Concept of State or Nation came into being after 1789. Secularism is older than Abraham!
Sent from my iPad
We should fight against the LIE -- (1) Secularism means anti-religion.
(2) Secularism is Western and rooted to European Enlightenment
Let us declare, LOUD and CLEAR -- Secularism does NOT mean anti-religion :
(1) There must be Constitutional Secularism in order to guarantee religious freedom to ALL citizens
(2) Hence, Secularism is the MOST RELIGION-FRIENDLY state policy
(3) The best practice of secularism throughout a millennium has been in the Indian subcontinent, not in Europe
(4) Islam being the youngest, it is the most secular religion among the 3 Abrahamic religions
(5) Hence Secularism is natural policy for a Muslim majority country like Bangladesh where there had never been any state-imposed State Religion ever in its thousand-yr history.
From:
shahadathussaini@hotmail.comTo:
nabdc@googlegroups.com;
alochona@yahoogroups.com;
sayedahaq@yahoo.com;
mukto-mona@yahoogroups.com;
chottala@yahoogroups.com;
bangladesh-progressives@googlegroups.com;
saokot_nccbl@yahoo.com;
farzana.ahmed48@yahoo.com;
farida_majid@hotmail.com;
neawamileague@gmail.comSubject: সেকুলারিজমের প্রকৃত তাৎপর্য
Date: Mon, 31 Mar 2014 20:35:07 -0400
সেকুলারিজমের প্রকৃত তাৎপর্য
01 April 2014, Tuesday
বাংলাদেশে সেকুলারিজমের অনুবাদ করা হয় 'ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ'। কিন্তু এ অনুবাদ সঠিক নয়। ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ কথাটি সেকুলারিজমের প্রকৃত তাৎপর্য প্রকাশ করে না। এতে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয় এবং জনগণ প্রকৃত বিষয়টি বুঝতে পারে না।
ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের প্রকৃত তাৎপর্য হলো, রাষ্ট্র ও শিক্ষাকে ধর্ম থেকে বিচ্ছিন্ন করা। সেকুলারিজমের উদ্ভব হয়েছিল এনলাইটেনমেন্ট আন্দোলন বা 'বুদ্ধির মুক্তি' আন্দোলনের মাধ্যমে। অষ্টাদশ শতাব্দীতে এ আন্দোলন শুরু হয় ফ্রান্সে এবং ইউরোপের আরো কিছু দেশে। এটা ছিল ধর্মের বিরুদ্ধে আন্দোলন। তাদের মূল কথা ছিল দু'টি। প্রথমত, ন্যাচারালিজম (Naturalism)। অর্থাৎ সৃষ্টি প্রাকৃতিকভাবে হয়েছে। এখানে 'স্রষ্টা' বলে কোনো সত্তার ভূমিকা নেই। অর্থাৎ এটি স্রষ্টাকে অস্বীকার করারই শামিল। দ্বিতীয়ত, রেশনালিজম (Rationalism) বা যুক্তিবাদ। অর্থাৎ মানুষ জীবনে চলার ক্ষেত্রে যুক্তির ভিত্তিতে চলবে, স্রষ্টা বা ওহি বা ধর্মগ্রন্থের নির্দেশের ভিত্তিতে নয়। এটাও নাস্তিকতারই নামান্তর। এ দু'টি ছিল এনলাইটেনমেন্ট মুভমেন্টের মূল কথা। এ চিন্তাধারারই প্রায়োগিক বিস্তার ঘটেছে সেকুলারিজমের নামে। কোথাও এর প্রয়োগ নাস্তিকতার রূপ নিয়েছে; যেমনÑ রাশিয়া, চীন ও কমিউনিস্ট দেশগুলোয়। অন্যান্য দেশে এটা রাষ্ট্র ও শিক্ষাকে ধর্ম থেকে বিচ্ছিন্ন করার মাধ্যমে রূপায়িত হয়েছে; যেমনÑ যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য ইত্যাদি। এসব দেশে সরকারি কিংবা সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মশিক্ষা দেয়া হয় না। তবে প্রত্যেক ধর্মীয় গোষ্ঠী তাদের নিজের অর্থে নিজস্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালাতে পারে। যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে তা করাও হয়। ভারতের শিক্ষাকে ধর্ম থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। সরকারি কোনো স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষার সুযোগ নেই। তবে বেসরকারি স্কুল ধর্মশিক্ষা দিতে পারে। তবে তারা সরকারি সাহায্য নিতে পারবে না।
বলার অপেক্ষা রাখে না যে, এ ধরনের ব্যবস্থার সাথে ইসলাম বা কোনো ধর্মেরই কোনো সম্পর্ক নেই। কোনো ধর্মই এ ধরনের ব্যবস্থা সমর্থন করে না। ইসলামের কথা বলতে গেলে বলতে হয়, রাসূলুল্লাহ সা: নিজেই মদিনায় ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, যার আইন ছিল ইসলামি শরিয়াহ। খেলাফতে রাশেদার সময়ও রাষ্ট্রের ভিত্তি ছিল ইসলাম ও ইসলামি আইন। একই কথা সত্য উমাইয়া, আব্বাসি ও উসমানি খিলাফতের ব্যাপারে এবং মোগল রাষ্ট্রের মতো রাষ্ট্রের ক্ষেত্রেও। আল্লাহ হচ্ছেন মালিকিন নাস (মানুষের শাসক, সূরা নাস) এবং মালিকাল মুলক (রাষ্ট্রের মালিক, সূরা আলে ইমরান)। কোনো মুসলিমই আল্লাহর চূড়ান্ত ক্ষমতা অস্বীকার করতে পারে না।
সেকুলার ব্যবস্থা বিশ্বে কম-বেশি দুই শ' বছর ধরে প্রতিষ্ঠিত আছে। এতে তেমন কোনো কল্যাণ হয়নি। সেকুলারিজমের গর্ভ থেকে কমিউনিজম ও ফ্যাসিবাদের উদ্ভব হয়েছে। এসব মতবাদ মানুষের কোনো কাজেই লাগেনি। সেকুলারিজমের কারণেই উগ্র পুঁজিবাদের জন্ম হ�