Banner Advertiser

Wednesday, December 19, 2012

[mukto-mona] Fw: [Pro-Muslim] JAMATI'S ON LINE LYING CAMPAIGN !!!!!!




----- Forwarded Message -----
From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
To:
Sent: Wednesday, December 19, 2012 3:27 PM
Subject: [Pro-Muslim] JAMATI'S ON LINE LYING CAMPAIGN !!!!!!

 
জামায়াতী মিথ্যাচার অন লাইনে ॥ নিজামী মুক্তিযোদ্ধা সাঈদী ছিল নাবালক!
বিভাষ বাড়ৈ ॥ 'মতিউর রহমান নিজামী সাহেব ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। প্রশিক্ষণ নিয়েই মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন তিনি। 'দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী মুক্তিযুদ্ধের সময় নাবালক ছিলেন, বয়স সবে বারো কি তেরো বছর। সেই বয়সে লুটপাট, নির্যাতন ও ধর্ষণ কাকে বলে, কিছুই তিনি বুঝতেন না।' শুধু তা-ই নয়, 'আলবদর-আলশামসরা বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেনি, আওয়াামী লীগ, কমিউনিস্টরা বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে বহির্বিশ্বে জামায়াতকে বিতর্কিত করছে।'
মিথ্যাচার আর কাকে বলে। এমন সব উদ্ভট, বিকৃত এমনকি ঔদ্বত্যপূর্ণ তথ্য অনলাইনে ছড়িয়ে দেশ বিদেশে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে দলগতভাবে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত দল জামায়াত-শিবির। বিশ্বব্যাপী অনলাইনে 'যুদ্ধাপরাধী' এবং তাদের সংগঠনের পক্ষে সাফাই গেয়ে সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মকে বিভ্রান্ত করার কৌশল নিয়েছে জামায়াত শিবির ও তার আর্থিক সহায়তাপুষ্ট দেশী-বিদেশী চক্র। রাজনৈতিক ও আইনগতভাবে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার মোকাবেলা করতে না পেরে এখন ইন্টারনেটকে আশ্রয় করে সাইবার জগত রীতিমতো দখলে নিয়েছে এরা। অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, মূলত জামায়াাত-শিবিরের অঙ্গ সংগঠন ও আর্থিক সহায়তাপুষ্ট বিভিন্ন সংগঠন এখন প্রযুক্তি ব্যবহার করে ফেসবুক, ইউটিউব, ব্লগ, টুইটারসহ বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বিরামহীন মিথ্যা তথ্য প্রচার করে যাচ্ছে। কেবল তাই নয়, যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে উদ্ভট আর মিথ্যা তথ্যসংবলিত অসংখ্য বই ও বুকলেট ইংরেজীতে অনুবাদ করে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেয়া দেয়া হচ্ছে অনলাইনে। যুদ্ধাপরাদের দায়ে অভিযুক্ত জামায়াত নেতাদের মুক্তি ইস্যুতে গোপনে সংগঠিত হচ্ছে দেশের বিভিন্ন পাবিলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের জামায়াত শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। আছে জামায়াতের আর্থিক সহায়তাপূষ্ট দেশের কয়েকটি সরকারী ও বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাও। এরা প্রত্যেকেই সাধারণ মানুষের কাছে নিরপেক্ষে ব্যক্তি বলে পরিচিত। অনুসন্ধানে আরও বেরিয়ে এসেছে, প্রকাশ্যে তৎপরতা না চালিয়ে এরা সংগঠিত হতে ব্যাবহার করছে প্রযুক্তিকে। অত্যন্ত গোপনীয়তার সঙ্গে স্বাক্ষর সংগ্রহ, মেইল আদান-প্রদান ও মোবাইল ব্যবহারের মাধ্যমে দেশে বিদেশে চলছে তৎপরতা। যুদ্ধাপরাধীদের মুক্তির জন্য দেশে বিদেশে বিভিন্ন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে তাদের পক্ষে জনমত গড়ে তোলার চেষ্টা চলছে নানা কৌশলে। গ্রেফতারকৃত জামায়াত নেতা আব্দুল কাদের মোল্লার জামাই বলে পরিচিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামী স্টাডিজ বিভাগের এক শিক্ষকের নেতৃত্বে চলছে নানা অপকৌশল। অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে বাংলাদেশসহ বিশ্বাব্যাপী জামায়াত-শিবিরের মিথ্যা প্রচারের চিত্র। সরকারের একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার তদন্তেও বেরিয়ে এসেছে এ ধরনের অপকর্ম। কিন্ত একে মোকাবেলার ক্ষেত্রে নেই সরকারী কোন উদ্যোগ। এই সুযোগে ইন্টারনেটকে আশ্রয় করে সাইবার জগত রীতিমতো নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে যুদ্ধাপরাধী বিচারের বিরোধীগোষ্ঠী। মূলত জামায়াত-শিবিরের আজ্ঞাবহ বিভিন্ন সংগঠন ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে ফেসবুক, ইউটিউব, ব্লগ, টুইটারসহ বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বিরামহীন মিথ্যা প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে অসংখ্য বই ও বুকলেট ইংরেজীতে অনুবাদ করে ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে অনলাইনে। এসব মিথ্যা প্রচারের বিরুদ্ধে সরকার বা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কোন মহলেরই কোন ব্যবস্থা নেই কিংবা পাল্টা হিসেবে অনলাইনে সত্য তথ্য প্রচারের কোন উদ্যোগও কারও নেই। কিছু ব্যক্তি ও ছোট সংগঠন এর বিরুদ্ধে কাজ করে গেলেও জামায়াত-শিবির চক্রের তুলনায় তা খুবই নগণ্য। কারণ এই অপপ্রচারের কাজে ওরা বিপুল অঙ্কের টাকা ঢালছে। ইন্টারনেটে কনটেন্ট তৈরিসহ আপলোডের ক্ষেত্রে দেশের নামীদামী কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিক্যাল কলেজ, এমনকি বুয়েটের শিক্ষার্থীদেরও শিবির সদস্যদের কাজে লাগানো হচ্ছে। জড়িত আছেন কিছু শিক্ষকও।
বুয়েটের সূত্রগুলো বলছে, মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে মেধাবী ছাত্রদেরও কাজে লাগাচ্ছে শিবির। যুদ্ধপরাধীদের বিচার ঠেকাতে বিভিন্ন ব্লগ ও সামাজিক নেটওয়ার্ক সাইটের মাধ্যমে জনমত গঠন চলছে। ইন্টারনেট ঘেঁটে দেখা গেছে, ওই সাইটগুলোর বেশিরভাগই 'মোটিভেশনাল'। সেগুলোতে নিজের মতামত দেয়ারও সুযোগ আছে। এতে অংশ নেয় 'পেইড ব্লগাররা'। যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগের জবাব অনলাইনে দিয়ে থাকে তারা। অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, 'স্টোরি অব বাংলাদেশ' নামের একটি ব্লগ সাইটে মুক্তিযুদ্ধকালের ও মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সময়ের ইতিহাসকে বিকৃত করা হয়েছে। ই-বুক সেকশনের বইগুলোর প্রতিটিতেই ইতিহাসবিকৃতি করা হয়েছে। এর মধ্যে একাত্তরের আত্মঘাতের ইতিহাস, আমি আলবদর বলছি (লেখক : কে এম আমিনুল হক), দুই পলাশী দুই মীরজাফর, অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রের ইতিহাস, ফেলে আসা দিনগুলো (লেখক : ইব্রাহিম হোসেন) উল্লেখযোগ্য। আর 'ডিজিটাল বাংলাদেশ' নামক একটি ব্লগ সাইটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সম্পর্কে আপত্তিকর শব্দ লেখা হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে 'সোনার বাংলা' ব্লগে যুদ্ধাপরাধীদের সাফাই গেয়েছেন পুষ্পিতা ছদ্মনামের এক ব্লগার। সেখানে মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়েও বিতর্ক তোলা হয়েছে। ভিডিও শেয়ারিং সাইট ইউটিউবেও স্বাধীনতাবিরোধীরা তৎপর। এখানে যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে বেশ কিছু ভিডিও রয়েছে। একইভাবে 'ফাইট এগেনস্ট হাসিনা এ্যান্ড অল ইন্ডিয়ান এজেন্ট টু সেভ বাংলাদেশ' নামের ফেসবুকে একটি গ্রুপ খোলা হয়েছে। তাতেও মুক্তিযুদ্ধসহ দেশের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস সম্পর্কে বিকৃত তথ্য দেয়া হচ্ছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবিতে যারা সোচ্চার ব্লগার তারা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলছেন, অনলাইনে বাংলাদেশ ওয়ার ক্রাইমস ট্রাইব্যুনাল লিখে সার্চ দিলে প্রথম যে ১০০টি লেখা সামনে আসবে, তা যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষেই বেশি। যদি কেউ উইকিপিডিয়া সার্চ দেন দেখবেন, আলবদর নামের যে সংগঠনটির নেতা হিসেবে নিজামীর বিচার হচ্ছে, সেই আলবদর সম্পর্কে লেখা আছে এরা সেনাবাহিনীর কাছে স্বল্প সময়ের জন্য ট্রেনিং নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেয়। এবং দেশের স্বাধীনতায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। জানা গেছে, অনলাইনে প্রচারণার জন্য জামায়াতের উদ্যোগে প্রকাশ করা হয়েছে অসংখ বই, লিফলেট, পোস্টার। প্রচারের জন্য যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত জামায়াতে নেতারা নিজেদের নির্দোষ দাবি করে লিখেছেন নানা পুস্তিকা। এসব পুস্তিকা আটক ঐ নেতারা হওয়ার আগে থেকেই তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সূত্রগুলো। যেখানে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত জামায়াতের নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী নিজেকে একজন সাচ্ছা মুসলমান ও দেশপ্রেমিক দাবি করে লিখেছেন 'কোরানপ্রেমিক দেশবাসীর প্রতি আমার খোলা চিঠি' আমির মতিউর রহমান নিজামীসহ অন্যান্য অপরাধীর লেখা কেন্দ্রীয়ভাবে জামায়াতের এসব প্রকাশনায় বতর্মান সরকারকে ইসলামের প্রতিপক্ষ হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে।
এদিকে যুদ্ধাপরাধীদের মুক্তির জন্য দেশে বিদেশে বিভিন্ন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে তাদের পক্ষে জনমত গড়ে তোলার চেষ্টা চলাচ্ছে ঢাকা, বুয়েটসহ কয়েকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জামায়াত-শিবিরের সক্রিয় শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিভাগের কিছু ব্যক্তির তৎপরতা ভাবিয়ে তুলেছে প্রগতিশীলদের। কেবল তাই নয়, এই বিভাগের কিছু ব্যক্তির জঙ্গী মৌলবাদী সম্পৃক্ততার কারণে কিছুদিন আগে সেখানে অনুষ্ঠানের জন্য দাওয়াত পেলেও নিরাপত্তার জন্য হুমকি মনে করে অনুপস্থিত ছিলেন একটি প্রভাবশালী দেশের রাষ্ট্রদূত। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রেফতারকৃত জামায়াত নেতা আব্দুল কাদের মোল্লার জামাই বলে পরিচিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামী স্টাডিজ বিভাগের এক শিক্ষকের নেতৃত্বে চলছে নানা অপকৌশল। অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে বাংলাদেশসহ বিশ্বাব্যাপী জামায়াত-শিবিরের মিথ্যা প্রচারের চিত্র। ইতিহাসবিদ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচালের নানামুখী অপপ্রচারে মোটা অঙ্কের অর্থ খরচ করছে জামায়াত। অপপ্রচার চালিয়ে বিশ্ব জনমত ভিন্নদিকে ঘুরিয়ে দিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচালের চেষ্টা চালাচ্ছে তারা। ওই চক্রটি সুপরিকল্পিতভাবে একটি লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির বিষয়টি মোকাবেলার জন্য সুনির্দিষ্ট কোন পরিকল্পনা নেই। তিনি বলেন, স্বাধীনতাবিরোধীরা যতই প্রচার করুক গোলাম আযম মুক্তিযোদ্ধা, নিজমী মুক্তিযোদ্ধা, তাতে কোন লাভ নেই। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জিয়া আর খালেদা জিয়ার ক্ষমতাকালে তাদের আশির্বাদে জামায়াতী যে সম্পদের পাহাড় গড়েছে তা তারা আগামী ৫০ বছর খরচ করলেও শেষ হবে না।
জামায়াতের তৎপরতায় উদ্বেগ প্রকাশ করে নবগঠিত প্রগতিশীল ইসলামী জোটের স্টিয়ারিং কমিটির আহ্বায়ক ও বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের মহাসচিব লায়ন এম এ আউয়াল জনকণ্ঠকে বলেন, বিশ্বব্যাপী জামায়াত-শিবিরের ডিজিটাল অপতৎপরতার বিরুদ্ধে আমাদের কোন প্রতিরোধ নেই, প্রতিবাদ নেই। এসবের বিরুদ্ধে অনলাইনেই জবাব দিতে হবে। বহির্বিশ্বকে বোঝাতে হবে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্যক্রম রাজনৈতিক নয়। বরং জনতার দাবি, মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্বজনদের দাবি, নির্যাতিতদের দাবি, মুক্তিযোদ্ধাদের দাবি। তিনি বলেন, প্রয়োজনে এসব অপতৎপরতার বিরুদ্ধে সরকারকে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে। মনে রাখতে হবে এটা জাতীয় দাবি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে যিনি বছরের পর বছর কাজ করে যাচ্ছেন সেই ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নির্বাহী সভাপতি শাহরিয়ার কবির বলেন, স্বাধীনতাবিরোধীরা অপচারের প্রধান ক্ষেত্র হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইনকে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী প্রচার, যুদ্ধাপরাধের বিচার নিয়ে মিথ্যাচারের ক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন দিক। চলছে অপপ্রচার। তিনি আরও বলেন, জামায়াত-শিবির ও হিযবুত তাহ্রীরের আইটি বিশেষজ্ঞদলের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে এসব ব্লগ, ফেসবুক এ্যাকাউন্ট এবং ওয়েবসাইট। তারা বই ছাপিয়েছে সেগুলো আবার ইংরেজীতে অনুবাদ করে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে দিচ্ছে। কিন্তু এর বিরুদ্ধে শক্ত কোন ব্যবস্থা নিতে দেখছি না। আমরা ব্যক্তি পর্যায়ে যতটুকু পারছি, করে যাচ্ছি। সরকারের উচিত এসব মিথ্যাচার বন্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া। এই কথা আমরা চার বছর ধরে বলে আসছি যে জামায়াত বিচার বানচালে নানামুখী অপতৎপরতা চালাচ্ছে, চালাবে। কিন্তু সরকারের দিক থেকে তার মোকাবেলায় প্রস্তুতি কম। সরকারের উচিত সকলের সঙ্গে বসে ত্বরিত কাজ করা। গোয়েন্দা সংস্থা, আইটি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে বসতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে স্কইপে হ্যাক করাই শেষ নয়। আরও করবে তারা। সে অনুসারে প্রস্তুতি নিয়ে কাজ করা জরুরী। গোটা ট্রাইব্যুনালকে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকতে হবে। এই নিরাপত্তা কেবল পুলিশ দিয়ে নয়। সকল দিক থেকে নিরাপদ রাখতেই হবে।
সাবধানবাণী: বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে এই সাইটের কোন উপাদান ব্যবহার করা সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ এবং কপিরাইট আইনে দণ্ডনীয় অপরাধ।

 




__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___