Banner Advertiser

Saturday, May 30, 2015

Re: [mukto-mona] Fw: India Secularism



I disagree with Dr. Roy on the excuses for India to be more Hindu fanatic and more hateful to the religious minorities. The way I see it, while India's BJP is overall more secular than Bangladesh's Awami League, BJP certainly has components that want to take India backward in civilization. So, while Narendra Modi has been talking mostly in terms of secularism and a better India, there are his party components that have been following through what they have been over many decades. In terms of India's current policies toward religious groups what I find justified is the granting of legal status to non-Muslims (mostly Hindus and Sikhs) from Bangladesh and Pakistan. As for religious reconversion, the government needs to make sure that it is happening only because of people's willingness to reconvert, and not because of any kind of force or intimidation applied by the Hindu fanatics.
 
While I blame the Muslim-appeasing idiots of India (CPM, Congress, TMC, etc.) for the rise of BJP to power, I see BJP as a force that would bring a good deal of Hindu fanaticism in the politics of India, unfortunately.
 
Sukhamaya Bain
 
====================================
 
 


On Saturday, May 30, 2015 2:31 PM, "Jiten Roy jnrsr53@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 

India is not isolated from the rest of the world. Every action anywhere in the world is bound to create a reaction in everywhere else. There is no doubt communality is on the rise in India, and, so is everywhere else in the world. Do you know why?

Communality is on the rise in the secular Europe, Australia, Africa, Middle-east, and America. How about secular Turkey? How about secular Bangladesh? Communality is on the rise in Bangladesh now. India is not isolated from any these world events.

If you really want to find the root cause of the rise of Hindutavadi sentiment in India, you need to go beyond the superficial analysis this author has given. Rise of Hindutavadi sentiment is caused by the reaction to events in India, and elsewhere in the world. Obviously, Modi is trying to subdue the Hidutavadi sentiment, but, can he eliminate it? May be - he could, if communality elsewhere would not influence India.

Jiten Roy


 

From: "Abu Taha abutaharahman@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Saturday, May 30, 2015 3:45 AM
Subject: [mukto-mona] Fw: India Secularism

 


On Saturday, May 30, 2015 2:14 PM, Abu Taha <abutaharahman@yahoo.com> wrote:


মোদি সরকারের প্রথম বছরে ভারতে ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা বৃদ্ধি

শুভজ্যোতি ঘোষ বিবিসি বাংলা, দিল্লি

ভারতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকার এ সপ্তাহেই তাদের এক বছর পূর্ণ করেছে। গত এক বছরে সরকারের নানা অভিনব উদ্যোগ প্রশংসা কুড়োলেও দেশে ক্রমবর্ধমান ধর্মীয় অসহিষ্ণুতার অভিযোগ কিন্তু নরেন্দ্র মোদির সরকারকে সবচেয়ে বেশি অস্বস্তিতে ফেলেছে।
দেশের নানা প্রান্তে যখন বিভিন্ন চার্চে হামলার ঘটনা ঘটেছে, কট্টরপন্থী হিন্দু সংগঠনগুলো অবাধে ধর্মান্তরণ অভিযান বা 'ঘরওয়াপসি' চালাচ্ছে কিংবা বিজেপি-র নেতা মন্ত্রীরা ধর্মীয় উত্তেজনা ছড়ানোর মতো বিবৃতি দিচ্ছেন - তখন প্রধানমন্ত্রী মোদি দিনের পর দিন সম্পূর্ণ নীরব থেকেছেন বলে অভিযোগ।
ভারতে ধর্মীয় সহিষ্ণুতার অভাবের সমালোচনা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাও। নরেন্দ্র মোদি সরকারের প্রথম বছরে এই প্রবণতা কতটা বিপজ্জনক চেহারা নিয়েছে আর দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুরাই বা এ ব্যাপারে কী ভাবছেন – এই প্রতিবেদনে থাকছে তারই সরেজমিন অনুসন্ধান।
গত বছরের ২৬শে মে রাষ্ট্রপতি ভবনের চত্ত্বরে নরেন্দ্র মোদি যখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন, রীতিমাফিক তিনিও অঙ্গীকার করেছিলেন দেশের সব নাগরিক ও সব ধরনের মানুষের প্রতি তিনি ন্যায় নিশ্চিত করবেন।
শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে নরেন্দ্র মোদি
কিন্তু এক বছরের মাথায় এসে ভারতের মুসলিম বা খ্রিষ্টানরা পুরোপুরি নিশ্চিত নন যে প্রধানমন্ত্রী মোদি তাঁর শপথের প্রতি একশোভাগ সৎ থাকতে পারছেন। তিনি একদিকে বলছেন ''সব কা সাথ সব কা বিকাশ'' – অথচ সংখ্যালঘুরা আক্রান্ত হলে নীরব থাকছেন।
আসলে নরেন্দ্র মোদির রাজনৈতিক কেরিয়ারে একই সঙ্গে হিন্দুত্ব আর অর্থনৈতিক উন্নয়নের কান্ডারী হিসেবে তার যে দুটো রূপ – তার মধ্যেই নিহিত আছে এই স্ববিরোধিতার বীজ – বলছিলেন নরেন্দ্র মোদির আনঅফিশিয়াল জীবনীকার নীলাঞ্জন মুখোপাধ্যায়।
তার কথায়, ''মোদি হলেন একই সঙ্গে ''হিন্দু হৃদয় সম্রাট'' আর ''বিকাশ পুরুষ''। একজন নরেন্দ্র মোদি হিন্দুদের স্বার্থের সঙ্গে কোনও আপস করবেন না – আর অন্য মোদি উন্নয়ন ছাড়া কিছু বোঝেন না। গত এক বছর ধরে এই দুটোর মধ্যে ভারসাম্য রাখার কঠিন চ্যালেঞ্জটাই তিনি শুধু সামলে গেছেন।'
ভারতে মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ডের প্রভাবশালী সদস্য জাফরইয়াব জিলানিও লখনউ থেকে বলছিলেন, আসলে মিঃ মোদির নেতৃত্বে দেশের ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্রটাই নীরবে পাল্টে দেওয়ার চেষ্টা চলছে।
ভারতের মুসলিম সমাজ নরেন্দ্র মোদির ব্যাপারে এখনও সংশয়াক্রান্ত
মিঃ জিলানির কথায়, ''হরিয়ানাতে ছাত্রদের গীতা পড়ানো বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে, রাজস্থান সরকার স্কুলে চালু করছে সূর্যনমস্কার কিংবা মন্ত্রীরা বলছেন গীতাকে জাতীয় গ্রন্থ ঘোষণা করা উচিত। অথচ সংবিধান বা সুপ্রিম কোর্ট বারবার বলেছে রাষ্ট্রকে এ ব্যাপারে নিরপেক্ষ থাকতে হবে। এরকম চলছে বলেই ভারতের মুসলিমরা অন্তত নিজেদেরকে দেশে আর সবার সমান বলে ভাবতে পারছেন না।''
দিল্লির সুনহরি বাগ মসজিদের বাইরে তামিম শেখ বা মিনহাজউদ্দিন আবার প্রধানমন্ত্রীর এক বছরের কাজকে দেখছেন ভিন্ন দৃষ্টিতে।
মিনহাজউদ্দিন গুজরাট দাঙ্গার সময় নরেন্দ্র মোদির ভূমিকা নিয়ে কাগজে অনেক কিছুই পড়েছেন – মোদিকে নিয়ে তার রীতিমতো ভয় বা সংশয়ও ছিল, কিন্তু এখন সেটা অনেকটাই কেটেছে। তামিম শেখ আবার মনে করেন যতক্ষণ না মোদি তাদের চাকরিবাকরির ব্যবস্থা করছেন তিনি কিছুতেই মুসলিম যুবকদের মন পাবেন না।
দিল্লির গোলডাকখানা এলাকায় স্যাক্রেড হার্ট ক্যাথিড্রালের সামনে আবার খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের অন্য রকম অভিমানের আঁচ মিলল।
চার্চে হামলার প্রতিবাদে ভারতে খ্রিষ্টান সমাজের প্রতিবাদ
লিন্ডা ডিসুজার যেমন বলতে দ্বিধা নেই, ''দেশে যখন একটার পর একটা চার্চে হামলা হয়েছে তখন প্রধানমন্ত্রীর নীরবতা তাদের আহত করেছে। খ্রিষ্টানরা তখন চাইছিলেন তিনি কিছু বলুন, এই ঘটনাগুলোর নিন্দা করুন। কিন্তু তিনি সেটা করলেন অনেক দেরিতে। ঠিক সময়ে তিনি সে কাজটা করতে পারেননি, বা হয়তো সঠিক পরামর্শটা পাননি।''
অল ইন্ডিয়া ক্রিশ্চিয়ান কাউন্সিলের মহাসচিব ড: জন দয়ালও বলছিলেন, চার্চে হামলাগুলোর চেয়েও বড় উদ্বেগের বিষয় হল ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ানোর প্রবণতা বাড়ছে ।
তাঁর কথায়, ''সংখ্যার বিচারে গত এক বছরে চার্চে হামলার ঘটনা হয়তো তত বাড়েনি, বছরে গড়ে দুশো-আড়াইশো হামলার ঘটনাতেই সীমিত আছে, কিন্তু ঘৃণা ছড়ানোর পরিমাণটা আকাশ ছুঁয়েছে।''
''ক্যাবিনেট মন্ত্রীরাও যা-খুশি তাই বলে পার পেয়ে যাচ্ছেন – এমন কী পার্লামেন্টের ভেতরেও ধর্মীয় উত্তেজনাকর বিবৃতি দেওয়া হচ্ছে। অথচ প্রধানমন্ত্রী কিন্তু একবারের জন্যও আরএসএসের নাম নেননি, সঙ্ঘের নেতা মোহন ভাগবতকে তার চুপ করতে বলারও সাহস হয়নি'', বলছিলেন জন দয়াল।
বস্তুত গত এক বছরে আরএসএস বা বিশ্ব হিন্দু পরিষদের মতো তাদের সহযোগী সংগঠনগুলোর রমরমা বেড়েছে, তারা ইচ্ছেমতো মুসলিম বা খ্রিষ্টানদের হিন্দু বানানোর অভিযান চালিয়েছেন কিংবা বিভিন্ন রাজ্যে গোমাংস নিষিদ্ধ করতে বাধ্য করেছেন – কিন্তু প্রধানমন্ত্রী তাদের রাশ টানতে পারেননি, এটা নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে আর একটা বড় অভিযোগ।
সঙ্ঘের নেতা মোহন ভাগবত। আরএসএস তথা সঙ্ঘের বিরুদ্ধে অভিযোগ তারা ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে।
তবে সঙ্ঘ পরিবারের ঘনিষ্ঠ বিজেপি নেতা ও রাজ্যসভা এমপি চন্দন মিত্রর যুক্তি, বিজেপি সরকারের আরএসএসের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করার কোনও কারণই ঘটেনি।
চন্দন মিত্র বলছেন ''আরএসএস আর বিজেপির মধ্যে নাড়ির টান, আত্মিক সম্পর্ক – অরএসএস হল বিজেপির আদর্শিক অভিভাবক। ফলে তিনি আরএসএসের রাশ টানতে পারছেন না, মি মোদি এটাকে কোনও সমালোচনা বলেই মনে করছেন না।''
কিন্তু তাই বলে সরকারের মন্ত্রী-এমপিরা যখন রামজাদা-হারামজাদার তুলনা টানবেন বা হিন্দুদের প্রতি ঘরে ঘরে চারটি সন্তানের জন্ম দেওয়ার ডাক দেবেন তখনও কি প্রধানমন্ত্রী চুপ থাকবেন? কিংবা অর্থের টোপ দিয়ে গরিব মুসলিমদের হিন্দু বানানো হলে তখনও কি সরকার কিছু করবে না?
এর উত্তরেও চন্দন মিত্র বলছেন, ''সেই সব নেতাদের সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে – এর বেশি কীই বা করা যাবে? আর ধর্মান্তরণ বেআইনি কিছু নয় – বহু খ্রিষ্টান মিশনারি সংগঠন ভারতে বহুদিন ধরে এ কাজ করছে, কিছু হিন্দু সংগঠনও করছে।''
ঘরওয়াপসি নিয়ে সমালোচনার জবাবে বিজেপি-র জাতীয় মুখপাত্র নলিন কোহলিও প্রায় একই সুরে দাবি করছেন দেশের প্রত্যেক নাগরিকের নিজের পছন্দমতো ধর্ম বা মত বেছে নেওয়ার অধিকার আছে – এ ব্যাপারে কারুর কিছু বলার থাকতে পারে না।
অন্য দিকে বিভিন্ন চার্চে হামলার পরও প্রধানমন্ত্রী নিষ্ক্রিয় ছিলেন, এ কথাও বিজেপি কিছুতেই মানতে রাজি নয়। নলিন কোহলি বলছিলেন, এই অভিযোগ ভিত্তিহীন, কারণ প্রধানমন্ত্রী নিজেই খ্রিষ্টানদের একটি সভায় গিয়ে দেশকে আশ্বস্ত করেছেন তিনি সকলের সুরক্ষার জন্য দায়বদ্ধ।
''তা ছাড়া চার্চে হামলার প্রায় সব ঘটনাই দেখা গেছে আইন-শৃঙ্খলাজনিত সমস্যা, বিজেপি বা অমাদের কোনও সহযোগী সংগঠনের সঙ্গে তার কোনও যোগ নেই। পশ্চিমবঙ্গে একজন নান-কে ধর্ষণের অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা তো পরে দেখা গেল বাংলাদেশী দুষ্কৃতীদের কাজ। সরকারের কোনও গোপন কর্মসূচি নেই, তাদের একমাত্র লক্ষ্য সংবিধান অনুযায়ী দেশের সেবা করা'', যোগ করেন তিনি।
এই বক্তব্যের সঙ্গে একেবারেই একমত নন সিপিআইএমএল দলের সাধারণ সম্পাদক, পোড়খাওয়া বামপন্থী রাজনীতিক দীপঙ্কর ভট্টাচার্য। তিনি বলছেন, আরএসএসের ভারতকে হিন্দুরাষ্ট্র বানানোর ঘোষিত লক্ষ্যে এই সরকার সহায়ক ভূমিকা নিয়েছে।
মিঃ ভট্টাচার্যর মতে, ''এই এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য সব সময় যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাই বাঁধাতে হবে তার কোনও মানে নেই। কিন্তু একটা ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ানোর চেষ্টা সব সময়েই কাজ করছে – হেইট ক্যাম্পেন থেমে নেই।''
ভারত সফর থেকে ফিরেই সে দেশের ধর্মীয় অসহিষ্ণুতার বিরুদ্ধে সরব হন প্রেসিডেন্ট ওবামা
অনেকটা এই একই যুক্তিতে মার্কিন কংগ্রেসের ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়ক রিপোর্টে গত মাসেই ভারতের তীব্র সমালোচনা করা হয়েছে। তারও আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা নিজেও ভারত থেকে ফিরেই সে দেশে ধর্মীয় সহিষ্ণুতার ভীষণ অভাব আছে বলে মন্তব্য করেছিলেন।
এমন কী মহাত্মা গান্ধীও এই চরম অসহিষ্ণুতা দেখলে স্তম্ভিত হয়ে যেতেন – এমনটাও বলতে দ্বিধা করেননি মিঃ ওবামা। তবে তাঁকে বিজেপির পরামর্শ, অন্যকে জ্ঞান দেওয়ার আগে নিজের দেশের দিকে তাকালে ভাল হয়।
নলিন কোহলির মতে, ''আমেরিকাতেও জাতিগত বা ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর আখছার সহিংসতার ঘটনা ঘটছে। সে দেশে বহু হিন্দু মন্দিরের ওপর হামলা হচ্ছে, নিরস্ত্র কৃষ্ণাঙ্গ যুবককে পুলিশ গুলি করে মারছে – তার জন্য বিক্ষোভও হচ্ছে। ফলে নিজের নিজের সমাজকে শোধরানোর কাজটা সব দেশেরই করতে হবে – এটা কারও একার দায়িত্ব নয়।''
তবে ভারতে নরেন্দ্র মোদির সরকারে প্রথম বছরেই যে হিন্দু আধিপত্য ও ধর্মীয় বিভাজনের সূক্ষ প্রক্রিয়াটা শুরু হয়েছে, তার উৎস কিন্তু ছিল ২০১৪র নির্বাচনে বিজেপি-র বিপুল সাফল্যেই – মনে করেন ভারতীয় রাজনীতির গবেষক নীলাঞ্জন মুখোপাধ্যায়।
মিঃ মুখোপাধ্যায় বলছেন, ''২০১৪-র নির্বাচনেই প্রথম বিজেপি প্রমাণ করে ভারতে সংখ্যালঘুদের ভোট একেবারে না-পেয়েও একটা দল একাই সংসদে গরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারে। ফলে এই জয়কে একটা হিন্দুয়ানির জয় হিসেবে দেখার চেষ্টা হয় – যার জেরে বিজেপি বা সঙ্ঘের নেতারা একটা অ্যাগ্রেসিভ পশ্চারিং বা আগ্রাসী অবস্থান নিতে শুরু করেন।''
ফলে হিন্দুত্ব আর আর্থিক উন্নয়নের মধ্যে ভারসাম্য রাখার এক কঠিন লক্ষ্যকে সামনে রেখেই প্রথম বছর পার করল নরেন্দ্র মোদির সরকার। যে জাঁতাকলের মাঝে পড়ে আশঙ্কা আর সংশয়ে ভুগতে শুরু করেছেন ভারতের ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা – কিছুতেই পুরোপুরি স্বস্তি মিলছে না /









__._,_.___

Posted by: Sukhamaya Bain <subain1@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___