Banner Advertiser

Thursday, June 5, 2014

[mukto-mona] নারায়ণগঞ্জ: আইনজীবী ঝামেলা করছেন জানালে তারেক বলেন, তাঁকেও তুলে নাও



আইনজীবী ঝামেলা করছেন জানালে তারেক বলেন, তাঁকেও তুলে নাও
দিলীপ কুমার মণ্ডল, নারায়ণগঞ্জ







নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলাম, আইনজীবী চন্দন কুমার সরকারসহ সাত খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার র‌্যাবের সাবেক কর্মকর্তা মেজর (অব.) আরিফের পর এবার আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন র‌্যাবের আরেক সাবেক কর্মকর্তা লে. কমান্ডার (অব.) এম এম রানা। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কে এম মহিউদ্দিনের আদালতে এ জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়। ঘটনার সময় রানা র‌্যাব-১১-এর স্পেশাল ক্রাইম প্রিভেনশন কম্পানির ক্যাম্প কমান্ডারের দায়িত্বে ছিলেন। গ্রেপ্তারের ২০ দিন পর দেওয়া জবানবন্দিতে রানা সাতজনকে অপহরণ ও হত্যা ঘটনার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বিস্তারিত বর্ণনা দেন। তিনি বলেন, 'হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনায় ছিলেন তারেক সাঈদ ও আরিফ হোসেন। অর্থায়নে ছিলেন কাউন্সিলর নূর হোসেন। আর আমি ছিলাম অপহরণের মিশনে। কিন্তু ওই দিন নজরুলের সঙ্গে লোকজন বেশি হওয়ায় অপহরণে মেজর আরিফও এসে যোগ দেন।' রানা জানান, তারেক সাঈদের নির্দেশে পরে তিনি হত্যা ও লাশ নদীতে ফেলার কাজেও অংশ নেন। কিলিং মিশনে ছিলেন র‌্যাবের মোট ২৩ জন সদস্য। গতকাল দুপুরে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি গ্রহণ শেষে লে. কমান্ডার (অব.) এম এম রানাকে নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ওসি মামুনুর রশীদ মণ্ডল রানার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদানের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী কে এম ফজলুর রহমান জানান, গতকাল সকাল ৮টায় এম এম রানাকে আদালতে আনা হয়। বিকেল সাড়ে ৩টায় তাঁকে নেওয়া হয় কারাগারে। জবানবন্দিতে রানা সাত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিজের সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করে কিভাবে অপহরণ, হত্যা করা হয়েছে- সব কিছু আদালতে বলেছেন। সেভেন মার্ডারের পর দায়ের করা দুটি মামলাতেই জবানবন্দি দেন রানা।
জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন জানান, জবানবন্দিতে রানা স্বীকার করেছেন, হত্যাকাণ্ডে ২৩ জন জড়িত ছিলেন। র‌্যাবের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নির্দেশে ও নূর হোসেনের অর্থায়নে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। হত্যাকাণ্ডে যাঁদের সম্পৃক্ততা ছিল, রানা তাঁদের বিস্তারিত পরিচয়ও প্রকাশ করেছেন। কিন্তু তা এখনই প্রকাশ করা যৌক্তিক হবে না বলে জানান সাখাওয়াত।
আদালত সূত্র জানায়, স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে রানা বলেন, তিনি শুধু নির্দেশ পালন করেছেন। তাঁর দায়িত্ব ছিল প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামকে অপহরণের পর সিও তারেক সাঈদের হাতে তুলে দেওয়া। শুধু নজরুলকে অপহরণের পরিকল্পনা থাকলেও তাঁর সঙ্গে আরো চারজন থাকায় তাঁদের এবং ঘটনা প্রত্যক্ষ করায় চন্দন সরকার ও তাঁর গাড়িচালককেও অপহরণ ও হত্যা করা হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন পুলিশ কর্মকর্তা জানান, আদালতে জবানবন্দি দেওয়ার আগে তদন্ত টিমের কাছে রানা যা বলেছিলেন, জবানবন্দিতে তার প্রায় সব বক্তব্য ঠিক রেখে বিশদ বর্ণনা করেছেন। ওই কর্মকর্তা আরো জানান, তদন্ত টিম ও আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে এম এম রানা বলেন, নূর হোসেনের সঙ্গে তাঁর তেমন কোনো সম্পর্ক ছিল না। কারণ সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকাটি র‌্যাব-১১-এর স্পেশাল ক্রাইম প্রিভেনশন কম্পানির আওতায় ছিল না। র‌্যাব-১১-এর প্রধান কার্যালয়ের আরিফের সঙ্গে ছিল নূর হোসেনের ভালো সম্পর্ক। আরিফের মাধ্যমেই কয়েকবার নূর হোসেনের সঙ্গে দেখা হয় রানার। সেই সুবাদে পরিচয় ছিল; কিন্তু সেটা দৃঢ় নয়। এর মধ্যে মেজর আরিফ নিজেই রানাকে ফোন করে নজরুলকে অপহরণের বিষয়টি জানান। প্রথমে রানা কিছুটা আপত্তি করলেও সিও লে. কর্নেল তারেক সাঈদের নির্দেশে সংযত হন তিনি। তা ছাড়া র‌্যাবের একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাও বিষয়টি অবগত আছেন বলে রানাকে জানান আরিফ। পরিকল্পনা মোতাবেক রানার ওপর দায়িত্ব পড়ে নজরুলকে অপহরণের। সেই পরিকল্পনায় নারায়ণগঞ্জ আদালতে ২৭ এপ্রিল সাদা পোশাকের লোক পাঠান রানা। কিন্তু সেখানে নজরুলকে অনুসরণ করতে গিয়ে ওই সাদা পোশাকধারী ব্যক্তি জনতার হাতে ধরা পড়ে এবং তাকে কোর্ট পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়। এ ঘটনায় রানা কিছুটা বিচলিত হয়ে পড়েন। পরে ঘটনা সামাল দিয়ে রানা ও আরিফ হোসেন ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোডের ময়লাস্তূপের সামনে নজরুলকে বহন করা গাড়ি আটকে তাঁদের জোর করে নামিয়ে র‌্যাবের গাড়িতে তোলেন। ওই সময় চন্দন সরকারের গাড়িটি ছিল ঠিক পেছনে। তিনি মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় দৃশ্য ধারণ করছিলেন। এ সময় গাড়ি থেকে নেমে রানা বাধা দেন। তখন তাদের মধ্যে বাগ্‌বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে চন্দন সরকারের মোবাইল ফোন হাতে নিয়ে ভিডিও রেকর্ড মুছে ফেলার চেষ্টা করেন রানা। বিষয়টি তিনি তারেক সাঈদকে ফোন করে জানান। বলেন, 'একজন আইনজীবী ঝামেলা করছে।' উত্তরে তারেক সাঈদ বলেন, 'তাকেও পিকআপ করো।' এর পরই সাতজনকে গাড়িতে তুলে নেয় র‌্যাবের টিম।
রানা আদালতে আরো জানান, অস্ত্র দেখিয়ে সাতজনকে র‌্যাবের গাড়িতে তুলে নেওয়া হয়। গাড়ি ছিল দুটি। গাড়িতে ওঠানোর পর তাঁদের প্রথমে চেতনানাশক স্প্রে করা হয়। সাতজনই জ্ঞান হারানোর পর গাড়ি দুটি র‌্যাবের সাদা পোশাকের লোকজন নিয়ে যায় অন্য গন্তব্যে। এর মধ্যে সাতজনকে বহন করা হাইএস গাড়ি নিয়ে যাওয়া হয় নরসিংদীতে। পথে তাঁদের শরীরে আবারও অচেতন হওয়ার ইনজেকশন পুশ করা হয়।
রানা বলেন, 'মূলত আমার দায়িত্ব ছিল নজরুলকে অপহরণ করা। কিন্তু পরে তারেক সাঈদ আমাকে নির্দেশ দেন পুরো মিশনে থাকতে।' রানা জবানবন্দিতে হত্যার পর লাশ ইট দিয়ে বেঁধে নৌকায় তুলে নদীর মোহনায় ফেলে দেওয়ার ঘটনার বিশদ বর্ণনা দেন।
রানা আরো জানান, সাতজনকে অপহরণ থেকে শুরু করে হত্যা পর্যন্ত নূর হোসেনের সঙ্গে কয়েক দফা কথা হয় আরিফের। তখন নূর হোসেন বারবার হত্যার বিষয়ে কথা বলেন ও চাপ দিতে থাকেন। পরে পরিকল্পনা হয় রাতে মানুষজন কম থাকলে হত্যা করা হবে। রাত ১০টার পর কাঁচপুর ব্রিজের পশ্চিম পাড়ে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরভূমিতে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা বালু-পাথরের ব্যবসাস্থল জনমানুষশূন্য করার জন্য নূর হোসেনকে ফোন দেন মেজর আরিফ। তাঁদের বহন করা গাড়ি কাঁচপুর সেতুর নিচে আসার পথে অচেতন হওয়া সাতজনের মাথা শক্ত পলিথিন দিয়ে পেঁচানো হয়। পরে তিনি ও আরিফসহ র‌্যাব সদস্যরা মিলে সাতজনকে গলাটিপে শ্বাসরোধে হত্যা করে। লাশ কোথায় ফেলবে সেটা নিয়ে শুরু হয় নতুন চিন্তা। পরে পরিকল্পনা মোতাবেক কাঁচপুর সেতুর নিচে লাশগুলো ওঠানো হয় একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকায়। পুলিশ যাতে কোনো রকম সন্দেহ না করে সে জন্য ওই নৌকায় ছিলেন কয়েকজন র‌্যাব সদস্য। নৌকায় করে লাশ শীতলক্ষ্যা ও ধলেশ্বরীর মোহনায় নেওয়ার পথে খুবই দক্ষ কায়দায় পেট ফুটো করে গ্যাস বের করে দেওয়া হয় এবং সবার শরীরে ইট বেঁধে ফেলা হয়। নদীতে লাশ ফেলার পর নূর হোসেনকে ফোন করে আরিফ বিষয়টি জানান। তখনই মূলত উত্তেজিত নূর হোসেন শান্ত হন এবং র‌্যাবকে ধন্যবাদ জানান।
সেভেন মার্ডারের ঘটনায় এম এম রানাকে গত ১৭ মে গভীর রাতে ঢাকার সেনানিবাস থেকে গ্রেপ্তার করে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ। ১৮ মে তাঁকে ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হলে আদালত সাত দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পরে তাঁকে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ লাইনসে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশের উচ্চপর্যায়ের ১২ সদস্যের টিম। সবশেষ গত ২ জুন রানাকে তৃতীয় দফায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন আদালত।
নজরুলের ভাই সালামের বক্তব্য: নিহত প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামের ছোট ভাই আব্দুস সালাম গতকাল বিকেলে আদালত প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের বলেন, 'পুরো হত্যাকাণ্ডে র‌্যাব জড়িত। আরিফ ও রানার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির মাধ্যমে আমাদের আশঙ্কাই সত্যি প্রমাণিত হলো।' র‌্যাবের সিও তারেক সাঈদও অচিরেই জবানবন্দি দেবেন আশা করে তিনি বলেন, একে একে সব কিছুই পরিষ্কার হয়ে যাবে, কারা এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত।































































































Wed, 04 Jun, 2014 11:22 PM
বোমা ফাটালেন আরিফ
জেলা প্রতিনিধি, বাংলামেইল২৪ডটকম

নারায়ণগঞ্জ: নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামসহ সাতজনকে অপহরণের পর হত্যার ঘটনা পুরোটাই ছিল পরিকল্পিত। র‌্যাব কর্মকর্তারা প্রথমে ঝুঁকি নিতে না চাইলে অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপরাশেন) কর্নেল জিয়াউল আহসানের নির্দেশেই কিলিং মিশনে অংশ নেন তারা।

নূর হোসেন-আরিফ-জিয়াউল

বিস্তারিত: 

নারায়ণগঞ্জে সেভেন মার্ডারের দায় স্বীকার মেজর আরিফের

ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম (ফাইল ফটো)
ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম (ফাইল ফটো)
নারায়ণগঞ্জ: নারায়ণগঞ্জে চাঞ্চল্যকর সাত খুনের ঘটনায় নিজের সম্পৃক্ততা দায় স্বীকার করেছেন র‌্যাব-১১'র চাকরিচ্যুত সাবেক অধিনায়ক মেজর আরিফ হোসেন। বুধবার আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়ার মাধ্যমে তিনি এ দায় স্বীকার করেন। 
বিস্তারিত: 

** স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন আরিফ




















নারায়ণগঞ্জে সাত খুন : আদালতে সিআইডির অগ্রগতি প্রতিবেদন

তিন কর্মকর্তাসহ র‌্যাবের আরও কয়েকজন জড়িত

কামরুল হাসান | আপডেট: ০২:৪৭, জুন ০৪, ২০১৪ প্রিন্ট সংস্করণ
   

http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/233281/%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A8_%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%B9_%E0%A6%B0%E2%80%8C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%86%E0%A6%B0%E0%A6%93_%E0%A6%95%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A6%9C%E0%A6%A8_%E0%A6%9C%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A6%A4

Related:

নূর হোসেনের টাকা নিয়ে রানা হত্যাকাণ্ড ঘটান

আদালতে তদন্ত কর্মকর্তা

ইত্তেফাক রিপোর্ট ও নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি











সাত খুনের তদন্ত শেষ পর্যায়ে
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

বাংলাদেশ সময়: ১৮৪৫ ঘণ্টা, জুন ০২, ২০১৪ - See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/295465.html#sthash.5kSyUBz4.dpuf


http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/295465.html

Ex-Rab officials reveal vital info

IO tells court of their links to Nur Hossain; fresh remand for Lt Col Tareque, Maj ArifStaff Correspondent,  Daily Star

Published: 12:03 am Saturday, May 31, 2014

Last modified: 11:56 am Saturday, May 31, 2014

TAGS: murder case Rab officials Lt Col Tareque Sayeed Mohammad Major Arif Hossain Chief Metropolitan Magistrate HM Shafiqul Islam Narayanganj Lawyers' Association Rapid Action Battalion (Rab).


নূর হোসেনের টাকায় ফ্ল্যাট কেনেন আরিফ

ইত্তেফাক রিপোর্ট ও নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি











বিস্তারিত: 

না.গঞ্জে ৭ খুন
পুরো ঘটনায় সশরীরে ছিলেন র‌্যাবের সেই দুই কর্মকর্তা!
আরেকজন অফিসে বসে তদারকি করেন
রেজোয়ান বিশ্বাস, নারায়ণগঞ্জ থেকে ফিরে




বিস্তারিত: 

 পুরো ঘটনায় সশরীরে ছিলেন র‌্যাবের সেই দুই কর্মকর্তা!
আরেকজন অফিসে বসে তদারকি করেন

নিজেকে ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান দাবি তারেক সাঈদের

তানভীর হোসেন, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম










র‌্যাবের তারেক সাঈদের বিরুদ্ধে আরও একটি অভিযোগ

ব্যবসায়ীকে তুলে নিয়ে দুই কোটি টাকা দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক | আপডেট: ০৩:০৭, মে ১৬, ২০১৪ প্রিন্ট সংস্করণ

র‌্যাব-১১-এর সাবেক অধিনায়ক (সিও) লে. কর্নেল তারেক সাঈদ মোহাম্মাদের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের ব্যবসায়ী ও আওয়ামী লীগের কর্মী ইসমাইল হোসেনকে অপহরণের অভিযোগ তুলেছে তাঁর পরিবার৷ 

বিস্তারিত:  http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/217723/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%87_%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%87_%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87_%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%87_%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF_%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE_%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF

২ সেনা কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তারের অনুমতি পেল পুলিশ

২ সেনা কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তারের অনুমতি পেল পুলিশ

র‌্যাব কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তারে বাধা নেই

'র‌্যাবের সেই ৩ কর্মকর্তাকে গ্রেফতারে বাধা নেই'

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
তারেক সাঈদ মাহমুদ / মেজর  আরিফ হোসেন / লে. কমান্ডার এম এম রানা
তারেক সাঈদ মাহমুদ / মেজর আরিফ হোসেন / লে. কমান্ডার এম এম রানা
বিস্তারিত: 












__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___