Banner Advertiser

Tuesday, June 26, 2012

[mukto-mona] ইলিয়াস অপহরণে ১০ নেতাকর্মী সন্দেহের তালিকায় !!!!!!!!



ইলিয়াস অপহরণে ১০ নেতাকর্মী সন্দেহের তালিকায়
একটি হোটেলে বিদেশী কূটনীতিকদের সঙ্গে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের রুদ্ধদ্বার বৈঠক রহস্যময়
শংকর কুমার দে ॥ চালকসহ বিএনপির সাবেক সাংসদ ও সাংগঠনিক সম্পাদক ইলিয়াস আলীর অপহৃত হওয়ার বিষয়ে বিএনপির সাবেক মন্ত্রী মির্জা আব্বাসের ভাগ্নেসহ অন্তত ১০ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে। ঘটনার পরদিন গুলশানের একটি হোটেলে বিদেশী কূটনীতিকদের সঙ্গে বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের জরুরী রুদ্ধদ্বার বৈঠক করার ঘটনায় রীতিমতো রহস্যের জন্ম হয়েছে। রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত কারণ ছাড়াও অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জের ধরে চালকসহ ইলিয়াস আলী অপহৃত হতে পারে। অপহরণের সঙ্গে ইলিয়াস আলীর নিজ দলীয় নেতা ছাড়াও ছাত্রশিবির ও দেশী-বিদেশী বৈরী গোয়েন্দা সংস্থা জড়িত থাকতে পারে। সন্দেহভাজন দলীয় নেতাকর্মীদের একটি তালিকা করা হয়েছে। তালিকায় সিলেট ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রশিবিরের সভাপতিও রয়েছেন। তালিকা অনুযায়ী নতুন করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে। ইলিয়াস আলী অনুসন্ধান অব্যাহত আছে। যদিও মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত হদিস মেলেনি চালকসহ নিখোঁজ ইলিয়াস আলীর। গত ১৭ এপ্রিল রাত সোয়া ১২টার দিকে বনানী ২ নম্বর সড়কের ২ নম্বর বাড়ির সাউথ পয়েন্ট স্কুল এ্যান্ড কলেজের খুব কাছাকাছি জায়গা থেকে চালকসহ ইলিয়াস আলী অপহৃত হন। অদ্যাবধি তাঁদের হদিস মেলেনি।
একটি বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে জানা গেছে, নিখোঁজ হওয়ার দু'দিন আগে গত ১৪ এপ্রিল ইলিয়াস আলী জরুরী কাজে সিলেট যান। সেখানে দু'দিন বিভিন্ন হোটেলে টানা বৈঠক করেন। ১৭ এপ্রিল বেলা ৩টার দিকে বিমানযোগে তিনি সিলেট থেকে ঢাকায় ফেরেন। রাত পৌনে ১০টায় ইলিয়াস আলী তাঁর ব্যক্তিগত গাড়ি চালক আনসার আলীকে নিয়ে স্ত্রীর গাড়ি নিয়ে বের হন। এ সময় ইলিয়াস আলীর সিলেট হাউসের সামনে দু'টি মোটরসাইকেলযোগে চার জন যুবদল নেতা এবং একজন ছাত্রদল নেতা উপস্থিত ছিলেন।
এর মধ্যে যুবদলের কেন্দ্রীয় প্রথম যুগ্ম সম্পাদক মীর নেওয়াজ আলী, বিএনপির সাবেক গৃহায়ন মন্ত্রী ও ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র মির্জা আব্বাসের ভাগ্নে যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সম্পাদক মোনায়েম মুন্না ও যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আমজাদ হোসেনকে ইলিয়াস আলী নিজের গাড়িতে তুলে নেন। গাড়িটি রাজধানীর শাহবাগে হোটেল রূপসী বাংলার উদ্দেশে রওনা হয়।
বাকি দু'জন ঢাকা মহানগর যুবদল উত্তর শাখার সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম ও ঢাকা কলেজ শাখা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি শরীফ হোসেন নিজ নিজ মোটরসাইকেল নিয়ে প্রাইভেটকারের পেছন পেছন বের হন। তবে তাঁরা হোটেল রূপসী বাংলায় যাননি।
হোটেল রূপসী বাংলায় আগে থেকেই উপস্থিত ছিলেন স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মীর সরাফত আলী সফু, সাধারণ সম্পাদক হাবিবুন্নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল বারী বাবু, যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আলম নিরবসহ ঢাকা মহানগর যুবদলের উত্তর ও দক্ষিণ শাখার ৮ থেকে ১০ নেতা।
ওইদিন রূপসী বাংলায় যাঁরা উপস্থিত ছিলেন তাঁরা ইতোপূর্বে দলীয় ও ব্যক্তিগতভাবে সিঙ্গাপুরে তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা করেছেন। যাঁরা তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা করেছেন তাঁরাই সেইদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে তারেক রহমানের নির্দেশনা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা হয়। ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের কমিটি গঠনসহ কমিটিতে রদবদলসহ আন্দোলন সংগ্রামের নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হয় বৈঠকে।
রাত ১১টা ৫৫ মিনিটের দিকে ইলিয়াস আলী হোটেল রূপসী বাংলা থেকে বের হন। ইলিয়াস আলীকে বহনকারী গাড়ি যাত্রা করলে তাঁর গাড়ির পেছনে দু'টি মাইক্রোবাস ছিল। বাংলামোটর থেকে দু'জন ইলিয়াস আলীর গাড়িতে ওঠে। তারা ইলিয়াস আলীর পূর্ব পরিচিত। রাত সোয়া ১২টার দিকে ইলিয়াস আলী বনানীর আমতলী ক্রসিংয়ের সাউথ পয়েন্ট স্কুল এ্যান্ড কলেজের সামান্য সামনে থেকেই অপহৃত হন। রাত দেড়টার দিকে ইলিয়াস আলীর গাড়িটি স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে বনানী থানা পুলিশ উদ্ধার করে।
এ ঘটনার পরদিন ১৯ এপ্রিল গুলশানের হোটেল ওয়েস্টিনে বিদেশী কূটনীতিকদের সঙ্গে বিএনপির একটি রুদ্ধদ্বার বৈঠক হয়। বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মঈন খান, ভাইস চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা রিয়াজ রহমান উপস্থিত ছিলেন। তবে বৈঠকে ঠিক কি বিষয়ে আলোচনা হয়েছে তা জানা যায়নি। এমন রুদ্ধদ্বার বৈঠকের ঘটনায় রীতিমতো রহস্যের জন্ম হয়েছে। একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ইলিয়াস আলীর নিখোঁজ হওয়ার আগে ছাত্রদলের সিলেট জেলা শাখার সহ-সাধারণ সম্পাদক ইফতেখার আহমেদ দীনার, ছাত্রদল কর্মী জুনেদ আহমেদ নিখোঁজ হয়ে যান। এর জের ধরেও নিখোঁজ হতে পারেন ইলিয়াস আলী। এছাড়া দলীয় অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও রাজনৈতিকভাবে সরকারকে বেকায়দায় রাখতেও ইলিয়াস আলীকে সুপরিকল্পিতভাবে অপহরণ করা হতে পারে। যাতে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। অপহরণের সঙ্গে দেশী-বিদেশী বৈরী গোয়েন্দা সংস্থা ছাড়াও সিলেটের ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রশিবিরের সভাপতির ক্যাডার বাহিনী জড়িত থাকতে পারে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, নতুন করে ইলিয়াস আলীর হদিস জানার চেষ্টা চলছে। এজন্য সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে কঠোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় চালকসহ ইলিয়াস আলীর অনুসন্ধান করা হচ্ছে। নিখোঁজদের সম্পর্কে তথ্য জানতে সন্দেহভাজনদের একটি তালিকা করা হয়েছে। তালিকায় ১০ জনের নাম উঠে এসেছে। তালিকায় ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রশিবিরের ১০ নেতার নাম উঠে এসেছে। তাদের সন্দেহভাজন হিসেবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে।


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___