Banner Advertiser

Saturday, October 27, 2012

[mukto-mona] Re: রামু নিয়ে ভাবনা by শাহীন রেজা নূর



Now Madam is going to India.
At least, she realise at the last moment and it's a good news and trust, we will get competitive Politics in future.

From: SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>; notun Bangladesh <notun_bangladesh@yahoogroups.com>; chottala@yahoogroups.com
Sent: Saturday, October 27, 2012 6:02:22 AM
Subject: রামু নিয়ে ভাবনা by শাহীন রেজা নূর
শুক্রবার, ২৬ অক্টোবর ২০১২, ১১ কার্তিক ১৪১৯
রামু নিয়ে ভাবনা
শাহীন রেজা নূর
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সম্প্রতি এক বক্তব্য খবরের কাগজে দেখে হাসবো না কাঁদব ভেবে পাচ্ছিলাম না। রাজনীতির অপর নাম কি কপটতা? নইলে মাত্র ১১ বছর আগে তার দল ধর্মান্ধতা এবং নারকীয় উল্লাসে ফেটে পড়ে দেশের বিভিন্ন এলাকায় সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর যে অত্যাচার চালিয়েছিল সে কথা তিনি বেমালুম চেপে যাবেন কেন? হ্যাঁ, নিছক সংকীর্ণ দলীয় স্বার্থেই যে এই সত্য তাকে গোপন করতে হয়েছে এটুকু বোঝার মতো জ্ঞান আল্লাহ্পাক আমাদের দিয়েছেন। বেগম জিয়া রামুর, টেকনাফ, উখিয়া, পটিয়া প্রভৃতি স্থানে সংখ্যালঘু বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের ওপর পরিচালিত সাম্প্রতিক জঘন্য হামলার কথা বলতে গিয়ে সরকারকে এক হাত নিয়েছেন। বিএনপি নেতা-নেত্রীরা সবকিছুর মধ্যেই আওয়ামী লীগারদের 'ইন্ধন' 'ষড়যন্ত্র' 'চক্রান্ত' আবিষ্কার করেন। অবশ্য এই দলটির গোড়াপত্তন করাই হয়েছিল আওয়ামী লীগকে সর্বোতভাবে বিরোধিতা করার জন্য। এ ক্ষেত্রে যুক্তি, ঘটনার সত্যাসত্য যাচাই কিংবা দলের চাইতে দেশ ভাবনার প্রাধান্য দলটির অস্থি-মজ্জা-রক্তে নেই। দলটির জন্ম হয়েছে এর প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক কায়দায় ক্ষমতায় থাকার সুবাদে অর্থাৎ, ক্ষমতার মসনদে আসীন থাকা অবস্থায়। গোটা প্রশাসনকে ব্যবহারের মাধ্যমে এই দল প্রতিষ্ঠা করেন তিনি। উদ্দেশ্য একটিই : আর তা হলো : বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে এতদঞ্চলের বাঙালীরা যে জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছে তার গতিপথ রুদ্ধ করে এবং তথাকথিত ইসলামী জিকির তুলে দেশটিকে পুনরায় পাকিস্তানী রাষ্ট্র চিন্তার অধিভুক্ত করা। এ কাজে নিরলস পরিশ্রম করে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তিকে এ দেশের মাটিতে একটি শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করিয়ে দিয়ে গেছেন। গোড়ার কথায় ফিরে আসি। বেগম খালেদা জিয়া রামু, পটিয়া, উখিয়া, টেকনাফের ঘটনায় ভীষণভাবে কাতর হয়ে পড়েছেন। বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের নেতৃত্বে গঠিত সাত সদস্যের একটি তদন্ত দল অকুস্থলে গিয়ে কিছু লোকের সঙ্গে কথাবার্তা বলেছেন এবং ৬৭ পৃষ্ঠার এক তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছেন। এই প্রতিবেদনে তিনি বা ওই তদন্ত দল যথানিয়মেই এই হামলার জন্য আওয়ামী লীগ সরকার ও প্রশাসনকে দায়ী দাবি করেছেন। আগেই বলেছি, বিএনপি রাজনীতির এক আশ্চর্য মাহাত্ম্যই হচ্ছে আওয়ামী লীগের প্রতি বিষোদ্গার। বিএনপির প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই আমরা এই চিত্রই দেখে আসছি। রাজনৈতিক দল মাত্রই তার প্রতিপক্ষের ভুল-ত্রুটি ইত্যাদি তুলে ধরবে এটিই স্বাভাবিক ও প্রত্যাশিত। কিন্তু আমাদের এখানে ভুল ত্রুটিগুলোকে গঠনতান্ত্রিকভাবে বিশ্লেষণ না করে কেবলই ছিদ্রান্বেষণের যে চেষ্টা হয় তা সম্পূর্ণভাবে গোষ্ঠী বা ব্যক্তির মতলববাজিকেই মেলে ধরে মাত্র। আওয়ামী লীগের মধ্যেও আমরা ইদানীং অনেকটা ঠিক এই ধরনের চরিত্র লক্ষ্য করছি এবং বেদনাহত হচ্ছি। আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাকাল থেকে শুরু করে এক দীর্ঘ সময় অবধি দলটির জনসম্পৃক্তি এবং বিশেষ করে সমাজের নিম্নবর্তী ও মধ্যবিত্ত মানুষদের আশা-আকাক্সক্ষার ব্যাপারে যে আন্তরিক প্রয়াস-প্রচেষ্টা লক্ষ্য করা গেছে তা এখন যেন অনেকাংশেই ম্রিয়মাণ। সন্দেহ নেই যে, পঁচাত্তর-পরবর্তী রাজনীতিতে সেনা ছাউনির কারও কারও প্রভাবে পেশিশক্তি আমদানি এবং অর্থবিত্ত লাভের যে মোক্ষম সুযোগ সৃষ্টি করে দেয়া হয় সেই পথ বেয়েই আমাদের গৌরবোজ্জ্বল রাজনীতি ক্রমান্বয়ে কলুষিত হতে থাকে। এ অবস্থায় সংগ্রামী সংগঠন আওয়ামী লীগের গায়েও কাদার ছিটা এসে লেগেছে বৈকি! তবে এ থেকে আওয়ামী লীগকে তার নিজের অস্তিত্ব রক্ষার স্বার্থেই বেরুতে হবে। বেরুবার পথ যদিও খুব সহজ নয় তথাপি নেতৃত্বের দৃঢ়তা, সততা, সদিচ্ছা এবং সাহস থাকলে এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ খুব কঠিনও নয়। বিএনপির যে রাজনীতির ধারা তাতে এই সংগঠনটির পক্ষে জনকল্যাণমূলক কাজ করা বাস্তবে কঠিন। আগেই বলেছি, এর জন্মই হয়েছে জাতিরাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশকে প্রতিক্রিয়াশীল খাতে প্রবাহিত করার জন্য। আর এ ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ হচ্ছে তাদের জন্য সবচেয়ে বড় অন্তরায়। সবচেয়ে বড় কথা, বিএনপির কাঁধে জামায়াতি ভূত সওয়ার হওয়ায় দলটির জন্য হয়েছে তা আরও বড় মুসিবত। কিন্তু বর্তমান নেতৃত্ব বহাল থাকলে জামায়াতি ভূত এর কাঁধ থেকে নামবে এ ভরসা মিছে! জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির যে সম্পূর্ণ আদর্শগত মিল রয়েছে তা ঠিক নয়। কিন্তু তারা উভয়ই রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকার উদ্দেশ্যে একের সঙ্গে অপরে গাঁট ছড়া না বেঁধে পারে না। ফলে জামায়াত বিএনপির কাঁধে ভর রেখে গেলবার কিভাবে তার দুরভিসন্ধি চরিতার্থ করেছে তা তো এখন প্রমাণিত। অন্যদিকে, বিএনপি হাওয়া ভবনের মাধ্যমে লুটতন্ত্রকেই 'রাষ্ট্রসেবা' হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে অপরাজনীতিকে আরও বেগবান করেছিল। অর্থাৎ, জামায়াত চলছে এক সুদূরপ্রসারী লক্ষ্যকে সামনে নিয়ে আর বিএনপি চলছে অর্থবিত্ত লাভের লক্ষ্যকে মোক্ষরূপ জ্ঞান করে। জামায়াতের রাজনীতির উদ্দেশ্য সম্পর্কে এখন জাতি অনেকখানি বোঝে। পাকিস্তানের সৃষ্টিলগ্নে এর বিরোধিতা করে পরে পাকিস্তান কায়েম হবার পর মওলানা মওদুদীর জামায়াত কিভাবে সেই পাকিস্তানের দরদি সেজেছিল তা আমরা এখন জানি। ঠিক আবার বাংলাদেশের সৃষ্টি লগ্নে পাকিস্তানের সংহতি, সার্বভৌমত্ব ও অখ-তা রক্ষার নামে যে জামায়াতে ইসলামী ও তাদের আদর্শিক সংগঠন ইসলামী ছাত্র সংঘের নেতাকর্মীরা জানকবুল করে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর সহযোগী হবার জন্য দলে দলে রাজাকার, আলবদর ও আলশামস বাহিনীতে যোগ দিয়েছিল তারাই এখন ভোল পাল্টে কি সুন্দর অতি বড় বাংলাদেশ দরদি সেজেছে। যারা একাত্তরে মুক্তিযোদ্ধা ও বুদ্ধিজীবীদের নৃশংসভাবে হত্যা আর অসংখ্য মা-বোনকে হানাদারদের লালসার খোরাকে পরিণত করেছে পাকিস্তান এবং ইসলাম রক্ষার নামে তারা সত্যিকারের বিশ্লেষণে যে কত বড় ধর্মদ্রোহী তা মানুষ এখন বোঝে। এই কপট ভ- এবং কুলাঙ্গার শ্রেণীর মানুষেরা ধর্মের নামে এ দেশের সরলপ্রাণ খোদাভীরু মানুষের মন গলিয়ে যাবতীয় দুনিয়াবী স্বার্থ হাসিল করে। ইসলামের মতো প্রগতিবাদী ধর্মকে কুসংস্কারের মোড়কে আবদ্ধ করে এই ধর্মহীনেরা ব্যবসা করে ফেরে। এ সবই আজ এ দেশবাসীর কাছে আয়নার মতো পরিষ্কার। তথাপি, বিএনপি এবং জামায়াত নেতারা অব্যাহতভাবে মিথ্যার বেসাতি করে দেশবাসীকে পুনরায় বিভ্রান্ত করে চলেছে। এবার এ যাত্রায় তাদের সঙ্গে আছে তাদের বেশকিছু বিদেশী প্রভু। অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশকে রক্তের বানে ভাসিয়ে দিয়েছিল তারা একাত্তরে। এখন গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করে ও জঙ্গিবাদী অপশক্তির উত্থানের মাধ্যমে তারা আবারও ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তনের স্বপ্নে বিভোর। প্রগতির নামাবলি গায়ে চাপানো কিছু 'বুদ্ধিজীবী' টিভি টকশোতে কিংবা বিভিন্ন নিবন্ধে আওয়ামী লীগের প্রতি যেভাবে আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠেন তাতে তাদের 'শুভবুদ্ধি' বা শুভচেতনাই প্রকারান্তরে প্রশ্নবিদ্ধ হয়। সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা অবশ্যই কাম্য আবার সে সমালোচনা শোনার মতো ধৈর্য ও সহিষ্ণুতাও সরকারের কাছ থেকে প্রত্যাশিত। কিন্তু আমাদের এখানে গণতান্ত্রিক এই মূল্যবোধের চর্চার পরিবর্তে ব্লেম গেমই হয়ে ওঠে সার!
যাই হোক, রামুর ঘটনায় বেগম খালেদা জিয়া সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতি যে সংহতি প্রকাশ করেছেন তা প্রশংসনীয়। কিন্তু এই সম্প্রদায়ের ওপর আঘাতের ব্যাপারে বক্তব্য ও বিবৃতিতে তিনি যেভাবে কাতর হয়ে সরকারের প্রতি এক ধরনের হুমকির ভাষা প্রয়োগ করেছেন তা নিশ্চয়ই শোভন হয়নি। তিনি নিশ্চয়ই ভুলে গেছেন অথবা ইচ্ছে করে চেপে গেছেন যে ২০০১ সালে নির্বাচনে জয়লাভ করার পর তার দলের বীর পুঙ্গব নেতাকর্মীরা সংখ্যালঘু হিন্দুদের কি ভয়ঙ্করভাবে গ্রাম এমনকি দেশছাড়া করেছিল। শুধু কি তাই, সেই একাত্তরের রাজাকার-আলবদরদের স্টাইলে বহু হিন্দু কিশোরী ও যুবতীর সম্ভ্রমহানি ঘটিয়েছিল তারই সুবোধ কর্মীরা। বিএনপি-জামায়াতের সেই নিগ্রহ-নির্যাতন বিশ্ব বিবেককে আহত করেছিল এবং এ নিয়ে কতই না আন্তর্জাতিক সভা-সমিতি-সিম্পোজিয়াম-সেমিনার চলেছে তা তার এখন আর মনে নেই। ভিডিও ফুটেজ, প্রামাণ্যচিত্র আর স্থির চিত্রে ধারণ করা আছে এই সংখ্যালঘু নির্যাতনের কাহিনী।
রামুর ঘটনা নিয়ে সরকার ও বিরোধী দল পরস্পরের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ করে চলেছে। বিএনপির তদন্ত প্রতিবেদন সম্পর্কে তো আগেই বলেছি। এবার সরকারী তদন্ত থেকে কি সব তথ্য বেরিয়ে আসে সেটির জন্য সকলের অপেক্ষার পালা। তবে ঘটনার আদ্যোপান্ত এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে বিগত কয়েক বছর ধরে রোহিঙ্গা এবং বিভিন্ন জঙ্গী সংগঠনগুলোর তৎপরতা বিশ্লেষণ করলে এ কথা বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ আছে যে এই হামলার পেছনে দেশী-বিদেশী জঙ্গীদের সকল ধরনের ইন্ধন ও অংশগ্রহণ ছিল। এ ক্ষেত্রে তারা তাদের এ দেশীয় রাজনৈতিক মিত্রদের সহযোগিতা অনায়াসেই লাভ করেছে। বর্তমান সরকার দেশে যে অসাম্প্রদায়িক এবং গণতান্ত্রিক চেতনা পুনর্প্রতিষ্ঠার কাজ করছে তা বানচাল করে এ সরকারকে বেকায়দায় ফেলার প্রয়াস বা চক্রান্ত এই কর্র্মকা- থেকে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। বিএনপি যে এই ঘটনার পেছনে সরকারের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ এনেছে তা আদৌ যুক্তিসঙ্গত কি? সরকার দেশে সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে উৎখাতের জন্য বিগত ৪ বছরে অত্যন্ত কঠোর ভূমিকা গ্রহণ করেছে। এখন সাম্প্রদায়িকতা উস্কে দিয়ে সরকারের কি কোন লাভ হবার কি কোন কারণ আছে? বরং সাম্প্রদায়িকতা বিএনপি-জামায়াতের জন্য সুবর্ণ সুযোগ বয়ে আনতে পারে নয় কি? রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় দানের ব্যাপারে কোন প্রকার উদারতা প্রদর্শনের নতিজা এই সরকারের জন্য খারাপ হতে বাধ্য। কেননা, বিভিন্ন মৌলবাদী জঙ্গী আর রোহিঙ্গাদের সমন্বয়ে এক নতুন চক্রান্তের বুনিয়াদ রচিত হয়েছে সেখানে। মিয়ানমারের হরকাতুল জেহাদ, আল ইসলামী আরাকান, লস্করে তৈয়বা, আল কায়েদা, হিযবুত তাহ্রীর, হুজি বাংলাদেশ, জামায়াতে ইসলামী প্রভৃতি সংগঠন বাংলাদেশের দুর্গম পার্বত্যাঞ্চলে যে ধরনের জঙ্গী আস্তানা গড়ে তুলেছে তা আমাদের গণতান্ত্রিক রাজনীতির প্রতি হুমকিস্বরূপ। এদের পেছনে রয়েছে পাকিস্তানী গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের মাধ্যমে এই জঙ্গি তৎপরতা অর্থেও যোগান দেয়া হচ্ছে বলেও গোয়েন্দা রিপোর্টে প্রকাশ। এই জঙ্গী দমনে সক্ষমতার ওপরই বাংলাদেশের অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক অস্তিত্ব নির্ভরশীল। আইএসআই বাংলাদেশ থেকে যেসব তরুণ বা যুবকদের প্রশিক্ষণ দিয়ে বাংলাদেশের কক্সবাজার, বান্দরবান ও অন্যান্য স্পর্শকাতর স্থানে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত, মিয়ানমার ও বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক হাঙ্গামা সৃষ্টি বা জেহাদ সংঘটনের জন্য। পরবর্তীতে প্রগতিবাদী লোকজনকে হত্যা, জনাকীর্ণ এলাকায় বোমা হামলা আর এই সরকারকে উৎখাত করার পরিকল্পনাও এদের রয়েছে বলে গোয়েন্দারা মনে করেন। এমতাবস্থায় মনে হয়, সরকারকে চারদিক থেকে ঘায়েলের সর্বাত্মক প্রয়াস চলেছে। সরকারকে তাই সন্তর্পণে পা ফেলতে হবে। কোন প্রকার আত্মম্ভরিতা নয়, দেশপ্রেমিক জনগণের মনের আকুতি শোনার জন্য উৎকর্ণ থাকতে হবে এবং মানুষের অভাব-অভিযোগ দূরীকরণে সর্বাত্মক আন্তরিক প্রয়াস নিতে হবে। জঙ্গিরা সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ও ইন্টারনেট প্রযুক্তি ব্যবহার করে এই সরকারের ভাবমূর্তি নস্যাৎ ও যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে সাফাই গাইছে তার পাল্টা দক্ষ ও মেধাসম্পন্ন প্রযুক্তিবিদদের দ্বারা মোকাবেলার উদ্যোগ গ্রহণ করাটা অত্যন্ত জরুরী। 

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট

Also read:
[যুদ্ধাপরাধ ও বিএনপির পথচলা শাহীন রেজা নূর


"একদিন এই বেগম জিয়াই বলতেন যে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে মসজিদে উলু ধ্বনি হবে, দেশে ইসলাম থাকবে না, হিন্দু সংস্কৃতির পস্নাবনে দেশ ভেসে যাবে ইত্যাদি। মানুষ চোখভরে দেখেছে যে, এগুলো কত বড় মিথ্যা। আর কতর্ৃপক্ষকে ঘায়েলের জন্য কি ভয়ানক বিদ্বেষ-প্রসূত বক্তব্য তাঁর। তাই এই গাঁজাখোরি গল্পে আর কাউকে ভোলানো যাচ্ছে না দেখে তারা অন্য প্রকার ভারতবিদ্বেষের সুর ভাঁজছে। ভারত তাদের হাইকমিশনে নিজস্ব নিরাপত্তারক্ষী নিয়োগ কিংবা তাদের এয়ারলাইন্সভুক্ত বিমানে স্কাই মার্শাল নিয়োগের প্রসত্মাব দেয়ায় বেগম জিয়া এবং তাঁর সাঙ্গোপাঙ্গরা এতে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব নস্যাত হবে ..........  ]



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___