Banner Advertiser

Saturday, November 3, 2012

Re: [mukto-mona] রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে এত চাপ কেন রহস্য ঘনীভূত


The UN agency is doing their "Job". The real pressure should be on Myanmar to protect their citizens from communal criminals who are murdering and torturing Rohingas en mass. As a neighboring country it is our moral duty to put enough pressure on Myammar administration to grant citizenship to all Rohingas and take them back to their respective families.

As a poor country we have done our level best for these people and we should continue to feed and shelter homeless distressed people (We had similar situation during 1971) BUT these are temporary solutions. We have to put enough pressure on Myanmar administration and the noble prize winner hypocrite to take care of their own people.

I am very disappointed to see that, an international lending agency gave them a grant while people are being persecuted for being "Muslim". They are lifting all sanctions and giving them more money to encourage them to continue carnage against the most persecuted ethnic group on the face of the earth.

We simply don't have to political power or resource to do enough for all but we sure can make it a priority to ensure safety of Rohingas in their own homes. Myanmar was ruled by a brutal dictatorship for decades and we should let them know that, we can be the best neighbor to them, if they co-operate with them.


Lastly, despite our limitations, we should think twice before we forcefully send back to innocent people to certain death. Our FM should and can do more than what she has done for these people. They are our neighbors and we cannot just stick our heads in sand to avoid any moral responsibility in this situation.


Shalom!
 
-----Original Message-----
From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>; notun Bangladesh <notun_bangladesh@yahoogroups.com>; chottala <chottala@yahoogroups.com>
Sent: Fri, Nov 2, 2012 6:50 am
Subject: [mukto-mona] রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে এত চাপ কেন রহস্য ঘনীভূত

 

শুক্রবার, ২ নভেম্বর ২০১২, ১৮ কার্তিক ১৪১৯
রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে এত চাপ কেন রহস্য ঘনীভূত
মোয়াজ্জেমুল হক/এইচএম এরশাদ ॥ মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যে জাতিগত সহিংসতায় ক্ষতিগ্রস্ত বাস্তুহারা রোহিঙ্গাদের নতুন করে এদেশে আশ্রয়দানের ব্যাপারে বর্তমান সরকারকে বিদেশী বিভিন্ন রাষ্ট্র এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার ব্যাপক চাপের মুখে এ পর্যন্ত রাজি করানো যায়নি। ফলে এদেশে বিশেষ করে কক্সবাজারসহ বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চল নতুন মাত্রার রোহিঙ্গা উপদ্রব থেকে রক্ষা পেয়েছে। কিন্তু জাতিসংঘের পক্ষ থেকে এখনও বাংলাদেশের ওপর মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের জন্য সীমান্ত খুলে দিয়ে আশ্রয়দানের জন্য চাপ সৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। 
জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআরের (ইউনাইটেড নেশনস হাইকমিশন ফর রিফিউজি) পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে গত ২১ অক্টোবর থেকে প্রায় ৮ দিনব্যাপী সংঘটিত দ্বিতীয় দফার সহিংসতায় আরাকান রাজ্যে প্রায় ৩০ হাজার রোহিঙ্গা বাস্তুহারা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে লক্ষাধিক। নিকটতম প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ইতোপূর্বেকার ন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এবং আগ্রহী রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় প্রদানে আন্তর্জাতিক পর্যায়ের এ আহ্বান নিয়ে সংশ্লিষ্ট মহলগুলোতে নানা প্রশ্নের উদ্রেক করেছে। ইউএনএইচসিআরের মতো ইসলামী ব্যানারের বিভিন্ন এনজিওর পক্ষ থেকেও এ ধরনের চাপ সৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। 
টেকনাফ ও নাইক্ষ্যংছড়ি অঞ্চলের সীমান্ত রুটসমূহ প্রতিনিয়ত যেসব রোহিঙ্গা সীমান্ত অতিক্রম করে অনুপ্রবেশ করছে তাদের মানবিক সাহায্য সহযোগিতা দিয়ে পুশব্যাক করার ঘটনা সর্বত্র প্রশংসিত হলেও স্থায়ীভাবে তাদের আশ্রয়দানের জন্য যে চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে তাতে ভিন্ন কোন আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক চাল রয়েছে কি না, তা নিয়ে সজাগ থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে সংশ্লিষ্টদের পক্ষ থেকে। ইতোপূর্বে যেসব রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে এদের মধ্যে সরকারীভাবে অবশিষ্ট রয়েছে মাত্র ২৬ হাজার। অথচ বেসরকারী পর্যায়ে ৫ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা এদেশে অনুপ্রবেশ করে অবৈধভাবে স্থায়ী বসতি গেড়ে বসেছে। শুধু তাই নয়, এসব রোহিঙ্গা এদেশে নানা অপকর্মে সংশ্লিষ্ট হয়ে আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটিয়ে চলেছে প্রতিনিয়ত। এছাড়াও অবৈধভাবে বাংলাদেশী নাগরিকত্বের পাসপোর্ট সংগ্রহ করে এরা মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে গিয়েও অপরাধে জড়িয়ে গিয়ে দেশের ভাবমূর্তিকে ভুলুণ্ঠিত করছে। 
বিভিন্ন সূত্রে বলা হচ্ছে, মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের ওপর সেখানকার রাখাইন সম্প্রদায়ের লোকজন সরকারী-বেসরকারী বিভিন্ন পর্যায়ের সহযোগিতা নিয়ে যেভাবে বর্বরতা চালাচ্ছে, তা কখনও গ্রহণযোগ্য যেমন নয় তেমনি নিন্দনীয়ও বটে। এ ব্যাপারে আন্তর্জাতিক পর্যায় থেকে সেদেশের সরকারের ওপর ব্যাপক চাপ সৃষ্টি করা হলে ভবিষ্যত দাঙ্গা পরিস্থিতির যেমন অবসান ঘটত, তেমনি ক্ষতিগ্রস্তরা নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যেতে পারত। কিন্তু বাংলাদেশের ওপর চাপ সৃষ্টিকারীরা সে পথে না গিয়ে কেন বার বার তাদের এদেশে আশ্রয়দানের জন্য আহ্বান জানাচ্ছে এবং বিষয়টি মানবিক বলে প্রচার করা হচ্ছে তার নেপথ্যে কী তা নিয়ে এদেশীয় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে সন্দেহের সৃষ্টি করেছে। বর্তমান সরকারের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে যে কঠোর অবস্থান ধরে রাখা হয়েছে তা দেশের জন্য প্রশংসনীয় পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এরপরও আরও কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে এদেশে অবৈধভাবে অবস্থানকারী রোহিঙ্গাদের যেভাবেই হোক না কেন স্বদেশে পাঠিয়ে দেয়ার কার্যকর ব্যবস্থা প্রয়োজন বলে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ মহলের মত রয়েছে। কেননা, বাংলাদেশ এমনিতেই জনবহুল একটি দেশ। তার ওপর দলে দলে রোহিঙ্গাদের এদেশে আগমন এবং অবস্থানের বিষয়টি গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো অবস্থা হয়ে আছে। 
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে রোহিঙ্গা জঙ্গী নেতা ॥ রামুর বৌদ্ধ বিহার ও বড়ুয়াপল্লীতে সহিংস হামলার পরিকল্পনাকারীদের অন্যতম রোহিঙ্গা জঙ্গী নেতা আবু ছালেহ ওরফে ছালেহ আহমদকে ২ দিনের রিমান্ডে এনে পুলিশ ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। পুলিশী জিজ্ঞাসাবাদে বৌদ্ধ বিহারে হামলার পরিকল্পনাসহ সম্পৃক্ত থাকা একাধিক জঙ্গী সদস্যের নাম অকপটে বলে দিয়েছে। তদন্তের স্বার্থে পুলিশ ঐসব জঙ্গীর নাম প্রকাশ করতে চাইছে না। জঙ্গী আবু ছালেহ আরও স্বীকার করেছে বিদ্রোহী সংগঠন আরএসওর (রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন) অন্যান্য জঙ্গী সদস্যদের দিয়ে ভবিষ্যতেও দেশে বহু নাশকতা সৃষ্টির পরিকল্পনার কথা। বৃহস্পতিবার কক্সবাজার সদর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে হাজির করে তাকে পুলিশ এসল্ট মামলায় আরও ৫ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানায় পুলিশ। আবু ছালেহকে গত সোমবার রাতে গ্রেফতার করার পর তার অনুসারিরা গা-ঢাকা দিলেও আড়ালে থেকে অবু ছালেহ ওরফে ছালেহ আহমদের খোঁজখবর নিচ্ছে বলে জানা গেছে। পুলিশ অপরাপর জঙ্গী সদস্যদের অবস্থান নিশ্চিত করতে বিভিন্ন সোর্সকে কাজে লাগিয়ে দিয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর। কক্সবাজার মডেল থানার ওসি জসিম উদ্দিন জনকণ্ঠকে জানান, বৌদ্ধ বিহার-মন্দির ও সংখ্যালঘু পরিবারের ওপর সহিংসতায় সম্পৃক্ত সন্ত্রাসী রোহিঙ্গাসহ জড়িতদের গ্রেফতার করতে পুলিশী অভিযান অব্যাহত রয়েছে। 
এদিকে আরএসওর শীর্ষ জঙ্গীরা টেকনাফের হ্নীলা এলাকার মৌলভী হানিফ রাগেবের পরামর্শে ছদ্মবেশে বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপনে রয়েছে বলে জানা গেছে। বর্মী মৌলভী হানিফ বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করে দীর্ঘদিন ধরে হ্নীলা এলাকায় বসবাস করে আসছেন। রামুর সহিংস হামলা ঘটনায় টেকনাফের জামায়াত নেতা (পলাতক) মৌলভী নুর আহমদ আনোয়ারী, মৌলভী কেফায়েত উল্লাহ ও মৌলভী আবদুর রহমানের সঙ্গে এই হানিফও পরিকল্পনাকারীদের অন্যতম বলে জানা গেছে। তার পুত্র হাসান ইসলামিক ইউনিভার্সিটিতে পড়ালেখার পাশাপাশি ওয়ামি সংগঠনের প্রতিনিধিত্ব ও রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের সঙ্গে বিভিন্ন অপকর্মে জড়িত রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। 
কে এই মৌলভী হানিফ? ॥ মৌলভী হানিফ রাগেব মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এসে হ্নীলায় আস্তানা গেড়ে পাড়ি জমায় সৌদি আরবে। সেখানে তালেবান সংগঠনের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার খবর পেয়ে সৌদি সরকার মৌলভী হানিফ রাগেবকে জেলে পাঠায়। দীর্ঘদিন জেল খাটার পর বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়া হয় হানিফকে। চিরদিনের জন্য এই হানিফের সৌদি গমনের ওপর নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করে সৌদি সরকার। গত দুই বছর আগে বাংলাদেশে এসে এই হানিফ বিদ্রোহী সংগঠন আরএসওর শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে একাধিক বৈঠকে বসেন। শেষে রোহিঙ্গা জঙ্গীদের নেতৃত্ব প্রদানে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে দেখে তাকে আরএসওর অর্থায়নে পরিচালিত সংস্থা ওয়ামির টেকনাফ শাখারও দায়িত্ব দেয়া হয়।
রামুতে বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের চেক বিতরণ ॥ গত ২৯ সেপ্টেম্বর কক্সবাজারের রামু বৌদ্ধ জনপদে হামলার ঘটনায় সরকারের ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ১০ লাখ টাকার অনুদানের চেক বিতরণ করা হয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত বিহারগুলোতে। বুধবার বিকেলে রামু উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অধ্যাপিকা এথিন রাখাইন এমপি। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান স্বজন কুমার তালুকদার। 
এ সময় ২৯ সেপ্টেম্বর রাতে অগ্নিসংযোগ, ভাংচুর ও লুটপাটে ক্ষতিগ্রস্ত রামুর ১২টি বৌদ্ধ বিহারে ৬ লাখ ১৫ হাজার টাকা, উখিয়া উপজেলার ৬টি বৌদ্ধ বিহারে ২ লাখ ৭০ হাজার টাকা এবং চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার ২টি বৌদ্ধ বিহারে ১ লাখ ১৫ হাজার টাকার চেক বিতরণ করা হয়। রামু মেরংলোয়া সীমা বিহারে ১ লাখ টাকা, চেরাংঘাটা উমংরি বৌদ্ধ বিহার (লালচিং) এ ৮৫ হাজার টাকা, মৈত্রী বিহারে ৫৫ হাজার টাকা, চাকমারকুল অজান্তা বৌদ্ধ বিহারে ৫০ হাজার টাকা, কাউয়ারখোপ উখিয়ারঘোনা আর্য বংশ বৌদ্ধ বিহারে ৫৫ হাজার, জেতবন বৌদ্ধ বিহারে ৪০ হাজার টাকা, জোয়ারিয়ানালা বিমুক্তি বিদর্শন ভাবনা কেন্দ্রে ৫০ হাজার, প্রজ্ঞামিত্র বনবিহারে ৪০ হাজার টাকা, ফতেখাঁরকুল চেরাংঘাটা উ চেন চি রাখাইন বড় বৌদ্ধ বিহারে ৪৫ হাজার টাকা, উ ক্যজরী রাখাইন বৌদ্ধ বিহারে (সাদা চিং) ৩৫ হাজার টাকা এবং ফাঁড়িকুল বিবেকারাম বৌদ্ধ বিহারে ৩৫ হাজার টাকা এবং উখিয়ার পশ্চিম মরিচ্যার দীপংকর বৌদ্ধ বিহারে ৬০ হাজার টাকা, রাজাপালং খয়রাতিপাড়া বৌদ্ধ বিহারে ৪৫ হাজার টাকা, পশ্চিম রতœা শাসনতীর্থ সুদর্শন বিহারে ৪০ হাজার টাকা, রাজাপালং জাদি বৌদ্ধ বিহারে ৫০ হাজার টাকা, রেজুরকুল সদ্ধর্ম বিকাশ বৌদ্ধ বিহারে ৩৫ হাজার টাকা এবং রত্নপালং ইউনিয়নের উত্তর বড়বিল সার্বজনীন বৌদ্ধ বিহারে ৪০ হাজার টাকা এবং চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার কুলগাঁও লাখেরা অভয় বিহারে ৬০ হাজার টাকা, লাখেরা সার্বজনীন রত্নকুর বৌদ্ধ বিহারে ৫৫ হাজার টাকার অনুদানের চেক তুলে দেয়া হয়। 
মামলা মনিটরিং ॥ রামু, উখিয়া, টেকনাফ এবং পটিয়ায় সংঘটিত সহিংস ঘটনা নিয়ে মামলা হয়েছে সর্বমোট ২১। এর মধ্যে রামু, উখিয়া, টেকনাফে ১৯ এবং পটিয়ায় ২ মামলা হয়েছে। এসব মামলা সংক্রান্তে সন্দেহজনকভাবে অনেককে গ্রেফতার করা হয়েছে। কেউ কেউ হামলায় জড়িত থাকার ব্যাপারে জবানবন্দীও প্রদান করেছে। কিন্তু হামলার নেপথ্যে যারা পরিকল্পনা করেছে পুলিশী অভিযানে এদের অনেকেই গা-ঢাকা দিয়ে রয়েছে। এ অবস্থায় এসব মামলার অগ্রগতি তদন্ত, পর্যালোচনা তথা সার্বিক মনিটরিংয়ে পুলিশ সদর দফতরের ডিআইজি (আরএ্যান্ডএম) মীর শহীদুল ইসলাম বৃহস্পতিবার কক্সবাজারে পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করেছেন।
শুক্রবার, ২ নভেম্বর ২০১২, ১৮ কার্তিক ১৪১


Related:

nvgjvi †nvZv RvgvqvZ †bZv †ZvdvBj

 







Related:

শনিবার, ২০ অক্টোবর ২০১২, ৫ কার্তিক ১৪১৯
জামায়াত নেতা তোফাইলের গা-ঢাকা, 
উত্তমের মা মাসি নিজ ঘরে
তবে ছাউনি ও ভাঙ্গা বেড়া ছাড়া সবই লুটে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা ॥ তদন্ত রিপোর্টের পর কক্সবাজার প্রশাসনে ভীতি

http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=15&dd=2012-10-20&ni=113187



শনিবার, ২০ অক্টোবর ২০১২, ৫ কার্তিক ১৪১৯


বৌদ্ধপল্লিতে হামলার ঘটনায় তদন্ত প্রতিবেদন

রাজনৈতিক কর্মীসহ ২০৫ জন শনাক্ত

একরামুল হক, চট্টগ্রাম | তারিখ: ১৯-১০-২০১২

কক্সবাজারের রামু উপজেলার বৌদ্ধপল্লি ও মন্দিরে হামলা, অগ্নিসংযোগের ঘটনায় জড়িত হিসেবে জামায়াতে ইসলামী, বিএনপি ও আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীসহ ২০৫ জনকে শনাক্ত করেছে সরকারি তদন্ত কমিটি। শনাক্ত রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের বেশির ভাগই জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। ...............
Also read:
Amv¤úÖ`vwqK †`‡k mv¤úÖ`vwqK nvgjv - A f q cÖ Kv k Pv K gv
বৌদ্ধ জনপদে হামলাবৌদ্ধদের কাছে গিয়ে এখন 
হামলাকারীদের মায়াকান্না!
http://www.dailykalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Income&pub_no=1021&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=2

Attack On Buddhists

A devil's design


An unprecedented hate campaign against the Buddhist community raged through Ramu, a region known for its communal harmony for centuries until the night of September 29. Eighteen pagodas were damaged and about 50 houses burnt down in six hours of madness by Muslim zealots.Julfikar Ali Manik investigated extensively, only to find that the source of the shocking outrage was a faked facebook page.

It was all faked.
The facebook page with an anti-Islam picture that provoked the September 29 rampage against the Buddhist community in Ramu was photoshopped.
Somebody or a group had taken a screenshot of Uttam Kumar Barua's facebook profile page, cut out the address of anti-Islam website "Insult allah" and pasted it on the address bar visible in the image.
Once the fabrication was done, it looked like "Insult allah" has shared the anti-Islam image with Uttam and 26 others. .....
Read detaisl at:


2012/10/15 Muhammad Kalam <mkalam@verizon.net>
 
 নয়া দিগন্তের অনুসন্ধান

বৌদ্ধবসতিতে হামলা পরিকল্পিত ইন্ধনে ক্ষমতাসীনরা

তারেক মোরতাজা
উখিয়ার কোটবাজার স্টেশন থেকে বের হওয়া এই সেই মিছিল। সেখান থেকে হামলা হয়েছিল পূর্ব রতœাপালং সুদর্শন বৌদ্ধবিহারে। মিছিলটির নেতৃত্বে ছিলেন (হলুদিয়া পালং ইউপি চেয়ারম্যান মিন্টু চৌধুরী (উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হামিদুল হক চৌধুরী, (আওয়ামী লীগ সমর্থিত রতœাপালং ইউপি চেয়ারম্যান নূরুল কবির চৌধুরী  (সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মাহমুদুল হক চৌধুরীমুক্তাদিরউত্তম বড়য়া (নিচে) : নয়া দিগন্ত
সরকারি দলের ইন্ধনে রামু  উখিয়ার বৌদ্ধবিহার-বসতিতে হামলা হয়েছে। বৌদ্ধরা বলছেন ঘটনা পরিকল্পিত। এর সাথে সায় দিয়েছে সব রাজনৈতিক দলই তবে  সন্দেহের তীর সরকারের দিকেই ছিল। এখন সেটাকে পুলিশ সরিয়ে প্রথম দিকে রোহিঙ্গা এবং সর্বশেষ জামায়াতে ইসলামীর দিকে নিতে চাচ্ছে। বিভিন্ন সূত্রের সাথে আলাপ করে  তথ্য জানা গেছে
 
Note: Mr. Mohiuddin Anwar advocated ".Bangladesh government should threten with expelling Bangladeshi Budhit's to Myanmar. Tit for Tat ......." Now he is shedding "crocodile tears"  What is the inside story ?????


On Fri, Oct 12, 2012 at 12:49 AM, SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com> wrote:
Mr. Mohiuddin Anwar advocated ".Bangladesh government should threten with expelling Bangladeshi Budhit's to Myanmar. Tit for Tat ......." Now he is shedding "crocodile tears"  What is the inside story ?????
Mr. Mohiuddin Anwar

You are right "Therte is no relation between them politically ........"

However, you are the one who advocated ".Bangladesh government 
should threten with expelling Bangladeshi Budhit's to Myanmar. Tit for Tat ......."
Do you deny that ?

Now you are shedding "crocodile tears" How come ?????
Is this a  tip of the iceberg for your efforts to create your
proposed Arkandesh in a complicated  "Now Open/Now Hidden" strategy
& tactical move ......



রবিবার, ১৪ অক্টোবর ২০১২, ২৯ আশ্বিন ১৪১৯
সংখ্যালঘু মেরে রাজনীতি!
হাটহাজারী দিনাজপুর সাতক্ষীরা রামু উখিয়া টেকনাফ পটিয়ার ঘটনা একই সূত্রে গাঁথা

রামু হামলার মূল হোতা মুক্তাদির গ্রেপ্তার
নিজস্ব প্রতিবেদক, কক্সবাজার | তারিখ: ১০-১০-২০১২
On Wed, Oct 3, 2012 at 2:15 PM, Mohammad Rahman <mrahman246@yahoo.com> wrote:
Don't read Jaganna kantha , read atleast Prothom Alo. You will know who was behind it.
Sent from Yahoo! Mail on Android


From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>;
ফাঁস হচ্ছে নেপথ্য তথ্য
০ সর্বমোট ২৭ বৌদ্ধ বিহার ও মন্দির ভস্মীভূত
০ যুবদল ও এমপির জড়িত থাকার সেলফোন কললিস্ট মিলছে
০ ৪৮ ঘণ্টায় প্রণীত নীলনক্সা
কার ইন্ধনে পরিকল্পিত হামলা
কামরুল হাসান ও আব্দুল কুদ্দুস, কক্সবাজার থেকে | তারিখ: ০৩-১০-২০১২

বৌদ্ধবিহারে হামলা ও প্রশাসনের ভূমিকা

সুলতানা কামাল | তারিখ: ০৩-১০-২০১২
........ প্রত্যক্ষদর্শীর ভাষ্যে, যারা এই কাজ করেছে, তারা ঘটনার শুরুতেই ফেসবুক থেকে সেই ছবি ছাপিয়ে পোস্টার বানিয়ে তা প্রদর্শন করে উসকানিমূলক বক্তব্য দিতে থাকে। নিমেষের মধ্যে নাইক্ষ্যংছড়ি থেকে ট্রাকভর্তি বিক্ষোভকারীরা এসে আক্রমণের কাজে লেগে পড়ে। তাদের হাতে স্পষ্টত পেট্রল ও পাউডার-জাতীয় পদার্থ ছিল, যা দিয়ে আগুন লাগানো হয়েছে। এটাও জানা গেছে যে একটি জাহাজ তৈরির কারখানার ৫০০ কর্মীও মন্দির আক্রমণে অংশগ্রহণ করে। পটিয়ায়ও দুটি বৌদ্ধমন্দিরে আগুন লাগানো হয়েছে একই কায়দায়। .......
Several Facebook users, meanwhile, said Uttam Barua, the Ramu youth being accused of Quran defamation, did not post the photo deemed to be offensive to Islam. They said Uttam was tagged in the photo from a Facebook ID called 'Insult Allah' and so he was in no way responsible. 

bangladesh muslims attack buddhists..burn temples:


Related:
The Religion-Traders  routinely frame stories to establish their narrow objective:
Here is one example ......  (just a tip of the iceberg):

  1. Muslim Cleric Khalid Jadoon Accused of Framing Christian Girl with Down's Syndrome

    Opposing Views‎ - 2 days ago
    Muslim cleric Khalid Jadoon was arrested for trying to frame 11-year-old Rimsha Masih, who is accused of burning pages of a Koran near ...

    Muslim Cleric Accused of Planting Evidence in Pakistan Blasphemy Case



    Police escort blindfolded Muslim cleric Khalid Jadoon as he is brought before a judge at a court in Islamabad, September 2, 2012.
      
    Ayaz Gul
    September 02, 2012
    ISLAMABAD — Police in Pakistan have arrested aMuslim cleric for allegedly planting evidence against a Christian girl accused of blasphemy. The development has raised hopes the girl may be released in a case that has revived calls for reform in the country's controversial anti-blasphemy laws. .......... 
    Details At:




.