬ই ডিসেম্বর ৯৬০০০ পশু ভারতীয় বাহিনীর কাছে পরাজয় স্বীকার করেছিল? নাকি যৌথ বাহিনীর কছে আত্মসমর্পন করেছিল? আর সিন্ধ'র সাথে বাংলাদেশের রাজনৈতিক বা ঐতিহাসিক সম্পর্ক পাকিস্তান-বাংলাদেশ সম্পর্ক থেকে আলাদা কিছু? এরকম বেশ কয়েকটি প্রশ্ন উঁকি দিচ্ছে লেখাটা পড়ে। অর্থাৎ লেখাটি সার্থক।
      - Rabbani
    • প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন Rupam Chowdhruy — december ২১, ২০১০ @ ৫:৫৮ অপরাহ্ন
      পাকিস্তানী বাহিনীর সে দিনের সেই ববর্রতাকে হাজার বছর ধের বিশ্বের সমগ্র জাতি আপনারি মত ঘৃনার আগুনে পুড়িয়ে মারুক, সাথে তাদের দাসদেরকেও যারা এখেনা দেশের মানুষেক কলুষিত করছে।

আপনার প্রতিক্রিয়া জানান

 
প্রতিক্রিয়া লেখার সময় লক্ষ্য রাখুন:
১. ছদ্মনামে করা প্রতিক্রিয়া এবং ব্যক্তিগত পরিচয়ের সূত্রে করা প্রতিক্রিয়া গৃহীত হবে না। বিষয়সংশ্লিষ্ট প্রতিক্রিয়া জানান।
২. বাংলা লেখায় ইংরেজিতে প্রতিক্রিয়া বা রোমান হরফে লেখা বাংলা প্রতিক্রিয়া গৃহীত হবে না।
৩. পেস্ট করা বিজয়-এ লিখিত বাংলা প্রতিক্রিয়া ব্রাউজারের কারণে রোমান হরফে দেখা যেতে পারে। তাতে সমস্যা নেই।
 
মাউস ক্লিকে বাংলা লেখার জন্য ত্রিভুজ প্যাড-এর 'ভার্চুয়াল কীবোর্ড' ব্যবহার করুন
 



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___