http://www.kalerkantho.com/print-edition/first-page/2015/02/17/188860
পেট্রলবোমার বিভীষিকা >> মুখে কুলুপ মানবাধিকার ফেরিওয়ালাদের
রেজাউল করিম >>>
Date: Mon, 16 Feb 2015 20:40:03 -0500
Subject: মিথ্যাচারে ভরা ভিডিও তৈরি ॥ তারেকের নির্দেশনায় এবার জাতিসংঘে অপপ্রচার শুরু
From: projonmochottar@gmail.com
To:
পেট্রলবোমার বিভীষিকা >> মুখে কুলুপ মানবাধিকার ফেরিওয়ালাদের
রেজাউল করিম >>>
নজিরবিহীন নাশকতা-সহিংসতা : জানা গেছে, গত প্রায় এক-দেড় মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে সহিংসতা-নাশকতায় প্রাণ হারিয়েছে প্রায় ৮০ জন; আগুন দেওয়া হয়েছে ৯০০ গাড়িতে; ভাঙচুরের শিকার হয়েছে তিন হাজার তিন শর বেশি গাড়ি। আগুনের শিকার যানবাহনের বেশির ভাগই বাস-ট্রাক। একই সময়ে রেলের পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলে ৭০টি নাশকতার ঘটনা ঘটেছে। নৌপথে হামলা হয়েছে চার দফা। এসব নাশকতায় ক্ষতি হয়েছে নিরীহ যাত্রীদের। ব্যবসায়ী নেতাদের দাবি, এই সময়ে তাঁদের আর্থিক ক্ষতি হয়েছে ৭৫ হাজার কোটি টাকার। অর্থনীতির চাকা থমকে গেছে।
বাংলাদেশ শিশু অধিকার ফোরামের তথ্য অনুযায়ী, গত ১ জানুয়ারি থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৫৪টি শিশু সরাসরি রাজনৈতিক সহিংসতার শিকার হয়েছে। এদের মধ্যে বাসে পেট্রলবোমায় নিহত হয়েছে ১০ শিশু, ককটেল বিস্ফোরণে নিহত দুই, বাসে পেট্রলবোমায় আহত ১১, ককটেল বিস্ফোরণে আহত ১২, রাজনৈতিক সংঘর্ষে আহত দুই, রাজনৈতিক কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে আহত দুই এবং সহিংসতার কারণে আটক বা গ্রেপ্তার হয়েছে ১৫টি শিশু। সংগঠনটির মতে, স্বাধীনতার পর শিশুদের মানবাধিকারের এমন লঙ্ঘন আগে এ দেশে ঘটেনি।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/first-page/2015/02/17/188860#sthash.sNvhnXGF.dpuf
বাংলাদেশ শিশু অধিকার ফোরামের তথ্য অনুযায়ী, গত ১ জানুয়ারি থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৫৪টি শিশু সরাসরি রাজনৈতিক সহিংসতার শিকার হয়েছে। এদের মধ্যে বাসে পেট্রলবোমায় নিহত হয়েছে ১০ শিশু, ককটেল বিস্ফোরণে নিহত দুই, বাসে পেট্রলবোমায় আহত ১১, ককটেল বিস্ফোরণে আহত ১২, রাজনৈতিক সংঘর্ষে আহত দুই, রাজনৈতিক কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে আহত দুই এবং সহিংসতার কারণে আটক বা গ্রেপ্তার হয়েছে ১৫টি শিশু। সংগঠনটির মতে, স্বাধীনতার পর শিশুদের মানবাধিকারের এমন লঙ্ঘন আগে এ দেশে ঘটেনি।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/first-page/2015/02/17/188860#sthash.sNvhnXGF.dpuf
নজিরবিহীন নাশকতা-সহিংসতা : জানা গেছে, গত প্রায় এক-দেড় মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে সহিংসতা-নাশকতায় প্রাণ হারিয়েছে প্রায় ৮০ জন; আগুন দেওয়া হয়েছে ৯০০ গাড়িতে; ভাঙচুরের শিকার হয়েছে তিন হাজার তিন শর বেশি গাড়ি। আগুনের শিকার যানবাহনের বেশির ভাগই বাস-ট্রাক। একই সময়ে রেলের পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলে ৭০টি নাশকতার ঘটনা ঘটেছে। নৌপথে হামলা হয়েছে চার দফা। এসব নাশকতায় ক্ষতি হয়েছে নিরীহ যাত্রীদের। ব্যবসায়ী নেতাদের দাবি, এই সময়ে তাঁদের আর্থিক ক্ষতি হয়েছে ৭৫ হাজার কোটি টাকার। অর্থনীতির চাকা থমকে গেছে।
বাংলাদেশ শিশু অধিকার ফোরামের তথ্য অনুযায়ী, গত ১ জানুয়ারি থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৫৪টি শিশু সরাসরি রাজনৈতিক সহিংসতার শিকার হয়েছে। এদের মধ্যে বাসে পেট্রলবোমায় নিহত হয়েছে ১০ শিশু, ককটেল বিস্ফোরণে নিহত দুই, বাসে পেট্রলবোমায় আহত ১১, ককটেল বিস্ফোরণে আহত ১২, রাজনৈতিক সংঘর্ষে আহত দুই, রাজনৈতিক কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে আহত দুই এবং সহিংসতার কারণে আটক বা গ্রেপ্তার হয়েছে ১৫টি শিশু। সংগঠনটির মতে, স্বাধীনতার পর শিশুদের মানবাধিকারের এমন লঙ্ঘন আগে এ দেশে ঘটেনি।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/first-page/2015/02/17/188860#sthash.sNvhnXGF.dpuf
বাংলাদেশ শিশু অধিকার ফোরামের তথ্য অনুযায়ী, গত ১ জানুয়ারি থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৫৪টি শিশু সরাসরি রাজনৈতিক সহিংসতার শিকার হয়েছে। এদের মধ্যে বাসে পেট্রলবোমায় নিহত হয়েছে ১০ শিশু, ককটেল বিস্ফোরণে নিহত দুই, বাসে পেট্রলবোমায় আহত ১১, ককটেল বিস্ফোরণে আহত ১২, রাজনৈতিক সংঘর্ষে আহত দুই, রাজনৈতিক কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে আহত দুই এবং সহিংসতার কারণে আটক বা গ্রেপ্তার হয়েছে ১৫টি শিশু। সংগঠনটির মতে, স্বাধীনতার পর শিশুদের মানবাধিকারের এমন লঙ্ঘন আগে এ দেশে ঘটেনি।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/first-page/2015/02/17/188860#sthash.sNvhnXGF.dpuf
Date: Mon, 16 Feb 2015 20:40:03 -0500
Subject: মিথ্যাচারে ভরা ভিডিও তৈরি ॥ তারেকের নির্দেশনায় এবার জাতিসংঘে অপপ্রচার শুরু
From: projonmochottar@gmail.com
To:
মিথ্যাচারে ভরা ভিডিও তৈরি ॥ তারেকের নির্দেশনায় এবার জাতিসংঘে অপপ্রচার শুরু
তারিখ: ১৭/০২/২০১৫
- কথিত ভিডিওটি গোপনে বিতরণ করা হচ্ছে বিভিন্ন দেশের মিশন কর্মকর্তাদের কাছে
মাহফুজুর রহমান, নিউইয়র্ক থেকে ॥ দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির ভিন্ন চিত্র উপস্থাপন করে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে হাসিনা সরকারকে হেয়প্রতিপন্ন করতে বিএনপি আন্তর্জাতিক প্রচারণায় নেমেছে। আর এ কাজে নেপথ্যে মূল ভূমিকা রাখছে ব্রিটেনে রাজনৈতিক আশ্রয় গ্রহণ করে লন্ডনে বসবাসরত দলটির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাকে এই প্রচারণায় সহযোগিতা করছেন বাংলাদেশ, ব্রিটেন ও আমেরিকা থেকে বিএনপির মতাদর্শে বিশ্বাসী মিডিয়াকর্মীরা।
সরকারের বিরুদ্ধে প্রচারণার সর্বশেষ কৌশল হিসেবে বিএনপির পক্ষ থেকে জাতিসংঘের বিভিন্ন দেশে ওয়ান-ইলেভেন পূর্ব সময়ে যেভাবে লগি-বৈঠার লড়াই নিয়ে গোপনে জামায়াতপন্থী সরকারী কর্মকর্তারা ভিডিও বিতরণ করেছেন ঠিক সেভাবেই একটি কৌশলী-ভিডিও বিতরণের খবর পাওয়া গেছে। আর ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন নিউইয়র্কে জাতিসংঘ বাংলাদেশ মিশনের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. আব্দুল মোমেন। ড. মোমেন বলেন, সত্য উল্টে মিথ্যাচার দিয়ে তৈরি করা ভিডিওটি তাকে একটি দেশের মিশন প্রধান দিয়েছেন। যাতে দেখানো হয়েছে ও বলার চেষ্টা করা হচ্ছে দেশে চলমান সহিংসতা এবং পেট্রোলবোমা দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মারছে সরকার এবং এক্ষেত্রে তারা দেশের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকার কাটিং কৌশলে ব্যবহার করেছে।
ড. মোমেন আরও বলেন, এই অপপ্রচারের মধ্যে দিয়ে বিএনপি-জামায়াত জোট আন্তর্জাতিক মহলে যে অপপ্রচারে নেমেছে তাতে তারা তেমন সাড়া পাচ্ছেন না।
এদিকে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব তার কাছে কিছু জানতে চেয়েছেন কিনা জানতে চাইলে ড. মোমেন বলেন গত সপ্তাহে দুটি ইভেন্টে মহাসচিব বান কি মুনের সঙ্গে তার সাক্ষাত হয়েছে এবং তিনি বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে কোন মন্তব্য করেননি বা জানতেও চাননি।
ড. মোমেন বলেন, মহাসচিব বান কি মুনের বিশেষ দূত অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকো তাঁর সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছেন এবং আজ (নিউইয়র্ক সময়) সোমবার তার সঙ্গে দেখা হবে। ড. মোমেন বলেন আগে থেকেই তারানকো বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে কাজ করেছেন সে হিসেবে সাক্ষাতে বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলবেন এটাই স্বাভাবিক।
এদিকে নিউইয়র্কে শুধু জাতিসংঘ সদর দফতরে বিভিন্ন দেশের মিশনে নয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে ও আইনপ্রণেতাদের কাছেও কথিত ভিডিও পৌঁছে দেয়া হচ্ছে বলে খবর পাওয়া গেছে। এছাড়াও স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীদের কাছেও ভিডিওর কপি দেয়া হয়েছে সাধারণ প্রবাসীদের দেখাতে।
ভিডিওটি দেখে অনেকেই বলছেন এটি লন্ডন থেকে তৈরি করা হয়েছে। তাঁরা বলছেন এর পেছনে প্রচুর মেধা খরচ করা হয়েছে যাতে সত্যকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করে বিভ্রান্ত করা যায়। এতে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর দেয়া একজন ব্রিটিশ এমপির একতরফা বক্তব্যও রাখা হয়েছে। আর তাতে পেট্রোলবোমা হামলার ঘটনায় ডজন ডজন জামায়াত-বিএনপি ও ছাত্রদল-শিবিরের কর্মীদের গ্রেফতারের বিষয়টি গোপন রেখে দেশের পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত দুয়েকটি ঘটনায় ছাত্রলীগের কর্মীদের গ্রেফতারের বিষয়টি ফলাও করে প্রচার করা হয়েছে। আর বলা হয়েছে বিএনপির আন্দোলন বানচাল করতে সরকারই পেট্রোলবোমা দিয়ে বাস জ্বালিয়ে মানুষ মারছে আবার বার্ন ইউনিটে গ্লিসারিন দিয়ে কাঁদিয়ে নাটক করছে।
সরকারের বিরুদ্ধে প্রচারণার সর্বশেষ কৌশল হিসেবে বিএনপির পক্ষ থেকে জাতিসংঘের বিভিন্ন দেশে ওয়ান-ইলেভেন পূর্ব সময়ে যেভাবে লগি-বৈঠার লড়াই নিয়ে গোপনে জামায়াতপন্থী সরকারী কর্মকর্তারা ভিডিও বিতরণ করেছেন ঠিক সেভাবেই একটি কৌশলী-ভিডিও বিতরণের খবর পাওয়া গেছে। আর ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন নিউইয়র্কে জাতিসংঘ বাংলাদেশ মিশনের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. আব্দুল মোমেন। ড. মোমেন বলেন, সত্য উল্টে মিথ্যাচার দিয়ে তৈরি করা ভিডিওটি তাকে একটি দেশের মিশন প্রধান দিয়েছেন। যাতে দেখানো হয়েছে ও বলার চেষ্টা করা হচ্ছে দেশে চলমান সহিংসতা এবং পেট্রোলবোমা দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মারছে সরকার এবং এক্ষেত্রে তারা দেশের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকার কাটিং কৌশলে ব্যবহার করেছে।
ড. মোমেন আরও বলেন, এই অপপ্রচারের মধ্যে দিয়ে বিএনপি-জামায়াত জোট আন্তর্জাতিক মহলে যে অপপ্রচারে নেমেছে তাতে তারা তেমন সাড়া পাচ্ছেন না।
এদিকে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব তার কাছে কিছু জানতে চেয়েছেন কিনা জানতে চাইলে ড. মোমেন বলেন গত সপ্তাহে দুটি ইভেন্টে মহাসচিব বান কি মুনের সঙ্গে তার সাক্ষাত হয়েছে এবং তিনি বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে কোন মন্তব্য করেননি বা জানতেও চাননি।
ড. মোমেন বলেন, মহাসচিব বান কি মুনের বিশেষ দূত অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকো তাঁর সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছেন এবং আজ (নিউইয়র্ক সময়) সোমবার তার সঙ্গে দেখা হবে। ড. মোমেন বলেন আগে থেকেই তারানকো বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে কাজ করেছেন সে হিসেবে সাক্ষাতে বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলবেন এটাই স্বাভাবিক।
এদিকে নিউইয়র্কে শুধু জাতিসংঘ সদর দফতরে বিভিন্ন দেশের মিশনে নয় যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে ও আইনপ্রণেতাদের কাছেও কথিত ভিডিও পৌঁছে দেয়া হচ্ছে বলে খবর পাওয়া গেছে। এছাড়াও স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীদের কাছেও ভিডিওর কপি দেয়া হয়েছে সাধারণ প্রবাসীদের দেখাতে।
ভিডিওটি দেখে অনেকেই বলছেন এটি লন্ডন থেকে তৈরি করা হয়েছে। তাঁরা বলছেন এর পেছনে প্রচুর মেধা খরচ করা হয়েছে যাতে সত্যকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করে বিভ্রান্ত করা যায়। এতে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর দেয়া একজন ব্রিটিশ এমপির একতরফা বক্তব্যও রাখা হয়েছে। আর তাতে পেট্রোলবোমা হামলার ঘটনায় ডজন ডজন জামায়াত-বিএনপি ও ছাত্রদল-শিবিরের কর্মীদের গ্রেফতারের বিষয়টি গোপন রেখে দেশের পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত দুয়েকটি ঘটনায় ছাত্রলীগের কর্মীদের গ্রেফতারের বিষয়টি ফলাও করে প্রচার করা হয়েছে। আর বলা হয়েছে বিএনপির আন্দোলন বানচাল করতে সরকারই পেট্রোলবোমা দিয়ে বাস জ্বালিয়ে মানুষ মারছে আবার বার্ন ইউনিটে গ্লিসারিন দিয়ে কাঁদিয়ে নাটক করছে।
__._,_.___