Banner Advertiser

Monday, June 25, 2012

[mukto-mona] কুইক রেন্টাল না থাকলে দেশ অন্ধকারে থাকত !!!!!!!



কুইক রেন্টাল না থাকলে দেশ অন্ধকারে থাকত
 
রেটিং :
0%
 
গড় রেটিং:
সংসদে সরকার দলীয় সদস্যরা
সমকাল প্রতিবেদক
প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে মহাজোটের সংসদ সদস্যরা বলেছেন, কুইক রেন্টাল না থাকলে গোটা দেশ অন্ধকারে থাকত। একই সঙ্গে তারা বিরোধী দলের কঠোর সমালোচনা করে বলেন, খালেদা জিয়ার শাসন মানেই 'ব্যাকগিয়ার' আর 'অন্ধকারের' যুগ। দেশের মানুষ আর অন্ধকারে যেতে চায় না।
সোমবার সরকারি দলের শীর্ষ মন্ত্রী-সিনিয়র এমপিরা প্রয়োজনে বিশ্বব্যাংককে বাদ দিয়ে নিজস্ব বাজেট থেকে পদ্মা সেতুর জন্য অর্থ বরাদ্দ রাখাসহ কুইক রেন্টালে বিদ্যুৎ উৎপাদনের পক্ষে নানা যুক্তি তুলে ধরেন। এদিন অন্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, আবদুল মতিন খসরু, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এ বি তাজুল ইসলাম, আবদুল মান্নান, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, আবদুর রহমান, মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম মনি, ইসরাফিল আলম, জাকির হোসেন, মেহের আফরোজ চুমকি, আশরাফুন্নেসা মোশাররফ; জাতীয় পার্টির ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, টিআইএম ফজলে রাবি্ব, নাসিম ওসমান, ওয়ার্কার্স পার্টির রাশেদ খান মেনন, জাসদের হাসানুল হক ইনু প্রমুখ। মতিয়া চৌধুরী বলেন, কুইক রেন্টালে বিদ্যুৎ উৎপাদন
না করলে গোটা দেশ অন্ধকারে থাকত, সেটাই হয়তো অনেকে চেয়েছিলেন। তিনি বলেন, জোট সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে খাম্বা ছিল, বিদ্যুৎ ছিল না। এ পরিস্থিতিতে দেশ আর ফিরে যাবে না। তিনি বলেন, চাহিদা পূরণে এখনও ঘাটতি আছে ঠিকই কিন্তু উৎপাদন বেড়েছে।
তিনি বলেন, কুইক রেন্টাল না হলে ২ হাজার ৯০০ কোটি টাকার কৃষি উৎপাদন কম হতো। ১ লাখ ১২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা জিডিপিতে অন্তর্ভুক্ত হতো না, ৪১ হাজার ৭৫০ কোটি টাকা আসত না পোশাকশিল্প থেকে। হাজার হাজার কর্মী ছাঁটাই হতো। উৎপাদন কমে যেত। তেলের জন্য ভর্তুকি বেড়েছে ঠিকই। এর কারণে জিডিপি বেড়েছে।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, বাজেট ভাবনায় বিরোধী দল তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে অসাংবিধানিক বলেছে। তাহলে কেন এখন অসাংবিধানিক সরকারের পক্ষে কথা বলা হচ্ছে। বিশাল বাজেটের সমালোচনার জবাবে মতিয়া চৌধুরী বলেন, দেশে জনসংখ্যা ১৬ কোটি ধরা হলে তাতে প্রস্তাবিত বাজেট অনুসারে একজনের জন্য মাথাপিছু বরাদ্দ মাত্র ১ হাজার ১০০ টাকা। তারপরও কেন এ বাজেটকে বিশাল বাজেট বলা হচ্ছে। তিনি বলেন, সরকার পারলে আরও বড় বাজেট দিত। ঘাটতি বাজেটের সমালোচনার জবাবে তিনি বলেন, পৃথিবীর সব উন্নয়নশীল দেশের বাজেটই ঘাটতি বাজেট।
সামনের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোটকে প্রত্যাখ্যানের আহ্বান জানিয়ে মতিয়া চৌধুরী বলেন, তাদের সরকার ক্ষমতায় এলে এ সরকারের সব সিদ্ধান্ত বাতিল করে দেবে বলে ঘোষণা দিয়েছে। তিনি বলেন, তাদের কথা অনুসারে কোটি কোটি শিক্ষার্থী সময় মতো বই পাবে না। গুলিস্তান-যাত্রাবাড়ী, বনানী ফ্লাইওভার তারা ভেঙে দেবে। নতুন বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্র তারা বন্ধ করে দেবে। ১০ টাকায় কৃষকের অ্যাকাউন্ট তারা বন্ধ করে দেবে। জামায়াত-বিএনপি জোট থেকে কৃষক এবং শিক্ষার্থীদের সচেতন থাকার আহ্বান জানান তিনি। একই সঙ্গে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ আশা দেখায়, সম্ভাবনা সৃষ্টি করে। মানুষকে কিছু দেয়। বিএনপি মানে নৈরাজ্য, জঙ্গিবাদ, ব্যাকগিয়ার। পেছনে ফেরার কোনো সুযোগ নেই বলেও জানান তিনি।
শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার লাশে পরিণত হয়েছে। এ লাশ নিয়ে টানাহেঁচড়া করা হলে বরং আরও গন্ধ ছড়াবে। বিরোধীদলীয় নেতার সংবিধান ছুড়ে ফেলার বক্তব্যের জবাবে তিনি বলেন, রক্ত দিয়ে লেখা এ সংবিধান কোনো রাজাকার আর ছুড়ে ফেলতে পারবে না।
জোট সরকার আমলে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষদের বঞ্চনার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, যদিও অর্থমন্ত্রী বলেছেন, জুলাইয়ের মধ্যে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে আলোচনা করে পদ্মা সেতুর কাজ শুরু করা যাবে। সেটি যদি নাও হয় বাজেটে তিন থেকে চার হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখেন। নভেম্বরের মধ্যে নিজেদের অর্থেই পদ্মা সেতুর কাজ শুরু করতে হবে। তিনি বলেন, এতদিন হয়তো পদ্মা সেতুর কাজ সম্পন্ন হয়ে যেত। '৯৬ সালে উদ্যোগ নিলেও ২০০১ সালে এসে পদ্মা সেতুর অগ্রগতি থামিয়ে দেওয়া হয়। দক্ষিণাঞ্চলের প্রতি বিমাতাসুলভ আচরণের কারণে এমনটা হয়েছে।
চিফ হুইপ উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ বলেন, বিদ্যুৎ নিয়ে আজ এত সমালোচনা করছে বিরোধী দল। তারা ভুলে গেছে, কানসাটের কথা। তারা একবারও চিন্তা করে না যে তারা যে সমস্যা সৃষ্টি করে গেছে আমরা সেগুলোই গুছিয়ে আনার চেষ্টা করছি। এ সমস্যা এ সরকারের সৃষ্টি নয়। বিরোধী দলের মহাসচিবের নাম ধরে তিনি বলেন, যেভাবে নাচছেন তাতে জনগণের সমস্যার সমাধান হবে না। সংসদে এসে কথা বলতে হবে। তারা যে রাজনীতি করছেন এটি রাজনীতি নয়, চণ্ডাল নীতি।
বিরোধী দলের এমপিদের উদ্দেশে আবদুল মতিন খসরু বলেন, সরকারের ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য আপনারই প্রকৃত লোক। আপনারা কোনো বাজেট অধিবেশনেই সংসদে থাকলেন না। তিনি প্রশ্ন করেন, কার স্বার্থে কোন নৈতিকতায় সংসদে এসে কথা বলছেন না?
মতিন খসরু বলেন, বাজেট নিয়ে এমপিরা এত কথা বলেন, তা তো কেউ শোনে না। মন্ত্রণালয় পর্যন্ত সরকারের দরজায় যায় না। সাড়ে তিনশ' এমপি বক্তৃতা করেছেন। বাজেটে এর প্রভাব কী? অর্থমন্ত্রী নেই, তার কোনো কর্মকর্তাকেও দেখা যায় না। এক্ষেত্রে প্রত্যেক বিভাগের এমপিদের সঙ্গে বসে আলোচনা করে বাজেট দিতে হবে। না হলে সংসদীয় কমিটির সদস্যদের সঙ্গে বসে আলোচনা করেও বাজেট চূড়ান্ত করা যেতে পারে। টাকা খরচ করার ক্ষেত্রে ২০০৯ সালের এ সংক্রান্ত আইন পরিবর্তনের দাবি জানান তিনি।
মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম মনি বরিশালের বানারীপাড়ার চাখার সরকারি মহাবিদ্যালয়কে প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবি জানান। তিনি মহাজোট সরকারের সাড়ে তিন বছরের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি নিজ এলাকার চিত্র তুলে ধরেন।
আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, যেখানে উচ্চ আদালত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে অবৈধ বলেছে সংসদ এখন সেটিকে বৈধ করতে পারে না। তাহলে কেউ হয়তো আদালতে গেলে সেটি আবারও অবৈধ হয়ে যাবে।
আবদুল মান্নান বলেন, বাজেট ভাবনার নামে বিরোধীদলীয় নেতা পাঁচতারা হোটেলে একটি রাজনৈতিক বক্তৃতা করেছেন। এর মাধ্যমে তারা বাজেটের সঙ্গে রসিকতা করেছেন বলেও দাবি করেন তিনি।
টিআইএম ফজলে রাবি্ব বলেন, কালো টাকা সাদা করার বিধান রেখে অর্থমন্ত্রী দুর্নীতিকে উৎসাহিত করেছেন। শেয়ারবাজার থেকে যে টাকা লুট হয়েছে সেগুলো তুলে এনে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ভাগ করে দেওয়া হোক। তিনি বলেন, মানুষ নিরাপত্তহীনতায় ভুগছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে বিরোধী দলের জ্বালাও-পোড়াও আন্দোলন ও গার্মেন্ট সেক্টরে অস্থিরতা।
রেটিং দিন :


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___