Banner Advertiser

Friday, May 4, 2012

[ALOCHONA] RE: [KHABOR] Daily Amardesh --Nizami was not involved in any crime in 1971--barr A Razzaq in ICT



 

Manik sb,

 

At that time some thugs were hunting and killing people who openly supported unity of Pakistan. So some prominent people left the country for safety. They came back later.Nizami sahib was one of them.

 

Shah Abdul Hannan


From: khabor@yahoogroups.com [mailto:khabor@yahoogroups.com] On Behalf Of Muhammad Ali
Sent: Saturday, May 05, 2012 3:06 AM
To: khabor@yahoogroups.com; dahuk@yahoogroups.com; sahannan@yahoogroups.com; mukto-mona@yahoogroups.com; alochona@yahoogroups.com; alapon@yahoogroups.com
Subject: Re: [KHABOR] Daily Amardesh --Nizami was not involved in any crime in 1971--barr A Razzaq in ICT

 

 

If Nizami was an innocent , then why he was a FUGITIVE for few years just after liberation ? Members of PEACE COMMITTEE specially those from Muslim League , Nezami Islam ,etc. did not escape like Golam Azam and Gang !!!

 


From: S A Hannan <sahannan@sonarbangladesh.com>
To: dahuk@yahoogroups.com; sahannan@yahoogroups.com; khabor@yahoogroups.com; mukto-mona@yahoogroups.com; alochona@yahoogroups.com; alapon@yahoogroups.com
Sent: Friday, May 4, 2012 9:00 AM
Subject: [KHABOR] Daily Amardesh --Nizami was not involved in any crime in 1971--barr A Razzaq in ICT

 

 

 

নিজামী ৭১- মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত ছিলেন না - ব্যারিস্টার রাজ্জাক : সা. কাদের চৌধুরীর বিচারিক কার্যক্রম শুরু

স্টাফ রিপোর্টার                        

আসামিপক্ষের প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক বলেছেন, মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের অখণ্ডতায় একশ' ভাগ বিশ্বাসী ছিলেন, এটা সত্য। তবে তিনি কোনো মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না, এটাও একশ' ভাগ সত্য। রাজনৈতিক ব্যাপার আর যুদ্ধাপরাধ সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রসঙ্গ।
গতকাল মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় অভিযোগ গঠনের ওপর আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের সময় তিনি একথা বলেন। পরে সাংবাদিকরা তাকে প্রশ্ন করেন, তিনি যদি পাকিস্তানের অখণ্ডতায় শতভাগ বিশ্বাসী হন, তবে কি তিনি মানবতাবিরোধী অপরাধী নন? উত্তরে তিনি বলেন, তিনি ১৬ ডিসেম্বরের আগে পাকিস্তানের অখণ্ডতায় বিশ্বাসী ছিলেন। এখন নন। আর শতভাগ বিশ্বাসে তার কোনো অপরাধ হয় না এবং তিনি মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গেও জড়িত নন। ১৬ ডিসেম্বরের আগে পাকিস্তানের অখণ্ডতায় বিশ্বাসী হলেও আইনে তিনি কোনো অপরাধী নন।
শুনানি শেষে নিজামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হবে কিনা, বিষয়ে ২৮ মে আদেশ দেবেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল--এর বিচারপতি নিজামুল হকের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল। সময় নিজামী ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকালে আসামির আইনজীবী আবদুর রাজ্জাক নিজামীর বিরুদ্ধে মামলার অভিযোগ থেকে অব্যাহতির পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, আসামির বিরুদ্ধে বেশির ভাগ অভিযোগ স্পষ্ট নয়। সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ আনা হয়নি। তথ্যের অভাব রয়েছে। তিনি বলেন, নিজামী একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। একাত্তরে নিজামী পাকিস্তানের অখণ্ডতায় শতভাগ বিশ্বাসী ছিলেন। তবে নিজামী কোনো মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত ছিলেন না।
পরে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, মাওলানা নিজামীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার কোনো তথ্য-প্রমাণ নেই, বিষয়টি উল্লেখ করে আমরা তার অব্যাহতি চেয়ে শুনানি করেছি। রাজ্জাক বলেন, নিজামীর বিরুদ্ধে আনীত প্রসিকিউশনের অভিযোগসমূহ একাত্তরে নিজামীর দেয়া বক্তব্যকে ঘিরে। অভিযোগসমূহে নিজামীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার কোনো তথ্য প্রমাণ নেই বলেও তিনি দাবি করেন।
শুনানিতে মাওলানা নিজামীর বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ খণ্ডন করতে গিয়ে তিনি বলেন, ওই অভিযোগে ঘটনার সময় উল্লেখ করা হয়েছে ফজরের আযানের পরপর। আর ওই ঘটনা ঘটানোর জন্য একই দিন বেলা ১১টায় মিটিং করে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এটা কী করে সম্ভব? চার্জশিটে রাষ্ট্রপক্ষের আনীত অভিযোগ আদালতে পড়ে শোনান ব্যারিস্টার রাজ্জাক। ঘটনাস্থল সাঁথিয়া থানার বাউশগাড়ী গ্রামের পাগার। ঘটনার সময় ১৯৭১ সালের মে শুক্রবার ভোরে ফজরের আযানের পরপর। আসামি মতিউর রহমান নিজামী আহূত বেলা ১১টার সময় বাউশগাড়ী রূপসী প্রাইমারি স্কুলে অনুষ্ঠিত মিটিংয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বেড়া থানার রাজাকার আসাদের সহায়তায় পাকিস্তানি আর্মি স্থানীয় রাজাকাররা ডেমরা বাউশগাড়ী গ্রামটি ঘিরে ফেলে উভয় গ্রামের ৪৫০ জন নিরীহ নিরস্ত্র হিন্দু মুসলমান নারী-পুরুষদের বাউশগাড়ী গ্রামের পাগারের (বড়গর্ত) মধ্যে জড়ো করে তাদের ওপর বৃষ্টির মতো গুলি করে হত্যাযজ্ঞ চালায় এবং মহিলাদের ধর্ষণ করা হয়।
ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেন, হত্যা করার পর হত্যাকাণ্ড ঘটানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হতে পারে না। এভাবে আরও একটি অভিযোগ বিষয়ে ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেন, মাওলানা নিজামীর বিরুদ্ধে একটি ঘটনায় ৭০ জনকে গুলি করে হত্যা এবং ৭২টি বাড়ি পোড়ানোর অভিযোগ করা হয়েছে। একজন ব্যক্তির পক্ষে এটা করা সম্ভব নয়। পাবনা জেলা স্কুলের হেড মাওলানা শহীদ কছিমুদ্দিনকে হত্যার অভিযোগ বিষয়ে ব্যারিস্টার রাজ্জাক বলেন, চার্জশিটে বলা হলো তাকে জুন ১৯৭১ সালে তেমাথার মোড়ে অবস্থিত পাকিস্তান আর্মির চেকপোস্টে আর্মিরা তাকে বাস থেকে নামিয়ে পাবনা শহরের নূরপুর ওয়াপদা পাওয়ার হাউজ আর্মি ক্যাম্পে নিয়ে আসে মতিউর রহমানের উপস্থিতিতে ইঙ্গিতে। তারপর সীমাহীন নির্যাতন চালায়। এরপর ১০ জুন ভোর অনুমান ৬টায় মাধবপুর আর্মি ক্যাম্প সংলগ্ন ইছামতি নদীর পাড়ে অজ্ঞাত দুই সঙ্গীসহ তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
ব্যারস্টার রাজ্জাক বলেন, এর চেয়ে বড় মিথ্যা অভিযোগ আর কিছু নেই। আর্মি তাকে বাস থেকে নামাল, ক্যাম্পে নিয়ে নির্যাতন করল। আর এর সঙ্গে লাগিয়ে দেয়া হলো নিজামী সেখানে উপস্থিত ছিলেন। নিজামী সেখানে কী করে উপস্থিত হলেন? তাছাড়া হত্যার অভিযোগ এখানে অন্তত নিজামীর বিরুদ্ধে নেই।
গত ২১ মার্চ প্রসিকিউশন নিজামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের জন্য যুক্তি উপস্থাপন করে। গতকাল আসামিপক্ষ নিজামীকে মামলা থেকে অব্যাহতি চেয়ে শুনানি করেন। এর আগে গত জানুয়ারি তার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নেয়া হয়। নিজামীকে ২০১০ সালের ২৯ জুন ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত সংক্রান্ত একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয়। পরে তাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ট্রাইব্যুনালের আদেশে আটক দেখানো হয়।
সা. কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে বিচারিক কার্যক্রম শুরু : মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় অভিযুক্ত বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য উপস্থাপন শুরু করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। এর মাধ্যমে সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারিক কার্যক্রম শুরু হলো।
গতকাল ট্রাইব্যুনাল- এর চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হকের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনালে রাষ্ট্রপক্ষ সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে সাক্ষ গ্রহণ বিষয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করেন। পরে ট্রাইব্যুনাল সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্যের কার্যক্রম মে পর্যন্ত মুলতবি করেন এবং আগামী ১৭ মে এর মধ্যে সাক্ষীর তালিকা প্রয়োজনীয় নথিপত্র রাষ্ট্রপক্ষের কাছে দাখিলের জন্য আসামিপক্ষকে নির্দেশ দেয় ট্রাইব্যুনাল।
গতকাল বেলা আড়াইটায় ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু হলে আসামিপক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার ফখরুল ইসলাম মামলা মাসের জন্য মুলতবির একটি আবেদন করেন। আবেদনে তিনি বলেন, আমাদের অনেক সাক্ষী যারা দেশে-বিদেশে রয়েছেন। তাদের সঙ্গে আমাদের সাক্ষাতের প্রয়োজন রয়েছে।
ফখরুল বলেন, মামলা থেকে অব্যাহতিসহ তাদের ৯টি রিভিউ আবেদন করা হয়। প্রথম দফায় ৭টি এবং দ্বিতীয় দফায় ২টি আবেদন গত ২৫ এপ্রিল খারিজ করে ট্রাইব্যুনাল। তিনি বলেন, সাক্ষীর তালিকা দেয়া হয়নি। তাছাড়া হাজার পৃষ্ঠার নথিপত্র পর্যালোচনার সময় সুযোগ আমরা পাইনি। তাই বিচার জন্য মুলতবির প্রয়োজন। সময় আদালত সাক্ষীর তালিকা নথিপত্র আগামী ১৭ মে এর মধ্যে দেয়ার জন্য ট্রাইব্যুনাল আদেশ দেয়। উল্লেখ্য, এসব তালিকা গত ২৯ এপ্রিল দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু ওইদিন হরতালের কারণে বিচার মুলতবি করে ট্রাইব্যুনাল।
এদিকে প্রসিকিউটর জেয়াদ আল মালুম সূচনা বক্তব্যে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন থেকে একাত্তর সালের ২৩ মার্চ পর্যন্ত বিভিন্ন ঘটনার ইতিহাস পাঠ করে শোনান।
এর আগে গত এপ্রিল সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে ২৩টি অপরাধের ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগ গঠন করে ২৯ এপ্রিল সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু করার নির্দেশ দেয় ট্রাইব্যুনাল এবং ধার্য তারিখের মধ্যে আসামিপক্ষকে তাদের সাক্ষ্যের তালিকা এবং ডকুমেন্ট ট্রাইব্যুনালে দাখিল করতে বলা হয়। কিন্তু ২৯ এপ্রিল বিএনপির ডাকা হরতালের কারণে তাকে ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত করতে না পারায় পিছিয়ে মে পরবর্তী দিন ধার্য করেন।
কাদের মোল্লার অভিযোগ শুনানি মে : মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আবদুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন বিষয়ে পরবর্তী শুনানি আগামী মে সোমবার। এর আগে গত বুধবার কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে আরও একটি অভিযোগ অন্তর্ভুক্ত করার আবেদন করেছে প্রসিকিউশন। এছাড়া আরও জন সাক্ষীকে মামলায় অন্তর্ভুক্ত করার আবেদন করা হয়েছে। বিষয়টির আপত্তি জানিয়ে আসামিপক্ষও গতকাল তাদের একটি আবেদন দাখিল করেছে। মে বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে বলে সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা জানিয়েছেন।
গতকাল ট্রাইব্যুনাল- এর চেয়ারম্যান বিচারপতি টি এম ফজলে কবীরের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনালে কাদের মোল্লার মামলাটি শুনানির জন্য উত্থাপিত হয়।
সময় আসামিপক্ষের আইনজীবী তাজুল ইসলাম প্রসিকিউশনের বুধবার দাখিল করা আবেদনের বিষয়ে আপত্তি দাখিল করেন। তিনি বলেন, মামলার প্রধান কৌঁসুলি ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক ট্রাইব্যুনাল- অন্য একটি মামলায় শুনানিতে ব্যস্ত থাকায় মামলায় তিনি আজ শুনানিতে অংশ নিতে পারবেন না। বক্তব্য পেশ করে তাজুল ইসলাম সময়ের আবেদন জানান। পরে ট্রাইব্যুনাল মুলতবি আদেশ দেয়। সকালে কাদের মোল্লাকে কারাগার থেকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।
শর্ত সাপেক্ষে আলীমের জামিন : বিএনপির নেতা সাবেক মন্ত্রী আবদুল আলীমের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় পূর্বের শর্তে জামিন দিয়েছেন আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল-২। গতকাল বিচারপতি টি এম ফজলে কবীরের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল আদেশ দেন। এর আগে ট্রাইব্যুনাল-- এই মামলা বিচারাধীন থাকা অবস্থায় ওই ট্রাইব্যুনালও আলীমকে জামিন দিয়ে ছিলেন।
গতকাল সকালে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু হলে আসামি পক্ষের আইনজীবী তাজুল ইসলাম বলেন, আবদুল আলীম শারীরিকভাবে অক্ষম। তিনি অন্যের সাহায্য ছাড়া চলাফেরা করতে পারেন না। তিনি হুইল চেয়ারে চলাফেরা করেন। তিনি বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত। ট্রাইব্যুনাল- এসব সমস্যা বিবেচনা করে ২০১১ সালের ৩১ মার্চ তাকে জামিন দিয়েছিলেন। সময়ের মধ্যে তিনি জামিনের অপব্যবহার করেননি।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নূরজাহান মুক্তা জামিন আবেদনের বিরোধিতা করে বলেন, আলীমকে তদন্ত পর্যায়ে জামিন দেয়া হয়েছিল। এখন মামলার বিচারের পর্যায়ে চলে এসেছে। ছাড়া আন্তর্জাতিক বিভিন্ন আদালতের উদাহরণ টেনে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী বলেন, কারাগারে পাঠালে আলীমকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা সহজ হবে। পরে ট্রাইব্যুনাল পূর্বের শর্তে আলীমের জামিনের আবেদন মঞ্জুর করেন। শর্ত ভঙ্গ হলে জামিন বাতিল হবে বলেও আদালত সতর্ক করে দেন

  • শেষের পাতা

 

 



__._,_.___


[Disclaimer: ALOCHONA Management is not liable for information contained in this message. The author takes full responsibility.]
To unsubscribe/subscribe, send request to alochona-owner@egroups.com




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___