--- On Sat, 9/8/12, BHBCUC Europe <europebhbcuc@gmail.com> wrote:
From: BHBCUC Europe <europebhbcuc@gmail.com>
Subject: Re: বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ- এর প্রেস কনফারেন্স
To: "Uddayan Barua" <europeconferenceatfrance@gmail.com>
Cc: "Sitangshu Guha" <guhasb@gmail.com>
Date: Saturday, September 8, 2012, 12:52 AM
2012/9/8 BHBCUC USA <unitycouncilusa@gmail.com>
বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ- এর প্রেস কনফারেন্স সন্ত্রাসীরা আদর্শ বরুয়ার কাছে ২ লক্ষ টাকা চাদা চেয়েছিল বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ আজ শুক্রবার (৭ সেপ্টম্বর) সন্ধায় এক প্রেস কনফারেন্সের আহবান করে/ জ্যাকসন হাইটসের 'টক অব দা টাউন' চাইনিজ রেস্টুরেন্ট-এ অনুষ্টিত এ প্রেস কনফারেন্স-এ আদর্শ বড়ুয়া সদ্য বাংলাদেশে ঘুরে এসে তার করুন কাহিনী তুলে ধরেন/ তিনি জানান, মে মাসে তিনি বাংলাদেশে যান মা-কে দেখতে, ক'দিন আগে ফিরে এসেছেন জীবনের ভয় নিয়ে/ তার বাড়ী ১০ নং পদুয়া ইউনিয়ন, ওয়ার্ড নং ২, বাড়ী ৭৯২ উত্তর পদুয়া শিকলের খুল, বড়ুয়া পাড়া, রাঙ্গুনিয়া, চট্টগ্রাম/ গত ৩০ শে জুন ২০১২ তার কাছ থেকে স্থানীয় মস্তানরা দুই লক্ষ টাকা চাদা চেয়েছে/ চাদা না দেয়ায় তারা তার বাড়ির দেয়াল ভেঙ্গে দিয়েছে/ বাড়িতে ফিরে এলে তাকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে/ তারা তার নামে মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে থানায়/ সাধা পোশাকে পুলিশ, ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার অন্যদের সাথে নিয়ে বাড়ী এসে হুমকি দিয়ে গেছে/ প্রাণভয়ে তিনি বাড়ী ছেড়ে পালান/ আদর্শ বড়ুয়া যাদের নাম ধরে এসব অভিযোগ করেছেন তারা হলেন: ১০ নং পদুয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সেলিম চৌধুরী নাসির; ওয়ার্ড নং ২-এর সদস্য আবুল কালাম বাচা; রাফিকুদ্দীন, বাঙালি হালিয়া উচ বিদ্যালয়ের শিক্ষক; মহান্মদ খোরশেদ, ১০ নং পদুয়া ইউনিয়ন-এর কেরানি; বাদশা, বাদশা, ১০ নং পদুয়া ইউনিয়ন-এর দারোয়ান; ও অন্যান্যরা/ তিনি সরকারের কাছে এ ঘটনার প্রতিকার চেয়েছেন/ প্রেস কনফারেন্সের আয়োজক সংগঠন ছিল যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ/ এতে ঐক্য পরিষদের তিন সভাপতি রতন বড়ুয়া; নবেন্দু দত্ত; ডা: টমাস দুলু রায়/ সম্পাদক সুশীল সাহা/ শিতাংশু গুহ/ এবং আদর্শ বড়ুয়া বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন,/ ঐক্য পরিষদ এতে নিচের দুটি ঘটনা তুলে ধরেন/ ঐক্য পরিষদ প্রশ্ন রাখেন, এ ধরনের ঘটনা আর কতকাল চলবে? হিন্দুদের ঘর ছাড়ার হুমকি প্রসঙ্গে ঐক্য পরিষদ নেতৃবৃন্দ বলেন, হিন্দুরা আর ভারত যাবে না; দেশের মাটিতে নিজের অধিকার প্রতিষ্টা করতে যা দরকার সবই করবে/ সুনামগঞ্জে কলেজছাত্রীকে গণধর্ষণ প্রসঙ্গে নেতৃবৃন্দ বলেন, একের পর এক ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে/ সবাই নির্বিকার/ | | | | | | হিন্দুদের ঘর ছাড়ার হুমকি দিয়ে চিঠি | | | | | | | | | | | Thu, Sep 6th, 2012 10:36 pm BdST: | | | | | | | | | | | | | | | | | | শেরপুর, সেপ্টেম্বর ০৬ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলায় দেশ ত্যাগের হুমকি দিয়ে হিন্দুদের চিঠি দেয়া হয়েছে। মুসলিম ইয়াং গ্রুপ নামে একটি সংগঠনের নামে লেখা ওই চিঠিতে দেশত্যাগ না করলে হিন্দুদের হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার ভোরে উপজেলা সদরের হিন্দু মহল্লায় এ চিঠি বিলি করা হয় বলে জানান সেখানকার বাসিন্দা অনন্ত কুমার। তিনি বলেন, হিন্দু মহল্লার প্রায় ২৫টি বাড়িতে এ চিঠি দেয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, "তোমরা হিন্দু, মুসলিমের চরম শত্রু। তোমরা আসামের মুসলিমদের অন্যায়ভাবে দিনের পর দিন হত্যা করে আসছ। আর তোমাদের ঝিনাইগাতীর মাটিতে বেঁচে থাকার অধিকার নেই, আমরা দিব না। পরবর্তী চরমপত্র দেয়ার আগেই বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতবাসী হবে। তা না হলে গণহারে হত্যা করে আসামের মুসলিম নিধনের প্রতিশোধ নেয়া হবে।" "তোমরা আমাদের জাতীয় শত্রু। তোমরা আমাদের জমিতে ঘর-বাড়ী নির্মাণ করে আমাদের জায়গা-জমি দখল করে আছ। দেখি তোমাদের ভগবান কি করে বাঁচায়? ধন্যবাদান্তে মুসলিম ইয়াং গ্রুপ, শ্মশান ঘাট।"
এ চিঠি পাওয়ার পর শেরপুরের পুলিশ সুপার মো. আনিসুর রহমান দুপুরে স্থানীয় পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আতঙ্কিত হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের নিয়ে একটি সভা করেন। পুলিশ সুপার বলেন, "যারা এসব চিঠি দিয়েছে তাদের কঠোর হাতে দমন করা হবে।" এছাড়া হিন্দুদের নিরাপত্তার জন্য পুলিশের বিশেষ নজরদারি থাকবে বলেও জানান তিনি।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/প্রতিনিধি/এএইচ/২২২৩ ঘ. <Courtsey: Pradip Saha>. | | | | | | http://www.bdnews24.com/bangla/details.php?id=204221&cid=2 সুনামগঞ্জে কলেজছাত্রীকে গণধর্ষণ, পর্নো ছবি বানিয়ে বিক্রি The Daily Janakantha, শুক্রবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০১২: নিজস্ব সংবাদদাতা, সুনামগঞ্জ, ৬ সেপ্টেম্বর ॥ জেলার বিশ্বম্ভরপুর উপজেলায় সংখ্যালঘু পরিবারের এক কলেজছাত্রী ও এনজিও কর্মীকে (২০) গণধর্ষণ করেছে পার্শ¦বর্তী তাহিরপুর উপজেলার লাউড়েরগড় এলাকার শাহিদাবাদ গ্রামের বখাটে আব্দুর রশিদের ছেলে সাইফ উল্লা (২৫), জাবেদ আলীর ছেলে সাইদুর রহমান (১৮), গারো হাটির আব্দুল মজিদের ছেলে সফিকুল ইসলাম (২৪) ও আঃ হাইয়ের ছেলে আতাবুর রহমান (২২)। মোবাইল ফোনে ধারণকৃত ধর্ষণের ভিডিও চিত্র দিয়ে পর্নো ছবি তৈরি করে বাজারে ছেড়ে দিয়েছে ওই বখাটেরা। ওই ভিডিও চিত্র এখন এলাকার উঠতি বয়সের সকল ছেলের হাতে হাতে। ঘটনার পর ওই কলেজছাত্রী একাধিকবার আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। ধর্ষকদের গ্রেফতারের দাবিতে এলাকাবাসী ও ছাত্রছাত্রীদের বিক্ষোভের পর বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই কলেজছাত্রীকে তাহিরপুর থানার পুলিশ উদ্ধার করেছে । পরে ভিকটিম বাদী হয়ে ধর্ষকদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করে। ওই কলেজছাত্রীর বাড়ি উপজেলার ফতেহপুর ইউনিয়নের কউয়া গ্রামে। লাউড়েরগড় গ্রামের আবুল কাশেম, নজরুল ইসলাম ও মুসা মিয়া ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, ধর্ষকদের বিরেুদ্ধে শাহ আরেফিন মাজারে একটি সালিশ বৈঠক হয়েছে। তবে এর কোন সমাধান হয়নি। এ বিষয়ে রবিবার আবারও একটি বৈঠক বসবে বলে তাঁরা জানান। এ ব্যাপারে তাহিরপুর থানার ওসি আবুল হাশেম জানান, ভিকটিমের পক্ষ থেকে থানায় মামলা দায়ের হয়েছে। ধর্ষকদের গ্রেফতার করতে পুলিশ সব ধরনের কৌশল নিয়েছে। সুনামগঞ্জ সদর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী জানান, কলেজ ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনার খবর পেয়ে ধর্ষকদের দ্রুত গ্রেফতার করতে পুলিশকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
প্রেরক: সুশীল সাহা সাধারণ সম্পাদক
|
