If they think the noble prize can be achieved through back the back door then why don't they try to get it for Hasina who spent millions$ to buy her Ph.D.s.
From: Shahadat Hussaini <shahadathussaini@hotmail.com>
To: bangladeshi googlesgroups <bangladeshiamericans@googlegroups.com>; khabor <khabor@yahoogroups.com>; alochona <alochona@yahoogroups.com>
Sent: Monday, May 14, 2012 10:18 AM
Subject: [KHABOR] একদলের একনেতা
To: bangladeshi googlesgroups <bangladeshiamericans@googlegroups.com>; khabor <khabor@yahoogroups.com>; alochona <alochona@yahoogroups.com>
Sent: Monday, May 14, 2012 10:18 AM
Subject: [KHABOR] একদলের একনেতা
'শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া তার জীবনের সব অর্জন একত্র করলেও ড. ইউনূসের নখের সমানও হবেন না' বলে সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যারিস্টার রফিক উল হক যে মন্তব্য করেছেন তা কম হয়ে গেছে।
একদলের একনেতা দিলীপ বড়ুয়া
ভাই শোনেন! আপনি কি জানেন শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া কোন দলের নেতা? বুঝতে পারলাম, পাশের সিটে বসা মধ্যবয়সী লোকটি আমাকেই এ প্রশ্নটি করেছেন। দিলীপ বড়ুয়ার রাজনৈতিক পরিচয় সম্পর্কিত পাশের সিটের ভদ্র লোকের প্রশ্নের জবাব দেব কি দেব না, ভাবছিলাম। এটা ভাবতে ভাবতেই সামনের সিটে বসা টাকমাথার বুদ্ধিজীবী প্রকৃতির প্রবীণ লোকটি মাথা উঁচিয়ে বললেন—আরে ভাই তার দলের নাম হলো সাম্যবাদী দল। তিনি ওই দলের সাধারণ সম্পাদক। তার দলের যেমন কোনো সভাপতি নেই, তেমনি কোনো কর্মীও নেই। বলতে পারেন একদলের একনেতা তিনি। প্রশ্নকারী ভদ্রলোক কিছুক্ষণ চুপ থেকে বিজ্ঞের মতো দ্বিতীয় প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে বললেন, তিনি নাকি নোবেল বিজয়ী ড. ইউনূসকে জনমতের পরীক্ষা দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন? এই লোকটার কী কোনো কাণ্ডজ্ঞান নেই? পেছনের সিটে বসা পরিপাটি পোশাকের একজন নিজেকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসেবে পরিচয় দিয়ে বললেন—আরে ভাই শোনেন, এই মন্ত্রীকে ২০০১ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত গোটা ৫ বছর খুব কাছে থেকে দেখেছি। সরকারি ছুটির দিনগুলো ছাড়া প্রায় অধিকাংশ অফিস ডে'তেই আমি তাকে মন্ত্রণালয়ের তথ্য কর্মকর্তা বানিজুর রহমান সাহেবের কক্ষে বসে থাকতে দেখতাম। মাননীয় মন্ত্রী আবদুল মান্নান ভূঁইয়া বের হওয়া পর্যন্ত ওই কক্ষেই বসে থাকতেন। মন্ত্রীর কক্ষটির সামনেই ছিল তথ্য কর্মকর্তার কক্ষটি। মাননীয় মন্ত্রী মান্নান ভূঁইয়া স্যার বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তিনি তার কাছে চলে যেতেন। এই দৃশ্য আমরা গোটা ৫ বছর ধরেই দেখেছি। ২০০৯ সালে দেখলাম তিনি নিজেই শিল্পমন্ত্রী হয়ে গেলেন। এ নিয়ে আমাদের গোটা মন্ত্রণালয়ে হাস্যরসের সৃষ্টি করেছে। ওই কর্মকর্তার এ বক্তব্য শেষ হতে যাচ্ছে দেখে সামনের সিটে বসা সেই বুদ্ধিজীবী প্রকৃতির লোকটি আবার বলে উঠলেন, ড. ইউনূসের কর্মকাণ্ডের বিষয়ে আমার ধারণা খুবই সীমিত। তবে শুনেছি তিনি নাকি পৃথিবীর ৭ম ভাগ্যবান ব্যক্তিত্ব, যিনি নোবেল পুরস্কারসহ বিশ্বের মূল্যবান তিনটি পুরস্কার অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন। তার পরিচিতি এখন বিশ্বব্যাপী। পত্রিকায় দেখলাম, তার গ্রামীণ ব্যাংকের কনসেপ্ট এখন বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতেও চালু করা হচ্ছে। অনেক শিল্পোন্নত দেশও তার উদ্ভাবনী মডেল অনুসরণ করছে। উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রধানমন্ত্রী কিংবা রাষ্ট্রপতিরা যেখানে উন্নত দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে ছবি তোলার জন্য আগ্রহ দেখান, সেখানে ড. ইউনূসের সঙ্গে ছবি তোলার জন্য উন্নত দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধানরাও আগ্রহ দেখান। তিনি বলেন, 'শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া তার জীবনের সব অর্জন একত্র করলেও ড. ইউনূসের নখের সমানও হবেন না' বলে সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যারিস্টার রফিক উল হক যে মন্তব্য করেছেন তা কম হয়ে গেছে।
একদলের একনেতা দিলীপ বড়ুয়া
ভাই শোনেন! আপনি কি জানেন শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া কোন দলের নেতা? বুঝতে পারলাম, পাশের সিটে বসা মধ্যবয়সী লোকটি আমাকেই এ প্রশ্নটি করেছেন। দিলীপ বড়ুয়ার রাজনৈতিক পরিচয় সম্পর্কিত পাশের সিটের ভদ্র লোকের প্রশ্নের জবাব দেব কি দেব না, ভাবছিলাম। এটা ভাবতে ভাবতেই সামনের সিটে বসা টাকমাথার বুদ্ধিজীবী প্রকৃতির প্রবীণ লোকটি মাথা উঁচিয়ে বললেন—আরে ভাই তার দলের নাম হলো সাম্যবাদী দল। তিনি ওই দলের সাধারণ সম্পাদক। তার দলের যেমন কোনো সভাপতি নেই, তেমনি কোনো কর্মীও নেই। বলতে পারেন একদলের একনেতা তিনি। প্রশ্নকারী ভদ্রলোক কিছুক্ষণ চুপ থেকে বিজ্ঞের মতো দ্বিতীয় প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে বললেন, তিনি নাকি নোবেল বিজয়ী ড. ইউনূসকে জনমতের পরীক্ষা দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন? এই লোকটার কী কোনো কাণ্ডজ্ঞান নেই? পেছনের সিটে বসা পরিপাটি পোশাকের একজন নিজেকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসেবে পরিচয় দিয়ে বললেন—আরে ভাই শোনেন, এই মন্ত্রীকে ২০০১ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত গোটা ৫ বছর খুব কাছে থেকে দেখেছি। সরকারি ছুটির দিনগুলো ছাড়া প্রায় অধিকাংশ অফিস ডে'তেই আমি তাকে মন্ত্রণালয়ের তথ্য কর্মকর্তা বানিজুর রহমান সাহেবের কক্ষে বসে থাকতে দেখতাম। মাননীয় মন্ত্রী আবদুল মান্নান ভূঁইয়া বের হওয়া পর্যন্ত ওই কক্ষেই বসে থাকতেন। মন্ত্রীর কক্ষটির সামনেই ছিল তথ্য কর্মকর্তার কক্ষটি। মাননীয় মন্ত্রী মান্নান ভূঁইয়া স্যার বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তিনি তার কাছে চলে যেতেন। এই দৃশ্য আমরা গোটা ৫ বছর ধরেই দেখেছি। ২০০৯ সালে দেখলাম তিনি নিজেই শিল্পমন্ত্রী হয়ে গেলেন। এ নিয়ে আমাদের গোটা মন্ত্রণালয়ে হাস্যরসের সৃষ্টি করেছে। ওই কর্মকর্তার এ বক্তব্য শেষ হতে যাচ্ছে দেখে সামনের সিটে বসা সেই বুদ্ধিজীবী প্রকৃতির লোকটি আবার বলে উঠলেন, ড. ইউনূসের কর্মকাণ্ডের বিষয়ে আমার ধারণা খুবই সীমিত। তবে শুনেছি তিনি নাকি পৃথিবীর ৭ম ভাগ্যবান ব্যক্তিত্ব, যিনি নোবেল পুরস্কারসহ বিশ্বের মূল্যবান তিনটি পুরস্কার অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন। তার পরিচিতি এখন বিশ্বব্যাপী। পত্রিকায় দেখলাম, তার গ্রামীণ ব্যাংকের কনসেপ্ট এখন বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতেও চালু করা হচ্ছে। অনেক শিল্পোন্নত দেশও তার উদ্ভাবনী মডেল অনুসরণ করছে। উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রধানমন্ত্রী কিংবা রাষ্ট্রপতিরা যেখানে উন্নত দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে ছবি তোলার জন্য আগ্রহ দেখান, সেখানে ড. ইউনূসের সঙ্গে ছবি তোলার জন্য উন্নত দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধানরাও আগ্রহ দেখান। তিনি বলেন, 'শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া তার জীবনের সব অর্জন একত্র করলেও ড. ইউনূসের নখের সমানও হবেন না' বলে সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যারিস্টার রফিক উল হক যে মন্তব্য করেছেন তা কম হয়ে গেছে।
__._,_.___