Banner Advertiser

Monday, November 12, 2012

[mukto-mona] Huffingtonpost report on torturing Journalist in Bangladesh by Hasina Govt.



হাফিংটন পোস্টের প্রতিবেদন, একদলীয় রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে বাংলাদেশ
মঙ্গলবার, ১৩ নভেম্বর ২০১২
মানবজমিন ডেস্ক: আগামী বছরের জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ যাচ্ছে অনিশ্চয়তার দিকে। সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশের একটি একদলীয় রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা। বাংলাদেশে সাংবাদিকদের ওপর নির্যাতনের ঘটনা তুলে ধরে গতকাল অনলাইন হাফিংটন পোস্ট-এ এসব কথা লিখেছেন জোলিয়ন রুবিনস্টেইন। 'বাংলাদেশ জার্নালিস্টস ডিনাইড প্রেস ফ্রিডম দ্যাট উই টেক ফর গ্র্যান্টেড' শীর্ষক মন্তব্য প্রতিবেদনে তিনি বাংলাদেশে পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় সাংবাদিকরা যেসব প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হচ্ছেন তা তুলে ধরেছেন। ওতে উঠে এসেছে বিএনপি'র সাংগঠনিক সম্পাদক ও সিলেটের সন্তান এম ইলিয়াস আলীর প্রসঙ্গও। এতে তিনি লিখেছেন, বাংলাদেশে সত্য খবর লেখার পরিণামে সাংবাদিকরা গ্রেপ্তার হন। তাদেরকে প্রহার করা হয়। এমনকি তাদের মৃত্যুও ঘটে। তিনি লিখেছেন, গত বছর বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর পর্যায়ক্রমে আঘাত করেছে। গত বছর বাংলাদেশে সাংবাদিকদের ওপর হামলার শতাধিক ঘটনা নিবন্ধিত হয়েছে। এর মধ্যে বেশির ভাগ ঘটনাই ঘটেছে আওয়ামী লীগ সরকারের সমালোচনা করা বা দুর্নীতি উন্মোচন করে দেয়ার জন্য। একটি ঘটনায় আওয়ামী লীগের সদস্যরা ১৯ জন সাংবাদিককে শহর ছেড়ে চলে যেতে নির্দেশ দেয়। তা না করলে তাদেরকে কেটে টুকরো টুকরো করে কবর দেয়ার হুমকি দেয়। এতে বলা হয়, সমপ্রতি যেসব ঘটনা ঘটেছে তা এখানে উল্লেখ করা দরকার। সামপ্রতিক ঘটনার মধ্যে একটি নিউজরুমের ভিতরে হামলা হয়েছে। ছাত্রদের একটি প্রতিবাদ সমাবেশ কভার করার কারণে তিনজন ফটো সাংবাদিককে প্রকাশ্যে প্রহার করা হয়েছে। পুলিশের দু'জন এসআই ১৫ বছর বয়সী এক কিশোরীকে হয়রানি করছিল। এ বিষয়ে ওই পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করায় পুলিশ তিন সাংবাদিককে অবমাননা করে। বিরোধী দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)'র মহাসমাবেশ কভার করা থেকে বিরত রাখা হয় বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলগুলোকে। দি ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব জার্নালিস্টস রিপোর্ট করেছে, বাংলাদেশে সংবাদ মাধ্যমের ওপর হুমকি ও হয়রানি অব্যাহতভাবে চলছে। দ্য ওয়ার্ল্ড ডেভেলপমেন্ট ইন্ডিকেটরে ১৯৯২ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে স্থান দেয় ইমপিউনিটি ইনডেক্সে ১১ নম্বরে। সাংবাদিক হত্যার অনিষ্পন্ন ঘটনাগুলোর প্রেক্ষিতে এমন নির্ধারণ করা হয়। বাংলাদেশে যেসব সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে তাদের শতকরা ৭৫ জনকে হত্যা করা হয়েছে দুর্নীতি, রাজনৈতিক কেলেঙ্কারি ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের মতো ঘটনা রিপোর্ট করার কারণে। তিনি আরও লিখেছেন, বৃটিশ সরকারের কারণে এ পরিস্থিতি আরও শোচনীয় হয়েছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লন্ডন অলিম্পিকের সময় লাল গালিচা সংবর্ধনা দেয়া হয়েছিল। বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেতা তাকে সংবর্ধনা দিতে লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। শেখ হাসিনার সমর্থকরা যখন তার দেশে ন্যক্কারজনক কাজ করছিল তখন তিনি ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে ভাষণ দিচ্ছিলেন। জোলিয়ন আরও লিখেছেন, সাংবাদিক নির্যাতনকারী শাসকদের বৃটিশ সরকারের দেয়া এই মৌন সম্মতি আমাকে ক্ষুব্ধ করেছে। বৃটেন বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় অর্থের যোগানদাতা। তারা প্রতি বছর বাংলাদেশে ২৫ কোটি পাউন্ড সহায়তা দেয়। এই অবস্থানকে ধরে রেখে বৃটিশ সরকারের উচিত এই নিদারুণ নিপীড়ন বন্ধ করার দাবি করা। ডিপার্টমেন্ট অব ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট বিষয়ক মন্ত্রী ও পররাষ্ট্রবিষয়ক মন্ত্রীর অবশ্যই শেখ হাসিনাকে প্রকাশ্যে চ্যালেঞ্জ জানাতে হবে যে, তাকে সংবাদ মাধ্যমের মৌলিক মানদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে। যখন প্রহার, নিখোঁজ ও গ্রেপ্তারের ঘটনা কমছে না তখন রুদ্ধদ্বার বৈঠক বা 'নিশ্চয়তা' আদায় করাই যথেষ্ট নয়। জোলিয়ন আরও লিখেছেন, বৃটিশ সরকারকে কোথা থেকে শুরু করতে হবে? তিনি নিজেই এর জবাব দিয়েছেন। লিখেছেন, সম্ভবত এম ইলিয়াস আলী নিখোঁজের ঘটনায় একটি তদন্ত দাবি করতে পারে। এম ইলিয়াস আলী বিএনপির একজন সাংগঠনিক সম্পাদক। তিনি তার গাড়ির চালকসহ নিখোঁজ হয়েছেন। জোলিয়ন লিখেছেন, প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন- সরকারের একটি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার লোকজন তাদের ধরে নিয়ে গিয়েছে। ওই সংস্থাকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা 'ডেথ স্কোয়াড' হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন। গণমাধ্যমে হামলার ঘটনায় সাধারণ ক্ষমার বিরুদ্ধে প্রচারণা চালানোর দায়ে মুস্তাফিজুর রহমান সুমনকে প্রহার করা হয়। তাকে এখনও আটক রাখা হয়েছে। জোলিয়ন লিখেছেন, বৃটিশ সরকার মুস্তাফিজুর রহমান সুমনকে মুক্তি দেয়ার দাবি তুলতে পারে। তারা দিগন্ত মিডিয়া করপোরেশনের প্রধান মীর কাসেম আলীকেও মুক্তি দেয়ার দাবি তুলতে পারে। যুদ্ধাপরাধ আদালতের সমালোচনা করায় তাকে জেলে রাখা হয়েছে। এমন অবস্থায় বিশ্বাস করা কষ্ট যে, কেউ কেউ শেখ হাসিনাকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেয়ার আহ্বানও জানান। বাংলাদেশে নির্বাচন আগামী বছর। তার আগেই বাংলাদেশ একটি অনিশ্চিত পরিস্থিতির দিকে এগিয়ে চলেছে। দৃশ্যত দেশটি একদলীয় রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে। বাংলাদেশীদের দিতে হবে একটি সুষ্ঠু ও ভারসাম্যপূর্ণ রাজনৈতিক পরিস্থিতি। যখন আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরা লজ্জাজনকভাবে নীরবতা অবলম্বন করছে তখন যারা বাংলাদেশে কথা বলতে সাহস রাখেন তাদের পক্ষ অবলম্বন করা উচিত আমাদের।





__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___