Banner Advertiser

Tuesday, November 20, 2012

[mukto-mona] মওদুদী ও গোলাম আযমের ইসলাম এবং নবীজীর (স) ইসলাম -॥ তৃতীয় কিস্তি ॥




বুধবার, ২১ নভেম্বর ২০১২, ৭ অগ্রহায়ন ১৪১৯
মওদুদী ও গোলাম আযমের ইসলাম এবং নবীজীর (স) ইসলাম
মুনতাসীর মামুন
॥ তৃতীয় কিস্তি ॥
আমাদের সংবিধানের ৭ (১) অনুচ্ছেদে বলা আছে, প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ এবং জনগণের পক্ষে সেই ক্ষমতা কার্যকর হবে। কিন্তু তাদের গঠনতন্ত্রে উল্লেখ নেই যে, রাষ্ট্র পরিচালনায় জনগণের অর্থাৎ সকল ধর্মাবলম্বী জনগোষ্ঠীর ইচ্ছানুযায়ী রাষ্ট্রীয় কর্তৃত্ব কার্যকর করতে হবে।
জামায়াতের গঠনতন্ত্রের প্রথম অধ্যায়ের ধারা ২/পঞ্চমে আছে "আল্লাহ ব্যতীত অপর কাহাকেও বাদশাহ, রাজাধিরাজ ও সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক মানিয়া লইবে না, কাহাকেও নিজস্বভাবে আদেশ ও নিষেধ করিবার অধিকারী মনে করিবে না, কাহাকেও স্বয়ংসম্পূর্ণ বিধানদাতা ও আইন প্রণেতা মানিয়া লইবে না এবং আল্লাহর আনুগত্য ও তাহার দেওয়া আইন পালনের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত নয় এমন সকল আনুগত্য মানিয়া লইতে অস্বীকার করিবে। কেননা স্বীয় সমগ্র রাজ্যের নিরঙ্কুশ মালিকানা ও সৃষ্টিলোকের সার্বভৌমত্বের অধিকার আল্লাহ ব্যতীত অপর কাহারও আসনে নাই।"
রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের অধিকার জামায়াত স্বীকার করে না। তাদের ভাষ্য অনুযায়ী "ইসলামে আইনগত সার্বভৌমত্বের অধিকারী একমাত্র আল্লাহ।" এছাড়া
ক) ১০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সর্বস্তরের মহিলাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার কথা তাদের গঠনতন্ত্রে সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ নেই;
খ) ১১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী 'প্রজাতন্ত্র হবে এমন একটি গণতন্ত্র যেখানে প্রশাসনের সকল পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের' অর্থাৎ ধর্মবিশ্বাস নির্বিশেষে নিশ্চিত করার বিষয়টি তাদের গঠনতন্ত্রে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ নেই;
গ) ১৩ অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রের নির্দিষ্ট মালিকানার নীতির সাথে তাদের গঠনতন্ত্রে সুস্পষ্ট দ্বন্দ্ব ও ভিন্নতা আছে;
ঘ) ১৪ অনুচ্ছেদে ধর্মনির্বিশেষে কৃষক, শ্রমিক ও অনগ্রসর অংশসমূহকে সকল প্রকার শোষণ থেকে মুক্তি দান করা নিশ্চিত থাকলেও তাদের গঠনতন্ত্রে তার কার্যক্রম সুস্পষ্টভাবে লঙ্ঘিত;
ঙ) ১৯ অনুচ্ছেদে সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা নিশ্চিত থাকলেও তাদের গঠনতন্ত্রে সমতা নীতি সুস্পষ্টভাবে ব্যক্ত করা হয়নি;
চ) ২৩ অনুচ্ছেদে 'জনগণের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য' নিশ্চিত করা হলেও তাদের গঠনতন্ত্রে একটিমাত্র ধর্মাবলম্বীর সংস্কৃতির প্রতি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে;
ছ) ২৪ অনুচ্ছেদে জাতীয় স্মৃতি নির্দেশক তাবৎ বস্তু বা স্থানকে রক্ষা করার নিশ্চয়তা দেয়া থাকলেও তাদের গঠনতন্ত্রে সেমত সংস্কৃতি রক্ষার কোনোই নিশ্চয়তা নেই; এবং
জ) ৩৮ অনুচ্ছেদে প্রদত্ত সংগঠনের স্বাধীনতা আইনের দ্বারা অর্থাৎ বর্তমানে প্রচলিত ১৯৭৪ সালে বিশেষ ক্ষমতা অ্যাক্ট সীমিত করায় তাদের সংগঠনের নাম ধর্মীয় নামযুক্ত হওয়ায়, উক্ত অ্যাক্টের ২০ (১) ধারা অনুযায়ী নিবন্ধনপ্রার্থী তারা নয়।
১৯৭২ সালের গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-এর অধিকতর সংশোধনকল্পে প্রণীত অধ্যাদেশ (২০০৮ সনের ৪২নং অধ্যাদেশ) অনুযায়ী
১. ১৯৭৪ সনের বিশেষ ক্ষমতা আইন (১৯৭৪ সনের ১৪নং আইন) The Special Power Act 1974 (An Act No. XIV of 1974) (ইংরেজী ৯ই ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪ সন থেকে কার্যকরী)-এর Section-20 prohibition of formation of certain associations or unions-
1) No Person shall form, or be member or otherwise take part in the activities of any communal or other association or union, which in the name or on the basis of any religion has for its object, or pursues, a political purpose.
২. নং-৪২ (মুঃপ্রঃ) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক ০৪ (ভাদ্র ১৪১৫ বাং মোতাবেক ১৯ আগস্ট, ২০০০ খ্রিঃ তারিখে প্রণীত ও প্রকাশিত ২০০৮ সনের ৪২নং অধ্যাদেশ Representation of the people order, 1972Ñ(REGISTRATION OF POLITICAL PARTIES WITH THE COMMISSION) Article 90A-for the purpose shall be registered with the commission subject to the condition laid down I Article 90B.
Article : 90C(1)-A Political party shall not be qualified for registration under this chapter, if
a) the objectives laid down in its constitution are contrary to the Constitution of the peoples Republic of Bangladesh; or
b) any discrimination regarding religion, race, caste, language or sex is apparent in its constitution ; or
c) by name, flag, symbol or any other activity it threatens to destroy communal harmony or leads the country to disintegration; or
d) there is any provision in its constitution for the establishment or operation of any office, brance or committee outside the territory of Bangladesh.
গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশের উপর্যুক্ত চারটি শর্তের কোনটিই নিবন্ধন প্রার্র্থীর গঠনতন্ত্র আদৌ পূরণ করে না, অথচ যে কোনো একটি শর্তের অপলাপেই কোনো সংগঠন নিবন্ধনের চূড়ান্ত অযোগ্য, যথা 
৯০সি (১) (এ) ধারার লঙ্ঘন যেহেতু জামায়াতের গঠনতন্ত্র সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগের ৭, ১০, ১১, ১৩, ১৪, ১৯, ২৩, ২৪ তৃতীয় ভাগের ২৭, ২৮, ২৯, ৩১, ৩৮, ৩৯, ৪১, ৬৫ অনুচ্ছেদের ও চতুর্থভাগের ৬৫ অনুচ্ছেদের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ।
৯০সি (১) (বি) ধারার লঙ্ঘন যেহেতু জামায়াতের গঠনতন্ত্রে কোনো নারী কিংবা অমুসলিম দলটির প্রধান কিংবা নির্বাহী কমিটির সদস্য হতে বারিত।
৯০সি (১) (সি) ধারার লঙ্ঘন-যেহেতু তাদের গঠনতন্ত্রের কোনো ধারাই সাম্প্রদায়িক কিংবা ধর্মীয় শৃঙ্খলা নিশ্চিত করে না, বরং সাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মীয় বিশৃঙ্খলার উস্কানি ও প্ররোচনা দেয়।
৯০সি (১) (ডি) ধারার লঙ্ঘন যেহেতু বাংলাদেশ সুপ্রীমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে জামায়াত ২০০৮ সালের ৬৭৯২নং যে রিট পিটিশন দায়ের করেছে সেখানে স্বীকার করেছে যে, ভারতে দলটির জন্ম হয়েছিল এবং তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশে সংগঠনটির কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে ও একে অপরের সহায়ক অর্থাৎ জন্মলগ্ন থেকে সংগঠনটির শাখা ও গ্রহণযোগ্য অকাট্য প্রমাণ বিধায় জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্যগণ দ-বিধির ১২০ক ধারা অনুযায়ী দ-যোগ্য অপরাধ করায় নিবন্ধনযোগ্য নয়।
আগেই উল্লেখ্য করেছি, গত নির্বাচনের আগে নির্মূল কমিটির পক্ষ থেকে প্রয়াত অধ্যাপক কবীর চৌধুরী ও আমি নির্বাচন কমিশনে জামায়াত কেন নিবন্ধন পেতে পারে না, উপর্যুক্ত ধারাসমূহ উল্লেখ করে স্মারকলিপি দিয়েছিলাম। আমাদের সঙ্গে অন্যান্য সংগঠনের এবং সেক্টরস কমান্ডারস ফোরামের নেতারাও ছিলেন। সেখানে ছিলেন স্বাধীনতার ড্রামতত্ত্বের উদ্ভাবক জেনারেল শওকত আলী। বিএনপির বড় দরের নেতা হয়েও তিনি জামায়াত কারণে আমাদের সঙ্গে ছিলেন। আমাদের স্মারকলিপিতে আমরা আরও উল্লেখ করেছিলাম
যুদ্ধাপরাধীদের দল জামায়াতকে নিবন্ধন দেয়া যাবে না। কেননা পৃথিবীর কোন সভ্য দেশে যুদ্ধাপরাধী, স্বাধীনতার পরাজিত শক্তির রাজনীতি করার অধিকার থাকে না। যেহেতু জামায়াত বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা সংগ্রামের বিরোধিতাকারী, যেহেতু তারা এদেশের প্রতি কখনই আনুগত্য প্রকাশ করেনি, উপরন্তু পদে পদে আমাদের গঠিত সংবিধান লঙ্ঘন করে চলেছে আর এ কারণেই জামায়াতে ইসলামীকে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন দেয়া হলে আইন ও সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস জাতির আস্থা আর ভরসার স্থল সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশন সংবিধান লঙ্ঘনের এই দায় কখনও নেবে না।
নির্বাচন কমিশনাররা স্মিতহাস্যে আমাদের কথা শুনে জামায়াতকে নির্বাচন করার অধিকার দিলেন। এদের অনেকে আজ বড় বড় কথা বলেন। তখন কী কারণে আইনের বরখেলাপ করেছিলেন? তারা যদি আইনের পথে থাকেন এখন তাহলে নির্বাচন কমিশন কেন জামায়াতের গঠনতন্ত্র সংশোধন করতে বলছে? এ জন্যই বলেছিলাম সমাজ রাজনীতি প্রশাসন সবখানেই দু'নম্বরীরা দু'নম্বর কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর এই দু'নম্বরীর বিরুদ্ধে রিট করেছিলেন। এখনও তার নিষ্পত্তি হয়নি। আশা করি আদালতে এর দ্রুত নিষ্পত্তি করা হবে।
জামায়াত হচ্ছে কুঞ্জলতার মতো। কাউকে না কাউকে অবলম্বন করে তাকে টিকে থাকতে হয়। এতদিন সেভাবেই সে বেড়ে উঠেছে।
পাকিস্তানে আইএসআই ও ডানপন্থী রাজনৈতিক দলসমূহ এবং সৌদি আরবের টাকায় জামায়াত চলেছে। খুব সম্ভব রাও ফরমান আলীর লেখায় আছে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে তাদের প্রচার চালাবার জন্য দৈনিক সংগ্রাম প্রতিষ্ঠার টাকাও আইএসআই দিয়েছিল। পরে নাকি জেনারেল জিয়াউল হক ও আইএসআই জামায়াতের এজেন্ডাসমূহ বাস্তবায়ন করে।
জামায়াতের জন্য অন্ধকার ছিল ১৯৭১-১৯৭৫। দু'নম্বর জিয়া, সামরিক বাহিনী এবং তারপর বিএনপি জামায়াত পোষণ শুরু করে। এরপর দু'নম্বর এরশাদ সামরিক বাহিনী ও জাতীয় পার্টি জামায়াত লালন করে। কিন্তু জিয়া ও এরশাদের মতো জামায়াতের বৈধতা-সঙ্কট ছিল প্রবল। সে কারণে এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় দুই বড় দলের পাশাপাশি জামায়াতও যুগপৎ আন্দোলন শুরু করে। এরশাদ চিৎপটাং হলে, নির্বাচনে বিএনপি জয়লাভ করলেও বৈধতা অর্জনের জন্য গোলাম আযম হাসিনার কাছে প্রস্তাব পাঠান সমর্থনের। সে প্রস্তাব শেখ হাসিনা প্রত্যাখ্যান করেন। এরপর নির্মূল কমিটির আন্দোলন শুরু হলে, খালেদা জিয়া জামায়াতের প্রটেকশনে এগিয়ে আসেন। জাহানারা ইমামসহ নির্মূল কমিটির নেতাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা করেন।
১৯৯৬ সালের আগে বিএনপির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ আন্দোলন শুরু করলে জামায়াতও আন্দোলন শুরু করে। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সরকার গঠনে কয়েকটি ভোটের দরকার হলে আবারও জামায়াত সরকার গঠনে প্রস্তাব দিলে আওয়ামী লীগ তা নাকচ করে। অবমাননাকর হলেও সু-মেকার রবকে নিয়ে সরকার গঠন করে। জামায়াত তখন বিএনপির সঙ্গে আঁতাত দৃঢ় করে। ২০০১ সালে সামরিক বেসামরিক আমলাতন্ত্রের সহায়তায় বিএনপি জামায়াত জোট ক্ষমতা দখল করে বাংলাদেশে স্মরণাতীতকালের ভয়াবহতম নির্যাতন চালায়। হত্যা করে বিরোধীদের।
জামায়াতকে এভাবে স্টাবলিশমেন্ট ও সমাজের দু'নম্বরীরা সবসময় সহায়তা করেছে। এবং এ প্রক্রিয়াটা কীভাবে চলে তার একটি উদাহরণ দিই। কয়েক দিন আগে টিভির এক আলাপচারিতায় সঞ্চালকও একজন অধ্যাপক এ প্রসঙ্গে আলোচনায় বলছিলেন, আওয়ামী লীগ তো জামায়াতের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছিল। আমি সবসময় এসব আলাপচারিতায় সংযম না হারানোর চেষ্টা করি। তাছাড়া এরা দু'জনই জামায়াত বিরোধী ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের এবং আমাদের স্নেহাস্পদ। আমি বলেই ফেললাম, আপনারা বিএনপির প্রপাগান্ডা করেন কেন? কখন আওয়ামী লীগ আঁতাত করল? তারা মৃদুকণ্ঠে বলার চেষ্টা করলেন ১৯৯০, ১৯৯৬। উত্তরে যা বলেছিলাম তা লিখছি। ১৯৯৬ সালে নিজামীর সঙ্গে হাসিনার একটি ছবির কথা সবাই বলেন, যেটি ছাপা হয়েছিল বঙ্গবন্ধু পরিবারের স্নেহাস্পদ দুই সম্পাদকের পত্রিকা ইত্তেফাকে। 
সংসদে জামায়াত নেতাদের সঙ্গে বসতে হচ্ছে, নির্বাচন করতে হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে। আলোচনার জন্য শেখ হাসিনাকে আওয়ামী লীগের একাংশ নিয়ে গেলেও নিজামী প্রমুখকে দেখে তিনি চলে আসেন। কোন রকম জোটভুক্তও তো হয়নি দুটি দল। বিএনপি এই প্রচারণা প্রবলভাবে করে, কিন্তু আওয়ামী নেতৃবৃন্দ জোরালোভাবে তার উত্তর দিতে পারে না। কারণ তাদের অধিকাংশ মনোনীত, তাদের যোগ্যতা ও একনম্বরী সম্পর্কে আমরা দূরের কথা লোকজনই সন্দিহান। বিএনপির আশ্রয়ে সব সময় জামায়াত থেকেছে তারে আদর্শগত মিলের জন্য। (চলবে)

বুধবার, ২১ নভেম্বর ২০১২, ৭ অগ্রহায়ন ১৪১৯
Subject: মওদুদী ও গোলাম আযমের ইসলাম এবং নবীজীর (স) ইসলাম - ॥ দ্বিতীয় কিস্তি ॥
মঙ্গলবার, ২০ নভেম্বর ২০১২, ৬ অগ্রহায়ন ১৪১৯
মওদুদী ও গোলাম আযমের ইসলাম এবং নবীজীর (স) ইসলাম ॥ দ্বিতীয় কিস্তি ॥
মুনতাসীর মামুন
ঙ্গলবার, ২০ নভেম্বর ২০১২, ৬ অগ্রহায়ন ১৪১


2012/11/18 SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>
সোমবার, ১৯ নভেম্বর ২০১২, ৫ অগ্রহায়ন ১৪১৯
মওদুদী ও গোলাম আযমের ইসলাম এবং নবীজীর (স) ইসলাম
মুনতাসীর মামুন ॥ প্রথম কিস্তি ॥

সোমবার, ১৯ নভেম্বর ২০১২, ৫ অগ্রহায়ন ১৪১
 
 





  1. Hazrat Syed Maududi's son Khalid farooq (r.a) "talked the monster ...

    www.youtube.com/watch?v=763DfYwyyKQJul 23, 2011 - 15 min - Uploaded by ahmedozair
    Hazrat molana Syed Maududi's Son Syed Khalid farooq Interview, " Maududi's son talking about ...
  2. Farooq Haider Mawdudi & Professor Shariful Mujahid in Frontline - 1 ...

    www.youtube.com/watch?v=z1layfX5gTcJan 10, 2011 - 10 min - Uploaded by sachaylog
    Maulana Maududi was of the view that the form of government in the ..... Syed Maududi's Son Khalid ...

    Maududi: Islamisation Will Destroy Pakistan


    Pakistan is a failed nation & Islam is a confused ideology










__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___