Banner Advertiser

Friday, October 24, 2014

[mukto-mona] বাংলাদেশে যা কিছু অশুভ তারই প্রতীক গোলাম আযম - ( গোলাম আযম : ‘মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা ও গণহত্যার প্রতীক’)



শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০১৪, ১০ কার্তিক ১৪২১                                                                                                     
বাংলাদেশে যা কিছু অশুভ তারই প্রতীক গোলাম আযম
মুনতাসীর মামুন
কোটি মানুষের কান্না, রক্ত, আর্তনাদ আর দীর্ঘ নিশ্বাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর সহযোগী, গণহত্যা ও বাংলাদেশবিরোধী রাজনীতির হুকুমদাতা গোলাম আযম। বাংলাদেশে যে অভিশপ্ত রাজনীতি, জামায়াত যার হোতা তারও একনিষ্ঠ প্রবক্তা ছিলেন গোলাম আযম। বাংলাদেশে যা কিছু অশুভ তার প্রতীক গোলাম আযম।
মানবতাবিরোধী অপরাধ ট্রাইবু্যুনাল গোলাম আযমকে ৯০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিল। কারণ হিসেবে বলা হয়েছিল, তিনি বয়স্ক। এই রায় শোনার পর অনেকে খুব ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন। বলা হয়েছিল, গোলাম আযম বা গোলাম আযমরা ১৯৭১ সালে যখন রক্তগঙ্গা বইয়ে দিয়েছিলেন সারাদেশে তখন কি তারা বয়স দেখেছিলেন? শিশুদের কি বেয়নেটে বিদ্ধ করা হয়নি? অন্তঃসত্ত্বার কি পেট কেটে ভ্রূণ বের করা হয়নি? কিন্তু আমাদের বিচারকদের 'দয়ার শরীল'। তাদের কষ্ট লাগে বৃদ্ধ মানবতাবিরোধী অপরাধীদের দেখলে। আবার অনেকে খালাসও দেন। শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী এইসব 'খালাসী'দের সম্পর্কে এক সভায় বলেছিলেন, আজ এদের কন্যা বা স্ত্রীকে যদি গোলাম আযমরা তুলে নিয়ে যেত, এদের বাপ-মাকে যদি তাদের সামনে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মারা হতো তাহলে হয়ত এঁরা বুঝতেন গণহত্যা কী, বা মানবতাবিরোধী অপরাধ কাকে বলে!
মানবতাবিরোধী অপরাধেরও প্রতীক ছিলেন গোলাম আযম। একদিক থেকে দেখলে তার প্রশংসাই করতে হয়। আজীবন তিনি ইসলামের নামে রাজনীতি করেছেন, ইসলামকে নিজ ও দলের স্বার্থে ব্যবহার করেছেন। অশুভ রাজনীতির বিকাশ ঘটানোর জন্য খুনীদের সহযোগী হয়েছেন, নিজের দেশের সম্পদ ব্যবহার করেছেন কিন্তু নিজের দেশকে সব সময় বিদেশ ভেবেছেন। আজীবন মাদ্রাসা শিক্ষার ওকালতি করেছেন কিন্তু নিজ সন্তানদের কাউকে মাদ্রাসায় পাঠাননি। নাছারার দেশে বসবাসের জন্য পাঠিয়েছেন। অভিশপ্ত জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে তাদের জড়াননি। সবচেয়ে বড় কথা, অশুভ শক্তির সঙ্গে আজীবন বসবাস করে গেছেন, বিচ্যুত হননি। মৃত্যুর পূর্বপর্যন্ত এই ব্যক্তি কৃতকর্মের জন্য দেশবাসী দূরে থাকুক আল্লাহর কাছেও ক্ষমা চেয়েছেন কিনা সন্দেহ।
আবেগে অনেকে অনেক কথা বলতে পারেন, কিন্তু বাস্তব হলো দেশের শীর্ষ মানবতাবিরোধী অপরাধীর মৃত্যুর পর মানবতাবিরোধী অপরাধবিষয়ক সেন্টিমেন্ট ও বিচারে ভাটা পড়বে। কিন্তু আমরা চাই গোলাম আযমের পর যেসব শীর্ষ অপরাধী আছে তাদের বিচারকর্মটি সুষ্ঠু ও দ্রুতভাবে শেষ হোক।
এখানে ট্রাইব্যুনাল ও সুপ্রীমকোর্ট সম্পর্কে দু'একটি মন্তব্য না করলেই নয়। এর ভিত্তি সাধারণ মানুষের মতামত যার সঙ্গে আমাদের মতামতেরও প্রায় মিল আছে। 
সমাজের সব পর্যায়ের মানুষই মনে করেন, সরকারের কারণেই বিচার শ্লথ হয়ে যাচ্ছে। বা সরকার আর রায় নিয়ে মাথা ঘামাতে চাচ্ছে না। তারা চাইছে, বিচার কাজ শ্লথ হলে যদি অপরাধীদের স্বাভাবিক মৃত্যু হয় তাহলে সবাই খুশি থাকবে। ইতোমধ্যে তিনজন মারা গেছেন বন্দী অবস্থায়। রাজনীতিবিদদের চিন্তাভাবনা এ রকম খাতে বইতেই পারে। কিন্তু আমরা এভাবে চিন্তা করতে পারি না বা এসব মন্তব্যকে প্রশ্রয়ও দিতে পারি না। কারণ, তাহলে বিষয়টা দাঁড়ায় বিচারকরা সরকারের কথামতো কাজ করছেন। তা তো হতে পারে না। কারণ, তাহলে সিদ্ধান্তটা দাঁড়ায়, সরকারী নির্দেশে আদালত চলে। আমরা মনে করি না, সরকারী নির্দেশে আদালত চলে। সরকার ট্রাইব্যুনাল করে দিয়েছে। বিচারকার্য চালাবেন বিচারকরা। এখানে সরকারের করার কিছু নেই।
এটি যদি আমরা মেনে নিই, তাহলে সব দায়দায়িত্ব ট্রাইব্যুনালের বিচারকদের ওপর পড়ে। বিশেষ করে নিজামীর রায় তৈরি হওয়ার পরও না দেয়ায় বিচারকদের ওপরই মানুষ ক্ষুব্ধ হচ্ছেন। কারণ, রায় তৈরি, তাঁরা দিচ্ছেন না কেন? সরকারী নির্দেশ? ভয়? এর চেয়েও খারাপ ধারণা জন্ম নিচ্ছে বিচারকদের প্রতি। আমরা শুধু বলব, বাংলাদেশেই যদি থাকতে হয়, তাহলে শুভশক্তির সঙ্গেই বসবাস করা ভাল।
এ প্রসঙ্গে প্রসিকিউশন, সুপ্রীমকোর্ট ও অন্যান্য প্রসঙ্গের কথাও বলতে চাই। মজার ব্যাপার হচ্ছে, বিচার শুরু হওয়ার পর থেকে নির্মূল কমিটি বিচার প্রসঙ্গে যা যা বলেছে তাই ঘটছে। প্রসিকিউশনের দুর্বলতা নিয়ে আমরা যখন কথা বলেছি, তখন আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরা তাতে খুশি হননি। এখন দেখা যাচ্ছে আমাদের বক্তব্যে সত্যতা ছিল। আইনমন্ত্রী নিজে এ কথা স্বীকার করে বলেছেন এবং ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তিনি সে সব কিছুই করতে পারেননি। আমরা জামায়াত নিষিদ্ধের আইন, রাষ্ট্রপতির মার্জনা এবং নানা বিষয়ে যখন কথা বলেছিলাম, সরকারের সবাই তখন ক্ষুব্ধ হয়েছেন, হয়ত প্রধানমন্ত্রীও। কারণ, এসব ক্ষেত্রে তিনিও কোন বন্দোবস্ত নেননি। প্রাক্তন আইনমন্ত্রী যিনি এক সময় নির্মূল কমিটির সব বিষয়ে একমত ছিলেন, মন্ত্রী হওয়ার পর বলেছিলেন, নির্মূল কমিটির ডিকটাটে চলতে হবে নাকি? আমরা কখনও কোন কিছু ডিকটাটের ঔদ্ধত্য দেখাইনি। আমাদের পরামর্শগুলো বিবেচনার কথা বলছিলাম মাত্র। আজকে আনন্দের বিষয়, সে সব বিষয় বিবেচনা করা হচ্ছে। আগে করলে জটিলতা, সন্দেহ বিতর্ক হতো না।
মানবতাবিরোধী অপরাধে কে কয়টা খুন করেছেন তা মুখ্য নয়। এর সাক্ষী থাকল কি থাকল না তাও মুখ্য নয়। গণহত্যার সাক্ষী পাওয়া যাবে? আমাকে যেমন গোলাম আযমের সাক্ষী হিসেবে বিবাদীপক্ষ প্রশ্ন করেছিল, রাজাকার ক্যাম্পে আমি গেছি কিনা বা কোথায় ছিল জানি কিনা? আমি জানালাম, রাজাকার ক্যাম্পে গেলে আমি এখানে সাক্ষী দিতে পারতাম? এ্যাটর্নি জেনারেল খুব সম্ভব স্কাইপি ঝামেলার সময় বলেছিলেন, হানাদার পাকিদের সঙ্গে গোলাম আযমের বৈঠকের একটি ছবিই তার দ- দেয়ার জন্য যথেষ্ট। কথাটা ঠিক। কিন্তু আমাদের প্রসিকিউশন বা বিচারকরা প্রায়ই কেন জানি সাধারণ ফৌজদারি বৃত্তে ঘুরপাক খান। অনেক সময় বলা হয় অভিজ্ঞতার কথা। এ কথা শুনলে আমার বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের কথা মনে হয়। ৩০ বছর খেলার পরও প্রায়ই যখন তারা হারে তখন অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের কথা বলা হয়।
সাঈদীর মামলা নিয়ে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী থেকে সাধারণ মানুষ পর্যন্ত ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। আদালত বলতে পারে, তারা আইন অনুযায়ী কাজ করেছে। আদালতের রায় আমরা মেনে নিয়েছি কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, আইন কি কাদের মোল্লার জন্য একরকম এবং সাঈদীর জন্য আরেক রকম? তাদের রায় দেশ-বিদেশের বিভিন্ন আদালতে হয়ত উদাহরণ হিসেবে ব্যবহৃত হবে। সেখানে যদি প্রশ্ন জাগে একই আইনে একজনকে মৃত্যুদ- অন্যজনকে মৃত্যুদ- দেয়া হলো না এর কারণ কী? আদালতের ইচ্ছা বললে তো হবে না।
মানবতাবিরোধী বিচারে ১৯৭১ সাল একটি পক্ষ। সে পরিপ্রেক্ষিতে, আদালতে কোন বিচারক ঠাট্টা করেও বলতে পারেন না, 'আমিও তো শান্তি কমিটির সদস্য ছিলাম তাতে কী।' সেই বিচারে কেউ যদি কোন মানবতাবিরোধীকে খালাস দেন তা হলে এ কথা বলা আমার অধিকারের মধ্যেই পড়ে যে, বিচারক ১৯৭১ উপেক্ষা করেছেন। মানবতাবিরোধী অপরাধে আপনি কাউকে মৃত্যুদণ্ড দিতে পারেন, নাও পারেন কিন্তু খালাস দিতে পারেন না। দিলে ধরে নেয়া হবে গণহত্যা নিয়ে আপনি ব্যঙ্গ করছেন। গণহত্যা নিয়ে ব্যঙ্গ বিচারকের অধিকারের মধ্যে পড়ে না। আমাদের সবার দায় থাকবে, বিচারকদের কোন দায় থাকবে না তা হতে পারে না। আমাদের করের টাকায় আদালত চলে। প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকও এই দায়ের কথা তুলেছেন। সবারই মনে রাখা উচিত, বাংলাদেশ জায়গাটি বড় পিচ্ছিল, এখানকার মানুষ কখন কী নিয়ে ক্ষেপে উঠবে বলা যায় না।
গোলাম আযমের মৃত্যুর সঙ্গে যে তার অভিশপ্ত রাজনীতি বিলুপ্ত হলো তা নয়। গোলাম আযম যে বিষবৃক্ষ রোপণ করে গেছেন আজ তা ফলবান বৃক্ষে পরিণত হয়েছে। এটি গোলাম আযমের কৃতিত্ব। জামায়াতে ইসলামীর মুখপত্র দৈনিক সংগ্রাম গোলাম আযমকে 'মহসিন' বলে উল্লেখ করেছে। দেখুন, মৃত্যুর আগেও নাকি তিনি বলে গেছেন তাঁর জানাজা যেন নিজামী বা সাঈদী পড়ান। অর্থাৎ মানবতাবিরোধী অপরাধীরাই যেন সামনে থাকেন। সরকারের জন্য যেন একটি জটিলতা সৃষ্টি করা যায়। কোন মহসিন এ রকম চিন্তা ৯২ বছরে করতে পারেন না। যিনি আজীবন হত্যার রাজনীতি করে গেছেন তিনি আর যাই হোন মহসিন হতে পারেন না। জামায়াতে ইসলামের রাজনীতি ইসলাম বিনাশের সুস্থ রাজনীতি বিনাশের রাজনীতি। জামায়াতের সঙ্গে রাজনীতি করতে গিয়ে আজ পশ্চিমবঙ্গে মমতা ব্যানার্জী বিপদে পড়েছেন। মিসর, পাকিস্তান, অস্থিতিশীল রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। বিএনপি উচ্ছন্নে যাচ্ছে। গোলাম আযম মারা গেছেন, একজন মানবতাবিরোধী মাত্র কমল বাংলাদেশে কিন্তু তার রাজনীতি এখনও রয়ে গেছে। আমাদের এখন একমাত্র উদ্দেশ্য হবে- রাজনীতির মাধ্যমে সেই রাজনীতির বিনাশ সাধন। সরকার যদি গোলাম আযমদের রাজনীতিকে নানা কারণে বা রাজনৈতিক 'সুবিধা' বা ভোটের রাজনীতির কারণে প্রতিরোধ না করে তাহলে তারাও বিপাকে পড়বে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন মানুষের মুক্তির একটি হাতিয়ার মাত্র। কিন্তু যে দেশে গোলাম আযমদের রাজনীতি বহাল থাকে, বিকশিত হয়, সে দেশের মানুষ মুক্তি পায় না। যেমন, আমরা মুক্তি পাচ্ছি না এ কারণে ১৯৭৫ সালের পর থেকে। গোলাম আযমদের কারণেই দেশ পরিচিত হয়ে উঠেছে এক অস্বাভাবিক বা এ্যাবসার্ড রাষ্ট্র হিসেবে। পৃথিবীতে বাংলাদেশ ছাড়া আর কোন দেশ নেই, যেখানে স্বাধীনতা পক্ষের ও বিপক্ষের শক্তি বহাল তবিয়তে বসবাস করে। এক গোলাম আযম গেছেন, হাজার গোলাম আযম রয়ে গেছেন। তাদের প্রতিরোধ করাই এখন আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ।
শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০১৪, ১০ কার্তিক ১৪২১

Related:

গোলাম আযমকে নিয়ে প্রদর্শনী 'অভিশাপ দিচ্ছি'

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি,  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

Published: 2014-10-24 23:23:38.0 BdST Updated: 2014-10-25 02:39:46.0 BdST

Subject: Golam Azam was the Gaddere Azam of his time....
                   ( গোলাম আযম : 'মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা ও গণহত্যার প্রতীক')

Golam Azam was the Gaddere Azam of his  time....

1. Nothing can absolve Gadder Golam Azam of his guilt against the people of
Bangladesh and his crime against Islam. Jamaate Islami with it's armed gestapo 
wing Al-Bodor bahini aided, abetted  and participated in the genocide and mass-
rapes under the occupation regime of Yahia Khan .....Jamaate Islami under the 
leadership of Gadder Golam Azam, was the only political party that had it's 
own armed Al-Bodor Bahini. 

The Jamaat's Al-Bodor Bahini actively helped the occupation army of Pakistan in 
the killing field of 1971-Bangladesh.

Golam Azam was the master-mind behind the Al-Bodor Bahini along with Matiur 
Rahman Nizami, the chief of Islami Chattro Sangho. 

Islami Chattro Sangho's hands were so much tainted with the bloods of innocent 
people of Bangladesh that when it re-surfaced in 1978, it changed it's name to 
Islami Chattro Shibir to hide it's criminal past !!!!

Golam Azam participated in the by-election promoted by Yahia -Tikka regime in
November 1971 and was elected un-opposed ...... a direct proof his 
collaboraton with mass-murderer  Yahia Khan .......
[note: The military junta of Yahya Khan decided to call an election in an attempt to legitimise themselves. 
On 12 October 1971 Yahya Khan declared that an election will be held from 25 November to 9 December. 
Azam decided to take part in this election. 1.  
  1.  1.  Muldhara '71 (মূলধারা '৭১ Mainstream '71) by Moidul Hasan, page. 128, footnote. 177. published 
  2. by University Press Limited  ]

To make the long story short, Golam Azam and his Jamaate Islami's activities
were not consistent with the true spirit of Islam...... Jamaat uses Islam as a 
mask to deceive the common muslims and carry out it's narrow parochial 
motives .......nothing new in the history of Islam ....('Yazīd ibn Mu'āwiya ibn Abī 
Sufyān,...)
2. Watch the video:



3. Golam Azam' is the Eichmann of Bangladesh .....
Golam Azam is the Gaddere Azam of our time....
Golam Azam collaborated with a foreign occupation army .....
Golam Azam is the twentieth century Mir Zafor Ali Khan of Bangladesh .... 
  
Golam Azam is worse than Mir Zafor in many sense ,,,,,[Mirzafor was a
Uzbek-born, where as Golam Azam এক মানচিত্রে জন্মেও collaborated with a
foreign occupation army engaged in mass-rapes and Genocide!!!!

[But, as you know: man proposes Allah Subhana Wa Tala
disposes ,,,,, Gaddere Azam, Golam Azam's dream never came
true.  Bangladesh emerged as an Independent Republic ......

Even after the Liberation of Bangladesh, Golam Azam created 
an organization named Purbo Pakistan Punoruddhar 
Committee. Golam Azam continued his idiotic & 
treacherous efforts to nullify & stop the recognition of 
Bangladesh [Bangladesh Na Monjoor ].

Again, that effort too became futile by the grace of Almighy Allah !!!! ........

রাজাকার-আলবদর বাহিনী গড়ার হোতা গোলাম আযমhttp://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Bank&pub_no=794&cat_id=1&menu_id=14&news_type_id=1&index=0&archiev=yes&arch_date=16-02-2012


2014-10-23 20:43 GMT-04:00 SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>:

মানবতাবিরোধী অপরাধী গোলাম আযমের মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক | আপডেট: ০৫:০২, অক্টোবর ২৪, ২০১৪ প্রিন্ট সংস্করণ

মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতার প্রতীক গোলাম আযম

ষড়যন্ত্র, হত্যা, নির্যাতনের দায়ে সাজা হয়েছিল তাঁরhttp://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/352846/

Prothom Alo

http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/352849/

কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী আমৃত্যু দ-প্রাপ্ত গোলাম আযম মারা গেছেন
স্টাফ রিপোর্টার ॥ স্বাধীনতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধের নাটের গুরু 'আমৃত্যু দ-প্রাপ্ত' জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আযম (৯২) মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার রাত দশটা দশ মিনিটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। রাত বারোটায় বিএসএমএমইউ ভিসি ডাঃ প্রাণ গোপাল দত্ত জনকণ্ঠকে এ খবর নিশ্চিত করে জানান, তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে। হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার আবদুল মজিদ ভূঁইয়া জানান, গোলাম আযমের লাশ কারা কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। রাতেই পরিবারের . . .

 







__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___