----- Forwarded Message -----
From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>
Sent: Tuesday, July 24, 2012 9:02 AM
Subject: [KHABOR] Obituary: Humayan Ahamed lives in the Rising Red and Green Star Studded flag
From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>
Sent: Tuesday, July 24, 2012 9:02 AM
Subject: [KHABOR] Obituary: Humayan Ahamed lives in the Rising Red and Green Star Studded flag
যুদ্ধাপরাধীদের ঘৃণা করার বিষয়টি হুমায়ূন আহমেদই প্রথম জাতিকে শিখিয়েছেন : সেলিনা হোসেন
সদ্য প্রয়াত নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদই প্রথম তার নাটকের মাধ্যমে মানবতাবিরোধী অপরাধী যুদ্ধাপরাধীদের ঘৃণা করার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিকে। যখন স্বাধীনতা বিরোধীদের নাম দেশে উচ্চারণ করা যেত না, তখন তিনি তার বহুব্রীহি নাটকে পাখির কণ্ঠে 'তুই রাজাকার' বাক্যটি উচ্চারণ করালেন।
কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন আমাদের মনে করিয়ে দেন, যুদ্ধাপরাধীদের ঘৃণা করার বিষয়টি হুমায়ূন আহমেদই প্রথম জাতিকে শিখিয়েছেন। তার এই সাহসী পদক্ষেপের কারণেই 'তুই রাজাকার' শব্দটি তখন দেশব্যাপী বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটিও (ঘাদানিক) তখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে সোচ্চার হয়ে বিভিন্ন আন্দোলন কর্মসূচি দিতে থাকে।
গণমাধ্যমে হুমায়ূন আহমেদের এই রাজাকার বিরোধী প্রচারণা এবং ঘাদানিকের আন্দোলন তখন দেশের মানুষকে যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে সাহায্য করে। যুদ্ধাপরাধীদের বর্বরতাকে স্মরণ করে তাদের ঘৃণা করতে উদ্বুদ্ধ করে।
আজকের যে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকার্য চলছে এবং তরুণ প্রজন্ম যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কামনা করছে, তার পিছনে হুমায়ূন আহমেদের অবদান কম নয়। হুমায়ূন আহমেদের সৃষ্টিকর্ম প্রসঙ্গে সেলিনা হোসেন বলেন, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস ও চলচ্চিত্রগুলোতে তিনি আজীবন বেঁচে থাকবেন।
উপন্যাস ও নাটকে তার সৃষ্ট কয়েকটি চরিত্র, যেমন- মিসির আলী, হিমু, বাকের ভাই এতটাই জীবন ঘনিষ্ট ছিল যে, তার কোন কোন চরিত্রের জন্য রাস্তায় মিছিল ও দেয়ালে দেয়ালে পোস্টার লাগানো হয়েছিল।
আর কে পারে এমন করে? পারে তারাই যারা দেশকে ভালবাসে আর দেশের শত্রুকে ঘৃণা করে।
আসুন আমরাও রাজাকারদের ঘৃণা করি অন্তরে আর তা প্রকাশ করি ফেবুতে
http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-07-20/news/275310
পাখির কণ্ঠে 'তুই রাজাকার' আর যুদ্ধাপরাধীদের ঘৃণা বুকে নিয়ে শেষ যাত্রা
সদ্য প্রয়াত নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদই প্রথম তার নাটকের মাধ্যমে মানবতাবিরোধী অপরাধী যুদ্ধাপরাধীদের ঘৃণা করার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিকে। যখন স্বাধীনতা বিরোধীদের নাম দেশে উচ্চারণ করা যেত না, তখন তিনি তার বহুব্রীহি নাটকে পাখির কণ্ঠে 'তুই রাজাকার' বাক্যটি উচ্চারণ করালেন।
কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন আমাদের মনে করিয়ে দেন, যুদ্ধাপরাধীদের ঘৃণা করার বিষয়টি হুমায়ূন আহমেদই প্রথম জাতিকে শিখিয়েছেন। তার এই সাহসী পদক্ষেপের কারণেই 'তুই রাজাকার' শব্দটি তখন দেশব্যাপী বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটিও (ঘাদানিক) তখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে সোচ্চার হয়ে বিভিন্ন আন্দোলন কর্মসূচি দিতে থাকে।
গণমাধ্যমে হুমায়ূন আহমেদের এই রাজাকার বিরোধী প্রচারণা এবং ঘাদানিকের আন্দোলন তখন দেশের মানুষকে যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে সাহায্য করে। যুদ্ধাপরাধীদের বর্বরতাকে স্মরণ করে তাদের ঘৃণা করতে উদ্বুদ্ধ করে।
আজকের যে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকার্য চলছে এবং তরুণ প্রজন্ম যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কামনা করছে, তার পিছনে হুমায়ূন আহমেদের অবদান কম নয়। হুমায়ূন আহমেদের সৃষ্টিকর্ম প্রসঙ্গে সেলিনা হোসেন বলেন, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস ও চলচ্চিত্রগুলোতে তিনি আজীবন বেঁচে থাকবেন।
উপন্যাস ও নাটকে তার সৃষ্ট কয়েকটি চরিত্র, যেমন- মিসির আলী, হিমু, বাকের ভাই এতটাই জীবন ঘনিষ্ট ছিল যে, তার কোন কোন চরিত্রের জন্য রাস্তায় মিছিল ও দেয়ালে দেয়ালে পোস্টার লাগানো হয়েছিল।
আর কে পারে এমন করে? পারে তারাই যারা দেশকে ভালবাসে আর দেশের শত্রুকে ঘৃণা করে।
আসুন আমরাও রাজাকারদের ঘৃণা করি অন্তরে আর তা প্রকাশ করি ফেবুতে
http://www.somewhereinblog.net/blog/talpatarshepaibd/29640800
On Mon, Jul 23, 2012 at 7:02 PM, Abid Bahar <abid.bahar@gmail.com> wrote:
Obituary: Humayan Ahamed lives in the Rising Red and Green Star Studded flag
Abid Bahar
Humayan Azad died but he will live in the heart of Bangladeshis for years to come as a national icon. Bangladesh already has it homegrown Dr. Mohamed Yonus, Sir Abed Hasan and now Humayan Ahamed. They are the product of the pure Delta country Bangladesh. Remembering those hero's names, a patriot's heart illuminates with "Polasher Roktho." When Bangladeshis think about them, they glow in the dark sky, wrapped in green and red rising star studded flag. Humayan Ahameds are made of star dusts who never die but some jealous political minds feel pity and sweat believing that nothing is glorious until their foreign masters approve Bangladesh's ever glorious existence as perfect.
Link: http://www.amadershomoy2.com/content/2012/07/23/news0542.htm
From Zodlul Hosain
zoglul@hotmail.co.uk
How many pages have the Indians (politicians, writers, translators,
journos, campaigners, etc.) written about Taslima Nasreen? Yes, reams
and tons full of paper! They campaigned worldwide, including
electronic media. Why???
Will the lackeys of India in Bangladesh wake up? No, a great number of
them know that they are lackeys! The situation is something like,
metaphorically that is: if India makes a profit of Tk 100 by smuggling
Phensidyl, then they pocket Tk 70 and nurture their lackeys in BD by
Tk 30. People say in Bangla, 'machher tele machh bhaja!' (to fry the
fish with the fat of the fish!). And these lackeys know that!!
The political, military, economic, cultural and other lackeys of India
in Bangladesh must be defeated. And they certainly will be defeated!!
>> *Humayun and west Bengal's journalists/writers*
On 7/23/12, Isha Khan <bdmailer@gmail.com> wrote:
> More :
>
> http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=45ab2af8e56644ec71217d0f697110c7&nttl=22072012128088
>
> On Mon, Jul 23, 2012 at 11:43 AM, Isha Khan <bdmailer@gmail.com> wrote:
>
>>
>>http://www.amadershomoy2.com/content/2012/07/23/news0542.htm
>>
>>