মাসুদ করিম
তিস্তা ও সীমান্ত চুক্তি ইস্যুতে ভারতের কাছ থেকে এখনও চমক পাওয়ার অপেক্ষায় বাংলাদেশ। ভারতে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারের মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২০১৪ সালের মার্চে। বাংলাদেশে শেখ হাসিনার সরকারের মেয়াদ শেষ হবে ২০১৩ সালেই। উভয় সরকারের শেষ বেলায়ও আশা জিইয়ে রেখেছে দিলি্ল। চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে 'যে কোনো অগ্রগতি' ঘটতে পারে বলেও ঢাকার কূটনৈতিক মহলে ক্ষীণ আশার প্রতীক্ষা শেষ হচ্ছে না। বিশেষ করে, আগামী দু'মাসে ভারতের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের বাংলাদেশ সফরকে ঘিরে তাই কৌতূহলী দৃষ্টি বাংলাদেশের। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদ আগামী ১৬ ও ১৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সফরে আসছেন। এ সফরের সময় দিলি্লর পক্ষ থেকে তিস্তার ব্যাপারে 'সুখবর' নিয়ে আসার আভাস দেওয়া হচ্ছে। বলা হচ্ছে, ঢাকায় আসার আগেই সালমান খুরশিদ তিস্তার
ব্যাপারে বরফ গলাতে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন। সেখানে সম্মতি মিলবে এমন ধারণার পরিপ্রেক্ষিতে তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি সই করতে যৌথ নদী কমিশন (জেআরসি) বৈঠক করার প্রস্তাব বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দিয়ে রাখা হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, 'তিস্তা চুক্তির বিষয়ে ভারত কাজ করছে বলে ভারতীয় হাইকমিশনার পঙ্কজ শরণ তাকে জানিয়েছেন।'
মমতার মন গলানো যে সহজ নয়, এমন দ্বিধাও উঁকি দিচ্ছে। কারণ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এরই মধ্যে তার রাজ্যে ধারণা দিয়েছেন যে তিস্তা চুক্তি রাজ্যের স্বার্থ পরিপন্থী। এখন সেই জনমত তিনি চাইলেই কি ঘোরাতে পারবেন_ কূটনৈতিক মহলে এমন জিজ্ঞাসা রয়েছে। তবে দিলি্লর নেতৃবৃন্দ জানেন, তিস্তা চুক্তি ছাড়া ২০১০ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর এবং ২০১১ সালে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ঢাকায় ফিরতি সফরের অর্জনের ধারা অব্যাহত রাখা সম্ভব নয়। ফলে তিস্তা নিয়ে আশা ও নিরাশার দোলাচলের মধ্যেই ভারত ও বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচনের হাওয়া বইতে শুরু করেছে। বিশেষ করে ভারতে নির্বাচনের হাওয়া বইছে বেশ জোরেশোরে।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদের সফরের প্রস্তুতি গ্রহণে আগামী ৯ থেকে ১১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে আসছেন দেশটির পররাষ্ট্র সচিব রঞ্জন মাথাই। তার সফর খানিকটা আগেই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মো. শহিদুল হকের দায়িত্ব গ্রহণে বিলম্বের কারণে সফরসূচি চূড়ান্ত করতে সমস্যা হচ্ছিল। শহিদুল হকের দায়িত্ব গ্রহণের ফলে রঞ্জন মাথাইয়ের সফরও চূড়ান্ত হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদের সফরে কী কী বিষয়ে বাংলাদেশ অগ্রগতি চাইবে, সেটি ঢাকার নেতৃবৃন্দের কাছ থেকে সরাসরিই জানতে পারবেন ভারতীয় সচিব।
বাংলাদেশ ও ভারতের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে চমক দেখিয়ে অচলায়তন ভাঙেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার ২০১০ সালে দিলি্ল সফরে ৫০ দফার যৌথ ইশতেহার ঘোষণার মাধ্যমে সেটি স্পষ্ট হয়েছিল। ওই সময়ে ভারতের প্রধান দুটি উদ্বেগ_ উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় বিচ্ছিন্নতাবাদি গ্রুপ দমনে সহায়তা ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে দেশটির অপর অংশের ট্রানজিটের বিষয়ে আশ্বস্ত হয়েছিল দিলি্ল। সে অনুযায়ী ভারতকে উদারভাবে নিরাপত্তা সহায়তা দিয়েছে বাংলাদেশ। ট্রানজিটের বিষয়ে কতিপয় দৃশ্যমান অগ্রগতি হয়ে এখন তা থেমে আছে। বাংলাদেশ আশা করেছিল, তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি সই করে এবং প্রটোকলসহ ১৯৭৪ সালের সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন করে ভারত তার প্রতিবেশীর উদ্বেগ নিরসন করবে। এখন উভয় সরকার মেয়াদের শেষ পর্যায়ে এলেও বাংলাদেশের অপেক্ষার পালা শেষ হয়নি।
ভিসা ও বন্দিবিনিময় চুক্তি :ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীল কুমার সিন্ধে ২৮ থেকে ৩০ জানুয়ারি বাংলাদেশ সফর করবেন। এই সফরকালে দু'দেশের ভিসা সহজ করা ও বন্দিবিনিময়ের বিষয়ে দুটি পৃথক চুক্তির লক্ষ্যে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হচ্ছে। উভয় দেশের সরকারিভাবে আশা করা হচ্ছে, দুটি চুক্তিই ওই সময়ে সই হতে পারে। পাশাপাশি, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড বন্ধ করার বিষয়টি বাংলাদেশ জোরালোভাবে উত্থাপন করবে বলে কর্মকর্তারা বলছেন। সীমান্তে সাম্প্রতিক হত্যার বিষয়ে 'প্রতিটি ঘটনাই দুঃখজনক' বলে ভারত কূটনৈতিকভাবে বাংলাদেশকে জানিয়েছে।
বিদ্যুৎ কেনার চুক্তি হচ্ছে :ভারতের বিদ্যুৎ সচিব উমা শঙ্কর ৩০ ও ৩১ জানুয়ারি বাংলাদেশ সফরে আসছেন। এ সময় বাগেরহাটের রামপালে দু'দেশের যৌথ উদ্যোগে এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ প্রকল্পটি থেকে কী কী শর্তে বিদ্যুৎ ক্রয় করবে, তার একটি নতুন চুক্তি সই হবে। এ ছাড়া ভারত থেকে আড়াইশ' মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির সঞ্চালন লাইনের অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হবে। বিদ্যুৎ খাতের এই সহযোগিতা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বড় অগ্রগতি হিসেবে ঢাকার কূটনীতিকরা মনে করছেন।
ভারতীয় অনুদানে প্রকল্প চূড়ান্ত হচ্ছে :প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০১০ সালে ভারত সফরের সময় ১০০ কোটি ডলারের ঋণ-সহায়তা থেকে পরবর্তী সময়ে ২০ কোটি ডলার অনুদান ঘোষণা করা হয়। ওই অনুদানের অর্থে কোনো প্রকল্প গ্রহণের দিকনির্দেশনা ভারত দেয়নি। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদের আসন্ন ভারত সফরের সময় অনুদানের অর্থে প্রকল্প গ্রহণ করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। অন্যদিকে, ৮০ কোটি ডলারের ঋণে ড্রেজার ক্রয় ছাড়া সব প্রকল্প নির্ধারিত সময়সীমায় এগিয়ে যাচ্ছে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। আগামী সেপ্টেম্বর নাগাদ প্রকল্পের অনেকগুলোই সম্পন্ন হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তিস্তা ও সীমান্ত চুক্তি ইস্যুতে ভারতের কাছ থেকে এখনও চমক পাওয়ার অপেক্ষায় বাংলাদেশ। ভারতে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারের মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২০১৪ সালের মার্চে। বাংলাদেশে শেখ হাসিনার সরকারের মেয়াদ শেষ হবে ২০১৩ সালেই। উভয় সরকারের শেষ বেলায়ও আশা জিইয়ে রেখেছে দিলি্ল। চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে 'যে কোনো অগ্রগতি' ঘটতে পারে বলেও ঢাকার কূটনৈতিক মহলে ক্ষীণ আশার প্রতীক্ষা শেষ হচ্ছে না। বিশেষ করে, আগামী দু'মাসে ভারতের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের বাংলাদেশ সফরকে ঘিরে তাই কৌতূহলী দৃষ্টি বাংলাদেশের। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদ আগামী ১৬ ও ১৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সফরে আসছেন। এ সফরের সময় দিলি্লর পক্ষ থেকে তিস্তার ব্যাপারে 'সুখবর' নিয়ে আসার আভাস দেওয়া হচ্ছে। বলা হচ্ছে, ঢাকায় আসার আগেই সালমান খুরশিদ তিস্তার
ব্যাপারে বরফ গলাতে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন। সেখানে সম্মতি মিলবে এমন ধারণার পরিপ্রেক্ষিতে তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি সই করতে যৌথ নদী কমিশন (জেআরসি) বৈঠক করার প্রস্তাব বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দিয়ে রাখা হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, 'তিস্তা চুক্তির বিষয়ে ভারত কাজ করছে বলে ভারতীয় হাইকমিশনার পঙ্কজ শরণ তাকে জানিয়েছেন।'
মমতার মন গলানো যে সহজ নয়, এমন দ্বিধাও উঁকি দিচ্ছে। কারণ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এরই মধ্যে তার রাজ্যে ধারণা দিয়েছেন যে তিস্তা চুক্তি রাজ্যের স্বার্থ পরিপন্থী। এখন সেই জনমত তিনি চাইলেই কি ঘোরাতে পারবেন_ কূটনৈতিক মহলে এমন জিজ্ঞাসা রয়েছে। তবে দিলি্লর নেতৃবৃন্দ জানেন, তিস্তা চুক্তি ছাড়া ২০১০ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর এবং ২০১১ সালে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ঢাকায় ফিরতি সফরের অর্জনের ধারা অব্যাহত রাখা সম্ভব নয়। ফলে তিস্তা নিয়ে আশা ও নিরাশার দোলাচলের মধ্যেই ভারত ও বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচনের হাওয়া বইতে শুরু করেছে। বিশেষ করে ভারতে নির্বাচনের হাওয়া বইছে বেশ জোরেশোরে।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদের সফরের প্রস্তুতি গ্রহণে আগামী ৯ থেকে ১১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে আসছেন দেশটির পররাষ্ট্র সচিব রঞ্জন মাথাই। তার সফর খানিকটা আগেই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মো. শহিদুল হকের দায়িত্ব গ্রহণে বিলম্বের কারণে সফরসূচি চূড়ান্ত করতে সমস্যা হচ্ছিল। শহিদুল হকের দায়িত্ব গ্রহণের ফলে রঞ্জন মাথাইয়ের সফরও চূড়ান্ত হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদের সফরে কী কী বিষয়ে বাংলাদেশ অগ্রগতি চাইবে, সেটি ঢাকার নেতৃবৃন্দের কাছ থেকে সরাসরিই জানতে পারবেন ভারতীয় সচিব।
বাংলাদেশ ও ভারতের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে চমক দেখিয়ে অচলায়তন ভাঙেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার ২০১০ সালে দিলি্ল সফরে ৫০ দফার যৌথ ইশতেহার ঘোষণার মাধ্যমে সেটি স্পষ্ট হয়েছিল। ওই সময়ে ভারতের প্রধান দুটি উদ্বেগ_ উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় বিচ্ছিন্নতাবাদি গ্রুপ দমনে সহায়তা ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে দেশটির অপর অংশের ট্রানজিটের বিষয়ে আশ্বস্ত হয়েছিল দিলি্ল। সে অনুযায়ী ভারতকে উদারভাবে নিরাপত্তা সহায়তা দিয়েছে বাংলাদেশ। ট্রানজিটের বিষয়ে কতিপয় দৃশ্যমান অগ্রগতি হয়ে এখন তা থেমে আছে। বাংলাদেশ আশা করেছিল, তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি সই করে এবং প্রটোকলসহ ১৯৭৪ সালের সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন করে ভারত তার প্রতিবেশীর উদ্বেগ নিরসন করবে। এখন উভয় সরকার মেয়াদের শেষ পর্যায়ে এলেও বাংলাদেশের অপেক্ষার পালা শেষ হয়নি।
ভিসা ও বন্দিবিনিময় চুক্তি :ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীল কুমার সিন্ধে ২৮ থেকে ৩০ জানুয়ারি বাংলাদেশ সফর করবেন। এই সফরকালে দু'দেশের ভিসা সহজ করা ও বন্দিবিনিময়ের বিষয়ে দুটি পৃথক চুক্তির লক্ষ্যে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হচ্ছে। উভয় দেশের সরকারিভাবে আশা করা হচ্ছে, দুটি চুক্তিই ওই সময়ে সই হতে পারে। পাশাপাশি, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড বন্ধ করার বিষয়টি বাংলাদেশ জোরালোভাবে উত্থাপন করবে বলে কর্মকর্তারা বলছেন। সীমান্তে সাম্প্রতিক হত্যার বিষয়ে 'প্রতিটি ঘটনাই দুঃখজনক' বলে ভারত কূটনৈতিকভাবে বাংলাদেশকে জানিয়েছে।
বিদ্যুৎ কেনার চুক্তি হচ্ছে :ভারতের বিদ্যুৎ সচিব উমা শঙ্কর ৩০ ও ৩১ জানুয়ারি বাংলাদেশ সফরে আসছেন। এ সময় বাগেরহাটের রামপালে দু'দেশের যৌথ উদ্যোগে এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ প্রকল্পটি থেকে কী কী শর্তে বিদ্যুৎ ক্রয় করবে, তার একটি নতুন চুক্তি সই হবে। এ ছাড়া ভারত থেকে আড়াইশ' মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির সঞ্চালন লাইনের অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হবে। বিদ্যুৎ খাতের এই সহযোগিতা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বড় অগ্রগতি হিসেবে ঢাকার কূটনীতিকরা মনে করছেন।
ভারতীয় অনুদানে প্রকল্প চূড়ান্ত হচ্ছে :প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০১০ সালে ভারত সফরের সময় ১০০ কোটি ডলারের ঋণ-সহায়তা থেকে পরবর্তী সময়ে ২০ কোটি ডলার অনুদান ঘোষণা করা হয়। ওই অনুদানের অর্থে কোনো প্রকল্প গ্রহণের দিকনির্দেশনা ভারত দেয়নি। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদের আসন্ন ভারত সফরের সময় অনুদানের অর্থে প্রকল্প গ্রহণ করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। অন্যদিকে, ৮০ কোটি ডলারের ঋণে ড্রেজার ক্রয় ছাড়া সব প্রকল্প নির্ধারিত সময়সীমায় এগিয়ে যাচ্ছে বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। আগামী সেপ্টেম্বর নাগাদ প্রকল্পের অনেকগুলোই সম্পন্ন হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
রেটিং দিন :
( এই লেখাটি পড়েছেন : ৬৪৭ জন )
__._,_.___