Banner Advertiser

Saturday, April 28, 2012

[mukto-mona] Fw: [KHABOR] Killing three birds with one stone : Elias Ali's disappearance.


----- Forwarded Message -----
From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>
Sent: Saturday, April 28, 2012 3:22 PM
Subject: [KHABOR] Killing three birds with one stone : Elias Ali's disappearance.

 

রবিবার, ২৯ এপ্রিল ২০১২, ১৬ বৈশাখ ১৪১৯

ইলিয়াস অপহরণ এক ঢিলে তিন পাখি
জনকণ্ঠ রিপোর্ট ॥ সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ইলিয়াস আলী অপহরণ-এক ঢিলে তিন পাখি শিকার। পরিকল্পিতভাবে জামায়াত সময় মতো ঢিলটি ছুড়েছে। দীর্ঘদিন ধরে জামায়াত যুদ্ধাপরাধী ইস্যুতে বিএনপিকে মাঠে নামাতে পারছিল না, ইলিয়াস ইস্যুতে এখন বিএনপি মাঠে নেমেছে। আগামী সংসদ নির্বাচনে জামায়াতের মনোনয়নের জায়গাগুলো চূড়ান্ত করা। সবচেয়ে বড় কাজটি করেছে সরকারকে বেকায়দায় ফেলা। ইলিয়াস অপহরণে বিএনপির ক্ষতি হলেও জামায়াতের লাভ হয়েছে। জামায়াতের ঢিল সবগুলো জায়গায় সুচারুভাবে বিদ্ধ হয়েছে। বিএনপির মাথায় এখন তারা কাঁঠাল ভেঙ্গে খাচ্ছে। বিএনপির একটি অংশ বিষয়টি বুঝতে পারলেও কট্টরপন্থী অংশটি জামায়াতের টোপ ভালমতোই গিলেছে। 
ইলিয়াস আলী অপহরণের বিষয়ে বিএনপির পক্ষে বলা হচ্ছে, সরকার ইলিয়াস আলীকে তুলে নিয়ে গেছে। আবার সরকার বলছে, বিএনপিই ইলিয়াস আলীকে লুকিয়ে রেখে নাটক সাজিয়েছে। পাল্টাপাল্টি অভিযোগের কোনটা ঠিক এখনও দেশবাসীর কাছে স্পষ্ট হয়নি। তবে ইলিয়াস আলী অন্তর্ধ্যান বিষয়ে নানা প্রশ্নের মধ্যে একটি প্রশ্নের জবাব মিলছে না। সিলেট বিএনপির সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর দ্বন্দ্ব চলে আসছে বহু দিন ধরে। ইলিয়াস ছিল চরমভাবে জামায়াতবিরোধী বিএনপি নেতা। গত ১১ অক্টোবর আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে লংমার্চ শেষে খালেদা জিয়ার সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। ওই সমাবেশে ইলিয়াস জামায়াত নেতাদের মঞ্চে উঠতে দেননি। কেন্দ্রীয় জামায়াত নেতাদের মধ্যে মাত্র তিনজনকে বক্তৃতা দেয়ার সুযোগ দেয়া হয়। স্থানীয় কোন জামায়াত নেতারা বক্তব্য দেয়ার সুযোগ পাননি। 
সূত্র জানিয়েছে, জনসভা উপলক্ষে ইলিয়াস আলী জামায়াতের কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা চাঁদা নিয়েছিল। বিএনপিসহ চারদলীয় জোটের কর্মসূচী শেষে বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে চরম কোন্দল শুরু হয়। পরে চাপের মুখে ইলিয়াস জামায়াতের টাকা ফেরত দেন। কিন্তু শত্রুতা বাড়তেই থাকে। জামায়াতের সশস্ত্র গ্রুপ ইলিয়াসকে নানাভাবে হুমকি দেয়। ইলিয়াসের গ্রুপও পাল্টা হুমকি দিতে ছিল। এমন এক পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে হঠাৎ ইলিয়াস আলী ১৭ এপ্রিল রাতে বনানী থেকে অপহরণ হন। প্রশ্ন উঠেছে প্রতিপক্ষ জামায়াতের ক্যাডাররাই কি তাকে অপহরণ করেছে? অপহরণের ১১ দিন পরে এমন একটি প্রশ্ন সামনে চলে এসেছে। 
সিলেট মহানগর জামায়াতের সভাপতি এ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব যোবায়ের মোবাইলে জনকণ্ঠকে বলেন, ইলিয়াস আলীর সঙ্গে জামায়াতের অনেক দূরত্ব ছিল। এর পরও বিভিন্ন কর্মসূচী আমরা এক সঙ্গে পালন করেছি। তবে তার (ইলিয়াস আলী) মেজাজ ছিল অন্যরকম। ১১ অক্টোবরের সমাবেশে আমাদের নেতৃবৃন্দকে বক্তব্য দেয়ার সুযোগ কম দিয়েছিলেন তিনি। কেন্দ্র থেকে আসা মাত্র তিনজন নেতাকে সেদিন বক্তব্য দিতে সুযোগ দেন। এ কারণে ইলিয়াস আলীর সঙ্গে স্থানীয় পর্যায়ে কিছুটা দূরত্ব তৈরি হয়েছিল। তাছাড়া আমাদের কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা চাঁদা নিয়েছে এটা ঠিক না। আমরা মঞ্চ তৈরির জন্য এক লাখ টাকা সহযোগিতা করেছিলাম। পরে ইলিয়াস আলী তা ফিরিয়ে দিয়েছেন। এক প্রশ্নের জবাবে এ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব যোবায়ের বলেন, যুদ্ধাপরাধীর বিচার বিঘœ ঘটানোর জন্য জামায়াত ইলিয়াস আলীকে অপহরণ করবে এটা ঠিক না। সরকারের হাতে অনেক ধরনের সংস্থা আছে। তারা ইচ্ছে করলে ইলিয়াস আলীকে উদ্ধার করতে পারেন। যদি জামায়াতও এ কাজ করে তাহলেও তো সরকার খুঁজে বের করতে পারে। জামায়াতের ওপর দোষ চাপানোর কোন কারণ নেই। সরকার এ দায়িত্ব এড়াতে পারবে না।
এদিকে সরকারের একটি প্রভাবশালী গোয়েন্দা সংস্থা জানিয়েছে, সিলেট জেলায় বিভিন্ন জাতীয় ইস্যুতে জামায়াতে ইসলামীর সিলেট জেলা শাখা কখনও বিএনপির সক্রিয় সমর্থন পায়নি। এমনকি যুদ্ধাপরাধী বিচারসহ অন্যান্য কার্যক্রমে সিলেটের জামায়াত যখন কোণঠাসা অবস্থায় ছিল তখন ইলিয়াস আলী কিংবা বিএনপির পক্ষ থেকে জামায়াত কোন সহযোগিতা পায়নি। যুদ্ধাপরাধীর বিচার বানচাল, তাদের নেতা কর্মীদের ওপর থেকে বিভিন্ন মামলা প্রত্যাহারের ইস্যু সৃষ্টি এবং সরকারকে বিব্রত করার জন্য ইলিয়াস আলীকে অপহরণ করতে পারে জামায়াত। অপহরণ ঘটনাটি ১১ অক্টোবরের প্রতিশোধ হিসেবেও হতে পারে।
সূত্র জানিয়েছে, ইলিয়াস অপহরণের ব্যাপারে বেশ কিছু প্রশ্নের জন্ম হয়েছে। প্রশ্নগুলোর জবাব মিললেই ইলিয়াস অপহরণের অনেক বিষয় পরিষ্কার হয়ে যাবে। সিলেট শহরে বিএনপির অনেকগুলো গ্রুপ বিদ্যমান। একটি গ্রুপের নেতৃত্ব দেন ডা. শাহরিয়ার এবং অন্য একটি গ্রুপের নেতৃত্ব দেন এমপি ইলিয়াস হোসেন। ডা. শাহরিয়ার গ্রুপ ছিল মূলত বিএনপির মরহুম নেতা সাইফুর রহমানের অনুসারী। সাইফুর রহমানের মৃত্যুর পর ডা. শাহরিয়ার সিলেট জেলা বিএনপির দায়িত্ব নিতে তৎপর ছিলেন। কিন্তু ইলিয়াস আলীর বিরোধিতা ও তার সশস্ত্র ক্যাডারদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপের কারণে সে (ডা. শাহরিয়ার) সিলেট বিএনপির দায়িত্ব গ্রহণ করতে পারেনি। ইলিয়াস গ্রুপ ও শাহরিয়ার গ্রুপের মধ্যে এখনও চরম উত্তেজনা রয়েছে। জামায়াতের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ইলিয়াসবিরোধী বিএনপির বিভিন্ন গ্রুপের ব্যাপারে ডা. শাহরিয়ার গ্রুপেরও একটি ভূমিকা থাকতে পারে। 
ওই গোয়েন্দা সংস্থা জানিয়েছে, ইলিয়াস আলীর গ্রুপের মধ্যে ভাঙ্গন ধরেছে। ইফতেখার আহমেদ দিনার নেতৃত্বে দিনার গ্রুপ এবং অপরটি হলো এ্যাডভোকেট মোঃ শামসুজ্জামানের নেতৃত্বে জামান গ্রুপ সিলেটে কাজ করছে। দিনার গ্রুপ হুন্ডির টাকা ছিনতাই, মারামারি, টেন্ডারবাজি, জমিদখলসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যকলাপে লিপ্ত রয়েছে। অপরদিকে এ্যাডভোকেট জামাল সিলেট জেলা বিএনপির সেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি। তার গ্রুপটিও হুন্ডির টাকা ছিনতাই, মারামারি ও জমিদখলসহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করে যাচ্ছে। উভয় দলই ইলিয়াস আলীর ছত্র ছায়ায় থেকে এই সমস্ত সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করে আসছে। দিনার গ্রুপ এবং জামান গ্রুপের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে প্রায়ই সংঘর্ষ হয়। কিছুদিন আগে শওকত নামের এক সদস্য দিনার গ্রুপ থেকে বের হয়ে জামান গ্রুপে যোগদান করে। ফলে দিনার, তার গ্রুপের আধিপাত্যকে ধরে রাখার জন্য জনসম্মুখে সিলেট শহরের উপশহর এলাকায় শওকতকে কুপিয়ে হত্যা করে (যার মামলা নং এ০৩/৫৪/২০১২ ইং, ধারা ৩০২/৩৪ দঃবিঃ) । মূলত তখন থেকেই দিনার গ্রুপ ও জামান গ্রুপের মধ্যে সংঘাত চরম আকার ধারণ করে। পরবর্তীতে ইলিয়াস আলী সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি হওয়া সত্ত্বেও উক্ত সংঘর্ষের কোন সুষ্ঠু সমাধান না দিতে পারায় জামান গ্রুপ ইলিয়াস আলীর বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠে। শওকত খুনের দিন ইলিয়াস আলী রহস্য জনকভাবে সুনামগঞ্জ ছিলেন। তবে এ বিষয়টি ইলিয়াস আলী অস্বীকার করেন। এ নিয়ে দিনার গ্রুপ ইলিয়াস আলীর ওপর চরমভাবে মনোক্ষুণœ হয়। দিনার ইলিয়াস আলীর সমর্থন না পাওয়ায় দিনারের শ্বশুর আঃ গাফফার (সিলেট জেলা বিএনপির সেক্রেটারি) এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করেন। যদিও আঃ গাফফার ইলিয়াস আলীর পক্ষের লোক ছিলেন। এরপর ইলিয়াস আলী তাঁর মেয়ের জামাতা অর্থাৎ দিনারকে সমর্থন না দেয়ায় তিনি তার বিপক্ষে চলে যান। পরবর্তীতে দিনার পলাতক হয় এবং তার খোঁজ না পাওয়ায় দিনার সমর্থিত দল ইলিয়াস আলীকে এ বিষয়ে দোষারোপ করে। এ দলের কেউ তাদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণেও প্রতিশোধ নেয়ার জন্য ইলিয়াস আলী নিখোঁজের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট থাকতে পারে। 
গোয়েন্দা সংস্থাটি জানায়, সিলেট-১ আসন সিলেট জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ আসন। এই আসন থেকে নির্বাচনে মনোনয়ন পাওয়ার জন্য ইলিয়াস আলী বহুদিন আগে থেকে চেষ্টা চালিয়ে আসছিল। কিন্তু সিলেট-১ আসনে তার কোন জনপ্রিয়তা নেই বিধায় দলের কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে তাকে এখানে মনোনয়ন দেবে না। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন পাবেন শমসের মবিন চোধুরী। শমসের মবিন চৌধুরী সিলেট-১ আসনে নির্বাচনের জন্য সম্প্রতি রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে উঠেন। ফলে ইলিয়াস আলীর সঙ্গে শমসের মবিন চৌধুরীর বিরোধ চরম আকার ধারণ করে। এ কারণেও শমসের মবিন চৌধুরী কিংবা তার দলের কেউ ইলিয়াস আলী নিখোঁজের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতে পারে। বিএনপির সাবেক অর্থমন্ত্রী মরহুম সাইফুর রহমানের ডান হাত হিসেবে পরিচিত আরিফুল হক চৌধুরী (বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি) সাইফুর রহমানের মৃত্যুর পর সিলেট বিএনপির নেতৃত্ব নেয়ার জন্য চেষ্টা করছিল। কিন্তু তিনি বিভিন্ন দুর্নীতি মামলার আসামি হওয়ায় এবং ইলিয়াস আলীর সশস্ত্র সন্ত্রাসী কার্যকলাপের কারণে উক্ত এলাকার নিজের আধিপত্যকে জোরাল করতে পারছিলেন না। সম্প্রতি ইলিয়াস আলীর নিখোঁজ হওয়ার পর তিনি জনসম্মুখে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। নতুনভাবে রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। অনেকে মনে করছে আরিফুল হক চৌধুরী ও তার দলের কেউ ইলিয়াস আলী নিখোঁজের কারণ হতে পারে। এ ছাড়া ইলিয়াস আলী বিএনপির কেন্দ্রীয় হাইকমান্ডসহ সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে প্রায়ই দুর্ব্যবহার করতেন। ইলিয়াসের ব্যবহারে অনেক কেন্দ্রীয় নেতাই ক্ষুব্ধ ছিলেন। মির্জা ফখরুল ইসলাম এবং আমানউল্লাহ আমানসহ বেশকিছু নেতা তার প্রতিপক্ষ হয়ে উঠেছিলেন। এদের ব্যাপারেও সন্দেহ প্রকাশ করার যথেষ্ট অবকাশ রয়েছে বলে ওই গোয়েন্দা সংস্থা জানিয়েছে। 
প্রভাবশালী গোয়েন্দা সংস্থা এ সব বিষয়গুলো নিয়ে ইলিয়াস অপহরণের বিষয়টি তদন্ত করে যাচ্ছে। তাঁরা জানিয়েছেন, সিলেট জেলা-১ আসনে ইলিয়াস আলী নির্বাচন করতে ইচ্ছুক কিন্তু সিলেট বিএনপির ইলিয়াস আলীবিরোধী পক্ষ এর বিরুদ্ধে সোচ্চার। বৃহত্তর সিলেটে তার বিরোধী পক্ষ সংখ্যায় বেশি হওয়ার পরেও তার ক্যাডার বাহিনীর আধিপত্য বিস্তারে কিছুটা ছেদ পড়ে। তবে বিশ্বনাথে তার বাহিনী যথেষ্ট সক্রিয়। সেখানে তিনি নিজেও জনপ্রিয়। সম্প্রতি সরকারের রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের এপিএস-এর তথাকথিত ঘুষ কেলেঙ্কারি ঘটনায় তিনি দফতরবিহীন মন্ত্রী হয়েছেন। এ নিয়ে সরকার একটি নাজুক পরিস্থিতি অতিক্রম করছে। এ ঘটনায় বিরোধী দল জনমনে সরকারের ভাবমূর্তিকে ক্ষুণœ করতে পারেনি। তারা জোরাল ইস্যুও সৃষ্টি করে ঘটনাটির ফায়দা লুটতে পারেনি। তাই বিরোধী দল অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করে সরকারকে বিপাকে ফেলে নিজেদের আন্দোলনকে চাঙ্গা করার জন্য ইলিয়াস আলীকে নিজেরাই গুম করে থাকতে পারে। এ ছাড়া সিলেট জেলায় বিভিন্ন এলাকায় ঘটে যাওয়া উল্লেখ্যযোগ্য কয়েকটি খুন যেমন (ক) বিশ্বনাথ উপজেলা যুবদল আহ্বায়ক নুর আলম হত্যা (বিশ্বনাথ থানা মামলা নং-৮০/০৬ তারিখ ১৫/৮/২০০৬) (খ) যুবদল নেতা হরমুজ আলী খুন (বিশ্বনাথ থানা মামলা নং-১৮ তারিখ ২৯/৯/০১, ধারা-১৪৭/১৪৮/৩২৩/ ৩০২/১১৪/৩৪ দঃবিঃ) (গ) ছাত্রদল নেতা ফয়েজ আহমেদ অনু (বিশ্বনাথ থানা মামলা নং-০১ তারিখ ০৩/১২/০৬, ধারা-১৪৩/ ১৪৮/ ৩২৩/ ৩২৫/৩২৬/৩০৭/ ৩০২/৩৪/১১৪/৪২৭/৩৭৯ দঃবিঃ) । (ঘ) শিল্পপতি ব্যবসায়ী হাবিবুর রহমানকে (কোতোয়ালি থানা মামলা নং-৬০, তারিখ ২১/১০/ ২০০৪) অপহরণসহ পরবর্তীতে খুন (ঙ) ছাত্রদল নেতা লিটনকে চিরতরে পঙ্গু করার নির্দেশদাতা হিসেবে ইলিয়াস আলীর সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে অনেকেই দাবি করেন। কিন্তু ইলিয়াস আলীর প্রভাবের কারণে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালীন কেউ তার বিরুদ্ধে মামলা দিতে সাহস করেনি। যারা ইলিয়াস আলীর দ্বারা সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তারাও তাকে অপহরণ করতে পারে। এ বিষয়টিও উড়িয়ে দেয়া যায় না
http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=15&dd=2012-04-29&ni=94715